30/01/2025
আজ থেকে প্রায় ৭রছর আগের কথা, আমার যখন ঐসব কিছু ফিল হয়। আমি এক জনকে মনে চায় তো।কিন্তু বলতে পাড়ি নাই। দিন যায় আমার আকাঙ্খা বাড়তে থাকে। আমরা দুই জন লেখা পড়া করি।এভাবে একসাথে ঘুরাফিরা করতে থাকি। এর ২রছর পরে, আমরা যখন কলেজে সবে উঠলাম, আমাদের চলা ফেরা গভির হলো। বাসাটা পাশাপাশি হওয়ায়, দুজনের বাসায় যাগায়াত হতো। এভাবে চলতে থাকে।ইন্টার পরীক্ষার সময় হয়ে আসে, পরীক্ষার দুই দিন আগে আমার বাসায় আসে,বাসায় কেউ ছিলনা মামা বাড়ী ঘুরতে গেছে সবাই। ও যখন বাসায় আসে তখন বিকেল ৬টা বাজে আমায় নাম ধরে ডাকে, বললাম ভিতরে আয় আসলো, আমার মাথায় দুষ্টমি ভর করে। আমি দরজা লাগিয়ে দিলাম, ও বললো দরজা কেনো লাগাস, আমি বললাম এমনি।
ও: না থাক আমি যায়।
আমি:না বস এখানে কি দরকার বল।
ও: একটা বই লাগবে।
আমি: কিন্তু।
ও: কিন্তু কি।
আমি : আমার ও একটা জিনিস লাগবে।
ও:কি লাগবে বল আমার কাছে থাকলে আমি দিব।
আমি : ভেবে বলিস, ওরা ছিল খুব গরীব তাই।
ও: হু বল।
আমি : তোকে লাগবে।
ও: না থাক, আমার কিছু লাগবে না, আমি যায়।
আমি : রাগ করে বললাম, জোর করে করবো।
ও: দেখ আমারা গরীব, আমাদের এই সন্মান ছাড়া কিছু নাই, আমাকে মাফ কেরে দিস।
বলে চলে যাচ্ছ আমি আর কিছু বললাম না।
আমি: বই নিয়ে যা
ও: না লাগবে না
আমি: আমায় মাফ করে দিস, বলে বই দিয়ে দিলাম।
আমাদের পরীক্ষা শেষ হয়ে যায়। ফলাফলের অপেক্ষা করছি। ঘুরাফিরা করছি এভাবে দিন গেল।আমি খুব ভালো ভাবে পাস করলাম।
তারপরে ঢাকায় একটা বিশ্ব বিদ্যালয় ভর্তি হলাম। কিন্তু ও কি রেজট করেছে আমি জানিনা। পরে শুনলাম, এক বিষয় ফেল করেছে। আমি কিছু বুঝলাম না। ও অনেক ভালো রেজাট কারার কথা।
ওকে ফোন দিয়া জানলাম রোল নাম্বার নাকি ভুল করেছে।
ওকে বললাম পরে এক বিষয় পরীক্ষা দিস তাই হবে।
দেখতে দেখতে এক বছর পার হয়ে যায়, এর মধ্যে ওর সাথে কথা হয়নাই।
হঠাৎ করে ফোন দিয়ে বললো আমি ঢাকা তুই আমাকে নিয়ে যা।
আমি: কোন জাগায় আছিচ তুই।
ও: এখানে আছি।
আমি : গেলাম ওর দেয়া ঠিকানাই।তুই আসবি বলেবিনা
ও: তুই এখানে আছিচ বলবো কেনো
আমি: চল এখন বাসায়
ও: চল।
আমি: এখানে ফ্লাট বাসায় থাকি।
চলে আসলাম বাসায়। বাসায় এসে ওকে বললাম, তুই এমন সময় আসলি কি করি এখন।
ও: কেন কি হয়েছে
আমি : আজ মাসের ২০ তারিখ, এখন বাসা পাওয়া যাবেনা, তাই ভাবছি।
ও: আমি এখানে থাকি, আমার সমস্যা নাই
আমি: এটা গ্রাম না, এখানে অনেক সমস্যা। তুই ফেশ হ। দেখি কি করা যায়।
ও: ঠিক আছে। এখানে থাকতে আমার কোনো সমস্যা নাই।
আমি: তুই যা ওয়াস রুমে।
ও: হু যাচ্ছি।
আমি ভাবলে লাগলাম বাসা ওয়ালাকে বললে কি জানি বলে তার নাই ঠিক। সাহস নিয়ে গেলাম নিচে বাসা ওয়ালার কাছে।
আমি: বেল দিলাম। কাকা আসলো, সালাম দিলাম।
বাসাওয়ালা:এসো বাবা, কি মনে করে।
আমি: কাকা একটা কথা বলতে আসলাম
বাসাওয়ালা: হু বলো বাবা
আমি: কাকা গ্রাম থেকে, আমার কাকাত বোন আসছে এখানে, থাকার একটা বাসা লাগবে।
বাসাওয়ালা: বাসা তো নাই এখন, আর মেয়ে মানুষ তো এখানে থাকা যাবেনা।
আমি: কাকা প্লিজ কিছু একটা করেন।
বাসাওয়ালা: বাবা তুমি এমন ভাবে বললে, কি বলি
ওকে ঠিক আছে। কিন্তু কোন রকম কিছু যেন শুনিনা।
আমি: তাহলে এখন কি করবো, কোথায় থাকবে।
বাসাওয়ালা: তোমার ফ্লাট এ দুইটা রুম, ওখানে থাক কয় দিন। বাসা খালি হলে ওখানে যাবে।তোমায় আমি বিশ্বাস করি বলে, আমি বললাম বাবা। আমার বিশ্বাসটা রেখো।
আমি: ঠিক আছে কাকা, আমি আসি।
বাসাওয়ালা: বাবা চা খেয়ে যাও।
আমি: না কাকা, আর একদিন। আসি কাকা।
আমি বাসায় আসলাম,
ও: দরজা খুলে বললো কই ছিলি এতো সময়।
আমি : বাসা ওয়ালার সাথে কথা বলতে গেছিলাম।
ও: কি বললো।
আমি: এখন বাসা পাওয়া যাবে না।
ও: তাহলে কি হবে এখন
আমি: আমার পাশের রুমে থাকতে বলেছে। ও খুব খুশি, ও মনে মনে এটাই চায়ছিলো হয় তো।এর মধ্য ওর ফোন বাজে ফোন রিছিভ করে কথা বলছে ওর বাবা ফোন দিছে। ও কথা বলে আমায় ফোন ধরিয়ে দিন। কথা বললাম।
ও: বাসায় থেকে খাবার আনছি, খেয়ে অনেক রাত হলো
আমি: হু আমি এটায় ভাবছি লাম।
খাবার খাওয়া শেষে বললাম তুই ঐরুমে থাকবি, আমি এই রুমে।
ও: হু ঠিক আছে
আমি: আমি বায়রে যাব একটু, তুই ঘুমা
ও: না এখন বায়রে যাবার দরকার নাই। তুইও ঘুমা।
আমি : এখন না, পরে ঘুমাব। বলে বায়রে গেলাম।ঘন্টা খানিক পর আসলাম, দেখি ও চেয়ারে বসে আছে। কিরে ঘুনাস নাই।
ও: না, তুই বায়রে আমি ঘুমায় কি করে।
আমি : এখন যা ঘুমা
ও: হু বলে চলে গেলে।
আমি ভালাম আমার উপর অধিকার খাটাসছে কেনো। রাগ হলো খুব। রুমে চলে গেলাম, সুয়ে আগের কথা ভাবছি। আগেতো এমন করতো না, এখন কি হলো ওর। ঘুমিয়ে গেলাম কখন জানিনা। সকালে উঠে ফেশ হয়ে গেলাম হোটেলে নাস্তা করার জন্য।
আসলে আমি হোটেলে খাবার খেতাম।
এভাবে দুই দিন গেলো। রাতে আমার রুমে আসলো বললো কলেজে যেতে হব কাল, কলেজ থেকে ফোন দিছিল।
আমি: ওকে নিয়ে যাব
ও: আচ্ছা আমরা হোটেলে না খেয়ে রান্না করে খেতে পারি।
আমি : কে রান্না করবে, আমি পারবো না।
ও: আমি রান্না করবো, তুই আসবার পত্র কিনে দিবি।
আমি: হু, কলেজ থেকে আসার পথে কিনবো,শুনে ও অনেক খুশি।
ও: ওই।
আমি: কি। বল
ও: ওই শুনো
আমি: কি বল।
ও: একটা কথা বলবো।
আমি: হু বল শুনি
ও: ই এ মানে, তুই আগে যা করতে চাইচিলি এখন করতে পারিশ, আমি রাজি আছি। ---একবারে সব বললো।
আমি: কি বলছিচ তোর মাথা ঠিক আছে।
ও: হু, মাথা ঠিক আছে, সব ঠিক আছে। যা বোললাম সব ঠিক কথা বললাম।
আমি : তুই তোর রুমে যা, আমি এসব পারবো না।
ও: ঠিক আছে, তুই থাক।
বলে উঠে গিয়ে দরজা লক করে দিয়ে আসলো, বললো আমি আর এভাবে থাকতে পারবো না। ৮ /৯ রছর তোর জন্য নিজেকে ধরে রাছি, আর পার না এভাবে থাকতে।
আমি : শুনে আমি তো অবাক কি বললো এটা। মানে কি এটার।
ও: তুই যে দিন আমাকে ওই কথা বলছিলি সেদিন থেকে ভাব ছিলাম, সব কিছু কি করা যায়। এভাবে কখন যে তোকে ভালোবেসে ফেলছি জানি না।
বলে আমার উপরে উঠে পরলো, আমি বললাম এখন না, অন্য এক সময়, কে শুনে কার কথা
বলতে বলতে অনেক গুলো কিস দিয়ে ভরিয়ে দিল
আমি আর করবো পুরুষ মানুষ আমি আর থাকতে পারলাম না, রেসপন্স দিতে লাগলাম।ওর আদর করা আরো বেরে গেলো।
ও: ওই তুই এখন ও কাপড় পরে থকবি নাকি
আমি: তুই খুলে দে, বলে আমি ওর কাপড় খুলতে লাগলাম, ও লজ্জায় আমার বুকে মুখ লুকালো আমি ওকে বিছানাই ফেলে দিলাম। ওর উপরে উঠে আমি ওর সারা শরীরে কিস করতে লাগলাম, ও শিউরে ঠলো, আমি ওর দুধ দুটো নিয়ে খেতে লাগলাম। কিছু সময় খেলার পরে, মুখ দিয়ে চুসতে লাগলাম। ও উত্তেজনাই, আ ই ই ই হু হু ইফ ইফ করতে লাগলো। আমি ওকে আরো উত্তেজিত করার জন্য, ওর জৌন স্থানে মুখ ডুবিয়ে ইচ্ছা মতো চুসতে লাগলাম,
ও: আমি আর পারছি না, কিছু একটা কর।
আমি: একটু পরে করি
ও: না এখনই কর
বলে আমায় ওর উপর উঠিয়ে নিল, ও আমার মেশিন দেখে তো অবাক এতে বড় যাবেনা তো, এই বলে বললো আমি একটু চুষে দেয় তাহলে যাবে বলে চুষতে লাগলো, আমি খুব মজা পাচ্ছিলাম ৫মিনিট চুষার পরে বলি এখন করা যাক,
ও: হু করো, আমি আর থাকতে পারবোনা,
আমি : একটু চুষে দেই,
ও: হু দাও
৫ মিনিট চুষার পরে, ওর যৌনির মুখে ছেট করলাম একটু চাপ দিতেয়,
ও: ও মা গো,আছতে দাও
আমি আচ্ছে আচ্ছে সব টা ভিতরে দিয়ে দিলাম, ও কান্না করতে লাগলো,
আমি: বাদ দেই।
ও: না তুই কর আমার ভালো লাগছে,
আমি আচ্ছে আচ্ছে উঠা নামা করতে লাগলাম,
ও আ উ ই করতে লাগলো, এভাবে ২০ মিনিট পরে আমার মাল আউট হয়ে যায়, এর মধ্যে ও দুই বার আউট করেছে।
আমরা তিপতি নিয়ে দুজন এক সাথে ঘুমি য়ে গেলাম।
পরের পর্ব পড়ার আনুরোধ রইলো
লেখকঃ তাইফুর রহমান ( আশিক)
আরো মজার মজার গল্প পেতে এই পেজে ফলো করে দাও
লেখায় কোন ভুল হলে বুঝে নিও🥰