Digital Pabna-ডিজিটাল পাবনা

Digital Pabna-ডিজিটাল পাবনা Traveling in Europe and European bangladeshi people life history. সকলের ঐক্যবদ্ধ সহযোগীতা কাম্য ।

Bulu eyes
27/05/2025

Bulu eyes

09/07/2024

বাইরে বেশ বৃষ্টি হচ্ছে। আমি বাইরে যেতে পারছিনা কিন্তু খুব ভালো লাগছে। আমাদের এই ষড়ঋতুর মধ্যে বর্ষাকাল আমার সবচেয়ে প্রিয় ঋতু , যখন বৃষ্টি পড়ে। তবে ঘরের চালাটা হতে হবে টিনের। ছোটবেলায় আমাদের টিনের চালায় যখন ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি পড়তো , সেই ভালো লাগার অনুভূতি এখন আর পাই না। এখন কোথাও আর সেই টিনের চাল নেই ! তারপরেও বৃষ্টি আমার খুব প্রিয় ! ছোটবেলায় দেখেছি , মুসলমানদের বেশিরভাগের বাড়ি কাঁচা । কালো ক্যানেস্তারা টিনের চৌচালা , বাঁশের বেড়া, উঁচু মাটির ভিটা। শহরে কি আর গ্রা্মেই কি --সবকালো টিন । করোগেট টিন --যা এখন মাঝে মাঝে দেখি , পঞ্চাশের দশকে সে সব কিছুই ছিলো না। এখন শহরে আর কাঁচা বাড়ি নাই । গ্রামেরও প্রায় সব বাড়িই পাকা। আগে মানুষ খরচ করার টাকা পেতো না। জিনিসপত্র শস্তা থাকার পরেও । এখন জিনিসপত্রের দাম আকাশ ছোঁয়া হলেও দরিদ্র, বা অবস্থাপন্ন সবাই সমানে কেনাকাটা করে। তাহলে কি এখন আমাদের জীবনের মান উন্নত হয়েছে ?

360° থ্রী সিক্সটি ডিগ্রী -- 'আমার আমি'   প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় পুরস্কার হিসেবে এই উপহারটি দিয়ে আমাকে ধন্য করেছে ! তোমাদের...
06/03/2024

360° থ্রী সিক্সটি ডিগ্রী -- 'আমার আমি' প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় পুরস্কার হিসেবে এই উপহারটি দিয়ে আমাকে ধন্য করেছে ! তোমাদের সহযোগিতা না পেলে এটা সম্ভব হতো না ! দ্বিতীয় আর তৃতীয় স্থানের হাড্ডা হাড্ডি লড়াইতে যারা আমাকে দ্বিতীয় স্থান এনে দিয়েছো , তোমাদের সব্বাইকে আমার অকৃত্রিম শুভেচ্ছা আর ভালবাসা জানালাম ! সুখি আর সুস্থ্য থাকার প্রত্যাশায় !

29/02/2024

Zahidur Rahman Kiron

· February 21 at 7:42 PM ·
জামাই আদর -পাবনার আঞ্চলিক ভাষায়
জাহিদুর রহমান কিরণ -
কনে গেলুরে হাবু?
শোনেক তাড়াতাড়ি-
জাল লিয়ে মাটিলে নাবেক-
জামাই আসতেছে বাড়ি-
বড় বড় রুই কাতল তাড়াতাড়ি ধর
বড় মাছ খাতি সেই রহম বালোবাসে-
ছোট গেদির বর-
ওওও হাবুর আব্বা তুমি গেইলে কই
প্যারাডাইসের মিষ্টি লিয়াসো
আরো আইনো শ্যামলের টক দই
সবজি ডাইল গরুর গোস্ত-
আইনো সুপাড়ি আর পান-
কোন কিছুর কমতি হলিপরে
থাকপিনানে মান-
কনে গেলুরে মাইজে গ্যাদা স্বপন-?
বালো দ্যাহে কিনে লিয়ে আয়
চাচকের একখান তপন-
জামাই আমার বড় ঘরের ছাওয়াল-
কোন কিছুর কমতি না হয়
রাখা লাগবি খেয়াল-
ওওও হাবুর আব্বা -
এই বালা জুড়া লেও-
ব্যালা কিন্তু যোহর হলে-
পাবনা চলে যাও-
পাবনা থেন কিনে লিয়াসো
জামা সেন্ডেল জুতা-
তানা হলি বেটি আমার
শুনবি ম্যালা কতা-
কিরে হাবু হলে নাকিরে?
লে ঝাড়ুডা ধর-
তাড়াতাড়ি বাড়ি ঘর দুয়ার
পয় পরিস্কার হর-
জামাই আমার ম্যালা শিক্ষিত
পাচ তালাতে থাকে-
খড় গোবরের গন্ধ কি আর
সবিনি তার নাকে-
ম্যালা কিছুর আয়োজন হলো
মন পরাণ উজাড় করে-
অবশেষে বড়লোক জামাই-
আইসলো চাষার ঘরে-
চাষার ঘরে আইসে জামাই-
মনে মনে রাগ-
বসপের চায়না চিয়ার টেবিলে-
শেরওয়ানিতে যদি লাইগে যায় দাগ-
ইংগিতে কয় ম্যালা কতা-
খাবার খাবের বসে-
তাই দ্যাহে শ্বশুর শাওরী-
ছোখির জলে ভাসে-
তরহারিতর স্বাদ হয়নাই
ঝাল হয়ছে বেশী-
মাঝে মাঝে বিরক্তির সুরে-
দেয়যে জামাই কাশি-
যাওয়ার সুময় চাষা শ্বশুর
মাথাডা হরে নিচু-
এই ল্যাও বাপ তুমার লেগিন-
এই সামান্য কিছু-
জামাই জাতি গুমড়া অতি
বালো লয় আকলাখ-
রাগের চোটে কয়া উঠলে
লাগবিলয় আব্বা থাক-
কমদামী উপহারে মন ভারে নাই তাতে-
তাইতো জামাই কষ মস করে
ঠোঁট কামারায় দাতে-
ভুল ত্রুটি হলিপরে করে দিও মাপ-
সুময় হলি চাষার ঘরে আবারো
আইসে কলি বাপ-
তুইতো ব্যাটা মানুষ লয়-
জানোয়ারের তুল্য-
ক্যাবা কইরে বুজবু তুই আদর যত্ন
আর স্নেহের মুল্য-
যাতই তুমরা খাতির করো-
করোরে ভাই আদর-
ঘাড় ত্যাড়ামো করবিই কিন্তু
জামাই নামের বাদর-

29/02/2024

হাজার বছরের বাঙালি সমাজে ইসলাম ধর্ম এসেছে ত্রয়োদশ শতকে। সপ্তম শতকে ইসলামের নবীর আবির্ভাব কালে বাঙালিরা তাদের নিজস্ব ধর্ম ও সংস্কৃতিতে প্রবল ছিল। বাঙালিরা বহুবার তাদের পিতামাতার ধর্ম ছেড়ে অন্য ধর্ম গ্রহণ করেছে। ব্যাধ-কিরাত-হাড়ি-ডোম-চণ্ডা-মুন্ডা গোষ্ঠীর বাঙালিরা গোষ্ঠী ধর্ম বিসর্জন দিয়ে অনেক সময় বৌদ্ধ বা মহাবীরের ধর্ম গ্রহণ করেছে। কিন্তু তাদের নিজস্ব ঐতিহ্যকে কোনকালেই সম্পূর্ণ পরিত্যাগ করেনি।
পৃথিবীতে মুসলমানদের যখন নামগন্ধও ছিল না, তখনও বাঙালিরা বাঙালিই ছিল। তখনও বাঙালির মুখে বিন্নি ধানের ভাত আর মৌরল্লা মাছের ঝোল অমৃততুল্য ছিল। এখনও মাছ আর ভাত ভিন্ন বাঙালির দেহে অন্য কোন খাদ্যবস্তু রসনাতেও রোচে না, পুষ্টিতেও কুলায় না।
ত্রয়োদশ শতকে তুর্ক-আফগানদের মাধ্যমে বাংলায় ইসলামের আমদানী ঘটলে নানা কারণে বাঙালিগণ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। কিন্তু ধর্ম পরিবর্তন করলেও বাঙালিরা নৃতত্ত্ব তথা বাঙালি পরিচয় বদল করেনি। কারণ, নৃতত্ত্ব মানুষের শরীরের উপরিভাগের চামড়ার মতোই মনোজগতের সাংস্কৃতিক ঐহিত্যের অভ্যন্তরে এতটাই প্রথিত যে তারা চামড়ার মতোই নৃতত্ত্বকে পরিবর্তন করতে পারে না। নূতন উপাদানের অন্তর্ভুক্তি, ভৌগোলিক অবস্থার পরিবর্তন ও আধুনিকতার প্রাবাল্যে হয়তো একটি জাতি থেকে পৃথক কোন জাতির উদ্ভব হতে পারে। কিন্তু একই জাতি রাতারাতি কোন কালেই অন্য জাতিতে পরিণত হতে পারেনি।
ইতোপূর্বে আমরা বলেছি, ধর্ম জাতি ও রাষ্ট্র গঠনের একটি বড় উপাদান হলেও তা কোনভাবেই প্রধান বা একক উপাদান নয়। আজকের বাঙালি জাতি রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্বে একাধিক নাগরিকতা ও একাধিক ধর্মে বিভক্ত হলেও তাদের নৃতত্ত্ব ও ভাষিক পরিচয় অভিন্ন। তাই তারা মনে প্রাণে যত বেশি হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিসটান তার চেয়ে ঢের বেশি বাঙালি।
বিদেশ বিভূইয়ে আমরা হাজারও মানুষের সাথে মেলামেশা করি। নামাজের আজান দিলে ইরান, তুরান, আরব, মিশর, পাকিস্তানি, পাঞ্জাবি, বাঙালি সবাই মিলে মসজিদে ছুটে যাই। কিনতু বাসায় ফিরে আরব মুসলমানের সাথে গোস্ত-রুটি ভাগাভাগি করার পরিবর্তে আমরা বাঙালি হিন্দু ভাইদের সাথে মাছ-ভাতের অতি সাধারণ খাদ্যই ভাগাভাগি করে খেতে বেশি পছন্দ করি। তাই ধর্মীয় বিশ্বাসে আমাদের বাইরের আচারে যাই দৃশ্যমান হোক, সামগ্রিক বাঙালিত্বের কাছে সব কিছুই ম্রিয়মান হয়ে পড়ে। মনের অজান্তেই আচারে-বিচারে, অভ্যাসে-মুদ্রা দোষে দ্রুতই প্রমাণ দেই, আমরা প্রথমেই বাঙালি, তার পর মুসলিম কিংবা অন্য কিছু।"
সৌজন্যে
Md Abdur Razzak

মাতৃভাষা রক্ষার দাবিতে প্রাণ দেয়া শহীদদের স্মরণে প্রথম শহীদ মিনার নির্মাণ করেছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা। ১৯৫২ সাল...
20/02/2024

মাতৃভাষা রক্ষার দাবিতে প্রাণ দেয়া শহীদদের স্মরণে প্রথম শহীদ মিনার নির্মাণ করেছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা। ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি রাতে এর নির্মাণকাজ শুরু হয়, শেষ হয় ২৪ তারিখ ভোরে ।

কাগজের ওপর ‘শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ লিখে এতে গেঁথে দেয়া হয়। শহীদ শফিউরের পিতা আনুষ্ঠানিকভাবে শহীদ মিনারের উদ্বোধন করেন। ২৬ ফেব্রুয়ারি পুলিশ ও পাকিস্তান সেনাবাহিনী মেডিকেলের ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেল ঘিরে ফেলে এবং প্রথম শহীদ মিনার ভেঙে ফেলে। ১৯৫৭ সালে বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি দেয়ার পর সরকারিভাবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের কাজ শুরু হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহামুদ হোসেনের নেতৃত্বে গঠিত কমিটির তত্ত্বাবধানে ১৯৬৩ সালে শহীদ মিনারের নির্মাণকাজ শেষ হয়।

২১ ফেব্রুয়ারি এখন আর বাংলা ভাষা বা বাংলাদেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। ২১ ফেব্রুয়ারি এখন জাতিসংঘ ঘোষিত ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’, যা বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে। সম্প্রতি আমরা লক্ষ করেছি, এ দিবস পালন করতে গিয়ে দেশে-বিদেশে শহীদ মিনার নির্মাণে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের প্রতিকৃতি বা কাঠামোকে অনুসরণ করা হচ্ছে না।

যে যার মতো করে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছে। অথচ আমাদের জাতীয় শহীদ মিনার একটি নির্দিষ্ট ভাবনা থেকে নির্মিত হয়েছে এবং বাংলাদেশের প্রথিতযশা শিল্পীরা ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্যকে ধারণ করে এ শহীদ মিনার নির্মাণ করেছেন। মায়ের সঙ্গে ভাষার সম্পর্ক। মা ও ভাষাকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে শহীদ মিনারের স্থাপনার মাধ্যমে।

গোল আকৃতির লাল সূর্য সংযোজন করে ভাষার অধিকারের বিষয়টিকে আরও প্রাঞ্জল ও শক্তিশালী করা হয়েছে। তৎকালীন সরকার শহীদ মিনারের এ কাঠামো অনুমোদন করে এবং কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মিত হয়, যেখানে যুগ যুগ ধরে রাষ্ট্রীয় ও জাতীয়ভাবে সম্মান জানানো হচ্ছে। যেহেতু ২১ ফেব্রুয়ারি এখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, সেহেতু দিবসটি পালন করতে গিয়ে সারা বিশ্বে শহীদ মিনার নির্মিত হচ্ছে এবং হবে।

কিন্তু বিভিন্ন আকৃতির শহীদ মিনার নির্মিত হওয়ায় একসময় ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের বিষয়টিকে নানা ব্যাখ্যা দিয়ে বোঝাতে হবে। এর ফলে আগামী প্রজন্মের সামনে আমাদের সঠিক ইতিহাস বিকৃত হওয়ার আশঙ্কা থেকে যাবে।

তাই বর্তমান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের মতো সরল ও তাৎপর্যপূর্ণ স্তম্ভ নির্মাণে একটি নীতিমালা প্রণয়ন করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আবেদন জানাচ্ছি, যাতে আগামী প্রজন্ম এবং সারা বিশ্ব এ স্মৃতিস্তম্ভ দিয়েই বাংলাদেশ এবং তার ইতিহাসকে সহজেই জানতে পারে। আমরা জানি, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণের পরিকল্পনার পেছনে শিল্পী হামিদুর রহমান, ভাস্কর নভেরা ও একজন বিদেশি স্থপতির সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।

বিশ্বে এ পর্যন্ত যে ভাস্কর্যটি সবচেয়ে বেশি নির্মিত হয়েছে তা হল আমাদের শহীদ মিনার। এ পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের কাছে দাবি- যখন যেখানেই (দেশে-বিদেশে) শহীদ মিনার নির্মাণ করা হবে তার জন্য একটা নির্দিষ্ট নির্মাণ কাঠামো নীতিমালা করার, যাতে সবাই এ কাঠামো অনুসরণ করেই শহীদ মিনার নির্মাণ করে।

জাতিসংঘ যেমন ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের ঘোষণা করেছে, তেমনি মাতৃভাষা রক্ষায় আমাদের জাতীয় শহীদ মিনারের আদলে স্মৃতিস্তম্ভ সারা বিশ্বে নির্মাণের ঘোষণা দিয়ে ভাষাসংগ্রাম এবং ভাষাশহীদদের স্মৃতিকে আরও শক্তিশালী করে তুলতে পারে, যার মাধ্যমে সারা বিশ্বে একই দিনে একই রকমের শহীদ মিনারের সামনে দাঁড়িয়ে সবাই মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন। এতে সমগ্র বিশ্বে আমাদের ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিস্তম্ভটি শুধুই বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে এবং বিশ্বে আগামী প্রজন্মের কাছে তা ভাষা, স্বাধীনতা, বাঙালির সংগ্রামকে তুলে ধরতে সহায়ক হবে।

মনিরা আক্তার : প্রাবন্ধিক

26/01/2024
16/07/2023

আপন মনে...

05/07/2023

পার্টি হবে,খাবারের আয়োজন চলছে।

🕌❤️‍🩹ঈদ মোবারক,সবাইকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা।,,❤️‍🩹🕌
28/06/2023

🕌❤️‍🩹ঈদ মোবারক,
সবাইকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা।,,❤️‍🩹🕌

28/06/2023

পাবনাতে আল্লাহর রহমতের বৃষ্টি শুরু।

Address

Pabna
6600

Telephone

+306955216654

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Digital Pabna-ডিজিটাল পাবনা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Digital Pabna-ডিজিটাল পাবনা:

Share

Category