Inner Power

Inner Power Believer in the power of kindness.

30/09/2024

উত্তরবঙ্গে নাকি বন্যা হচ্ছে.! হোক তাতে কি.? ওরা-তো এটাতে অভ্যস্ত.... সাতরাইয়া আশ্রয় কেন্দ্রে চলে যাবে। আর ওদের ত আড়ি ঘর-ই নাই,
ডুবলে-ও সমস্যা নাই। না খেয়ে-ই থাকতে পারবে সাত-দিন, ত্রাণ ও লাগবে না।
মিডিয়া কাভারেজ দিয়ে আর কি হবে। লজ্জাবোধ টুকু থাকলে এইবার নজর দেন.. এসব এলাকায়। 💔

22/08/2024

সকল বন্যাকবলিত মানুষদের আল্লাহ তাআলা রক্ষা করুন এবং গায়েবী সাহায্য দান করুন । আমীন

22/08/2024

ফেনী বন্যা আপডেট

- অনেকের লাশ পানিতে ভেসে উঠেছে। ৫০+ লাশ পেয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী!

30/07/2024

“ছেলেটি জিজ্ঞেস করল, কালো রংয়ের বেলুনও কি আকাশে উড়ব “.?

বালকটির অত্যাধিক আগ্রহ লক্ষ্য করে লোকটি তাকে আশ্বস্ত করে বলল, “ভাই , রংয়ের জন্য বেলুন আকাশে ওড়ে না, ভেতরে গ্যাস বেলুনকে আকাশে ওড়ায়।”

মানুষের জীবনেও এ কথা সত্য। আমাদের ভিতরে কি আছে সেইটাই প্রধান। আমাদের ভেতরে যে জিনিসটি আমাদের উপরে উঠতে সাহায্য করে তা হল আমাদের ”মানসিকতা”😊।

29/07/2024

যখন আপনার দৃষ্টি এক বছর পর্যন্ত প্রসারিত.!
তখন ফুলের চাষ করুন,
যখন দৃষ্টি দশ বৎসর পর্যন্ত প্রসারিত..!!
তখন গাছ লাগান,
যখন আপনার দৃষ্টি অনন্ত কালে প্রসারিত..!!!
তখন মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব করুন।

18/07/2024

বগুড়া সাতমাথায় যারা আছো তাদের জন্য
Wifi name:Tahiya
Password :Ryan2015
হিলিয়াম রেষ্টুরেন্ট, জ্বলেশ্বরীতলা
Wifi Name: Helium Bogura
Pass*word: HeliumBogura
জাহমুন রেষ্টুরেন্ট, মহিলা কলেজ রোড
Wifi Name: Black Cat
Pass*word: nagawings
জিভে জল রেষ্টুরেন্ট, জ্বলেশ্বরীতলা কালী মন্দিরের পিছনে
Wifi Name: Jive Jol
Pass*word: jivejol007
ব্রেকরুম-Breakroom, জ্বলেশ্বরীতলা
Wifi Name: Breakroom
Pass*word: breakroomislove
ক্যান্ডেল লাইটস রেষ্টুরেন্ট, জিপি হাউজের সামনে
Wifi Name: Candle Lights
Pass*word: candle2829
খাসাব রেষ্টুরেন্ট, জ্বলেশ্বরীতলা কালী মন্দিরের দক্ষিণ পাশে
Wifi Name: viral
Pass*word: khasab123
Cake O'Clock, জ্বলেশ্বরীতলা কালী মন্দিরের পিছনে
Wifi Name: cake o clock
Pass*word: 01728746228 #
সবাই শেয়ার করে দাও

15/07/2024

- লিখতে গিয়ে যখনই বারবার মুছে ফেলবেন -- তখনই বুঝবেন, আপনি স্বাধীন না।

পোস্ট করতে গিয়ে যখনই থামবেন, মুছে দিবেন -- তখনই বুঝবেন, আপনি স্বাধীন না।

বলতে গিয়ে যখনই ভাববেন, চুপ থাকাই ভালো -- তখনই বুঝবেন, আপনি স্বাধীন না।

লিখতে গিয়ে যখনই ভাববেন, এ দেশে বলে কিছুই হবে না -- তখনই বুঝবেন, আপনি বাধাঁ।

15/07/2024

#আমৃত্যু_ভালোবাসি_তোকে
#লেখনীতে_সালমা_চৌধুরী
#পর্বঃ০৩
কোন এক আশঙ্কায় আবিরের মাথায় চিনচিন ব্যথা অনুভব হয়, ভীতিতে রুদ্ধ হয় তার শ্বাস। বারান্দায় দাঁড়িয়ে আনমনে কি যেনো ভেবে যাচ্ছে আবির। দূরে ঐ চাঁদটার দিকে তাকিয়ে আছে চক্ষুযূগল এক মুহুর্তের জন্যও সরছে না, পল্লব ও পড়ছে না একটিবার, তার দুর্বোধ্য দৃষ্টি।
হঠাৎ কারো অস্তিত্ব বুঝতে পেরে সাবলীল ভঙ্গিতে নড়েচড়ে দাঁড়ায় দৃষ্টি সরিয়ে নেয় চাঁদ থেকে। ঘাড় ঘুরিয়ে দেখে নেয় মানুষটাকে তারপর, ধীরস্থির কন্ঠে জানতে চাই,
'কিছু হয়েছে?'
তানভির সরলমনে বলে, 'বড় আব্বু বুঝতে পেরে গেছে তুমি মারপিট করেছো, তাই তোমাকে সাবধান করতে বলেছে যেনো মারপিট আর রাজনীতিতে না জরাও।'
'আরকিছু?' অবহেলায় প্রশ্ন টা করলো আবির
'না, তেমন কিছু না ব্যবসার হাল ধরতে বললো৷ ' তানভির উত্তর দিলো।
আবির: আচ্ছা ঠিক আছে৷ আর কিছু বলবি?
তানভির: ভাইয়া, মাথা ঠান্ডা করো তুমি। বাদ দাও প্লিজ৷ আমি তোমাকে শুধু জানিয়েছিলাম বিষয়টা। তুমি যে এভাবে দেশে চলে আসবে আর এইভাবে ঝামেলা হবে এটা আমি ভাবতে পারি নি৷ বুঝতে পারলে আমি আগেই ব্যাপার টা সলভ করে ফেলতাম৷
আবির: তুই আমায় বাদ দিতে বলছিস? বাহ
তানভির: আমি ঐভাবে কিছু বলি নি ভাইয়া। যা হবার তো হয়েছে৷৷ তুমি যা করেছো এরপর আশা করি আর কিছু হবে না। তাই বলছিলাম ঐসব চিন্তা বাদ দিয়ে একটু রেস্ট নাও। অনেকটা জার্নি করে এসেছো।
আবির: আচ্ছা তুই এখন যা, এরপর থেকে আমার ব্যাপারে তোকে যেনো কেউ কিছু না বলে এটা সবাইকে বলে দিস। এতবছর বাহিরে ছিলাম। এখন তো আমি বাড়িতে আছি, যার যা কথা সব যেনো আমায় বলে সরাসরি। আর আগামীকাল ১২ টার আগে কেউ যেনো ডাকতে না আসে আমায়।
তানভির: আচ্ছা৷ আসছি আমি৷
এতক্ষণে মেঘে ঢেকে গেছে চাঁদ। অসীম দূরত্বে তাকিয়ে কি যেনো ভাবছে ছেলেটা৷ তারপর রুমে ঢুকে দরজা আটকে ব্যাগ থেকে একটা সিগারেট বের করে বারান্দায় বসে সিগারেট জ্বালিয়ে ঠোঁটে ধরে...
দৃষ্টি পরে দূরে গাছের পাতার ফাঁকে ল্যামপোস্টের ক্ষুদ্র আলোর দিকে, তারনিচে ২-৩ টা কুকুর আপন মনে চিল্লাচিল্লি করছে।
সিগারেট খাওয়াটা আবিরের নিত্যদিনের অভ্যাস না, যখন সে খুব রাগান্বিত বা চিন্তিত থাকে, যখন নিজেকে কন্ট্রোল করার সব শক্তি হারিয়ে ফেলে তখন সিগারেটের ধোঁয়ার মধ্যে নিজের কষ্ট, রাগ,চিন্তা আর অভিমান গুলোকে উড়িয়ে দেয়।
সিগারেটে কয়েকটা টান দিয়ে সিগারেট টা ফেলে দেয়। তারপর টানটান হয়ে শুলো নিজের বিছানায় মাথার নিচে দুহাত রেখে চোখ বুজলো।
★★★
মেঘ খাবার খেয়ে রুমে এসে ২-৩ ঘন্টা টানা পড়াশোনা করলো।। HSC পরীক্ষা শেষ হলো এক মাস ও হয় নি কিন্তু পড়াশোনা যেনো ৩ গুণ বেড়ে গেছে। এডমিশন একটা মস্তবড় যুদ্ধ যার একমাত্র অস্ত্র হলো পড়াশোনা তার সাথে অঙ্গাঅঙ্গী ভাবে জরিয়ে আছে ভাগ্য। HSC র রেজাল্ট কবে দিবে ঠিক নেই, পাশ করবে কিনা তাও জানা নেই৷ কিন্তু অনিশ্চিত ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি আগেভাগেই নিতে হচ্ছে। বয়সের তুলনায় মেয়েটা পড়াশোনায় একটু বেশিই এগিয়ে গেছে। ১৮ বছর বয়সে পা দিলো সবেমাত্র ২ মাস হয়েছে। তারমধ্যে HSC পরীক্ষা শেষ । কয়েকমাস পরে সে স্নাতক শিক্ষার্থী হতে চলেছে ভাবতেই কেমন যেনো নিজেকে বড় বড় মনে হয় মেঘের।
পড়াশোনা শেষ করে নিজের বিছানায় শুয়েছে হাতে তার নতুন মোবাইল। কিন্তু করবে কি সে, না আছে ফেসবুক আর না আছে অন্য কোনো একাউন্ট। ইউ*টিউবে ঢুকে কয়েকটা ভিডিও দেখে মোবাইল রেখে দেয়।
শুয়ে ভাবতে লাগে আবির ভাইয়াকে ধন্যবাদ জানানো দরকার কিন্তু সে তো ভয়ে দাঁড়াতেই পারবে না আবিরের সামনে.. পুরোনো স্মৃতিগুলো ভাবতে থাকে...
মেঘ সবেমাত্র ৫ম শ্রেণিতে উঠেছিল । বয়সের গন্ডি ৯-১০ এর মাঝামাঝি । তখন মেঘের একটা বন্ধু হয়েছিল নাম জয়৷ ছেলেটা স্কুলে নতুন এসেই বন্ধত্ব করেছিল মেঘের সাথে। ছোটবেলা পিচ্চিদের বন্ধুত্ব যেমন ছিল, চকলেট শেয়ার করা,টিফিন শেয়ার করা,একসাথে খেলাধুলা করা। ১ টা সপ্তাহ ও হয়নি তাদের বন্ধুত্বের। ৭ দিনের মাথায় আবির স্কুলে গিয়ে মেঘকে আর জয়কে একসাথে খেলতে দেখে। স্কুলের সবার মাঝখানে মেঘের গালে কয়েকটা থাপ্পড় বসিয়ে দিয়েছিল আর রাগান্বিত স্বরে বলেছিল তোকে যদি আর কোনোদিন কোনো ছেলের সাথে কথা বলতে বা খেলতে দেখি তাহলে তোর খবর আছে। তারপর বোনকে টানতে টানতে বাড়িতে নিয়ে আসে, একটাবার বোনের দিকে তাকিয়েও দেখে নি। দুগালে আবিরের ৫ আঙুলের দাগ বসে গেছিলো।
সেইযে থাপ্পড় দিয়েছিল মেঘ এক সপ্তাহ জ্বরে পরে ছিল। মেঘ ছোট বেলা থেকেই খুব অভিমানী ছিল। ছোট্ট মেয়েটা এই থাপ্পড়ের ভয়ে আর আতঙ্কে আর কখনো আবিরের দিকে চোখ তুলে তাকায় নি, কথা বলা তো দূরের বিষয়, আবির বাসায় থাকাকালীন রুম থেকে বের ই হয় নি মেঘবালিকা । আবির ও কখনো খোঁজ নেয় নি মেয়েটার। ছোট্ট মেঘের মনে তখনই জন্ম নেয় আবির ভাই এর প্রতি অভিমান, সীমাহীন অভিযোগ, কষ্ট আর বিতৃষ্ণা। ২ বছর পর দেশ ছাড়ে আবির। এই সময়ের মাঝে মেঘ আবিরের সাথে এক টেবিলে খেতেও বসতো না। আবিরকে দেখলেই যেনো ছুটে পালাতো মেঘ৷ আবির বিদেশ চলে যাওয়ার পর মেঘ আবিরের ভয় থেকে নিজেকে সাবলীল করে আপন মনে রাজত্ব করতে থাকে খান বাড়িতে৷ আবিরের পাশের রুমটায় তার দখলে চলে আসে আবির থাকলে হয়তো কখনোই সে এই রুমে আসতো না।
বিদেশ যাওয়ার পর আবির সবার সাথে ভিডিও কলে কথা বলেছে কিন্তু কথা হয় নি মেঘের সাথে, ২-১ বার মেঘের কথা জিজ্ঞেস করেছিল ঠিকই কিন্তু মেঘ আতঙ্কে কথা বলতে চাই নি। এর পর থেকে আবিরও কখনো মেঘের কথা জিজ্ঞেস করে নি।।
এতবছর পর ভাই বাড়ি এসেছেন, এখনও দেখা হয় নি তারসাথে এরিমধ্যে মারপিট করে ফেলেছেন৷ ছোটবেলায় অনুভূতি প্রকাশ না করতে পারলেও আজ আবিরের কর্মকাণ্ডের কথা শুনে মেঘের মনে একটা নাম ই ঘুরপাক খাচ্ছে সেটা হলো 'হিটলার'। হিটলারের সাথে আবিরের কতটা মিল বা বেমিল তা বিবেচনা করার বিন্দুপরিমাণ ইচ্ছে নেই তার ।। মাথায় একটা চিন্তায় ঘুরছে ধন্যবাদ জানানো উচিত কিন্তু সে কি আদোঃ কথা বলতে পারবে হিটলারের সাথে..??
এসব ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পরলো সে
★★★
ভোর বেলা থেকেই বাড়িতে রান্নার ধুম পরে যায়। তিনভাই সকাল সকাল খেয়ে অফিসে চলে যায়। মীম আর আদিও স্কুলে চলে যায়। মেঘ ঘুম থেকে উঠে ৮ টায়, রাত জাগার কারণে সকালে উঠতে পারে না সে। মাঝে মাঝে গোসল করে খেয়ে বের হয় মাঝে মাঝে এমনিতেই চলে যায়।। ১০-২টা পর্যন্ত বাহিরে কোচিং,তারপর টিউশন শেষ করে বাড়ি ফিরে, ফ্রেশ হয়ে খেয়ে একটু ঘুমাই। বিকালে একটু হৈ-হুল্লোড় করে তারপর পড়াশোনা করে। এই তার বর্তমান জীবন। আজও তার ব্যতিক্রম হলো না।। খেয়ে কোচিং এর উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পরেছে, বাসার গাড়িই তাকে দিয়ে আসে আবার কল দিলে গিয়ে নিয়ে আসে।
ঠিকঠিক ১২ টায় ঘর থেকে বের হয় আবির ধীরগতিতে নিচে আসে , চিন্তিত মুখ দেখে মা মালিহা খান ভীতস্বরে ছেলেকে জিজ্ঞেস করেন, 'কিছু হয়েছে তোর বাবা.?'
আবির মুখের ভারিভাব বজায় রেখে উত্তর দিলেন...
'কিছু হয় নি, খেতে দাও'
ছোটবেলার চঞ্চলতার ছিটেফোঁটাও নেই ছেলেটার মধ্যে এটা ভেবেই বারবার হতাশ হচ্ছেন মালিহা খান। হঠাৎ চোখ পরে ছেলের হাতে ব্যান্ডেজের দিকে, হাতটাও ফুলে গেছে অনেকটা।৷
আবির খাবার খাচ্ছে আর তার মা শান্তস্বরে ছেলেকে বুঝাচ্ছেন, এটা করো না, সেটা করো না, মনে হচ্ছে ৫ বছরের শিশু সে, আগুন পানি চিনে না।। যদিও বাবা মায়ের কাছে সন্তানরা সারাজীবন শিশুই থাকে। খাওয়া শেষে মায়ের থেকে বিদায় নিয়ে বেরিয়ে যায় আবির৷
★★★
মেঘ বাড়ি ফিরেছে ১ ঘন্টা হবে, শাওয়ার নিয়ে নিচে এসেছে খেতে। খাওয়া শেষ।
তানভির রুম থেকে ছুটে এসে জিজ্ঞেস করে
'বড় আম্মু আবির ভাইয়া কোথায়?'
আঁতকে উঠেন মালিহা খান, 'ও তো ২-৩ ঘন্টা আগেই খেয়ে বের হয়েছে, কেন?'
'ইশ,মিস করে ফেললাম'
মালিহা খানঃ কি হয়েছে বাবা?
মেঘ নিরবে তাকিয়ে, ভাই আর বড় আম্মুর কথোপকথন শুনছে আর বুঝার চেষ্টা করছে ঘটনা টা কি৷
তানভির ভাইকে কল দিয়ে জিজ্ঞেস করে, 'কোথায় আছো?'
আবির কি যেনো বললো শুনা যায় নি... তানভিরের চোখে মুখে উত্তেজনা স্পষ্ট।
বড় আম্মু,আম্মু, কাকিমনি বাহিরে চলো
কেউ প্রশ্ন করার আগেই তানভির ছোটে গেলো বাহিরে, তার পিছন পিছন মীম,আদি,মা কাকিরা সবাই দরজা পর্যন্ত গেলো,সবার পিছনে মেঘও গেলো সেখানে৷
এরিমধ্যে বাইকে বাড়ি ঢুকলো আবির, নীল রঙের চকচকে একটা সুন্দর বাইক,হেলমেট টাও নীল।
হেলমেট খুলতে খুলতে তাকায় বাড়ির মানুষের দিকে.... মেঘ অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে
সেই কবে দেখেছিলো আবিরকে সেই আবিরের সাথে এই আবিরের চেহারার কোনো মিল নেই। হেলমেট খুলাতে চুল গুলো এলোমেলো হয়ে গেছে আবিরের, চোখে সানগ্লাস, নেভিব্লু রঙের শার্ট কালো প্যান্টের সাথে ইন করে পরেছে, হাতে কালো ফিতার একটা ঘড়ি, পায়ে শো জুতা। আপাদমস্তক দেখলো আবিরের, হৃদপিণ্ডের চারপ্রকোষ্ঠ ছটপট করতে লাগলো মেঘের। আবিরের দিকে বিভোর দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে সে৷
আবির বাড়ির সকলের উদ্দেশ্যে বললো, 'বাইক টা কিনেছি,কেমন হয়েছে?'
আবিরের কন্ঠ মেঘের মনের গহীনে ধাক্কা খায় এতে হুঁশ ফিরে তার। দাঁড়িয়ে থাকতে পারছে না সে। একদৌড়ে নিজের রুমে ঢুকে দরজা আটকে শুয়ে পরে মেঘ ।।
মীম আর আদি হৈ-হুল্লোড় করছে, আবির ভাইয়ার কাছে আবদার করছে ওদের বাইকে নিয়ে ঘুরার জন্য ।
মালিহা খান ছেলের পানে তাকিয়ে প্রশ্ন করলেন, 'বাসায় ২-৩ টা গাড়ি থাকার পরও বাইক কেনো কিনলে?'
'আমার গাড়িতে চলাচল ভালো লাগে না',অবলীলায় উত্তর দিলো আবির।
পিচ্চিরা খুশি হলেও খুশি হতে পারেন নি মালিহা খান, হালিমা খান আর সালেহা খান। কারণ এই বাড়িতে বাইক ব্যবহার নিষেধ করেছিলেন স্বয়ং আহমদ আলী খান নিজেই। তিনি কোনো এক বয়সে বাইকে এক্সিডেন্ট করেছিলেন সেই থেকে বাইক কিনা বা বাইকে চলাচল নিষিদ্ধ করেছেন। ইকবাল খানের খুব ইচ্ছে ছিল বাইক কেনার কিন্তু বড় ভাইয়ের নিষেধ অমান্য করার সাধ্য নেই তাই কিনতে পারেন নি। তানভির খুব করে চাইছিল বাইক কিনতে, রাজনীতির সুবাদে অনেক জায়গায় চলাচল করতে হয় বাইক থাকলে সুবিধা হয়। বাবা মোজাম্মেল খানকে বলেও ছিল সে, কিন্তু বাবার এক কথা , তোর বড় আব্বু বাইক পছন্দ করে না তোর দরকার পড়লে তুই একটা গাড়ি সবসময় ব্যবহার করিস তারপরও বাইক কিনার নাম মুখে নিস না।
আবির বাড়ি ফিরেছে ২৪ ঘন্টা হবে হয়তো, এরমধ্যে ই বাইক কিনে ফেলছে, এর পরিণাম কি হবে তা ভেবেই ভয়ে আঁতকে যাচ্ছেন বাড়ির তিন বউ।।
পেইজঃ গল্প কথা
★★★
অষ্টাদশীর হৃদয় কাঁ*পছে, কেমন জানি অস্থির লাগছে সবকিছু। পরিচ্ছন্ন নয়নে তাকিয়ে আছে রুমের জানালার দিকে, দৃষ্টি তার অসীম দূরত্বে। কি জানি কি ভাবলো কতক্ষণ হঠাৎ ঝলমলিয়ে উঠলো মেঘ সঙ্গে সঙ্গে চোয়াল শক্ত করে নিজেকে নিজে প্রশ্ন করলো,
' বাই এনি চান্স আমি কি হিটলারটার উপর ক্রাশ খেয়েছি......???'
চলবে......

15/07/2024

চাইলাম অধিকার, হয়ে গেলাম রাজাকার,
গনতন্ত্রের দেশ যখন একক তন্ত্রের রাজকীয়তায় চলে..😢

15/07/2024

যে সম্পর্ক মানসিক যন্ত্রণা দেয়,ভিতরে অশান্তি সৃষ্টি করে এবং আত্মসম্মানে আঘাত আনে সে সম্পর্ক মন থেকে মুছে ফেলা উচিত । হোক সে বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয় স্বজনরা কিংবা প্রিয়জন..💔😭

15/07/2024

#আমৃত্যু_ভালোবাসি_তোকে
#লেখনীতে_সালমা_চৌধুরী
#পর্বঃ০২
এতবছর পর নিজের রুমটা আশ্চর্যান্বিত নয়নে দেখছে আবির। সেই পরিচিত ঘ্রাণ যেখানে সে নিজের জীবনের ১২ টা বছর কাটিয়েছিলো। যেই রুমটা ছিল তার একান্ত ব্যক্তিগত, আজও তাই আছে। একটা জিনিসও এদিক সেদিক হতে দেন নি আবিরের মা 'মালিহা খান'। এমনকি রুমে বছরের পর বছর তালা দিয়ে রেখেছেন তিনি৷ যখন ই ছেলের কথা মনে হতো ছেলের রুমে এসে নিরবে কেঁদে যেতেন যেনো কেউ বুঝতে না পারে৷
আবির রুমে ঢুকে লাগেজ খুলে নিজের পরনের টিশার্ট হাতে শাওয়ার নিতে চলে যায়। শাওয়ার শেষে বের হলেন একটা কফি কালার টিশার্ট আর একটা টাওজার পরে হাতে টাওয়েল নিয়ে মাথার চুল মুছতে মুছতে। খাটে বসে আছে তানভির। লাগেজ নিয়ে এসে রুমেই বসে আছে সে৷
তানভির কে দেখে আবির জিজ্ঞেস করছে,
'কি হলো, কিছু বলবি?'
তানভির মুচকি হেসে জিজ্ঞেস করছে
'আচ্ছা ভাইয়া ঐ লাগেজটা ধরতে দিলি না কেন? কি আছে ঐটাতে?'
আবিরের চক্ষুদ্বয়ে উদ্বেগ স্পষ্ট, চোয়াল শক্ত করে উত্তর দিলো
'ঐটাতে আমার পার্সোনাল কিছু জিনিস আছে৷'
তানভির হাসতে হাসতে উত্তর দেই,
' সেই পার্সোনাল জিনিস গুলো দেখতে চাচ্ছে আমার অবুঝ মন, কি করবো বলো?'
স্বভাবসুলভ গম্ভীর কন্ঠে উত্তর দিলো আবির
'কাউকে দেখানোর জিনিস আশা করি পার্সোনাল হবে না?'
তানভির ভাইয়ের আপত্তিস্বর বুঝতে পেরে এই বিষয়ে আর কিছু বলে নি৷
শুধু জিজ্ঞেস করে,' বিকালে কি বের হবে? '
আবির উপর নিচ মাথা নেড়ে হ্যাঁ সূচক সম্মতি জানায়৷
তানভির কথা না বাড়িয়ে চুপচাপ বিদায় নেয় রুম থেকে৷
আবির খাটের এক কোণায় বসে মোবাইল হাতে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু চেক করতে ব্যস্ত হয়ে পরে।
★★★
মেঘ নিজের রুমে ঢুকে শপিং ব্যাগ খুলে ৩ টা ড্রেস বের করলো। ৩ টা জামা ই অসাধারণ সুন্দর। ২ টা গাউন ড্রেস আর একটা গর্জিয়াছ কাজের থ্রিপিস। ল্যাপটপ টাও খুলে দেখে, তার প্রয়োজনীয় সকল এপ ব্রাউজার অলরেডি ল্যাপটপে সেট করা আছে।
মেঘের দৃষ্টি যায় রেপিং পেপারে মোড়ানো বক্সের দিকে। রেপিং পেপার খুলতেই চোখে পরে ৩ টা উপন্যাসের বই যেগুলোর উপরে ছোট একটা চিরকুটে লিখা 'এডমিশনের পরে পড়বি'৷ তারসাথে একটা ছোট বক্স যেখানে একবক্স রঙিন পাথর। মেঘের এই পাথর গুলো ছোটবেলায় খুব পছন্দ ছিল। তার সাথে একটা iPhone 13 pro max মোবাইলের বক্স। ফোন দেখে মেঘের চক্ষু চরখগাছ। অনেকদিন যাবৎ মনের কোণে সুপ্ত ইচ্ছে ছিল একটা আইফোন কেনার৷ কিন্তু কাউকে বলার মতো সাহস হয় নি তার। এগুলো দেখে খুশিতে গদগদ হয়ে পরেছে মেঘ৷
ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়াকালীন মেঘের যখন কলেজ, প্রাইভেট, কোচিং সব মিলিয়ে ব্যস্ততায় দিন কাটছিলো, তখন তানভির তার পুরোনো একটা ফোন দিয়েছিল মেঘকে। সীমটাও ছিল তানভিরের, বাসার মানুষের বাহিরে শুধু ৩-৪ জন বান্ধবীর নাম্বার ছিল সেই ফোনে। এমনকি স্যারদের কেও নাম্বার দিতে নিষেধ করেছিল কড়া ভাষায়।। তানভির বরাবর ই বোনের ব্যাপারে খুব সিরিয়াস৷ ভাইরা বোনকে শাসন করে ঠিক আছে কিন্তু তানভীর মেঘকে একটু বেশিই শাসনে রেখেছে এত বছর৷
HSC পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে নিজের মায়ের পেটের ভাই তানভিরকে খুব সাহস করে বলেছিলো,
'ভাইয়া পরীক্ষা শেষ করে আমায় একটা নতুন ফোন কিনে দিবা?'
অগ্নিদৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিল তানভির, যেনো মস্ত বড়ো অন্যায় করে ফেলছে।
তারপর মেঘ নতুন ফোনের আশা পুরোপুরি ছেড়ে দিয়েছিল।
আজ সে না চাইতেই আইফোন পেয়ে গেছে, ল্যাপটপ পেয়ে গেছে৷ এ যেনো মেঘ না চাইতেই জল৷ আনমনে ভাবছে, মনে হয় তানভির ভাইয়া বলেছে ফোন আনতে আর ল্যাপটপ আনতে নাহলে ওনি কিভাবে জানবে আমার ফোন নেই।
★★★
এদিকে ১ ঘন্টা যাবৎ ফোনে মনোযোগ দিয়ে কি যেনো কাজ করছে আবির। হঠাৎ আদি দৌড়ে এসে দাঁড়ায় দরজায়
আদিঃ ভাইয়া তোমায় খেতে ডাকছে?
আবিরঃ যা আসছি।
১০ মিনিটের মধ্যে সাদা শার্ট পরে রেডি হয়ে নিচে নামলো আবির।
অসময়ে তেমন কেউ নেই নিচে৷ বিকাল ৪ টা বাজে৷ সবার খাওয়া শেষ অনেক আগেই। মালিহা খান বসে ছিলেন ছেলের জন্য।
ছেলের ফিটফাট হয়ে রেডি হওয়া দেখে মালিহা খান জিজ্ঞেস করছেন, 'কোথাও যাবি?'
আবির,' হ্যাঁ,একটু কাজ আছে!'
আবির চুপচাপ খাবার খাচ্ছে। ছোটবেলা যা যা সে পছন্দ করতো সব রান্না হয়েছে আজ। সব খেতে পারে নি যতটুকু সম্ভব খেয়ে উঠে পরেছে।
এরিমধ্যে তানভির হাজির হয়েছে...
'ভাইয়া রেডি আমি, এখন যাবে নাকি লেইট হবে?'
আবির, 'এখনই বের হবো'
মালিহা খান রান্নাঘর থেকে ডেকে বলছেন, 'গাড়ি নিয়ে বের হবি না? চাবি নিয়ে যাহ...'
আবিরঃ গাড়ি লাগবে না আম্মু
দুই ভাই বের হয়ে গেলো......
★★★
যৌথ পরিবারগুলোর সবচেয়ে আনন্দময় সময় হলো সন্ধ্যাবেলা। বাড়ির সকলে মিলে হৈচৈ করে বিকালের নাস্তা খাওয়া,একটু টিভি দেখা, খেলাধুলা করা,আড্ডা দেয়া৷
সমস্যা শুধু বড় ভাই, তানভির সবসময় মেঘকে চোখে চোখে রাখে৷ কি করছে,কি না করছে, কখন খাচ্ছে, পড়াশোনা করছে কি না এসবকিছু দেখায় যেনো তার একমাত্র কাজ। কিন্তু মীম আর আদিকে কোনোদিন একটা ধমক পর্যন্ত দেয় নি তানভির। এ কেমন দুমুখো ব্যবহার। তানভির যতক্ষণ বাসার বাহিরে থাকে মেঘ ততক্ষণ মুক্ত,স্বাধীন ।
তানভির বাসায় না থাকায় তিনভাই বোন মিলে ছোটাছুটি করছে। মেঘ যা বলে ছোট ২ টা তাই করে। মেঘ আর আবিরের এখনও দেখা হয় নি। মেঘ কোচিং থেকে এসে রুমে যে ঢুকেছিল। তার গিফট নিয়ে ব্যস্ততার কারণে সবে মাত্র রুম থেকে নিচে এসেছে। অন্যদিকে আবির বাসা থেকে চলে গেছে আরও ২ ঘন্টা আগে৷
মেঘ,মীম আর আদির ছোটাছুটি শেষ হয় বড় আব্বু 'জনাব আলী আহমদ খানের' বাসায় প্রবেশ দেখে৷ আহমদ আলী খান বাসায় ঢুকতে ঢুকতে নিজের স্ত্রী মালিহা খানকে জিজ্ঞেস করলেন 'আবির কোথায়?'
মালিহা খান উত্তর করলেন 'ও তো তানভিরকে নিয়ে বের হলো বললো কি কাজ আছে'
আলী আহমদ খান সোফায় বসতে বসতে মেঘের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করলেন, 'পড়াশোনার কি অবস্থা আম্মু?'
মেঘ শান্তস্বরে উত্তর করলো, আলহামদুলিল্লাহ ভালো বড় আব্বু। তবে
'তবে কি?' প্রশ্ন করলেন আলী আহমদ খান
আমার ফিজিক্স আর ম্যাথে একটু সমস্যা, কোচিং এর সাথে কুলাতে পারছি না। প্রাইভেটগুলোতেও অনেকটা এগিয়ে গেছে।
আলী আহমদ খান, ' ঠিক আছে তোমার জন্য প্রাইভেট টিউটর নিয়ে আসবো। কাল বা পরশুর মধ্যেই ম্যানেজ করতেছি , তুমি চিন্তা করো না মন দিয়ে পড়াশোনা করো আম্মু৷ তোমার ভাই তানভির তো আমার কোনো কথা শুনে না আর না শুনে তোমার আব্বুর কথা, কোথা থেকে মাথায় ভূত চেপেছে রাজনীতি করবে৷ পড়াশোনায় গুরুত্ব না দিয়ে রাজনীতিতে গুরুত্ব দিচ্ছে। তুমি পড়াশোনা করো ভালো করে, মেডিকেলে অথবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেনো চান্স টা হয়ে যায়'
'জ্বি বড়আব্বু, চেষ্টা করবো।'
'খেয়েছো কিছু তোমরা?' আলী আহমদ খান জিজ্ঞেস করলেন
এবার উত্তর টা মীম দিলো, 'হ্যাঁ বড় আব্বু খেয়েছি আমরা'
ঠিক আছে এখন রুমে গিয়ে পড়তে বসো।
৩ ভাই বোন কোনো কথা না বলে তিনদিকে যার যার রুমে চলে যায়।
★★★
রাত ৯ টায় বাড়িতে ঢুকে আবির আর তানভির। খাবার টেবিলে খেতে বসেছেন ৩ ভাই আর আদি। মীম, মেঘ কেউ নেই। রান্নাঘরে তিন ঝা খাবার রেডি করছেন।
বিকেলে আবির সাদা শার্ট পরে বেরিয়েছিল। সাদা শার্টের ২-৩ জায়গায় একটু একটু রক্ত লেগে আছে আর আবিরের হাতে ৩ টা ওয়ানটাইম ব্যান্ডেজ লাগানো, নজরে পরে ছোট চাচ্চু ইকবাল খানের।
'কিরে আবির,তোর হাতে কি হয়েছে? শার্টেই বা দাগ কিসের?'
এই কথা শুনে ছুটে আসেন মালিহা খান, কি হয়েছে আবির?
বুকের ভেতর ছ্যাত করে উঠেছে, একমাত্র ছেলের শরীরে একটা আচড় ও মা সহ্য করতে পারেন না।
আবিরঃ তেমন কিছু না, হাতে একটু লেগেছিল । ঠিক হয়ে যাবে, চিন্তা করো না।
আর কথা না বাড়িয়ে সিঁড়ির কাছে চলে যায় আবির।
আলী আহমদ খান ছেলের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করেন, 'খাবে না?'
'না আব্বু। বিকেলে খেয়েছি খিদে নেই। ' এই বলে রুমের দিকে চলে যায় আবির।
আবিরের কন্ঠ শুনে মেঘ রুম থেকে বের হয় তাড়াতাড়ি, এতগুলো গিফট দিলো অবশ্যই ধন্যবাদ জানানো উচিত, ৭ বছরে ভাইয়ের মুখটাও দেখে নি সে৷ কিন্তু কেয়ার রুম থেকে বের হতে হতে আবির রুমে ঢুকে পরেছে।
মেঘের চোখ মুখে নিরবতা, নিচে গিয়ে সবার সাথে খেতে বসে, তানভির ও খেতে বসেছে হাতমুখ ধৌয়ে।
ইকবাল খান তানভিরের উদ্দেশ্যে বলে, 'তুই তো ছিলি আবিরের সাথে কি হয়েছে বল?'
তানভির: চাচ্চু আমি তো ভাইয়ার সাথে বের হয়েছিলাম কিন্তু পরে আমি পার্টি অফিসে চলে গিয়েছিলাম৷ তাই সঠিক জানি না৷
মেঘ যেনো কিছুই বুঝতে পারছে না। বাড়িতে এসেছে ৭-৮ ঘন্টা হয়ে গেছে মানুষটার, অথচ সে এখনও দেখেই নি তাকে তারমধ্যে আবার কি অঘটন ঘটিয়েও ফেলেছে। সে শুধু চাচ্চু আর ভাইয়ের মুখের দিকে তাকাচ্ছে বার বার৷
আহমদ আলী খান গম্ভীর স্বরে তানভিরকে বললেন, 'সে তো তোমার ভাই কম বন্ধু বেশি৷ তাকে বলে দিও কোনো প্রকার মারপিট আর রাজনীতিতে যেনো না জরায়। আর এটাও বলে দিও তাকে, তার বয়সটা কিন্তু আমি পার করে এসেছি৷ তাকে দেশে এনেছি মারপিট করার জন্য না, আমাদের ব্যবসার হাল ধরার জন্য । '
তানভির: আসলে বড় আব্বু সামান্য হাতটা কেটেছে ভাইয়ার৷
আলী আহমদ খান: থাক আমায় কিছু বুঝাতে হবে না। কোনটা মারপিটের কাটা আর কোনটা কেটে যাওয়া আমি তা বুঝি৷ তুমি তো নিজের রাস্তা বেছেই নিয়েছো অন্তত তাকে বুঝাও এসবে যেনো না জরায়
তানভিরঃ জ্বি বড় আব্বু৷
মেঘ আচমকা প্রশ্ন করে বসে, 'কি হয়েছে? '
তানভির মেঘের দিকে চোখ রাঙিয়ে তাকায়, 'তুই চুপচাপ খা'
ইকবাল খান বড় ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে বলে, 'আবির কেনো মারামারি করবে,এতবছর বাহিরে ছিল ছেলেটা, এখানে ওর কে এমন শত্রু আছে?'
বাড়ির সবার মধ্যে নিরবতা কেউ কোনো কথা বলছে না।
মেঘ মনে মনে ভাবছে, 'আবির ভাইয়া মারপিট করেছে? কিন্তু কেনো? এত বছর ভাবতাম আমার ভাই ই পঁচা, রাজনীতি করে, আমায় শাসন করে।৷ কিন্তু আবির ভাই তো দেখা যাচ্ছে পুরাই হিটলার'
চলবে.......

14/07/2024

"রাতের অন্ধকারে আল্লাহকে ডাকুন, তিনি দিনের আলোতে আপনার জীবন রাঙিয়ে দিবেন"
#রাতের_শুভেচ্ছা!!!

Address

Bogra
Puran Bogra
5800

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Inner Power posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share