Razia Sultana 90

Razia Sultana 90 আসসালামু আলাইকুম,
পেইজে আপনাকে স্বাগতম,
সাপোর্ট করবেন প্লিজ

শুভ রাত্রি
04/08/2025

শুভ রাত্রি

29/05/2025

আমরা মৃত মানুষের অভাব বুঝি কিন্তু জীবিত মানুষের আর্তনাদ বুঝি না।

ভয়, অবিশ্বাস, Ab*use এর মাঝে কি সত্যিকারের ভালোবাসা খুঁজে পাওয়া সম্ভব?বর্তমান সময়ে সম্পর্ক মানেই যেন একটা অনিশ্চয়তা!স...
01/05/2025

ভয়, অবিশ্বাস, Ab*use এর মাঝে কি সত্যিকারের ভালোবাসা খুঁজে পাওয়া সম্ভব?

বর্তমান সময়ে সম্পর্ক মানেই যেন একটা অনিশ্চয়তা!

সম্পর্কে ভয়, অবিশ্বাস আর নিঃশব্দ অত্যা*চার যেন আজ আমাদের অনেকের জীবনের বাস্তবতা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ভালোবাসা, যে শব্দটা একদিন আশ্রয় আর নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি দিত, আজ অনেকের কাছে তা ভাঙনের আর কষ্টের আরেক নাম।

কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যায় —
এই ভয় আর অবিশ্বাসের মাঝেও কি সত্যিকারের ভালোবাসা খুঁজে পাওয়া আসলেই সম্ভব?

17/04/2025

ভাগ্যিস মায়ে ধইরা স্কুলে পাঠাইছিলো, নাহলে আমিও লেখতাম - Arash maras naki love maras.? 🤣🤣🤣

প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে "টাকা" যেমন সম্মান, স্বাবলম্বী এনে দেয়।। আবার সেই "টাকাই" অনেক সময় মানুষের অসম্মান, অবহেলার কা...
17/04/2025

প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে "টাকা" যেমন সম্মান, স্বাবলম্বী এনে দেয়।। আবার সেই "টাকাই" অনেক সময় মানুষের অসম্মান, অবহেলার কারণ হয়ে দাঁড়ায়..!!

কাগজের নোটের মূল্য অনেক সময় জীবনের থেকেও বেশি হয়ে যায়! এই "টাকা" কারো জীবনের স্বপ্ন পূরণ করে আবার এই "টাকাই" স্বপ্ন ভঙ্গ করে...!!

টাকা'র মধ্যেই বেশিরভাগ মানুষ সুখ,আনন্দ খুঁজে বেড়ায়। আজকাল টাকা দিয়ে নাকি সুখ, স্বপ্ন কেনা যায়। বর্তমান সমাজের বাস্তবতা এটাই বলে...😊

"টাকা" তো শুধু মাত্র একটা কাগজ। "টাকা" তো আর বুঝে না যে, তার জন্য অনেকের তিলে তিলে বুকের মধ্যে পরম যত্নে লালন করা স্বপ্নটা ভেঙ্গে যাচ্ছে।

এখানে দোষ টা কার? "টাকার" নাকি "টাকার" মালিকের? অবশ্যই মালিকের!
টাকা দিয়ে জীবন পরিমাপ না করা বা টাকাই সব কিছু না- এই সহজ ব্যাপারটা বোঝার ক্ষমতা যদি আমাদের দেশের টাকা প্রত্যাশিত মানুষদের থাকত তাহলে অন্তত শুধু মাত্র "টাকা'র" জন্য কারো স্বপ্ন ভেঙ্গে যেত না, কারো বিয়ে ভেঙ্গে যেত না, বাবা-মায়ের হাসিমাখা মুখটা মলিন হয়ে যেত না...!

আজ আপনি টাকার জন্য কারো স্বপ্ন ভেঙ্গে দিলেন। কি গ্যারান্টি আছে আপনার কাছে আজ যে টাকা আছে চিরকাল এই টাকা আপনার কাছে টুইটুম্বর করবে? বা আজ যার টাকা নাই কাল তার টাকা হবে না তার কি কোনো গ্যারান্টি আছে??

নাহ নাই, টাকা আজ আছে তো কাল নাই। টাকার জন্য নিম্ন মানের অহংবোধকে পরিহার করুন। টাকায় সুখ না খুঁজে, মানুষের স্বপ্ন পূরণের আনন্দের মধ্যে সুখ খুঁজুন। টাকার জন্য কারো স্বপ্ন ভেঙ্গে দিয়েন না। স্বপ্ন পূরণ হতে সাহায্য করুন। স্বপ্ন পূরণের আনন্দের মিলনমেলার সাক্ষী হোন।

রি-পোস্ট
কলমে: জুবলী আক্তার

একটা মানুষকে মানুষিক যন্ত্রনা দিয়ে শেষ করেও তার শান্তি নাই, বাকি যতোটুকু অবশিষ্ট আছে এটুকুও শেষ না করা পর্যন্ত  তার সস্থ...
11/04/2025

একটা মানুষকে মানুষিক যন্ত্রনা দিয়ে শেষ করেও তার শান্তি নাই, বাকি যতোটুকু অবশিষ্ট আছে এটুকুও শেষ না করা পর্যন্ত তার সস্থি নেই

゚viralシfypシ゚viralシalシ

শাশুড়িরা যেদিন আন্তরিক হবেন, সেদিন বউদের সুখের দিন আসবে।অনেক শাশুড়ি মনে করেন, ছেলের প্রতি তার ভালোবাসা যেন বউমার কারণে ক...
10/04/2025

শাশুড়িরা যেদিন আন্তরিক হবেন, সেদিন বউদের সুখের দিন আসবে।

অনেক শাশুড়ি মনে করেন, ছেলের প্রতি তার ভালোবাসা যেন বউমার কারণে কমে যাচ্ছে। তাই তিনি অবচেতনে প্রতিদ্বন্দ্বী মনোভাব পোষণ করেন। কিন্তু এই চিন্তা পুরোপুরি ভুল। বাস্তবে, ছেলের জীবনসঙ্গিনী আসার পর তার প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্ব আরও বেড়ে যায়, কারণ তখন সে কেবল একজন সন্তানই নয়, একজন স্বামীও বটে। যদি শাশুড়ি তার বউমাকে নিজের মেয়ে মনে করেন, তার প্রতি আন্তরিক ভালোবাসা দেখান, তাহলে সম্পর্কের মধ্যে যে দূরত্ব, যে শীতলতা তৈরি হয়, তা দূর হয়ে যায়। অনেক সময় দেখা যায়, সংসারের মধ্যে ছোট ছোট বিষয় নিয়ে তিক্ততা সৃষ্টি হয়। যেমন, রান্নার ধরন, পোশাক পরার ধরন, সংসার সামলানোর কৌশল—এসব নিয়েও অনেক শাশুড়ি বউমাকে নিয়ন্ত্রণ করতে চান। কিন্তু তিনি যদি একটু ধৈর্য ধরেন, বউমার দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার চেষ্টা করেন, তার স্বাধীনতাকে সম্মান করেন, তাহলে দুজনের মধ্যকার সম্পর্ক আরও সুন্দর হয়ে উঠবে।

আমাদের সমাজে এখনো প্রচলিত আছে, বউমাকে কষ্ট দিলে কিংবা তাকে কঠোর নিয়মের মধ্যে রাখলে সংসার ভালো চলে। কিন্তু এটি একেবারেই ভুল ধারণা। বাস্তবে, শাশুড়িরা যদি আন্তরিক হন, বউমাকে বোঝেন, তার প্রতি যত্নশীল হন, তাহলে বউমাও তাকে শাশুড়ি নয়, বরং মায়ের জায়গায় বসাবে। অনেক সময় বউমারাও প্রথম থেকেই শাশুড়ির প্রতি একপ্রকার ভীতি নিয়ে সংসারে প্রবেশ করেন। তাদের ধারণা, শাশুড়ি হয়তো তাকে সহজভাবে নেবেন না, কিংবা তাকে শুধুমাত্র কাজের মানুষ হিসেবেই দেখবেন। এই শঙ্কা দূর করার দায়িত্বও শাশুড়ির ওপরই বর্তায়। যদি তিনি প্রথম দিন থেকেই বউমার প্রতি আন্তরিক হন, তাকে নতুন পরিবারের অংশ হিসেবে গ্রহণ করেন, তবে বউমার মনে কোনো ভয় বা দ্বিধা থাকবে না।

বউমা সুখে থাকলে সংসারও সুখে থাকে। কারণ একজন সুখী নারীই পারেন পরিবারের অন্যদের সুখী করতে। যখন বউমা শান্তি ও ভালোবাসা পায়, তখন সে তার স্বামীকে বেশি ভালোবাসে, তার শ্বশুরবাড়ির সবাইকে নিজের পরিবার মনে করে এবং আন্তরিকতার সঙ্গে সংসার সামলায়। অন্যদিকে, যদি তাকে অবহেলা করা হয়, কটূক্তি করা হয়, তার নামপ মিথ্যা সমালোচনায় মেতে উঠে, অহেতুক অপমান কিংবা তার প্রতিটি কাজে ভুল ধরা হয়, তাহলে তার মন বিষিয়ে ওঠে, যা সংসারের আবহাওয়াকেও বিষাক্ত করে তোলে।

আমাদের সমাজে এমন অনেক উদাহরণ আছে, যেখানে শাশুড়ি-বউমার সম্পর্ক বন্ধুর মতো গড়ে ওঠে এবং সে পরিবারে কখনো কলহ হয় না। সেসব পরিবারে শাশুড়ির আন্তরিকতা, ভালোবাসা ও বোঝাপড়ার মানসিকতা এতটাই প্রবল যে, বউমারাও তাকে নিজের মায়ের মতো শ্রদ্ধা করেন। সংসারটা সুখের পরশে সতেজ নির্মল হয়ে উঠপ। আর যেসব পরিবারে শাশুড়ি সবসময় কঠোর, খারাপ আচরন, মিথ্যাচার, কড়া নিয়মকানুন আর শাসনের মধ্যে বউমাকে রাখেন, সেসব পরিবারেই বেশি সমস্যা দেখা দেয়।

এমনকি ইসলাম ধর্মেও বলা হয়েছে, নতুন বউকে সম্মান ও ভালোবাসার সঙ্গে গ্রহণ করতে হবে, যেন সে নতুন পরিবেশে নিজেকে একা অনুভব না করে। নবী করিম (সা.) নিজেও পরিবারে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। শুধুমাত্র শাশুড়ি যদি আন্তরিক হন, তাহলে বউমাদের জীবন সহজ হয়, সংসারে সুখের পরশ আসে। শুধু শাশুড়িরাই নন, পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাও যদি নতুন সদস্যকে ভালোবাসা ও আন্তরিকতার সঙ্গে গ্রহণ করেন, তাহলে সেই পরিবার স্বর্গের মতো হয়ে ওঠে।

আমাদের বাঙালি সমাজের একটা নিয়ম আছে। যতদিন শাশুড়ী বেঁচে থাকবেন ততদিন শাশুড়ীর সংসারেই ছেলের বউকে থাকতে হবে। সে চাইলে ও আলা...
10/04/2025

আমাদের বাঙালি সমাজের একটা নিয়ম আছে। যতদিন শাশুড়ী বেঁচে থাকবেন ততদিন শাশুড়ীর সংসারেই ছেলের বউকে থাকতে হবে। সে চাইলে ও আলাদা করে নিজের সংসার পাবে না। শাশুড়ীর সংসারে শাশুড়ীর কথা মতোই সব চলবে। এখানে ছেলের বউয়ের কোন স্বাধীনতা থাকবেনা। সবকিছুতেই শাশুড়ির পারমিশন লাগবে। এমনকি শাশুড়ীর সংসারে নিজের মন মতো একটা রুম ও ডেকোরেশন করা যাবে না। বেশি কিছু বললে বলে, " নিজের সংসারে যা খুশি কইরো, আমার সংসারে এসব চলবে না। "

কিন্তু দেখো, আমাদের মতো সেই অসহায় বউ গুলো নিজের সংসার বলতে যা বোঝায় তা হলো শাশুড়ীর মরার পর।

তার আগে নিজের সংসার! সেটা আবার কি!? " বুড়া মানুষ বাঁচবেই আর কয়দিন! শাশুড়ী মরলে সবই তো তোমার।" তো বউটা ও অপেক্ষা করতে থাকে, কতদিনে শাশুড়ীটা মরবে। ( শুনতে খারাপ হলেও এটাই বাস্তব সত্যি।) 😓

আর এই সংসার টা তার হবে....।

ততদিনে একটা মেয়ের আর শখ বলতে কিছু থাকে না। তখন সে আর মেয়ে থাকে না। তার বয়স পেরিয়ে ৩৫ - ৪০ এ চলে যায়। তখন তার কাছে সব কিছু কেমন দায়িত্ব বলে মনে হয়। কারো জন্য আর শখ করে কিছু রান্না করার মতো এনার্জি তার শরীরে থাকে না। তখন আর ঘর গুছানোর মতো মানসিকতা থাকেনা। তখন শুধু মাথার উপর অনেক গুলো দায়িত্ব থাকে। ছেলে মেয়েদের লেখা পড়া, তাদের সুন্দর ভবিষ্যত এসবের চিন্তা করতে করতেই চুলে পাক ধরে যায়। সব কিছুতেই কেমন নিজেকে বোঝা বলে মনে হয়। জীবনের পাওয়া না পাওয়ার হিসাব মিলাতে গেলে দম বন্ধ হয়ে আসে। অতীতের কথা মনে পড়ে। যখন সে তার স্বামীর কাছে নিজের জন্য একটা সংসার চায়৷ তখন তার স্বামী মেয়েটা কে বলে, " তুমি কি পারবে এই বয়স্ক মানুষ টা কে একা ফেলে চলে যেতে। " ব্যাস মেয়েটার আর কিছুই বলার থাকে না। সে চুপ হয়ে যায়। কিন্তু কি পায় মেয়েটা সেই সংসারে থেকে! যেই শাশুড়ীর জন্য নিজের শখ আহ্লাদ বিসর্জন দেয়, সেই শাশুড়ী কি আদৌও মেয়েটার কথা ভাবে?

বরং মেয়েটা সেই সংসারে থেকে দিনের পর দিন মানসিক টর্চার সহ্য করে যায়। সারাক্ষণ আতংকে থাকে কখন না জানি শাশুড়ী মা রেগে যায়। কখন না জানি তার জন্য সংসারে ঝামেলা, অশান্তি শুরু হয়ে যায়। এইভাবেই ভয়ে আতঙ্কে কখন যে মেয়েটার বয়স পেরিয়ে যায় সে নিজেও জানে না।

হটাৎ অনেক বছর পর মেয়টার মনে পরে, সংসারের ঝামেলা সামলাতে গিয়ে কখনো তার স্বামীর সাথে একটু সৃতি তৈরি হয়নি। সারাদিন কাজের পর রাতে সময় করে স্বামীর জন্য একটু শাড়ি পরে কপালে কালো টিপ লাগানো হয়নি। সংসারে সবার সাথে থেকে, লজ্জায় স্বামীর সাথে হাত ধরে একটু বৃষ্টিতে ভিজার সুযোগ হয়নি মেয়েটার।

মেয়েটার মনে পড়ে যায়, অনেক দিন হলো তার স্বামীর সাথে একান্তে বসে একটু গল্প করা হয়নি। মেয়েটা দৌরে যায় স্বামীর কাছে চাঁদনি রাতে খোলা আকাশের নিচে বসে আজ জমিয়ে মনের কথা বলবে তাকে। কিন্তু হটাৎ মেয়েটা বুঝতে পারে এতোদিনে তার স্বামীর সাথে আকাশ সমান দূরত্ব তৈরি হয়ে গেছে। গল্প করার বয়স টা পেরিয়ে গেছে অনেক আগেই। ছেলে - মেয়েরা বড়ো হয়েছে। এখন এসব করা মানে... ছি ছি!

মেয়েটা আঁচলে মুখ গুঁজে দৌড়ে চলে যায়। নিজেকে বন্ধি করে নেয় অন্ধকার চার দেয়ালের মাঝে৷ 💔🥀

[এটা সবার বেলা না। কিন্তু অধিকাংশ পরিবারেই সেম কাহিনি। ]

কথাগুলো ভালো লাগলে একটা ফলো দিয়ে উৎসাহিত করবেন যাতে এরকম আরো বাস্তবিক না বলা কথাগুলো প্রকাশ করতে পারি। ধন্যবাদ ❤️

রাসূল (সাঃ) বলেছেন—"খোরাসান দিক থেকে একদল মানুষ কালো পতাকা নিয়ে আগমন করবে। তারা এমনভাবে এগিয়ে আসবে যে, কেউ তাদেরকে থামাত...
06/04/2025

রাসূল (সাঃ) বলেছেন—"খোরাসান দিক থেকে একদল মানুষ কালো পতাকা নিয়ে আগমন করবে। তারা এমনভাবে এগিয়ে আসবে যে, কেউ তাদেরকে থামাতে পারবে না। শেষ পর্যন্ত তারা বায়তুল মুকাদ্দাসে (জেরুজালেম) পৌঁছাবে এবং সেখানে ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠা করবে।"আরেকটি হাদিসে এসেছে—"তোমরা যখন খোরাসান দিক থেকে কালো পতাকা আসতে দেখবে, তখন বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তাদের সঙ্গে যোগ দিও, কারণ তাদের মধ্যেই থাকবেন আল্লাহর খলিফা মাহদী...

06/04/2025

I can't ignore my destination🤗😄

দুনিয়া নাকি সভ্যতার সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে গেছে? প্রযুক্তির কল্যাণে নাকি দুনিয়া এখন একটা ‘গ্লোবাল ভিলেজে’ পরিণত হয়েছে?কী চ...
05/04/2025

দুনিয়া নাকি সভ্যতার সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে গেছে? প্রযুক্তির কল্যাণে নাকি দুনিয়া এখন একটা ‘গ্লোবাল ভিলেজে’ পরিণত হয়েছে?

কী চরম তামাশা!

যদি তাই হবে, একটা নীরিহ উপত্যকায় পরিপূর্ণ আয়োজনের সাথে বছরের পর বছর, মাসের পর মাস, সপ্তাহের পর সপ্তাহ, দিনের পর দিন যে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হচ্ছে, এই ভয়ঙ্কর, ভয়াবহ ধ্বংসলীলা দেখেও গোটা দুনিয়া কীভাবে না দেখতে পাওয়ার ভান করে আছে?

প্রতিদিন হাজারে হাজার মানুষকে নির্দয়ভাবে মেরে ফেলা হচ্ছে। কিন্তু গোটা দুনিয়া তো বটেই, ইসলামি বিশ্বের কোথাও কোনো হেলদোল নেই। যালিমেরা কোনো লুকোচাপার আশ্রয় আর নিচ্ছে না৷ যা করছে প্রকাশ্য দিবালোকে—ঘোষণা সমেত। অথচ দুনিয়ার মানুষ এমনভাবে নিশ্চুপ হয়ে আছে, যেন কোথাও কিছু হচ্ছে না, কোথাও কিছু ঘটছে না।

মানব ইতিহাস এই ঘৃণ্য স্মৃতি কীভাবে সংরক্ষণ করবে?

আরিফ আজাদ

Address

Lalmonirhat
Rājshāhi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Razia Sultana 90 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share