Sketching Aura with Nila

Sketching Aura with Nila "I love imagining, constantly learning and growing. Passionate about reading and collecting books."

06/09/2025

আজকে যেই মানুষ গুলোকে পাবার জন্য তোমার এত হাহাকার! সেই মানুষ গুলোকে ৫-৭ বছর পর নিজের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলেও তুমি বিন্দু মাত্র কিছু অনুভব করবা না! শুধু মাত্র স্থান, সময় এবং তারিখ হয়তো ভিন্ন। তোমার জায়গায় সে, তার জায়গায় তুমি!'

আমাকে আমার এক বড় আপু বলেছিলেন,"
No matter what, The table will always turn! "
ততটুকুই অ/প/মান, অগ্রাহ্য এবং কষ্ট দিও, যতটুকু সইতে পারো! 🙂

31/08/2025

১০০ টা মেসেজ? না একটা চিঠি?

আমি চোখ বন্ধ করে ১ টা চিঠি ই নিবো! ১০০ টা মেসেজ এর চেয়ে এক পেইজের একটা চিঠির দাম আমার কাছে বেশি। চিঠি তে খুব করে আবেগ প্রকাশ করা যায়। চিঠি বারবার পড়তে ভালো লাগে অনেক। চিঠি লিখতেও শান্তি,চিঠি পাইতেও শান্তি!❤️

তোমার জন্য ছোট্ট কথা-
তোমাকে উৎসর্গ করে বলার কিছুই নাই।সারাজীবন আমার কাছে আমার কল্পনাই শ্রেষ্ঠ তুমি🥀🖤🎀

30/08/2025

জীবন বড় মধুময় শুধু এইজন্য যে, এই মাধুর্যের অনেকটাই স্বপ্ন ও কল্পনা দিয়া গড়া। হোক না স্বপ্ন মিথ্যা, কল্পনা বাস্তবতার লেশশূন্য; নাই বা থাকিল সব সময় তাহদের পিছনে সার্থকতা; তাহারাই যে জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদ, তাহারা আসুক, জীবনে অক্ষয় হোক তাহাদের আসন; তুচ্ছ সার্থকতা, তুচ্ছ লাভ।"

25/08/2025

তুমি কি আদৌ অভিমান বুঝো? তুমি আটকাবে ভেবে, রাগ ভাঙাবে ভেবে, অভিমানী সুরে চলে যাওয়ার বায়না করে ও বেহায়ার মতো তাকিয়ে থাকার মানে বুঝো? 😅

24/08/2025

এক আপু বলেছিলেন, বিয়ের পর প্রিয় একটা বই নিয়ে বরের সাথে প্রথম যেদিন চায়ের আলাপে বসেছিলেন, কোনো এক কথায় তর্ক থেকে উনার বর নাকি উনার হাত থেকে বইটা নিয়ে ছুড়ে ফেলে দিয়েছিলেন। সেদিন থেকে শুধু বইই নয়, বরের সাথে আপুর নাকি চা পর্যন্ত আর কখনো খেতে মন চায় নাই।

আরেক ভাইয়াকে চিনি, খুব শখ করে একটা শাড়ি নাকি উনার ওয়াইফের জন্য কিনেছিলেন। সেই শাড়ির রং নিয়ে সবার সামনেই নাকি ভাইয়াকে নিয়ে ঠাট্টায় মেতে ওঠেছিলেন ভাবী। নিজ থেকে ভাইয়া এরপরে আর কখনোই কিছু কিনতে পারেন নাই ভাবীর জন্য। প্রতিবার কিছু কিনতে গেলেই নাকি প্রথমবারের সেই ঠাট্টা বুকে নতুন করে বিঁধতো।

এমনটাই হয় আসলে। সম্পর্কে, খুব বড়ো দাগা মানুষকে হয়তো কাঁদায়, তবে চুরমার করে ভেঙে দেয় না, দেয় ছোট ছোটগুলো। মাঝরাতে খুশখুশে কাশি নিয়েও ‘দিব্যি ভালো আছি’র মতো এইসব ছোট ছোট ব্যামো থেকেই একদিন ক্যান্সার ধরা পড়ে। অল্প কিছু অবহেলায় কারো ঘর ভেঙে যেতে দেখেছি, আবার ছিটেফোঁটা যত্ন টের পেলেও নিজেকে নতুন করে বুনতে দেখেছি কতোজনকে!

আপনার সঙ্গী পছন্দ করেন না জেনেও প্রতিটা আইটেমে ধনেপাতা মিশিয়ে তার সামনে পরিবেষণ করলে, মানুষটা কিছু না বলেই হয়তো খেয়ে নিবে একটা সময়ের পর। অথচ খাবারের মতো লাভ ল্যাঙ্গুয়েজ যে দুনিয়ায় খুব কমই আছে এই সহজ সত্যটা আপনাদের দুজনের কারোরই কখনো জানা হবে না! নদী আপনার প্রিয় না হওয়া সত্ত্বেও পার্টনারের পছন্দে একদিন নৌকা ভ্রমণে গেলে খুব একটা ক্ষতি আপনার হবে না। কিন্তু মানুষটা জানবে শুধুমাত্র তার জন্য আপনি নিজের কমফোর্টের বাইরে যেতে পারেন।

একটা বয়সের পরে আমরা কেউই আর কানের কাছে মুখ নিয়ে ‘ভালোবাসি’ শুনতে চাই না। একটা সময়ের পরে উপহার দেয়া নেয়া থেকে এনিভার্সারি.... কিছুই আর তেমন ভাবে সেলিব্রেট করার মতো উৎসাহ থাকে না! কিন্তু যত্ন? সম্মান? ইন্টেগ্রিটি? নাহ ভাই, এই তিন বস্তু - শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকা লাগে!

‘হেলদি রিলেশনশিপ’ ব্যাপারটাকে তো নানাভাবেই বিশ্লেষণ করি আমরা নিজেদের মত করে। আমার কাছে রিলেশনে থাকা মানে হচ্ছে কমিটমেন্ট। যে কমিটমেন্টে মেঘলা দিন আমার অতি অপছন্দের হওয়া সত্বেও আমি গাইতে পারব…

'তোমার প্রিয় ঋতু বর্ষা তাই
সারা বছর ধরে মেঘ জমাই,
যদিও ইচ্ছেরা সাদাসিধে
সারা বছর থাক না রেইনি ডে।

সারা বছর ধরে বৃষ্টি হোক
শুধু না ভেজে যেন তোমার চোখ,
শ্রাবণে ভরে থাক ফাগুনটাই
তোমার প্রিয় ঋতু বর্ষা তাই….'

সংগ্রহীত

23/08/2025

লাইফের একটা স্টেজে এসে আপনার অনুভব হবে যে 'আপনি চাইলেই অনেক কিছু করতে পারেন, কিন্তু শত চেষ্টার পরও আপনি আপনার সর্বোচ্চটা দিতে পারছেন না।'

আপনি জানেন আপনি পড়াশুনা শুরু করলে ভালো ভালো স্টুডেন্টরাও আপনার পিছু ছুটে যাবে। আপনি জানেন আপনি আপনার স্কিলকে সময় দেয়া শুরু করলে আশেপাশের সবচেয়ে স্কিলফুল মানুষটা আপনি হবেন। আপনি জানেন আপনার মধ্যে ওই সকল জিনিস আছে,যা একসময় আপনাকে পটেনশিয়ালটির রেসে জয়ী করতো।

অথচ সেই পটেনশিয়ালটা এখন আপনি খুঁজে পাচ্ছেন না। তখন প্রতিদিন এই অনুভূতিটা আপনাকে কুড়ে খাবে। নিজের মধ্যে পটেনশিয়াল থাকার পরও কিছু করতে না পারার অনুভূতিটা ভীষণ অসহায়ত্বের।

🖋️ Rifat Masud

22/08/2025

জানা-শোনা= অশান্তি!

(এক)
উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো:
-তুমি কোথায় চাকুরি করো?
-একটা ম্যাচ ফ্যাক্টরিতে।
-স্যালারি কতো?
-৫০০০।
-মোটে পাঁচ হাজার?
-চলো কিভাবে? তোমার মালিক তোমার প্রতি অবিচার করছে। তোমার যা যোগ্যতা, হেসেখেলেই তুমি অনেক টাকা বেতন পেতে পারো।
যুবকের মেজাজ খাট্টা হয়ে গেলো। নিজের কাজের প্রতি, বসের প্রতি বেজায় রুষ্ট হয়ে উঠলো। পরদিন গিয়ে সরাসরি বসকে জু'লুমের কথা জানালো। কথা কাটাকাটি হওয়াতে বস তাকে চাকরিচ্যুত করলো। এখন যুবকটি বেকার।
(দুই)
-তোমার প্রথম সন্তান হলো বুঝি?
-জ্বি।
-তোমার স্বামী এ উপলক্ষ্যে তোমাকে কিছু দেয়নি? উপহার বা এ জাতীয় কিছু?
-না। কেন দিবে? এ তো আমাদেরই সন্তান! টাকা দিতে হবে কেন?
-কেন তোমাকে হাত খরচার জন্যেও তো দু’চার পয়সা দিতে পারে। তার কাছে তোমার কোনও মূল্য নেই? তুমি চাকরানি?
স্ত্রীর মনে ধরলো কথাটা। সারাদিন কথাটা ভাবতে ভাবতে মনটা বিষিয়ে উঠলো। সত্যিই তো! আমাকে একটা টাকাও কখনো ছোঁয়ায় না! রাতে কর্মক্লান্ত স্বামী ঘরে ফিরলো। স্ত্রীর মুখ দিয়ে বোমা বি'স্ফো'রিত হলো। লেগে গেলো দু’জনে। কথা কাটাকাটি। ঝগড়া। হাতাহাতি। শেষ পর্যন্ত তা'লাকে গিয়ে গড়াল।
(তিন)
-এই বৃদ্ধ বয়েসে কষ্ট করছেন? ছেলে ঢাকায় থাকে, বড় চাকুরি করে শুনেছি। বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে। আপনাদের দু’জনকে নিয়ে যেতে পারে না? আপনাদের দেখতেও তো আসে না!
-না না, ছেলে আমার খুবই ব্যস্ত। টাকা পাঠায় তো। ফোনে খোঁজ-খবর নেয়। নিয়মিত।
-কী এমন ব্যস্ততা তার শুনি? নিজের জন্মদাতা-দাত্রীকে দেখতে আসার সময় হয় না?
-সারাদিন অফিস-বাসা করতে করতেই সময় চলে যায়!
-আপনি খোঁজ নিয়েছেন? সে ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছে, আর আর আপনারা অজপাড়াগাঁয়ে ধুঁকছেন?
বৃদ্ধ বাবা বাসায় এসে স্ত্রীকে খুলে বললো। স্ত্রীও বাধা দিল:
-আপনি ভুল শুনেছেন। সে আসলেই ব্যস্ত।
-নাহ, খন্দকার সাহেব কি মিথ্যা বলতে পারেন? আহা রে! কাকে বুকের র'ক্ত পানি করে বড় করলাম?
কিছু নিরীহ প্রশ্ন আমাদের সুখী জীবনকে এক লহমায় দুঃখী করে দিতে সক্ষম। ছদ্মবেশী দরদীরা নিস্তরঙ্গ শান্ত জীবনে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দেয়:
-কেন আপনিও সেটা এখনো কিনেন নি?
-আপনাদের এখনো বাচ্চাকাচ্চা হয়নি?
-এই জীবন কিভাবে বহন করে চলেছেন?
-ছেলেকে বিশ্বাস করে বসে আছেন?
-ছেলে তো বউয়ের কেনা গোলামে পরিণত হয়েছে!
গল্পের নির্যাস:
= ফাসাদসৃস্টিকারী হয়ো না। হিং'সুকদের ছলনায় পড়ো না।
গল্পের হিতোপদেশ:
= মানুষের ঘরে অন্ধ হয়ে প্রবেশ করো। বোবা হয়ে বের হয়ে আসো!

— লেখা: আতীক উল্লাহ হাফি.

22/08/2025

হে আল্লাহ! আমার হৃদয় থেকে সব রকমের ভয়, দুঃখ, হতাশা, রাগ ও দুশ্চিন্তা দূর করে দাও। তুমি ছাড়া কেউ নেই যে আমার ভেতরের এই অশান্তিকে প্রশান্তিতে বদলে দিতে পারে। হে পরম করুণাময়, তুমি আমার অন্তরের অজানা ব্যথাও জানো। তুমি চাইলে তো এক মুহূর্তেই আমার মনের সব ভার লাঘব করে দিতে পারো। তাই আমি তোমার কাছেই ফিরে এসেছি, যেন তুমি আমার বুকের ভার হালকা করে দাও। আমাকে ভরসা, শান্তি ও প্রশান্তির আলোয় ভরে দাও। হে দয়ালু রব! আমাকে নেতিবাচক অনুভূতির গোলামী থেকে মুক্ত করে দাও- যাতে আমি তোমার ওপর নির্ভর করতে পারি। আর আমার হৃদয় কেবল তোমার সন্তুষ্টির পথেই অটল থাকে।

- (উল্লিখিত অংশটি ‘মুসলিম উইমেনস ডায়েরি’ বই থেকে নেওয়া।)

27/07/2025

মেঘের খামে চিঠি পাঠালাম।
দমকা হাওয়া এলো—
চিঠি তোমার কাছে না গিয়ে,
দূরে অন্য কোথাও উড়ে গেলো! ✉️

24/07/2025

Sabr! Your Du'a will be answered soon!💗🌼

21/07/2025

কথা দিয়ে শান্ত করা যায়। কথা দিয়ে ক্লান্ত ও করা যায়। কথাতেই প্রেম, কথাতেই জ্যাম। কথার মাঝেই বাঁধে, আবার কথার কাছেই ফাঁদে। কঠিন কথায় যেমন মানুষ রাজপ্রাসাদ ছেড়ে দিতে পারে। তেমনি নরম কোমল কিছু কথার জন্যে দরিদ্র ভাঙাচোরা বাড়িও মানুষের মন কাড়ে।

লাইফ ইজ ফুল অফ চয়েসস। শব্দ দিয়ে কারো বিষন্ন সন্ধ্যাকে উজ্জ্বল করে দেব, নাকি শব্দের বজ্রপাতে কাউকে মাটির সাথে গেঁথে ফেলব... সেই চয়েসটাও কেবল আমাদের,,,,,,,,,, 🖤

20/07/2025

আমি বুঝি না,

মানুষ এত আগ্রহ নিয়ে বাঁচে কীভাবে, আমার ভেতর কিছুই নেই এখন, না আগ্রহ, না আশা, না প্রশ্ন। সকালে ঘুম ভাঙে, রাতে ঘুমাই, বাকি সময় শুধুই কেটে যায়।

জীবনের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা, এখন শুধু নীরব সহ্য!

Address

Naogan
Rājshāhi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sketching Aura with Nila posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share