Pro max media

18/06/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️💙💙💙💙
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি। 60 ৬০ ৬০।
।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি।
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্ক 🕋🕋🕋❤️❤️💙

16/06/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার

14/06/2025

#হজ্বে গিয়ে যারা মৃত্যু বরন করলে এখানে দাফন করা হয়

13/06/2025

#কুরআন— আল্লাহর প্রতিশ্রুত সংরক্ষিত বাণী, কেয়ামত পর্যন্ত রক্ষা পাবে

“নিশ্চয়ই আমি এই কুরআন নাযিল করেছি এবং আমিই এর হেফাজতকারী।” (সূরা আল-হিজর, আয়াত ৯)
যে গ্রন্থে একটিও ভুল নেই, যেখানে প্রতিটি আয়াতই নাযিল হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে; সেই কুরআন আজও অক্ষুণ্ণ রয়েছে, থাকবে চিরকাল — কেয়ামত পর্যন্ত। পৃথিবীর কোনো শক্তিই এই বাণী মুছে ফেলতে পারবে না, কারণ এই বাণীর হেফাজতের দায়িত্ব স্বয়ং আল্লাহ নিয়েছেন।

📜 এই কুরআন কেবল মুসলমানদের নয়, সমগ্র মানবজাতির জন্য এক পরিপূর্ণ জীবন বিধান।
✨ সোনার অক্ষরে লেখা হোক কিংবা হৃদয়ের গভীরে গাঁথা থাকুক — কুরআন আলোর পথই দেখাবে। #কুরআন

12/06/2025

12/06/2025

🌟 “কালিমার ওজন ও জান্নাতের গ্যারান্টি – একটি ঈমানদার হৃদয়ের মূল্য” 🌟

“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” — এই একটি বাক্য, শুধু কথার শব্দ নয়; বরং এটি এমন একটি বিশ্বাস, যার কারণে মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে মুক্তি পায়। যদি কোনো বান্দার অন্তরে এই কালিমার প্রতি সত্যিকারের ঈমান থাকে, তবে একদিন না একদিন আল্লাহ তা’আলা তাকে জান্নাত দিবেন — হাদীসে এর সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে।

⸻

📖 হাদীস দ্বারা প্রমাণ:

✅ রাসূল (সা.) বলেন:
“যার অন্তরে এক সরিষা দানা পরিমাণ ঈমান থাকবে, সে দোজখ থেকে বের হয়ে জান্নাতে প্রবেশ করবে।”
— (সহীহ বুখারী, হাদীস: ২২, সহীহ মুসলিম)

✅ আরেক হাদীসে আছে:
“যদি সমগ্র দুনিয়া ও তার ভেতরের সব কিছু এক পাল্লায় রাখা হয় এবং ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ অন্য পাল্লায় রাখা হয়, তবে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পাল্লা ভারী হবে।”
— (মুসনাদ আহমদ, হাদীস সহীহ, হাকিম: মুস্তাদরাক)

✅ রাসূল (সা.) বলেন:
“যে ব্যক্তি অন্তর থেকে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।”
— (সহীহ বুখারী, হাদীস: ১২৮)

⸻

📘 কুরআনের আলোকে ঈমান ও মুক্তি:

🔹 আল্লাহ বলেন:
“যে কেউ আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে এবং নেক আমল করে, আমি তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাব।”
— (সূরা আন-নিসা: ৫৭)

🔹 আর বলেন:
“নিশ্চয়ই আল্লাহ মুশরিকদের ক্ষমা করবেন না, তবে যাকে ইচ্ছা অন্য সব গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন।”
— (সূরা আন-নিসা: ৪৮)
👉 অর্থাৎ, কালিমা ও ঈমান ব্যতীত কেউ জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।

11/06/2025

শান্তি আর ভালোবাসার এক পবিত্র ঠিকানা,মদীনা শরীফ-যেখানে ইসলামের প্রান স্পন্দিত।

10/06/2025

#রাসুলুল্লাপা মোবারক তুরস্কের জাদুঘরে নবীজীর ﷺ পা মোবারকের ইতিহাস — একটি নীরব সাক্ষ্য, ভালোবাসার স্মৃতি”

ইতিহাসের গহীনে লুকানো একটি অমূল্য নিদর্শন আজো তুরস্কের এক ঐতিহাসিক জাদুঘরে শ্রদ্ধাভরে সংরক্ষিত — আমাদের প্রাণের নবী হযরত মুহাম্মদ ﷺ এর পা মোবারক।
এই পবিত্র ছাপটি শুধু একটি পদচিহ্ন নয় — এটি হলো রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর জীবনের ছোঁয়া, সাহাবায়ে কেরামের ভালোবাসার স্মারক, এবং মুসলিম উম্মাহর চোখের অশ্রুবিন্দু।

🕌 এই নিদর্শন কিভাবে সংরক্ষিত হলো?

🔹 ইতিহাসবিদদের মতে, হিজরী প্রথম শতকেই রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর পদচিহ্ন মাটি বা পাথরের ওপর অক্ষরে অক্ষরে তুলে রাখা হয়।
🔹 প্রথম দিকে এটি আরব ভূমিতে সংরক্ষিত ছিল, এবং বলা হয়ে থাকে যে, সাহাবাগণ এটি অনেক যত্নে সংরক্ষণ করতেন বিশেষভাবে।

🔹 পরে এটি উসমানী খেলাফতের সময় সুলতান সালিম প্রথম (Selim I) এর শাসনামলে (প্রায় ১৬শ শতক) তুরস্কের ইস্তানবুলে অবস্থিত টোপকাপি প্রাসাদে স্থানান্তরিত করা হয়।

🏛️ টোপকাপি প্রাসাদ (Topkapi Palace), তুরস্ক

বর্তমানে এই নিদর্শনটি “Sacred Relics Room”–এ সংরক্ষিত, যেখানে কাচের ফ্রেমে অত্যন্ত যত্নে রাখা আছে নবীজীর ﷺ পদচিহ্ন। এই রুমে নবীজীর তলোয়ার, দাড়ির মোবারক কেশ, কাপড়, চিঠি ও আরও বহু পবিত্র বস্তু রয়েছে।

09/06/2025

আল্লাহ ও নবীর নাম এক সাথে দুইটি নাম দেখে খুশি হলে আলহামদুলিল্লাহ বলি

09/06/2025

যে নবী জান্নাতে ডুকবে না,বলবে আমার উম্মত কোথায়,উম্মত না নিয়ে জান্নাতে ডুকবো না,চোখে পানি এসে পরলো এই কেপশন লেখার সময় কতটা দয়ালু ছিলেন আমাদের নবী।

08/06/2025

শিক্ষক কে জুতা দিয়ে পিছনে থেকে আপমান করলো ছাত্র।