https://www.facebook.com/103182639092433/

Belayet'ar.Pagla. AH, Puran Bogra (2025)

28/07/2025

👉🏻 পুর্বের পোষ্টের সাথে মিলিয়ে পড়ুন
=====================================

রাসুল (সাঃ) এর আহলে বাইয়েত অখন্ডকালময় চিরন্তন-শাশ্বত হিসাবে স্থিত এবং কোরান ও আহলে বাইয়েত একসূত্রে চির-বর্তমানে রয়েছে।

মানুষকে মুক্তির সর্বোচ্চ ধামে পৌঁছাতে সহায়তা করছে রাসুল (সাঃ) এর আহলে বাইয়েত, মানে মানুষকে লা-মউতে পৌঁছার মাধ্যম হলো আহলে বাইয়েত। এরা নূহ নবীর কিস্তি বলে খ্যাত, মানবজাতির কান্ডারী বলে বিধৃত, তাদের প্রতি মহব্বত রাখা ঈমান, তাদের বিরোধিতা কুফরী । 👉🏻♥[মেশকাত]।

রাসুল (সাঃ) এর চিরন্তন-শাশ্বত আহলে বাইয়েতের অভিব্যক্তি হলো জৈবিক দেহের আলী, ফাতেমা, ইমাম হাসান ও হুসাইন (আঃ)।

কাজেই যারা রাসুল (সাঃ) এর সেই চিরন্তন-শাশ্বত নিরবধিকালের আহলে বাইয়েতকে বুঝেনি, চিনেনি তারা নিজেরাই গোমরা পথভ্রষ্ট। এরাই সব তালগোল পাকিয়ে পাণ্ডিত্যের মহাভাব প্রদর্শন করে মানুষকে সত্য বিমুখ করে পথভ্রষ্টতার দিকে ঠেলে দেয় এবং শীয়াদের আকিদার সাথে তালগোল পাকিয়ে ফতোয়ার কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি শুরু করে দেয়।

উমাইয়া-আব্বাসীয়া রাজা বাদশাহদের যুগে সত্যকে ধামাচাপা দেবার শত সহস্র কুট কৌশলের অঙ্কুরোদগম করা হয়েছে। এখন সত্যকে তুলে ধরা মানে পাহাড়কে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিবার প্রচেষ্টা ব্যতীত নয়।

খেলাফত আয়ত্বে নিবার জন্য, জায়েজ করার জন্য কত শত চিন্তা-গবেষণা, ফতোয়ার যে আমদানী করা হয়েছে, তা নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে বিভিন্ন ইতিহাসে লক্ষ্য করলেই বেশ কিছুটা উপলদ্ধি হবে।

হযরত আবু বকর (রাঃ)-কে খলিফা নির্বাচন করার সময় আনসারগণ, এমনকি আলী (আঃ), যুবায়ের এবং তাদের সাথীগণও বিরোধিতা করেছে তা হযরত ওমর (রাঃ)-ই প্রকাশ করেছেন - যা বোখারীতে বর্ণিত আছে।

👉🏻 বোখারীর উক্ত [৬৩৫৭ নং হাদিসের - “কিন্তু আল্লাহপাক এর ক্ষতি থেকে রক্ষা করেছেন” এ কথার টিকা লিখতে গিয়ে বলা হচ্ছে : -
“যদি ত্বড়িতভাবে আবু বকরের বায়াত পর্ব সমাপ্ত না হতো তাহলে এর মারাত্মক পরিণাম নিশ্চিত ছিল।
আর ত্বড়িত কোন কাজ করলে প্রায়শঃ এর পরিণাম মন্দই হয়ে থাকে। কিন্তু এখানে সে অশুভ পরিণাম থেকে আল্লাহ রক্ষা করেছেন।”

উক্ত কথার দ্বারা যদি হযরত আবু বকর (রাঃ)-কে খলিফা নিযুক্তির বিষয় বুঝায় তাহলে বুঝতে হবে এ নির্বাচন পরামর্শ মোতাবেক হয়নি এবং তাকে ইজমাও বলা যাবে না।

আর যদি এই বুঝায় যে রাসুল (সাঃ) কোন খলিফা নিযুক্ত করে যাননি, তাহলে বুঝতে হবে রাসুল (সাঃ) তাঁর উম্মতকে একটি মারাত্মক বিপজ্জনক অবস্থায় রেখে গেছেন, আর হযরত ওমর (রাঃ) তার থেকে উদ্ধার করে বিপদমুক্ত করেছেন।
অথচ ঘটনার সত্যতা তার বিপরীত।

যারা হযরত আবু বকর (রাঃ) এর খেলাফতের দলিল হিসাবে ১৭ ওয়াক্ত নামাজের কিস্সা তুলে ধরেন, তাদের জানা উচিত নামাজ পড়িয়ে খেলাফত লাভ হয় না।

👉🏻 পরের পর্বে চোখ রাখুন,,,

নিবেদকঃ শাহ সুফি আহমেদ হোসাইন (বেলায়েতের পাগলা)

28/07/2025

যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না,
তা অন্যকে উপদেশ দিও না।

= মাওলা আলী ( আঃ)

27/07/2025

সুলতানুল আউলিয়া শাহ আলী বাগদাদী (রহঃ) এর মাজার শরীফ।

26/07/2025

সুলতানুল আউলিয়া শাহ আলী বাগদাদী (রহঃ) মাজার শরীফ

fans

26/07/2025

হযরত আনাস (রাঃ) কারবালায় মাওলা হুসাইন (আঃ) এর পক্ষে লড়াই করে শাহাদাত বরণ করেন।

قال حضرة أنس رضي الله عنه: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: يقتل حفيدي حسين في جزء من العراق. لذلك ، يجب على من وجده في هذه الحالة أن يعاونه.

হযরত আনাস (রাদিআল্লাহু আনহু) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, আমার এ দৌহিত্রকে অর্থাৎ হুসাইনকে ইরাকের এক এলাকায় হত্যা করা হবে। অতএব, তোমাদের মধ্য থেকে যারা তাকে ঐ অবস্থায় পাবে তাকে সাহায্য করা তার ওপর ওয়াজিব হবে।

উল্লেখ্য, আনাস বিন হারেস (রাদিআল্লাহু আনহু) কারবালায় ইমাম হুসাইন (আঃ) এর পক্ষে লড়াই করে শাহাদাত বরণ করেন।

# #- আল্লামাহ্ মুহিব্বুদ্দীন আহমদ বিন আবদুল্লাহ আত্-তাবারী প্রণীত যাখায়িরুল উকবা ফী মানাকিবে যাভীল কুরবা,দারুল-মা’রেফাহ্,বৈরুত,লেবালন থেকে মুদ্রিত,পৃ. ১৪৬।

যেকোনো আহলে বায়াত (সাঃআঃ) এর প্রেমিক বিনা অনুমতিতে এই পোস্ট কপি করার পূর্ণ অধিকার রাখে।

আমাকে আহলে বায়াত অনুসারী রা ফলো করুন আমি ফলো ব্যাক দিব আমার আইডিতে আহলে বায়াতের
অনুসারীদের প্রয়োজন🙏🙏🙏

নিবেদকঃ শাহ সুফি আহমেদ হোসাইন (বেলায়েতের‌ পাগলা)

█▓▒F░O░L░L░O░W▒▓█
┊┊┊▕▔╲▂▂▂╱▔▏
╭━━╮╭┈╮ ╭┈╮╭━━╮
╰╰╰┃▏╭╮ ╭╮▕┃╯╯╯
┈┃ ┃▏┈┈▅┈┈▕┃ ┃
┈┃ ┃▏┈╰┻╯┈▕┃ ┃
┈┃ ╰█▓▒░M░E░▒▓█

25/07/2025

"শেরে খোদা হযরত ছৈয়দ মওলা আলী (করঃ)'
ইমানে অবিচল ন‍্যায়বিচার 💙

এক গর্ভবতী মহিলা এক পুরুষের সাথে অসৎ কার্য করল এবং তা খলিফা হযরত ওমর এর কাছে স্বীকার করল! তখন হযরত ওমর তাকে পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করার আদেশ দিলেন। হযরত ছৈয়দ মওলা আলী (করঃ) এই শাস্তির কথা শোনার পর হযরত ওমরকে বললেন, যদিও এই গর্ভবতী মহিলা দোষী তথাপি তার গর্ভের সন্তান কি অপরাধ করেছে? সংহার করলে গর্ভবতী মহিলা যেমন মারা যাবে, ঠিক তেমনি তার গর্ভের সন্তানও বিনা দোষে মারা যাবে।
হযরত ওমর তখন হযরত ছৈয়দ মওলা আলীকে (করঃ) জিজ্ঞাসা করলেন, তাহলে কি করা যাবে?

মওলা আলী বললেন- যতক্ষণ না ওই মহিলা বাচ্চাকে জন্ম দেবে এবং পুরো দুই বছর সে নিজের বাচ্চাকে দুগ্ধ পান করাবে, ঠিক ততদিন তাকে কোনো শাস্তি দেওয়া যাবে না।
হযরত ওমর এই কথা শুনার পর নিজের ফয়সালা রদ করে দিলেন এবং মওলা আলীকে শুকরিয়া জানিয়ে বললেন, "লাওলাকা আলী, লাহালাকা ওমর"
অর্থঃ আলী যদি না থাকতেন, তবে ওমর ধ্বংস হয়ে যেত!"
ওমর আরও বলেছেনঃ "আলী ইবনে আবু তালিবের মত আর কাউকে গর্ভে ধারণ ও প্রসব করার ক্ষমতা নারীকূলের মধ্যে কারও নেই।"

( কাতেবীনে ওহীঃ পৃষ্ঠা-২০৭; আশারায়ে মোবাশ্বারাঃ পৃষ্ঠাঃ১৯৩; আর-রিয়াদুন নাজরা, খন্ড ২ঃ পৃষ্ঠা ৯৬, মুহিব তাবারি মনা কি খাওয়ারজমিঃ পৃষ্ঠা ৪৯, আরবাইন রাজিঃপৃষ্ঠা ৪৬৬)

যেকোনো আহলে বাইত (সাঃআঃ) এর প্রেমিক বিনা
অনুমতিতে এই পোস্ট কপি করার পূর্ণ অধিকার রাখে।

আমাকে আহলে বায়াত অনুসারী রা ফলো করুন আমি ফলো ব্যাক দিব আমার আইডিতে আহলে বায়াতের
অনুসারীদের প্রয়োজন🙏🙏🙏

নিবেদকঃ শাহ সুফি আহমেদ হোসাইন (বেলায়েতের পাগলা)

25/07/2025

👉🏻পুর্বের পর্বের সাথে মিলিয়ে পড়ুন 👈🏻
====================================

তাদের ভাব বক্তব্য হতে বুঝা যাচ্ছে যেন নবী (সাঃ) জনগণের ভোটে নবী নির্বাচিত হয়েছেন, তাদের ভোটেই আবার খলিফা নির্বাচিত করেছেন।

বণী সাকীদার বস্তিতে তাদের নির্বাচন পদ্ধতিটি ভালভাবে লক্ষ্য করে দেখুন তা ছিল হযরত ওমর (রাঃ) এর স্বীয় পছন্দের নির্বাচন এবং তিনি এ নির্বাচনকে রাসুল (সাঃ) এর দাফন-কাফনের চেয়েও বেশী গুরত্বপূর্ণ মনে করেছিলেন
👉🏻[বোখারী ৬ষ্ঠ খন্ড] ।

এজন্যই হযরত আবু বকর (রাঃ) খলিফাতুর রাসুল নয়, খলিফাতুর ওমর (রাঃ)।
আর হযরত ওমর (রাঃ) এ খেলাফতের ঋণ শোধ করার জন্যই হযরত আবু বকর (রাঃ) স্বীয় মতামতে হযরত ওমর (রাঃ)-কে খলিফা নিযুক্ত করে গিয়েছিলেন এবং পরে অধিকাংশই তা মেনে নিয়েছিলেন - যাকে ইনারা জমহুরিয়াত মতামত বলে অভিহিত করেছেন।

এ ব্যাপারে প্রতিটি ক্ষেত্রেই আহলে বাইয়েত ও হাশেমী বংশের সদস্যদের পরামর্শ ও মতামতের কোন তোয়াক্কা করা হয়নি।

👉🏻বোখারীর ৬৩৫৭ নং হাদিসে হযরত ওমর (রাঃ) এর বণী সাকীদার বস্তিতে নির্বাচনের ঘটনাটি বর্ণিত আছে এবং নির্বাচন যে পরামর্শ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে করা হয়েছে, ওমর (রাঃ) এর স্বীয় মতামতে তাও বর্ণিত আছে।

হযরত ওমর (রাঃ) এর মতে যাদের সাথে পরামর্শ প্রয়োজন ছিল তাদের সাথে নাকি পরামর্শ করেছেন।

ইহা পূর্ব পরিকল্পনা বা পরামর্শের কথা, যারা তারই দলভুক্ত ছিল, তাদের সাথেই পরামর্শ করে থাকবেন হয়তো। কারণ, বণী সাকীদার নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছিল তিন দিন ঝগড়া-হাতাহাতির পর হঠাৎ করে, পরামর্শ করেছিলেন কোথায় ?
নির্বাচনের পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত ছিল বাদ-প্রতিবাদ, ঝগড়া-হাতাহাতি।

👉🏻 বোখারীর ৬৩৫৭ নং হাদিসে হযরত ওমর (রাঃ) এর একটি বক্তব্য বা ফতোয়া হলো : -
“মুসলমানদের মধ্যে হতে যে কেউ পরামর্শ ব্যতীত কোন ব্যক্তির হাতে বায়াত করে তার অনুসরণ করা যাবে না, এবং সে ব্যক্তিরও না, যে তাকে অনুসরণ করে।
আত্ম-চেতনাবোধ এটাই কামনা করে যে, এদের উভয়কে হত্যা করাই বাঞ্ছনীয়।”

হযরত ওমর (রাঃ) এ ফতোয়া আল্লাহ-নবীর কোন বাণী হতে পেয়েছেন আমার জানা নেই।
তবে এ ফতোয়াতে ভবিষ্যত সতর্কবাণীর ইশারা নির্দেশ করা হয়েছে, আর তা হলো হযরত আলী (আঃ) এর প্রতি।

👉🏻 পরের পর্বে চোখ রাখুন,,,,, 👈🏻

নিবেদকঃ শাহ সুফি আহমেদ হোসাইন (বেলায়েতের পাগলা)

25/07/2025

দেহ নহে মাংস-পিণ্ড, দেহ এক যন্ত্র,
প্রতিটি নাডিতে লুকায় আদি মন্ত্র।
হাড় নয় স্তম্ভ, এ এক গুহার দ্বার,
যেথা বসে আছে সৃষ্টি-অস্রপার।

নাভিতে জ্বলিছে ব্রহ্মের প্রদীপ,
জানে না সে, যাহার চোখ শুধু দ্বিপ।
হৃদয় নয় শুধু রক্ত চলাচল,
এখানেই বাজে সেই পরমতত্ত্বর ঢল।

কণ্ঠের মাঝখানে নদী এক বয়,
ওম ধ্বনির সাথে মিলায় যে কহয়।
ভাষার আগেও, শব্দের পরে,
তাহার সুর বাজে গভীর ধ্যান ঘরে।

ভ্রূমধ্যে আছে সেই গোপন দরজা,
চোখ দু’টি বন্ধ করলেই তা খুলে রাজা।
সকল দর্শন ফিকে হয় সেখানে,
যেখানে ‘আমি’ হারায় এক মহাশূন্য ব্যাখ্যানে।

সহস্রদল কমলে নেমে আসে ধ্যান,
সেইখানে মিলে যায় শরীর ও প্রাণ।
দেহ তখন আর নয়, কেবল দেহ,
সে এক মহাকাশ, এক চিরন্তন স্পন্দনের সেহ।
█▓▒F░O░L░L░O░W▒▓█
┊┊┊▕▔╲▂▂▂╱▔▏
╭━━╮╭┈╮ ╭┈╮╭━━╮
╰╰╰┃▏╭╮ ╭╮▕┃╯╯╯
┈┃ ┃▏┈┈▅┈┈▕┃ ┃
┈┃ ┃▏┈╰┻╯┈▕┃ ┃
┈┃ ╰█▓▒░M░E░▒▓█

24/07/2025

সুলতানুল আউলিয়া শাহ আলী বাগদাদী (রহঃ)‌ এর মাজার শরীফ - মিরপুর ১ ঢাকা।

24/07/2025

→♥ আগের পোষ্টের সাথে মিলিয়ে পড়ুন ♥
======================================

হযরত মা ফাতেমা (আঃ) এর ওফাৎকালের পরে ইসলামী সমাজের তৎকালীন অবস্থা ও কল্যাণের কথা চিন্তা করে মাওলা আলী (আঃ) খলিফার সাথে সহাবস্থানের সিদ্ধান্ত নেন এবং সমঝোতা করেন।

( ইবনে কুতাইবা তাঁর “আল ইমামাহ ওয়া সিয়াসাহ” গ্রন্থের ১৬ পৃষ্ঠার) সূত্রে জানা যায়,
রাসুল (সাঃ) এর চাচা হযরত আব্বাস (রাঃ) আবু বকর (রাঃ) এর বিরুদ্ধে এভাবে যুক্তি পেশ করেছেন : -
“হযরত আব্বাস বলেন, যদি আপনি নবীর সাথে আত্মীয়তার কারণে খেলাফত দাবী করে থাকেন তবে আমাদের অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছেন। আর যদি মুমিনদের মাধ্যমে পেয়ে থাকেন তাও অসত্য। কারণ, মুমিনদের মধ্যে আমরাই সকলের অগ্রগামী। যদি বলেন মুমিনরা আপনার হাতে বাইয়াত করেছে তাই আপনি এর অধিকারী হয়েছেন তাও সঠিক হবে না কারণ, আমাদের বিরোধিতা ও অপছন্দের কারণে আপনার জন্য তা অশোভনীয়।”

কাজেই কোন ইজমা হযরত আবু বকর (রাঃ) এর খেলাফতকে প্রতিষ্ঠিত করে ?

রাসুল (সাঃ) এর চাচা ও পিতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্বের উপরোক্ত বক্তব্যের পর কথিত ইজমার কোন গুরুত্ব থাকে কি ?

রাসুল (সাঃ) এর ভ্রাতা, ওলী, ও চাচাতো ভাইয়ের প্রদর্শিত যুক্তির পর ঐ ইজমার গুরুত্ব কিভাবে থাকে ?
সেই সাথে নবী (সাঃ) এর আহলে বাইয়েতের অন্যান্য সদস্যদের অবস্থান ও ভূমিকা কি এ ইজমার অসারতা প্রমাণ করে না। →♥ [আল মুরাজায়াত] ?♥

যারা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর পবিত্র লাশ মোবারক বে-কাফন ফেলে রেখে বণী সাকীদার সাকীফায় খলিফা বানানোর উদ্দেশ্যে জমায়েত হতে গিয়েছিলেন, তাদেরকে উদ্দেশ্য করে মাওলানা জালালুদ্দীন রুমী কি বলেছেন তা শুনুন : -

চুঁ সাহাবা হুব্বে দুনয়া দাস্তান্দ মুস্তফারা বে-কাফন আন্দাখতান্দ। আহলে দুনয়া কাফিরানে মুতলাকান, বাক বাকান জাক জাকান্দার বাক বাকান।

অর্থাৎ - সাহাবারা দুনিয়ার মহব্বতে ঘিরে মোস্তফাকে বে-কাফন রেখে কোথায় ফিরে। বে-শক কাফির হেন দুনিয়াদারেরা বকাঝকা জানে সব - দুনিয়ার সেরা।

আপনারাই বলুন মাওলানা রুমী কি না বুঝে, না জেনে, বিনা দলিলেই এ ফতোয়া দিয়েছেন ?
এখানে আপনারা কি ফতোয়া দিবেন !

পর্ব চলমান,,,,,,,

নিবেদকঃ শাহ সুফি আহমেদ হোসাইন (বেলায়েতের পাগলা)

24/07/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
সবাই পেইজ টা ফলো করুন।
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার

24/07/2025

একজন তরিকা পন্থী ব্যক্তির- আত্নজ্ঞানী ও সত্যবাদী ব্যক্তি ছাড়া আর কারো সঙ্গ কামনা করা উচিৎনা।

👉🏻যদি মুক্তির বাসনা থাকে

বাণীঃ শাহ সুফি আহমেদ হোসাইন (বেলায়েতের পাগলা)

Belayet'ar.Pagla. AH

28/07/2025

28/07/2025

27/07/2025

26/07/2025

26/07/2025

25/07/2025

25/07/2025

25/07/2025

24/07/2025

24/07/2025

24/07/2025

24/07/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category