O m a r シ

O m a r シ ❤️🌹Assalamu Alaikum Wa Rohmatullah🌹❤
Welcome to my page. I'm a Muslim📿 Non-smoker🚭 Honest🤵 Bangladeshi 🇧🇩 Height-5'11"🧍 BG B+🩸

24/07/2025

সন্তানকে যে কোনো দুর্ঘটনা ও বিপদ থেকে রক্ষা করার ৩টি আমল

সন্তানের জন্য প্রতিদিন মাত্র কয়েক মিনিট সময় বের করে নিচের ৩টি কুরআনিক আমল করুন। ইনশাআল্লাহ, আপনার সন্তান থাকবেন আল্লাহর রক্ষণাবেক্ষণে।

---
★১. সূরা ফালাক ও সূরা নাস – ‘দুই রক্ষাকবচ’

রাসূল ﷺ নিজ হাতে হাসান ও হুসাইন রা.-কে এই দুই সূরা পড়ে ফুঁ দিয়ে হেফাজতের দোয়া করতেন।

➡️ নিয়ম:

সকালে ও সন্ধ্যায় ৩ বার করে সূরা ফালাক ও সূরা নাস পড়ে সন্তানের উপর ফুঁ দিন।

না থাকলে দূর থেকেও পড়ে তাঁর জন্য নিয়ত করুন।

★২. আয়াতুল কুরসি – ২৪ ঘণ্টার পাহারা

হাদীসে আছে, কেউ আয়াতুল কুরসি পড়লে আল্লাহ তার জন্য একজন ফিরিশতা পাহারায় নিযুক্ত করেন।

➡️ নিয়ম:

সন্তান ঘর থেকে বের হওয়ার আগে আয়াতুল কুরসি পড়ে মাথায় হাত রেখে ফুঁ দিন।

ঘুমানোর সময়ও এই আয়াত পড়ে দিন।

★৩. ৬ দিক থেকে হেফাজতের দোয়া

এই দোয়াটি সন্তানের চারপাশের অজানা সব বিপদ থেকে হেফাজতের জন্য অনেক উলামা নিয়মিত পড়ার পরামর্শ দেন।

📖 দোয়া:
اللَّهُمَّ احْفَظْهُ مِنْ بَيْنِ يَدَيْهِ، وَمِنْ خَلْفِهِ، وَعَنْ يَمِينِهِ، وَعَنْ شِمَالِهِ، وَمِنْ فَوْقِهِ، وَأَعُوذُ بِعَظَمَتِكَ أَنْ يُغْتَالَ مِنْ تَحْتِهِ
উচ্চারণ:
আল্লাহুম্মা ইহফাযহু মিম্বাইনি ইয়াদাইহি, ওয়া মিন খলফিহি, ওয়া আন ইয়ামিনিহি, ওয়া আন শিমালিহি, ওয়া মিন ফাওকিহি, ওয়া আ’উযু বি‘আজমাতিকা আন ইউঘতাালা মিন তাহতিহি।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমার সন্তানকে সামনের, পেছনের, ডান, বাঁ, উপর ও নিচ থেকে সব বিপদ থেকে হেফাজত করুন।

➡️ নিয়ম:

সকালে বা রাতে সন্তানের জন্য এই দোয়াটি অন্তত একবার হলেও পড়ুন।

সঠিকভাবে ব্যাংক সেটাপ না করলেকষ্টের ডলার পকেটে আসবেনা, তাই সঠিকভাবে পে-আউট সেটাপ করবেন..!!⛳ফেসবুক পে আউট অ্যাকাউন্ট সেটআ...
22/07/2025

সঠিকভাবে ব্যাংক সেটাপ না করলে
কষ্টের ডলার পকেটে আসবেনা, তাই সঠিকভাবে পে-আউট সেটাপ করবেন..!!
⛳ফেসবুক পে আউট অ্যাকাউন্ট সেটআপ করার পুরো প্রক্রিয়াটি (A to Z) নিচে ধাপে ধাপে দেওয়া হলো। এটি মূলত তাদের জন্য যারা Facebook Monetization (যেমন Reels Bonus, In-Stream Ads, Stars ইত্যাদি) থেকে ইনকাম পান এবং টাকা তোলার জন্য পেমেন্ট সেটআপ করতে চান।

Step-by-Step: Facebook Payout Account Setup (A to Z)

1. Business Manager বা Professional Dashboard এ লগইন করুন

আপনার page এ যান

"Professional Dashboard" অথবা "Monetization" অপশন সিলেক্ট করুন

যদি Business Manager ইউজ করছেন, তাহলে business.facebook.com থেকে লগইন করুন

2. Payouts Section এ যান

Monetization বা Professional Dashboard থেকে “Payouts” এ ক্লিক করুন

যদি এটা প্রথমবার হয়, তাহলে আপনাকে নতুন Payout অ্যাকাউন্ট সেট করতে বলবে

3. পেমেন্ট অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন

“Add Payout Account” বা “Set Up Payouts” বাটনে ক্লিক করুন

এরপর Facebook আপনাকে Stripe বা Direct Bank পদ্ধতি বেছে নিতে বলবে (বাংলাদেশে সাধারণত ব্যাংক ট্রান্সফারই হয়)

4. ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক তথ্য দিন

আপনার পূর্ণ নাম (ন্যাশনাল আইডি অনুযায়ী)

জন্ম তারিখ

ঠিকানা (ঠিকমতো দিন)

মোবাইল নম্বর (OTP আসবে)

National ID / Passport ইনফরমেশন (যদি চায়)

5. ট্যাক্স ইনফরমেশন দিন (Tax Form)

Facebook মার্কিন কোম্পানি হওয়ায় Tax Form পূরণ করতে হয়

আপনি যদি বাংলাদেশে থাকেন:

Individual সিলেক্ট করুন

W-8BEN ফর্ম পূরণ করুন (নন-ইউএস রেসিডেন্টদের জন্য)

TIN না থাকলে ফাঁকা রাখতে পারেন, তাতে সমস্যা হয় না

6. ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ইনফরমেশন দিন

Bank Name

SWIFT Code (প্রতিটি ব্যাংকের SWIFT Code আছে )

Bank Account Number

Account Holder Name

Routing Number

7. রিভিউ ও সাবমিট করুন

সব তথ্য একবার দেখে নিন

“Submit” চাপুন

Facebook সাধারণত 1–3 দিনে রিভিউ করে নেয়

8. পেমেন্ট পেতে প্রস্তুত!

যদি সবকিছু ঠিক থাকে, তাহলে Approved স্ট্যাটাস দেখাবে

ইনকাম করলে মাসের নির্দিষ্ট তারিখে (যেমন 21 তারিখ) ব্যাংকে টাকা চলে আসবে

টিপস:

NID অনুযায়ী নাম ও ইনফো অবশ্যই ঠিক রাখুন

নিয়মিত “Payouts” এবং “Monetization” সেকশন চেক করুন..⛳⛳⛳⛳

নতুনদের জন্য শুভকামনা..⛳⛳

Create an account or log in to Facebook. Connect with friends, family and other people you know. Share photos and videos, send messages and get updates.

22/07/2025

বাংলাদেশে মোট ২৬টি ক্যাডার রয়েছে। এর মধ্যে ১৪টি সাধারণ ক্যাডার এবং ১২টি পেশাগত ও কারিগরি ক্যাডার।

সাধারণ ক্যাডারগুলো হলো:
১. প্রশাসন ক্যাডার (Administration Cadre)
২. পুলিশ ক্যাডার (Police Cadre)
৩. ইকোনমিক ক্যাডার (Economic Cadre)
৪. অডিট এন্ড একাউন্টস ক্যাডার (Audit and Accounts Cadre)
৫. কাস্টমস এন্ড ভ্যাট ক্যাডার (Customs and VAT Cadre)
৬. ট্যাক্সেশন ক্যাডার (Taxation Cadre)
৭. সমবায় ক্যাডার (Cooperative Cadre)
৮. ডাক ও টেলিযোগাযোগ ক্যাডার (Posts and Telecommunications Cadre)
৯. রেলওয়ে পরিবহন ও বাণিজ্যিক ক্যাডার (Railway Transportation and Commercial Cadre)
১০. পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডার (Family Planning Cadre)
১১. খাদ্য ক্যাডার (Food Cadre)
১২. অ্যানসার ক্যাডার (Answer Cadre)
১৩. তথ্য ক্যাডার (Information Cadre)
১৪. আনসার ও ভিডিপি ক্যাডার (Ansar and VDP Cadre)

পেশাগত ও কারিগরি ক্যাডারগুলো হলো:
১. পররাষ্ট্র ক্যাডার (Foreign Cadre)
২. প্রকৌশল ক্যাডার (Engineering Cadre)
৩. মৎস্য ক্যাডার (Fisheries Cadre)
৪. পশুসম্পদ ক্যাডার (Livestock Cadre)
৫. বন ক্যাডার (Forest Cadre)
৬. স্বাস্থ্য ক্যাডার (Health Cadre)
৭. শিক্ষা ক্যাডার (Education Cadre)
৮. টেক্সটাইল ক্যাডার (Textile Cadre)
৯. যুব উন্নয়ন ক্যাডার (Youth Development Cadre)
১০. নিরীক্ষা ও হিসাব ক্যাডার (Audit and Accounts Cadre)
১১. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্যাডার (Science and Technology Cadre)
১২. খাদ্য ক্যাডার (Food Cadre)

======================================

বিভিন্ন ক্যাডারের পদক্রম

বিসিএস পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পদক্রম
সচিব > অতিরিক্ত সচিব > মহাপরিচালক> পরিচালক> সিনিয়র সহকারী সচিব> সহকারী সচিব

বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডারের পদক্রম
Ambassador/High Commissioner>Minister>Councilor> First Secretary> Second Secretary> Third Secretary/ Asisstant Secretary

বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে পদক্রম
বিভাগীয় কমিশনার > অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার >জেলা প্রশাসক> অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক> উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা > সহকারী কমিশনার/সিনিয়র সহকারী কমিশনার > সহকারী কমিশনার (ভূমি)

বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের সচিবালয়ের পদক্রম
সিনিয়র সচিব > সচিব> অতিরিক্ত সচিব> যুগ্ম সচিব > উপসচিব> সিনিয়র সহকারী সচিব >সহকারী সচিব

বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের পদক্রম
মহাপুলিশ পরিদর্শক (IGP)>অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক (Add. I.G.)> উপ- মহাপুলিশ পরিদর্শক (D.I.G.)> অতিরিক্ত উপ- মহপরিদর্শক (Add. D.I.G.)>পুলিশ সুপার (SP)> অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (Add. SP)> সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (Sr. ASP)> সহকারী পুলিশ সুপার ( ASP)

বিসিএস শুল্ক ও আবগারি ক্যাডারের পদক্রম
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্যগণ > কমিশনার > অতিরিক্ত কমিশনার > যুগ্ম-কমিশনার >উপ-কমিশনার > সহকারী কমিশনার

বিসিএস কর ক্যাডারের পদক্রম
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্যগণ > কর কমিশনার > অতিরিক্ত কর কমিশনার > যুগ্ম কর কমিশনার >উপ কর কমিশনার > সহকারী কর কমিশনার

বিসিএস হিসাব ও নিরীক্ষক ক্যাডারের পদক্রম
মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক >হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক > উপ-হিসাব নিরীক্ষক অতিরিক্ত হিসাব ও নিয়ন্ত্রক >উপ-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক > সহকারী হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক

বিসিএস ইকনমি ক্যাডারের পদক্রম
বিভাগীয় প্রধান > যুগ্ম- প্রধান > উপ-প্রধান > ঊর্ধ্বতন সহকারী প্রধান > সহকারী প্রধান

22/07/2025

আপনি ফুটপাত দিয়ে হাঁটছেন, অপরিকল্পিত নির্মাণাধীন ভবন থেকে আপনার মাথায় ইট পড়ে আপনি প্রাণ হা'রাবেন।

রেস্টুরেন্টে পরিবারের সঙ্গে এক খুশির উপলক্ষ্য নিয়ে খেতে গেছেন, অননুমোদিত গ্যাস লাইনের বি'স্ফো'রণে আপনি প্রাণ হা'রাবেন৷

নিয়ম মেনে ড্রাইভিং বা রাইডিং করছেন, ধনীর নেশাগ্রস্ত আদুরে দুলাল গাড়িচা'পা দিয়ে আপনার প্রাণ'না'শ করবে৷

প্রভাবশালীদের সাথে দ্ব'ন্দ্বে জড়াবেন, পাথর দিয়ে পি'ষে আপনার প্রাণ'না'শ করা হবে, আপনার লা'শের উপর উঠে নৃত্য করা হবে।

মানুষের অধিকার নিয়ে সোচ্চার হবেন, আয়না ঘর আপনাকে বলবে, "আহো ভাতিজা, আহো!"

গ্রাম থেকে ঢাকা এসে একটা ফ্যাক্টরিতে কাজ করে ঘষেমেজে নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করার চেষ্টা করবেন, ভবন ধ্ব'সে প্রাণ হা'রাবেন।

নারী হয়ে নির্বিঘ্নে লেখাপড়া, চাকরি-বাকরি করতে যাবেন, যৌ'ন হয়'রানির শিকার হবেন একশোতে একশো৷ ধ'র্ষি'তা হওয়ার সুযোগও কম না৷

শাসনযন্ত্রের অপ'শাসনের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলবেন, আপনার পরিবার আপনার মৃ'তদেহটাও খুঁজে পাবে না৷

আপনার সন্তান বাহিরে খেলছে, সিটি কর্পোরেশনের অবহেলিত উন্মুক্ত ম্যানহোলে পড়ে প্রাণ হা'রাবে।

সন্তানকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠাবেন, তার মৃ'তদেহ পাবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পুকুরে।

সর্বশেষ, আপনার সন্তানকে স্কুলে পাঠাবেন, সা'মরিক বিমান বি'ধ্ব'স্ত হয়ে আরো দুয়েকশো সন্তানের সাথে আপনার সন্তানেরও প্রাণ নিবে৷

আর হ্যাঁ, এগুলোর ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করেন? তাহলে বলবো আপনারা বড্ড বোকা৷

জি, এটাই এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে অবস্থিত ক্রান্তীয় মৌসুমি জলবায়ুর মাছে ভাতে বাঙালির বাংলাদেশ।

© মূল লেখকের নাম পাওয়া যায় নি

21/07/2025

আজকের সমাজে এক অদ্ভুত প্রতিযোগিতা চলেছে —

> ❝সহবাসে যদি ৩০ মিনিট না পারো — তুমি শক্তিশালী পুরুষ নও!❞

এই ধারণা শুধু ভুল না — এটি স্বাস্থ্যবিরোধী, বৈজ্ঞানিকভাবে অস্বাভাবিক এবং দাম্পত্য সম্পর্কের জন্য ক্ষতিকর।

---

📊 এখন চলুন দেখা যাক আন্তর্জাতিক গবেষণায় কী বলা হয়েছে:

🔹 গবেষণা ১: (Pennsylvania State University, USA)

👉 গবেষক Dr. Eric Corty এবং Jenay Guardiani-এর নেতৃত্বে এক যৌন স্বাস্থ্য জরিপে দেখা যায়:

ধরন সহবাসের সময়কাল (গড়)

“Too short” ১–২ মিনিট
“Adequate” ৩–৭ মিনিট
“Desirable” ৭–১৩ মিনিট
“Too long” ১০–২০ মিনিটের বেশি (অনেক নারী বিরক্ত বা ব্যথা অনুভব করে)

📌 এই গবেষণা অনুযায়ী, ৩–৭ মিনিট সহবাসই অধিকাংশ দম্পতির জন্য যথেষ্ট এবং স্বাভাবিক।

---

🔹 গবেষণা ২: (Journal of Sexual Medicine, 2008)

👉 ৫০০ দম্পতির উপর পরিচালিত এক আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গেছে:

প্রবেশের পর গড় সহবাসকাল: ৫.৪ মিনিট

“থ্রাস্ট” সংখ্যা (পুশ ইন–আউট): গড়ে ১০০–৫০০ বার, যার চেয়ে বেশি হলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে ক্লান্তি বা বিরক্তি তৈরি হয়।

📌 গবেষকরা বলেন:

> “Longer in*******se is not equal to better satisfaction. Connection, communication and emotional intimacy matter far more.”

---

🔹 গবেষণা ৩: (University of Queensland, Australia)

👉 Dr. Brendan Zietsch-এর নেতৃত্বে পরিচালিত গবেষণায় বলা হয়:

“Intercourse duration does not correlate with relationship satisfaction.”

অর্থাৎ, সহবাসের সময় বেশি হলেও দাম্পত্য সুখ বাড়ে না, বরং সঙ্গীর চাহিদা ও আরাম বোঝাই আসল বিষয়।

---

📛 সমাজ কী শিখাচ্ছে?

🔴 “৩০ মিনিট না পারলে ব্যর্থ”
🔴 “হাজার বার থ্রাস্টই সুখ”
🔴 “দ্রুত বীর্যপাত মানেই দুর্বলতা”

এই সব কুসংস্কার পুরুষদের মনে দুশ্চিন্তা, হীনম্মন্যতা ও আত্মবিশ্বাসহীনতা তৈরি করে।
আর স্ত্রীদের জন্য এটি হতে পারে — শরীরী কষ্ট, মানসিক দুরত্ব, নিরব ক্ষোভ।

---

❌ থ্রাস্টের সংখ্যা
❌ সময়ের দৈর্ঘ্য
— এগুলোর উপর কোনো গৌরব বা শর্ত নেই।

---

✅ উপসংহার:

> ❝ সহবাসে সাফল্য মানে — কতবার পুশ ইন–আউট হলো নয়, বরং স্ত্রী চোখ বন্ধ

©

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচ...
20/07/2025

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচে যাবে। কিন্তু অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবে না! তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।"

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।

ধরুন, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। আপনি খেলেন ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আপনি সুস্থ হয়ে গেলেন। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেল। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করল নিজেরা নিজেরা।

তারা ভাবল, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকে না এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করে না!

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়াগুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকে না। তিনি যখন হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ওই এন্টিবায়োটিক কাজ করে না। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করে না, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হাসপাতাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবে না। সামান্য সর্দিতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।

উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। "মেডিসিনের বাইবেল" নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registant against this Drugs in the subcontinent'' অর্থাৎ এই জীবাণুটি উপমহাদেশের এই ওষুধগুলোকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়ে বেশি জরুরি। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা। আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা।

রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসিতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Azithromycin, Cefixime, Cefuroxime অথবা Levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কত দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষুধটি ১ ডোজ খাবেন, সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

রিজিকের ব্যাপারে একটি গভীর সত্য।কোনো কিছু যদি আপনার রিজিকে লেখা থাকে, তাহলে হাজার বাঁধা পেরিয়ে, হাজার পথ ঘুরে একদিন ঠিক...
20/07/2025

রিজিকের ব্যাপারে একটি গভীর সত্য।

কোনো কিছু যদি আপনার রিজিকে লেখা থাকে, তাহলে হাজার বাঁধা পেরিয়ে, হাজার পথ ঘুরে একদিন ঠিকই আপনার কাছে চলে আসবে।
আর যদি রিজিকে না থাকে, তবে যতই চেষ্টা করুন না কেন হাতের মুঠোতে এসেও সেটা ফঁসকে যাবে।

তাই হতাশা নয়, বিশ্বাস রাখুন আল্লাহর লিখা তাকদিরের উপর। হা-হুতাশে নয়, বরং দোয়া আর ধৈর্যে জীবন কাটান।
যে সময়টা আপনার জন্য, ঠিক সেসময়েই আপনি আপনার প্রাপ্যটা পেয়ে যাবেন #ইনশাআল্লাহ।

আসুন, হতাশা থেকে বেরিয়ে আশার আলোয় পথ চলি।

হে আল্লাহ, আমাদের সকলকে বরকতময় ও হালাল রিজিক দান করুন,,, #আমিন 🤲

জীবন হোক সুন্দর, রিজিক হোক পরিপূর্ণ।

ভিটামিন ডি নিয়ে কিছু কথা:আপনি ভেবেছেন এটা শুধু একটা ভিটামিন? বাস্তবে, ভিটামিন ডি আমাদের শরীরে কাজ করে একটি শক্তিশালী স্ট...
20/07/2025

ভিটামিন ডি নিয়ে কিছু কথা:

আপনি ভেবেছেন এটা শুধু একটা ভিটামিন? বাস্তবে, ভিটামিন ডি আমাদের শরীরে কাজ করে একটি শক্তিশালী স্টেরয়েড হরমোনের মতো। টেস্টোস্টেরন, ইস্ট্রোজেন বা কর্টিসলের মতোই, এটি কোলেস্টেরল থেকে উৎপন্ন হয় এবং আমাদের দেহের বহু গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে।

সূর্যের আলোর সংস্পর্শে এলে, আমাদের ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরি হতে শুরু করে। এরপর এটি লিভার এবং কিডনিতে দুটি ধাপে রূপান্তরিত হয়ে সক্রিয় হরমোনাল রূপ নেয়, যেটিকে বলে ক্যালসিট্রায়ল (Calcitriol)।

এই ক্যালসিট্রায়ল শরীরের কোষে থাকা ভিটামিন ডি রিসেপ্টরের (VDR) সঙ্গে যুক্ত হয়ে জিনের কার্যকলাপে প্রভাব ফেলে, অর্থাৎ, কিছু জিন অন বা অফ করে দেয়। এর মানে, ভিটামিন ডি কেবল হাড় শক্ত রাখে না; এটি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা, দেহে প্রদাহের পরিমাণ, ফসফেটের ভারসাম্য এবং কোষের বৃদ্ধি ও মেরামতের কাজেও গভীরভাবে জড়িত।

তাই প্রতিদিন একটু রোদ পোহানো বা সাপ্লিমেন্ট নেওয়া মানে শুধু ভিটামিন নেওয়া নয়, আপনি নিজের শরীরের এক গুরুত্বপূর্ণ হরমোনাল সিস্টেমকে সক্রিয় করছেন।

আমার এক বন্ধু ফার্স্ট ইয়ার থেকে বিসিএস প্রস্তুতি শুরু করেছিল।ক্লাসের অনেকেই "বিসিএস..বিসিএস" বলে খেপাত।  আমার সাথে দেখা ...
19/07/2025

আমার এক বন্ধু ফার্স্ট ইয়ার থেকে বিসিএস প্রস্তুতি শুরু করেছিল।ক্লাসের অনেকেই "বিসিএস..বিসিএস" বলে খেপাত। আমার সাথে দেখা হলেই বলতাম, "কি রে...ক্যাডার.." এইসব কথা শুনলে দারুণ রাগ করত। এই কারণে আমিও আরও বেশি বলতাম। থার্ড ইয়ারে প্রায় বিসিএস এর সিলেবাস পুরা শেষ করে ফেলল। একাডেমিক রেজাল্টও মোটামোটি ভাল ছিল। আমরা মোটামোটি ধরেই নিছিলাম আমাদের ব্যচ থেকে যদি কারও আগে গভমেন্ট জব হয় তা হইলে ওর হবে। একদিন শুনলাম হাসপাতালে পেটের সমস্যার জন্য। দেখতে গেলাম। ডাক্তার বলল অপারেশন করতে হবে। করা হল। সাক্সেস্ফুল। দেখা করতে গেলে বলল এক্সাম পেছা কয়েকদিন তাহলেই দিতে পারব। এই কথা বলার পরের দিনই মারা গেল। সাথে নিয়ে গেল ক্যাডার হবার আকাঙ্খা, বিসিএস প্রস্তুতি, সব স্বপ্ন।

আমি আগে অনেক বেশি ফিউচার ওরিয়েন্টেড ছিলাম। এরপর থেকে দিন হিসাবে চলি। কিছুটা পড়াশোনা, কিছুটা বিনোদন, উপাসনা।

সবকিছুই এভারেজ। কয়েকদিন খুব পরিশ্রম করলে সামনে সুখ আর সুখ এই হিসাব বাদ। এখন হিসাব করি দিনটা কেমন কাটল। দিনের চাহিদা দিনে মেটাই। আমার লাইফের ৮০% ডিপ্রেশন, দুশ্চিন্তা কমে গেছে।

ঘটনাটা শেয়ার করলাম যেন কেউ চাইলে এই পদ্ধতিতে ডিপ্রেশন দুশ্চিন্তা কমাতে পারেন :)

© Kamrul Iftekhar

আমার বয়স ৩০ ও আমার স্ত্রীর বয়স ২৫। আমাদের বিয়ের ৪ বছর চলছে। আমি একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরী করি। আমার স্ত্রী এমনিতে স...
19/07/2025

আমার বয়স ৩০ ও আমার স্ত্রীর বয়স ২৫। আমাদের বিয়ের ৪ বছর চলছে। আমি একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরী করি। আমার স্ত্রী এমনিতে সাংসারিক, গুনবতী, সুন্দরী ওর সবই ভালো কিন্তু তাকে নিয়ে আমি সন্তুষ্ট না। বিয়ের এত সময় পর ও তার কিছু আচরন আমাকে ক"ষ্ট দেয়।
আমি আমার জীবনে কখনো প্রেম করি নাই, এজন্য আমার স্ত্রীকে নিয়ে আমার আশা একটু বেশি ছিলো। সে একটু রোমান্টিক হবে, আমাকে ভালোবাসবে এইটুকুই চেয়েছিলাম।
আমি তার সাথে একটু দু"ষ্ট''মি বা চাইল্ডিশ আচরন করলে সে বি"র"ক্ত হয় "বলে আমি নাকি এখনো বাচ্চা, আমার মধ্যে ম্যাচুরিটি আসে নাই।"
আমরা যখন পাশাপাশি থাকি, তখন আমি তার সাথে একটু গা ঘে"ষে বসে থাকি! আমার ভালো লাগে এটা, কিন্তু তার সহ্য হয়না।
বিয়ের প্রথমে যখন এগুলা করতো, ভাবতাম যে "এখনো হয়তো মানিয়ে নিতে পারেনি, আস্তে আস্তে সব ঠিক হয়ে যাবে।" কিন্তু আজকের প্রায় ১.৫ বছর হয়ে গেলো, সবই আগের মতো।
এছাড়া ও শা"রী*রি"ক সম্পর্কের সময় আজ পর্যন্ত কখনো নিজে থেকে সাড়া দেয়নি। যতবার করেছি, আমি ই নিজে থেকে ডেকেছি।
অনেকবার চেষ্টা করেছি, তাকে আর নিজ থেকে সাড়া দিবো না! কিন্তু নিজেকে ক"ন্ট্রো"ল করতে পারি নাই। মাঝখান দিয়ে কতো স্পেশাল ডে গেল, কোনদিন নিজ থেকে সারপ্রাইজ দেয়নি।
আমার জন্ম দিনের সময় বললো "শুভ জন্মদিন তোমাকে" অথচ তার জন্মদিনে আমি তাকে সাপ্রাইজ দিয়েছিলাম, কেক কা/টা, গিফট দেওয়া সব ই করেছিলাম আমি।
সব পুরুষই চায় তার বউ যেন তার জন্য সুন্দর করে সাজে, সুন্দর শাড়ি পরে। আমার প্রিয় রঙ নীল! আমি তাকে কিছুদিন আগে একটা নীল শাড়ি কিনে দিয়ে বললাম "কাল তো শুক্রবার, তুমি গোসল করার পর আমার জন্য এই শাড়ি টা পড়ে থেকো।"
নামাজ পড়ে বাসায় এসে দেখি, সে তার পুরাতন একটা থ্রী পিস পরে আমার সামনে আসছে।
সেই সময় মনে এতো রা"গ হয়েছে কি আর বলবো! তবে রা"গের থেকে বেশি মনে ক"ষ্ট পেয়েছি। আর তার মা নানী দ-জ্জা-ল টাইপের।
মানুষ নাকি মান-সি"ক ও শা"রী"রিক তৃ"প্তি"র জন্য বিয়ে করে। আর আমি বিয়ে করে শা/রী"রিক ও মান-সি"ক দুইভাবেই অ"সু"স্থ।
এমনভাবে সংসার করে যেনো আমি পরপুরুষ।
মেয়েরা এমন হয় কেন? 😥

স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার কারণ সমূহ-
19/07/2025

স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার কারণ সমূহ-

মহিলার বয়স মাত্র ২৯ বছর। সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে বাচ্চা জন্ম দেয়ার কয়েকদিন পর  গাইনী ডিপার্টমেন্টে চিকিৎসকের শরণাপন্...
18/07/2025

মহিলার বয়স মাত্র ২৯ বছর। সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে বাচ্চা জন্ম দেয়ার কয়েকদিন পর গাইনী ডিপার্টমেন্টে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন জ্বর নিয়ে এবং এর সাথে তখনই/পরবর্তীতে Diarrhoea দেখা দেয়।

ঐ সময় জ্বরের কারণ হিসেবে underlying Infection চিন্তা করে পেশেন্ট কে হসপিটালে ভর্তির পরামর্শ দেয়া হয়। সেলাইয়ের জায়গার একটা অংশ কিছুটা আদ্র থাকায় সেখানে ইনফেকশন চিন্তা করা হয়। প্রথমে এম্পেরিয়াল এন্টিবায়োটিক শুরু করা হয় কিন্তু রোগীর তেমন উন্নতি নেই। বরং শরীরের গলার নিচে-বুকে-পিঠে বিভিন্ন জায়গায় Rash দেখা। গাইনোকলজিস্ট Antibiotic এর Drug Reaction চিন্তা করে Antibiotic বন্ধ করেন।

পরবর্তীতে আদ্র জায়গা থেকে Swab নিয়ে কালচারের জন্য পাঠানো হয় কিন্তু কালচারে কোন গ্রোথ ছিল না। পরবর্তীতে কয়েক দফায় এন্টাবায়োটিক পরিবর্তন করা হয়। এর পাশাপাশি ব্লাড কালচার করা হয় সেখানেও কোনো গ্রোথ পাওয়া যায় নি। এছাড়া জ্বরের কারণ খোঁজার জন্য টিবি সহ সম্ভাব্য অন্যান্য পরীক্ষাও করা হয় কিন্তু কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি।

যেহেতু ডেঙ্গু সিজন চলছে ডেঙ্গু টেস্টও করা হয়েছিল ডেঙ্গু টেস্ট নেগেটিভ, Platelet count নরমাল।

এর মধ্যে মেডিসিন ডিপার্টমেন্টে কল দেয়া হয় মেডিসিনের সিনিয়র ডাক্তার এসেও কোনো ক্লোজ খুঁজে পাচ্ছেন না।
এন্টিবায়োটিক পরিবর্তন করা হল কিন্তু উন্নতি নেই।

এর মধ্যে রোগীর CBC পরীক্ষায় দেখা যায় যে wbc কাউন্ট দিন দিন কমে যাচ্ছে। জন্ডিস দেখা দিয়েছে, বিলিরুবিন বেশি। এলবুমিন ও কমে যাচ্ছে।

Procalcitonin level, HBsAg, Anti HCV সহ অনেক টেস্ট করা হয়েছিল সব নরমাল। এদিকে Albumin দিয়েও Albumin লেভেল নরমালে রাখা যাচ্ছে না বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ট্রাই করেও রোগীর কোন উন্নতি হচ্ছে না
কিন্তু কেন এমন হলো তার কোন ব্যাখ্যা ও দিতে পারছেন না ডাক্তাররা।

সবশেষে উনারা বলেন যে, Septicemia থেকে Multiorgan failure এর দিকে যাচ্ছে পেশেন্ট।

ঐ মুহূর্তে ডা. খাইরুল ভাইয়ার ডাক পড়ে। ভাইয়া ওয়ার্ডে গিয়ে পেশেন্ট কে দেখেন। একেবারে শুরু থেকে হিস্ট্রি নেন এবং প্রশ্ন করে পাওয়া একটা ক্লু থেকে ডায়াগনোসিস করেন। সেই মুহূর্তে ভাইয়া মোবাইলে থাকা পেশেন্টের Rash এর ছবি টা আমাকে দেখান।

পেশেন্টের হিস্ট্রি + Rash এর ছবি টা দেখে আমার মনে পড়ে যায় ১/২ বছর আগে বিশিষ্ট হেমাটোলজিস্ট Prof. Dr. Akhil Ranjon Biswas স্যারের শেয়ার করা দুটি কেইস হিস্ট্রি পড়েছিলাম Haematology Society of Bangladesh এর ওয়েবসাইটে। এবং এই পেশেন্টের Rash ও স্যারের শেয়ার করা পেশেন্টের Rash এর ছবির সাথে মিলে যাচ্ছে।

তখন ভাই কে জিজ্ঞেস করলাম, উনার ডায়াগনোসিস কি Blood Transfusion Associated GVHD(Graft Versus Host Disease)?

তখন ভাই জানালেন যে পেশেন্টের সিজারের সময় ব্লাড ডোনেট করে তার আপন ভাই। কেউ আসলে সেই হিস্ট্রি টা নেন নি। সবাই আসলে সিজার পরবর্তী জ্বরের কারণ হিসেবে Infective cause চিন্তা করছিলেন। তাই কোনো কনক্লুসনে আসতে পারছিলেন না কেইস টি নিয়ে। যেহেতু অনেক টেস্ট অলরেডি করা হয়ে গেছে এবং ভাইয়াও অতীতে এমন কেইস দেখেছেন তাই উনি আগ বাড়িয়ে ব্লাড ট্রান্সফিউসন হিস্ট্রি নিয়েছেন এবং ডায়াগনোসিস করতে পেরেছিলেন। আর বাইরে থেকে এলবুমিন দেয়া সত্ত্বেও পেশেন্টের এলবুমিন লেভেল কমে যাচ্ছিল তার কারণ হিসেবে ভাইয়া বললেন এক্ষেত্রে Protein loosing Enteropathy হয়।

কিন্তু GVHD এর মর্টালিটি রেইট যেহেতু অনেক বেশি, এই পেশেন্ট আসলে সার্ভাইভ করার সম্ভাবনা খুব কম ছিল। (আমি পূর্বে যে দুটো কেইস পড়েছিলাম সেই দুজনই মারা যান। একজনের ক্ষেত্রে ব্লাড ডোনার ছিলেন আপন ভাই, আরেকজনের ক্ষেত্রে আপন ছেলে।)

এই মহিলার শেষ CBC তে WBC count ছিল মাত্র ২৩০/মাইক্রো লিটার (!!!)। Neutrophil 08%, Lymphocyte 90%. ESR= 45.

পরবর্তীতে তাকে হেমোটলজি ওয়ার্ডে ট্রান্সফার করা হয়। ভাইয়া আমাকে নিয়ে যান হেমোটলজি ওয়ার্ডে ভর্তি এই পেশেন্ট দেখানোর জন্য এবং ঐ সময় অধ্যাপক ডা. আখিল রন্জন বিশ্বাস স্যারও ওয়ার্ডে রাউন্ড দিচ্ছিলেন। কিন্তু এই পেশেন্টের বেডে গিয়ে পেশেন্ট কে পাওয়া যায় নি। কারণ উনিও GVHD এর মত একটি Grievous condition এর নিকট হার মেনে মৃত্যুবরণ করেছেন।

আল্লাহ মেহেরবানী করে রোগী কে বেশেহত নসীব করুন।
ডা. খাইরুল ভাইয়া কে অসংখ্য ধন্যবাদ কেইস টি শেয়ার করার জন্য। এর আগে TA-GVHD এর সেইম আরেকটি কেইস ভাইয়া ডায়াগনোসিস করেন যেখানে Open Heart Surgery এর পর পেশেন্টের জ্বর এবং Rash দেখা দেয়। সার্জারীর সময় নিকটাত্মীয় থেকে রক্ত নেন ঐ পেশেন্ট এবং কয়েকদিনের মধ্যেই মরণঘাতী এই রোগে মৃত্যুবরণ করেন।

Take_Home_Message:
নিকটাত্মীয় থেকে রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন। নিকটাত্মীয়ের রক্ত মৃত্যুর কারণ হতে পারে। সাধারনত Blood Transfusion এর ২ দিন থেকে ৩০ দিন পর এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। Immunocompromised গ্রহীতার ক্ষেত্রে রিস্ক সবচেয়ে বেশি থাকে, তবে দৃশ্যত সুস্থ গ্রহীতার ক্ষেত্রেও Rarely এমনটা ঘটে থাকে।

এর বিস্তারিত ব্যাখা দিতে গিলে অনেক বড় হয়ে যাবে লেখা। সংক্ষেপে বললে, নিকটাত্মীয়ের সাথে আপনার HLA matching থাকায় আপনার রক্তে থাকা T cell(প্রতিরক্ষা কোষ) ডোনারের রক্তে থাকা T cell কে নিজের/Self হিসেবে মনে করবে, তাই তাকে কিছু করবে না। কিন্তু ডোনারের T cell আপনার শরীরে প্রবেশের পর আপনার দেহ কোষগুলো কে Non self/Foreign হিসেবে মনে করবে এবং বিভিন্ন অঙ্গের কোষ গুলো ধ্বংস করতে শুরু করবে। যাতে মৃত্যুর সম্ভাবনা উন্নত বিশ্বেই ৯০% এর বেশি। তবে মাত্র ১% এরও কম কেইসে এটা ঘটে থাকে, অর্থাৎ খুব রেয়ার। কিন্তু হলে যেহেতু রক্ষা নেই, তাই নিকটাত্মীয়ের রক্ত এভয়েড করাই যুক্তিযুক্ত।

বোঝার সুবিধার্থে সাধারন ভাষায় বললে,
বাইরের রাষ্ট্রের কেউ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করতে গেলে বিজিবি তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। কিন্তু ধরুন বাংলাদেশ বিজিবির পোশাক পরে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রের সৈনিকরা এদেশে প্রবেশ করল এবং বাংলাদেশ বিজিবি ঐ সকল সৈনিক কে নিজেদের লোক মনে করে কিছুই করল না। এই সুযোগে ঐ সৈনিকরা এদেশে বংশবৃদ্ধি করলো এবং বাংলাদেশের সাধারন মানুষ দের মারতে থাকলো। ঠিক এটাই ঘটে TA-GVHD তে।
*বিজিবি= গ্রহীতার রক্তের T cell(প্রতিরক্ষা কোষ)
*সৈনিক= দাতার রক্তের T cell(প্রতিরক্ষা কোষ)

♦বিশেষ করে আপন ভাই/বোন, বাবা /মা, ছেলে/ মেয়ে, ভাতিজা/ভাতিজি, ভাগিনা/ভাগিনী থেকে রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন। আপন ভাতিজা থেকে রক্ত নিয়ে TA-GVHD হয়ে মারা গেছেন এমন কেইসও আছে।

এফসিপিএস মেডিসিনে গোল্ড মেডেল পাওয়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক Dr. Khairul Islam (MBBS,MCPS,FCPS) ভাই। ভাই শুধু ডিগ্রীধারী বিশেষজ্ঞই নন, ক্লিনিসিয়ান হিসেবেও খুবই ভালো। একাডেমিক ও মানবিক একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ। ভাইয়ের সাথে দেখা হলে সবসময় বিভিন্ন কেইস নিয়ে অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। কেইস নিয়ে কৌতুহল থাকায় শুনতে/জানতে ভালো লাগে এবং থিংকিং ক্যাপাবিলিটি বাড়ানোর চেষ্টা করি। সেদিন ভাইয়া একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।

বি: দ্র: ইংরেজিতে একটা কথা আছে,, Knowledge increases by Sharing, not by Saving! এই সিরিজের সবগুলো লিখাই একাডেমিক আলোচনার জন্য।

Dr. Fahim Uddin
Khulna Medical College
Session: 2012-2013

♣যদি ইমার্জেন্সি সিচুয়েশনে কোনো ডোনার খুঁজে না পাওয়া যায় তখন নিকটাত্মীয় থেকেও বাধ্য হয়ে ব্লাড নিতে হয়, তবে সেক্ষেত্রে ডোনারের ব্লাড Irradiation করে গ্রহীতার শরীরে দেওয়া হয়।

পড়াশেষে Done লিখুন এবং জনস্বার্থে শেয়ার করুন।

Address

Joypur
Rājshāhi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when O m a r シ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to O m a r シ:

Share

Category