ফী-সাবিলিল্লাহ্ সংগঠন

ফী-সাবিলিল্লাহ্ সংগঠন Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from ফী-সাবিলিল্লাহ্ সংগঠন, Digital creator, Mohishkhocha, Rangpur.

ফী-সাবিলিল্লাহ্ সংগঠনের কাজ হল: গরীব, দুঃখী, অসহায়,মেহনতি,বিধবা,প্রতিবন্ধী, মানুষের পাশে থাকা|

আপনারা চাইলে আমাদের সাথে অসহায় মানুষের পাশে থাকতে পারেন :

বিকাশ: 01309570829
নগদ: 01309570829
রকেট: 01309570829
যোগাযোগ: 01309570829/01763-095536

ইনশাআল্লাহ
11/09/2025

ইনশাআল্লাহ

মানুষের কল্যানকর কাজের মাধ্যমে প্রিয় সংগঠন আরো বহু দুর এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। যারা নিজ ইচ্ছায় মানবিক কাজ করতে ইচ্ছুক তার...
10/09/2025

মানুষের কল্যানকর কাজের মাধ্যমে প্রিয় সংগঠন আরো বহু দুর এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। যারা নিজ ইচ্ছায় মানবিক কাজ করতে ইচ্ছুক তারা আসুন আমাদের সাথে স্বাগতম কাঁধে, কাঁধ মিলিয়ে কাজ করি অসহায় মানুষের জন্য। মানুষ তো মানুষের জন্য।

মানবতার কল্যাণে আমরা "@ফী_সাবিলিল্লাহ্ সামাজিক সংগঠন" !
আমরা মানুষের কল্যাণে কাজে বিশ্বাসী আমাদের পরিচয় আমরা স্বেচ্ছাসেবী।

03/09/2025

আসুন আমরা নিয়মিত দান করি

লালমনিরহাটের মিথুন রায় সুযোগ পেয়েও ডুয়েটে ভর্তি অনিশ্চিতভর্তি সুযোগ পেয়েও ঢাকা প্রকৌল প্রযুক্তি  বিশ্ববিদ্যালয়(ডুয়েটে) ভ...
03/09/2025

লালমনিরহাটের মিথুন রায় সুযোগ পেয়েও ডুয়েটে ভর্তি অনিশ্চিত

ভর্তি সুযোগ পেয়েও ঢাকা প্রকৌল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(ডুয়েটে) ভর্তি অনিশ্চিত মুদি দোকানের কর্মচারী অদম্য মেধাবী মিথুন রায়ের।

মিথুন রায় লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের কুরুল গ্রামের দিনমজুর মিলন চন্দ্রের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, নিজের জায়গা জমি না থাকায় অন্যের জমিতে কৃষি শ্রমিক হিসেবে দিনমজুরী আয়ে চলে মিলন চন্দ্রের ৫ সদস্যের সংসার। অভাব অনাটনের মাঝেও সন্তানদের লেখা পড়ায় বেশ আগ্রহী দিনমজুর মিলন চন্দ্র। এক ছেলে ও দুই মেয়ের লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। বড় ছেলে মিথুন রায় অত্যান্ত মেধাবী। দারিদ্রতার কষাঘাতে জর্জারিত সংসার থেকে খেয়ে না খেয়ে ছেলের লেখা পড়ার খরচ যোগিয়েছেন মিলন চন্দ্র।

বড় ছেলে মিথুন রায় স্থানীয় ইটাপোতা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০২০ সালে ৪.৭২ জিপিএ নিয়ে এসএসসি পাশ করে রংপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়। টাকার অভাবে লেখাপড়া বন্ধের উপক্রম হলে কলেজের ক্লাশের ফাঁকে ফাঁকে একটি মুদির দোকানের কর্মচারী ও প্রাইভেট পড়ায়ে নিজের খরচ চালান মিথুন। চার বছর খেয়ে না খেয়ে কঠোর পরিশ্রম করে ২০২৪ সালে ৩.৮৭ পেয়ে ডিপ্লোমা পাশ করে এলাকাবাসীকে তাক লাগিয়ে দেয়।

নিজেকে দক্ষ প্রকৌশলী করতে ঢাকা প্রকৌশল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএসসি ভর্তির আবেদন করে মিথুন রায়। মুদির দোকানে কর্মচারীর কাজের ফাঁকে পড়ালেখা করে ডুয়েটের ভর্তি যুদ্ধে অংশ নেন। অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর কঠোর পরিশ্রমে মিথুন রায় ডুয়েটে বিএসসি পড়তে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়। সুযোগ আসে জীবনের লক্ষ্যে পৌছার। কিন্তু সু খবরের মাঝে আর্থিক সংকটের দুঃচিন্তা এসে দাঁড়ায়। সুযোগ পেলেও ডুয়েটে ভর্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়ে তার। ডুয়েটে ভর্তি হতে আগামী ৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভর্তি ফি ১০ হাজার টাকা, বই খাতা থাকা খাওয়াসহ অনুষঙ্গিক মিলে গুনতে হবে প্রায় ৪০/৫০ হাজার টাকা। যা তার পরিবারের সাধ্যের বাহিরে।

ডুয়েটে ভর্তির জন্য আর্থিক সহায়তা চেয়ে জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত আবেদনও করেছেন মিথুন রায়। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন সাড়া মেলেনি। অপর দিকে ভর্তির দিন ঘনিয়ে আসছে। ফলে দিন যত যাচ্ছে ভর্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে, দীর্ঘ দিনের লালিত স্বপ্ন মাঝ পথে ভেঙে যাওয়ার শ্বঙ্কা দেখা দিয়েছে। এখন পর্যন্ত টাকার কোন ব্যবস্থা হয়নি।

ইটোপোতা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মকবুল হোসেন বলেন, মিথুন আমার প্রতিবেশি ও আমার ছাত্র। সে অত্যান্ত মেধাবী। তাকে সহায়তা করলে সে তার স্বপ্ন পুরন করতে পারবে।

মিথুন রায়ের মা প্রভাতি রানী বলেন, হামার মিথুন না কি ইঞ্জিনিয়ার হইবে। সেই জন্য মাইনসের (অন্যের) বাড়িতে ঝিয়ে কাজ করে টাকা দিয়েছি। এলা না কি ঢাকায় ভর্তি হতে ৪০/৫০ হাজার টাকা লাগে। হামরা গরিব মানুষ এত টাকা কোনটে পাই। কায়ো কি আছে মোর বেটাক টাকা দিয়ে পড়াইবে? । দিলে ভগবানের কাছে তার জন্য আর্শিবাদ করমো।

মিথুনের বাবা মিলন চন্দ্র বলেন, খেয়ে না খেয়ে টাকা দিয়েছি মিথুন পড়ালেখা করেছে। তার স্বপ্ন ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার। কিন্তু গরিব মানুষ তাকে এত টাকা কেমনে দেই। কোথায় পাবো এত টাকা। কেউ সাহায্য করলে মিথুন বড় ইঞ্জিনিয়ার হইতো। তাই বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানান তিনি।

মিথুন রায় বলেন, স্কুল জীবন থেকে স্বপ্ন দেখছি প্রকৌশলী হয়ে দেশের জন্য কাজ করব। সেই স্বপ্ন পুরন করতে বার বার প্রতিবন্ধকতা হয়েছে অভাব নামক দানব। তবে সব প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে ডুয়েটে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়েছি। এখন আর পারছি না। একই সঙ্গে এত টাকা দেয়া আমার পরিবারের পক্ষে কোন ভাবেই সম্ভব হচ্ছে না। মাঝ পথে স্বপ্নের অপমৃত্যুও মেনে নিতে পারছি না। তাই সমাজের বিত্তবানদের কাছে আর্থিক সহায়তার আবেদন করছি।

মোগলহাট ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আসাদুল হক মন্টু বলেন, মিথুন গরিব হলেও অত্যান্ত মেধাবী। তাকে সহায়তা করলে সে তার স্বপ্ন পুরন করতে পারবে। তার স্বপ্ন পুরনে সমাজের বিত্তবানদের সহায়তা কামনা করেন তিনি।

সদস্য হতে চাইলে যোগাযোগ করুন ফী-সাবিলিল্লাহ্ সংগঠন
28/08/2025

সদস্য হতে চাইলে যোগাযোগ করুন ফী-সাবিলিল্লাহ্ সংগঠন

23/08/2025

অসহায় ও বিপদাগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ যদি আপনার থাকে তাহলে অব্যশই তাৎক্ষণিক তাদের পাশে দাঁড়ান।
মনে রাখবেন একটা সময় আপনার সবই থাকবে শুধুমাএ একটা জিনিস ছাড়া সেইটা হলো "সুযোগ ফী-সাবিলিল্লাহ্ সংগঠন

23/08/2025

আলহামদুলিল্লাহ বিবাহযোগ্য কন্যার বিয়েতে আমাদের ফী-সাবিলিল্লাহ্ সংগঠন পক্ষ থেকে কিছু হাদিয়া দান করলাম

আজকের বন্যার চিত্র স্থান :দক্ষিণ বালাপাড়া আমের তল ফী-সাবিলিল্লাহ্ সংগঠন
13/08/2025

আজকের বন্যার চিত্র
স্থান :দক্ষিণ বালাপাড়া আমের তল ফী-সাবিলিল্লাহ্ সংগঠন

04/08/2025

আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন
আপনারা সবাই নিয়মিত দান করবেন আমাদের আশে পাশে অসহায়,এতিম,মিসকিন,গরিব মেধাবি ছাত্র-ছাত্রী ইনশাআল্লাহ

আলহামদুলিল্লাহ লিভারের সনস্যা জনিতএক অসহায় পরিবারকে আর্থিক সহায়তা করলাম ফী-সাবিলিল্লাহ্ সংগঠন
02/08/2025

আলহামদুলিল্লাহ
লিভারের সনস্যা জনিত
এক অসহায় পরিবারকে
আর্থিক সহায়তা করলাম ফী-সাবিলিল্লাহ্ সংগঠন

01/08/2025

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ভাই বোনেরা আপনারা
সবাই কেমন আছেন

Address

Mohishkhocha
Rangpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ফী-সাবিলিল্লাহ্ সংগঠন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share