Abir's Health Tutorial

Abir's Health Tutorial Health, beauty and Lifestyle related video and information

সুস্থ ভাবে বাঁচার টিপস
18/06/2025

সুস্থ ভাবে বাঁচার টিপস

দেখে নিন কোন মাছে কোন উপকার          #স্বাস্থ্য  ゚  #ওষুধ_জ্ঞান
10/06/2025

দেখে নিন কোন মাছে কোন উপকার
#স্বাস্থ্য ゚ #ওষুধ_জ্ঞান

কোরবানির মাংস খেতে কী করবেন হার্টের রোগীরাদেখে নিন কী করবেন-১. অবশ্যই তৈলাক্ত মাংস কমিয়ে খাবেন।২. প্রতি বেলায় বেলায় মাংস...
10/06/2025

কোরবানির মাংস খেতে কী করবেন হার্টের রোগীরা
দেখে নিন কী করবেন-

১. অবশ্যই তৈলাক্ত মাংস কমিয়ে খাবেন।
২. প্রতি বেলায় বেলায় মাংস খাবেন না। মাছ রাখতে হবে।


৩. প্রেসার সবসময় মেপে দেখতে হবে, কন্ট্রোলে রাখতে হবে, ওষুধ নিয়মিত খেতে হবে।
৪. মাংসের সাথে প্রচুর সালাদ, সবজি খেতে হবে।
৫. ঈদের সময়টা তে সবসময় শুয়ে বসে না থেকে হাটাহাটি করতে হবে।

লেখক: ফারজানা রহমান কান্তা, কনসালটেন্ট ডায়াটিশিয়ান, লাইফস্টাইল মডিফায়ার। ডায়েট ও অবেসিটি ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিস্ট, আনোয়ার খান মডান ডায়াগনস্টিক সেন্টার।

পাকা আম খাওয়ার আগে করণীয়চলছে মধুমাস। গ্রীষ্মের দাবদাহে পাকতে শুরু করেছে আম। বাজারে শোভা ছড়াচ্ছে এ হলুদ বর্ণের ফলটি। এখনই...
21/05/2025

পাকা আম খাওয়ার আগে করণীয়
চলছে মধুমাস। গ্রীষ্মের দাবদাহে পাকতে শুরু করেছে আম। বাজারে শোভা ছড়াচ্ছে এ হলুদ বর্ণের ফলটি। এখনই সময় মৌসুমী ফলটি খাওয়ার। কিন্তু কিনে আনা এ ফল সরাসরি খেলেই আপনি পড়তে পারেন বিপদে, তা কি জানেন?

নানা পুষ্টিগুণে ভরপুর এ ফল থেকে শতভাগ স্বাস্থ্য উপকারিতা পেতে কিন্তু কয়েকটি ধাপ মেনে চলতে হবে আপনাকে। কারণ পুষ্টিবিদরা বলছেন, বাজার থেকে কেনা আম কয়েকটি ধাপ পেরিয়ে আপনার খাওয়া উচিত। এই ধাপ পর্যায়ক্রমে অনুসরণ করলে নিজের সুরক্ষা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সুরক্ষিত রাখতে পারবেন পরিবারকেও।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অসাধু ব্যবসায়ীরা নিজেদের লোকসানের হাত থেকে বাঁচাতে ফলে ফরমালিন ও কার্বাইড রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে।

মূলত কাঁচা আমকে দ্রুত পাকাতে ব্যবসায়ীরা ফলে কার্বাইড মিশিয়ে থাকে। আর এ ফল যেন দ্রুত পচে না যায় তার জন্য ব্যবহার করেন ফরমালিন মিশ্রিত পানি।

যদি এ অবস্থায় আপনি বাজারে পাওয়া আম সামান্য ধুয়েই খেতে শুরু করেন তবে এ অভ্যাসে আপনার স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়বে ক্যানসারের আশঙ্কাও।

করণীয়

তাই বাজারের পাকা আম কেনার পর ফলগুলো ভালো করে ধুয়ে বাতাসে পানি শুকিয়ে নিন। এরপর ফ্রিজে বা ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় এ ফল সংরক্ষণ করুন।

যখন ফল খাবেন বলে মনে করবেন তার অন্তত আধ ঘণ্টা আগে সে ফলটি পানির কলের ধারায় ধরে রাখুন ১ মিনিটের মতো।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পানির এ স্রোতধারায় ফল ধুয়ে নিলে ৩০ শতাংশ ক্ষতিকর দিক মুক্ত করা সম্ভব। এরপর পাকা আমের বোঁটার অংশটি কেটে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন আধ ঘণ্টার মতো।


এতে প্রায় ৯০ শতাংশ ক্ষতিকর প্রভাব মুক্ত হবে ফলটি। এ প্রক্রিয়ায় ফলটি যেমন রাসায়নিক মুক্ত হবে তেমনি কাটার সময় খোসা ছাড়ানোও সহজ হবে।



পাকা আমের বোঁটার অংশে যে কষ থাকে তা অসতর্কভাবে মুখে চলে গেলে তা ত্বকে ইনফেকশন ও অ্যালার্জির ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

তাই বোঁটা কেটে পানিতে আধ ঘণ্টা পাকা আম ভিজিয়ে রাখার কারণে এ সমস্যার পুরোপুরি প্রতিকার সম্ভব বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

গরমে শসা কেন খাবেন?প্রখর গরমে ঝটপট প্রশান্তি পেতে চান? তাহলে নিয়মিত এ সময় শসা খান। গরমের এ সময় শসা শরীর যেমন ঠান্ডা রাখত...
21/05/2025

গরমে শসা কেন খাবেন?
প্রখর গরমে ঝটপট প্রশান্তি পেতে চান? তাহলে নিয়মিত এ সময় শসা খান। গরমের এ সময় শসা শরীর যেমন ঠান্ডা রাখতে পারে তেমনি দ্রুত এনে দেয় সতেজ অনুভূতিও।
শশায় প্রায় ৯৫% পানি থাকে, তাই গরমের সময় শরীর হাইড্রেটেড রাখতে শসা খেতে পারেন। এতে শরীরে প্রশান্তির অনুভব তৈরি হয়।
২. শসার ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে ময়েশ্চারাইজড রাখতে এবং উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে।


৩. গরমে অনেকেই হজমের সমস্যায় ভোগেন। তাই হজমশক্তি বাড়াতে শসা খেলে উপকার পাবেন।

৪. যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগেন তাদের নিয়মিত শসা খাওয়া জরুরি। কেননা শসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে কাজ করতে পারে।



৫. শসা কম ক্যালোরিযুক্ত হওয়ায় তা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে পারে।

খোসাসহ আপেল খাওয়া কি ঠিক?বেশ কিছু ফল আছে যেগুলো খোসা না ছাড়িয়েও খাওয়া যায়। এর মধ্যে আপেল অন্যতম। কিন্তু আপনি কি জানেন, খ...
21/05/2025

খোসাসহ আপেল খাওয়া কি ঠিক?

বেশ কিছু ফল আছে যেগুলো খোসা না ছাড়িয়েও খাওয়া যায়। এর মধ্যে আপেল অন্যতম। কিন্তু আপনি কি জানেন, খোসা সহ আপেল খেলে ক্ষতি না লাভের পরিমাণ বেশি ?
বিশেষজ্ঞদের মতে, খোসা ছাড়িয়ে আপেলের তুলনায় খোসাসহ আপেল খাওয়া বেশি স্বাস্থ্যকর। কারণ আপেলের খোসার মধ্যেও বেশ ভালো পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়।

আপেল ও আপেলের খোসার মধ্যে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

ইউএসডিএ ন্যাশনাল নিউট্রিয়েন্ট ডাটাবেস অনুসারে, একটি মাঝারি (তিন-ইঞ্চি-ব্যাস) খোসাসহ আপেলে প্রায় দ্বিগুণ ফাইবার, ২৫ শতাংশ বেশি পটাসিয়াম এবং ৪০টি ভিটামিন এ রয়েছে।




আপেলের খোসার আরও পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এগুলোতে বায়োঅ্যাকটিভ যৌগগুলি পলিফেনল, পেকটিন এবং ইউরসোলিক অ্যাসিড রয়েছে বলে জানান পুষ্টিবিদ ও ‘দ্য ক্যালোরি ইন, ক্যালোরি আউট কুকবুক’ এর লেখক ইলেন ট্রুজিলো।



প্রাণীর গবেষণায় দেখা যায় যে, ইউরসোলিক অ্যাসিড শরীরে ক্যালোরি পোড়াতে, ওজন হ্রাস এবং উন্নত গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে প্রভাব ফেলতে পারে। তাই খোসা না ছাড়িয়ে খোসাসহ আপেল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

দাঁত ও মাড়ি থেকে রক্ত পড়ার কারণ ও সমাধানসাধারণত আমরা জানি দাঁত কিংবা মাড়ি থেকে রক্ত পড়ে শরীরে ভিটামিন সি-র অভাবে। কিন্তু...
21/05/2025

দাঁত ও মাড়ি থেকে রক্ত পড়ার কারণ ও সমাধান
সাধারণত আমরা জানি দাঁত কিংবা মাড়ি থেকে রক্ত পড়ে শরীরে ভিটামিন সি-র অভাবে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন ভিন্ন কথা। তারা জানিয়েছেন, শুধু ভিটামিন সি-র অভাবে দাঁত কিংবা মাড়ি থেকে রক্ত পড়ে না; শরীরে অন্য জটিল রোগ বাসা বাঁধলেও দাঁত কিংবা মাড়ি থেকে রক্ত পড়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দাঁত কিংবা মাড়ি থেকে রক্ত পড়া সমস্যার চারটি স্টেজ চিহ্নিত করেছেন গবেষকরা। যেমন:

১। স্বাভাবিকের তুলনায় একটু বেশি লাল ও ফোলা মাড়িতে ব্রাশ করার সময় রক্ত পড়লে সে সমস্যাকে চিকিৎসার ভাষায় বলা হচ্ছে জিনজিভাইটিস।

২। যদি এই সমস্যাই আরও বেড়ে মাড়ির কিছু অংশ আলাদা হয়ে উঠে আসে, তবে সে রোগকে বলা হয় পেরিয়োডনটাইটিস। এ রোগে দুটি দাঁতের মাঝে ফাঁকা অংশ কিংবা গর্ত সৃষ্টি হয়। আর এখানেই বাসা বাঁধে ব্যাকটেরিয়া।

৩। মধ্যবর্তী অংশে ব্যাকটেরিয়া বাসা বাঁধার পর যদি সে ব্যাকটেরিয়া দাঁতের গোড়াকে ক্ষতিগ্রস্ত করে দাঁত ব্যথার সৃষ্টি করে।

৪। একেবারে শেষ পর্যায়ে এ সমস্যা এতই বেড়ে যায় যে রাতের ঘুম হারাম হয়ে যায় রোগীর। সেই সঙ্গে মুখে দুর্গন্ধের পরিমাণও বাড়িয়ে তোলে এটি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই চার স্টেজের সমস্যা শুধু যে শরীরে ভিটামিন সি-র ঘাটতি কিংবা মুখের অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্নতা থেকে হয় তা নয়। স্নায়ুর রোগ ‘ডিমেনশিয়া’য় আক্রান্ত হলেও এ রোগের শিকার হতে পারেন আপনি।

সমাধান

বাড়িতেই যদি এ সমস্যার সমাধান চান, তবে প্রথম ক’দিন ব্রাশের পরিবর্তে হাতের আঙুলের সাহায্যে দাঁত ব্রাশ করতে পারেন। এ অবস্থায় অব্যশই ‘ফ্লুরাইড’ যুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করুন।

#স্বাস্থ্য #দাঁত

খাবারে ভিটামিন ‘সি’ সমৃদ্ধ খাবার বাড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি পানি খাওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দিন। পর্যাপ্ত পানি পান করার অভ্যাস ‘ডিমেনশিয়া’ রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।

নিয়মিত খাবারের তালিকায় রাখুন মধু, বাদাম, হলুদ, আমলকী, ডালিম, কালোজিরা এবং সামুদ্রিক মাছ। এসব খাবার মস্তিষ্ককে সুরক্ষিত রাখে।


এদিকে ‘আমেরিকান একাডেমি অব নিউরোলজি’তে সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা বলছে, নিয়মিত তেল ও মসলাযুক্ত ‘ফাস্টফুড’ জাতীয় খাবার খেলে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই এসব খাবার ডায়েট লিস্ট থেকে বাদ দিন।

তাহলেই বাড়িতে দাঁত কিংবা মাড়ি থেকে রক্ত পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। তবে এর পরও যদি এ সমস্যার সমাধান না হয়, তাহলে দ্রুত একজন দক্ষ ডেন্টিস্টের শরণাপন্ন হোন।

বেলের শরবত কেন খাবেনদিন দিন বাড়ছে রোদের দাপট। অতিরিক্ত গরমে শরীরে দেখা দিতে পারে ডিহাইড্রেশন, হিটস্ট্রোক, বদহজমের মতো না...
19/05/2025

বেলের শরবত কেন খাবেন

দিন দিন বাড়ছে রোদের দাপট। অতিরিক্ত গরমে শরীরে দেখা দিতে পারে ডিহাইড্রেশন, হিটস্ট্রোক, বদহজমের মতো নানা সমস্যা। এসব ঝামেলা এড়াতে বেলের শরবত হতে পারে দারুণ এক প্রাকৃতিক সমাধান।
তাই আসুন জেনে নিই গরমে বেলের শরবত খেলে যেসব উপকার পাবেন-
১. হাইড্রেশন
বেলের রসে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে। এটি শরীরে পানি এবং ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।

২. হজমে সহায়তা
অতিরিক্ত তাপ হজমকে ধীর করে দিতে পারে এবং বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করতে পারে। বেলের শরবতে ডায়েটারি ফাইবার থাকে, যা হজমে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

৩. শরীরকে ঠান্ডা রাখে
বেলের শরবতে শীতল করার বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা শরীরের তাপ ভেতর থেকে কমাতে সাহায্য করতে পারে। যার ফল গ্রীষ্মের দিনের জন্য এটি একটি আদর্শ পানীয়।

৪. পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ
বেলের রস কেবল হাইড্রেটিংই নয়, অত্যন্ত পুষ্টিকর। এটি ভিটামিন সি, ফাইবার এবং ভিটামিন এ সহ প্রয়োজনীয় পুষ্টির একটি পাওয়ার হাউস। বেলের রসে বেশ কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও রয়েছে যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং কিছু রোগের ঝুঁকি কমায়।

৫. ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য বেলের রস উপকারী হতে পারে। এতে ক্যালোরি কম এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে, যা অস্বাস্থ্যকর খাবার এড়াতে সাহায্য করে।

৬. ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করে
বেলে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন ত্বকের জন্যও বেশ উপকারী। এটি তাপ এবং সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসা ত্বকের সমস্যাগুলো কমাতে পারে এবং ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা উন্নত করতে পারে।

মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার উপায়আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাপন ঠিকমতো চালিয়ে নিতে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর গুরুত্ব দেওয়া কিন্তু ...
19/05/2025

মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার উপায়
আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাপন ঠিকমতো চালিয়ে নিতে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর গুরুত্ব দেওয়া কিন্তু অনেক গুরুত্বপূর্ণ। জীবনযাপনে সামান্য কিছু পরিবর্তন এনে সব মানসিক সমস্যা দূরে ঠেলে মনকে ফুরফুরে করে তুলতে পারেন। তাই আসুন জেনে নিই মানসিক স্বাস্থ্য যেভাবে ঠিক রাখতে পারেন-
মন স্থির করতে মেডিটেশন
প্রতিদিন কয়েক মিনিট মনোযোগের সঙ্গে মেডিটেশন করতে হবে। এই অভ্যাস নিজেকে নমনীয় রাখবে, মানসিক চাপ কমাবে এবং আত্মসচেতনতা বোধ বাড়িয়ে দেবে।

২.শরীরচর্চার বিকল্প নেই
যে ব্যায়াম করতে ভালো লাগে, তাই করতে হবে; হতে পারে হাঁটা, যোগাসন অথবা ভরপুর শরীরচর্চা। ব্যায়াম করলে শারীরিক ও মানসিক ব্যথা উপশমকারী এন্ডোরফিন হরমোনের নিঃসরণ ঘটে। এতে মন প্রফুল্ল থাকে।.ঘুম শুধু ঘুম
অন্তত আট ঘণ্টা গভীর ঘুম দিতে হবে রাতে। প্রতিদিনের ঝামেলা সামলাতে পর্যাপ্ত বিশ্রাম খুব জরুরি।

৪.বন্ধুসঙ্গ উপভোগ
পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে সম্পর্কের যত্ন করতে হবে। ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে সময় কাটালে মানসিক দৃঢ়তা বাড়ে। এতে সামাজিক যোগাযোগ আরও পোক্ত হয়।

৫.পরিমিত স্ক্রিন টাইম
প্রতিদিন কতক্ষণ সোশাল মিডিয়ায় সময় কাটাবেন তা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। খবর দেখা, শোনা ও পড়াও থাকবে সীমার মধ্যে। কারণ অতিরিক্ত নেতিবাচক তথ্য মানসিক অস্থিরতা বাড়িয়ে দিতে পারে।

৬.ধন্যবাদ দিন
ডায়েরি লেখার মত অভ্যাসে ফেরা যায়। প্রতিদিনের এমন কোনো তিনটি ঘটনা লিখে রাখুন যা মনের মধ্যে কৃতজ্ঞতা বোধ জাগিয়ে তোলে। এতে করে চিন্তাভাবনা ইতিবাচক হয়।

৭.নতুন কিছু শেখা
নতুন কিছু শেখা ও তাতে দক্ষতা বাড়ানোতে মনোযোগ দিতে হবে। এতে আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বজায় থাকবে।

৮.রুটিন মেনে চলা
কাজ, বিশ্রাম, নিজের যত্ন এসব কিছু একটি রুটিন মেনে করা ভালো। এতে করে প্রতিদিনের অনিশ্চয়তা কাটিয়ে জীবন ফিরে পাবে ছন্দ।

৯.নিজেকে প্রকাশ
ছবি আঁকা, লেখা অথবা গানের মধ্যে দিয়ে নিজের আবেগ প্রকাশ করতে হবে। এই অভ্যাস এক রকম থেরাপির মত কাজ করে।

১০.চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন
যদি মনের দিক থেকে নিজেকে বেসামাল মনে হয়, তাহলে চিকিৎসকের কাছে যেতে দ্বিধা করা যাবে না। সুস্থ থাকতে কাউন্সেলিং, থেরাপি খুবই কার্যকর।

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগবয়স দুই বছর পার হলেও হাঁটা শিখছিল না মাইশা। হাঁটার জন্য দাঁড় করিয়ে দিলে বসে পড়ত...
19/05/2025

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
বয়স দুই বছর পার হলেও হাঁটা শিখছিল না মাইশা। হাঁটার জন্য দাঁড় করিয়ে দিলে বসে পড়ত। মাইশার বাবা সাদেকুল ইসলাম বলেন, ‘মেয়ের বয়সের তুলনায় ওজন কম ছিল, হাঁটতে পারত না, দুর্বলতা ছিল। চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে পরীক্ষানিরীক্ষা করে জানা যায় ভিটামিন ডি কম থাকায় এ ধরনের সমস্যা হচ্ছে।

চিকিৎসক কিছু ওষুধ, ভিটামিন ডি-সমৃদ্ধ খাবার এবং একটা নির্দিষ্ট সময় মেয়ের গায়ে রোদ লাগানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন। এখন মাইশা হাঁটতে পারে, দুর্বলতাও অনেকটা কেটে গেছে। ’
শুধু মাইশা নয়, দেশে ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় ভুগছে এমন শিশুর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। অন্য বয়সি মানুষ বিশেষ করে নারী ও বয়স্করাও ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় ভুগছেন।

বয়স দুই বছর পার হলেও হাঁটা শিখছিল না মাইশা। হাঁটার জন্য দাঁড় করিয়ে দিলে বসে পড়ত। মাইশার বাবা সাদেকুল ইসলাম বলেন, ‘মেয়ের বয়সের তুলনায় ওজন কম ছিল, হাঁটতে পারত না, দুর্বলতা ছিল। চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে পরীক্ষানিরীক্ষা করে জানা যায় ভিটামিন ডি কম থাকায় এ ধরনের সমস্যা হচ্ছে।

চিকিৎসক কিছু ওষুধ, ভিটামিন ডি-সমৃদ্ধ খাবার এবং একটা নির্দিষ্ট সময় মেয়ের গায়ে রোদ লাগানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন। এখন মাইশা হাঁটতে পারে, দুর্বলতাও অনেকটা কেটে গেছে। ’
শুধু মাইশা নয়, দেশে ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় ভুগছে এমন শিশুর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। অন্য বয়সি মানুষ বিশেষ করে নারী ও বয়স্করাও ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় ভুগছেন।

ভিটামিন ডি এক ধরনের অণুপুষ্টি কণা বা মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট। এ কণা মানুষের সামান্য পরিমাণে দরকার হয়, কিন্তু প্রতিদিনই তা দরকার। মানুষের চাহিদার ১০ থেকে ১৫ শতাংশ ভিটামিন ডি আসে খাদ্য থেকে। বাকি ৮৫ থেকে ৯০ শতাংশের উৎস সূর্যের আলো।
ভিটামিন ডির ঘাটতির কারণে শিশুদের রিকেট হয়। এতে হাড় নরম ও দুর্বল হয়, কঙ্কাল বিকৃত হয়। বয়স্করা ‘অস্টিওম্যালাসিয়া’ রোগে আক্রান্ত হন, এতে হাড়ে ব্যথা হয় ও মাংসপেশি দুর্বল হয়। দীর্ঘদিন ভিটামিন ডির অভাবে বয়স্ক নারী-পুরুষ ‘অস্টিওপোরোসিসে’ আক্রান্ত হন। এতে হাড় পাতলা হয়, হাড় ভঙ্গুর হয়ে পড়ে।

এসব মানুষের উদ্বেগ ও বিষণ্নতা বেশি দেখা দেয়। এ দেশের ৬০ শতাংশের বেশি মানুষের ভিটামিন ডির ঘাটতি আছে। এটি একটি জাতীয় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানান চিকিৎসকরা।
চট্টগ্রাম শহরে একটি ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে আসা ৫২৪ শিশুর শরীরে ভিটামিন ডির পরিমাণ নিয়ে একটি গবেষণা করেছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের শিশুরোগ বিভাগের সাবেক প্রধান অধ্যাপক প্রণব কুমার চৌধুরী। শূন্য থেকে ১৮ বছর বয়সি এসব শিশু ২০১২ সালের জুলাই থেকে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ওই ক্লিনিকে চিকিৎসা নিয়েছে। গবেষণার সময় শিশুদের আর্থসামাজিক তথ্য, খাওয়ানোর অভ্যাস, জীবনযাত্রা, স্কুলের বিষয় ও পরিবেশগত বৈচিত্র্যের তথ্যের পাশাপাশি ওজন পরিমাপ করা হয়। এ ছাড়া প্রতিটি শিশুর রক্তের নমুনা সংগ্রহ করে রক্তে ভিটামিন ডির পরিমাণ পরিমাপ করা হয়।

রক্তের নমুনা পরীক্ষায় দেখা গেছে, ২৬৫টি শিশুর অর্থাৎ ৫০ দশমিক ৫৭ শতাংশ শিশুর ভিটামিন ডির ঘাটতি আছে। ভিটামিন ডির ঘাটতিতে থাকা ছেলে ও মেয়ের অনুপাত প্রায় সমানই ছিল। কিন্তু পার্থক্য দেখা গেছে গ্রাম ও শহরের শিশুদের ক্ষেত্রে। ভিটামিন ডি কম থাকা শিশু শহরে বেশি। গবেষণায় দেখা গেছে, শহরের ৭৯ দশমিক ৯ শতাংশ শিশুর এ ঘাটতি আছে। গ্রামে এ হার ৪৩ দশমিক ৬ শতাংশ। বয়স অনুপাতে যেসব শিশুর ওজন বেশি, তাদের ভিটামিন ডির ঘাটতিও বেশি।

অধ্যাপক প্রণব কুমার চৌধুরী বলেন, ‘নবজাতকদের মধ্যে ভিটামিন ডি-স্বল্পতা বাড়ছে। এজন্য অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মাকে ভিটামিন ডি-সমৃদ্ধ খাবার এবং চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করতে হবে। পাঁচ বছরের বেশি বয়সি শিশুরা ভিটামিন ডি-স্বল্পতার ঝুঁকিতে আছে। এজন্য ডিম, দুধ, মাখন, ঘির মতো ভিটামিন ডি-সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে। সকাল ১০টা থেকে বেলা ৩টার মধ্যে এক দিন পরপর ১৫ থেকে ৩০ মিনিট শরীরে রোদ লাগাতে হবে। তবে ছয় মাসের কম বয়সি শিশুদের সরাসরি রোদে রাখা যাবে না। হয়তো বারান্দায় ২-৫ মিনিট রোদের তাপে থাকল। ভিটামিন ডির অভাবে মানুষের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। সব বয়সি মানুষকেই এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। ’

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের লার্জ স্কেল ফুড ফর্টিফিকেশন কান্ট্রি অ্যাডভোকেসি বাংলাদেশের প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. রীনা রাণী পাল বলেন, ‘ভিটামিন ডি চর্বিতে দ্রবণীয়। এক এক দেশে এক এক ধরনের খাবারে এ ভিটামিন যোগ করা হয়, যেমন দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, মার্জারিন, রুটি ইত্যাদি। কিন্তু বাংলাদেশে এসব খাবার সবাই খায় না। তবে দেশে ৮৭.৫ শতাংশ পরিবার ভোজ্য তেল ব্যবহার করে, যা বাণিজ্যিকভাবে অল্পসংখ্যক শোধনাগার দ্বারা উৎপাদিত হয়। তাই ভোজ্য তেলে ভিটামিন ডি-সমৃদ্ধ করলে এ ঘাটতি অনেকটা পূরণ করা সম্ভব। ’

চেহারায় বয়সের ছাপ? জেনে নিন ৩টি অ্যান্টি-এজিং টিপসআমাদের দেশের নারীরা গ্রীষ্মমন্ডলীয় জলবায়ুর কারণে হাইপারপিগমেন্টেশন, ...
15/05/2025

চেহারায় বয়সের ছাপ? জেনে নিন ৩টি অ্যান্টি-এজিং টিপস

আমাদের দেশের নারীরা গ্রীষ্মমন্ডলীয় জলবায়ুর কারণে হাইপারপিগমেন্টেশন, মেলাসমা এবং রোদের ক্ষতির মতো অনন্য ত্বকের সমস্যার মুখোমুখি হন। তাদের জন্য উপযুক্ত ত্বকের যত্ন এবং জীবনযাপনের রুটিন বিস্ময়কর কাজ করতে পারে। আপনার বয়স ২০, ৩০ বা তার বেশি হোক না কেন, এই অ্যান্টি-এজিং টিপস আপনার ত্বকে তারুণ্য বজায় রাখতে কাজ করবে-

সূর্য সুরক্ষা দিয়ে শুরু করুন

অকাল বার্ধক্যের সবচেয়ে বড় কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো সূর্যের আলো। এতে ত্বক হাইপারপিগমেন্টেশন এবং ট্যানিংয়ের ঝুঁকিতে বেশি থাকে এবং ইউভি রশ্মি কোলাজেন ভেঙে ফেলতে পারে, যার ফলে সূক্ষ্ম রেখা, বলিরেখা এবং অসম ত্বকের রঙ দেখা দেয়। আপনার দৈনন্দিন ত্বকের যত্নের রুটিনে সানস্ক্রিন অবশ্যই ব্যবহার করা উচিত।

এসপিএফ ৩০ বা তার বেশি সহ একটি ব্রড-স্পেকট্রাম সানস্ক্রিন বেছে নিন এবং নিশ্চিত করুন যে এটি ইউভিএ এবং ইউভিবি উভয় রশ্মির বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেয়। শারীরিক সুরক্ষার জন্য জিঙ্ক অক্সাইড বা টাইটানিয়াম ডাই অক্সাইডের মতো উপাদান সন্ধান করুন। বাইরে থাকলে প্রতি দুই থেকে তিন ঘণ্টা অন্তর ত্বক পরিষ্কার করতে ভুলবেন না।

ফেসিয়াল ইয়োগা এবং ম্যাসাজ চেষ্টা করুন

ফেসিয়াল ইয়োগা এবং নিয়মিত ম্যাসাজ আপনার মুখকে উত্তোলন এবং টোনিংয়ে বিস্ময়কর কাজ করতে পারে। সৌন্দর্যচর্চায় বাদাম, নারিকেল বা কুমকুমাদি তেলের মতো প্রাকৃতিক তেল ব্যবহার করে মুখের ম্যাসাজ দীর্ঘদিন ধরেই প্রচলিত।

প্রতিদিন পাঁচ মিনিটের রুটিন, যার মধ্যে উপরের দিকে স্ট্রোক এবং টোকা দেওয়া হয়, রক্ত ​​প্রবাহকে উদ্দীপিত করতে পারে, মুখের পেশীগুলোকে শিথিল করতে পারে এবং ফোলাভাব কমাতে পারে। মুখের ইয়োগা ত্বকের গভীর স্তরে কাজ করে, পেশীগুলিকে টোন করে এবং ঝুলে পড়া রোধ করে।

ত্বক-বান্ধব খাবার খান

আপনি যা খান তা সরাসরি ত্বকে প্রতিফলিত হয়। বার্ধক্য বিরোধী খাবার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং হাইড্রেশন সমৃদ্ধ হওয়া উচিত। কোলাজেন উৎপাদন বাড়াতে ডালিম, কমলা এবং পেঁপের মতো ফল অন্তর্ভুক্ত করুন যাতে ভিটামিন সি বেশি থাকে।

শাক-সবজি, গাজর এবং বিট শরীরকে বিষমুক্ত করতে এবং ত্বককে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। তিসির বীজ, আখরোট এবং মাছে পাওয়া ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড প্রদাহ কমায় এবং ত্বককে কোমল রাখে। রান্নাঘরের একটি প্রধান উপাদান হলুদ, একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং দুধের সঙ্গে বা তরকারিতে খাওয়া যেতে পারে। এছাড়াও, ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখতে এবং বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পানি গ্রহণ নিশ্চিত করুন।

গরমে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে চান এবং নানা সমস্যা থেকে বাঁচতে চানগ্রীষ্মকাল কারও কাছে প্রিয় তো কেউ আবার গরমে অতিষ্ঠ। কিন...
15/05/2025

গরমে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে চান এবং নানা সমস্যা থেকে বাঁচতে চান

গ্রীষ্মকাল কারও কাছে প্রিয় তো কেউ আবার গরমে অতিষ্ঠ। কিন্তু এই সময়ের নানা রকম সুস্বাদু ও রসালো ফল খেতে পছন্দ করে সবাই। গরমে ত্বকের নানা সমস্যা সারাতেও কাজ করে এসব ফল। বাইরে বের হওয়ার ফলে রোদ, বিষাক্ত দূষণকারী এবং ময়লার সংস্পর্শে আসতে হয়। সেখান থেকে ত্বকে সৃষ্টি হয় নানা সমস্যা। সেগুলো থেকে দূরে থাকার জন্য আপনাকে খেতে হবে কিছু ফল। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেসব ফল সম্পর্কে-

১. তরমুজ

আপনি কি জানেন তরমুজের ওজনের প্রায় ৯৫ শতাংশ কেবল পানি? গ্রীষ্মে আপনার ত্বককে হাইড্রেটেড এবং ময়েশ্চারাইজড রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ত্বককে হাইড্রেটেড রাখলে এটি নরম এবং স্থিতিস্থাপক থাকে। তরমুজ খেলে তা আমাদের ত্বককে হাইড্রেটেড এবং সতেজ রাখতে সাহায্য করতে পারে। অনেকে পুষ্টিকর ফেস মাস্ক তৈরি করতে তরমুজও ব্যবহার করেন।

২. ফুটি

এটি অনেকে পছন্দ করেন আবার অনেকের কাছে খুব একটা পছন্দের নয়। তবে ফুটির গুণ অনেক। এতে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে, যা ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তরমুজের মতো ফুটিতেও প্রচুর পানি থাকে। তাই এই ফল খেলে ত্বক ভালো রাখা সহজ হয়।

৩. স্ট্রবেরি

সুস্বাদু স্ট্রবেরি গ্রীষ্মের একটি পরিচিত ফল। স্ট্রবেরি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর যা ত্বকের বার্ধক্য এবং নিস্তেজতার জন্য দায়ী ফ্রি র‌্যাডিক্যাল কার্যকলাপ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। স্ট্রবেরি সিরিয়াল এবং দইয়ের সঙ্গে একটি আকর্ষণীয় টপিং হিসেবে কাজ করে। এই ফল দিয়ে শেক তৈরি করেও খেতে পারেন।

৪. পেঁপে

রঙিন ফলটি ত্বকের জন্য বিস্ময়কর কাজ করতে পারে। পেঁপে পানিতে পূর্ণ যা ত্বককে কোমল এবং গরম আবহাওয়ায় হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে। ফলের সালাদে এটি পূর্ণতা যোগ করে; স্মুদিতেও এর স্বাদ সুস্বাদু হয়।

৫. আনারস

আনারস ভিটামিন সি এবং বি-৬ সমৃদ্ধ, এবং ব্রোমেলেনের একটি ভালো উৎস, যা প্রাকৃতিকভাবে ত্বকের এক্সফোলিয়েশনে সাহায্য করে। আনারসের টুকরা খেতে পারেন, অথবা আনারসের সুস্বাদু রসও পান করতে পারেন।

Address

Village: Par Bhangura, Post Office: Vera Mara, Upazila: Bhangura , District: Pabna, Division: Rajshahi
Pabna
6640

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abir's Health Tutorial posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share