Km monir 540

01/09/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

07/08/2025

৬ আগস্ট ঢাকা নয়া পল্টন bnp #বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী পার্টি # বিজয় রেলির মিছিল #ঢাকার মিছিল # foryou

06/08/2025

আজকে আমরা আলোচনা করবো ব্লাড ক্যান্সার নিয়ে।

ব্লাড ক্যান্সার মূলত এমন একটা ক্যান্সার যেখানে আমাদের শরীরে অপরিণত এবং অস্বাভাবিক ধরণের ব্লাড সেল তৈরী হয় এবং যখন সেটা আমাদের শরীরের বিভিন্ন কার্যক্রমে অনিয়ম ডেকে আনে।

প্রধানত তিন ধরণের ব্লাড ক্যান্সার দেখা যায়।

১) লিউকেমিয়া - এটা ব্লাড এবং বোন ম্যারো ( অস্থি মজ্জা ) তে হয়। যখন আমাদের শরীর প্রচুর পরিমানে অপরিণত শ্বেতকণিকা তৈরী করে এবং সেই অনুপাতে লোহিত কণিকা এবং প্লেটলেট তৈরী হয় না।

লিউকেমিয়া আবার চার প্রকারঃ

*অ্যাকিউট লিম্ফোব্লাস্টিক লিউকেমিয়া (ALL),
ALL আবার দুই প্রকার ক) B সেল খ) T সেল

**অ্যাকিউট মায়েলয়েড লিউকেমিয়া (AML),

***ক্রনিক লিম্ফোব্লাস্টিক লিউকেমিয়া (CLL)
এবং
**** ক্রনিক মায়েলয়েড লিউকেমিয়া (CML)

২) লিম্ফোমা দুই প্রকার

ক) হজকিন লিম্ফোমা - এটাও এক ধরণের ব্লাড ক্যান্সার যেটা লিম্ফোসাইট কে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এখানে লিম্ফোসাইট গুলি অস্বাভাবিক ধরণের হয়। এদের কে রিড স্টার্নবার্গ সেল ও বলে। হজকিন আবার দুই প্রকার ক) ক্লাসিক্যাল লিম্ফোসাইট খ) নোডুলার লিম্ফোসাইট

খ) নন হজকিন লিম্ফোমা - এটা আমাদের শরীরের লিমফ নোড গুলোতে হয়। এই ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত বা আক্রান্ত রক্ত কণিকা কে বলে লিম্ফোসাইট। লিম্ফোসাইট হলো এক ধরণের শ্বেত রক্ত কণিকা যেটা আমাদের শরীরে বহিরাগত ইনফেকশনের সাথে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে। নন হজকিন আবার দুই প্রকার ক) B সেল খ) T সেল

৩) মাইলোমা: মাইলোমা একটি বিরল ধরনের ক্যান্সার, এবং এটি সাধারণত 60 বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের প্রভাবিত করে। এটি এক ধরনের রক্তের ক্যান্সার যা অস্থি মজ্জার প্লাজমা কোষকে প্রভাবিত করে। প্লাজমা কোষগুলি অ্যান্টিবডি তৈরির জন্য দায়ী যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে। মাইলোমা কোষগুলি অস্বাভাবিক প্রোটিন তৈরি করে যা হাড়, কিডনি এবং অন্যান্য অঙ্গগুলির ক্ষতি করতে পারে।

যে কোনো ধরণের ব্লাড ক্যান্সার হলে লক্ষন গুলি নিম্ন রূপ -

১।জ্বর, সর্দি, কাশি
২।অবিরাম ক্লান্তি, দুর্বলতা
৩।ক্ষুধা হ্রাস, বমি বমি ভাব
৪। অকারণে ওজন হ্রাস
৫।রাতে ঘেমে যাওয়া
৬।হাড় / জয়েন্টে ব্যথা
৭।পেটের অস্বস্তি সাথে পাতলা পায়খানা
৮।মাথাব্যাথা
৯।নিঃশ্বাসের দুর্বলতা
১০।ঘন ঘন সংক্রমণ
১১।চুলকানি বা ত্বকের ফুসকুড়ি
১২।গলায় বা আন্ডারআর্মস এ ফোলা লিম্ফ নোড

ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসা ক্যান্সার এর ধরণ, বয়স, ক্যান্সার কতটা দ্রুত বাড়ছে, যেখানে যেখানে ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়েছে এবং অন্যান্য কিছু কারনের উপর নির্ভর করে।

মূলত চিকিৎসা কয়েক রকমের হয়ে থাকেঃ

1)কেমোথেরাপি: এটি ব্লাড ক্যান্সারের একটি সাধারণ চিকিৎসা। এটি ক্যান্সার কোষকে মেরে ফেলার জন্য ওষুধের ব্যবহার জড়িত। কেমোথেরাপির ওষুধ সাধারণত শিরায় বা মৌখিকভাবে দেওয়া হয়।

2)বিকিরণ থেরাপি: এটি ক্যান্সার কোষগুলিকে হত্যা করতে উচ্চ-শক্তি বিকিরণ ব্যবহার করে। এটি বাহ্যিকভাবে বিতরণ করা যেতে পারে, যেখানে বিকিরণটি শরীরের বাইরে থেকে ক্যান্সারযুক্ত টিউমারের দিকে পরিচালিত হয়, বা অভ্যন্তরীণভাবে, যেখানে তেজস্ক্রিয় উপাদান ক্যান্সারের টিউমারের কাছে শরীরের ভিতরে স্থাপন করা হয়।

3)ইমিউনোথেরাপি: এটি এমন এক ধরনের চিকিৎসা যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ইমিউন সিস্টেমের ক্ষমতা বাড়ায়। এটি এমন ওষুধের ব্যবহার জড়িত যা ক্যান্সার কোষকে আক্রমণ করার জন্য ইমিউন সিস্টেমকে উদ্দীপিত করে।

4)লক্ষ্যবস্তু থেরাপি: এটি এমন এক ধরনের চিকিৎসা যা ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি ও বিস্তারের সাথে জড়িত নির্দিষ্ট প্রোটিন বা জিনকে লক্ষ্য করে। এটি ওষুধের ব্যবহার জড়িত যা ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি এবং বিভাজনের জন্য প্রয়োজনীয় সংকেতগুলিতে হস্তক্ষেপ করে।

5)স্টেম সেল স্থানান্তরণ: এটি এমন একটি চিকিৎসা যাতে রোগীর অসুস্থ অস্থি মজ্জাকে সুস্থ স্টেম সেল দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়। সুস্থ স্টেম সেল রোগীর নিজের শরীর থেকে (অটোলগাস ট্রান্সপ্লান্টেশন) বা দাতা (অ্যালোজেনিক ট্রান্সপ্লান্টেশন) থেকে পাওয়া যেতে পারে।

ব্লাড ক্যান্সার সাধারণত ধরা পড়ে রুটিন ব্লাড কম্পোনেন্ট টেস্ট এ যখন রুগী উপরোক্ত কারণ গুলির মধ্যে এক বা একাধিক কারণ নিয়ে ফিজিসিয়ান এর কাছে যান । যখনই রক্তের শ্বেত এবং লোহিত কণিকা গুলির অস্বাভাবিকতা চোখে পরে, তখনই সতর্ক হয়ে কোনো হেমাটোলজিস্ট ডাক্তার এর শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

ব্লাড ​​ক্যান্সার এমন এক ধরণের ক্যান্সার, যার নিরাময়ের হার অত্যন্ত বেশি। সঠিক ওষুধ ও চিকিৎসার মাধ্যমে একটি রোগী এই রোগ থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত হতে পারেন। সাধারণত ব্লাড ​​ক্যান্সারের নিরাময়ের হার নির্ভর করে রোগী যে ধরণের রক্ত ​​ক্যান্সারে ভুগছেন তার উপর। কিছু রক্ত ​​ক্যান্সার থেকে যায় যেমন লিম্ফোসাইটিক লিউকেমিয়া এবং মায়লোমা । এরা নিরাময়যোগ্য নয়, তবে রোগীরা কয়েক দশক ধরে বেঁচে থাকতে পারে, এমন কি কখনও কখনও সামান্য চিকিৎসা করেও এ রোগ থেকে পরিত্রান পাওয়া যেতে পারে। যখন ধরা পড়বে, দেরি না করে তখন ই চিকিৎসা শুরু করা উচিৎ।

ব্লাড ক্যান্সার কি বংশগত?

এটা জানার বিষয় হতে পারে যে নির্দিষ্ট ধরনের ব্লাড ক্যান্সার পরিবারে চলতে পারে, কিন্তু পারিবারিক ইতিহাস থাকার মানে সবসময় এই নয় যে একজন ব্যক্তি এই রোগটি বিকাশ করবেন। ব্লাড ক্যান্সারের সম্ভাব্য ঝুঁকির কারণগুলি বোঝা এবং এটি বিকাশের ঝুঁকি কমাতে সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

পোষ্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন।

ধন্যবাদান্তে
রবিউল করিম রুবেল
হেকিমি দাওয়াখানা।
স্বাস্থ্য সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য ও চিকিৎসা পেতে এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন 01733164992 ফোন অথবা
হোয়াটসঅ্যাপ। মেসেঞ্জারে নক দিবেন না। সকাল ৮টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত কথা বলতে পারবেন ইনশাআল্লাহ
যেসকল রোগের স্থায়ী চিকিৎসা করা হয় 👇
#যৌন_সকল_রোগ
#অশ্ব_গেজ_পাইলস_ফিস্টুলা
#আমাশয়
#এলার্জি
#বাত
#ডায়বেটিকস
#বন্ধাত্ব
#গ্যাষ্টিক
#সাদাস্রাব
#অনিয়মিত_মাসিক
#স্বাস্হ্যহীনতা
#হাঁফানি
.. 6 august 2025

05/08/2025

#৫ আগষ্ট গণঅভ্যুত্থান একদন্ত বাজারে জামাতের মিছিল

30/01/2025

25/01/2025

whatsapp

25/01/2025

হাসিনা থাকতে এক দাম #আর ইনুস আসলে নিচের দাম