গ্রাম অঞ্চল-Gram Oncol

গ্রাম অঞ্চল-Gram Oncol আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ও-বা-রাকাতুহু।
আমাদের পেইজে স্বাগতম🤍

15/06/2025

___"তুমি এসে ছিলে বৃষ্টিস্নাত বর্ষায় এক ঝলক রৌদ্রময় মূহুর্ত হয়ে;আবার বর্ষায় হারিয়ে গেলে।"

13/06/2025

"___তুমি যদি রাজি হইতে, হয়তো বিধাতাও রাজি হয়ে এক করে দিতো।"

10/06/2025

___"তুমি ছিলে আমার খুব করে বিধাতার কাছে চাওয়া শখের নারী, তাইতো পাইনি তোমায়।"🥲

এক স্বর্ণকারের মৃত্যুর পর তার পরিবারটা বেশ সংকটে পড়ে গেলো। খাদ্য-বস্ত্রে দেখা দিল চরম অভাব। স্বর্ণকারের বিধবা স্ত্রী তার...
26/05/2025

এক স্বর্ণকারের মৃত্যুর পর তার পরিবারটা বেশ সংকটে পড়ে গেলো। খাদ্য-বস্ত্রে দেখা দিল চরম অভাব।
স্বর্ণকারের বিধবা স্ত্রী তার বড় ছেলেকে একটা হীরের হার দিয়ে বললো--এটা তোমার কাকার দোকানে নিয়ে যাও সে যেন এটা বেচে কিছু টাকার ব্যবস্থা করে দেয়

ছেলেটা হারটি নিয়ে কাকার কাছে গেল। কাকা হারটা ভালো করে পরীক্ষা করে বললো- বেটা, তোমার মাকে গিয়ে বলবে যে এখন বাজার খুবই মন্দা, কয়েকদিন পর বিক্রি করলে ভাল দাম পাওয়া যাবে। কাকা কিছু টাকা ছেলেটিকে দিয়ে বললেন--আপাতত এটা নিয়ে যাও আর কাল থেকে তুমি প্রতিদিন দোকানে আসবে আমি কোন ১দিন ভাল খদ্দোর পেলেই যেন তুমি দৌড়ে হার নিয়ে আসতে পার তাই সারাদিন থাকবে।

পরের দিন থেকে ছেলেটা রোজ দোকানে যেতে লাগলো।সময়ের সাথে সাথে সেখানে সোনা-রুপা-হীরে কাজ শিখতে আরম্ভ করলো।
ভাল শিক্ষার ফলে অল্প দিনেই খুব নামি জহুরত বনে গেল। দূর দূরান্ত থেকে লোক তার কাছে সোনাদানা বানাতে ও পরীক্ষা করাতে আসত। খুবই প্রসংশীত হচ্ছিল তার কাজ।

একদিন ছেলেটির কাকা বললো-- তোমার মাকে গিয়ে বলবে যে এখন বাজারের অবস্থা বেশ ভালো, তাই সেই হারটা যেন তোমার হাতে দিয়ে দেন। এখন এটা বিক্রি করলে ভালো দাম পাওয়া যাবে।

ছেলেটি ঘরে গিয়ে মায়ের কাছ থেকে হারটি নিয়ে পরীক্ষা করে দেখলো যে এটা একটা নকল হীরের হার। তাই সে হারটা আর কাকার কাছে না নিয়ে বাড়িতেই. রেখে দিলো।

কাকা জিজ্ঞেস করলো-- হারটি এনেছো ?ছেলেটি বললো-- না কাকা পরীক্ষা করে দেখলাম এটা একটা নকল হার।

তখন কাকা বললো- তুমি যেদিন আমার কাছে হারটি প্রথম নিয়ে এসেছিলে সেদিন আমি দেখেই বুঝে নিয়েছিলাম যে এটা নকল, কিন্তু তখন যদি আমি তোমাকে এই কথাটা বলে দিতাম, তাহলে তোমরা হয়তো ভাবতে যে আজ আমাদের মন্দা সময় বলেই কাকা আমাদের আসল জিনিষকে নকল বলছে।

আজ যখন এ ব্যাপারে তোমার পুরো জ্ঞান হয়ে গেছে, তখন তুমি নিজেই বলছো এটা নকল হার।
এই দুনিয়াতে প্রকৃত জ্ঞান ছাড়া তুমি যা কিছু দেখছো যা কিছু ভাবছো সবটাই এই হারের মতই নকল, মিথ্যে।

জ্ঞান ছাড়া কোন জিনিসের বিচার সম্ভব নয়। আর এই ভ্রমের শিকার হয়েই অনেক সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়। তোমাদের সাথে আমার সেই সম্পর্কটা নষ্ট হোক আমি তা চাইনি।।

#সংগৃহীত

একটি পূর্ণবয়স্ক নিমগাছ একসাথে ১০টি এসি চালানোর সমান কাজ করে। আর নিমগাছের ছায়াতলে তাপমাত্রা বাইরের পরিবেশের চেয়ে ১০ ডিগ্র...
24/05/2025

একটি পূর্ণবয়স্ক নিমগাছ একসাথে ১০টি এসি চালানোর সমান কাজ করে। আর নিমগাছের ছায়াতলে তাপমাত্রা বাইরের পরিবেশের চেয়ে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কম থাকতে পারে।

নিম গাছ আসলে একটি ব্লেসিং! এটি পরিবেশগতভাবে যেমন উপকারী , তেমনি এটি অনেক বেশি মাত্রার দূষণও সহ্য করতে পারে। নিম গাছের পাতা প্রচুর পরিমাণে সীসা শোষণ করে।

ধূলিকণা, কার্বন ডাই-অক্সাইড, সালফার অক্সাইড এবং নাইট্রোজেনের মতো দূষক শোষণ করার ক্ষমতাও নিম গাছের রয়েছে।

পরিবেশ শীতল আর বিশুদ্ধ করতে নিমগাছের তুলনা হয় না আসলে!

আপনার বাড়ির চারদিকে ঘুরিয়ে যদি নিম গাছ লাগাতে পারেন, তাহলে সেটা একটা সবুজ বেল্ট এর মতো কাজ করবে। যার কারনে আপনার বাসার ভেতরে একটা "মাইক্রোক্লাইমেট" তৈরি হবে। তাহলে হবে কী, আপনার বাড়ির তাপমাত্রা আশপাশের চেয়ে কয়েক ডিগ্রি কমে যাবে।

বাড়ির আশেপাশে নিমগাছ লাগিয়ে মাইক্রোক্লাইমেট তৈরি করে প্রাকৃতিক এসির ফিল নেওয়ার সময় এখনই। কারণ বর্ষাকাল চলছে। এই সময়ে বেশি বেশি নিমগাছ লাগিয়ে নিজের ও পরিবারের ভবিষ্যতের জন্য ইনভেস্ট করা হতে পারে সেরা একটা আইডিয়া!

নেত্রকোনার অতীতের পাতায় ফিরে দেখা — ব্রিটিশ আমলের এক টুকরো স্মৃতিআজকের নেত্রকোনা শহর যতই ব্যস্ত আর প্রাণচাঞ্চল্যে ভরপুর ...
24/05/2025

নেত্রকোনার অতীতের পাতায় ফিরে দেখা — ব্রিটিশ আমলের এক টুকরো স্মৃতি

আজকের নেত্রকোনা শহর যতই ব্যস্ত আর প্রাণচাঞ্চল্যে ভরপুর হোক না কেন, এর ইতিহাসটা কিন্তু অনেক শান্ত, ধীর এবং সরল। ব্রিটিশ শাসনামলে (১৮৫৮-১৯৪৭) নেত্রকোনায় আজকের মতো কোনো আধুনিক বাস স্টেশন ছিল না। তখন যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম ছিল পালকি, গরুর গাড়ি, ঘোড়ার গাড়ি, আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল নৌপথ। নদীমাতৃক এ অঞ্চলে ছোট ছোট খেয়া ঘাট আর বাজার ঘাটেই চলত মানুষের যাত্রা।

রেলপথ ছিল একমাত্র আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থা—১৯১২ সালে মোহনগঞ্জ-আঠারবাড়ি রেললাইন চালু হলে নেত্রকোনা আরও সংযুক্ত হয় বৃহত্তর বাংলার সঙ্গে। তখনকার "স্টেশন" মানে ছিল একটা খোলা কাঠের দালান, আর তার পাশেই গরুর গাড়ি বা ঘোড়ার গাড়ির ভিড়, হাটবাজারের কোলাহল।

বাসভিত্তিক যোগাযোগ ব্যবস্থা এসেছিল অনেক পরে, পাকিস্তান আমলে। তাই ব্রিটিশ আমলের নেত্রকোনা মানে—নিঃশব্দ দুপুর, ধুলোমাখা পথ, ছায়া দেওয়া গাছের নিচে বিশ্রামরত গরুর গাড়ি, আর স্টেশনের পাশে গল্প করা মানুষের দল।

ইতিহাস ভালোবাসলে এমন স্মৃতিগুলোই হৃদয়ে গেঁথে থাকে…

#নেত্রকোনা #ইতিহাস #ব্রিটিশআমল #স্মৃতিচারণ #বাংলারচিত্র

29/03/2025

সুখে তাকার জন্য দিন শেষে সব চেয়ে টাকাই বেশি প্রয়োজন!

24/03/2025
27/02/2025
৩৮ বছর বয়সে এসেও রাস্তাঘাটে ইভটিজিংয়ের স্বীকার হতে হয় প্রায়শই। তাও, আবার নিজের সন্তানের  বয়সী ছেলেপেলেদের দ্বারা। ল...
19/02/2024

৩৮ বছর বয়সে এসেও রাস্তাঘাটে ইভটিজিংয়ের স্বীকার হতে হয় প্রায়শই। তাও, আবার নিজের সন্তানের বয়সী ছেলেপেলেদের দ্বারা। লজ্জায় এসব কথা কাউকে বলিও না। কিন্তু, আজ একটু বেশি বেশিই করে ফেললো কয়েকটা ছোকড়া। যা মুখে আসছিল বলে যাচ্ছিলো।

আমি প্রথমে ধমক দিলাম। কিন্তু, শেষে মাথা নিচু করে চলে এলাম। কারন, রাস্তায় আমি একা যাচ্ছি। আর এদের মধ্যে নূন্যতম ভদ্রতাও নেই!

বাড়ি ফিরে কি মনে করে সকল লজ্জা বিসর্জন দিলাম। আমার ১৫ বছর বয়সী ছেলেকে নিজের ঘরে ডাকলাম। বললাম, ‘জানিস বাবা! রাস্তাঘাটে চলাফেরার সময় প্রায়ই টিজিং এর স্বিকার হই। হয়তো কোন ছেলে শিষ বাজালো, কিংবা গান গেয়ে উঠলো। অথবা তার চেয়েও খারাপ কিছু ইঙ্গিত করলো। খুব কষ্ট হয় জানিস! ওরা এমন করে কি মজা পায়?’

বলতে বলতে নিজের অজান্তেই চোখে পানি চলে এলো।
দেখলাম আমার ছেলে রাগে কাঁপছে।

আমি বললাম,
- 'রাগছিস নাকি? তুই তো মেয়ে না। এতো রাগার কি আছে?'

ও বললো,
- 'কি যে বলো মা... তোমার সাথে এমন করেছে আমার তো রাগে গা পুড়ছে। ওদের পেলে খু'ন করবো আমি।'

আমি হাসলাম। বললাম,
- 'বাবা তুইও বড় হয়েছিস। পথে ঘাটে, বাসে অনেক মেয়ে দেখবি। কখনো তারা দূর্বল দেখে, একলা দেখে সুযোগ নিয়ে অশ্লীল কথা বলবি না। মনে রাখবি তারাও কারো না কারো মা-বোন হয়। তাদের যদি তুই টিজ করিস তাহলে তুই আর আজ আমাকে যারা আজ টিজ করায় তুই রেগে গেলি তাদের মধ্যে কোনো তফাৎ নেই।

কোনো মেয়ে যদি খারাপও হয় তবুও তোর কোনো রাইট নেই যে তুই তাদের খারাপ উক্তি করবি। আমাকে আজকে কথা দে যাদের ব্যবহারে তোর মা'র চোখে পানি এসেছে তুই তাদের মতো হবি না।'

আমার ছেলে বললো,
- 'মা আমি কখনোই এমনটা করবো না। তোমার কি আমাকে এতো খারাপ মনে হয়?'

----
-----------
-----------------

আমার পাশের বাসার ১ প্রতিবেশীরও আমার ছেলের বয়সী ১টা ছেলে আছে। প্রায়ই ওদের ঘর থেকে ঐ ছেলের বিশ্রী ভাষায় করা গালিগালাজ আমি শুনতে পাই। ছেলেটা গালি দেয় তার বড় বোনকে, ছোট ছোট ব্যাপারে।

একদিন আমি ঐ বাসার ভাবীকে বললাম,
- 'আপনার ছেলে বড় বোনকে গালি দেয় আর আপনি কিছু বলেন না?'

উনি পান চিবোতে চিবোতে বললো,
- 'ছোট ছেলে একটু আধটু ভুল তো করবেই ভাবী!'

কয়দিন পর শুনি সেই ছেলে আছাড় মেরে ১২ হাজার টাকা দামের ১টা ফোন ভেঙেছে। কারন, সেটা নাকি কমদামি। সে আরো দামি ফোন চায়। আর বাবা কিনে দিতে রাজি নয় বলে সে রাগ করে এই ফোনটা ভেঙেছে।

আমি এবারও ছেলের মাকে বললাম,
- 'আপনার উচিত ছিলো ওকে কষিয়ে দুটো থাপ্পর মারা।'

উনি মুখ ঝামটা দিয়ে বললেন,
- 'পুরুষ হয়ে জন্মেছে, রাগ তো থাকবেই। মেয়েদের মতো হবে নাকি?'

আমি আর কিছুই বললাম না।

পাশাপাশি বাসা হওয়ার কারণে প্রায়ই ওদের ঘরের কথা আমার কানে আসতো। সেই ছেলেকে বলতে শুনতাম, ‘ঐ আমার শার্ট ধুয়ে দিস নাই কেন?’ , ‘আমার প্যান্টটা ধুয়ে দে তো।’ , ‘মা, এখনো রান্না হয়নি? কি বা** করো ঘরে বসে? খাবারও পাইনা টাইম মতো?’

আরো অনেক অনেক কথা। সে তার মা-বোনকে চাকরের মতো এসব অর্ডার করে। আমি ভারী অবাক হতাম। এতো কিছুর পরেও ওর মা ওকে সেরকম কিছুই বলতো না।উল্টা উনি আমাকে বলতো, ‘আমি কেন আমার ছেলে কে দিয়ে ঘরের কাজ করাই?’

যাইহোক, একবার সেই ছেলের নামে বিচারও আসলো। সে তার ক্লাসের ১টা মেয়েকে আজেবাজে কথা বলেছে।
তখনও ঐ ভাবী ছেলের পক্ষেই ছিলেন। আমাকে বললেন, ‘মেয়েটা বেয়াদপ। যেই রঙ-ঢং করে ঘুরে পোলাপাইন পিছনে লাগবে না? আমার ছেলের উঠতি বয়স ওকে আর কি দোষ দিব বলেন?’

আমি অবাক হয়ে বললাম,
- 'মেয়ে যদি অভদ্র হয় তাহলে তার বাবা-মা তাকে শাসন করবে। কিন্তু, আপনার ছেলে যে এত বড় অন্যায় করলো আপনি তাকে কিছু বলবেন না?'

উনি বললো,
- 'ধুরর, আপনার সাথে আমার কথাই মিলে না। কি এমন করেছে আমার ছেলে? আপনি বেশি ই নীতি কপচান।'

উনি আমার সাথে আর কথা বলতেন না।


এভাবে দিন যায়,বছর ঘুরে‌। আমার ছেলের নামে আমি কোনোদিন এমন বিচার পাইনি যে মেয়েদের অসম্মান করেছে। আর সেই প্রতিবেশীর ছেলে ইভটিজিং থেকে শুরু করে এখন ধ'র্ষনেও চলে গেছে।

প্রথমে উনি ছেলের দোষ ঢাকলেও এখন আর ঢাকেন না। বোধহয়, বুঝেছেন, শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যায় না। সেই ছেলে কবার জেলেও গিয়েছে। আরো, নানান অন্যায়ের সঙ্গেই সে জড়িত।

এখন, তার মা কপাল চাপড়ান। বাবাও ছেলেকে খুব শাসন করে। কিন্তু, এখন শাসন করে লাভ কি? ১টা মাটির পুতুল বানাতে গেলে যদি শুরুতে ভুল শেইপ হয় তাহলে কুমার সেটাকে আবার ঠিক শেইপ দেয়। কারন, মাটি তখন নরম থাকে। কিন্তু, ১বার যদি পুতুল বানিয়ে শুকানোর পর চোখে পরে আকৃতি ঠিক হয়নি, তখন তা আর ঠিক করার উপায় নেই।

ছেলের মা এখন কেঁদে কেঁদে বলে,
- 'ভাবী ১টা জানোয়ার পেটে ধরেছিলাম!'

আমি বললাম,
- 'ভাবী মানুষের পেটে কখনো জানোয়ার হয় না। মানুষ ই হয়। সেই মানুষটাকে ছোট থেকে কখনো মাত্রাতিরিক্ত আদর, কখনো মাত্রাতিরিক্ত শাসন, কখনোবা ছোট ছোট অন্যায়কে প্রশ্রয় কিংবা অধিক প্রায়োরিটি দিয়ে তার পরিবারই তাকে জানোয়ারে পরিণত করে।'

পরিবার
#লেখনীতে - শাপলা

মুখে দাড়ি নেই কিন্তু নবীর সম্মানের প্রতি ভালোবাসা ছিলো আকাশ চুম্বি। যে ভালোবাসা তাঁকে ফাঁ*সির মঞ্চে তুলেছে। বলছিলাম ১৯২...
15/02/2024

মুখে দাড়ি নেই কিন্তু নবীর সম্মানের প্রতি ভালোবাসা ছিলো আকাশ চুম্বি। যে ভালোবাসা তাঁকে ফাঁ*সির মঞ্চে তুলেছে।

বলছিলাম ১৯২৩ সালের সেই কাঠ মিস্ত্রী ইলমুদ্দিনের কথা।

বর্তমান পৃথিবীতে বড্ড প্রয়োজন কাঠ মিস্ত্রি "ইলমুদ্দিনের" মতো একজন খাঁটি আশেকে রাসুল এর। এমন আশেকে রাসূলের আজ বড়ই অভাব।

যিনি ১৯২৩ সালে প্রিয় রাসুল(সাঃ) কে নিয়ে অবমাননাকারী "রঙ্গিলা রাসুল" বই প্রকাশ করার অ*পরাধে প্রকাশক রাজপালকে হ*ত্যা করে ফাঁ*সির কাষ্ঠে উঠেছিলেন। রাস্ট্রের সকল এডভোকেটগণ তার পক্ষে, তারা বলল ইলমুদ্দীন তুমি বলবে- তখন তোমার মাথা ঠিক ছিল না। কিন্তু তিনি তা না বলে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বললেন- "আমি স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে তাকে হ*ত্যা করলাম, কারণ সে রাসূল(সাঃ) কে রঙ্গিলা রাসূল বলে অপমান করেছে 😕 এই কারনে"...

পরে যখন এডভোকেটগণ জিজ্ঞাসা করলেন- তুমি এইভাবে বলেছ কেন? তিনি বলেন- "আমাকে স্বপ্নে রাসূল(সাঃ) বলছেন, ইলমুদ্দীন তারাতারি আসো আমি তোমার জন্য অপেক্ষায় আছি"।

তাঁর জানাজার ইমামতি করেছিলেন পৃথিবী বিখ্যাত বুজুর্গ আল্লামা জাফর আলি খান, খাটিয়া বহন ও লাশ দাফন করেছিলেন বিশ্ববিখ্যাত কবি আল্লামা ড. ইকবাল। কবরে লা/শ শায়িত কল্পে অশ্রুস্বজল নয়নে কবি আক্ষেপ করে বলেছিলেন "এই মুৰ্খ লোকটি আজ সকল শিক্ষিতদের ছাড়িয়ে গেলো।"

© সংগৃহীত

একটি বিলে ডিমান্ড চার্জ নিচ্ছে 50/25- টাকা।মিটার ভাড়া নিচ্ছে ১০/- টাকা।ভ্যাট নিচ্ছে ৪৮/- টাকা।বিলম্ব মাশুল ৪৮/-টাকা।অর্থ...
13/02/2024

একটি বিলে ডিমান্ড চার্জ নিচ্ছে 50/25- টাকা।
মিটার ভাড়া নিচ্ছে ১০/- টাকা।
ভ্যাট নিচ্ছে ৪৮/- টাকা।
বিলম্ব মাশুল ৪৮/-টাকা।
অর্থাৎ বিলটির উপর সর্বমোট অতিরিক্ত যোগ হয়েছে ১৫৬/- টাকা।

(১) প্রশ্ন হচ্ছে কেন ডিমান্ড চার্জের নামে এই ৫০ টাকা নেওয়া হচ্ছে?
(২) মিটার তো গ্রাহকের টাকায় কেনা। নিজের টাকায় মিটার কিনে দশ টাকা করে ভাড়া দিতে হবে কেন?

এ ভাবে কত দিন মিটার ভাড়া দিতে হবে? দু'এক মাস নাকি প্রতি মাসেই ?
নাকি সারা জীবন?
গ্রাহক প্রতি দশ টাকা করে নিলে এক লক্ষ গ্রাহক থেকে মাসে কত নেওয়া হচ্ছে?
এভাবে দেশের ৪৯০ টি উপজেলার গ্রাহকদের কাছ থেকে কত টাকা নেওয়া হচ্ছে?
অনুরূপ ডিমান্ড চার্জ, সার্ভিস চার্জ কত কোটি টাকা নেওয়া হচ্ছে?

সরকার নিচ্ছে ভ্যাট!
আর পল্লীবিদ্যুত নিচ্ছে ডিমান্ড চার্জ, মিটার ভাড়া, সার্ভিস চার্জ, বিলম্ব মাশুল ইত্যাদি।
পল্লীবিদ্যুত এভাবে আর কতদিন
মানুষকে শোষন করবে?
এই শোষন থেকে কবে মুক্তি পাবে দেশের মানুষ?!!
© collect

Address

Netrokona
NETRAKONA

Telephone

+8801648081232

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when গ্রাম অঞ্চল-Gram Oncol posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to গ্রাম অঞ্চল-Gram Oncol:

Share