Mofazzal Diary

Mofazzal Diary Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Mofazzal Diary, Digital creator, Narayanganj.

Mofazzal Diary আমরা সব সময় প্রস্তুত থাকি আপনাদের বিনোদন দেওয়ার জন্য, আপনাদের যেকোনো মতামত কমেন্ট বক্স এ জানাতে পারেন, আপনাদের মতামতের বিত্তিতে আমরা সর্বদায় আপনাদের বিনোদন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকি

বৌ কে বললাম ৫০ টাকা কোন ব্যাপারই না। জরিমানা আমি দিমু। তুমি যাও! 🙂
10/07/2025

বৌ কে বললাম ৫০ টাকা কোন ব্যাপারই না। জরিমানা আমি দিমু। তুমি যাও! 🙂

10/07/2025

পরিক্ষায় ফেইল করছে
এমন সুন্দরী মেয়ে থাকলে
জানাবেন।
আমার Md Sakib Molla বন্ধুরে বিয়া করামু..

একটি চিতাবাঘ একটি কুকুরকে তাড়া করেছিল। কুকুরটি একটি ঘরের দরজা খোলা পেয়ে, বাথরুমে ঢুকে পড়ে। পিছু পিছু চিতাবাঘটিও সেখানে য...
10/07/2025

একটি চিতাবাঘ একটি কুকুরকে তাড়া করেছিল। কুকুরটি একটি ঘরের দরজা খোলা পেয়ে, বাথরুমে ঢুকে পড়ে। পিছু পিছু চিতাবাঘটিও সেখানে যায়। বাড়ীর মালিক ঘটনাটি দেখতে পেয়ে, সাথে সাথে বাথরুমের দরজা বাইরে থেকে বন্ধ করে দেয়।

ফলে প্রাণী দুইটি বাথরুমের ভিতরে আটকা পড়ে যায়। কুকুরটি চিতাবাঘকে দেখে ভয় পেয়ে এক কোণে চুপচাপ বসে পড়ে। প্রবল আতঙ্কে সে একবার জন্য ঘেউ ঘেউ করার সাহস পর্যন্ত করেনি।

অন্যদিকে, যদিও চিতাবাঘটি ক্ষুধার্ত ছিল এবং কুকুরটিকেই তাড়া করছিল, তবুও সে কুকুরটির উপর আক্রমণ করেনি।

চাইলেই চিতাবাঘটি কুকুরটিকে মেরে ফেলতে পারত। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো, তারা দুজন দুই কোণে চুপচাপ বসে থাকল। দীর্ঘ ২৮ ঘন্টা একসঙ্গে কাটানোর পরও চিতাবাঘটি কুকুরটিকে আক্রমণ করেনি। পুরোটা সময় সে ভীষণ শান্ত ছিল।

অবশেষে বন বিভাগ চিতাবাঘটিকে নিয়ন্ত্রণে আনে এবং ট্র্যাঙ্কুলাইজার ডার্ট ব্যবহার করে তাকে বন্দি করে।

এখন প্রশ্ন হলো, যখন চিতাবাঘের জন্য কুকুরটিকে আক্রমণ করা এত সহজ ছিল, তখন সে তা করল না কেন?

বন্যপ্রাণী গবেষকদের মতে, বন্য প্রাণীরা স্বাধীনতার ব্যাপারে অত্যন্ত সংবেদনশীল। যখনই তারা বুঝতে পারে যে, তাদের স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হয়েছে, তখন তারা এতটাই মানসিক যন্ত্রণা অনুভব করে যে, ক্ষুধা তৃষ্ণার কথাও ভুলে যায়। তাদের স্বাভাবিক খাদ্যগ্রহণের প্রবৃত্তি ধীরে ধীরে হারিয়ে যেতে থাকে।

শিক্ষা: স্বাধীনতা ও সুখ একে অপরের সাথে গভীরভাবে জড়িত। কারো চিন্তার স্বাধীনতা, কাজের স্বাধীনতা আর নিজের ইচ্ছামতো বাঁচার স্বাধীনতা কেড়ে নিয়ে আপনি তাকে যা কিছুই দেন তা কেন, সবকিছু তার কাছে মূল্যহীন এবং অর্থহীন।

জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে মনে হবে, এক হাত জমির জন্য আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে ঝগড়া করাটা ছিল ভুল।মিথ্যে ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখিয...
09/07/2025

জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে মনে হবে, এক হাত জমির জন্য আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে ঝগড়া করাটা ছিল ভুল।

মিথ্যে ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখিয়ে কারো সাথে প্রেমের অভিনয় করাটা ছিল ভুল।

ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে দুর্বল প্রতিবেশীকে হয়রানি করাটা ছিল ভুল।

দুর্নীতি করে সম্পদের পাহাড় গড়াটা ছিল ভুল।

ওপরে ওঠার সিঁড়ি তৈরি করতে গিয়ে বন্ধুর সাথে প্রতারণা করাটা ছিল ভুল।

দিনের পর দিন মানুষকে অকারণে কষ্ট দেওয়াটা ছিল ভুল।

জীবনের শেষ বেলায় এসে মনে হবে, কিছু কিছু বিষয়ে ছাড় দিলে জীবনটা আজ অন্যরকম হতে পারত।

অনেক টাকা রোজগার করতে না পারলেও জীবনে খুব একটা ক্ষতি হয় না।

টাকা দিয়ে সুখ কেনা যায় না আর অন্যকে বঞ্চিত করে ভালো থাকা যায় না।

জীবনের শেষ প্রান্তে এসে মনে হবে, মানুষের দোয়া এবং আশীর্বাদই সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ যেটা আমি অর্জন করতে পারিনি।

লোকের শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা না পাওয়াটাই হবে জীবনের সবচাইতে বড় আফসোস।

অন্তিম লগ্নে এসে কষ্ট ছাড়া একটি স্বাভাবিক মৃত্যুই হবে জীবনের শেষ চাওয়া।

মৃত্যুশয্যায় শ্বাসকষ্টের মাঝে আটকে থাকা জীবন প্রদীপ নিভে যাওয়া দেখতে দেখতে মনে হবে, মানুষের অভিশাপ কুড়ানোটাই ছিল এই জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল!

09/07/2025

টাকার জন্য
কত নিচে নামতে পারলে
মানুষ এইরকম ওয়েদারে
অফিসে যায়!!!

আমার টা ভাল..আপনার টা??
09/07/2025

আমার টা ভাল..

আপনার টা??

ছাত্রী শিক্ষককে প্রশ্ন করল, স্যার, প্রকৃত ভালোবাসা কি?জবাবে শিক্ষক বললেন, আমি তোমার প্রশ্নের উত্তর দেব, কিন্তু তার আগে ত...
09/07/2025

ছাত্রী শিক্ষককে প্রশ্ন করল, স্যার, প্রকৃত ভালোবাসা কি?

জবাবে শিক্ষক বললেন, আমি তোমার প্রশ্নের উত্তর দেব, কিন্তু তার আগে তোমাকে একটি কাজ করতে হবে। আমাদের কলেজের সামনে যে ভুট্টার ক্ষেত আছে তুমি ওখানে যাবে আর সবচেয়ে বড় ভুট্টাটি নিয়ে ফিরে আসবে। কিন্তু একটা শর্ত আছে। বড় ভুট্টা খুঁজতে গিয়ে যে ভুট্টগুলো তুমি পিছনে ফেলে যাবে তা আর‌ নিতে পারবে না।

ছাত্রীটি ভাবল, এ আবার এমন কি কাজ! সে মৃদু হেসে উঠে দাঁড়িয়ে ভুট্টার ক্ষেতে গেল আর একেবারে প্রথম সারি থেকে খোঁজা শুরু করল। সেই সারিতে একটা বড় ভুট্টা ছিল, কিন্তু তার মনে হল, সামনের সারিতে হয়তোবা আরো বড় কোনো ভুট্টা তার জন্য অপেক্ষা করে আছে।

এরপর সে যখন মাঠের অর্ধেকের বেশি খোঁজা শেষ করল তখন বুঝতে পারল, এদিকের ভুট্টাগুলো ঠিক অতটা বড় নয় যেটা সে আগেই খুঁজে পেয়েছিল। ক্ষেতের সবচেয়ে বড় ভুট্টাটি সে পেছনে ফেলে এসেছে এবং এজন্য তার অনুশোচনার শেষ থাকল না। কিন্তু এখন তার আর কিছুই করার নেই। তাই সে খোঁজা বাদ দিয়ে খালি হাতে শিক্ষকের কাছে ফিরে আসলো।

তখন শিক্ষক তাকে বললেন, এটাই‌ প্রকৃত ভালোবাসা। তুমি হয়তো তোমার জীবনে তাকে খুঁজে পেয়েছিলে, কিন্তু তবু আরো ভালো কাউকে পাবার আশায় যদি তাকে ত্যাগ করে থাকো, তবে এমন একদিন আসবে যেদিন তুমি উপলব্ধি করবে তোমার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত মানুষটিকে তুমি হারিয়ে ফেলেছ। তখন হাজার আফসোস করলেও তাকে আর ফিরে পাবে না।

বাচ্চার দুষ্টুমিতে এলোমেলো হয়ে যাওয়া ঘর দেখে আজ কিবিরক্ত হচ্ছেন? খেলনা ছড়িয়ে আছে, দেওয়ালে রঙের দাগ,প্রতিটি কোণজুড়ে...
08/07/2025

বাচ্চার দুষ্টুমিতে এলোমেলো হয়ে যাওয়া ঘর দেখে আজ কি
বিরক্ত হচ্ছেন? খেলনা ছড়িয়ে আছে, দেওয়ালে রঙের দাগ,
প্রতিটি কোণজুড়ে ছোট্ট পায়ের দৌড়ঝাঁপ ... সব যেন
অগোছালো!
কিন্তু জানেন কি? এই এলোমেলো ঘর একদিন ঠিকই
সাজানো-গোছানো, পরিপাটি হয়ে যাবে৷
তবে সেই ঘরে থাকবে না খিলখিল করে হেসে ওঠা শিশুর
কণ্ঠস্বর, থাকবে না ছোট্ট পায়ের টুপটাপ শব্দ, খেলনার
টুংটাং আওয়াজ কিংবা ঠোঁট ফুলিয়ে কান্নার সুর ।
হয়তো তখন আপনার ঘর থাকবে, কিন্তু আপনার সোনামণি
তার শৈশব পেরিয়ে বড় হয়ে গেছে। তার একটি নিজস্ব
জগৎ তৈরি হয়েছে, যেখানে "আম্মু", "আব্বু" বলে আপনাকে
বারবার ডাক দেয়ার সময় নেই।
সে এখন আপনাকে আর বিরক্ত করে না, খাবার নিয়ে
পেছনে ছুটতে হয় না, অসুখে আর রাত জাগতে হয় না।
শুধু পড়ে থাকে কিছু মধুর স্মৃতি, শৈশবের কোমলতায় গড়া
কিছু মুহূর্ত ।
সন্তান—আল্লাহর দেওয়া সবচেয়ে বড় নেয়ামত ৷
বিশ্বাস না হলে, একবার তাকান সেই মানুষটির দিকে যার
কোল খালি। বুঝে যাবেন, আজ আপনার কাছে যা
বিরক্তিকর মনে হচ্ছে, তা কারো কাছে অপ্রাপ্তির যন্ত্রণা।
তাই বলছি, আপনার শিশু সন্তানের দুষ্টুমিগুলোকে বিরক্তির
নয়, বরং আনন্দের চোখে দেখুন। পারলে তার সঙ্গে খেলায়
যোগ দিন, একসাথে মজা করুন। কারণ সময় একদিন
পেরিয়ে যাবে—থেকে যাবে শুধু স্মৃতি।
আরেকটা কথা মনে রাখবেন—
শিশুদের সান্নিধ্য পৃথিবীর সবচেয়ে প্রশান্তিদায়ক অনুভূতি।
আপনি যে অবস্থাতেই থাকুন না কেন, সন্তানকে কাছে পেলে
অন্তর নরম হয়ে যায়, একটা স্বস্তি কাজ করে-যা আপনি
দূর থেকে কখনোই পাবেন না।
আজ রিজিকের খোঁজে অনেকে সন্তানদের থেকে দূরে চলে
যাচ্ছেন। মনে রাখুন, রিজিক তো আল্লাহই দেন। কাছ থেকে
পরিশ্রম করলেও বরকত পাওয়া যায়। আর সন্তানরাও তখন
ভালোভাবে মানুষ হয়ে ওঠে। তাদের মূল্যবোধ,
আদব-কায়দা, চরিত্র—সবকিছু গড়ে ওঠে আপনার
সান্নিধ্যে।
অন্যথায়, যদি আপনি দায়িত্ব ফেলে দূরে থাকেন, সন্তান
মানুষ না হলে একদিন তার জন্য আপনাকেই সারাজীবন
ভুগতে হবে।
তাই বলছি, কষ্ট হলেও সন্তানের পাশে থাকুন। সময় দিন,
শিক্ষা দিন, ভালোবাসা দিন। এই সময় আর কখনো ফিরে
আসবে না।

শ্বশুরবাড়িতে যখন জোর করে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়
07/07/2025

শ্বশুরবাড়িতে যখন জোর করে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়

সময় যখন খারাপ যায়, চায়ের কাপও মজা নেয়।
06/07/2025

সময় যখন খারাপ যায়, চায়ের কাপও মজা নেয়।

বনের রাজা সিংহ রোদ পোহাচ্ছিল। এমন সময় বাঁদর এসে তার লেজ ধরে একটা ঝাঁকি দিল! লাঠি দিয়ে খোঁচাখুঁচিও করল!সিংহ যতটা না অবাক ...
05/07/2025

বনের রাজা সিংহ রোদ পোহাচ্ছিল। এমন সময় বাঁদর এসে তার লেজ ধরে একটা ঝাঁকি দিল! লাঠি দিয়ে খোঁচাখুঁচিও করল!

সিংহ যতটা না অবাক হলো, তার চেয়ে বিরক্ত হলো বেশি। বাঁদরের ভ্রুক্ষেপ নেই। সে সিংহকে ভেংচি কেটে লাফাতে লাফাতে চলে গেল।

শেয়াল পাশ থেকে পুরো ঘটনা লক্ষ্য করে সিংহকে উদ্দেশ্য করে বলল, “বনের রাজার সাথে এত্ত বড় বেয়াদবি! আর আপনি কিনা তাকে কিছুই বললেন না!”

সিংহ মৃদু হেসে বলল, বলার সময় এখনো ফুরিয়ে যায়নি! একটু অপেক্ষা করো, সবকিছু দেখতে পাবে।”

কয়েকদিন পর হঠাৎ করেই বাঁদর সিংহের সামনে পড়ল এবং সিংহ তাকে সেখানেই এক থাপ্পড়ে শেষ করে দিল।

শেয়াল অবাক হয়ে সিংহকে জিজ্ঞাসা করল, “সেদিন বাঁদর অত অন্যায় করল, আপনি তাকে কিছুই বললেন না। অথচ আজকে সে তেমন কিছু করেনি, কিন্তু আপনি তাকে মেরে ফেললেন!"

জবাবে সিংহ বলল, “দিস ইজ পলিটিক্স! সেদিনের পর বাঁদর ভালুককে পিছন থেকে লাথি মেরেছে! হাতির শুঁড় ধরে দুলেছে! গন্ডারের পিঠে চড়ে নেচেছে! হায়নাকে কাতুকুতু দিয়েছে! বাঘকে খোঁচা মেরেছে! আর সবাইকেই বলছে, রাজাকেই আমি মানি না! সেখানে তুমি কে?”

“সেদিন ওরে মারলে সবাই বলত, আমি বনের রাজা হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করছি।"

"আজকে একটু পর দেখবে সবাই এসে বলবে, থ্যাংক ইউ, রাজা সাহেব!”

"বুঝলে তো! মাঝে মাঝে লাই দিয়ে মাথায় তুলতে হয়। যাতে শক্ত করে আছাড় দিলে কেউ কিছু মনে না করে এবং আপদ শেষ হয়ে যায় একেবারে!"

আপনি ভাবেন, আপনার উপার্জনে সংসার চলে। তাই কখনো অহংকার করেন, কখনো রাগ দেখান, কখনো খোঁটা দেন! কিন্তু এমন তো হতেই পারে, পরি...
01/07/2025

আপনি ভাবেন, আপনার উপার্জনে সংসার চলে। তাই কখনো অহংকার করেন, কখনো রাগ দেখান, কখনো খোঁটা দেন! কিন্তু এমন তো হতেই পারে, পরিবারের সদস্যদের রিজিকই আপনার মাধ্যমে আসছে। হয়তোবা ওই মানুষগুলোর রিজিক শেষ হয়ে গেলে আপনি নিজেই অভাবে পড়ে যাবেন!

Address

Narayanganj

Telephone

+8801515270187

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mofazzal Diary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mofazzal Diary:

Share