খেয়ালী মন

  • Home
  • খেয়ালী মন

খেয়ালী মন All the people from all over the world are welcome to this page.

07/03/2025

চলিতেছে সার্কাস |The king of comedy || Charlie Chaplin || চার্লি চাপলিনের সুপার কমেডি || কে সার্কাস দেখাই আর দর্শক কার সার্কাস দেখে || সুপার কমেডিয়ান চার্লি চাপলিন ||

06/03/2025

আমি একজন বিধবা মহিলা। আমার বয়স এখন ৬৬ বছর। দীর্ঘদিন স্কুলে শিক্ষিকতা করার পর এখন অবসর জীবন যাপন করছি। আমার একটাই ছেলে, নাম রাজু। ওর বয়স ৪২, থাকে ইংল্যান্ডে। আমার স্বামী যখন মারা যান, তখন আমার বয়স ছিল ৩৬ বছর আর আমার ছেলের ১২। ছেলের কথা ভেবে আমি আর বিয়ে করিনি।
রাজুকে আমি একাই বড় করেছি। কখনো কোনো কিছুর অভাব বুঝতে দিইনি ওকে। সবসময় চেয়েছি ওর সব আবদার মেটাতে। ও যেন না ভাবে আমার বাবা থাকলে এই ইচ্ছাটা অপূর্ণ থাকত না। ছেলেকে দেশের সবচাইতে ভালো স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়িয়েছি। তারপর ও উচ্চশিক্ষার সুযোগ পেয়ে ইংল্যান্ডে চলে গেল। সব খরচ একা হাতে সামলেছি, কারো কাছে হাত পাতিনি আমি। এতকিছুর মাঝে নিজের দিকে একদম খেয়াল করার সুযোগ হয়নি! সবসময় সন্তানের সাফল্য দেখতে চেয়েছি। তার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করাই ছিল আমার জীবনের একমাত্র লক্ষ্য। আমাকে সবাই সফল মা বলে। এই নিয়ে আমারও একধরনের চাপা গর্বও আছে।
গত সপ্তাহে লাবণী নামে আমার এক পুরোনো বান্ধবীর সাথে দেখা হলো। ওর ছেলে আকাশ আমার ছেলের সাথে একই স্কুলে পড়ত। আকাশের সাথে রাজুর খুব একটা মিল ছিল না।
এর কারণ অবশ্য আমি। আমি সারাক্ষণ চাইতাম রাজু শুধুমাত্র যারা ভালো স্টুডেন্ট আর সবসময় পড়ালেখা নিয়ে কম্পিটিশন করে, তাদের সাথে মিশুক। তাতে করে ও পড়াশোনার প্রতি আরো বেশি মনোযোগী হয়ে উঠবে।
মাঝে মাঝেই লাবণী বলত, "দেখ, আমরা দুজন কত ভালো বন্ধু। আর আমাদের ছেলেরাও একই স্কুলে পড়ে, তার পরেও ওদের মধ্যে বন্ধুত্ব হলো না।"
লাবণীর ছেলে আকাশ প্রত্যেক ক্লাসে এ্যাভারেজ পাশ করত। খেলাধুলায় খুব আগ্রহ ছিল আকাশের। সে স্কুলের সমস্ত এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভিটিজে অংশগ্রহণ করত। স্কুলের ওয়াল ম্যাগাজিনে ওর লেখা থাকত, ছবি আঁকত, এগুলো নিয়েই লাবণী খুশি ছিল। আমি মনে মনে হাসতাম, এগুলো দিয়ে হবে কি?
লাবণীর কথা, আমার ছেলে তো আর ফেল করে না! সবাই তো আর ফার্স্ট হয় না। আমার ছেলেটা পড়ালেখায় তেমন ভালো না, কিন্তু ওর অন্য কাজগুলো কত সুন্দর!

আমার কাছে লাবণীর এই কথাগুলো আদিখ্যেতা মনে হতো। ছেলের মাথায় তো গোবর আছেই, তার চাইতে বেশি গোবর মায়ের মাথায়! তা না হলে যে ছেলে পড়ালেখায় এত পিছিয়ে, তাকে কোনো মা স্কুলের এক্সটা কারিকুলার এক্টিভিটিজ নিয়ে সময় নষ্ট করতে দেয়!

রাজু স্কুল পার করে নামী একটি কলেজে ভর্তি হলো আর আকাশ খুব সাধারণ এক কলেজে। তারপর যেমনটা হয়, ওদের সাথে আমার যোগাযোগ ছিন্ন হয়ে গেল।
গত সপ্তাহে হঠাৎ করেই শপিং মলে ওদের সাথে দেখা। প্রথমে আমি ওদের দেখিনি। আকাশ আমাকে দেখতে পেয়ে এগিয়ে এসে বলল, "আন্টি, আমাকে চিনতে পেরেছেন? আমি আকাশ।"

আমি আকাশকে আসলেই চিনতে পারছিলাম না। শেষবার ওকে যখন দেখি তখন মাত্র স্কুল ছেড়ে কলেজে যাবে। ছেলেমানুষি তখনো চোখেমুখে। আর এখন রীতিমতো ভদ্রলোক। তারপর আকাশ আমাকে লাবণীর কাছে নিয়ে যায়।

লাবণী একটা দোকানে বসা ছিল। ওর ছেলে ওকে নিয়ে শপিংয়ে এসেছে। ছেলে তার মায়ের জন্য কি সব রংচঙে থ্রিপিচ দেখছে! আমি আর লাবণী সবসময় শাড়ি পড়তাম, তাই আমি একটু অবাকই হলাম। লাবণী আমার কাছে বার বার জানতে চাইছিল, "তুই বল, আমি কোনটা কিনব, আমাকে কোনটায় মানাবে?" ওদিক থেকে আকাশ বলে বসে, "আন্টি আপনি যেটা পছন্দ করবেন, মা সেটাই কিনবে।" আমি একটা থ্রিপিচ পছন্দ করে দিলাম। আকাশ কখন সেই একই থ্রিপিচ দুইটা কিনেছে আমি খেয়ালই করিনি। আমি আর লাবণী গল্প করছিলাম কেনাকাটার ফাঁকে ফাঁকে।

এরপর আরো কিছু টুকিটাকি কেনাকাটা করে ওরা। ওদের দেখে মনে হচ্ছিল ওরা কোথাও বেড়াতে যাবে। আমি চোখের কোণ দিয়ে আকাশকে খেয়াল করছিলাম, ও ওর মায়ের সাথে কত সহজ স্বাভাবিকভাবে কথা বলে! যেন মনে হয় আকাশ ওর মাকে নয়, মেয়েকে নিয়ে বের হয়েছে শপিং করতে।

কেনাকাটা শেষে আকাশ আমাদের নিয়ে একটা রেস্টুরেন্টে যায়। মেনু দেখে পছন্দের খাবার অর্ডার দিয়ে মায়ের উদ্দেশ্যে বলে, "মা খাওয়ার পরে কফি খাবে, নাকি আইসক্রিম?" লাবণী হেসে বলে, "আগে কফি খাব, তারপর আইসক্রিম খেতে খেতে বাসায় যাব।"
আমি বললাম, "আমার জন্য স্রেফ কফি।"
লাবণী সঙ্গে সঙ্গে বলল, "তাহলে আইসক্রিম বাদ।"
খেতে খেতে শুনলাম, আকাশ বেড়াতে যাচ্ছে কক্সবাজার, সেখান থেকে সেন্টমার্টিন। সাথে লাবণীকেও নিয়ে যাবে, যদিও সেটা একটা অফিসিয়াল ট্যুর।

আকাশের একটা বায়িং হাউস আছে। হাবভাবে বুঝতে পারলাম অনেক টাকা ইনকাম করে। আমাদের সাথে বসা অবস্থায় কতবার যে হোয়াটসঅ্যাপ চেক করল! মাঝে মাঝে টুকটাক অফিসিয়াল কল আসছিল। তার মানে শত ব্যস্ততার মধ্যেও মাকে নিয়ে শপিংয়ে এসেছে।

গল্পে গল্পে জানা হয়ে গেল আকাশের বউয়ের কথা। মেয়েটা একটা মাল্টি ন্যাশনাল কম্পানির গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে আছে। তাদের এক ছেলে, সে এখন স্কুলে। ছেলেটা নাকি লাবণের ভিশন ন্যাওটা। লাবণী ওর ছেলে বৌয়ের সাথেই থাকে‌।
আমি একটা বিছানার চাদর আর কিছু দৈনন্দিন এটাসেটা বাজার করতে এসেছিলাম। যদিও কিছুই কেনা হয়ে ওঠেনি সেদিন। কেন জানি কিনতে ইচ্ছে হচ্ছে না আর। আমি শুধু আকাশকে দেখছিলাম। ও কত যত্নে আগলে রেখেছে ওর মাকে! স্যান্ডেলের দোকানে নিজে হাতে মায়ের পায়ে স্যান্ডেল পরিয়ে দিল। লাবণী অত দাম দিয়ে স্যান্ডেল কিনবে না। আকাশ তখন বলল, "মা, তুমি দাম দেখো কেন? তুমি শুধু দেখবে আরাম পাও কিনা?"

আকাশের কত খেয়াল তার মায়ের জন্য। সবশেষে ও সানগ্লাস কিনল মায়ের জন্য। লাবণী সানগ্লাস কিনবে না কিছুতেই। তখন আকাশ বলল, "মা, সানগ্লাস কিনতে হবে। কারণ তুমি যখন সমুদ্রের ধারে হাঁটবে, তোমার চোখে রোদ লাগবে।"

ওদের মা-ছেলেকে দেখে আমার এমন লাগছে কেন? ভেতরে ভেতরে এতটা ছোট হয়ে যাচ্ছি কেন? বারবার মনে হচ্ছে, আমি হেরে গেছি জীবনের কাছে। আমি একজন ব্যর্থ মা, যে তার ছেলেকে সবচাইতে সফল আর বড় বানাতে গিয়ে এত বড় বানিয়ে ফেলেছে যে, সেই ছেলের নাগাল আর কখনো পাবে না!
এর মধ্যে কয়েকবার আকাশ রাজুর কথা জানতে চেয়েছে। রাজুর নম্বর চেয়েছে, আমি দিইনি। বলেছি বাসায় আছে, ডায়েরিতে লেখা। আসলে রাজুর অনুমতি না নিয়ে ওর নম্বর কাউকে দিলে ও রাগ করে। আমাকে বলে, "মা, আমি অনেক বিজি থাকি, যখন তখন কল দেবে না। এতে আমার ডিসটার্ব হয়। তুমি এখনো ইংল্যান্ড আর বাংলাদেশের সময় এ্যাডজাস্ট করতে পারো না কেন?"

আকাশ আমাকে আমার বাসায় নামিয়ে দিল। বিদায় নেবার সময় আমার হাতে একটা শপিং ব্যাগ দিয়ে বলল, "আন্টি, এটা আপনার জন্য।" আমি দেখলাম ঠিক লাবণীর মতো আমার জন্যও একটা থ্রিপিচ কিনেছে ও। আকাশ বলল, "আপনারা দুই বান্ধবী একসময় একই রকম থ্রিপিচ পরে বেড়াতে বের হবেন।"
আমি অনেক কষ্টে অশ্রু গোপন করলাম। আকাশ আরো বলল, "আন্টি, আমার মোবাইল নম্বরটা রাখুন, আপনার যখন খুশি কল দেবেন, আমি এসে আপনাকে আমাদের বাসায় নিয়ে যাব।"
আমি তখন বললাম, "তুমি তো বিজি থাকো।" আকাশ সাথে সাথে জবাব দিল, "আন্টি, আপনার জন্য আমি সব সময় ফ্রি আছি।"
তারপর আরো বলল, "আপনি তো একা থাকেন, আপনিও চলেন না আমাদের সাথে কক্সবাজার। আমার মায়ের একজন সঙ্গী হবে।"

আমি মনে মনে কতক্ষণ থেকে বলছি, "লাবণী, আমাকে নিবি তোদের সাথে কক্সবাজার? আমি সমুদ্র দেখব না। আমি শুধু দেখব একজন ছেলে তার মাকে কত আদর যত্ন করে তা!"
আমি আকাশকে বললাম, "লাবণীর সাথে কতদিন পরে দেখা আমার। আমারও ভালো লাগবে তোমাদের সাথে বেড়াতে গেলে। কিন্তু রাজুকে তো বলতে হবে। আমি আজ রাজুর সাথে কথা বলে কাল তোমাকে জানাব।"

লাবণী মনে হয় আমার কথায় অবাক হলো। আমি এত সহজে ওদের সাথে যেতে রাজি হবো এটা ও ভাবতেই পারেনি। লাবণী আমার হাত জড়িয়ে ধরে বলল, "শিলা, প্লিজ চল, আমার অনেক ভালো লাগবে।"

তারপর ওরা চলে গেল। আমি আমার আলোহীন ঘরে ঢুকে আজ আরো বেশি অন্ধকার দেখতে পেলাম। গতকাল রাতের বেলা রাজুর সাথে হওয়া কথাগুলো ভাবতে লাগলাম। বিয়েটা ও একা একা করল ইংল্যান্ডে, নিজের পছন্দের মেয়েকে। ইংল্যান্ড থেকে বাংলাদেশে আসা নাকি অনেক ঝক্কি। তাই দেশে এসে বিয়ের করার প্রশ্নই আসে না। আমি টেলিফোনে ওদের কনগ্রাচুলেশন জানালাম। ওদের একটা মেয়ে হলো। এখন অনেক ছোট, বাংলাদেশের আবহাওয়া নাকি ওর সহ্য হবে না, তাই আসা যাবে না। এবছর আমার ইংল্যান্ডে যাওয়ার কাগজপত্র ঠিক করার কথা ছিল। কিন্তু গতকাল ও ফোন দিয়ে বলল, এবার ছুটিতে ও ওর শ্বশুর শাশুড়ি সহ আমেরিকা যাবে বেড়াতে।

ও আরো বলল, "মা আমরা সবাই চেষ্টা করবো আগামী বছর দেশে আসার। তুমি মন খারাপ করো না।"
না, আমি মন খারাপ করিনি। আমি আজ আকাশকে দেখে বুঝতে পেরেছি, শুধু ভালো ছাত্র আর ফার্স্ট হওয়া ছেলেরাই সেরা সন্তান হয় না। আমি শুধু আমার ছেলেকে শিখিয়েছি ফার্স্ট হতে হবে পরীক্ষার খাতায় আর চাকরির বাজারে। সেরা মানুষ হতে হবে এটা আমি কখনো শেখাইনি। আমি ওকে কখনো বলিনি, বিপদে তোমার বন্ধুদের পাশে দাঁড়াবে। আমি ওকে কখনো বলিনি, দেশকে ভালোবাসবে, দেশের সেবা করবে। আমি শুধু শিখিয়েছি প্রতিযোগিতা।

ওর কিসে উন্নতি হবে সেটা ওকে শিখিয়েছি, কিন্তু সবাইকে নিয়ে ভালো থাকাটা শেখাতে পারিনি। আমি সবসময় রাজুকে ভালো জিনিস কিনে দিয়েছি, ওর চাহিদা পূরণ করেছি। কিন্তু আমার নিজেরও ইচ্ছা অনিচ্ছা আছে বা থাকতে পারে তা ওকে শিখাইনি।

আমি রাজুকে কল দিব না কক্সবাজার যাওয়া নিয়ে। এটা আকাশকে বলার জন্য বলা। আজ লাবণীর সাথে দেখা হওয়ায় ভালো হলো। এখন থেকে আমি আমার ভালো লাগা মন্দ লাগা নিয়ে ভাবব। ছেলেকে নিয়ে আমার ভাবনা শেষ।
ছেলেকে তার ভালো থাকার জন্য আমার সবকিছু দিয়েছি। ওর আর আমার কাছ থেকে কিছু পাওয়ার নেই।

আশায় ছিলাম ছেলে আমাকে তার কাছে ইংল্যান্ডে বেড়াতে নিয়ে যাবে। গত দুই বছর ধরে আমার চলার টাকা থেকে একটু একটু করে জমিয়েছি ওদের জন্য কত কিছু কিনব বলে!
এবার থেকে আমি আমার জীবনের ছোট ছোট চাওয়াগুলো পূরণ করব। বাঁচব আর ক'টা দিন। খুব শখ ছিল হিমালয় আর মিশরের পিরামিড দেখব! একা একা কি এগুলো দেখা যাবে? তার চাইতে আগে লাবণীদের সাথে কক্সবাজার আর সেন্ট মার্টিন ঘুরে আসি, তারপরেরটা তারপর।
(সত্য ঘটনা অবলম্বনে) সংগৃহীত

02/03/2025

যার ভিতর জ্ঞান আছে সে অনেকটা শান্ত নদীর মতো, বয়ে যায় কিন্তু শব্দ হয় না। সে শব্দ শুধু আরেক জন জ্ঞানী মানুষ উপলব্ধি করতে পারবেন।
আর যে জ্ঞানশুন্য, সে অনেকটা খালি কলসির মতো। ভিতরে কিছু নেই, শুধু শব্দই সার।
মিলিয়ে নিবেন - সংগৃহীত

28/02/2025

দুনিয়ার বিখ্যাত কিছু মিথ্যেকথা (!)
তেলেভাজাওয়ালা: গরম গরম এইমাত্র নামালাম।
বাসের কন্ট্রাক্টর: পেছনের দিকে একদম ফাঁকা।
কমলা লেবুওয়ালা: চিনির মতো মিষ্টি না হলে পয়সা লাগবে না।
ঘুঘনিওয়ালা: গরম গরম।
দুধওয়ালা: আমার দুধে কোনও জল পাবেন না।
ময়রা: সব আজকের মিষ্টি।
ঘটক: আমি তোমাকে একটা দেখাবো, একটাই পছন্দ হবে।
মেয়ের মা: আমার মেয়ের মতো আপনি এই পাড়ায় আর একটিও মেয়ে খুঁজে পাবেন না।
ছেলের মা: আমার ছেলের কোনও নেশা নেই।
বাঙাল: বাংলাদেশে আমাগো অনেক সম্পত্তি ছিল, বিঘা বিঘা জমি ছিল।
ঘটি: মোহনবাগান জাতীয় ক্লাব। আমরাও খুব ভালো রান্না করতে পারি। বাঙাল মানেই ওরা শুটকি খায়।
ডাক্তার: আপনার কিছুই হয়নি।
উকিল: আমি আজ বেল করাবোই।
ভিখারি: বাবু একটা টাকা দিন, তিন দিন কিছু খাইনি।
বউ: তোমার থেকে কত ভালো ভালো সম্বন্ধ এসেছিলো আমার।
স্বামী: আমার এখন বিয়ে করার কোনও ইচ্ছাই ছিলো না।
মাছওয়ালা: পাল্লা ছুঁয়ে কেউ মিথ্যা কথা বলে নাকি?
পাড়ার ক্লাব: আর কিছুক্ষণ পরেই আমাদের অনুষ্ঠান শুরু হবে।
পরীক্ষা হলে শিক্ষক: আমি তো জানি না।
কেরোসিন ডিলার: এই মাসে তেল ওঠে নাই।
প্রেমিক প্রেমিকা: তোমায় না পেলে আমি ম*রেই যাবো।
😂😂😂😂😂
সংগৃহীত।

Send a message to learn more

16/02/2025

College dance preparation.

05/02/2025

March past preparation.

17/01/2025

ড্রোনের সাহায্যে উন্নত কৃষিকাজ || Farming with Drone || Higher technology used in farming || চীনারা কিভাবে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষিকাজ করে ||
゚viralfbreelsfypシ゚viral

24/12/2024

Hello guys!! How are you? Many days later. I will back again as soon as possible.

13/08/2024

"ক" ব্যবহার করে এতো দীর্ঘ লেখা আমি প্রথম পড়লাম। লেখক বা লেখিকার নাম উল্লেখ ছাড়াই লেখাটা পেলাম।

পুরোটা পরে দেখুন খুব ভালো লাগবে আপনাদের।

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী কলেজের কনিষ্ঠ কেরাণী কার্তিক কুমার কর্মকারের কোকিল কন্ঠী কন্যা কপিলা কর্মকার কাশিতে কাশিতে করুণ কন্ঠে কমল কাকাকে কহিল, "কাকা, কড়ি কাঠের কেদারা কিংবা কারখানার কাপড় কেনাকাটায় কৃষাণীরা কিছুটা কৃচ্ছতা করিলেও কলকাতার কিশোরী কন্যাদের কাছে কুষ্টিয়ার কুচকুচে কালো কাতান কাপড়ের কদর কল্পনাতীত।
কীর্তিমান কতিপয় কলাকুশলী কিংবা কিশোর কবিরাও কালি-কলমের কল্যাণে- কদরের কিছু কার্যকর কথা কৌশলে, কখনো কবিতার কিতাবে, কখনো 'কালের কন্ঠ' কাগজের কলামে কহিয়াছেন।
কিন্তু কাকা, কষ্মীনকালে কেউ কী কখনো কহিয়াছেন? কী কারণে, কিসের কারসাজিতে, কেমন করিয়া কোথাকার কোন কাশ্মিরী কম্বল কিংবা কর্ণাটকের কমলা কাতানের কাছে কালক্রমে কুলীন কূলের কায়িক কৃষাণীদের কাঙ্খিত কালজয়ী কারুকার্যময় কাতান কাপড়ের কদর কমিল"?

কাজে-কর্মে কুশীলব কিন্তু কেবলই কৌতুহলী কপিলা কর্মকারের কঠিন কথায় কিঞ্চিত কর্ণপাত করিয়া ক্লান্ত কাকা কুষ্টিয়ার কিংবদন্তি কালো কাতানের ক্রমেই কদর কমার কয়েকটি কারণ কোমল কন্ঠে কপিলার কানে কানে কহিলেন।

কৃষ্ণকায় কাকাকে কাপড়ের কষ্টের কিচ্ছা কাহিনী কহিয়া কপিলা কর্দমাক্ত কলস কাঙ্খে করিয়া কালোকেশী কাকিকে কহিল, -"কাবেরী কোলের কেয়া-কুঞ্জে কোয়েলের কলকাকলি কিংবা কেতকী কদম কুসুম কাননে কোকিলের কন্ঠে কুহু কুহু কুজনের কতই কারিশমা! কিন্তু কাকী, কদর্য কাক কী কারণে কর্কশ কন্ঠে কানের কাছে কেবল কা-কা করে"?_

কাঁচের কংকন করিয়া কিংকর্তব্যবিমূঢ় কাকী কিলানো কাঁঠালের কদলি কচলাইতে কচলাইতে কহিলেন, -"কুৎসিত কেতাদুরস্ত কাকের কাজই কা-কা কলরবে কোলাহল করিয়া কেরামতির কৃতিত্ব কুড়ানো"।
সংগৃহীত

https://www.youtube.com/watch?v=JAOFjv6U_J0
08/08/2024

https://www.youtube.com/watch?v=JAOFjv6U_J0

Dance performance by BUETian || What a dance performance || বুয়েটিয়ানদের অসাধারণ ড্যান্স প্রদর্শন । ...

07/08/2024

এমন স্বাধীনতার দরকার নাই।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when খেয়ালী মন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share