Md. Shahjalal Journalist

  • Home
  • Md. Shahjalal Journalist

Md. Shahjalal Journalist নিবার্হী পরিচালক দারিদ্র্য কল্যাণ সংস্থা, পঞ্চগড়।

পৃথিবীতে সবচেয়ে ব্যবহৃত ও অবহেলিত হলো পুরুষ মানুষ.!' একটা মেয়ে কিশোরী থেকে নারী হয়, সে পায় মায়ের শাড়ি, গহনা আর বাবার স্...
14/07/2025

পৃথিবীতে সবচেয়ে ব্যবহৃত ও অবহেলিত হলো পুরুষ মানুষ.!' একটা মেয়ে কিশোরী থেকে নারী হয়, সে পায় মায়ের শাড়ি, গহনা আর বাবার স্নেহ। অথচ একটা ছেলে কিশোর থেকে পুরুষ হলে পায়, বাপের ঋণ, পরিবারের দায়িত্ব আর নির্ঘুম রাত.! পুরুষ বিয়ের আগে বাঁচে মা বাবার স্বপ্ন পুরনের জন্য বিয়ের পরে বাঁচে বউ বাচ্চার স্বপ্ন পুরনের জন্য। পুরুষ কখনো নিজের জন্য বাঁচেনা তবুও দিনশেষে পুরুষকে একটি কথাই শুনতে হয় "তুমি আমার জন্য কী করেছো.!

https://www.bssnews.net/bangla/national/district-news/196118
05/05/2025

https://www.bssnews.net/bangla/national/district-news/196118

পঞ্চগড়, ৪ মে, ২০২৫ (বাসস) : পঞ্চগড়ে প্রথমবারের মতো চালু হয়েছে ‘জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ সেন্টার’। পাশাপাশি এখানে জাপা.....

অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি পদে নিয়োগ পেলেও কোনো রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান বা প্রয়োজন ছাড়া তিনি রাষ্ট্রপতির সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে আসে...
26/04/2025

অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি পদে নিয়োগ পেলেও কোনো রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান বা প্রয়োজন ছাড়া তিনি রাষ্ট্রপতির সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে আসেননি। রাষ্ট্রপতির জন্য নির্ধারিত কোনো কিছু তিনি গ্রহণ করেননি। রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালনকালে বিদেশি অতিথিদের কাছ থেকে প্রাপ্ত উপহার তিনি সরকারি তোষাখানায় জমা দিয়েছেন। সাধারণ পোশাক-পরিচ্ছদই তাঁর সবসময় পছন্দ ছিল। রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণের পর অনেকেই তাঁকে নতুন কিছু জামাকাপড় বা স্যুট তৈরির কথা বলেছিলেন। সেসব কথাকে তিনি আমল দেননি।

বলছি সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের কথা। অতীতে বা পরে নানা বিষয়ে রাষ্ট্রপ্রধানের স্ত্রী, পারিবারিক সদস্য বা আত্মীয়স্বজনের যে দোর্দণ্ড প্রভাব ও হস্তক্ষেপ দেখা গেছে, সেখানে বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের ক্ষেত্রে এর এক কণা দেখা দূরের কথা, এ রকম কোনো কিছু শোনাও যায়নি। তাঁর স্ত্রী একবারের জন্যও বঙ্গভবনে আসেননি। রাষ্ট্রীয় কোনো অনুষ্ঠানেও তাঁকে দেখা যায়নি।

বিচারপতি সাহাবুদ্দীন থেকেছেন নিভৃতে, পরিবারের মধ্যে। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির সন্তান-সন্তানাদির কোনো কথা শোনা যায়নি। কারও জন্য ছিল না কোনো বিশেষ সুবিধা। তাঁর বাসভবনে কোনো আত্মীয়স্বজনের আসা-যাওয়া ছিল প্রায় নিষিদ্ধ। বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে সবসময় রাষ্ট্রীয় অর্থ বাঁচাতেন তিনি। নিয়ম থাকলেও নিজের পরিবারের প্রতিদিনকার বাজারের খরচ রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে নিতেন না সাহাবুদ্দীন আহমদ। এর বদলে নিজের পকেটের টাকা দিতেন।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, বিদেশে থাকা ছেলের সঙ্গে টেলিফোনে কথোপকথনের সতেরশ টাকার বিল রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে নয় বরং নিজে দিয়েছেন। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির বিভিন্ন বক্তৃতা বা অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও ক্যাসেট করিয়ে তার খরচ দিতে না পারলেও (এমন কোনো নিয়ম নেই বলে) একটি নতুন ভিডিও ক্যাসেট দিয়েছেন বাংলাদেশ টেলিভিশন কর্তৃপক্ষকে।

বিচারপতিদের সাধারণত বেশ কিছুটা বিচ্ছিন্ন থাকতে হয় সমাজ থেকে। কিন্তু বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ তার চেয়েও বেশি সতর্ক ছিলেন। এসবই তিনি করেছেন রাষ্ট্রীয় নেতাদের জীবনযাপনের একটি নির্দিষ্ট মান তৈরির জন্য এবং সেখানেও তিনি সফল হয়েছেন।

সময়ানুবর্তিতার ব্যাপারে তাঁর তীক্ষ্ণ নজর ছিল।

ফেসবুক মনে করিয়ে দিচ্ছে গত কয়েকবছর ধরে আজকের এই দিনে প্রয়াত হবার পর অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ও বিচারপতি সাহাবুদ্দীনকে নিয়ে কথাগুলো লিখেছিলাম। এই দেশে সুযোগ পেলেই পদে বসা লোকজন যেভাবে ক্ষমতার বাহাদুরি করে সেই বিবেচনায় তরুণ প্রজন্মসহ সবার জন্য আজ কথাগুলো আরেকবার লিখতে ইচ্ছে হলো।

বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ সরকারি অর্থ খরচে যে মিতব্যয়িতা অবলম্বন করতেন সাবেক প্রধান বিচারপতি লতিফুর রহমান নিজের স্মৃতি কথায় তা লিখেছেন। তখন বিচারপতি লতিফুর রহমান মাত্রই আপীল বিভাগের বিচারপতি হয়েছেন। তাঁর মেয়ে রূম্পা যুক্তরাষ্ট্র থেকে বেড়াতে এসেছেন। তিনি বললেন পর্দার কাপড় তিনি পছন্দ করবেন। তাঁর মেয়ে যে পর্দার কাপড় পছন্দ করল তার প্রতিগজ মূল্য ১১০ টাকা। তিনি তৎকালীন রেজিস্ট্রারকে ডেকে বললেন, আমার মেয়ে ১১০ টাকা গজের কাপড় পছন্দ করেছে এবং ঐ ঘরের পর্দার জন্য দশ হাজার টাকার উপরে লাগবে। সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার বললেন, এটা কোন ব্যাপার না। পর্দা সময়মত এসে গেল এবং লাগানো হলো। অনেকদিন পর প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ বিচারপতি লতিফুর রহমানকে ডেকে বললেন, আপনার এক ঘরের পর্দার দাম এসেছে দশ হাজার টাকার ওপরে। অথচ প্রধান বিচারপতির বাসায় চল্লিশ টাকা গজের পর্দা লাগানো হয়।

বিচারপতি লতিফুর রহমান বললেন, তিনি সৌখিন লোক। তাছাড়া মেয়ে এটা পছন্দ করেছে। তিনি জানতে চাইলেন এখন তাকে কী করতে হবে। তখন প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ বললেন, আপনি সাড়ে চার হাজার টাকা দিয়ে দিন। বাকিটা সরকার দেবে। ওইভাবে নোট লেখা হলো। বিচারপতি লতিফুর রহমান টাকা দিয়ে দিলেন। টাকা দেয়ার পর প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের প্রতি তাঁর শ্রদ্ধা বেড়ে গেল।

ভাবতেই ভালো লাগে, এই দেশে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদের মতো অসাধারণ মানুষও ছিলেন!
আপনারা হয়তো জানেন, কখনও রাজনীতি না করেও বাংলাদেশের রাজনৈতিক এবং গণতান্ত্রিক সংগ্রামের ইতিহাসে মানুষটির ভূমিকা অনন্য। ১৯৯০ সালে এরশাদ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ছিলেন। এটি একটি ঐতিহাসিক ঘটনা।

এরশাদের পতনের পর রাষ্ট্রপতির শূন্য পদে বসবেন কে; আর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধানই বা কে হবেন তা নিয়ে রাজনৈতিক সংকট তৈরি হলো। এই চরম বিভ্রান্তির মুহূর্তে কে হবেন রাষ্ট্রের অন্তর্বর্তী প্রধান? কাকে নিয়োগ দেওয়া হবে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির পদে? যিনি দায়িত্ব নেবেন তাকে যেমন হতে হবে নিরপেক্ষ তেমনি সবার কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা থাকতে হবে।

বাম জোটের পক্ষ থেকে হঠাৎ প্রস্তাব দেওয়া হলো সুপ্রিম কোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের নাম। মুহূর্তেই সবাই সেটা মানলেন। কারণ বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের প্রতি সবার আস্থা ছিল। কিন্তু যখন সাহাবুদ্দীন আহমদকে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণ করে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হলো, তিনি অস্বীকৃতি জানালেন।
তিনটি রাজনৈতিক জোটের পীড়াপীড়িতে একপ্রকার বাধ্য হয়েই তিনি প্রস্তাব গ্রহণ করবেন বলে জানালেন। তিনি তখন একটি শর্ত জুড়ে দিলেন। বললেন, 'যে দলই নির্বাচনে জয়লাভ করে সরকার গঠন করুক, সরকার গঠনের পর যদি আমাকে দায়িত্ব পালন শেষে স্বপদে অর্থাৎ প্রধান বিচারপতির পদে ফিরিয়ে আনা হয় তবেই আমি অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির পদ নিতে রাজি।'

রাজনৈতিক জোটগুলো তার প্রস্তাব মেনে নিল। এই দেশে সবাই ক্ষমতার সবচেয়ে চূড়ান্ত পর্যায়ে যেতে চান। আর সাহাবুদ্দিন আহমদ ফিরতে চাইলেন প্রধান বিচারপতি পদে। এজন্য অবশ্য সংবিধান পরিবর্তন করতে হয়। প্রথমবার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হলেও পরে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তাঁকে রাষ্ট্রপতি করে। এবারও তাকে রাজি করাতে বেগ পেতে হয় আওয়ামী লীগকে।

সরকারি একজন কর্মকর্তা সারোয়ার আলম বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ ও তাঁর দুই কন্যাকে নিয়ে লিখেছেন, অন্তর্মুখি এই বিশাল ব্যক্তিত্ব, মহান পুরুষ সম্পর্কে সম্ভবত বর্তমান প্রজন্ম অজ্ঞাত আর আমরা তখনকার প্রজন্ম বিস্মৃত। সারোয়ার আলম লিখেছেন, সম্ভবত ১৯৯৭/৯৮ সাল। তদানীন্তন মহামান্য রাষ্ট্রপতির দুই কন্যা সেতারা পারভীন ও সামিয়া পারভীন হুমায়রা আসবেন কলকাতায়। তখন আমি ডেপুটি হাইকমিশনের দ্বিতীয় সচিব। প্রটোকলের সার্বিক গুরু ও সংবেদনশীল দায়িত্ব পড়লো আমার কাঁধে। ঊনারা কলকাতায় পৌঁছালেন।কিন্তু সমস্যা হলো কলকাতা বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানাতে যেয়ে।

মহামান্য রাষ্ট্রপতির মেয়ে, নিয়ম মতো পূর্ণ প্রটোকল পাবেন। কিন্তু উনারা দূতাবাসের সরকারি গাড়িতে কিছুতেই চড়বেন না । পরে নিরাপত্তার কথা আর খরচ তাঁরাই বহন করবেন — এই প্রতিশ্রুতিতে মিশনের গাড়িতে সফরে রাজি করানো হলো। উপদূতাবাস আগে থেকে নিউমার্কেটের কাছে রাজ্য সরকারের অতিথিশালা উনাদের থাকার বন্দোবস্ত করে রেখেছিল। আমি অজস্র প্রটোকল করেছি। কিন্তু এই অতিথিশালায় এবারই প্রথম। বিমানবন্দর থেকে উনাদের নিয়ে এসে আমি কিংকর্তব্যবিমূড়। এটি এতোটাই সাদামাটা আর অগোছালো, কিন্তু উনারা দু জনেই তা সাদরে গ্রহণ করলেন।

আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন, সিতারা পারভীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। বাবার মতোই ভীষণ বিনয়ী মানুষ। তিনি যে রাষ্ট্রপতির মেয়ে ছিলেন কখনোই বোঝা যেত না।
২০০৫ সালের ২৩ জুন যুক্তরাষ্ট্রে সড়ক দুর্ঘটনায় সিতারা পারভীন নিহত হন। আমি তখন বিডিনিউজে কাজ করি। দিনটি ছিল ভীষণ বিষাদের। সিতারার পারভীনের স্বামী আহাদুজ্জামান মোহাম্মদ আলীও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক এবং আরেকজন বিনয়ী ও অসাধারণ মানুষ।

যাই হোক সারোয়ার আলমের স্মৃতিচারণে ফিরি। তিনি লিখেছেন, একদিন শ্রদ্ধেয় সেতারা আপা জানালেন বাবা ( মহামান্য রাষ্ট্রপতি) রাতে প্রায় সাধারণ লুঙ্গি পরে লনে নেমে আসেন, অফিসারদের কাছে চলে যান। উনি তাই রাতের ঘুমানোর পোশাক পায়জামা ও কোর্তা বাবাকে উপহার দিতে কিনতে চান। কারণ বাবা নিজে তা কিনবেন না। একদিন উনাদের কলকাতার এসি মার্কেটসহ সেসময়ের বড় শপিং মলে নিয়ে গেলাম। কিন্তু বাঁধ সাধলো দাম।

বেশি দাম দিয়ে কিনলে আর আড়ম্বরপূর্ণ হলে যে পিতা সাহাবুদ্দীন আহমদ তা গ্রহণ করবেন না! পরে অনেক খুঁজেটুজে গড়িয়াহাটের সাধারণ মার্কেট থেকে কেনা হলো — তদানীন্তন মাননীয় রাষ্ট্রপতির জন্য — সস্তায় ও অতি সাধারণ মানের নাইটি বা রাতের পোশাক। পিতার মতোই সন্তানেরাও নম্র, ভদ্র; চিন্তা, চেতনা ও কর্মে সৎ এবং পূর্ণ আদর্শবান । এমন সাটামাটা জীবনযাপন ও আদর্শবান মানুষ ভবিষ্য প্রজন্মের কাছে অনুপ্রণীয় শুধু নয় পুরোটা অনুসরণীয়।

আমরা ভারতের রাষ্ট্রপতি এপিজে কালামকে নিয়ে এমন অনেক ঘটনা জানি। অথচ বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদকে নিয়ে এগুলো সেভাবে প্রচার হয়নি। বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ দেশে নিরপেক্ষ, সুষ্ঠ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এবং গণতন্ত্রের সঠিক উত্তরণ; বিচার, সংবিধান ও শাসন পরিচালনায় সততা, শুদ্ধতার বিরল সব দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন।

আমাদের সৌভাগ্য এই দেশে এমন মানুষ ছিলেন। কাজেই সেই গল্পগুলো ছড়িয়ে দেওয়া জরুরি যাতে চারপাশে খারাপের ভীড়ে আমরা সততার চর্চা হারিয়ে না ফেলি! বিশেষত এই দেশের নানা পদে থাকা ক্ষমতাসীন মানুষগুলোর কাছে অনুরোধ, বিচারপতি সাহাবুদ্দিনকে অনুসরণ করতে পারেন। কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট কী জিনিস তা বিচারপতি শাহাবুদ্দিনকে দেখে শিখতে পারেন।

সংগৃহীত

25/04/2025

গরু আমাদের দুধ দেয় না, আমরা তার থেকে দুধ কেড়ে নিই। গাধা আপনাআপনি বোঝা বইতে যায় না, আমরা জোর করে তাকে দিয়ে কাজ করাই।

অন্যদিকে, সিংহ মানুষের কোনো কাজে আসে না। সিংহের দুধ নেয়ার সাহস কারো নেই, তাকে দিয়ে বোঝা বইতে বলাও সম্ভব না। সিংহের সামনে মানুষ এক মুহূর্ত টিকতে পারে না। অথচ এই সিংহ, যে কারো কোনো উপকার করে না, তাকেই আমরা রাজা বলে সম্মান করি! গাধা, যে দিনরাত কাজ করে, তার নাম শুনলে মানুষ হাসে।

এই সমাজে অতিরিক্ত ভালো মানুষদেরও একই দশা। যারা নীরবে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যায়, ত্যাগ স্বীকার করে, তাদের কখনোই সম্মান দেয়া হয় না। তারা হয় “গাধা”। আর যারা কঠোর, নিজেদের সীমারেখা স্পষ্ট রাখে, তারা হয় “সিংহ”।

তুমি যদি ভাবো, কারো জন্য নিজের সর্বস্ব ত্যাগ করলে সে একদিন এর মূল্য বুঝবে, তাহলে তুমি সত্যিই বড় “গাধা”। কারণ পৃথিবী তাদেরই মূল্য দেয়, যারা নিজেদের মর্যাদা রক্ষা করতে জানে।

তাই কখনো কখনো গাধার মতো সহ্য না করে সিংহের মতো গর্জন করাই শ্রেয়। তবেই মানুষ তোমার প্রকৃত মূল্য বুঝবে।

বগুড়ায় কিশোর গ্যাংয়ের সন্ত্রাসী হামলায় বিজনেস  স্ট্যান্ডার্ডের উত্তরবঙ্গ ব্যুরো ও মাছারাঙ্গা টেলিভিশনের বগুড়া প্রতিনিধি ...
07/04/2025

বগুড়ায় কিশোর গ্যাংয়ের সন্ত্রাসী হামলায় বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের উত্তরবঙ্গ ব্যুরো ও মাছারাঙ্গা টেলিভিশনের বগুড়া প্রতিনিধি খোরশেদ আলম এবং দৈনিক বাংলার Ashafuddulla Neon গুরুতর আহত হয়েছেন। পঞ্চগড় জেলা প্রেসক্লাব এই সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
পাশাপাশি এই হামলায় আহত দুই পেশাদার সাংবাদিককে ন্যায় বিচার পেতে সাংবাদিক সংগঠনগুলোসহ সবাইকে পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছে। আসামীদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবী জানাচ্ছে প্রশাসনের নিকট ।

30/03/2025

পঞ্চগড় জেলা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে সবাইকে পবিত্র ঈদ-উল- ফিতরের শুভেচ্ছা ঈদ মোবারক

পঞ্চগড় জেলা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে সবাইকে পবিত্র ঈদ-উল- ফিতরের শুভেচ্ছা ঈদ মোবরক
30/03/2025

পঞ্চগড় জেলা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে সবাইকে পবিত্র ঈদ-উল- ফিতরের শুভেচ্ছা ঈদ মোবরক

শোক সংবাদ                                                            ৭১ টিভির পঞ্চগড় প্রতিনিধি  রফিকুল ভাইয়ের ছেলে মেধাব...
23/02/2025

শোক সংবাদ ৭১ টিভির পঞ্চগড় প্রতিনিধি রফিকুল ভাইয়ের ছেলে মেধাবী ছাত্র রুহান ঢাকার ধানমন্ডি এলাকায় ইন্তেকাল করেছেন । পঞ্চগড় জেলা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে গভীর শোক প্রকাশ করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন প্রেসক্লাব পরিবার। মহান আল্লাহ্ মরহুমকে জান্নাতুল মোকাম দান করুন,আমীন। ২৩,২,২০২৫ খ্রিঃ ।

27/01/2025

পঞ্চগড়ে বিচারকের বিরুদ্ধে আন্দোলন যে কারনে

25/01/2025

২০২৪ খ্রিঃ মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ছেলেদের তুলনায় ১৫৭৭৭ জন মেয়ে বেশী পাস করেছে।

মাত্র দুটি কাজ করলেই ক্যান্সার উধাও!ওশ স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, মস্কো, রাশিয়ার ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. গুপ্তপ্রসাদ রেড...
20/01/2025

মাত্র দুটি কাজ করলেই ক্যান্সার উধাও!

ওশ স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, মস্কো, রাশিয়ার ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. গুপ্তপ্রসাদ রেড্ডি (বি ভি) বলেছেন, ক্যান্সার কোনো মরণব্যাধি নয়, কিন্তু মানুষ এই রোগে মারা যায় শুধুমাত্র উদাসীনতার কারণে।

তার মতে, মাত্র দুটি উপায় vঅনুসরণ করলেই উধাও হবে ক্যান্সার। উপায়গুলো হচ্ছে:-

১. প্রথমেই সব ধরনের সুগার বা চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। কেননা, শরীরে চিনি না পেলে ক্যান্সার সেলগুলো এমনিতেই বা প্রাকৃতিকভাবেই বিনাশ হয়ে যাবে।

২. এরপর এক গ্লাস গরম পানিতে একটি লেবু চিপে মিশিয়ে নিন। টানা তিন মাস সকালে খাবারের আগে খালি পেটে এই লেবু মিশ্রিত গরম পানি পান করুন। উধাও হয়ে যাবে ক্যান্সার।

মেরিল্যান্ড কলেজ অব মেডিসিন- এর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কেমোথেরাপির চেয়ে এটি হাজার গুণ ভাল।

৩. প্রতিদিন সকালে ও রাতে তিন চা চামচ অর্গানিক নারিকেল তেল খান, ক্যান্সার সেরে যাবে।

চিনি পরিহারের পর নিচের দুটি থেরাপির যেকোনো একটি গ্রহণ গ্রহণ করুন। ক্যান্সার আপনাকে ঘায়েল করতে পারবে না। তবে অবহেলা বা উদাসীনতার কোনো অজুহাত নেই।

উল্লেখ্য, ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে ডা. গুপ্তপ্রসাদ গত পাঁচ বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই তথ্যটি প্রচার করছেন।

সেই সঙ্গে তিনি সবাইকে অনুরোধ করেছেন এই তথ্যটি শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।

তিনি বলেছেন, “আমি আমার কাজটি করেছি। এখন আপনি শেয়ার করে আপনার কাজটি করুন এবং আশেপাশের মানুষকে ক্যান্সার থেকে রক্ষা করুন।”
সূত্র :- রেড্ডি।
সংগ্রহ :- ভাস্কর।

Address


Telephone

+8801725303004

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md. Shahjalal Journalist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md. Shahjalal Journalist:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share