
23/08/2024
• ২০২৪ আগস্ট - ডুম্বুর বাধ হঠাৎ খুলে দেওয়া হইলো। (১)
• ২০২৩ অক্টোবর - গজলডোবা বাধ হঠাৎ খুলে দেওয়া হইলো। (২)
• ২০২২ জুন - হঠাৎ তীস্তায় ৪৪টা বাধের গেইট খুলে দেওয়া হইলো। (৩)
• ২০২১ আগস্ট - হঠাৎ তীস্তায় ৪৪টা বাধের গেইট খুলে দেওয়া হইলো। (৪)
• ২০২০ জুলাই - প্রত্যেকটা তীস্তার বাধ খুলে রাখা হইলো। (৫)
• ২০১৯ সেপ্টেম্বর - হঠাৎ ফারাক্কা বাধ খুলে দিলো। (৬)
• ২০১৮ সেপ্টেম্বর - শুকনা লেকের বাধ হঠাৎ খুলে দিলো। (৭)
• ২০১৭ জুলাই - গজলডোবাতে ৫৪টা গেট খুলে দেওয়া হইলো। (৮)
• ২০১৬ আগস্ট - ফারাক্কা বাধের সব কয়টি গেট খুলে দেওয়া হইলো। (৯)
• ২০১৫ আগস্ট - হঠাৎ খইতোলা বাধ দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের পানি বাংলাদেশে ঢুকলো। (১০)
প্রাকৃতিক কারণে (যেমন অতি বৃষ্টি) হইলে ইন্ডিয়া বাধ খুলতে বাধ্য, সেটা নিয়ে আপত্তি নাই। আপত্তি হইলো কেনো “সব গেট” অথবা “অনেক গেট” খুলে দিতে হবে, এবং সেগুলো “হঠাৎ” করে হবে কেনো?
ইন্ডিয়া যদি অল্প অল্প করে গেট খুলে যাতে বাধের পানি আমাদের উপরে ভয়ানকভাবে আছড়ে না পরে, যদি স্রোতের গতি কমায়ে আনে, পানি আসার পরিমাণ কমায়ে আনে – আর আমাদেরকে আগে থেকে জানিয়ে প্রস্তুতির সময় দেয়, তাহলে বাংলাদেশের ক্ষতি অনেক কম হইতো।
বিগত ১০ বছরের রেফারেন্স দিলাম। সুতরাং ডুম্বুর বাধ যে ইচ্ছা করে মধ্যরাতে হঠাৎ করে খুলে দেওয়া হইলো, এটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা না।