Mubarrat Mahir

Mubarrat Mahir বিভিন্ন প্রকার মজার ভিডিও ও পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের বিনোদন দেওয়াই আমার পেজ এর মূল লক্ষ।

"Mubarrat Mahir" পেজ এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

আমি এই পেজের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার-

🔰- শর্ট ভিডিও ,
🔰- ফানি ভিডিও ,
🔰- কমেডি ভিডিও
🔰- পার্সোনাল ব্লগ ভিডিও ,
🔰-টিক টক ভিডিও ,
🔰- স্নেক ভিডিও ,
🔰-রিলস ভিডিও ,
🔰-পোষ্ট করব।

" Mubarrat Mahir " পেইজে লাইক দিয়ে পাশে থাকবেন।
❤ ধন্যবাদ সবাইকে ❤

20/08/2025
20/08/2025
01/08/2025

I am practicing English. Anyone can attend with me if you want.

25/07/2025

গল্পের নাম The wooden guns.

( গল্পটি কেমন হয়েছে জানাবেন)       গল্পের নাম: জিসান ও রোবট বন্ধু সালেহজিসান একটি ছোট্ট গ্রামে থাকে। সে প্রতিদিন স্কুলে...
22/06/2025

( গল্পটি কেমন হয়েছে জানাবেন)
গল্পের নাম: জিসান ও রোবট বন্ধু সালেহ

জিসান একটি ছোট্ট গ্রামে থাকে। সে প্রতিদিন স্কুলে যায়, নামাজ পড়ে, আর ফাঁকে ফাঁকে বাসার পুরনো ল্যাপটপটা নিয়ে খেলাধুলা করে। কিন্তু তার খেলা একটু আলাদা — সে ইউটিউবে দেখে কীভাবে প্রোগ্রাম বানানো যায়, Scratch দিয়ে গল্প বানায়, এমনকি ছোট্ট ছোট্ট কোড লেখে।

একদিন আব্বু জিসানকে জিজ্ঞেস করলেন,
— “তুমি সারাদিন ওই কম্পিউটার নিয়ে কী করো বাবা?”
জিসান হেসে বলল,
— “আমি দোয়া বলা এক রোবট বানাতে চাই, যেন বাচ্চারা সহজে ইসলাম শিখতে পারে!”

🤖 ২. রোবট বানানোর পরিকল্পনা

রাতে জিসান আম্মুকে বলল,
— “আম্মু, আমি এমন একটা রোবট বানাবো, যেটা ছোটদেরকে ‘দোয়া’, ‘নামাজের সময়’, আর ‘নবীজির (সা.) গল্প’ বলবে। আমি ওর নাম রাখবো সালেহ, মানে সৎ।”

আম্মু অবাক হলেন, আবার খুশিও হলেন।
— “ওরে আল্লাহ! তুই তো আসলেই এক জিনিয়াস বেটা!”
জিসান বলল,
— “আমি তো শুধু চেষ্টা করছি। আল্লাহই সফলতা দেবেন।”

সে রাতে ঘুমের মধ্যেও সে সালেহকে দেখে – ছোট্ট একটা রোবট, মাথায় কপি, বুকে স্ক্রিন, মুখে মিষ্টি কণ্ঠ।

---

🛠️ ৩. সালেহ তৈরি হচ্ছে!

জিসান পরের দিন থেকেই কাজ শুরু করে দেয়। সে পুরনো স্পীকার খুলে মাইক্রোফোন নেয়, ছোট একটা বোর্ডে Scratch দিয়ে প্রোগ্রাম লিখে:

যদি কেউ বলে “দোয়া শেখাও”, তাহলে:
→ বলো: “রব্বি হামহুমা কামা রাব্বায়ানি সাগীরা”
→ দেখাও: “অর্থ: হে আমার রব! আমার মা-বাবার উপর রহম করো...”

সাথে সে রেকর্ড করে কিছু দোয়া, ছোট গল্প, এমনকি আজানের আওয়াজ। সে একে একে সব মিলিয়ে একটা বোতাম দিয়ে চালু করার ব্যবস্থা করে।

তিন দিন পর ছোট্ট রোবট সালেহ তৈরি হলো!

---

🕌 ৪. সালেহের প্রথম দাওয়াত

জিসান রোবটটা মসজিদের বাইরে নিয়ে গেল। রাহিম চাচা হেসে বললেন,
— “এটা আবার কী রে জিসান?”
— “এটা সালেহ চাচা! ও দোয়া শেখায়, আজান দেয়, গল্পও বলে।”

একটা ছোট ছেলে সামনে এসে জিজ্ঞেস করল,
— “রোবট ভাইয়া, আমাকে একটা দোয়া শেখাও।”
সালেহ সাথে সাথে বলল,
— “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। সকালে উঠার দোয়া হলো...”

সবাই অবাক! মসজিদের ইমাম সাহেবও এসে শুনলেন। তিনি বললেন,
— “মাশাআল্লাহ! এটা তো প্রযুক্তির দারুণ ব্যবহার। বাচ্চাদের শিখানো সহজ হয়ে গেল।”

---

🧠 ৫. সমস্যা ও সমাধান

কিন্তু হঠাৎ করে একদিন সালেহ চুপ হয়ে যায়। সে আর কোন দোয়া বলে না। স্ক্রিন বন্ধ, আওয়াজও নেই।

জিসান কেঁদে ফেলে।
— “আল্লাহ, আমি কী ভুল করেছি? প্লিজ সাহায্য করুন।”

পরদিন সে ইউটিউবে খুঁজে দেখে, কিছু তার ঢিলা হয়ে গেছে। আবার বোর্ড ঠিক করে। আর নতুন ফিচার হিসেবে জুড়ে দেয়: নামাজের টাইম-রিমাইন্ডার।

রোবট এবার সময় হলেই বলে,
— “এখন আসরের সময়। চল সবাই নামাজ পড়তে যাই!”

📱 ৬. সারা গ্রামে সালেহ জনপ্রিয়

একদিন ইউটিউবে “জিসান ও সালেহ” নাম দিয়ে তার আম্মু একটা ভিডিও দেয়। সেটা ভাইরাল হয়ে যায়। ঢাকার এক স্কুল থেকেও ফোন আসে –
— “আপনার ছেলে কি আমাদের স্কুলে রোবট শেখাতে পারবে?”

স্কুলে গিয়ে জিসান বলে,
— “প্রযুক্তি আল্লাহর দেওয়া এক নিয়ামত। আমরা চাইলে এটা দিয়ে অনেক ভালো কাজ করতে পারি। শুধু মোবাইল গেম খেললেই চলবে না।”

সব ছাত্র-ছাত্রী মুগ্ধ। তারা সালেহের মতো রোবট বানাতে শেখে। কারোটা বলে সূরা ফাতিহা, কারোটা বলে নবীজির নাম।

👨‍👩‍👧‍👦 ৭. বাবা-মার আনন্দ

জিসানের আব্বু-আম্মু তাকে জড়িয়ে ধরে বললেন,
— “তুই শুধু রোবট বানাসনি, তুই দীন ও দুনিয়ার সুন্দর মিল করেছিস। আমরা গর্বিত।”

20/06/2025

আযানের শেষের দোয়া।

নিচে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের "A World of Three Zeros" বইয়ের ধারণার উপর ভিত্তি করে একটি শিশুদের উপযোগী রূপকথামূলক গল্প দেওয়া ...
05/06/2025

নিচে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের "A World of Three Zeros" বইয়ের ধারণার উপর ভিত্তি করে একটি শিশুদের উপযোগী রূপকথামূলক গল্প দেওয়া হলো। এতে মূলত তিনটি শূন্যের ধারণা (দারিদ্র্য, বেকারত্ব, ও কার্বন নিঃসরণ) সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে।

---

🧚‍♀️ জিসান আর তিনটি জাদুর শূন্য

🎈গল্পের নাম: "জিসান আর তিনটি জাদুর শূন্য"

👦 প্রধান চরিত্র: জিসান (এক সাহসী ও কল্পনাপ্রবণ ছেলে)

🌍 স্থান: রংধনুপুর (এক কল্পনার গ্রাম যেখানে সবকিছু রংধনুর মতো সুন্দর হতো)

---

একদিন ছোট্ট জিসান ঘুম থেকে উঠে দেখল, তার গ্রামের আকাশ অন্ধকার। গাছপালা মরে যাচ্ছে, মানুষ কাঁদছে, কেউ খেতে পাচ্ছে না, আবার কেউ কাজ খুঁজে পাচ্ছে না।

জিসান ভাবল, “এমন তো হওয়ার কথা না! আমি তো রংধনুপুরে থাকি!”

সে ছুটে গেল জাদুর পুকুরে, যেখানে এক বৃদ্ধ জাদুকর থাকেন। জাদুকর বললেন,
🔮 “এই গ্রামকে বাঁচাতে হলে তোমাকে খুঁজে আনতে হবে তিনটি জাদুর শূন্য!”

> প্রথম শূন্য: দারিদ্র্য শেষ করবে
দ্বিতীয় শূন্য: সবাইকে কাজ দেবে
তৃতীয় শূন্য: বাতাস ও পরিবেশকে করবে বিশুদ্ধ

---

🧭 প্রথম অভিযানে:

জিসান গেল পাহাড়ি গ্রামের দিকে, যেখানে কেউ খেতে পায় না।
সে সবার সাথে মিলে একটা ছোট খামার বানায়, যেখানে সবাই মিলে ফল-সবজি চাষ করে।

👩‍🌾 “এখন আমরা নিজের খাবার নিজেই উৎপাদন করি,” সবাই খুশি!

⟶ এভাবেই সে খুঁজে পেল প্রথম শূন্য: দারিদ্র্য মুক্তি

---

🚲 দ্বিতীয় অভিযানে:

এইবার সে গেল শহরের বাইরে, যেখানে অনেক তরুণ অলস বসে থাকে।
জিসান বলল, “তোমরা নিজেরাই কিছু বানাও! খেলনা, জামা, মোবাইল অ্যাপ!”

🎉 কিছুদিনের মধ্যেই সবাই ব্যস্ত হয়ে গেল—কেউ বানাচ্ছে কাঠের গাড়ি, কেউ ছবি আঁকছে।

⟶ সে খুঁজে পেল দ্বিতীয় শূন্য: বেকারত্ব মুক্তি

---

🌿 তৃতীয় অভিযানে:

সবশেষে, জিসান গেল কালো ধোঁয়া ভর্তি এক গুহায়।
সেখানে সে সৌর শক্তির আলো দিয়ে গুহা পরিষ্কার করল, গাছ লাগাল, নদীতে মাছ ছোড়ল।

🌞 “এবার রংধনুপুর আবার আগের মতো সুন্দর হবে!”

⟶ সে ফিরে পেল তৃতীয় শূন্য: কার্বন মুক্তি

---

🎉 শেষ দৃশ্য:

রংধনুপুর আবার রঙিন হয়ে উঠল! মানুষ হাসছে, গাছে ফুল ফুটছে, আকাশ নীল।

বৃদ্ধ জাদুকর বললেন,
🔮 “তুমি রংধনুপুরকে তিনটি শূন্যের জাদু দিয়ে বাঁচালে, জিসান!”

---

📘 শিক্ষার বার্তা:

> “সবাই যদি নিজের দায়িত্ব বুঝে কাজ করে, তাহলে এই পৃথিবী হতে পারে দারিদ্র্যহীন, বেকারত্বহীন আর পরিবেশবান্ধব — এক রূপকথার গ্রাম রংধনুপুরের মতো!”

02/05/2025

Our English practice today.


.

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mubarrat Mahir posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mubarrat Mahir:

Share