Success News

Success News নতুন ভিডিও পেতে পেজে ফলো এবং লাইক দিয়ে সাথেই থাকুন
(2)

26/09/2025

ঋতুপর্ণার আলোয় পথচলা🙂

কলকাতার চলচ্চিত্র জগতে এক অবিচল উপস্থিতির নাম ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। নব্বইয়ের দশকে যাত্রা শুরু করে একের পর এক হিট ছবির মাধ্যমে তিনি হয়ে ওঠেন দর্শকদের প্রিয় নায়িকা। তার অভিনয়ের পরিধি এতটাই বিস্তৃত যে, মেলোড্রামা থেকে বাস্তবধর্মী সিনেমা—সব ক্ষেত্রেই সমানভাবে আলো ছড়িয়েছেন।

‘শ্বেত পাথরের থালা’, ‘দহন’, ‘পারমিতার একদিন’—এইসব ছবিতে তার অভিনয় ছিল প্রশংসনীয়। তার চোখের অভিব্যক্তি, সংলাপ বলার ভঙ্গি আর আবেগের স্বচ্ছ বহিঃপ্রকাশ তাকে করে তুলেছে অনন্যা। শুধু টলিউড নয়, বলিউড ও বাংলাদেশের সিনেমাতেও তিনি নিজের প্রতিভার ছাপ রেখেছেন।

ব্যক্তিগত জীবন আর পেশাদার জীবন একসঙ্গে সামলে যেভাবে তিনি আজও পর্দায় সক্রিয়, তা অনুপ্রেরণার উদাহরণ। ফিটনেস, ফ্যাশন, আর সামাজিক দায়িত্ব—সবকিছুর মধ্যেই তিনি এক আধুনিক নারীর প্রতিচ্ছবি।

ঋতুপর্ণা মানেই এক পরিণত শিল্পীর প্রতিচ্ছবি, যিনি প্রতিনিয়ত নিজেকে ভেঙে গড়ে নতুন নতুন চরিত্রে প্রাণ সঞ্চার করছেন।

এক সোনালি পর্দা, দুই মহারথী — মিঠুন ও প্রসেনজিৎ😉বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এমন কিছু নাম আছে, যাদের ছায়ায় প্রজন্মের পর প...
26/09/2025

এক সোনালি পর্দা, দুই মহারথী — মিঠুন ও প্রসেনজিৎ😉

বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এমন কিছু নাম আছে, যাদের ছায়ায় প্রজন্মের পর প্রজন্ম বড় হয়েছে। মিঠুন চক্রবর্তী এবং প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জি—এই দুই নাম যেন একেই সূত্রে গাঁথা, অথচ আলাদা আলাদা রাজপথের সম্রাট।

বরিশালের ছেলে গৌরাঙ্গ চক্রবর্তী থেকে হয়ে উঠেছিলেন "মিঠুন দা"। ১৯৭৬ সালে "মৃগয়া" সিনেমায় জাতীয় পুরস্কার জয় করে শুরু হয় তার চলচ্চিত্রযাত্রা। বলিউড থেকে টলিউড, অ্যাকশন থেকে রোমান্স—সবখানেই তিনি ছিলেন এক অপ্রতিরোধ্য শক্তি। ‘ডিস্কো ডান্সার’ তাকে পৌঁছে দেয় আন্তর্জাতিক খ্যাতিতে। ৩৫০টির বেশি ছবিতে অভিনয় করে তিনি হয়ে উঠেছেন সিনেমার জীবন্ত কিংবদন্তি। তার জীবনে ওঠানামা যেমন ছিল, তেমনি ছিল এক অবিচল অধ্যবসায়।

অন্যদিকে, কলকাতায় জন্ম নেওয়া প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জি ছোটবেলায়ই পা রাখেন পর্দায়। তবে নায়ক হিসেবে আত্মপ্রকাশ ১৯৮৩ সালে। নব্বই দশক থেকে শুরু করে ২০০০ এর দশক পর্যন্ত তিনি ছিলেন বাংলা বাণিজ্যিক সিনেমার একচ্ছত্র অধিপতি। ‘অমর সঙ্গী’, ‘সাথী’, ‘চোখে চোখে কথা বলো’—এমন অসংখ্য হিট ছবির নায়ক তিনি। অভিনয়ের পাশাপাশি প্রযোজক হিসেবেও সফল প্রসেনজিৎ আজও সমান জনপ্রিয়।

মিঠুন যেখানে এক গ্লোবাল আইকন, প্রসেনজিৎ হলেন ঘরোয়া স্টারডমের প্রতিচ্ছবি। দুজনেই বাংলা সিনেমাকে দিয়েছেন গৌরবময় অধ্যায়, বদলে দিয়েছেন ইন্ডাস্ট্রির ভাষা।

একজন বাংলা চলচ্চিত্রের নায়কোত্তম, আরেকজন তার নবজাগরণের দূত। ভিন্ন ধারা, ভিন্ন স্টাইল, তবুও এক মঞ্চে বাংলা সিনেমার শ্রেষ্ঠ গৌরব!

দুই প্রজন্ম, এক আলো — লকেট ও পুষ্পিতা🥀কলকাতার বাংলা সিনেমার একসময়ের উজ্জ্বল তারা লকেট চ্যাটার্জি। অভিনয়ে যেমন ছিলেন সা...
26/09/2025

দুই প্রজন্ম, এক আলো — লকেট ও পুষ্পিতা🥀

কলকাতার বাংলা সিনেমার একসময়ের উজ্জ্বল তারা লকেট চ্যাটার্জি। অভিনয়ে যেমন ছিলেন সাবলীল, তেমনি ছিলেন চরিত্রের গভীরতায় পরিপূর্ণ। ৯০ ও ২০০০ দশকে ‘নায়িকা’ শব্দটা যখন নিছক রূপে সীমাবদ্ধ ছিল, লকেট তখন অভিনয়ের জোরে নিজের আলাদা একটা জায়গা করে নিয়েছিলেন। “আলো ছায়া”, “নাগিনী”, “প্রতিদান” বা “দশমী”– এমন অনেক ছবিতে তার দুর্দান্ত অভিনয় এখনও দর্শকদের স্মৃতিতে টাটকা। শুধু রূপ নয়, তার চোখের ভাষা, সংলাপ বলার ধরন, আর দৃঢ় উপস্থিতি তাকে করেছিলেন অভিনেত্রীদের ভিড়েও অনন্যা।

অন্যদিকে, নতুন প্রজন্মের অন্যতম সম্ভাবনাময়ী মুখ পুষ্পিতা মুখার্জি। বাংলা ধারাবাহিক থেকে শুরু করে বড় পর্দায় নিজেকে প্রমাণ করছেন ধীরে ধীরে। "অপরাজিতা" কিংবা "মন ময়ূরী"-র মতো সিরিয়ালে তার অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে। পুষ্পিতার মধ্যে এক ধরনের সহজাত গ্রামীণ সৌন্দর্য আছে, যেটা তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে তোলে। সোশ্যাল মিডিয়াতে তার জনপ্রিয়তা বাড়ছে দিন দিন, এবং তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি এখন এক নতুন অনুপ্রেরণা।

লকেট চ্যাটার্জি যেখানে এক সময়ের দাপুটে নায়িকা, এখন রাজনীতির মঞ্চে; পুষ্পিতা এখনো ক্যামেরার সামনে নিজের পরিচয় গড়ে চলেছেন।
দুই প্রজন্ম, দুই ধারা—তবু অভিনয়ের প্রতি ভালোবাসায় তারা একসূত্রে বাঁধা। আর সেই সূত্রই বাংলা সিনেমাকে বারবার সমৃদ্ধ করেছে।

এদের মধ্যে কাকে দেখলে বেশি মেজাজ খারাপ হয়!😂ডোরেমন এবং মটু-পাতলু, এই দুটি কার্টুন সিরিজ আমাদের শৈশবের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। ...
25/09/2025

এদের মধ্যে কাকে দেখলে বেশি মেজাজ খারাপ হয়!😂

ডোরেমন এবং মটু-পাতলু, এই দুটি কার্টুন সিরিজ আমাদের শৈশবের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই সিরিজগুলোর প্রধান আকর্ষণ শুধু তাদের নায়ক চরিত্রগুলোই নয়, বরং তাদের মজার মজার ভিলেন বা নেতিবাচক চরিত্রগুলোও। এই দুটি কার্টুনের দুটি প্রধান ভিলেন চরিত্র হলো জিয়ান এবং জন দা ডন।

জিয়ান, ডোরেমন সিরিজের সেই মোটা আর রাগী ছেলেটা, যে প্রায়ই নোবিতাকে বিরক্ত করে, তার কাছ থেকে জিনিসপত্র কেড়ে নেয় আর গান গেয়ে সবাইকে অতিষ্ঠ করে তোলে। তার এই বদমেজাজের কারণে তাকে প্রায়ই নোবিতা এবং তার বন্ধুদের শত্রু মনে করা হয়। তবে জিয়ান পুরোপুরি খারাপ নয়। সে মাঝে মাঝে নোবিতার পাশে দাঁড়ায়, তাকে সাহায্য করে। জিয়ানের চরিত্রটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে তার খারাপ দিকগুলোর পাশাপাশি তার ভালো দিকগুলোও ফুটে উঠেছে, যা তাকে আরও বাস্তবসম্মত করে তুলেছে।

অন্যদিকে, মটু-পাতলু সিরিজের প্রধান ভিলেন জন দা ডন। তার একমাত্র লক্ষ্য হলো ফুরফুরি নগরের শান্তি নষ্ট করা এবং মটু ও পাতলুকে বিরক্ত করা। সে সবসময় চুরি করার এবং ফুরফুরি নগর থেকে তাদের তাড়িয়ে দেওয়ার ধান্দায় থাকে। তার এই দুষ্টুমি প্রায়ই হাসির খোরাক যোগায়। জিয়ানের মতো তার চরিত্রে কোনো ভালো দিক দেখা যায় না, সে সম্পূর্ণভাবে একটি খলনায়ক।

এই দুই চরিত্রকে যখন আমরা তুলনা করি, তখন মনে হয় জিয়ানকে দেখলে মেজাজ একটু খারাপ হলেও তার প্রতি এক ধরনের মায়া জন্ম নেয়। কারণ সে আমাদের সাধারণ বন্ধুত্বের স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়, যেখানে ঝগড়া-বিবাদ যেমন থাকে, তেমনি ভালোবাসাও থাকে। কিন্তু জন দা ডনকে দেখলে শুধু রাগই আসে, কারণ তার উদ্দেশ্য সবসময় খারাপ এবং তার কর্মকাণ্ড শুধু অন্যদের ক্ষতি করার জন্যই। তবে এই চরিত্রগুলো না থাকলে কার্টুনগুলো এতটা মজাদার হত না। এই ভিলেন চরিত্রগুলোই কার্টুনের গল্পকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে, তাই তাদের উপস্থিতি অপরিহার্য।

ভিন্ন জগৎ, একই জনপ্রিয়তা: মিয়া খলিফা ও হানি রোজের গল্প😘সোশ্যাল মিডিয়ার এই যুগে খ্যাতি আর আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা...
25/09/2025

ভিন্ন জগৎ, একই জনপ্রিয়তা: মিয়া খলিফা ও হানি রোজের গল্প😘

সোশ্যাল মিডিয়ার এই যুগে খ্যাতি আর আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা একেবারেই আলাদা কিছু নয়। তবে কিছু মানুষ আছেন যাদের নিয়ে সব সময়ই আলোচনা হয়। মিয়া খলিফা এবং দক্ষিণ ভারতীয় জনপ্রিয় অভিনেত্রী হানি রোজ—দুজনেই এমন নাম, যাদের পরিচিতি শুধু নিজেদের ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং বিশ্বজুড়ে ভক্তদের মাঝে আলোচিত।

হানি রোজ ভারতের দক্ষিণী সিনেমার একজন পরিচিত মুখ। তার সৌন্দর্য, অভিনয়ের দক্ষতা আর পর্দায় প্রাণবন্ত উপস্থিতি তাকে অসংখ্য ভক্তের প্রিয় অভিনেত্রীতে পরিণত করেছে। তিনি সিনেমায় চরিত্রের গভীরতা ফুটিয়ে তুলতে পারদর্শী, আর তার স্টাইলিশ উপস্থিতি তাকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।

অন্যদিকে, মিয়া খলিফা ভিন্ন এক দুনিয়ার পরিচিত নাম। যদিও তিনি বিতর্কিত ক্যারিয়ারের জন্য বেশি পরিচিত, তারপরও সোশ্যাল মিডিয়ায় তার ভক্তের সংখ্যা কোটি ছাড়িয়েছে। মিয়া নিজের ব্যক্তিগত জীবন, মতামত ও সাহসী সিদ্ধান্তের কারণে সবসময় আলোচনায় থাকেন।

তাদের জীবনের পথ ভিন্ন হলেও মিল রয়েছে এক জায়গায়—জনপ্রিয়তা। দুজনেই তাদের ভক্তদের কাছে অনন্য এবং অনুপ্রেরণার প্রতীক। অনেকেই মজা করে বলেন, "এমন জীবনসঙ্গী যদি পাওয়া যেত!"

👉 হানি রোজ আর মিয়া খলিফা প্রমাণ করেছেন—যেখানেই থাকুন না কেন, প্রতিভা ও ব্যক্তিত্ব মানুষকে করে তুলতে পারে বিশ্বজোড়া তারকা।

25/09/2025

অজয় দেবগন: গাম্ভীর্য আর ক্যারিশমায় বলিউডের নির্ভরযোগ্য নাম🥀

অজয় দেবগন বলিউডের অভিনয় জগতের অন্যতম শক্তিশালী নাম। তার গভীর দৃষ্টি, সংলাপ বলার গাম্ভীর্য আর অনন্য উপস্থিতি দর্শকের মনে আলাদা প্রভাব ফেলে। তিনি যেকোনো চরিত্রে ঢুকে পড়তে জানেন—কখনও গম্ভীর, কখনও আবেগপ্রবণ, আবার কখনও কঠিন মনোভাবের মানুষ।

অজয়ের অভিনয়ের মূল বৈশিষ্ট্য হলো তার স্বাভাবিকতা। তিনি চরিত্রকে অতিরিক্ত নাটকীয় না করে বাস্তবের মতো করে তুলতে সক্ষম। এ কারণেই দর্শকরা তাকে সহজেই নিজেদের সঙ্গে মিল খুঁজে পান।

তার জনপ্রিয়তা দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে অটুট রয়েছে। অজয় শুধু অভিনেতা নন, বরং একজন চিন্তাশীল মানুষ হিসেবেও পরিচিত। তার আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিত্ব আর নির্লিপ্ত ক্যারিশমা দর্শকের মনে স্থায়ী আসন তৈরি করেছে।

অজয় দেবগনকে আজও বলিউডের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য তারকাদের একজন হিসেবে গণ্য করা হয়।

25/09/2025

কাজল দেবগন: হাসি আর চোখের জাদুতে দর্শকের চিরন্তন প্রিয়😘

কাজল দেবগন এমন এক তারকা, যিনি একাধারে গ্ল্যামারাস আবার একেবারে বাস্তব। তার চোখের জাদু আর হাসির উজ্জ্বলতা দর্শককে মুহূর্তেই মুগ্ধ করে ফেলে। কিন্তু কাজলের আসল শক্তি তার অভিনয় দক্ষতা। চরিত্রের গভীরতা ধরতে তিনি যেভাবে পারদর্শিতা দেখান, তা তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে।

কাজলকে দর্শকরা ভালোবাসে তার প্রাণবন্ত স্বভাবের জন্যও। তিনি এমনভাবে অভিনয় করেন যে মনে হয় চরিত্রটি যেন বাস্তবেই তার। এই স্বাভাবিকতা এবং আবেগপূর্ণ উপস্থাপনাই তাকে বলিউডের অন্যতম সেরা অভিনেত্রীতে পরিণত করেছে।

তার জনপ্রিয়তা বছরের পর বছর ধরে একইরকম রয়েছে। নতুন প্রজন্মও তাকে ঠিক আগের মতোই ভালোবাসে। কারণ কাজল শুধু একজন অভিনেত্রী নন, বরং তিনি এমন এক নাম, যা মানেই নিখুঁত অভিনয়ের নিশ্চয়তা।

25/09/2025

নানা পাটেকার: বাস্তবতার অভিনয়ে এক অদ্বিতীয় কিংবদন্তি❤️

নানা পাটেকার বলিউডের অভিনয় জগতের এক বিরল রত্ন। তার অভিনয়ে আছে এক ধরণের কাঁচা বাস্তবতা, যা দর্শককে তৎক্ষণাৎ চরিত্রের সঙ্গে যুক্ত করে দেয়। সংলাপ বলার তার অনন্য ভঙ্গি, গভীর কণ্ঠস্বর এবং চোখের অভিব্যক্তি তাকে করেছে অসাধারণ।

তিনি সবসময় ভিন্ন ধাঁচের চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকের মন জয় করেছেন। নানা পাটেকারের বিশেষত্ব হলো, তিনি অভিনয়কে কখনো সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেন না—বরং যতটা সম্ভব বাস্তবভাবে তুলে ধরেন। এই স্বতঃস্ফূর্ততা তাকে দর্শকের কাছে আরও কাছের মানুষ করে তুলেছে।

তার জনপ্রিয়তা শুধু পর্দায় সীমাবদ্ধ নয়। সাধারণ মানুষের জীবনযাপন, সমাজের প্রতি তার দায়িত্ববোধ এবং মানবিক কাজগুলোও তাকে ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে গেছে।

দর্শকরা তাকে শুধুই একজন অভিনেতা নয়, বরং এক আদর্শ ব্যক্তিত্ব হিসেবে দেখে। নানা পাটেকার আজও অভিনয়ের স্কুল হিসেবে বিবেচিত।

কারিনা কাপুর ও ক্যাটরিনা কাইফ – দুই রূপসী, দুই শক্তি🙂বলিউড মানেই গ্ল্যামার, অভিনয় আর তারকাখ্যাতির মেলবন্ধন। এই আকাশে উজ...
25/09/2025

কারিনা কাপুর ও ক্যাটরিনা কাইফ – দুই রূপসী, দুই শক্তি🙂

বলিউড মানেই গ্ল্যামার, অভিনয় আর তারকাখ্যাতির মেলবন্ধন। এই আকাশে উজ্জ্বলতম দুই নক্ষত্রের নাম হলো কারিনা কাপুর এবং ক্যাটরিনা কাইফ।

কারিনা কাপুর জন্মসূত্রে বলিউড পরিবারে বড় হলেও, নিজস্ব প্রতিভা ও কঠোর পরিশ্রম দিয়ে তিনি নিজেকে আলাদা করে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তার অভিনয়ে রয়েছে আত্মবিশ্বাস, প্রখর সংলাপ উচ্চারণ আর ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে নতুনত্ব আনার ক্ষমতা। কারিনা এমন এক নায়িকা, যিনি দীর্ঘ দুই দশক ধরে দর্শকের হৃদয়ে সমানভাবে রাজত্ব করছেন। তার ব্যক্তিত্ব আর গ্ল্যামার আজও তাকে বলিউডের ‘স্টাইল আইকন’-এর আসনে বসিয়ে রেখেছে।

অন্যদিকে, ক্যাটরিনা কাইফ ভিন্ন প্রেক্ষাপট থেকে বলিউডে প্রবেশ করলেও অল্প সময়েই সবার মন জয় করে নিয়েছেন। তার স্বতঃস্ফূর্ত অভিনয়, অনন্য নৃত্যশৈলী এবং মিষ্টি হাসি তাকে কোটি দর্শকের প্রিয় করে তুলেছে। মডেলিং থেকে বড় পর্দায় এসে ক্যাটরিনা প্রমাণ করেছেন, নিষ্ঠা আর অধ্যবসায় থাকলে বিদেশি ব্যাকগ্রাউন্ডও কোনো বাধা নয়। তিনি আজ বলিউডের সবচেয়ে সফল অভিনেত্রীদের একজন।

দুই ভিন্ন পথে আসা এই দুই তারকা একসূত্রে গাঁথা তাদের অভিনয় দক্ষতা ও জনপ্রিয়তায়। কারিনা যেখানে অভিজ্ঞতা ও ঐতিহ্যের প্রতীক, সেখানে ক্যাটরিনা নতুনত্ব ও সতেজতার প্রতীক। একসঙ্গে তারা বলিউডের গ্ল্যামার ও প্রতিভার দুই ভরসার নাম।

সালমান খান ও গোবিন্দা: দুই যুগের দুই বাদশাহ 🥰বলিউডের ইতিহাসে সালমান খান ও গোবিন্দা—দুজনেই আলাদা আলাদাভাবে দর্শকের হৃদয়ে...
25/09/2025

সালমান খান ও গোবিন্দা: দুই যুগের দুই বাদশাহ 🥰

বলিউডের ইতিহাসে সালমান খান ও গোবিন্দা—দুজনেই আলাদা আলাদাভাবে দর্শকের হৃদয়ে রাজত্ব করেছেন। একজন যখন স্টারডমের প্রতীক, অন্যজন হাস্যরসের অপ্রতিদ্বন্দ্বী রাজপুত্র। সালমান খানের আসল নাম আব্দুর রশিদ সেলিম, জন্ম ভারতের ইন্দোরে, বয়স ৫৯ বছর। অন্যদিকে, গোবিন্দা ওরফে গোবিন্দ অরুণ আহুজা, জন্ম মুম্বাইয়ের বিরারে, বয়স ৬১ বছর।

সালমানের প্রথম সিনেমা ছিল ‘ ফালাক’ (১৯৮৮), আর গোবিন্দার প্রথম ছবি ‘লাভ ৮৬’ (১৯৮৬)। সালমান আজও অবিবাহিত, আর গোবিন্দা সুখে সংসার করছেন স্ত্রী সুনীতার সঙ্গে। সালমান অভিনয় করেছেন প্রায় ১২২টির মতো সিনেমায়, আর গোবিন্দার ঝুলিতে রয়েছে ১৬৫টিরও বেশি ছবি!

আর্থিক দিক দিয়েও এই দুই তারকা শক্তিশালী—সালমানের মোট সম্পদ আনুমানিক ২৯০০ কোটি রুপি, যেখানে গোবিন্দার সম্পদ ১৭০ কোটি রুপিরও বেশি। কিন্তু সম্পদের বাইরে, তাঁদের প্রকৃত পরিচয় তাঁদের অভিনয়-শৈলীতে। সালমানের অ্যাকশন-রোমান্স মিশ্রিত স্টাইল, আর গোবিন্দার কমেডি-ডান্সে ভরা প্রাণবন্ত পারফরম্যান্স—উভয়েই বলিউডকে দিয়েছেন এক স্বর্ণযুগ।

একসঙ্গে ‘পার্টনার’ সিনেমায় দেখা গিয়েছিল এই দুই কিংবদন্তিকে, যেখানে পর্দায় তাঁদের বন্ধুত্ব ও কেমিস্ট্রি আজও স্মরণীয়। একদিকে স্টাইলিশ ‘ভাইজান’, অন্যদিকে প্রাণখোলা ‘হিরো নম্বর ওয়ান’—তাঁরা দুজনেই প্রমাণ করেছেন, বলিউডে আসল রাজত্ব টিকে থাকে দর্শকের ভালোবাসায়।

এই দুই তারকার গল্প মানেই একসাথে নস্টালজিয়া, বিনোদন আর ইমোশন। 🎥❤️

শ্রাবন্তী-মিমি: দুই তারার দুই জয়যাত্রা 😘কলকাতার চলচ্চিত্র জগতে দুটি উজ্জ্বল নাম—শ্রাবন্তী চ্যাটার্জী ও মিমি চক্রবর্তী। ...
24/09/2025

শ্রাবন্তী-মিমি: দুই তারার দুই জয়যাত্রা 😘

কলকাতার চলচ্চিত্র জগতে দুটি উজ্জ্বল নাম—শ্রাবন্তী চ্যাটার্জী ও মিমি চক্রবর্তী। দু’জনের পথচলা এক হলেও ধরণ একেবারে আলাদা। শ্রাবন্তী, নব্বই দশকের শেষ দিকে যিনি শিশু শিল্পী হিসেবে পথচলা শুরু করেন, তিনি খুব দ্রুতই বাণিজ্যিক ছবির নায়িকা হিসেবে দর্শকদের মন জয় করে নেন। “চাম্পিয়ন”, “শিকারী”, কিংবা শুধু তোমারি জন্য —প্রতিটি ছবিতেই তার অভিনয় দক্ষতা ও সহজাত সৌন্দর্য বাংলা সিনেমার প্রেমিকদের হৃদয়ে স্থায়ী আসন গড়ে দেয়।

অন্যদিকে মিমি চক্রবর্তীর যাত্রা শুরু হয় মডেলিং এবং টেলিভিশন ধারাবাহিক দিয়ে। পরে বড় পর্দায় নিজের আধুনিক, আত্মবিশ্বাসী ও চিত্তাকর্ষক উপস্থিতি দিয়ে জায়গা করে নেন তরুণ প্রজন্মের মনে। “বোঝে না সে বোঝে না”, “গানস অ্যান্ড রোজেস” কিংবা “কেকওয়াক”—সবখানেই মিমি তার অভিনয়ের পরিপক্কতা দেখিয়েছেন। পাশাপাশি একজন জনপ্রিয় সংসদ সদস্য হিসেবেও তিনি নিজেকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন।

এই দুই নায়িকা দুজনই সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে নিজেদের নতুনভাবে গড়ে তুলেছেন। একজনের শক্তি তার আবেগপ্রবণ অভিনয় আর অন্যজনের শক্তি তার আত্মবিশ্বাসী মঞ্চ উপস্থিতি। জনপ্রিয়তার বিচারে তারা একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও, বাস্তবে তারা একে অপরের সম্পূরক।

কলকাতার চলচ্চিত্রে শ্রাবন্তী ও মিমির মতো দুই অভিনেত্রী থাকা মানেই বৈচিত্র্য, মানেই শিল্পের সৌন্দর্য। তাদের যাত্রা এখনও চলছে, দর্শক শুধু অপেক্ষায়—আর কী নতুন চমক নিয়ে তারা ফিরবেন! 🎬✨

24/09/2025

ববিতা মৃধা: ছোট পর্দার প্রাণ, স্টাইলিশ অভিনয়ের আইকন😉

৯০ দশকে যেসব নারী অভিনেত্রী দর্শকের চোখ ও মনের আবেগে রাজত্ব করেছেন, ববিতা মৃধা ছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম। ছোট পর্দায় তার অভিনয় ছিল সাহসিকতা, স্টাইল, আর বাস্তবতার এক দুর্দান্ত মিশেল। সে সময়ে ববিতা ছিলেন একপ্রকার ট্রেন্ডসেটার, যিনি মডার্ন নারীর প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তুলেছিলেন নাটকে।

ববিতা মৃধার অভিনয়ে ছিল একধরনের আত্মবিশ্বাস। তিনি কখনো সংসারী নারী, কখনো সাংবাদিক, আবার কখনো একজন প্রতিবাদী কণ্ঠ—সব চরিত্রেই ছিলেন সাবলীল। তার মুখের রেখায় ছিল একধরনের আধুনিকতা, যেটা দর্শককে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করত।

“জীবনের ছায়া”, “কবিতা একাত্তর”, “চিঠি”, “আলো ছায়া”—এই নাটকগুলোতে তার অভিনয় এখনো স্মরণীয়। বিশেষ করে তার সংলাপ বলার স্টাইল আর মডার্ন গেটআপ অনেক নারী দর্শকের অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছিল। তিনি ছিলেন স্টাইলিশ, কিন্তু বাস্তব; সুন্দরী, কিন্তু দৃঢ়চেতা।

আজও যারা ৯০ দশকের নাটক খোঁজেন, তারা ববিতা মৃধার নাটক খুঁজে দেখে। কারণ তার প্রতিটি চরিত্রে ছিল নতুন চমক, নতুন বার্তা। তিনি ছিলেন ছোট পর্দার রঙিন আবহ, যে চরিত্র ছাড়া নাটক যেন অসম্পূর্ণ!

Address

Rajshahi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Success News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share