Shakib Hasan

Shakib Hasan The main purpose of the page is to convey the correct message of Islam to everyone.

স্বামী-স্ত্রী কত দিন আলাদা থাকলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিয়ে বিচ্ছেদ ঘটে?▬▬▬ ◈◉◈▬▬▬প্রশ্ন: স্বামী তার স্ত্রীর ভরণ-পোষণ না দিয়ে য...
03/12/2024

স্বামী-স্ত্রী কত দিন আলাদা থাকলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিয়ে বিচ্ছেদ ঘটে?
▬▬▬ ◈◉◈▬▬▬
প্রশ্ন: স্বামী তার স্ত্রীর ভরণ-পোষণ না দিয়ে যেদিকে দু'চোখ যায় চলে গেছে। এভাবে কেটে গেছে পাঁচটি বছর। এই সময়ে স্বামী তার বৌয়ের খোঁজ-খবর নেয় নি। কিন্তু এখন স্বামী-স্ত্রী আবার সংসার করতে চাইছে।
আমার প্রশ্ন: তাদের বিয়ের সম্পর্ক কি এখনো আছে? এ রকম অনেককে বলতে শুনেছি যে, একসঙ্গে একটা নির্দিষ্ট সময় একসাথে না থাকলে বিয়ে টিকে থাকেনা। এ ব্যাপারে মাসআলা জানতে চাচ্ছি।

উত্তর:

"নির্দিষ্ট সময় স্বামী-স্ত্রী একসাথে বসবাস না করলে বিয়ে টিকে না বা তালাক হয়ে যায়" ইসলামের দৃষ্টিতে এ কথা সঠিক নয়। বরং স্বামী যদি তালাক না দেয় বা এ দীর্ঘ সময়ের মধ্যে স্ত্রী কোর্টের মাধ্যমে বিয়ে বিচ্ছেদ না ঘটায় তাহলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তালাক পতিত হবে না যদিও এভাবে পাঁচ বছর, দশ বছর বা তার চেয়ে বেশি সময় অতিবাহিত হয়ে যায়।

তালাক কখন কিভাবে পতিত হয়?

শাইখ বিন বায রহ. বলেন,
تعتبر المرأة طالقاً إذا أوقع زوجها عليها الطلاق ، وهو عاقل مختار ليس به مانع من موانع الطلاق كالجنون والسكر ، ونحو ذلك . وكانت المرأة طاهرة طهراً لم يجامعها فيه أو حاملاً أو آيسة . أهـ
فتاوى الطلاق للشيخ ابن باز 1/35
“একজন মহিলা তালাক প্রাপ্ত বলে তখনই পরিগণিত হবে যখন তাকে তার স্বামী সুস্থ মস্তিষ্কে স্বেচ্ছায় তালাক প্রদান করে এবং তালাক নিষিদ্ধ হওয়ার কোন কারণ না থাকে। যেমন: পাগল বা মাতাল হওয়া ইত্যাদি।
সেই সাথে তালাক প্রদানের সময় মহিলাটি ঋতুস্রাব থেকে পবিত্র ছিল কিন্তু স্বামী এ অবস্থায় তার সাথে সহবাস করে নি। অথবা মহিলাটি গর্ভবতী ছিল বা বার্ধক্য জনিত কারণে স্রাব বন্ধ ছিল।”
[উৎস: ফাতাওয়াত তালাক (তালাক বিষয়ক ফতোয়া)-শাইখ আব্দুল্লাহ বিন বায রহঃ ১/৩৫]

সুতরাং উক্ত স্বামী স্ত্রী থেকে পাঁচ বছর নিরুদ্দেশ থাকার ফলে তাদের মাঝে বিয়ে-বিচ্ছেদ ঘটে নি। এখন তারা যদি পুনরায় ঘর সংসার করতে আগ্রহী হয় তাহলে স্বাভাবিকভাবেই তা শুরু করতে পারে। আলাদা কোন আনুষ্ঠানিকতার প্রয়োজন নাই।

তবে আমাদের জানা কর্তব্য যে, আল্লাহ তাআলা স্ত্রীদের সাথে সুন্দর ও সদ্ভাবে জীবন-যাপন করা ফরজ করেছেন। এর ব্যত্যয় ঘটলে আল্লাহর কাঠগড়ায় বিচারের সম্মুখীন হতে হবে।
◈ আল্লাহ তাআলা বলেন,
وَعَاشِرُوهُنَّ بِالْمَعْرُوفِ ۚ فَإِن كَرِهْتُمُوهُنَّ فَعَسَىٰ أَن تَكْرَهُوا شَيْئًا وَيَجْعَلَ اللَّـهُ فِيهِ خَيْرًا كَثِيرًا
“নারীদের সাথে সদ্ভাবে জীবন-যাপন কর। অতঃপর যদি তাদেরকে অপছন্দ কর, তবে হয়ত তোমরা এমন এক জিনিসকে অপছন্দ করছ, যাতে আল্লাহ, অনেক কল্যাণ রেখেছেন।” (সূরা নিসা: ১৯)
◈ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
« لاَ يَفْرَكْ مُؤْمِنٌ مُؤْمِنَةً ( أي : لا يبغض و لا يكره ) إِنْ كَرِهَ مِنْهَا خُلُقًا رَضِىَ مِنْهَا آخَرَ » ( رواه مسلم )
“কোন মুমিন পুরুষ কোনও মুমিন নারীকে ঘৃণা ও অপছন্দ করবে না; যদি সে তার কোনও স্বভাবকে অপছন্দ করেও, তাহলে সে তার অপর একটি স্বভাবকে পছন্দ করবে।” [সহিহ মুসলিম]

◈ তিনি আরও বলেন,
اسْتَوْصُوا بِالنِّسَاءِ ، فَإِنَّ المَرْأَةَ خُلِقَتْ مِنْ ضِلَعٍ ، وَإِنَّ أَعْوَجَ شَيْءٍ فِي الضِّلَعِ أَعْلاَهُ ، فَإِنْ ذَهَبْتَ تُقِيمُهُ كَسَرْتَهُ، وَإِنْ تَرَكْتَهُ لَمْ يَزَلْ أَعْوَجَ ، فَاسْتَوْصُوا بِالنِّسَاءِ

‘‘তোমরা স্ত্রীদের সাথে ভাল ব্যবহার করবে। কেননা মহিলাকে বাম পাঁজরের হাড় হতে সৃষ্টি করা হয়েছে। আর পাঁজরের হাড় সবচেয়ে বাঁকা হয়। যদি তুমি তা সোজা করতে চেষ্টা কর তাহলে তা ভেঙ্গে যাবে। আর যদি সেভাবেই ছেড়ে দাও তাহলে সর্বদা বাঁকাই থাকবে। সুতরাং তাদের সাথে সৎ ব্যবহার করতে থাক।’’ (সহিহ বুখারি/৩০৮৪)

সুতরাং কোন স্বামী যদি স্ত্রীর সাথে খারাপ আচরণ করে, তার হক নষ্ট করে, তার ভরণ-পোষণ না দেয় বা স্ত্রী-পরিবার ফেলে পালিয়ে বেড়ায় তাহলে নি:সন্দেহে আল্লাহর নিকট যেমন গুনাহগার হিসেবে পরিগণিত হবে তেমনি রাষ্ট্রীয় আইনেও সে অপরাধী বলে গণ্য হবে।
সুতরাং উক্ত স্বামীর কর্তব্য, এত দীর্ঘ সময় স্ত্রীকে তার অধিকার থেকে বঞ্চিত করার কারণে তার কাছে ক্ষমা চাওয়া পাশাপাশি আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাওয়া এবং নিজেদের মাঝে মিটমাট করে নেয়া।
আল্লাহ তাওফিক দান করুন।
▬▬▬▬◐◯◑▬▬▬▬▬
উত্তর প্রদানে:
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ সেন্টার, সৌদি আরব

কুরআন খতমের দুআ সম্পর্কে বিভ্রান্তি নিরসনপ্রশ্ন: কুরআন খতমের পরে বিশেষ কোনও দুআ পড়া কি হাদিস সম্মত?উত্তর:পাক ভারত উপমহাদ...
02/12/2024

কুরআন খতমের দুআ সম্পর্কে বিভ্রান্তি নিরসন

প্রশ্ন: কুরআন খতমের পরে বিশেষ কোনও দুআ পড়া কি হাদিস সম্মত?

উত্তর:
পাক ভারত উপমহাদেশে ছাপানো কুরআনের শেষাংশে কুরআন খতমের দুআ হিসেবে “আল্লাহুম্মা আনিস ওয়াহশাতী ফী ক্বাবরী...আল্লাহুম্মার হামনী বিল কুরআনি...” এ জাতীয় কিছু দুআ লেখা থাকায় আমাদের দেশের হাফেজ ও ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা কুরআন খতম করার পর অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে উক্ত দুআগুলো পাঠ করে থাকে। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে এ দুআগুলো যে সব হাদিসে বর্ণিত হয়েছে সেগুলো বিজ্ঞ মুহাদ্দিসদের দৃষ্টিতে মউযু (বানোয়াট) ও জইফ (দুর্বল) হিসেবে পরিগণিত। বিজ্ঞ আলেমদের গবেষণায় কুরআন খতমের জন্য বিশেষ কোনও দুআ বিশুদ্ধ হাদিসে বর্ণিত হয় নি।

❑ কুরআন খতমের বিশেষ দুআ বিশুদ্ধ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয়:

নিম্নে কুরআন খতমের দুআ হিসেবে ব্যাপকভাবে পরিচিত দুআগুলো যেসব হাদিসে বর্ণিত হয়েছে সেগুলোর ব্যাপারে সংক্ষেপ মুহাদ্দিসদের অভিমত তুলে ধরা হল:

❂ ১ম দুআ:

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন (!)
إذا خَتَمَ أحدُكُمْ فلْيِقُلْ : اللهمَّ آنِسْ وحْشَتِي فِي قبرِي
“কুরআন খতম করে পাঠ করবে: আল্লাহুম্মা আনিস ওয়াহশাতি ফি ক্বাবরি...।”
- শাইখ আলবানি বলেন, এ হাদিসটি موضوع বা বানোয়াট। [সিলসিলা যাইফা ওয়াল মাউযুআহ, হা/২৫৪৮]
- শাওকানি বলেন, في إسناده وضاع ”এ হাদিসের বর্ণনা সূত্রে একজন মিথ্যা হাদিস রচনাকারী বিদ্যমান রয়েছে।” [আল ফাওয়াদুল মাজমুআহ, ৩১০]
- সুয়ূতি বলেন, এ হাদিসটি জইফ (দুর্বল)। [আল জামিউস সাগির, হা/৫৬৯]

❂ ২য় দুআ: কুরআনের খতমের দুআ হিসেবে “আল্লা-হুম্মারহামনি বিল কুরআনি ওয়াজ আলহু লী ইমামা...” দুআটিও জইফ (দুর্বল):

حديث معضل بن قيس أن النبي صلى الله عليه وسلم كان يدعو عند ختم القرآن (اللهم ارحمني بالقرآن واجعله لي أماماً ونوراً وهدى ورحمةً اللهم ذكرني منه ما نسيت وعلمني منه ما جهلت وارزقني تلاوته آناء الليل واجعله لي حجة يا رب العالمين)
ذكره الغزالي في الإحياء وقال العراقي في تخريجه على الإحياء معضل

গাজালি এ হাদিসটি তার ‘এহিয়াউল উলুম’ গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন কিন্তু হাফেজ ইরাকি এ কিতাবটির তাখরিজ করতে গিয়ে এটিকে মুযাল (জইফ এর একটি প্রকার) বলেছেন।

প্রকৃতপক্ষে কুরআন খতমের নির্দিষ্ট কোনও দুআ হাদিসে বর্ণিত হয় নি- চাই সালাতের মধ্যে হোক বা সালাতের বাইরে হোক। কোনও সাহাবি বা তাবেঈ থেকেও এমন দুআ প্রমাণিত নয়। এমনকি চার মাজহাবের সম্মানিত ইমামদের থেকেও এ বিষয়ে তথ্য পাওয়া যায় না। এবং যুগে যুগে যে সকল নির্ভরযোগ্য বিদগ্ধ আলেম ‘উলুমুল কুরআন’ বিষয়ক গ্রন্থ রচনা করেছেন তারা কেউ তাদের গ্রন্থে কুরআন খতমের বিশেষ কোনও দুআ উল্লেখ করেন নি।

❑ কুরআন খতমের পর দুআ করা হলে অবশ্যই তা কবুল হবে-এ সংক্রান্ত হাদিসগুলো সহিহ নয়:

কুরআন খতম করার পর দুআ করা হলে তৎক্ষণাৎ বা বিলম্বে অবশ্যই তা কবুল হবে এবং জান্নাতে বিশেষ মর্যাদা লাভ হবে-মর্মে কতিপয় হাদিস পাওয়া যায় কিন্তু সেগুলোও সহিহ নয়। সে সকল হাদিস নিম্নরূপ:

حديث أنس رضي الله عنه أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال (إن لصاحب القرآن عند كل ختمة دعوة مستجابة، و شجرة في الجنة، لو أن غرابا طار من أصلها لم ينته إلى فرعها حتى يدركه الهرم)

أخرجه البيهقي في شعب الإيمان وقال الشيخ الألباني في ضعيف الجامع موضوع

2 - حديث ابن عباس أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال (من قرأ القرآن حتى ختمه كانت له دعوة مستجابة معجلة أو مؤخرة) رواه ابن عدي والبيهقي ومدار سنده على حفص بن عمر بن حكيم وهو واهي الحديث كما في ترجمته في (الميزان)

3 - حديث جابر أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال (إن لقارئ القرآن دعوة مستجابة، فإن شاء صاحبها تعجلها في الدنيا، و إن شاء أخرها إلى الآخرة) رواه ابن مردويه في التفسير وابن عدي في الكامل وقال عنه الألباني ضعيف في ضعيف الجامع

4 - حديث العرباض بن سارية أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ( ... ومن ختم القرآن فله دعوة مستجابة) رواه الطبراني في الكبير وضعفه الألباني في ضعيف الجامع

❑ কুরআন খতমের পর দুআ করা হলে তা কবুলের সম্ভাবনা আছে:

ইসলামি আকিদার অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, ওসিলা। আর শরিয়ত সম্মত ওসিলা হল, যে কোনও ইবাদত করার পর তার ওসিলা দিয়ে আল্লাহর নিকট দুআ করা।
কুরআন খতম যেহেতু অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত সেহেতু এর ওসিলা দিয়ে আল্লাহর নিকট দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ প্রার্থনা করলে তা কবুলের সম্ভাবনা রয়েছে। আনাস রা. কর্তৃক সালাতের বাইরে কুরআন খতমের পর দুআ করার বিষয়টি প্রমাণিত।

عن أنس بن مالك رضي الله عنه قال كان رسول الله صلى الله عليه وسلم إذا ختم جمع أهله ودعا-
رواه البيهقي في شعب الإيمان ثم قال (ورفعه وهم وفي إسناده مجاهيل والصحيح رواية ابن المبارك عن مسعر موقوفا على أنس)

আর প্রশ্নে উল্লেখিত দুআগুলো পরবর্তী যুগের মানুষের তৈরি হলেও যেহেতু সেগুলোর মর্মার্থ ভালো (অর্থগত কোনও সমস্যা নাই) সেহেতু কেউ চাইলে তা পাঠ করতে পারে। কিন্তু সেগুলোকে হাদিসের দুআ মনে করা যাবে না বা কুরআন খতমের পর এই দুআগুলো পড়াকে আবশ্যক মনে করা যাবে না। অন্যথায় তা বিদআত হিসেবে গণ্য হবে।

❑ শাইখ উসাইমিন রাহ. এর ফতোয়া:

তারাবীহ্‌ নামাযে কুরআন খতম করার দু’আ পাঠ করার বিধান কি?

রমজান মাসে তারাবীহ্‌ নামাযে কুরআন খতম করার দু’আ পাঠ করার ব্যাপারে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর সুন্নত বা সাহাবায়ে কেরাম থেকে কোন হাদিস আমি জানি না। খুব বেশি যা পাওয়া যায় তা হচ্ছে, আনাস বিন মালেক রা. বর্ণিত হাদিস। ‘তিনি (আনাস) কুরআন খতম করলে পরিবারের লোকদের একত্রিত করে দু’আ করতেন।’ তবে এটা নামাযের বাইরের কথা।

কুরআন খতমের দুআ সুন্নত থেকে তো প্রমাণিত নয়ই তারপরও এর জন্য নির্দিষ্ট কিছু মসজিদে অতিরিক্ত ভিড় লক্ষ্য করা যায়। অতঃপর মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় নারী-পুরুষের সংমিশ্রণ ব্যাপক আকারে দেখা যায়। কিন্তু বিদ্বানদের কেউ বলেছেন, কুরআন খতম করার পর এই দুআ পাঠ করা মুস্তাহাব।

ইমাম যদি শেষ রাতের নামায সমাপ্ত করে বিতর নামাযে এই খতমে কুরআনের দুআ পাঠ করে এবং কুনূত পাঠ করে তবে কোন অসুবিধা নেই। কেননা বিতর নামাযে কুনূত শরিয়ত সম্মত। [ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম, বিষয়: সালাত, ফতোয়া নং-২৮০, শাইখ মুহাম্মাদ বিন সালিহ আল-উসাইমীন রহ.]

❑ কুরআন তিলাওয়াতের বৈঠক শেষে নিম্নোক্ত দুআ পাঠ করা সুন্নত:

কোনও ব্যক্তি কুরআন তিলাওয়াত শেষ করে উঠে যেতে চাইলে (চায় কুরআন খতম করে বৈঠক ত্যাগ করুক অথবা সামান্য কিছু তিলাওয়াত করে বৈঠক ত্যাগ করুক) নিম্নোক্ত দুআটি পাঠ করা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর অন্যতম সুন্নত।
দুআটি হল:
سُبْحَانَكَ وَبِحَمْدِكَ، لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ، أَسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوبُ إِلَيْكَ
উচ্চারণ: “সুবহানাকা ওয়াবি হামদিকা-লা-ইলা-হা ইল্লা আনতা। আসতাগফিরুকা ওয়া আতূবু ইলাইকা।”
অর্থ: (হে আল্লাহ) আমি তোমার সপ্রশংস পবিত্রতা ঘোষণা করছি। তুমি ছাড়া সত্য কোনও উপাস্য নাই। তোমার কাছেই ক্ষমা প্রার্থনা করি এবং তোমার কাছেই প্রত্যাবর্তন করি।”

عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ: مَا جَلَسَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَجْلِسًا قَطُّ، وَلَا تَلَا قُرْآنًا، وَلَا صَلَّى صَلَاةً إِلَّا خَتَمَ ذَلِكَ بِكَلِمَاتٍ قَالَتْ: فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللهِ، أَرَاكَ مَا تَجْلِسُ مَجْلِسًا، وَلَا تَتْلُو قُرْآنًا، وَلَا تُصَلِّي صَلَاةً إِلَّا خَتَمْتَ بِهَؤُلَاءِ الْكَلِمَاتِ؟ قَالَ: " نَعَمْ، مَنْ قَالَ خَيْرًا خُتِمَ لَهُ طَابَعٌ عَلَى ذَلِكَ الْخَيْرِ، وَمَنْ قَالَ شَرًّا كُنَّ لَهُ كَفَّارَةً: سُبْحَانَكَ وَبِحَمْدِكَ، لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ، أَسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوبُ إِلَيْكَ. أخرجه النسائي في السنن الكبرى, وفي عمل اليوم والليلة.
মোটকথা, কুরআন খতম করার পর কুরআন তিলাওয়াতের ওসিলায় আল্লাহর কাছে দুনিয়া ও আখিরাতে যে কোনও কল্যাণের জন্য দুআ করা যাবে। তবে বিশেষ কোনও দুআকে নির্দিষ্ট করা যাবে না। কেননা, এ মর্মে বিশেষ কোনও দুআ বিশুদ্ধ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয়।
আল্লাহু আলাম।
- আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল

27/07/2024

5 দিন ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় চারিদিকে হাহাকার হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু একবারও মানুষেরা ভাবে না, সে হাশরের মাঠে আমল বিহীন দিনটা কেমন হবে। 😭😭

ছেলেকে বিয়ে দেবার পর কোনো কারণ ছাড়াই ছেলের মা ছেলের বউকে ‘প্রতিপক্ষ’ ভাবা শুরু করেন! একজন ছেলে বিয়ের পর তার মধ্যে স্বাভা...
27/05/2024

ছেলেকে বিয়ে দেবার পর কোনো কারণ ছাড়াই ছেলের মা ছেলের বউকে ‘প্রতিপক্ষ’ ভাবা শুরু করেন!

একজন ছেলে বিয়ের পর তার মধ্যে স্বাভাবিক পরিবর্তন আসবে। আগে হয়তো মা ঠিক করে দিতেন কী পরবে, কী পরবে না। এখন হয়তো সেই সাজেশন স্ত্রী দেয়। খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রেও দেখা যায় ছেলে স্ত্রীর পছন্দকে গুরুত্ব দেয়।

ছেলে বাইরে থেকে আসলে বাজার নিয়ে আসে। সাথে হয়তো স্ত্রীর জন্য আইসক্রিম, চকলেট নিয়ে আসে। কোনো কোনো মা আড়চোখে তাকিয়ে দেখেন ছেলে স্ত্রীর জন্য কী নিয়ে আসছে।

এখনকার ছেলে-মেয়ে বিয়ের পূর্বে বাইরে রেস্টুরেন্টে খেতে যেতো বন্ধু-বান্ধবের সাথে।

স্বামীও চায় পরিবারের সবাইকে নিয়ে বাইরে যেতে। মা হয়তো বাইরের খাবার পছন্দ করেন না। একাধিকবার বলার পরও যাননি। ছেলে তার স্ত্রীকে নিয়ে বাইরে ঘুরতে যেতে চায়। মাকে জানিয়ে গেলে মা এমনভাবে প্রতিক্রিয়া দেখান যে, ছেলের এমন খরুচে স্বভাব তার পছন্দ হচ্ছে না। কথায় কথায় হয়তো বলেও ফেলেন।

আমাদের দেশে স্বাশুড়ি-বউমা এই শব্দ দুটো দ্বান্দ্বিক শব্দ হয়ে গেছে। বউমাও আস্তে আস্তে কর্তৃত্ব নিতে চায়, সুযোগ পেলে স্বামীকে কানপড়া দেয়। অথচ সে বুঝেশুনেই দেয় না, এমনি গল্প করে। এই কথাগুলো নিজের মা সম্পর্কে ছেলের মধ্যে কেমন প্রতিক্রিয়া তৈরি করবে তা সে বুঝেই না।

📌 বেশিরভাগ ছেলে বিয়ের পর দেখতে পায় তার মা বদলে গেছেন!

মা কখনো ছেলেকে বউয়ের ব্যাপারে কথা শুনায়, বউ কখনো মায়ের ব্যাপারে ছেলের ওপর বিরক্তি ঝাড়ে।

অর্থাৎ, এই জায়গায় এসে ছেলে দুই কানে দুজনের কথা শুনতে হয়!

ছেলে তখন কী করবে?

📍 ‘মুমিনের বিয়ে ভাবনা’ কোর্সে ডাক্তার শামসুল আরেফিন শক্তি ভাই এক্ষেত্রে একটি প্রাকটিকাল গাইডলাইন দেন।

ছেলে তার স্ত্রীকে বুঝাবে- “দেখো, তুমি তো শিক্ষিত, পড়ালেখা করেছো। মায়ের এই ব্যাপারগুলো একটু ইগনোর করো। মা কিছু বললে সামনাসামনি মেনে নাও। এতে আমাদের সবারই লাভ। ঝগড়া করে বা রাগ করে কিছু হবে না।”

আবার যদি দেখা যায় যে মায়ের আচরণ বাড়াবাড়ি পর্যায়ে চলে গেছে, যেটা স্ত্রীর সহ্যসীমা ছাড়িয়ে গেছে এবং খুব অযৌক্তিক কারণেই মা এগুলো করছেন, তখন ছেলে কখনোই মাকে বুঝাতে যাবে না। মাকে বুঝাতে গেলেই বিপত্তি বাঁধবে। যতো যাই হোক, বউমার ব্যাপারে ছেলের কাছে মা উপদেশ শুনতে চাইবে না।

এক্ষেত্রে ছেলে খুব ভালোভাবে কথা বলবে তার বাবার সাথে। বাবাও হয়তো এই অবস্থা পার করে এসেছেন। বাবাকে বুঝিয়ে বললে বেশিরভাগ বাবাই বুঝেন। তখন বাবা মাকে বুঝাবেন!

একজন আলেম দেখলেন তাঁর আশেপাশের অনেক যুবক অবিবাহিত। হাতে পর্যাপ্ত অর্থ না থাকায় বিয়ের বয়স পার হওয়া সত্ত্বেও তারা বিয়ে করত...
12/05/2024

একজন আলেম দেখলেন তাঁর আশেপাশের অনেক যুবক অবিবাহিত। হাতে পর্যাপ্ত অর্থ না থাকায় বিয়ের বয়স পার হওয়া সত্ত্বেও তারা বিয়ে করতে পারছে না।

আমাদের যুগে যেমনটা হচ্ছে। ক্যারিয়ার গড়তে পারছে না বলে যেমন ২৫+ হওয়া সত্ত্বেও বেশিরভাগই অবিবাহিত, সেই যুগে এমন ছিলো।

সেই আলেম একটি উদ্যোগ নিলেন। তাঁর নিজের সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা থাকায় তিনি মানুষের কাছ থেকে ঋণ নেয়া শুরু করলেন। সবমিলিয়ে ১ লক্ষ দিরহাম ঋণ নিলেন।
১ লক্ষ দিরহাম আমাদের সময়ের কয়েক কোটি টাকা!

তিনি বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে সেসব যুবকদের বিয়ের ব্যবস্থা করেন। বিয়ের মোহরানা থেকে শুরু করে তারা যেন স্বাবলম্বী হতে পারে, সেজন্য তাদের হাতে অর্থ তুলে দেন।

এতো টাকা তিনি ঋণ নিলেন, এগুলো পরিশোধ করবেন কীভাবে?

তিনি গেলেন বাগদাদের খলিফা কাছে। খলিফা ছিলেন তখন আবু জাফর মনসুর; যিনি দ্বিতীয় আব্বাসী খলিফা।

খলিফাকে জানালেন,

“আমি ঋণগ্রস্ত, আমার ঋণ পরিশোধের ব্যবস্থা করুন।”

ঋণের পরিমাণ শুনে খলিফার চক্ষু চড়কগাছ। এতো ঋণ কীভাবে করলেন?

খলিফা জিজ্ঞেস করলেন, “আপনি এতো দানশীল ও মর্যাদাবান হওয়া সত্ত্বেও এতো ঋণগ্রস্ত হলেন কীভাবে?”

সেই আলেম যুবকদের বিয়ের ঘটনা খুলে বললেন।

এমন ভালো একটি কাজে এতো ঋণ করছেন দেখে আব্বাসী খলিফা আল-মনসুর সেই আলেমকে ১ লক্ষ ১০ হাজার দিরহাম গিফট দিলেন। ১ লক্ষ ঋণ পরিশোধের জন্য, ১০ হাজার দিলেন সেই আলেমকে এমন ভালো একটি কাজের উদ্যোগ নেবার জন্য।

সেই আলেম ছিলেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত সাহাবী যুবাইর ইবনুল আউয়াম রাদিয়াল্লাহু আনহুর নাতি হিশাম ইবনে উরওয়া রাহিমাহুল্লাহ।

তথ্যসূত্র: সিয়ারুস সাহাবা: ১৪/২৮২

সংগৃহীত

30/03/2024
08/01/2024

আমার দাদি শৈশব কালে কবিতা মুখস্ত করেছিল এখনো তার মনে আছে। ❤️❤️❤️❤️

ছেলের বয়স ২৩, ছেলেকে বিয়ে দিচ্ছেন না, কারন আপনার ধারনা ছেলে এখনও ছোট। আপনার কাছে ছেলে অবশ্যই ছোট । কিন্তু সে নিজে জানে...
21/12/2023

ছেলের বয়স ২৩, ছেলেকে বিয়ে দিচ্ছেন না, কারন আপনার ধারনা ছেলে এখনও ছোট। আপনার কাছে ছেলে অবশ্যই ছোট । কিন্তু সে নিজে জানে, সে আসলে কতটা বড় হয়ে গেছে । সে এটা আপনাকে বিস্তারিত বলতে পারে না। বলতে গেলে আপনার চাইতে সেই লজ্জা বেশি পাবে। আপনি বলতে পারেন ছেলে বিয়ে করলে বউকে খাওয়াবে কি?? প্রশ্ন হচ্ছে, যে মেয়েটাকে সে এখন বিয়ে করার কথা ভাবছে, সে কি তাহলে এত বছর না খেয়ে ছিল?? বিয়ে যদি আরও পাচ বছর পরও হয়, মেয়ে কি না খেয়ে থাকবে?? মেয়ে যদি বিয়ে ছাড়া কোন
ভাবেই না খেয়ে না থাকে তাহলে শুধু বিয়েটা পড়ানোর পরেই কেন খাওয়ার
চিন্তা আসবে?? মেয়ে তার বাপের কাছে থাকুক, ছেলের যখন সামর্থ্য হবে মেয়েকে নিয়ে আসবে নিজের কাছে। এখন দেখা যাক এর অ্যাডভান্টেজ ডিসঅ্যাডভান্টেজ গুলা।
অ্যাডভান্টেজঃ
★★★★
১.ছেলের জীবনে টেনশন জাস্ট অর্ধেক হয়ে যাবে। তার বিয়ে হয়েছে মানে তার
"গার্লফ্রেণ্ডের বিয়ে হয়ে যাবে" রোজ রোজ এই দুশ্চিন্তা করতে হবে না।
২.বিয়ের পরে মানুষ গোছালো হয়। এই বয়সের ছেলেরা অত্যন্ত অগোছালো হয়ে অপেক্ষায় থাকে কেউ একজন এসে তার জীবনটাকে গুছিয়ে দিয়ে যাবে ভেবে। একজন স্ত্রী ছাড়া কোন গার্লফ্রেণ্ডের পক্ষে এটা সম্ভব না।
৩.ডেটিংয়ের পেছনে যা খরচ হত, তা দিয়ে তারা দুজন বিয়ের পর দিব্যি প্রেম করে যেতে পারবে, কারও গুনাহ হবে না।
৪.পর্ন নামক জিনিসটার বাজারদরে ভাটার টান পড়বে। মুসলিম দেশগুলাতে পর্নের এত রমরমা কাটতির কারন কি জানেন? মুসলিমদের জন্য এক্সট্রা ম্যারিটাল সেক্স নিষিদ্ধ। তরুন বয়সীরা যখন জৈবিক চাহিদা বৈধ ভাবে মেটানোর সুযোগ না পায়, তখন তারা আলটিমেটলি বিকৃত উপায়ের দিকে
আরও বেশি ঝুকতে থাকে। এই জিনিস কোনক্রমেই আপনি রুখতে পারবেন না। এগুলো হল একটা পানির স্রোতের মত, কোননা কোন দিকে তা গড়াবেই।
৫.আপনি নিজে স্ট্রেস ফ্রি থাকবেন। ছেলে কই কার সাথে কি করছে তা দেখার
ভারটা ছেলের বউই তখন নিতে পারবে।
৬.ছেলে ও মেয়ে দুজনেই তখন স্যাক্রিফাইস করা শিখবে। এই শিক্ষাটা না থাকায় এখন দিনকে দিন মানুষের জীবন কঠিন হয়ে যাচ্ছে।
এবার ডিসঅ্যাডভান্টেজের হিসেবে আসি।
**********-****
১.কিছু পয়সা পাতি খরচ হতে পারে।
২.লোকে বদনাম করতে পারে।
৩.ছেলে-মেয়ে দুজনেই ৬-৮ মাস পড়াশোনাতে একটু ঢিল দিতেtপারে।
৪.আপনি যদি মোবাইল কোম্পানির মালিক হন তাহলে এটা আপনার ব্যবসার জন্য ক্ষতিকর।
৫.যদি আপনি পর্ন ইণ্ডাস্ট্রির মালিক হন তাইলে এটা আপনার জন্য ক্ষতিকর।
৬.ছেলে হয়তো পুরোপুরি আপনার কন্ট্রোলে নাও থাকতে পারে। এটা নির্ভর করে ছেলের ব্যক্তিত্বের ওপর। সারা জীবন তাকে কি শিখালেন তার
ওপর। তাকে চামচামি শিখালে সে আলটিমেটলি চামচামিই করবে, তা হোক
বউয়ের বা মায়ের চামচামি। যদি পুরুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন তো কিভাবে বউ-মা দুজনকে এক সাথে হ্যাণ্ডল করতে হয় সেটা সে দেখবে, যদি আপনারা ঠিক থাকতে চান। এখন আমাদের অভিভাবকদের এই মেসেজটা দেয়ার সময় হয়েছে, তারা ঠিক করুক তারা কি চায়। তারা যদি চায়
আগামী পাঁচ ছয় বছর ছেলে দিনে ডেট আর রাতে মাস্টার বেট করে কাটাক
এবংমানসিক বিকৃতির শিকার হোক, তবু সমাজের চোখে তার মুখ রক্ষা করুক, তবে তারা আগের সিদ্ধান্তেই অটল থাকতে পারেন।
যদি তা না চান, তবে একটু সাহস করে আল্লাহর ওপর ভরসা করে বিয়েটা
করিয়ে দিতে পারেন। ছেলে-মেয়ে সবাই এখন রোজগার করতে পারে। বিয়ে করার কারনে কেউ না খেয়ে মরবে না। মোস্ট ইম্পর্ট্যান্টলি, দুজন তখন প্রেমের অনিশ্চয়তা থেকে মুক্ত হয়ে ঠাণ্ডা মাথায় ক্যারিয়ারের হিসেবটা কষতে পারবে, একজন আরেকজনকে আরও বেশি সময় দিতে পারবে সবকিছু ঠিক রেখেই এবং তাতে আপনার হার্ট অ্যাটাক হবার কোন সম্ভাবনা থাকবে না কারন আপনি জানেন আপনার ছেলে/ মেয়ে তার স্ত্রী বা স্বামীর সাথেই আছে। আমার ফ্রেণ্ড লিস্টে গার্ডিয়ান লেভেলের মানুষ খুব কম। কিন্তু বড় ভাই-বোন লেভেলের মানুষ আছেন অনেক। আশা করি ফ্যামিলি লেভেলে ডিসিশন নেবার সময় কথাগুলো একবার ভেবে দেখবেন। একটু ভেবে দেখেন, এই বয়সে আপনার ডিসিশনের কারনে বিয়ে না করে যে ছেলেটা বা মেয়েটা বছরের পর
বছর ধরে গুনাহ করে যাবে, এগুলোর হিসাব আপনাকেই হাশরের ময়দানে চুকাতে হবে।

তখন কাকে কৈফিয়ত দেবেন?

⚠️ খারেজী আবু ত্বহা আদনানের মুখোশ উন্মোচন ⚠️১৫ জন সালাফী মানহাজের বিজ্ঞ আলেমদের দ্বারা খারেজী মানহাজের পথভ্রষ্ট তরূন বক্...
18/12/2023

⚠️ খারেজী আবু ত্বহা আদনানের মুখোশ উন্মোচন ⚠️

১৫ জন সালাফী মানহাজের বিজ্ঞ আলেমদের দ্বারা খারেজী মানহাজের পথভ্রষ্ট তরূন বক্তা আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান এর মুখোশ উন্মোচন।।

|| পর্বঃ০১ ||
খারেজী আবু ত্বহা আদনান থেকে সতর্ক করলেন

- শায়খ মতিউর রহমান মাদানি হাফিঃ
- লিসান্স, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সৌদি আরব।
- চিফ সার্জন, দাঈ, দাম্মাম রিসার্চ সেন্টার, সৌদি আরব।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2903417573292131&id=100008717501209

|| পর্বঃ০২ ||
খারেজী আবু ত্বহা আদনান থেকে সতর্ক করলেন

- শায়খ আব্দুল হামীদ ফাইযী মাদানী হাফিঃ
- লিসান্স, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সৌদি আরব।
- শিক্ষক, গবেষক, আল মাজমাহ দাওয়াহ এন্ড গবেষণা গভর্নরেট কল গাইডেন্স সেন্টার, সৌদি আরব।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2987667518200469&id=100008717501209

|| পর্বঃ০৩ ||
খারেজী আবু ত্বহা আদনান থেকে সতর্ক করলেন

- শায়খ ড. মুজাফফর বিন মুহসিন হাফিঃ
- পিএইচডি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
- আমীর, আহলে হাদীস তাবলীগে ইসলাম বাংলাদেশ।
- পরিচালক, দারুল হুদা ইসলামী কমপ্লেক্স রাজশাহী।
- সম্পাদক, মাসিক আল ইখলাস পত্রিকা।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2917132371920651&id=100008717501209

শায়খের দ্বিতীয় সতর্কবার্তা-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=3011506572483230&id=100008717501209

|| পর্বঃ০৪ ||
খারেজী আবু ত্বহা আদনান থেকে সতর্ক করলেন

- শায়খ ড. আবু বকর মুহাম্মদ জাকারিয়া হাফিঃ
- পিএইচডি, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়,সৌদিআরব।
- এসোসিয়েট প্রফেসর, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2779676842332872&id=100008717501209

|| পর্বঃ০৫ ||
খারেজী চরমপন্থী ভ্রান্ত বক্তাদের থেকে সতর্ক করলেন

- ড. আহমাদ আব্দুল্লাহ সাকিব ভাই হাফিঃ
- চেয়ারম্যান, হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2899905456976676&id=100008717501209

|| পর্বঃ০৬ ||
খারেজী আবু ত্বহা আদনান থেকে সতর্ক করলেন

- শায়খ ড. সাইফুল্লাহ মাদানী হাফিঃ
- পিএইচডি, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়,সৌদিআরব।
- এসোসিয়েট প্রফেসর, ইসলামীক ইস্টাডিজ, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2987681778199043&id=100008717501209

|| পর্বঃ০৭ ||
খারেজী আবু ত্বহা আদনান থেকে সতর্ক করলেন

- শায়খ আব্দুল মালেক আহমাদ মাদানী হাফিঃ
- এমফিল, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়,সৌদিআরব।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2909167979383757&id=100008717501209

শায়খের দ্বিতীয় সতর্ক বার্তা-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=3011538989146655&id=100008717501209

|| পর্বঃ০৮ ||
খারেজী বক্তা আবু ত্বহা আদনান থেকে সতর্ক করলেন

- শায়খ ড. আব্দুল্লাহিল কাফী বিন লুৎফর রহমান মাদানী হাফিঃ
- লিসান্স, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সৌদি আরব।
- লেখক, মাসিক আল ইখলাস পত্রিকা।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=3011521869148367&id=100008717501209

|| পর্বঃ০৯ ||
কাগজের টাকা কে হারাম বলে ভূল ফোতোয়ার দেওয়ায় আবু ত্বহা আদনান কে জবাব দিলেন

- শায়খ ড. মুহাম্মদ কাবীরুল ইসলাম হাফিঃ
- সহকারী সম্পাদক, মাসিক আত তাহরীক।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2778901655743724&id=100008717501209

|| পর্বঃ১০ ||
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ" এর ভূল ব্যাখ্যা করায় ভ্রান্ত বক্তা আবু ত্বহা আদনান প্রতি ৪ জন বিজ্ঞ আলেম জবাবঃ
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2854906444809911&id=100008717501209

|| পর্বঃ১১ ||
ভ্রান্ত বক্তা আবু ত্বহা আদনান কুরআন হাদীছ অপব্যাখ্যা করে কুফরী গনকদের মতো ভবিষ্যৎ বানী করে মানুষ এর ইমান নষ্ট করছেঃ
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2786391838328039&id=100008717501209

|| পর্বঃ১২ ||
রাসূল সাঃ এর নামে মিথ্যাচারে ভ্রান্ত বক্তা আবু ত্বহা আদনান কে জবাব দিলেন

- শায়খ ড. মুসলেহ উদ্দীন হাফিঃ
- নায়েবে আমীর, বাংলাদেশ আহলেহাদীছ জামাত।
- পিএইচডি, কিং সঊদ বিশ্বলবিদ্যালয় সৌদি আরব।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2791938124440077&id=100008717501209

|| পর্বঃ১৩ ||
ভ্রান্ত বক্তা আবু ত্বহা আদনান এর মূলনীতি অনুসারে সে নিজেই কাফের হয়ে গিয়েছে !!

বিভ্রান্তিকর বক্তার বক্তব্য খন্ডন করছেনঃ
- আহমাদুল্লাহ সৈয়দপুরী
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=3000363106930910&id=100008717501209

|| পর্বঃ১৪ ||
খারেজী বক্তা আবু ত্বহা আদনানের মুখোশ উন্মোচন করলেন শায়খ হাফেজ আখতার মাদানী (হাফিঃ)

🎙️শায়খ হাফেজ আখতার মাদানী হাফিঃ
- লিসান্স, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সৌদি আরব।
- দাঈ, আল কাসিম আল খাবরা দাওয়াহ সেন্টার, সৌদি আরব।
- সহ-সভাপতি, আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ, সৌদি আরব।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=3042160716084482&id=100008717501209&mibextid=Nif5oz

|| পর্বঃ১৫ ||
ভ্রান্ত বক্তা আবু ত্বহা আদনানের বিদায়াতী কর্মকান্ড ও মুখোশ উন্মোচন।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=3053965414904012&id=100008717501209&mibextid=Nif5oz

|| পর্বঃ১৬ ||
জাহেল বক্তা আবু ত্বহা আদনানের মুখোশ উন্মোচন করলেন শায়খ শরীফুল ইসলাম মাদানী হাফিযাহুল্লাহ।
https://fb.watch/kmjcFYgpLQ/?mibextid=Nif5oz

|| পর্বঃ১৭ ||
জাহেল বক্তা আবু ত্বহা আদনানের মুখোশ উন্মোচন করলেন শায়খ ড. মুহাম্মাদা আব্দুল্লাহিল কাফী মাদানী হাফিযাহুল্লাহ।

🎙️ শায়খ ড. মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহিল কাফী মাদানী হাফিযাহুল্লাহ।
- পিএইচডি, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সৌদি আরব। সাবেক ছাত্র, আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী, রাজশাহী।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=3130753193891900&id=100008717501209&mibextid=Nif5oz

16/12/2023

যে ব্যক্তি রুকু থেকে মাথা উঠিয়ে বলে।

13/12/2023

কাবা শরীফের ইমাম।

Address

Pabna

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shakib Hasan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Shakib Hasan:

Share

Category