Masud Rana

Masud Rana I am a simple person..

31/08/2025
 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️💙💙💙💙দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প...
16/05/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️💙💙💙💙
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্ক

""কাক"' সম্পর্কে বিস্তারিত জানব🐦🐦কাক (Corvus) একটি অত্যন্ত বুদ্ধিমান, অভিযোজিত এবং সামাজিক পাখি, যা পৃথিবীর প্রায় সব অঞ...
16/05/2025

""কাক"' সম্পর্কে বিস্তারিত জানব🐦🐦
কাক (Corvus) একটি অত্যন্ত বুদ্ধিমান, অভিযোজিত এবং সামাজিক পাখি, যা পৃথিবীর প্রায় সব অঞ্চলে দেখা যায়। বাংলাদেশে সাধারণত পাতিকাক (Corvus splendens) দেখা যায়। নিচে কাক সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করা হলো:

🐦 নামকরণ ও শ্রেণিবিন্যাস
বৈজ্ঞানিক নাম: Corvus।
গোত্র: কর্ভিডি (Corvidae)।
প্রজাতি: প্রায় ৪০টি, যার মধ্যে পাতিকাক, হাউস ক্রো, আমেরিকান কাক ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

🌍 আবাসস্থল ও বিস্তার
কাক উষ্ণমণ্ডলীয় সব মহাদেশে (দক্ষিণ আমেরিকা ব্যতীত) এবং বেশ কিছু দ্বীপ অঞ্চলে বিস্তৃত। তারা শহর, গ্রাম, বন, মাঠ, সমুদ্রতীর, পাহাড়ি অঞ্চলসহ প্রায় সব পরিবেশে দেখা যায়।

🍽️ খাদ্যাভ্যাস
কাক সর্বভুক (omnivorous) পাখি। তাদের খাদ্য তালিকায় রয়েছে:
কীটপতঙ্গ, কেঁচো, ব্যাঙ, ছোট সাপ, শামুক, ইঁদুর, খরগোশের বাচ্চা
ফলমূল, বাদাম, শস্যদানা
অন্য পাখির ডিম ও বাচ্চা
মৃত প্রাণীর মাংস (carrion) ও আবর্জনা
তারা মাটিতে খাবার খোঁজে এবং প্রয়োজনে অন্য প্রাণীর কাছ থেকেও খাবার ছিনিয়ে নিতে পারে।

🧠 বুদ্ধিমত্তা ও আচরণ
বুদ্ধিমত্তা: কাক অত্যন্ত বুদ্ধিমান পাখি। তারা মানুষের মুখ চিনতে পারে, খাবার লুকিয়ে রাখতে এবং পরে খুঁজে পেতে সক্ষম।
সামাজিকতা: কাক সাধারণত দলবদ্ধভাবে থাকে। শীতকালে তারা হাজার হাজার সদস্যের বড় দল গঠন করে একসাথে রাত্রিযাপন করে।
খেলা: তারা খেলাধুলা করতে পছন্দ করে, যা তাদের বুদ্ধিমত্তার একটি নিদর্শন।

💑 প্রজনন ও জীবনসঙ্গী
জীবনসঙ্গী: কাক সাধারণত একজীবনে এক সঙ্গীর সঙ্গে থাকে। তাদের পরিবারে আগের প্রজন্মের বাচ্চারা নতুন বাচ্চাদের লালন-পালনে সাহায্য করে।
বাসা: তারা গাছের ডালে কাঠি ও ডাল দিয়ে বড় বাসা তৈরি করে।
ডিম: প্রতি মৌসুমে ৩-৬টি ডিম পাড়ে, যা ১৮ দিন পর্যন্ত ইনকিউবেট করে।

✅ সমাজে উপকারিতা ও ❌ অপকারিতা
✅ উপকারিতা:
কৃষিক্ষেত্রে পোকামাকড় খেয়ে ফসল রক্ষা করে।
আবর্জনা খেয়ে পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।
মৃত প্রাণীর মাংস খেয়ে রোগের বিস্তার রোধে ভূমিকা রাখে।
❌ অপকারিতা:
কখনও কখনও ফসল নষ্ট করে।
অন্য পাখির ডিম ও বাচ্চা খেয়ে পাখির সংখ্যা হ্রাস করতে পারে।
আবর্জনা ছড়িয়ে পরিবেশ নোংরা করতে পারে।

🧾 সারাংশ
কাক একটি বুদ্ধিমান, অভিযোজিত ও সামাজিক পাখি। তারা সর্বভুক, মানুষের আশেপাশে থাকতে পছন্দ করে এবং পরিবেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাদের আচরণ, খাদ্যাভ্যাস ও সামাজিক জীবন আমাদের জন্য গবেষণার মূল্যবান বিষয়।
নোট: বাংলাদেশে সাধারণত দেখা যায় পাতিকাক (Corvus splendens)। উপরের তথ্যগুলো মূলত আমেরিকান কাক (Corvus brachyrhynchos) এবং অন্যান্য প্রজাতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে।
BIRD 24 Cage Bird & Pet Shop Bird's Valley Bird House Bird Lovel Everyday living , Traveling ,ECT Everything allows World University of Bangladesh BanglaVision

৩০ বছরে একটি ব্যাগও হারায়নি — জাপানের কানসাই বিমানবন্দরে!১৯৯৪ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার ব্যাগ নিখু...
16/05/2025

৩০ বছরে একটি ব্যাগও হারায়নি — জাপানের কানসাই বিমানবন্দরে!

১৯৯৪ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার ব্যাগ নিখুঁতভাবে পরিচালনা করে আসছে কানসাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট — একটি ব্যাগও হারায়নি এখন পর্যন্ত।

এই অবিশ্বাস্য রেকর্ডের স্বীকৃতিস্বরূপ তারা আটবার অর্জন করেছে স্কাইট্রাক্স-এর “বিশ্বের সেরা ব্যাগেজ ডেলিভারি এয়ারপোর্ট” খেতাব।

তবে আসল চ্যালেঞ্জ এখন সামনে — ২০২৫ ওয়ার্ল্ড এক্সপো উপলক্ষে ওসাকায় প্রায় ৪ কোটি পর্যটকের আগমন প্রত্যাশিত, এবং তখন বিশ্ব দেখবে এই কিংবদন্তি ব্যাগেজ রেকর্ড কি
#শিক্ষণীয়_পোস্ট

জোঁককে ভয় নয়, চিনে নিই ওর উপকারিতাবর্ষাকাল চলে আসছে। মানুষজন এখন বিলের পানিতে নেমে ধান ধোয়া, মাছ ধরা, নৌকা চালানো—এসব কা...
15/05/2025

জোঁককে ভয় নয়, চিনে নিই ওর উপকারিতা

বর্ষাকাল চলে আসছে। মানুষজন এখন বিলের পানিতে নেমে ধান ধোয়া, মাছ ধরা, নৌকা চালানো—এসব কাজে ব্যস্ত থাকবেন। আর পানিতে নামলেই আমাদের সবার মাথায় একটা চিন্তা—জোঁক ধরবে না তো!

কিন্তু জানেন কি, এই জোঁক আমাদের শরীরের জন্য অনেকভাবে উপকারী?

I. একটা জোঁক ২ থেকে ১৫ মিলি রক্ত শুষে নিতে পারে। আর সেই সঙ্গে ওর লালার মধ্যে থাকা উপাদান রক্তকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।

II. জোঁকের লালা রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। এতে শরীরের পচে যাওয়া বা দূষিত রক্ত সহজে বেরিয়ে যায়।

III. রক্ত চলাচল ভালো হয়, নতুন রক্ত সেই জায়গায় আসে, ফলে ক্ষত বা ব্যথা সহজে সারে।

IV. জোঁকের লালায় থাকা কিছু উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রাও কমাতে সাহায্য করে—ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য এটা উপকারী।

V. এমনকি বাত বা জয়েন্টের ব্যথায়ও কাজ করে জোঁক থেরাপি। ব্যথার জায়গায় জোঁক দিলে রক্ত চলাচল বেড়ে ব্যথা কমে যায়।



তাই অকারণে ভয় না পেয়ে বরং জোঁককে একটা প্রাকৃতিক চিকিৎসা হিসেবেই দেখুন।

#শিক্ষণীয়_পোস্ট

অনেকেই সান্ডা ও গুইসাপকে একই প্রাণী মনে করছেন যা ভুল। সান্ডা নিরীহ ও তৃণভোজী হওয়ায় ইসলামি শরিয়াহ অনুযায়ী হালাল, কিন্তু গ...
15/05/2025

অনেকেই সান্ডা ও গুইসাপকে একই প্রাণী মনে করছেন যা ভুল। সান্ডা নিরীহ ও তৃণভোজী হওয়ায় ইসলামি শরিয়াহ অনুযায়ী হালাল, কিন্তু গুইসাপ মাংসাশী ও শিকারি হওয়ায় হারাম। এছাড়া, গুইসাপ বাংলাদেশের সংরক্ষিত প্রাণী হওয়ায় এর শিকার বা ভক্ষণ আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।

নিচে দুটি ভিন্ন প্রজাতির সরীসৃপ প্রাণীর মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরা হলো-

🦎 সান্ডা (Uromastyx) – মরুভূমির নিরীহ তৃণভোজী

-বৈজ্ঞানিক নাম: Uromastyx
-ইংরেজি নাম: Spiny-tailed lizard
-আরবি নাম: ضبّ (Dabb)
-উর্দু নাম: سانڈا
-প্রাকৃতিক আবাস: মরুভূমি অঞ্চল; বাংলাদেশে পাওয়া যায় না
-খাদ্যাভ্যাস: তৃণভোজী; ঘাস, পাতা ও ফলমূল খায়
- ইসলামি শরিয়াহ অনুযায়ী:এর মাংস খাওয়া হালাল।নবী মুহাম্মদ (সা.) নিজে না খেলেও সাহাবিরা এর মাংস খেয়েছেন, এবং তিনি তা নিষেধ করেননি।

🐊 গুইসাপ (Monitor Lizard) – বাংলাদেশের মাংসাশী শিকারি

- বৈজ্ঞানিক নাম:Varanus
- ইংরেজি নাম: Monitor lizard
-আরবি নাম: ورل (Waral)
- প্রাকৃতিক আবাস: বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল
- খাদ্যাভ্যাস: মাংসাশী; ছোট প্রাণী, পাখি, সাপ ইত্যাদি শিকার করে
-ইসলামি শরিয়াহ অনুযায়ী: এর মাংস খাওয়া হারাম। কারণ এটি শিকারি, তীক্ষ্ণ দাঁত ও বিষাক্ত লালা রয়েছে

- বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী: বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ অনুযায়ী গুইসাপ ধরা, মারা, বিক্রি বা খাওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

Note: সম্প্রতি অনেকেই সান্ডা খাওয়া নিয়ে ট্রল করছেন। সান্ডা আর গুইসাপকে এক করে ফেলছেন। তাই এই পোস্টটি দেয়া।

#সান্ডা #শিক্ষণীয়_পোস্ট Everything allows

জানার জন্য পোস্ট করা 📍স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কেন?স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে,, কারন,বাথরুমে ঢ...
15/05/2025

জানার জন্য পোস্ট করা 📍
স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কেন?
স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে,,


কারন,বাথরুমে ঢুকে গোসল করার সময় আমরা প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজাই যা একদম উচিৎ নয়। এটি একটি ভুল পদ্ধতি।

এইভাবে প্রথমেই মাথায় পানি দিলে রক্ত দ্রুত মাথায় উঠে যায় এবং কৈশিক ও ধমনী একসাথে ছিঁড়ে যেতে পারে। ফলস্বরূপ ঘটে স্ট্রোক অতঃপর মাটিতে পড়ে যাওয়া।

কানাডার মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্ট্রোক বা মিনি স্ট্রোকের কারণে যে ধরনের ঝুঁকির কথা আগে ধারণা করা হতো, প্রকৃতপক্ষে এই ঝুঁকি দীর্ঘস্থায়ী এবং আরও ভয়াবহ।

বিশ্বের একাধিক গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী, গোসলের সময় স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বা পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। চিকিৎসকদের মতে, গোসল করার সময় কিছু নিয়ম মেনে গোসল করা উচিত।

সঠিক নিয়ম মেনে গোসল না করলে হতে পারে মৃত্যুও। গোসল করার সময় প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজানো একদম উচিৎ নয়। কারণ, মানুষের শরীরে রক্ত সঞ্চালন একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় হয়ে থাকে। শরীরের তাপমাত্রা বাইরের তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে কিছুটা সময় লাগে। চিকিৎসকদের মতে, মাথায় প্রথমেই পানি দিলে সঙ্গে সঙ্গে রক্ত সঞ্চালনের গতি বহু গুণ বেড়ে যায়। সেসময় বেড়ে যেতে পারে স্ট্রোকের ঝুঁকিও।

তা ছাড়া মাত্রাতিরিক্ত রক্তচাপের ফলে মস্তিষ্কের ধমনী ছিঁড়ে যেতে পারে।

গোসলের_সঠিক_নিয়মঃ-

প্রথমে পায়ের পাতা ভেজাতে হবে। এরপর আস্তে আস্তে উপর দিকে কাঁধ পর্যন্ত ভেজাতে হবে। তারপর মুখে পানি দিতে হবে। সবার শেষে মাথায় পানি দেওয়া উচিত।

এই পদ্ধতি যাদের উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল এবং মাইগ্রেন আছে তাদের অবশ্যই পালন করা উচিৎ।

ইসলামিক নিয়ম
১) দুই নাকের নরম স্থান পর্যন্ত আজুর ন্যায় পানি দেওয়া

২)গড়গড়া সহকারে কুলি করা

৩) পরিস্কার পানি দিয়ে সমস্ত শরীর ধৌত করা,,,

এই তথ্যগুলো বয়স্ক মা-বাবা এবং আত্মীয় প্রিজনদের অবশ্যই জানিয়ে রাখুন.
Directorate General of Health Services Health Care BD

Address

Bonnagari, Atlonk Road. Chatmohar
Pabna
6610

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Masud Rana posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Masud Rana:

Share