Shihab uddin

Shihab uddin Allah☝️

কাবা ঘরের ভিতরের ছবি। মক্কা। সবাইকে  শেয়ার করে দেখার সুযোগ  দিন।
03/06/2025

কাবা ঘরের ভিতরের ছবি। মক্কা। সবাইকে শেয়ার করে দেখার সুযোগ দিন।

01/06/2025
07/05/2025

আপাতত যুদ্ধের সুচনা টা রাষ্ট্রকেন্দ্রিক হলেও, পরিশেষে গাজওয়াতুল হিন্দের মধ্য দিয়েই এর চুরান্ত সমাপ্তি ঘটবে,, আমাদেরকে নিজ নিজ জায়গা থেকে প্রস্তুত থাকতে হবে ইনশাআল্লাহ।

খুব অবাক না হলেও, কৌতুহলবসত জিজ্ঞেসকরলাম,আমিঃ ভাইজান আপনার জামাটা ছিড়ে গেছে,কিন্তু এতো সুন্দর করে কে সেলাই করলো??!রিকশা...
04/05/2025

খুব অবাক না হলেও, কৌতুহলবসত জিজ্ঞেস
করলাম,
আমিঃ ভাইজান আপনার জামাটা ছিড়ে গেছে,
কিন্তু এতো সুন্দর করে কে সেলাই করলো??!
রিকশাওয়ালাঃ ভাই আমার বৌ করছে। এক
সাহেবের লগে ঝগরা হইছিলো, হেয় টান দিয়া
ছিরসে। আমার শাশুরি দিছিলো জামাডা
ভাই জানেন, আমার বৌয়ের না গুন আছে।
অনেক কিছু বুঝে না। তবুও আমি কিছু কই
না। আমি খুব ভালা পাই তারে। আসলে বুঝি
তো বাপ মারে রাইখা আমার লগে তাহে। আর
আমি গরীব সামান্য রিকশা চালাইয়া দুইডা
টাকা কামাই । দুঃখ হয় তেমন কিছুই এহনও
দিতে পারিনাই। কিন্তু ভাই বিশ্বাস করেন ডাইল
ভাতটাও যে কি সুন্দর কইরা রান্দে।
আমিঃ আলহামদুলিল্লাহ!!! ভাইজান আপনার
সুখে আমিও সুখী হলাম। এখানেই রাখেন আর
যেতে হবে না, ৫০ টাকা ভাঙতি দেন।
বিঃদ্রঃ ৫ থেকে ৭ মিনিটের মধ্যেই সে আমাকে
বুঝিয়ে দিলো বউয়ের প্রতি কতটা ভালোবাসা
আর শ্রদ্ধাবোধ তার। সারাদিন কাজ করে
ক্লান্ত হলেও বউয়ের প্রতি কতটা নমনীয় সে ।
হতে পারো তারা স্বামী স্ত্রী গরীব ঘরের। কিন্তু
তাদের মাঝে থাকা ভালোবাসার পরিসীমাটা
বিলগেটসের টাকার অংকের চেয়েও সীমাহীন বেঁচে থাকুক ভালোবাসাগুলো...
সুখ কী?❤️
কেমন থাকলে সেটাকে সুখে থাকা বলা হয়?
আমার তো মনে হয় এটাই সুখ অনেক
ভালোবাসা শান্তি।🥀

(২'রা মে ২০১১ ইং)উম্মাহর জন্য অত্যন্ত দু:খজনক দিন!আজকের এই দিনেই পৃথিবীতে থেকে শহীদ হয়ে বিদায় নিয়ে ছিলেন মুসলিম উম্মাহর ...
02/05/2025

(২'রা মে ২০১১ ইং)
উম্মাহর জন্য অত্যন্ত দু:খজনক দিন!

আজকের এই দিনেই পৃথিবীতে থেকে শহীদ হয়ে বিদায় নিয়ে ছিলেন মুসলিম উম্মাহর গর্ব,
আমাদের রাহবার, ইমাম ওয়াল মুজাহিদ আশ-শায়খে উস|ম| বি°ন ল|দেন (রাহি.)

২০১১ সালের মে ২ তারিখে দিবাগত রাতে পাকিস্তানের আ্যবোটাবাদ শহরে ম|র্কিনীদের হামলায় শায়খ উস|ম| বি°ন ল|দে শহীদ হয়। পাকিস্তানী মুন|ফিকদের মাধ্যমে খবর পেয়ে ম|র্কিন বাহিনী ২টি হেলিকপ্টারযোগে শায়খ বি°ন ল|দেনের বাসভবনে হ|মলা চালায়। পাকিস্তান (মুর্তাদ) সেনাবাহিনীর পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমির মাত্র ১০০০ ফুট দূরে শায়খ বি°ন ল|দেনের
গোপন আস্তানাটি ২০০৫ সালে নির্মাণ করা হয়। এখানে শায়খ বি°ন ল|দেন তার কনিষ্ঠা স্ত্রী এবং পুত্র সহ বাস করতেন!

শায়খ উস|ম| বি°ন ল|দেনের মরদেহ ম|র্কিনীরা হেলিকপ্টারযোগে প্রথমে আফগ|নিস্থানে এবং পরে ম|র্কিন রণতরীতে নিয়ে যায়। শায়খের দেহ ডিএনএ প্রযুক্তির সাহায্যে শনাক্ত করা হয়। শনাক্তকরণের পরে আরব সাগরে ফেলে দেওয়া হয়!

আজ‌ও মুসলিম উম্মাহ আপনাকে হারানোর শোক ভুলতে পারিনি। আপনি বেঁচেন আমাদের অন্তরে, প্রিয় (রাহিমাহুল্লাহ)

রাহিমাহুল্লাহু রহমাতান ওয়াসি'আহ!

. ...ভারত কতটা অস*ভ্য দেশ। তারা কিনা পুরো বিশ্বের দৃষ্টি পাকিস্তানের দিকে নিয়ে গেছে অথচ তলে তলে গোপনে বাংলাদেশে আক্রমণে...
01/05/2025

. ...ভারত কতটা অস*ভ্য দেশ। তারা কিনা পুরো বিশ্বের দৃষ্টি পাকিস্তানের দিকে নিয়ে গেছে অথচ তলে তলে গোপনে বাংলাদেশে আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

ড. ইউনুস বলেছে বাংলাদেশ বার বার যুদ্ধের হুমকি পাচ্ছে কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে সে হুমকি গোপনে বাংলাদেশকে আসলে কে দিচ্ছিল?

কারন কূটনৈতিক নিয়ম হলো বাংলাদেশের সরকার প্রধান তখনই রাষ্ট্রের নিরাপত্তা নিয়ে কথা বলবে যখন তিনি অন্য রাষ্ট্রের সরকার থেকে সরাসরি যুদ্ধের হুমকি পাবে। তাহলে বুঝেনিন এ যুদ্ধের হুমকি স্বয়ং মোদির কাছে থেকে এসেছে।

©️ ডা. ইউনুস যদি ভা র তে র বিরুদ্ধে যু দ্ধে র প্রস্তুতি নিতে চায় তাহলে যেন আতাউল্লাহ্ জুলুনী সহ সমস্ত কারাবন্দী ভাইদেরকে মুক্তি দেয়া হয় /আপনি কি প্রস্তুত? -------

যেভাবে মহাযুদ্ধ শুরু হয়েছে, অথচ আমরা বুঝতেই পারিনি... চারিদিকে থমথমে পরিবেশ! বারদ রেডি, বাকি 🔥

এই যুদ্ধ গুলো হবে কয়েকটা ফ্রন্টে...

বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়েছে?
২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২২ রাশিয়া বনাম ইউক্রেন !

মালহামা শুরু? ----
৭ অক্টোবর ২০২৩ হামাস বনাম ইসরায়েল

গাজাওয়াতুল হিন্দের যুদ্ধ শুরু?-----
২৩ এপ্রিল ২০২৫ টিআরএফ বনাম ভারত

এই যুদ্ধটা হবে মূলত এই উপমহাদেশের দেশগুলোর সাথে, ভারত-পাকি-আফগান- এবং বাংলাদেশ, এখানে আরো কয়েকটা দেশ এড হবে।
আল্লাহু আলাম

My Bangladesh 🤭🤭🤭
30/04/2025

My Bangladesh 🤭🤭🤭

,❤️‍🩹🥀
28/04/2025

,❤️‍🩹🥀

Your choice?
17/02/2025

Your choice?

আয়নাঘরের কিছু সাধারন শারীরিক নির্যাতনসমূহঃ ১) হাতলওয়ালা কাঠের চেয়ারে বসিয়ে মেটালের বেল্টের মাধ্যমে হাত পা ও মাথা আটকে দি...
12/02/2025

আয়নাঘরের কিছু সাধারন শারীরিক নির্যাতনসমূহঃ

১) হাতলওয়ালা কাঠের চেয়ারে বসিয়ে মেটালের বেল্টের মাধ্যমে হাত পা ও মাথা আটকে দিয়ে হাই ভোল্টেজ ইলেক্ট্রিক শক দেওয়া হতো। কিছু আয়নাঘরে লোহার তৈরি চেয়ারও আছে/ছিলো যেগুলো দিয়ে সারাশরীরে প্রচন্ড শেইক/শক দেওয়া হতো। এই চেয়ারের বেশিরভাগ বন্দীই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে গেছে।

২) প্লাস্টিকের একটি চেয়ারের নিচের অংশ ছিদ্র করে রাখা হতো। এই চেয়ারে বন্দিকে বসিয়ে অন্ডকোষে সূক্ষ্ম সূতা পেঁচিয়ে চেয়ারের ছিদ্র দিয়ে নিচের দিকে টান দেওয়া হতো।

৩) মেঝে থেকে আনুমানিক ৮/৯ ফুট উচ্চতায় ঝুলন্ত লোহার বার বা সেলিং-এ ফ্যানের হুকের সাথে উল্টো করে ঝুলিয়ে পেটানো হতো।

৪) জানালা অথবা দেয়ালে লাগানো হুকের সাথে বন্দির হাত এমনভাবে হ্যান্ডকাফ/শিকল দিয়ে বেধে রাখা হতো যেন মেঝেতে কোনমত পায়ের আঙ্গুল স্পর্শ করে, কিন্তু পুরোপুরি দাঁড়ানো সম্ভব না হয়।

৫) মেঝেতে পা ছুঁইছুঁই করে দুই হাত উপরে তুলে ঝুলিয়ে বন্দিকে ঝুলিয়ে রাখতো, নিচে পেরেকযুক্ত কাঠ ফেলে রাখা হতো। অনেক বন্দি নিজের ভার সইতে না পেরে পায়ে পেরেক বিধে ফেলতো।

৬) বিশেষ প্লায়ার্স ব্যবহার করে বন্দির হাত ও পায়ের নখ কাঁচা টেনে উপড়ে ফেলা হতো।

৭) বন্দির হাত ও পায়ের নখের অগ্রভাবে সূচালো ক্ষুদ্র সূচ ফুটিয়ে নির্যাতন করা হতো।

৮) পা মুড়িয়ে হাতের ভেতর দিয়ে লাঠির সাহায্যে আটকে রাখা হতো, হাত হ্যান্ডকাফ দিয়ে আটকে রাখা হতো।

৯) ২৪/৭ বন্দির হাতে হ্যান্ডকাফ থাকতো, ফলে অনেকের হাতের চামড়া কেটে হ্যান্ডকাফ ঢুকে যেত।

১০) ঘুমের সময় অনেক বন্দীর হাত পেছনমোড়া করা রাখা হতো। বন্দীদের বুকের উপর ভর করে ঘুমাতে বাধ্য করা হতো।

১১) অনেক বন্দীকে শুয়ে ঘুমানোর অনুমতি ছিলোনা। দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে সারারাত শুয়ে থাকতে হতো।

১২) লাঠির অগ্রভাগ দিয়ে বন্দীর শরীরের স্পর্শকাতর স্থান, লজ্জাস্থানে আঘাত করা হতো।

১৩) হুট করে বন্দীর দুই কান বরাবর সজোরে চড় দিয়ে বন্দীর কান ফেটে দিতো।

১৪) বন্দীকে মেঝেতে শুইয়ে শরীরের উপর দিয়ে বাঁশ ও লাঠি দিয়ে রোল করে মাড়াই করতো।

১৫) বন্দীকে প্রসাব করতে দিতোনা, জরুরী প্রকৃতির ডাক আটকে রাখতে বাধ্য করতো।

১৬) বন্দীর অন্ডকোষ সজোরে চাপ দিতো। এতে অনেক বন্দী ব্যথা সহ্য না করতে পেরে অজ্ঞান হয়ে যেত।

১৭) লজ্জাস্থানের প্রসাবের স্থান দিয়ে প্লাস্টিকের রয়্যাল প্লাগ ঢুকিয়ে দিয়েই প্লায়ার্স দিয়ে চাপ দেওয়া হতো। বন্দীর প্রসাবের স্থান কেটে গিয়ে রক্ত পড়তো।

১৮) নারী ও পুরুষ উভয় বন্দীদের অনেককে ধর্ষণ করা হতো। বন্দীদের চোখ বেধে রেখে তার মুখে অফিসাররা গোপনাঙ্গ প্রবেশ করিয়ে দিতো।

১৯) অনেক বন্দীদের শরীরে বীর্যপাত করতো। এমনকি পুরুষ বন্দীদের সাথেও এমন আচরন করত।

২০) পুরুষ বন্দীদের সামনে স্ত্রী-কন্যাকে উলঙ্গ করে একাধিক র‍্যাব সদস্য ঝাঁপিয়ে পড়তো।

উপরের ঘটনাগুলো আমি নিজ কানে সরাসরি বন্দীদের থেকে শুনেছি। সুতরাং আমার পরিচিতজনের কাছে এর সোর্স নিয়ে কোন সন্দেহ থাকার কথা নয়।

[ নেক্সটঃ আয়নাঘরের সাধারন মানসিক নির্যাতনসমূহ]

সংগৃহীত

আরব দেশের বর্তমান অবস্থা। 🥶🥶🥶
03/01/2025

আরব দেশের বর্তমান অবস্থা। 🥶🥶🥶

Address

Narayanganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shihab uddin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category