03/10/2025
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী
এখানে কত রকম.... মানুষ বশবাস করে
সেই ঢাকার সংশোধ ভবনের পাশেই খামার বাড়ির মোড়ে তার সাথে আমাদের দেখা। তখন ঘড়ি (১২:৪৭) (পলিথিনে কী যেন খাচ্ছিল) আমি অনেকখন দুর থেকে তাকিয়ে দেখার পর সে আমার দিকে তাকিয়ে লুকিয়ে পেলে তার হাতে থাকা শার্টের ভিতর তার পর আমি তার পাশে গিয়ে বশে তাকে জিগ্গেশ কোরলাম এটা কী? বোলতে চাচ্ছে না।
জিগ্গেশ কোরি তুমি এত রাতে কি কর এখানে আর তোমার বাবা মা কোথায় সে উত্তরে বোললো আমার মা আছে বাবা নেই। আশচার্জ হয়ে জিগ্গেশ কোরলাম তিনি কী মারা গেছে সে বলে জানী না। (হায়রে)। বোললাম তোমার মা কোথায় আর থাক কই সে আর কিছুই বোলতে চাচ্ছে না সে বাবছিল আমরা তাকে ধরিয়ে দিব।
আর এটা ভাবার কারন হলো সে পলিথিনে যেটা খাচ্ছিল সেটা হলো (ঢেন্ডি) এটি (এক প্রকার মাধক)। বোললাম কেন খাচ্ছ এসব। সে বোললো বন্ধুরা খাচ্ছে তাই। জিগ্গেশ কোরলাম এটা খেলে কী হয় বললো খিদা লাগে না। বুঝতে আর বাকী রইলোনা খিদার জালায় এটি খাচ্ছে। তার পর আমি তার সাথে অনেক কথা বোলে বোঝানোর চেষ্টা কোরলাম এই জিনিষটা তোমার জন্য ক্ষতিকর। বুঝিয়ে আর কী হবে ক্ষুদার্ত তারা । সে একজন নয় আছে তার মত হাজারও শিশু। আসোলে যার অভিবাবকই নাই তার জীবন আর কেমন হবে। সঠিক গাইডলাইন নাই শাশন নাই কে কেরবে এসব (আসোলে এদের নিয়ে সরকার ভাবে না যদি ভাবতো তাহলে এরাও একটা সুন্দর জীবন পেত)। এদিকে অনেক রাত হয়েগেছে বাসায় পিতে হবে। চলেই যাব এমন সময় বোলে উঠলো ভাই দুদিন ধরে কিছুই খাই না খাওয়াবেন। (আমি বোললাম ঢেন্ডি খা) তাকিয়ে আছে আমার দিকে বোললাম কী খাবে বলল (ডিম খিছুড়ি)। আমাদের কাছেও পর্যাপ্ত পরিমান টাকা ছিল না তাই আমার মামত ভাই (সজিব) তাকে কলা রুটি খাওয়ার টাকা দিয়ে আসে।
একবার বেবছেন এরা বড় হয়ে কী কোরবে চুরি, ঢাকাতি, চিন্তাই আর কিছুই না আসোলে এদেরওবা দোসকী তাদের এটি করা ছাড়া কোন উপায়ও থাকে না। না কোন স্কিল জানবে আর না কোন কাজ।
আমার বিশ্বাস আমাদের সরকার এদের দিকে দৃষ্টি দিলে চুরি ঢাকাতি চিন্তই এবং দারিদ্রতার হার অনেক কোমবে। আগামীর বাংলাদেশ হবে দারীদ্র হীন।
কিন্তু সরকার তা কখনোই কোরবে না। আর তাদের পেট কখনো বোরবেও না।