Md. Mehedi Hasan

Md. Mehedi Hasan Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Md. Mehedi Hasan, Video Creator, Puran Bogra, Rajshahi.
(86)

JOURNALIST|| ACTIVIST || TRAVELLER

Feacbook YouTube যেকোনো সমস্যার জন্য যোগাযোগ করতে পারো আমার IT টিমের সাথে
🌐 adarshoit.com
📞 +881881-455746

Event Photography & Videography Booking Advertisements, Sponsorships Please
Contact:
📞+8801781-169270

16/08/2025

WASA এর পানির কার্ড করতে যে সব ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়..📑📝📋

16/08/2025

মেট্রোরেল এবং মেট্রো স্টেশনের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য..
Student News BD 🎥

16/08/2025

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কার হাট..🚗🚙🚕

ভিডিওতে বুয়েটের ছোট ভাই MD Musfiq Ahmed ❤️ হাজির হবে খুব শীঘ্রই বুয়েটের হল লাইফ, বিভিন্ন হলের ক্যান্টিন ও ক্যাফেটেরিয়...
16/08/2025

ভিডিওতে বুয়েটের ছোট ভাই MD Musfiq Ahmed ❤️ হাজির হবে খুব শীঘ্রই বুয়েটের হল লাইফ, বিভিন্ন হলের ক্যান্টিন ও ক্যাফেটেরিয়ার খাবার রিভিউ, এবং বুয়েটের নানা গাইডলাইন ভিডিও নিয়ে। তোমরা চাইলে তার Mathesis Forge গ্রুপেও যুক্ত হতে পারো ❤️

তোফায়েল ও সানজিদের বন্ধুত্বঃএকজন বুয়েটে প্রথম, অন্যজন মেডিকেলে দ্বিতীয়২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি। চট্টগ্রাম কলেজের আঙিনায় প্র...
16/08/2025

তোফায়েল ও সানজিদের বন্ধুত্বঃ

একজন বুয়েটে প্রথম, অন্যজন মেডিকেলে দ্বিতীয়
২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি। চট্টগ্রাম কলেজের আঙিনায় প্রথম দেখা তোফায়েল আহমেদ ও সানজিদ অপূর্ব বিন সিরাজের। সিনেমা, সিরিজ, গান আর বইয়ের প্রতি সমান আগ্রহ তাদের দ্রুত কাছাকাছি নিয়ে আসে। একসঙ্গে সিনেমা দেখা, নতুন গান শোনা, বইয়ের পৃষ্ঠা ভাগ করে নেওয়া—সব মিলিয়ে জন্ম নেয় এক অটুট বন্ধন।

সময়ের সাথে বদলেছে লক্ষ্য, কিন্তু বদলায়নি বন্ধুত্বের রঙ। এ বছরের ভর্তি পরীক্ষায় তোফায়েল বুয়েটে প্রথম হয়েছেন, আর সানজিদ মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অর্জন করেছেন দ্বিতীয় স্থান। দেশের দুই শীর্ষ প্রতিযোগিতামূলক প্রতিষ্ঠানে জায়গা করে নেওয়া এই সাফল্য তাদের গল্পকে আরও উজ্জ্বল করেছে।

একই স্বপ্ন, একে অপরকে বোঝার ক্ষমতা আর একসঙ্গে এগিয়ে যাওয়ার সাহস—তোফায়েল ও সানজিদের এই বন্ধুত্ব ও অর্জন নিঃসন্দেহে আজকের প্রজন্মের জন্য এক অনুপ্রেরণার নাম।

"একটা মেয়ে আমাকে আন্ডারস্টিমেট করে চ্যালেঞ্জ করেছিল, বলেছিল- তুই যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়ে দেখাতে পারিস, আমি তো...
16/08/2025

"একটা মেয়ে আমাকে আন্ডারস্টিমেট করে চ্যালেঞ্জ করেছিল, বলেছিল- তুই যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়ে দেখাতে পারিস, আমি তোর সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস রিকশায় করে ঘুরবো, আজকে আমি চান্স পেয়ে এই বিষয়টা নিশ্চিত করতে চাই, আই রিজেক্ট ইয়োর প্রপোজাল। এটি আমার অহংকার নয়, এটি আমার প্রতিবাদ"

- জনৈক ঢাবিতে চান্স পাওয়া এক তরুণ।

সিকিউরিটি গার্ডে কাজ করার জন্য ব্যঙ্গ, আজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নয়নপড়াশোনার খরচ জোগাতে এবং অভাবের সংসার চালাতে...
15/08/2025

সিকিউরিটি গার্ডে কাজ করার জন্য ব্যঙ্গ, আজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নয়ন

পড়াশোনার খরচ জোগাতে এবং অভাবের সংসার চালাতে নিরাপত্তারক্ষীর চাকরি করতেন মাসুদুর রহমান নয়ন। অনেকে তাকে ‘দারোয়ান’ বলে উপহাস করত। কিন্তু সেই নয়ন আজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন ও সমাজতত্ত্ব বিভাগের ছাত্র।

ভর্তি পরীক্ষায় সাফল্যের গল্পও চমকপ্রদ—তিনি সুযোগ পেয়েছিলেন আরও ৪টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫টি ইউনিটে:

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় – ইকোনোমিক্স
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় – দর্শন
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় – ইসলামিক স্টাডিজ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় – দর্শন ও সমাজতত্ত্ব

দুঃসময় থেকে লড়াইয়ের শুরু

নয়নের বাড়ি যশোরের বেনাপোলে। তিন ভাইয়ের মধ্যে তিনি ছোট। করোনার পর পরিবারের সবাই কাজ হারান, সংসারে নেমে আসে অভাব। নয়নের পড়াশোনাও হয়ে পড়ে অনিশ্চিত।
এসএসসি পাস করলেও কলেজে ভর্তি হওয়া ছিল অসম্ভব। অনলাইনে ছোটখাট কাজ করে একটি ল্যাপটপ কিনেছিলেন, কিন্তু ভর্তি খরচ জোগাতে সেটি বিক্রি করতে হয়। কলেজে যাতায়াতের দৈনিক ৫০ টাকার ভাড়াও তখন বিলাসিতা মনে হতো।

পড়াশোনা ও জীবিকার সমান্তরাল যাত্রা

এমন পরিস্থিতিতে নয়ন সিদ্ধান্ত নেন—পড়াশোনা এবং জীবিকা, দুটোই চালিয়ে যাবেন। পরিবার ও বড় ভাইদের সহযোগিতায় তিনি বেনাপোল স্থলবন্দরে সিকিউরিটি গার্ডের চাকরি নেন।
ডিউটি ছিল তিন শিফটে, আর নয়ন বেছে নিয়েছিলেন বিকেল ৩টা–রাত ১১টা এবং রাত ১১টা–সকাল ৭টা শিফট।
তার দিন শুরু হতো সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে; কোচিং ও কলেজ শেষে সরাসরি ডিউটিতে যেতেন। নাইট শিফট শেষ করেই সকাল ৭টায় কলেজে হাজির হতেন।

সংগ্রামের মধ্যে স্বপ্নের পথে

নয়ন বলেন,

> “অনেক সময় ক্লাসে চোখে ঘুম চলে আসত। পড়ার সময় পেতাম না। তাই নাইট ডিউটির ফাঁকে অফিসে বসে ফোনের ফ্ল্যাশলাইটে বই পড়তাম। অনেকেই ব্যঙ্গ করে ‘দারোয়ান’ বলেছে, কিন্তু থামিনি।”

আজ নয়ন কেবল একজন সফল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নন—তিনি হাজারো তরুণের জন্য সাহস, অধ্যবসায় ও আত্মবিশ্বাসের জীবন্ত উদাহরণ।

রেবেকা শাফির জীবন কাহিনি জানার পরে আমি রীতিমতো হতবাক। কারণ, যতটুকু আশা করেছিলাম, বাস্তবে সেটি তার চেয়ে অনেক বেশি — একেবা...
15/08/2025

রেবেকা শাফির জীবন কাহিনি জানার পরে আমি রীতিমতো হতবাক। কারণ, যতটুকু আশা করেছিলাম, বাস্তবে সেটি তার চেয়ে অনেক বেশি — একেবারেই ধরা ছোঁয়ার বাইরে!

আসুন, সংক্ষেপে তার অসাধারণ যাত্রা দেখে নেই—

📍 শিক্ষা জীবন (বাংলাদেশ)
SSC ও HSC সম্পন্ন করেছেন Holy Cross থেকে। পরে BUET-এ ভর্তি হওয়ার সুযোগ পান, কিন্তু Caltech থেকে অফার আসায় সেখানে ভর্তি হননি। এরপরের আন্তর্জাতিক সাফল্যের বাকি অংশ তার সিভি-তে পাওয়া যাবে।

📍 পারিবারিক পটভূমি
রেবেকার পরিবার যেন প্রতিভার এক উজ্জ্বল নক্ষত্রমালা—

🔥 বোন: Fariel Shafee

S.B. (MIT) — Major in Physics & Mathematics

Ph.D. in Physics (Princeton University)

🔥 মা: Sultana Shafee

পূর্ব পাকিস্তান মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের মেট্রিক পরীক্ষায় টপ ফিমেল স্কুল-লিভার (Gold Medal)

Intermediate Science, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: মেধা তালিকায় ৭ম স্থান

B.Sc. (Hons) Physics, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: প্রথম শ্রেণি

M.Sc. Physics, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: প্রথম নারী হিসেবে First in First Class

Ph.D. in Theoretical Particle Physics (Cavendish Laboratory, Cambridge University)

Fellow, Girton College, Cambridge

অধ্যাপক, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৭৭–২০১১)

বাংলাদেশ ফিজিক্যাল সোসাইটির সেক্রেটারি ও ভাইস-প্রেসিডেন্টসহ বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পদে দায়িত্ব পালন

🔥 বাবা: Ahmed Shafee (Stephen Hawking-এর সহপাঠী ছিলেন বলে জানা যায়)

পূর্ব পাকিস্তানে মেট্রিক ও I.Sc. পরীক্ষায় শীর্ষস্থান অধিকারী

B.Sc. Physics (DU): সর্বোচ্চ নম্বরের রেকর্ড

Ph.D. in High Energy Physics (Cambridge University)

প্রতিষ্ঠাতা-পরিচালক, Institute of Information Technology, DU

সাবেক চেয়ারম্যান, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ, DU

বহু বছর Bangladesh Physical Society-এর The Physicist জার্নালের সম্পাদক

বর্তমানে উপাচার্য, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়

শেষ কথা
একটি ভালো পরিবার ও অনুকূল পরিবেশ যে সাফল্যের পথে কত বড় ভূমিকা রাখে, রেবেকা শাফি তার জীবনের মাধ্যমে সেটি প্রমাণ করেছেন।
দুঃখজনকভাবে, আমাদের দেশ হয়তো কখনোই রেবেকার মতো প্রতিভাদের ধরে রাখতে পারবে না।

আমাদের বড় সমস্যা হলো—
আমরা পরিবারের ও সমাজের বাঁধা গণ্ডি থেকে বের হতে ভয় পাই। Think Outside the Box আমাদের কাছে যেন অচেনা বিষয়। এর জন্য পরিবারও অনেকাংশে দায়ী—তারা নতুন কিছু শেখানো বা উৎসাহ দেওয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকে।

যতদিন না আমরা এই মানসিকতার পরিবর্তন আনতে পারব, ততদিন রেবেকার মতো গল্প আমাদের কাছে কেবল “বিদেশে চলে যাওয়া মেধাবীদের” তালিকায় যোগ হবে।

বুয়েটের সমাবর্তনে এক যুবক বক্তৃতা দিতে গিয়ে বললেন—“আমার মতো ছাত্র বুয়েট আর দ্বিতীয়টি পাবে না, আর আসবেও না। আমিই শেষ।আমি ...
15/08/2025

বুয়েটের সমাবর্তনে এক যুবক বক্তৃতা দিতে গিয়ে বললেন—
“আমার মতো ছাত্র বুয়েট আর দ্বিতীয়টি পাবে না, আর আসবেও না। আমিই শেষ।

আমি আজ বেরিয়ে যাচ্ছি। আমার মতো আর কোনো ছাত্র এই বুয়েটে ভর্তি হতে পারবে না। আজ আমি গর্বিত যে এত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আমি ছাত্র ছিলাম।”

কথা বলতে বলতে তার চোখ থেকে অবিরাম জল পড়ছিল। তখন একজন প্রফেসর তাকে জিজ্ঞেস করলেন—
“তোমার গর্বিত হওয়ার কারণ কী?”

জবাবে ছেলেটি বলল—
“কমলাপুর রেলস্টেশনের পাশে একচালা এক বস্তির ঘরে আমার জন্ম। হ্যাঁ, আমি বস্তিরই ছেলে। বাবা যখন মারা যান, আমি তখন খুব ছোট। আমাকে বড় করে মানুষ করার জন্য আমার মা দিনের বেলায় ভিক্ষা করতেন আর রাতে এক বাসায় ঝির কাজ করতেন। আমি ওই বস্তিরই স্কুলে পড়তাম। ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় ভালো ছিলাম।

মায়ের একার রোজগারে সংসার চলত না, তাই আমি কমলাপুর স্টেশনে বাদাম বিক্রি করতাম। স্টেশনে বাদাম নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর সময় কোথাও কোনো পড়ে থাকা ইংরেজি পত্রিকা কাগজ কুড়িয়ে এনে পড়ার চেষ্টা করতাম। আমি যখন তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি হই, বস্তির স্কুলে সর্বোচ্চ নম্বর পাই।

আমার পড়াশোনার আগ্রহ দেখে একজন ভদ্রলোক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। আজ সেই ভদ্রলোকের জন্যই আমি এত দূর পর্যন্ত আসতে পেরেছি। এর জন্য আমি ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিই।

আজ আর আমার মা বেঁচে নেই। বেঁচে থাকলে জড়িয়ে ধরে বলতাম—‘মা, তোমার বাদাম বিক্রি করা ছেলে বুয়েট থেকে ইঞ্জিনিয়ার হয়েছে।’ কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস—তিনি তো আর নেই।

তবুও আমার একটাই পরিচয়—আমি বস্তির ছেলে। এই কথা বলতে আমার কোনো দ্বিধা হয় না।”

কথা শেষ করে আবারও চোখ মুছলেন ছেলেটি।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির খবর শুনে কোমা থেকে জেগে উঠলেন তরুণীহৃদ্‌যন্ত্রের বিরল সংক্রমণে কোমায় চলে গিয়েছিলেন চীনের হেনান প্র...
14/08/2025

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির খবর শুনে কোমা থেকে জেগে উঠলেন তরুণী

হৃদ্‌যন্ত্রের বিরল সংক্রমণে কোমায় চলে গিয়েছিলেন চীনের হেনান প্রদেশের ১৮ বছর বয়সী এক তরুণী। তবে তরুণী কোমায় থাকাকালীনই পরিবারের হাতে এলো এক সুখবর।

জিয়াং চেননান নামে ওই তরুণী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তার ভর্তির চিঠিও পাঠিয়েছে। সেই ভর্তির চিঠিই হয়ে উঠল আশ্চর্য এক ‘ওষুধ’, যা জিয়াংকে আবারও ফিরিয়ে এনেছে জীবনযুদ্ধে।সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত জুনে চীনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা ‘গাওকাও’ শেষ করেন জিয়াং চেননান। স্বপ্ন ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে নিজের জীবন গড়ে তোলার। কিন্তু পরীক্ষা শেষ হওয়ার কিছুদিন পরই তিনি জ্বরে আক্রান্ত হন। পরিবার দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যায় তাকে।

চিকিৎসকেরা জানান, জিয়াংয়ের শরীরে ধরা পড়েছে ‘ফুলমিন্যান্ট মায়োকার্ডাইটিস।’ এটি এক বিরল ও মারাত্মক রোগ, যেখানে হঠাৎ হৃদ্‌যন্ত্রে তীব্র প্রদাহ হয় এবং অল্প সময়ের মধ্যে রোগীর মৃত্যু ঘটতে পারে। ভাইরাস, মানসিক চাপ কিংবা অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এর কারণ হতে পারে, তবে জিয়াংয়ের ক্ষেত্রে সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি।অবস্থার অবনতি হলে জিয়াংকে অন্য এক বড় হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই কোমায় চলে যান তিনি। ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) কৃত্রিম হৃদ্‌যন্ত্র-ফুসফুসের সহায়তায় তাকে বাঁচিয়ে রাখা হচ্ছিল।

এদিকে পরিবারের অবস্থা নাজুক। জিয়াংয়ের চিকিৎসার খরচের পেছনে এরই মধ্যেই ২ লাখ ইউয়ানের (প্রায় ২৮ হাজার মার্কিন ডলার) বেশি খরচ হয়ে গেছে। এই টাকা জোগাড় করতে পরিবার বিভিন্ন জায়গা থেকে ঋণ নিয়েছে।

এর মধ্যেই একদিন এল সুসংবাদ। জিয়াং কোমায় যাওয়ার অষ্টম দিন তার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার চিঠি এলো ডাকবাক্সে। মেয়ের স্বপ্ন পূরণের প্রথম ধাপ সফল হয়েছে। বাবা আর দেরি করলেন না। চিঠি হাতে নিয়ে হাসপাতালের আইসিইউতে মেয়ের কাছে পৌঁছালেন। কোমায় থাকা মেয়ের কানে কানে বললেন, আমরা সবাই খুব খুশি, তুমি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছ!

জিয়াংয়ের বাবা দেখলেন এক চমকপ্রদ দৃশ্য, তার মেয়ের চোখের পাতা কেঁপে উঠেছে। চিকিৎসকরা বললেন, কোমা থেকে ফিরে আসার লক্ষ্যে সাড়া দেওয়ার লক্ষণ হতে পারে। পরিবারে নতুন করে আশার আলো জ্বলে উঠল।

পরদিন সকালে ঘটলও আরও বিস্ময়কর ঘটনা, জিয়াং চেননান জ্ঞান ফিরে পেলেন। ভিডিও কলে বাবা-মায়ের সঙ্গে কথা বললেন, যদিও কথা বলা তখনো কষ্টকর ছিল। কিন্তু দুই হাত তুলে ‘ওকে’ ভঙ্গি করে বুঝিয়ে দিলেন, তিনি খুশি এবং শুনতে পাচ্ছেন সবকিছু।

চিকিৎসকরা বললেন, তার হৃদ্‌যন্ত্রের কার্যক্ষমতা এখন পুরোপুরি স্বাভাবিক এবং অবস্থা স্থিতিশীল। কীভাবে এত দ্রুত তিনি জ্ঞান ফিরে পেলেন, তার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি।

💥মেডিকেলের ইতিহাসে এই একজন যিনি সেকন্ড টাইমার হিসেবে মেডিকেলে ফার্স্ট হয়েছেন‼️আমি প্রথমবার পরীক্ষা দিয়ে মেডিকেলে চান্স ...
14/08/2025

💥মেডিকেলের ইতিহাসে এই একজন যিনি সেকন্ড টাইমার হিসেবে মেডিকেলে ফার্স্ট হয়েছেন‼️

আমি প্রথমবার পরীক্ষা দিয়ে মেডিকেলে চান্স পাইনি। ওয়েটিং লিস্টে ছিলাম। সেইবারের মত ভর্তি হই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে, আপ্ল্যাইড ফিজিক্সে। কিন্তু মন টেকেনি। ৫ দিন ক্লাস করে চলে আসলাম। বাসায় বললাম, আবার মেডিকেলের জন্য চেষ্টা করব। আমি খুবই সৌভাগ্যবান যে আমার বাবা মা আমার সকল সিদ্ধান্তে আমার পাশে ছিলেন। অনেক ঝুঁকি নিয়েই ভর্তি বাতিল করে মেডিকেলের জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করলাম। শুরু হলো এক বছরের এক অনিশ্চিত যাত্রা।

একজন সেকেন্ড টাইমার মেডিকেল পরীক্ষার্থীর জন্য এই এক বছরের অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। লক্ষ্য অর্জনে একাগ্রতা যেমন এই সময়ে বাড়ে,, একই সাথে সব হারানোর একটা ভয়ও কাজ করে। আমি দেখতাম আমার বন্ধুরা ইউনিভার্সিটিতে ক্লাস শুরু করে দিয়েছে, অনেকেই আবার ছিল মেডিকেলেই। খুবই কষ্ট লাগতো, ওই একটা বছর ডিপ্রেশনের সাথে কম লড়াই করিনি। সকল হতাশা লুকিয়ে রেখেই পড়তে বসতাম। কি পরিমাণ শ্রম দিয়েছি এখনো ভাবতে অবাক লাগে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা টেবিলে বসে থাকতাম, কত শত প্রশ্ন সলভ করেছি কোন হিসাব নেই। মাঝে মাঝে এত খারাপ লাগতো যে মনে হত আমার পক্ষে আর সম্ভব না। কিন্তু তখনই মনে করতাম আমি কেন শুরু করেছি। মনে বিশ্বাস রেখেছি যে আমি পারবোই।👍
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা বেশ ভালো দিলাম। বের হয়ে শুনলাম, সবারই বেশ ভাল হয়েছে। প্রশ্ন মিলাতে যেয়ে দেখলাম, কয়েকটা ভুল করেছি। আমার মধ্যে ভয় ঢুকে গেল যে এবারও হয়ত হবে না।🥺🥺
এরপরের দুইদিন যে কি দুশ্চিন্তার মধ্যে ছিলাম ভাষায় বলতে পারবো না। লুকিয়ে লুকিয়ে কাঁদতাম। রেজাল্টের দিন দুপুরে মোবাইলে মেসেজ আসলো।
আমার নামের নিচে পজিশনের জায়গায় লেখা- ০০১
আলহামদুলিল্লাহ! 🤲🤲🥰🥰
আম্মু আমাকে আমার আপুসহ জড়িয়ে ধরেছিল। আমি এক বছর যে পরিশ্রম করেছি সৃষ্টিকর্তা তার ফল দিলেন ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম স্থানের মাধ্যমে।
রোল ১ হবার বিড়ম্বনা কম না। সবসময় ভাইভা আমাকে দিয়ে শুরু হয়। টিচাররা সবসময় ক্লাসে এসে আমাকেই প্রথমে খুঁজেন। ক্লাস পালানোর তো প্রশ্নই আসেনা! তারপরেও খুবই গর্ব হয় যখন নিজেকে আমার প্রাণপ্রিয় ব্যাচ বাঁধভাঙা বাহাত্তরের মুখপাত্র ও প্রতিনিধি হিসেবে দেখি। রোল ১ হবার কারণে শিক্ষকদেরও সান্নিধ্যে আসা যায়। এটা এমন একটা সুযোগ যেটা পাবার সৌভাগ্য সকলের হয়না।
আমি মনে করি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাবার জন্য যেই গুণটা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তা হল ধৈর্য। এর পাশাপাশি দরকার পরিশ্রমের। আমাদের মধ্যে অনেকেই অসম্ভব মেধাবী আছে কিন্তু শুধুমাত্র পরিশ্রম ও চর্চার অভাবে তারা ভর্তি পরীক্ষায় পিছিয়ে পড়ে। জীবনে সফল হতে পরিশ্রম ও আত্মবিশ্বাসের কোন বিকল্প নেই।
থেমে যেও না! থেমে গেলেও থেমেই থেকো না! আবার উঠে দাঁড়াও! ইনশাআল্লাহ বিজয়ের দেখা মিলবেই! 👍
Iffat Kamal Bappy
K-72
First position in Medical Admission test 2014-15

এটা কি দাবি করলো ভাই। আমার কথা হচ্ছে এতো বড় অভিযোগ যেহেতু উঠেছে এটা নিয়ে সঠিক তথ্য জানানো উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের
14/08/2025

এটা কি দাবি করলো ভাই। আমার কথা হচ্ছে এতো বড় অভিযোগ যেহেতু উঠেছে এটা নিয়ে সঠিক তথ্য জানানো উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের

Address

Puran Bogra
Rājshāhi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md. Mehedi Hasan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md. Mehedi Hasan:

Share

Category