Sabiha Habib

Sabiha Habib Daily Activities ❤️

ফ্যাশনে পরিণত হওয়ার আগে ডেনিমের গল্পটা ছিল বেশ হৃদয়বিদারক। পশ্চিম আফ্রিকায় একটি মোটা-টেকসই কাপড় দাসশ্রেণীর মানুষদের মধ...
23/06/2025

ফ্যাশনে পরিণত হওয়ার আগে ডেনিমের গল্পটা ছিল বেশ হৃদয়বিদারক।
পশ্চিম আফ্রিকায় একটি মোটা-টেকসই কাপড় দাসশ্রেণীর মানুষদের মধ্যে বিতরণ করা হত যাতে তারা ক্ষেত-খামার এবং বাড়িতে কাজ করার সময় পরতে পারে।
এই মোটা-টেকসই কাপড়টি ছিল কখনও ডেনিম বা কখনও রুক্ষ সুতি বা লিনেন - যাকে প্রকাশ্যে "নিগ্রো কাপড়" হিসাবে উল্লেখ করা হত।
দাসদেরকে ডেনিম পরতে দেওয়ার উদ্দেশ্য বলা হত কাপড়ের দীর্ঘস্থায়িত্বতা, কিন্তু মূল উদ্দেশ্য ছিল দাসদেরকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করা এবং নিয়ন্ত্রণ করা।

এটি শুধুমাত্র কাপড়ের ব্যাপার ছিল না, এটি ছিল জাত বা বর্ণ পরিচয়ের ব্যাপার।
দাসশ্রেণীর মানুষদের নিজের পোশাক বেছে নেওয়ার অনুমতি ছিল না, তাদের ইউনিফর্ম হিসেবে ডেনিম পরতে দেওয়া হত।

দ্যা আইরনি?
ব্লু ইন্ডিগো জিন্স বুননের প্রক্রিয়া, ডাইং করার প্রসেস সবকিছুই পশ্চিম আফ্রিকার ঐতিহ্যের অংশ হয়ে গেছে। ব্লু ডেনিমের রঙের সৌন্দর্য, টেকনোলোজি - অনেক কিছুই দাসদের নিজের আবিষ্কার।

এর কয়েক দশক পরে, ১৮৭৩ সালে, লেভি স্ট্রস এবং জ্যাকব ডেভিস পেটেন্ট করেছেন যা আমরা এখন ব্লু জিন্স নামে জানি।
সময়ের সাথে সাথে ডেনিম কেবল একটা নির্দিষ্ট স্টাইলেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, এটি প্রতিনিয়ত বিকশিত হয়েছে।
কাউবয়রা ডেনিম পরতে শুরু করল, কারখানার শ্রমিকরা ডেনিমকে আপন করে নিল।
কবি, শিল্পী, কর্মী, সঙ্গীতজ্ঞ - প্রতিটি ইন্ডাস্ট্রিতে বর্ণবাদ এবং দাসপ্রথার বিরুদ্ধে পরিবর্তনকামী মানুষদের দৈনন্দিন পোশাক হয়ে উঠল ডেনিম।

আজ ডেনিম সর্বত্র।
কিন্তু ডেনিমের প্রতিটি সেলাইয়ের মধ্যে লুকিয়ে আছে এক ভুলে যাওয়া ইতিহাস।
আমরা কেবল স্টাইলের জন্য এটি পছন্দ করি সেটা নয়, বরং আমরা তাদের ঐতিহ্য বহন করি যাদেরকে বর্ণবাদ আর দাসত্বের পোশাক হিসেবে ডেনিমকে পরতে দেওয়া হয়েছিল, যারা কখনও ডেনিমকে নিজের জন্য পছন্দ করে বেছে নিতে পারে নি।

18/06/2025

মেঘ ছাড়া বৃষ্টি অসম্পূর্ণ। ঠিক তেমনি বৃষ্টিও চা ছাড়া পরিপূর্ণ নয়। ঝুম বৃষ্টিতে এক কাপ চা। ‌যেন পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর মুহূর্ত। 🌿

কদম ফুলের মধ্যে মানুষকে কাছে টেনে নেওয়ার মোহনীয় ঘ্রাণ আছে,এ ভুবনে কার এত বড় সাধ্যি আছে যে, কদম ফুলকে এড়িয়ে দূরে ঠেল...
17/06/2025

কদম ফুলের মধ্যে মানুষকে কাছে টেনে নেওয়ার মোহনীয় ঘ্রাণ আছে,
এ ভুবনে কার এত বড় সাধ্যি আছে যে, কদম ফুলকে এড়িয়ে দূরে ঠেলে দিতে পারে!
যে ব্যক্তি দূরে ঠেলে দেয়,
সে তো শুধু পাপী নয়, সে মহাপাপী। ❤️

...ইরানের হৃদয়ে পৌঁছে যাওয়া নারী গুপ্তচর… ক্যাথরিন পেরেজ শকদাম—একজন ফরাসি তরুণী।ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন, এবং নিজেকে শিয়া...
17/06/2025

...ইরানের হৃদয়ে পৌঁছে যাওয়া নারী গুপ্তচর…
ক্যাথরিন পেরেজ শকদাম—একজন ফরাসি তরুণী।
ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন, এবং নিজেকে শিয়াপন্থী বলে ঘোষণা করেছিলেন।
তিনি ইরানি বিপ্লবের প্রশংসা করেন, “বিলায়তে ফকিহ” এর সমর্থনে লেখালিখি করেন,
এমনকি তাঁর প্রবন্ধ ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেইয়ের ওয়েবসাইটেও প্রকাশিত হয়।

কিন্তু এই মুখোশের আড়ালে… ছিল মোসাদের নজরদারি।

ক্যাথরিন ছিলেন না কোনো সাধারণ গুপ্তচর।
তিনি ইরানে প্রবেশ করেছিলেন লেখিকা, সাংবাদিক ও চিন্তাবিদ হিসেবে।
রাজনীতিবিদদের ঘনিষ্ঠ হন, রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে বসেন,
এমনকি প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রইসির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন।
“গবেষণার অজুহাতে” তিনি সংবেদনশীল অনেক এলাকাও পরিদর্শন করেন।

কিন্তু সবচেয়ে বিপজ্জনক ছিল নারী মহলে তার প্রবেশ।

তিনি উচ্চপদস্থ সামরিক ও রাজনৈতিক নেতাদের স্ত্রীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন।
তাদের বিশ্বাস অর্জন করেন, যেন তিনিও তাদের একজন।
আর তারাই খোলামেলা বলতেন—স্বামীদের কাজ, থাকার স্থান, ভ্রমণের সময়সূচি, দৈনন্দিন জীবনযাপন সম্পর্কে।

প্রতিটি কথা রেকর্ড হতো,
প্রতিটি তথ্য পাঠানো হতো বাইরে।

এই তথ্যগুলোর ভিত্তিতেই নির্ধারণ করা হতো লক্ষ্যবস্তু,
তারপর একে একে সংঘটিত হতো হত্যাকাণ্ড…
নারীদের মুখে বলা নিষ্পাপ কথাগুলোই হয়ে উঠেছিল তাদের স্বামীদের মৃত্যুর কারণ।

যখন তার প্রতি সন্দেহ দেখা দেয়,
তিনি ইরান ছেড়ে চলে যান—ঠিক সময়ে, দরজা বন্ধ হওয়ার আগেই।
কিন্তু ততক্ষণে তিনি তার কাজ শেষ করে ফেলেছেন।
ইরানের ওপর ভয়ানক আঘাত হেনেছেন, যার রেশ এখনও রয়ে গেছে।

এই সংগ্রহ করা তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই
ইসরায়েল এখনো পরিচালনা করছে একের পর এক নিখুঁত অভিযান,
যার মূল উৎস—ক্যাথরিনের হাত ধরে ঘর থেকেই পাওয়া গোপন তথ্য।

এটা কেবল একটি গুপ্তচর কাহিনি নয়…
এটা একটি রাষ্ট্র-স্তরের নিরাপত্তা বিপর্যয়।

আজকের এই ছায়াযুদ্ধে—
গুলির আওয়াজ শোনা যায় না,
বরং হত্যা ঘটে—একটি নারীমহলের শান্ত আলাপচারিতায়।

তুমি কি মনে করো, ইরান এই ঘটনার অভিঘাত কাটিয়ে উঠতে পারবে?
আর আজ কি অন্য কোনো দেশের ভেতরেও নতুন কোনো “ক্যাথরিন” লুকিয়ে আছে?

কোমল পানীয় (ইংরেজি: Soft drink) হচ্ছে এক প্রকার মাদকবিহীন তরল পানীয়বিশেষ।
16/06/2025

কোমল পানীয় (ইংরেজি: Soft drink) হচ্ছে এক প্রকার মাদকবিহীন তরল পানীয়বিশেষ।

15/06/2025
07/05/2025

ভা'রত ও পা'কিস্তানের প্রতি আমার অনুরোধ,আপনারা বল করলে স্ট্যাম্প বরাবর কইরেন। ওয়াইড হইলে কিন্তু আমরা শে'ষ! 🙂

সেহেরি খেয়ে হয়ত প্রস্তুতি নিচ্ছিলো পরের দিনের সিয়াম সাধনার জন্য। কে জানতো সকালে উঠতে হবে তাদের সন্তানদের রক্ত শরীরে মেখে...
19/03/2025

সেহেরি খেয়ে হয়ত প্রস্তুতি নিচ্ছিলো পরের দিনের সিয়াম সাধনার জন্য। কে জানতো সকালে উঠতে হবে তাদের সন্তানদের রক্ত শরীরে মেখে।
🥲🥲
গাজা উপত্যকার বিভিন্ন জায়গায় মঙ্গলবার ভোরে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর বিমান হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২৬।
‘নিহতদের বেশির ভাগই ফিলিস্তিনি নারী ও শিশু। কয়েকশ’ মানুষ আহত হয়েছে।
আল্লাহ তুমি রহম করো। 🙏🙏

সম্প্রীতির বাংলাদেশ। ফার্মগেট মেট্রো স্টেশনে বসে আছি, মেট্রোর জন্য অপেক্ষা করছি। এর মধ্যে আজান দিল। এক ভদ্রলোক পাশ থেকে ...
15/03/2025

সম্প্রীতির বাংলাদেশ।
ফার্মগেট মেট্রো স্টেশনে বসে আছি, মেট্রোর জন্য অপেক্ষা করছি। এর মধ্যে আজান দিল। এক ভদ্রলোক পাশ থেকে এসে এই খেজুর বাড়িয়ে দিয়ে বললো -
- ভাই নেন, ইফতারি করেন।
আমি এমনিতে নিয়েই নিতাম, কিন্তু এই কথা শুনে মনে হলো না বললে বিষয়টি কেমন হবে! আমি হাসতে হাসতে বললাম -
- ভাই আমি হিন্দু, রোজা নাই।
উনিও হেসে বললেন -
- তাও নেন, আমার ভাল লাগবে।

এবার আমারও ভাল লাগলো। আপনাদের আলাদা করার রাজনীতির বিপরীতে দাঁড়িয়ে আমার দেশের মানুষের এই এক হওয়ার সামাজিকতা সব সময় এগিয়ে থাকবে, সব সময়...

#সংগৃহীত

আছিয়া ঠিক কতটা কষ্ট পেয়ে মা*রা গিয়েছে জানেন?বাচ্চা মেয়ে আছিয়াকে হাসপাতালে আনার পরপরই নেওয়া হয়েছিল লাইফ সাপোর্টে। তার উপর...
13/03/2025

আছিয়া ঠিক কতটা কষ্ট পেয়ে মা*রা গিয়েছে জানেন?

বাচ্চা মেয়ে আছিয়াকে হাসপাতালে আনার পরপরই নেওয়া হয়েছিল লাইফ সাপোর্টে। তার উপর পাশবিক নি*র্যা-তন করা হয়েছিল। মোট তিনজন জড়িত ছিল এ কাজে। স্বামী, শ্বশুর এবং ভাসুর।

গতকাল আছিয়ার তিনটা টেস্ট করিয়েছিল ডাক্তররা। সেখানে মেয়েটার শরীরে Pneumothorax (RT), ARDS, Diffiuse Cerebral Edema ধরা পড়েছিল।

এ তিনটা কন্ডিশন ধরা পড়লে রোগী এতটাই যন্ত্রণা অনুভব করে যে- তার মনে হয় তার বুকটা কেউ ধারালো ছু!রি দিয়ে ফলা ফলা করে কা!টতেছে,

গভীর সমুদ্রে তাকে চুবিয়ে রাখা হয়েছে আর সে দম বন্ধ হয়ে হাত পা ছোড়াছুড়ি করছে।

আর তৃতীয় কন্ডিশনে মনে হয় মাথার ভেতর কিছু একটা বি!স্ফোরিত হচ্ছে, তীব্র যন্ত্রণার সৃষ্টি হয়।

প্রচন্ড যন্ত্রণায় প্যানিক অ্যাটাক করছিল মেয়েটা। এজন্যেই হাসপাতালে বারবার কাঁপুনি দিয়ে উঠছিল মেয়েটা। গতকাল চারবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্টও হয়েছিল তার।

তার গো*পনাঙ্গ থেকে এতটাই র*ক্ত ঝরছিল যে প্রস্রাব করার জন্যে মূত্রথলিতে স্টোমা ব্যাগ লাগিয়ে রেখেছিল ডাক্তাররা। মেয়েটার গলায়ও জমাট বাঁধা র*ক্তের দাগ ছিল, মুখ দিয়ে ফেনা বের হচ্ছিল।

ধ*র্ষণের সময় দুলাভাইটাও ঘটনাটা দেখেছিল। তাই জানাজানি হবার ভয়ে স্বামী এবং শ্বশুর মিলে গলা টিপে মে*রে ফেলতে চেয়েছিল মেয়েটাকে।

এত তীব্র যন্ত্রণা সহ্য করেও মেয়েটা চেয়েছিল বাঁচতে কিন্তু শেষপর্যন্ত নিদারুণ কষ্ট সহ্য করতে না পেরে একটু আগে অবুঝ মেয়েটা চলে গেলে না ফেরার দেশে।

ধ*র্ষকের বিচার কি হবে জানি না। দুইদিন পর হয়তো জামিন নিয়ে বের হয়েও আসতে পারে। তবে এমন একটা কঠিন শাস্তির আওয়াজ তুলতে হবে যাতে আর নতুন কোন ধ*র্ষক জন্মাতে না পারে।

ওইদিন মেয়েটার মা হাসপাতালে কাঁদতে কাঁদতে বলছিল- আমার মাইয়াডা যদি বাঁইচাও যায় ওর ক্যারিয়ার তো শেষ, ওরে কেডা নিব? সমাজে মুখ দেখাইব কেমনে? আমার দুই মনির জীবনডা শেষ তো শেষ হইয়া গেল।'

বাচ্চা মেয়েটা সমাজে কিভাবে মুখ দেখাবে সেটা এখন আর ভাবতে হবে না এই অভাগা মাকে। তার আগেই চিরবিদায় নিয়ে নিল সে।

বেঁচে থাকলে হয়তো সমাজের অবহেলার শিকার হয়ে প্রতিটা দিন কাটত মেয়েটার। মেয়েটা যেন মা/রা গিয়েই বেঁচে গেছে সমাজের কলঙ্কের হাত থেকে।

Address

Puran Bogra
5841

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sabiha Habib posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share