27/06/2025
আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাস্টারমাইন্ড ড. ইউনূস: অর্থ পাচার, প্রতারণা ও রাষ্ট্রদ্রোহের চূড়ান্ত অধ্যায়!
--------------
বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল।
পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, স্মার্ট বাংলাদেশ—
এসব শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাস্তব হয়েছে।
কিন্তু এই উন্নয়নই শঙ্কিত করে এক বিশেষ গোষ্ঠীকে—
একটি সুবিধাবাদী, বিদেশি-অনুপ্রাণিত, রাষ্ট্রবিরোধী চক্র।
এদের প্রধান কুশীলব হলেন একজনই—
স্বৈরাচার ড. মুহাম্মদ ইউনূস
একসময় যিনি ছিলেন “মাইক্রোক্রেডিটের জনক”,
আজ তিনি হয়ে উঠেছেন এক ভয়ঙ্কর ষড়যন্ত্রের মাস্টারমাইন্ড,
যার গোপন লক্ষ্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে ধ্বংস করে রাষ্ট্রক্ষমতা ছিনিয়ে নেওয়া।
অর্থ পাচারের ভয়ঙ্কর চিত্র: সুইস ব্যাংকে ইউনূস গংয়ের কোটি কোটি টাকা!
বিশ্বব্যাপী সুইস ব্যাংক মানেই কালো টাকার নিরাপদ আশ্রয়।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকার ২০০৯ সালের পর থেকে অর্থপাচার প্রতিরোধে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।
মূলধন পাচার, হাওলা চ্যানেল, এনজিও ফান্ড ট্রান্সফার—সবকিছু কঠোর নজরদারিতে আনা হয়েছে।
অথচ ঠিক এই সময়েই দেখা যাচ্ছে—
স্বৈরাচার ড. ইউনূস এবং তার সহযোগী গোষ্ঠী সুইস ব্যাংকে বিপুল পরিমাণ অর্থ গচ্ছিত করেছে,
যার পরিমাণ গত ১৫ বছরে ৩০–৩৩ গুণ পর্যন্ত বেড়েছে।
এই টাকা এসেছে কোথা থেকে?
• গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণের নামে আদায়কৃত শত শত কোটি টাকা
– যা সুদে-আসলে আদায় করা হয়েছে দরিদ্র নারীদের কাছ থেকে
– অথচ তার একটি বড় অংশ ব্যয় হয়নি দেশের উন্নয়নে
• আন্তর্জাতিক অনুদান ও ডোনেশন ফান্ড
– বিশ্বব্যাংক, বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনসহ বহু বিদেশি সংস্থার অনুদান
– যা নিয়ন্ত্রণ করেছে ইউনূসের গোষ্ঠীভুক্ত NGO গুলো
• রাজনৈতিক লবিং ও এজেন্ডাভিত্তিক চুক্তি
– বিদেশি রাষ্ট্রদূত, থিঙ্কট্যাংক, কর্পোরেট লবির সঙ্গে অর্থবাণিজ্যিক যোগসাজশ
– শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডার বিনিময়ে বিদেশি প্রণোদনা
'মাস্টারমাইন্ড সমন্বয়ক বাহিনী' – এই গোষ্ঠীর কাঠামো কী?
এই বাহিনীর মূল স্তম্ভ ৫টি:
• মিডিয়া – দেশি-বিদেশি কিছু সংবাদমাধ্যম, যারা নিরপেক্ষতার মুখোশ পরে রাষ্ট্রবিরোধী মনোভাব ছড়ায়
• NGO/সিভিল সোসাইটি – তথাকথিত 'অবজারভার', 'অ্যাক্টিভিস্ট', 'রিসার্চার' যারা আসলে মাস্টারমাইন্ড গোষ্ঠীর মুখপাত্র
• আইনি মঞ্চ – নিজস্ব পছন্দের কিছু আইনজীবী ও 'কনস্টিটিউশনাল অ্যাক্টিভিস্ট', যারা রাজনৈতিক লড়াইকে সাজিয়ে তোলে 'মানবাধিকারের মামলা'
• আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক সংযোগ – যেখানে সুইস ব্যাংকসহ নানা অফশোর নেটওয়ার্কে টাকা পাঠিয়ে দালালি করা হয়
• তরুণদের বিভ্রান্তি মেশিন – ফেসবুক লাইভ, ইউটিউব, টুইটার ট্রেন্ড ব্যবহার করে সরকারের বিরুদ্ধে জনমত তৈরির অপচেষ্টা
পালানোর আগেই ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তার সহযোগী চক্র বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করছে সুইস ব্যাংকে।
তাদের লক্ষ্য—বাংলাদেশে সরকারের পরিবর্তন ঘটিয়ে বিদেশে বসেই রাষ্ট্রীয় অর্থ ও প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করা।
শেখ হাসিনার আমলে: অর্থ পাচার হ্রাস পেয়েছে
শুধু কথার কথা নয়—অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান বলছে:
২০০৯-২০২৩ সময়কালে শেখ হাসিনার কঠোর ব্যাংকিং নীতির ফলে
সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের গচ্ছিত অর্থ উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। মানি লন্ডারিং আইন হয়েছে কঠোর, নজরদারি বেড়েছে বহুগুণ।
কিন্তু ইউনূস গংয়ের আমলে কী ঘটেছে?
২০০১-২০০৬ ও তার আগে-পরের সময়ে,
যখন ইউনূস গং-এর ‘ব্যবসা-রাজনীতি-বিদেশি লবি' সক্রিয় ছিল,
তখন—
৩৩ গুণ পর্যন্ত অর্থের প্রবাহ বেড়েছে সুইস ব্যাংকে!
এনজিও ও মাইক্রোক্রেডিটের নামে দেশের গরীবদের ঋণের টাকা গেছে বিদেশি অ্যাকাউন্টে।
“ডেভেলপমেন্ট এক্সপার্ট” পরিচয়ে রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা ও বিদেশি অনুদান আত্মসাৎ করেছে এই গোষ্ঠী।
মুখে মানবতা, অন্তরে অর্থপাচার
মুখে গণতন্ত্র, অন্তরে পশ্চিমা এজেন্ডা মুখে বঙ্গবন্ধু বন্দনা, বাস্তবে শেখ হাসিনার উন্নয়নকে রুখতে মরিয়া!
ইউনূস গং আসলে একধরনের "ধবধবে কলঙ্ক"—
যারা গরিবের টাকা চুরি করে, আর তারপর নোবেল প্রাইজের পেছনে লুকিয়ে পড়ে।
আমরা ভুলে যাই না:
এই ইউনূস গোষ্ঠীই ছিল কোটা আন্দোলনের ছায়াশক্তি
এই গোষ্ঠীই আজ অর্থ পাচারের শেষ মুহূর্তে দাঁড়িয়ে এই গোষ্ঠীই বিদেশে লবিং করে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা ছড়ায়
এখন সময়: জবাব দেওয়ার
দেশের অর্থ পাচারকারীদের মুখোশ উন্মোচন হোক
আন্তর্জাতিক তদন্ত হোক ড. ইউনূস ও তার গোষ্ঠীর অ্যাকাউন্ট নিয়ে
দেশের বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা হোক—অবিলম্বে!
শেখ হাসিনার বাংলাদেশে অর্থপাচারকারীর জায়গা নেই
জনগণ জানে কে দেশপ্রেমিক, আর কে ধূর্ত চক্রান্তকারী।
ড. ইউনুস একজন চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনে করা মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১লা ফেব্রুয়ারি ২০২৪ সালে ঢাকার সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতে এই অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। অভিযোগপত্রে ড. ইউনূসসহ অন্যদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়েছে।
ঢাকার আদালতে দুদকের প্রসিকিউশন কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম চার্জশিট দাখিলের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী কল্যাণ তহবিলের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এই মামলা হয়।
আসামিদের বিরুদ্ধে তহবিল থেকে ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা লোপাটের অভিযোগ আনা হয়েছে। এর আগে গত সোমবার সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত কমিশন সভায় চার্জশিট অনুমোদন দেওয়া হয়। ড. মুহাম্মদ ইউনূস গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান। মামলায় এজাহারভুক্ত ১৩ আসামির সঙ্গে তদন্তে পাওয়া নতুন আরও একজনের নাম যুক্ত করা হয়েছে।
গত বছরের ৩০ মে দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন। ড. ইউনূস ছাড়াও মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন—গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম, এস এম হুজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম ও দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসান।
অনুমোদিত চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল ইসলামসহ বোর্ডের সদস্যদের উপস্থিতিতে ২০২২ সালের ৯ মে অনুষ্ঠিত ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় হিসাব খোলা হয়। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনা লভ্যাংশ বিতরণের জন্য গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়ন ও গ্রামীণ টেলিকমের সঙ্গে সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট চুক্তি হয় ওই বছরের ২৭ এপ্রিল। গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভার হিসাব খোলার সিদ্ধান্ত ৯ মে হলেও খোলা হয় এক দিন আগে ৮ মে।
সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টেও ৮ মে ব্যাংক হিসাব দেখানো আছে, যা বাস্তবে অসম্ভব। এ রকম ভুয়া সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টের শর্ত অনুযায়ী ও ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২০২২ সালের ১০ মে গ্রামীণ টেলিকমের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের মিরপুর শাখা থেকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় ৪৩৭ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬২১ টাকা স্থানান্তর করা হয়।
পরবর্তী সময়ে ২২ জুন অনুষ্ঠিত ১০৯তম বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ্যাডভোকেট ফি হিসাবে অতিরিক্ত ১ কোটি ৬৩ লাখ ৯১ হাজার ৩৮৯ টাকা প্রদানের বিষয়টি অনুমোদন দেওয়া হয়।
অন্যদিকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাব থেকে গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিসের হিসাব থেকে তিন দফায় মোট ২৬ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে। কিন্তু কর্মচারীদের লভ্যাংশ বিতরণের আগেই প্রাপ্য অর্থ তাঁদের না জানিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে ২০২২ সালের মে ও জুন মাসের বিভিন্ন সময়ে সিবিএ নেতা মো. কামরুজ্জামানের ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের মিরপুর শাখার হিসাবে মোট তিন কোটি টাকা, সিবিএ নেতা মাইনুল ইসলামের হিসাবে তিন কোটি ও সিবিএ নেতা ফিরোজ মাহমুদ হাসানের ডাচ্-বাংলা ব্যাংক মিরপুর শাখার হিসাবে তিন কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়।
একইভাবে অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলীর কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলনের ধানমন্ডি শাখার হিসাবে চার কোটি টাকা, সিটি ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাবে পাঁচ কোটি টাকা ও আইনজীবী জাফরুল হাসান শরীফ ও মো. ইউসুফ আলীর স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের গুলশান নর্থ শাখায় যৌথ হিসাবে ছয় কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে, যা তাঁদের প্রাপ্য ছিল না।
গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভায় ব্যাংক হিসাব খোলার সিদ্ধান্তের এক দিন আগেই ব্যাংক হিসাব খোলা হয় এবং সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট এপ্রিলে হলেও অ্যাগ্রিমেন্টে ৮ মে খোলা ব্যাংক হিসাব দেখানো হয়, যা অসম্ভব।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে কল্যাণ তহবিলের টাকা আত্মসাৎসহ অন্যান্য ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে।
জোর দাবি জানাই ট্রান্সেপারেন্সী ইন্টারন্যাশনালের প্রতি যথাযথ তদন্ত করার জন্য। দেশ ও মানুষের স্বার্থে জড়িতদের খুঁজে বের করবে- এমন প্রত্যাশা দেশের মানুষের।
একইভাবে অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলীর কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলনের ধানমন্ডি শাখার হিসাবে চার কোটি টাকা, সিটি ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাবে পাঁচ কোটি টাকা ও আইনজীবী জাফরুল হাসান শরীফ ও মো. ইউসুফ আলীর স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের গুলশান নর্থ শাখায় যৌথ হিসাবে ছয় কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে, যা তাঁদের প্রাপ্য ছিল না।
গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভায় ব্যাংক হিসাব খোলার সিদ্ধান্তের এক দিন আগেই ব্যাংক হিসাব খোলা হয় এবং সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট এপ্রিলে হলেও অ্যাগ্রিমেন্টে ৮ মে খোলা ব্যাংক হিসাব দেখানো হয়, যা অসম্ভব।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে কল্যাণ তহবিলের টাকা আত্মসাৎসহ অন্যান্য ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে।
জোর দাবি জানাই ট্রান্সেপারেন্সী ইন্টারন্যাশনালের প্রতি যথাযথ তদন্ত করার জন্য। দেশ ও মানুষের স্বার্থে জড়িতদের খুঁজে বের করবে- এমন প্রত্যাশা দেশের মানুষের।
সাখাওয়াত হোসেন
মার্কিন প্রবাসী ব্যবসায়ী।
প্রাথমিক সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।