O m a r シ

O m a r シ ❤️🌹Assalamu Alaikum Wa Rohmatullah🌹❤
Welcome to my page. I'm a Muslim📿 Non-smoker🚭 Honest🤵 Bangladeshi 🇧🇩 Height-5'11"🧍 BG B+🩸

AI দিয়ে ভিডিও বানানো এখন ৫ মিনিটের কাজ!আগে যেখানে ভিডিও বানাতে স্ক্রিপ্ট, ভয়েস, এডিটিং, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক — সব মিলিয়ে...
14/08/2025

AI দিয়ে ভিডিও বানানো এখন ৫ মিনিটের কাজ!
আগে যেখানে ভিডিও বানাতে স্ক্রিপ্ট, ভয়েস, এডিটিং, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক — সব মিলিয়ে ৩–৪ ঘণ্টা লাগতো,
এখন AI দিয়ে সব কাজ ৫–১০ মিনিটেই সম্ভব!

তুমি শুধু স্ক্রিপ্ট দাও বা কয়েকটা লাইন লিখো, বাকি কাজগুলো AI নিজেই করে দিবে —
✔️ ভয়েসওভার
✔️ ভিডিও ক্লিপ
✔️ সাবটাইটেল
✔️ ট্রানজিশন
✔️ মিউজিক
✔️ থাম্বনেইল

👇 নিচে দিচ্ছি ৬টি ফ্রি বা ফ্রি-লিমিটেড AI টুল, যেগুলো দিয়ে ভিডিও বানানো যায় খুব সহজে:

1️⃣ InVideo AI
👉 স্ক্রিপ্ট দিলেই ভয়েসসহ অটো ভিডিও তৈরি
🌐 invideo.io
📌 ফ্রি ইউজাররা 720p ভিডিও এক্সপোর্ট করতে পারে

2️⃣ Pictory.ai
👉 ব্লগ বা আর্টিকেল থেকে রেডি-মেইড ভিডিও
📌 অটো সাবটাইটেল, হাইলাইট, সিনক্রোনাইজ
🌐 pictory.ai

3️⃣ Fliki.ai
👉 বাংলায় ভয়েসওভারসহ শর্ট ভিডিও বানাও
📌 ভয়েস ক্লোনিং ও সাবটাইটেল সাপোর্ট
🌐 fliki.ai

4️⃣ Kaiber.ai
👉 মিউজিক, স্ক্রিপ্ট বা ভিডিও দিয়ে AI অ্যানিমেটেড ভিডিও বানায়
📌 ট্রেন্ডি ও সিনেম্যাটিক ভিডিওর জন্য সেরা
🌐 kaiber.ai

5️⃣ Runway.ml (Gen-2)
👉 শুধু টেক্সট দিয়েই 4 সেকেন্ডের রিয়েলস্টিক ভিডিও বানায়
📌 "A tiger walking in the forest" লিখলে সেটার ভিডিও বানায়!
🌐 runwayml.com

6️⃣ CapCut AI
👉 ভিডিও অটো কাট, জুম, ট্রানজিশন, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক সব একসাথে
📌 মোবাইল ও পিসি দুই ভার্সনেই ফ্রি
🌐 capcut.com

🎯 Tips:
AI ভিডিও বানিয়ে তুমি চাইলে —
🎥 Facebook Reel
🎥 TikTok
🎥 YouTube Shorts
এমনকি Fiverr/Upwork-এ ক্লায়েন্ট কাজও করতে পারো!

📌 আগে সময় লাগতো ভিডিও বানাতে, এখন সময় লাগে আইডিয়া ভাবতে!
📌 এখন যারা শিখবে, ভবিষ্যৎ তারাই গড়বে।

04/08/2025

#অভিভাবকদের বলবো:
সন্তানকে ডাক্তারি-ইনজিনিয়ারিং পড়ানোর জন্য পাগল হইয়েন না।

বড় বড় ডাক্তারের চেম্বারে গিয়ে আপনার চোখ ধাঁধিয়ে গেছে। বাপরে বাপ। ৪০ টা রুগী সিরিয়ালে। প্রতি রুগী ৫০০ করে হলে দিনে ২০,০০০ টাকা। মাসে ৬ লাখ টাকা হালালভাবে। আমাদের ছেলে ডাক্তারই হবে। শোন গ্যাদা, অমুকের পাও ধুয়ে পানি খা।

বা আপনার টাকা আছে। ৩০ লাখ টাকা দিয়ে মেয়েকে প্রাইভেট মেডিকেলে দিয়েছেন। ডাক্তার হয়ে গেলে ৫ বছরে ও টাকা উঠে আসবে ভাবছেন?

৯০% সম্ভাবনা যে, সর্বোচ্চ মেধা দিয়েও আপনার ছেলে মাসে ২০,০০০/- টাকা আনতে পারবে না। দিনে ২০ হাজারের স্বপ্ন পূরণ হবার নয়। আপনার শখ পূরণ করতে গিয়ে কৈশোর-যৌবন সব বরবাদ করবেন না আপনার সন্তানের।

যাদের চেম্বারে গিয়ে আপনার খায়েশ জন্মেছে, তাদের সময় সারা দেশে ডাক্তারই ছিল ১০ হাজার। আর এখন ১ লাখ ২৫ হাজার+। ঝাঁকে ঝাঁকে মেডিকেল কলেজ। বিশেষজ্ঞ হবার সুযোগ সে তুলনায় বাড়েনি। অহেতুক প্রেসার তৈরি ছাড়া সে আর কিছুই পাবে না আপনার এই দিনে ২০ হাজার টাকার স্বপ্নে।

★লক্ষ্য যদি টাকা হয়, তবে দুনিয়াতে আরও বহু কিছু আছে। ৩০-৪৫ বছর, এই সময়টা যারা সচ্ছল ও ধনী থাকতে চায়, তাদের না আসা উচিত ডাক্তারি পেশায়। এই সময়টাও যারা বাপ থেকে সাহায্য নিতে পারবেন, তারা ডাক্তারি পড়বেন। আমার বয়স ৩৫, পোস্টগ্র্যাড করছি, বাপের থেকে সাহায্য নিচ্ছি মাসে ২০ হাজারের উপরে।

√. অল্প বয়সে যাদের বেশি টাকা দরকার, তাদের জন্য পরামর্শ:

১. পলিটেকনিকে পড়ে ২০ বছর বয়সে বিদেশ গমন। ৩০ বছরে দেশে এসে একবারে বিয়ে করা। সঞ্চয় কাউকে না দিয়ে সংরক্ষণ করা।

২. প্রোগ্রামিং ইত্যাদি শিখে ফ্রীল্যান্সিং করে ১৮ বছর থেকেই পসার জমান।

৩. এসএসসি/এইচএসসির পর থেকেই ব্যবসা শেখা ও ছোটো বিনিয়োগ বেশি শ্রম দিয়ে ব্যবসা শুরু করা। ৩০ বছর বয়সে আশা করা যায় আপনার ব্যবসা একাধিক ট্রায়ালের পর দাঁড়িয়ে যাবে।

৪. মেরিন অফিসার/ মেরিন ইনজিনিয়ার হতে পারেন। ভালো মেধা থাকলে ৩০ বছরের মাঝে কোটি দশেক ব্যাংক-ব্যালেন্স থাকবে। এরপর হয় বিয়েশাদী করে আর গেলেন না। বা বছরে ৪-৬ মাস (শরয়ী অনুমোদন সাপেক্ষে) সাগরে থাকলেন। বাকি সময় পরিবারকে সময় দিলেন। ব্যবসাপাতি করলেন।

একটা অকেজো সার্টিফিকেটের জন্য ৬-৭ বছর নষ্ট করবেন না। শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে ভাবছেন? ৩০-৩২ বছরে আপনার কাছে বেসরকারি ভার্সিটিতে অনার্স-মাস্টার্স করার পয়সা চলে আসবে। বাবার টাকায় না, নিজের টাকায় পড়তে পারবেন। সার্টিফিকেট এখন পণ্য। টাকা থাকলে কিনতে পারবেন। সময়-মেধা খরচ করার দরকার নেই। ভেবে দেখতে পারেন।

★ আসলেই জ্ঞান অর্জন ও জ্ঞানের জন্য ত্যাগ স্বীকারে যারা আগ্রহী। তারা এইচএসসির মধ্যে...
- ইংরেজি রীডিং-রাইটিং এ প্রো হোন।

- এনালিটিক্যাল রিজনিং বাড়ান। বাজারে নানান বই পাওয়া যায় 'গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা' বাড়ানোর।

এবার ভার্সিটিতে যেকোনো সাবজেক্টে পড়ুন। ঘাড় গুঁজে পড়ুন। ভার্সিটি কালচার থেকে দূরে থাকুন। সিজিপিএ হাই রাখুন। বিদেশে উচ্চশিক্ষার ফিকির রাখুন। ডাক্তারি পড়ার ঐ ৩০ লাখ এই রাস্তায় ব্যয় হলে নিঃসন্দেহে আন্তর্জাতিক মানের স্কলার হয়ে যাবেন। ডাক্তারি না পড়লেই আপনি ৩০-৪৫ বছরের মাঝে এতো কিছু পেতে পারেন, যা ডাক্তারি পড়লে পাবেন না।

আর এমবিবিএস পাসকৃত নব্য জুনিয়র ডাক্তার দের কথা আপাতত কিছু বললাম না, দেশে কিভাবে একজন জুনিয়র ডাক্তার লাইফ লীড করে সম্মানের ভয়ে সেটা পর্দার আড়ালে থেকে যায়। মানবেতর জীবনযাপন কেটে যায় " ডাক্তার মানে টাকা আর টাকা " এই ডায়ালগ শুনতে শুনতে।

গণহারে ডাক্তারি পড়তে নিরুৎসাহিত করছি সজ্ঞানে।

©Dr Shamsul Arefin Shakti

31/07/2025

"জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট"

"ম্যাজিস্ট্রেট" নামে বিসিএসে কোনো ক্যাডার নেই। বিসিএস এডমিনিস্ট্রেশন ক্যাডারে যারা নিয়োগ পান, তারা সহকারী কমিশনার হিসেবে যোগদান করেন। আমলাতান্ত্রিক দায়িত্ব পালন করাই তাদের মূল কাজ এবং তাদের পদ হলো সহকারী কমিশনার, ম্যাজিস্ট্রেট নয়। তবে ফৌজদারি কার্যবিধির ধারা ১০(৫) অনুযায়ী সরকার চাইলে এডমিনিস্ট্রেশন ক্যাডারের কর্মকর্তাদেরকে সীমিত আকারে ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করতে পারে। তাদেরকে তখন বলা হয় “নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট”। ১০(৫) ধারা হুবহু এরকম – “The Government may, if it thinks expedient or necessary, appoint any persons employed in the Bangladesh Civil Service (Administration) to be an Executive Magistrate and confer the powers of an Executive Magistrate on any such member.” অর্থাৎ সরকার যদি সমীচীন বা প্রয়োজনীয় মনে করে, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে (এডমিন) নিযুক্ত যেকোনো ব্যক্তিকে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ দিতে পারে এবং এই ধরনের যেকোনো সদস্যকে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা প্রদান করতে পারে। কাজেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাদের মূল পদ নয় বরং অর্পিত দায়িত্ব (Delegated duty)। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এই ধারায় লেখা হয়েছে, The Government may...। আইনে Shall এবং May শব্দ দুটির মাঝে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে। যখন “May” শব্দটি ব্যবহৃত হয়, তখন সেই কাজটি ঐচ্ছিক হিসেবে গণ্য হয়। “Shall” ব্যবহৃত হলে কাজটি করা বাধ্যতামূলক হয়ে যায়। সুতরাং এডমিনিস্ট্রেশন ক্যাডারের কর্মকর্তাদেরকে ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দিতে সরকার বাধ্য নয়। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সর্বোচ্চ ২ বছরের কারাদণ্ড যোগ্য অপরাধের বিচার করতে পারেন। যেহেতু জেলা প্রশাসক একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তিনিও ২ বছরের বেশি কারাদণ্ড দিতে পারেন না। এই বিচারের শর্ত হল উক্ত অপরাধমূলক কাজ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে সংঘটিত বা উদঘাটিত হতে হবে এবং অভিযুক্ত কর্তৃক তার কৃত অপরাধ লিখিতভাবে স্বীকার করতে হবে। তা না হলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাকে কোনো দণ্ড দিতে পারবেন না। (ধারা-৬, ভ্রাম্যমাণ আদালত আইন, ২০০৯)। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মূল কাজ হল লাইসেন্স প্রদান, লাইসেন্স বাতিলকরণ, প্রসিকিউশন অনুমোদন বা প্রত্যাহারকরণ ইত্যাদি যেসব কাজের প্রকৃতি আমলাতান্ত্রিক বা নির্বাহী ধরনের তা সম্পাদন করা।

ফৌজদারি কার্যবিধির ধারা ৪ক(১)(ক) অনুযায়ী “ম্যাজিস্ট্রেট” বলতে শুধুমাত্র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে বোঝায়।[৮] ৪ক(১)(ক) ধারায় স্পষ্টতই বলা হয়েছে যে, “Without any qualifying word, to a "Magistrate", shall be construed as a reference to a Judicial Magistrate.” অর্থাৎ কেউ যদি বলেন, “আমি ম্যাজিস্ট্রেট।” এর অর্থ হল তিনি জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট। কোনো নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিজেকে শুধুমাত্র “ম্যাজিস্ট্রেট” হিসেবে পরিচয় দিতে পারেন না। জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের মূল কাজ অপরাধ আমলে নেওয়া ও বিচার করা। আমলী আদালতের (Cognizance Court) অধিক্ষেত্রের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯০(১) ধারা অনুযায়ী তার এখতিয়ারাধীন অঞ্চলে সংঘটিত যেকোনও অপরাধ আমলে নিতে পারেন। তিনি তার অধিক্ষেত্রের মধ্যে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং অপরাধ দমন করার জন্য যেকোনও আদেশ দিতে পারেন। পুলিশ, র‍্যাব ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তদন্ত সহ আইনের প্রয়োগ সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যকলাপের বিবরণ সংশ্লিষ্ট জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট দাখিল করে। জেলার ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রধান হচ্ছেন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট। চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড প্রদান করতে পারেন। পাশাপাশি তিনি অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড সহ আইনে উল্লিখিত যে কোনোও দন্ড প্রদান করতে পারেন। একমাত্র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটগণ প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন। চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জেলার প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটদের আমলী আদালতের অধিক্ষেত্র নির্ধারণ করেন।

নির্বাহী বিভাগের বিভিন্ন উপবিভাগের মধ্যে অন্যতম হল জনপ্রশাসন (Public Administration)। বিসিএসের মাধ্যমে যারা প্রশাসন ক্যাডারে যোগদান করেন তাদের পদ হলো সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ব্যক্তিদেরকে কিংবা বিভিন্ন বোর্ড পরীক্ষায় দায়িত্ব পালনের সময় সরকারি কলেজের শিক্ষকদেরকেও (বিসিএস শিক্ষা ক্যাডার) সরকার ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করতে পারে যাকে স্পেশাল নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বলে। তবে তারা কিন্তু নিজেদেরকে ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয় দিতে পারেন না। যখন বলা হচ্ছে,”অমুক একজন ম্যাজিস্ট্রেট।” তার অর্থ - তিনি হলেন বিচার বিভাগে নিযুক্ত একজন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (Judicial Magistrate)।

জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের বেতন স্কেল শুরুতে ৬ষ্ঠ গ্রেড (বেসিক ৩০,৯৩৫ টাকা)। আর যিনি বিসিএসের মাধ্যমে সহকারী কমিশনার হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন, তার বেতন স্কেল শুরুতে ৯ম গ্রেড (বেসিক ২২,০০০ টাকা)। উভয়ই প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড অফিসার। কোনো সহকারী কমিশনারকে ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে পরিচয় দিতে হলে অবশ্যই বলতে হবে তিনি “নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বা Executive Magistrate”। শুধুমাত্র "ম্যাজিস্ট্রেট” বলা যাবে না। কোনো সহকারী কমিশনার যখন ভূমি অফিসের দায়িত্ব পালন করেন, তখন তাকে বলা হয় Assistant Commissioner of Land বা সহকারী কমিশনার ভূমি (প্রচলিত AC Land)। এরপর সহকারী কমিশনারগণ প্রমোশন পেতে পেতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (UNO), জেলা প্রশাসক (DC) হন। ডিসি এবং ইউএনও গণও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, কোনোভাবেই ম্যাজিস্ট্রেট নন। একটি জেলার মুখ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে বলা হয় জেলা প্রশাসক। অনেকেই সদ্য যোগদান করা সহকারী কমিশনারকে ম্যাজিস্ট্রেট বলে ভুল করেন। জেলা প্রশাসক পদোন্নতি পেয়ে বিভাগীয় কমিশনার, মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব, অতিরিক্ত সচিব, সচিব ইত্যাদি পদ অর্জন করেন। বলা বাহুল্য প্রশাসনের সর্বোচ্চ পদ সচিব এবং মন্ত্রণালয়ের প্রধান হলেন মন্ত্রী। সরকারের মন্ত্রণালয়ের কিছু সিদ্ধান্ত সচিব হয়ে বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসক হয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং সহকারী কমিশনারের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়িত হয়। আবার কিছু কিছু সিদ্ধান্ত বিসিএসের অন্যান্য ক্যাডার সার্ভিস যেমন পুলিশ, স্বাস্থ্য, গণপূর্ত, কর, শুল্ক ও আবগারি, তথ্য, পররাষ্ট্র, হিসাব ও নিরীক্ষা, কৃষি, শিক্ষা, মৎস্য, খাদ্য, সমবায়, বাণিজ্য, বন, সড়ক ও জনপথ, রেলওয়ে, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল, আনসার, ডাক, পরিবার পরিকল্পনা ইত্যাদির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হয়।

মোবাইল কোর্ট সংশ্লিষ্ট বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপীল করতে হয় জেলা প্রশাসকের নিকটে। জেলা প্রশাসকের আদেশের বিরুদ্ধে আপীল শোনেন জেলা ও দায়রা জজ। অর্থাৎ জেলা প্রশাসকের মোবাইল কোর্ট সংশ্লিষ্ট যেকোনও সিদ্ধান্ত বাতিল করে দিতে পারেন জেলা ও দায়রা জজ। (ধারা-১৩(৩), ভ্রাম্যমাণ আদালত আইন, ২০০৯) প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট পদোন্নতি পেয়ে এক সময়ে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং জেলা ও দায়রা জজ হন। আবার কেউ কেউ সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতি হন। একটি জেলার সর্বোচ্চ বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা হলেন জেলা ও দায়রা জজ। অন্যদিকে, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হচ্ছেন জেলার প্রধান ম্যাজিস্ট্রেট। জেলা ও দায়রা জজের পদমর্যাদা প্রশাসনের সর্বোচ্চ পদ সচিবের সমমানের এবং চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের পদমর্যাদা সচিব মর্যাদাসম্পন্ন কর্মকর্তাদের সমান। অন্যদিকে, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ক্যাডার হতে পদোন্নতিপ্রাপ্ত উপসচিবগণের মধ্য হতে জেলা প্রশাসক নিয়োগ করা হয়। বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম (Warrant of Precedence) অনুযায়ী জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ১৬, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের পদক্রম ১৭ এবং জেলা প্রশাসকের পদক্রম ২৪ নম্বরে অবস্থিত।[৯][১০][১১]

জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা ম্যাজিস্ট্রেট হতে হলে অবশ্যই আইন ব্যাকগ্রাউন্ড থাকতে হবে এবং এরপর বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস (BJS) পরীক্ষা দিতে হবে। সহকারী কমিশনার যেকোনও সাবজেক্টে পড়ে হওয়া যায়, তবে ম্যাজিস্ট্রেট হতে হলে আইন বিষয়ে ডিগ্রি থাকা বাধ্যতামূলক। বিসিএস প্রশাসনে সদ্য সুপারিশ প্রাপ্ত বা নিয়োগ প্রাপ্ত ব্যক্তির পদবীকে সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কিংবা প্রচলিত অর্থে প্রশাসন ক্যাডার বলা যায়, কোনো অর্থেই ম্যাজিস্ট্রেট নয়। ম্যাজিস্ট্রেট বলতে শুধুমাত্র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে বোঝায়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মোবাইল কোর্ট (ভ্রাম্যমাণ আদালত) পরিচালনা ইতোমধ্যে সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ অবৈধ ঘোষণা করেছে। বর্তমানে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপীল সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগে বিচারাধীন রয়েছে। আপীল বিভাগ হাইকোর্ট বিভাগের রায় বহাল রাখলে পার্লামেন্ট ভ্রাম্যমাণ আদালত আইন সংশোধন করবে। এরপর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা যাবে না এবং এ স্থলে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হবে।

24/07/2025

সন্তানকে যে কোনো দুর্ঘটনা ও বিপদ থেকে রক্ষা করার ৩টি আমল

সন্তানের জন্য প্রতিদিন মাত্র কয়েক মিনিট সময় বের করে নিচের ৩টি কুরআনিক আমল করুন। ইনশাআল্লাহ, আপনার সন্তান থাকবেন আল্লাহর রক্ষণাবেক্ষণে।

---
★১. সূরা ফালাক ও সূরা নাস – ‘দুই রক্ষাকবচ’

রাসূল ﷺ নিজ হাতে হাসান ও হুসাইন রা.-কে এই দুই সূরা পড়ে ফুঁ দিয়ে হেফাজতের দোয়া করতেন।

➡️ নিয়ম:

সকালে ও সন্ধ্যায় ৩ বার করে সূরা ফালাক ও সূরা নাস পড়ে সন্তানের উপর ফুঁ দিন।

না থাকলে দূর থেকেও পড়ে তাঁর জন্য নিয়ত করুন।

★২. আয়াতুল কুরসি – ২৪ ঘণ্টার পাহারা

হাদীসে আছে, কেউ আয়াতুল কুরসি পড়লে আল্লাহ তার জন্য একজন ফিরিশতা পাহারায় নিযুক্ত করেন।

➡️ নিয়ম:

সন্তান ঘর থেকে বের হওয়ার আগে আয়াতুল কুরসি পড়ে মাথায় হাত রেখে ফুঁ দিন।

ঘুমানোর সময়ও এই আয়াত পড়ে দিন।

★৩. ৬ দিক থেকে হেফাজতের দোয়া

এই দোয়াটি সন্তানের চারপাশের অজানা সব বিপদ থেকে হেফাজতের জন্য অনেক উলামা নিয়মিত পড়ার পরামর্শ দেন।

📖 দোয়া:
اللَّهُمَّ احْفَظْهُ مِنْ بَيْنِ يَدَيْهِ، وَمِنْ خَلْفِهِ، وَعَنْ يَمِينِهِ، وَعَنْ شِمَالِهِ، وَمِنْ فَوْقِهِ، وَأَعُوذُ بِعَظَمَتِكَ أَنْ يُغْتَالَ مِنْ تَحْتِهِ
উচ্চারণ:
আল্লাহুম্মা ইহফাযহু মিম্বাইনি ইয়াদাইহি, ওয়া মিন খলফিহি, ওয়া আন ইয়ামিনিহি, ওয়া আন শিমালিহি, ওয়া মিন ফাওকিহি, ওয়া আ’উযু বি‘আজমাতিকা আন ইউঘতাালা মিন তাহতিহি।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমার সন্তানকে সামনের, পেছনের, ডান, বাঁ, উপর ও নিচ থেকে সব বিপদ থেকে হেফাজত করুন।

➡️ নিয়ম:

সকালে বা রাতে সন্তানের জন্য এই দোয়াটি অন্তত একবার হলেও পড়ুন।

সঠিকভাবে ব্যাংক সেটাপ না করলেকষ্টের ডলার পকেটে আসবেনা, তাই সঠিকভাবে পে-আউট সেটাপ করবেন..!!⛳ফেসবুক পে আউট অ্যাকাউন্ট সেটআ...
22/07/2025

সঠিকভাবে ব্যাংক সেটাপ না করলে
কষ্টের ডলার পকেটে আসবেনা, তাই সঠিকভাবে পে-আউট সেটাপ করবেন..!!
⛳ফেসবুক পে আউট অ্যাকাউন্ট সেটআপ করার পুরো প্রক্রিয়াটি (A to Z) নিচে ধাপে ধাপে দেওয়া হলো। এটি মূলত তাদের জন্য যারা Facebook Monetization (যেমন Reels Bonus, In-Stream Ads, Stars ইত্যাদি) থেকে ইনকাম পান এবং টাকা তোলার জন্য পেমেন্ট সেটআপ করতে চান।

Step-by-Step: Facebook Payout Account Setup (A to Z)

1. Business Manager বা Professional Dashboard এ লগইন করুন

আপনার page এ যান

"Professional Dashboard" অথবা "Monetization" অপশন সিলেক্ট করুন

যদি Business Manager ইউজ করছেন, তাহলে business.facebook.com থেকে লগইন করুন

2. Payouts Section এ যান

Monetization বা Professional Dashboard থেকে “Payouts” এ ক্লিক করুন

যদি এটা প্রথমবার হয়, তাহলে আপনাকে নতুন Payout অ্যাকাউন্ট সেট করতে বলবে

3. পেমেন্ট অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন

“Add Payout Account” বা “Set Up Payouts” বাটনে ক্লিক করুন

এরপর Facebook আপনাকে Stripe বা Direct Bank পদ্ধতি বেছে নিতে বলবে (বাংলাদেশে সাধারণত ব্যাংক ট্রান্সফারই হয়)

4. ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক তথ্য দিন

আপনার পূর্ণ নাম (ন্যাশনাল আইডি অনুযায়ী)

জন্ম তারিখ

ঠিকানা (ঠিকমতো দিন)

মোবাইল নম্বর (OTP আসবে)

National ID / Passport ইনফরমেশন (যদি চায়)

5. ট্যাক্স ইনফরমেশন দিন (Tax Form)

Facebook মার্কিন কোম্পানি হওয়ায় Tax Form পূরণ করতে হয়

আপনি যদি বাংলাদেশে থাকেন:

Individual সিলেক্ট করুন

W-8BEN ফর্ম পূরণ করুন (নন-ইউএস রেসিডেন্টদের জন্য)

TIN না থাকলে ফাঁকা রাখতে পারেন, তাতে সমস্যা হয় না

6. ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ইনফরমেশন দিন

Bank Name

SWIFT Code (প্রতিটি ব্যাংকের SWIFT Code আছে )

Bank Account Number

Account Holder Name

Routing Number

7. রিভিউ ও সাবমিট করুন

সব তথ্য একবার দেখে নিন

“Submit” চাপুন

Facebook সাধারণত 1–3 দিনে রিভিউ করে নেয়

8. পেমেন্ট পেতে প্রস্তুত!

যদি সবকিছু ঠিক থাকে, তাহলে Approved স্ট্যাটাস দেখাবে

ইনকাম করলে মাসের নির্দিষ্ট তারিখে (যেমন 21 তারিখ) ব্যাংকে টাকা চলে আসবে

টিপস:

NID অনুযায়ী নাম ও ইনফো অবশ্যই ঠিক রাখুন

নিয়মিত “Payouts” এবং “Monetization” সেকশন চেক করুন..⛳⛳⛳⛳

নতুনদের জন্য শুভকামনা..⛳⛳

Create an account or log in to Facebook. Connect with friends, family and other people you know. Share photos and videos, send messages and get updates.

22/07/2025

বাংলাদেশে মোট ২৬টি ক্যাডার রয়েছে। এর মধ্যে ১৪টি সাধারণ ক্যাডার এবং ১২টি পেশাগত ও কারিগরি ক্যাডার।

সাধারণ ক্যাডারগুলো হলো:
১. প্রশাসন ক্যাডার (Administration Cadre)
২. পুলিশ ক্যাডার (Police Cadre)
৩. ইকোনমিক ক্যাডার (Economic Cadre)
৪. অডিট এন্ড একাউন্টস ক্যাডার (Audit and Accounts Cadre)
৫. কাস্টমস এন্ড ভ্যাট ক্যাডার (Customs and VAT Cadre)
৬. ট্যাক্সেশন ক্যাডার (Taxation Cadre)
৭. সমবায় ক্যাডার (Cooperative Cadre)
৮. ডাক ও টেলিযোগাযোগ ক্যাডার (Posts and Telecommunications Cadre)
৯. রেলওয়ে পরিবহন ও বাণিজ্যিক ক্যাডার (Railway Transportation and Commercial Cadre)
১০. পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডার (Family Planning Cadre)
১১. খাদ্য ক্যাডার (Food Cadre)
১২. অ্যানসার ক্যাডার (Answer Cadre)
১৩. তথ্য ক্যাডার (Information Cadre)
১৪. আনসার ও ভিডিপি ক্যাডার (Ansar and VDP Cadre)

পেশাগত ও কারিগরি ক্যাডারগুলো হলো:
১. পররাষ্ট্র ক্যাডার (Foreign Cadre)
২. প্রকৌশল ক্যাডার (Engineering Cadre)
৩. মৎস্য ক্যাডার (Fisheries Cadre)
৪. পশুসম্পদ ক্যাডার (Livestock Cadre)
৫. বন ক্যাডার (Forest Cadre)
৬. স্বাস্থ্য ক্যাডার (Health Cadre)
৭. শিক্ষা ক্যাডার (Education Cadre)
৮. টেক্সটাইল ক্যাডার (Textile Cadre)
৯. যুব উন্নয়ন ক্যাডার (Youth Development Cadre)
১০. নিরীক্ষা ও হিসাব ক্যাডার (Audit and Accounts Cadre)
১১. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্যাডার (Science and Technology Cadre)
১২. খাদ্য ক্যাডার (Food Cadre)

======================================

বিভিন্ন ক্যাডারের পদক্রম

বিসিএস পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পদক্রম
সচিব > অতিরিক্ত সচিব > মহাপরিচালক> পরিচালক> সিনিয়র সহকারী সচিব> সহকারী সচিব

বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডারের পদক্রম
Ambassador/High Commissioner>Minister>Councilor> First Secretary> Second Secretary> Third Secretary/ Asisstant Secretary

বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে পদক্রম
বিভাগীয় কমিশনার > অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার >জেলা প্রশাসক> অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক> উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা > সহকারী কমিশনার/সিনিয়র সহকারী কমিশনার > সহকারী কমিশনার (ভূমি)

বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের সচিবালয়ের পদক্রম
সিনিয়র সচিব > সচিব> অতিরিক্ত সচিব> যুগ্ম সচিব > উপসচিব> সিনিয়র সহকারী সচিব >সহকারী সচিব

বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের পদক্রম
মহাপুলিশ পরিদর্শক (IGP)>অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক (Add. I.G.)> উপ- মহাপুলিশ পরিদর্শক (D.I.G.)> অতিরিক্ত উপ- মহপরিদর্শক (Add. D.I.G.)>পুলিশ সুপার (SP)> অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (Add. SP)> সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (Sr. ASP)> সহকারী পুলিশ সুপার ( ASP)

বিসিএস শুল্ক ও আবগারি ক্যাডারের পদক্রম
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্যগণ > কমিশনার > অতিরিক্ত কমিশনার > যুগ্ম-কমিশনার >উপ-কমিশনার > সহকারী কমিশনার

বিসিএস কর ক্যাডারের পদক্রম
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্যগণ > কর কমিশনার > অতিরিক্ত কর কমিশনার > যুগ্ম কর কমিশনার >উপ কর কমিশনার > সহকারী কর কমিশনার

বিসিএস হিসাব ও নিরীক্ষক ক্যাডারের পদক্রম
মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক >হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক > উপ-হিসাব নিরীক্ষক অতিরিক্ত হিসাব ও নিয়ন্ত্রক >উপ-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক > সহকারী হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক

বিসিএস ইকনমি ক্যাডারের পদক্রম
বিভাগীয় প্রধান > যুগ্ম- প্রধান > উপ-প্রধান > ঊর্ধ্বতন সহকারী প্রধান > সহকারী প্রধান

22/07/2025

আপনি ফুটপাত দিয়ে হাঁটছেন, অপরিকল্পিত নির্মাণাধীন ভবন থেকে আপনার মাথায় ইট পড়ে আপনি প্রাণ হা'রাবেন।

রেস্টুরেন্টে পরিবারের সঙ্গে এক খুশির উপলক্ষ্য নিয়ে খেতে গেছেন, অননুমোদিত গ্যাস লাইনের বি'স্ফো'রণে আপনি প্রাণ হা'রাবেন৷

নিয়ম মেনে ড্রাইভিং বা রাইডিং করছেন, ধনীর নেশাগ্রস্ত আদুরে দুলাল গাড়িচা'পা দিয়ে আপনার প্রাণ'না'শ করবে৷

প্রভাবশালীদের সাথে দ্ব'ন্দ্বে জড়াবেন, পাথর দিয়ে পি'ষে আপনার প্রাণ'না'শ করা হবে, আপনার লা'শের উপর উঠে নৃত্য করা হবে।

মানুষের অধিকার নিয়ে সোচ্চার হবেন, আয়না ঘর আপনাকে বলবে, "আহো ভাতিজা, আহো!"

গ্রাম থেকে ঢাকা এসে একটা ফ্যাক্টরিতে কাজ করে ঘষেমেজে নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করার চেষ্টা করবেন, ভবন ধ্ব'সে প্রাণ হা'রাবেন।

নারী হয়ে নির্বিঘ্নে লেখাপড়া, চাকরি-বাকরি করতে যাবেন, যৌ'ন হয়'রানির শিকার হবেন একশোতে একশো৷ ধ'র্ষি'তা হওয়ার সুযোগও কম না৷

শাসনযন্ত্রের অপ'শাসনের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলবেন, আপনার পরিবার আপনার মৃ'তদেহটাও খুঁজে পাবে না৷

আপনার সন্তান বাহিরে খেলছে, সিটি কর্পোরেশনের অবহেলিত উন্মুক্ত ম্যানহোলে পড়ে প্রাণ হা'রাবে।

সন্তানকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠাবেন, তার মৃ'তদেহ পাবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পুকুরে।

সর্বশেষ, আপনার সন্তানকে স্কুলে পাঠাবেন, সা'মরিক বিমান বি'ধ্ব'স্ত হয়ে আরো দুয়েকশো সন্তানের সাথে আপনার সন্তানেরও প্রাণ নিবে৷

আর হ্যাঁ, এগুলোর ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করেন? তাহলে বলবো আপনারা বড্ড বোকা৷

জি, এটাই এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে অবস্থিত ক্রান্তীয় মৌসুমি জলবায়ুর মাছে ভাতে বাঙালির বাংলাদেশ।

© মূল লেখকের নাম পাওয়া যায় নি

21/07/2025

আজকের সমাজে এক অদ্ভুত প্রতিযোগিতা চলেছে —

> ❝সহবাসে যদি ৩০ মিনিট না পারো — তুমি শক্তিশালী পুরুষ নও!❞

এই ধারণা শুধু ভুল না — এটি স্বাস্থ্যবিরোধী, বৈজ্ঞানিকভাবে অস্বাভাবিক এবং দাম্পত্য সম্পর্কের জন্য ক্ষতিকর।

---

📊 এখন চলুন দেখা যাক আন্তর্জাতিক গবেষণায় কী বলা হয়েছে:

🔹 গবেষণা ১: (Pennsylvania State University, USA)

👉 গবেষক Dr. Eric Corty এবং Jenay Guardiani-এর নেতৃত্বে এক যৌন স্বাস্থ্য জরিপে দেখা যায়:

ধরন সহবাসের সময়কাল (গড়)

“Too short” ১–২ মিনিট
“Adequate” ৩–৭ মিনিট
“Desirable” ৭–১৩ মিনিট
“Too long” ১০–২০ মিনিটের বেশি (অনেক নারী বিরক্ত বা ব্যথা অনুভব করে)

📌 এই গবেষণা অনুযায়ী, ৩–৭ মিনিট সহবাসই অধিকাংশ দম্পতির জন্য যথেষ্ট এবং স্বাভাবিক।

---

🔹 গবেষণা ২: (Journal of Sexual Medicine, 2008)

👉 ৫০০ দম্পতির উপর পরিচালিত এক আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গেছে:

প্রবেশের পর গড় সহবাসকাল: ৫.৪ মিনিট

“থ্রাস্ট” সংখ্যা (পুশ ইন–আউট): গড়ে ১০০–৫০০ বার, যার চেয়ে বেশি হলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে ক্লান্তি বা বিরক্তি তৈরি হয়।

📌 গবেষকরা বলেন:

> “Longer in*******se is not equal to better satisfaction. Connection, communication and emotional intimacy matter far more.”

---

🔹 গবেষণা ৩: (University of Queensland, Australia)

👉 Dr. Brendan Zietsch-এর নেতৃত্বে পরিচালিত গবেষণায় বলা হয়:

“Intercourse duration does not correlate with relationship satisfaction.”

অর্থাৎ, সহবাসের সময় বেশি হলেও দাম্পত্য সুখ বাড়ে না, বরং সঙ্গীর চাহিদা ও আরাম বোঝাই আসল বিষয়।

---

📛 সমাজ কী শিখাচ্ছে?

🔴 “৩০ মিনিট না পারলে ব্যর্থ”
🔴 “হাজার বার থ্রাস্টই সুখ”
🔴 “দ্রুত বীর্যপাত মানেই দুর্বলতা”

এই সব কুসংস্কার পুরুষদের মনে দুশ্চিন্তা, হীনম্মন্যতা ও আত্মবিশ্বাসহীনতা তৈরি করে।
আর স্ত্রীদের জন্য এটি হতে পারে — শরীরী কষ্ট, মানসিক দুরত্ব, নিরব ক্ষোভ।

---

❌ থ্রাস্টের সংখ্যা
❌ সময়ের দৈর্ঘ্য
— এগুলোর উপর কোনো গৌরব বা শর্ত নেই।

---

✅ উপসংহার:

> ❝ সহবাসে সাফল্য মানে — কতবার পুশ ইন–আউট হলো নয়, বরং স্ত্রী চোখ বন্ধ

©

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচ...
20/07/2025

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচে যাবে। কিন্তু অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবে না! তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।"

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।

ধরুন, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। আপনি খেলেন ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আপনি সুস্থ হয়ে গেলেন। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেল। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করল নিজেরা নিজেরা।

তারা ভাবল, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকে না এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করে না!

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়াগুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকে না। তিনি যখন হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ওই এন্টিবায়োটিক কাজ করে না। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করে না, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হাসপাতাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবে না। সামান্য সর্দিতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।

উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। "মেডিসিনের বাইবেল" নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registant against this Drugs in the subcontinent'' অর্থাৎ এই জীবাণুটি উপমহাদেশের এই ওষুধগুলোকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়ে বেশি জরুরি। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা। আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা।

রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসিতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Azithromycin, Cefixime, Cefuroxime অথবা Levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কত দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষুধটি ১ ডোজ খাবেন, সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

রিজিকের ব্যাপারে একটি গভীর সত্য।কোনো কিছু যদি আপনার রিজিকে লেখা থাকে, তাহলে হাজার বাঁধা পেরিয়ে, হাজার পথ ঘুরে একদিন ঠিক...
20/07/2025

রিজিকের ব্যাপারে একটি গভীর সত্য।

কোনো কিছু যদি আপনার রিজিকে লেখা থাকে, তাহলে হাজার বাঁধা পেরিয়ে, হাজার পথ ঘুরে একদিন ঠিকই আপনার কাছে চলে আসবে।
আর যদি রিজিকে না থাকে, তবে যতই চেষ্টা করুন না কেন হাতের মুঠোতে এসেও সেটা ফঁসকে যাবে।

তাই হতাশা নয়, বিশ্বাস রাখুন আল্লাহর লিখা তাকদিরের উপর। হা-হুতাশে নয়, বরং দোয়া আর ধৈর্যে জীবন কাটান।
যে সময়টা আপনার জন্য, ঠিক সেসময়েই আপনি আপনার প্রাপ্যটা পেয়ে যাবেন #ইনশাআল্লাহ।

আসুন, হতাশা থেকে বেরিয়ে আশার আলোয় পথ চলি।

হে আল্লাহ, আমাদের সকলকে বরকতময় ও হালাল রিজিক দান করুন,,, #আমিন 🤲

জীবন হোক সুন্দর, রিজিক হোক পরিপূর্ণ।

ভিটামিন ডি নিয়ে কিছু কথা:আপনি ভেবেছেন এটা শুধু একটা ভিটামিন? বাস্তবে, ভিটামিন ডি আমাদের শরীরে কাজ করে একটি শক্তিশালী স্ট...
20/07/2025

ভিটামিন ডি নিয়ে কিছু কথা:

আপনি ভেবেছেন এটা শুধু একটা ভিটামিন? বাস্তবে, ভিটামিন ডি আমাদের শরীরে কাজ করে একটি শক্তিশালী স্টেরয়েড হরমোনের মতো। টেস্টোস্টেরন, ইস্ট্রোজেন বা কর্টিসলের মতোই, এটি কোলেস্টেরল থেকে উৎপন্ন হয় এবং আমাদের দেহের বহু গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে।

সূর্যের আলোর সংস্পর্শে এলে, আমাদের ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরি হতে শুরু করে। এরপর এটি লিভার এবং কিডনিতে দুটি ধাপে রূপান্তরিত হয়ে সক্রিয় হরমোনাল রূপ নেয়, যেটিকে বলে ক্যালসিট্রায়ল (Calcitriol)।

এই ক্যালসিট্রায়ল শরীরের কোষে থাকা ভিটামিন ডি রিসেপ্টরের (VDR) সঙ্গে যুক্ত হয়ে জিনের কার্যকলাপে প্রভাব ফেলে, অর্থাৎ, কিছু জিন অন বা অফ করে দেয়। এর মানে, ভিটামিন ডি কেবল হাড় শক্ত রাখে না; এটি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা, দেহে প্রদাহের পরিমাণ, ফসফেটের ভারসাম্য এবং কোষের বৃদ্ধি ও মেরামতের কাজেও গভীরভাবে জড়িত।

তাই প্রতিদিন একটু রোদ পোহানো বা সাপ্লিমেন্ট নেওয়া মানে শুধু ভিটামিন নেওয়া নয়, আপনি নিজের শরীরের এক গুরুত্বপূর্ণ হরমোনাল সিস্টেমকে সক্রিয় করছেন।

আমার এক বন্ধু ফার্স্ট ইয়ার থেকে বিসিএস প্রস্তুতি শুরু করেছিল।ক্লাসের অনেকেই "বিসিএস..বিসিএস" বলে খেপাত।  আমার সাথে দেখা ...
19/07/2025

আমার এক বন্ধু ফার্স্ট ইয়ার থেকে বিসিএস প্রস্তুতি শুরু করেছিল।ক্লাসের অনেকেই "বিসিএস..বিসিএস" বলে খেপাত। আমার সাথে দেখা হলেই বলতাম, "কি রে...ক্যাডার.." এইসব কথা শুনলে দারুণ রাগ করত। এই কারণে আমিও আরও বেশি বলতাম। থার্ড ইয়ারে প্রায় বিসিএস এর সিলেবাস পুরা শেষ করে ফেলল। একাডেমিক রেজাল্টও মোটামোটি ভাল ছিল। আমরা মোটামোটি ধরেই নিছিলাম আমাদের ব্যচ থেকে যদি কারও আগে গভমেন্ট জব হয় তা হইলে ওর হবে। একদিন শুনলাম হাসপাতালে পেটের সমস্যার জন্য। দেখতে গেলাম। ডাক্তার বলল অপারেশন করতে হবে। করা হল। সাক্সেস্ফুল। দেখা করতে গেলে বলল এক্সাম পেছা কয়েকদিন তাহলেই দিতে পারব। এই কথা বলার পরের দিনই মারা গেল। সাথে নিয়ে গেল ক্যাডার হবার আকাঙ্খা, বিসিএস প্রস্তুতি, সব স্বপ্ন।

আমি আগে অনেক বেশি ফিউচার ওরিয়েন্টেড ছিলাম। এরপর থেকে দিন হিসাবে চলি। কিছুটা পড়াশোনা, কিছুটা বিনোদন, উপাসনা।

সবকিছুই এভারেজ। কয়েকদিন খুব পরিশ্রম করলে সামনে সুখ আর সুখ এই হিসাব বাদ। এখন হিসাব করি দিনটা কেমন কাটল। দিনের চাহিদা দিনে মেটাই। আমার লাইফের ৮০% ডিপ্রেশন, দুশ্চিন্তা কমে গেছে।

ঘটনাটা শেয়ার করলাম যেন কেউ চাইলে এই পদ্ধতিতে ডিপ্রেশন দুশ্চিন্তা কমাতে পারেন :)

© Kamrul Iftekhar

Address

Joypur
Rājshāhi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when O m a r シ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to O m a r シ:

Share

Category