Success News

Success News নতুন ভিডিও পেতে পেজে ফলো এবং লাইক দিয়ে সাথেই থাকুন

24/10/2025

কাজলের সাথে কি হল পূজার মধ্যে😅

24/10/2025

সালমান খানের কাজ😮

পর্দার দুই প্রখর খলনায়ক – দীপঙ্কর দে ও দুলাল লাহিড়ীর অভিনয়ের রাজত্ব🥀কলকাতার বাংলা সিনেমায় খল চরিত্রে যাদের উপস্থিতি দ...
24/10/2025

পর্দার দুই প্রখর খলনায়ক – দীপঙ্কর দে ও দুলাল লাহিড়ীর অভিনয়ের রাজত্ব🥀

কলকাতার বাংলা সিনেমায় খল চরিত্রে যাদের উপস্থিতি দর্শকের মনে গভীর ছাপ ফেলেছে, তাদের মধ্যে অন্যতম দুজন কিংবদন্তি অভিনেতা হলেন দীপঙ্কর দে এবং দুলাল লাহিড়ী। দু’জনেই এমনভাবে নেগেটিভ চরিত্রকে পর্দায় ফুটিয়ে তুলেছেন যে, দর্শক কখনো তাদের ঘৃণা করেছে চরিত্রের জন্য, আবার প্রশংসায় ভরিয়েছে তাদের অসাধারণ অভিনয় দক্ষতার জন্য।

দীপঙ্কর দে সবসময়ই ছিলেন গম্ভীর, দৃঢ়চেতা এবং সংলাপের তীক্ষ্ণতায় ভরপুর এক অভিনেতা। তাঁর চোখের দৃষ্টি আর ভারী কণ্ঠস্বর অনেক সময়ে পুরো দৃশ্যের আবহটাই পাল্টে দিত। তিনি শুধু খল চরিত্রেই নয়, প্রজ্ঞা ও গভীরতার মিশ্রণে যেকোনো চরিত্রে নিজেকে আলাদা করে তুলতে পারতেন। তাঁর অভিনয়ে ছিল রাজকীয় ব্যক্তিত্বের ছোঁয়া, যা দর্শককে মুগ্ধ করত।

অন্যদিকে দুলাল লাহিড়ী ছিলেন পর্দার রঙিন খলনায়ক—চতুর, রসিক, অথচ ভয়ংকর। তাঁর মুখের অভিব্যক্তি, সংলাপের ছন্দ, আর হাসির ভেতর লুকিয়ে থাকা হুমকি—সব মিলিয়ে তাঁর খল চরিত্রগুলো দর্শকের মনে স্থায়ী ছাপ ফেলেছে। নাটক, সিরিয়াল কিংবা সিনেমা—সব মাধ্যমেই তিনি নিজের দক্ষতা প্রমাণ করেছেন একের পর এক।

দীপঙ্কর দে এবং দুলাল লাহিড়ী—দু’জনের অভিনয়ই প্রমাণ করে যে, খল চরিত্র মানেই শুধু নেগেটিভ নয়; বরং এটি এমন এক শিল্প, যেখানে আবেগ, কৌশল এবং অভিজ্ঞতার নিখুঁত মিশ্রণ প্রয়োজন। আজও তারা পর্দায় উপস্থিত হলে দর্শক জানে—একটা অসাধারণ দৃশ্য আসছে। কলকাতার বাংলা সিনেমায় তাদের অবদান তাই চিরস্মরণীয়, অনন্য এবং অনুপ্রেরণাদায়ক।

23/10/2025

করওয়া চৌথে শিল্পার কার্যক্রম😅

দক্ষিন ভারতীয় জনপ্রিয় দুজন অভিনেতা❤️
23/10/2025

দক্ষিন ভারতীয় জনপ্রিয় দুজন অভিনেতা❤️

23/10/2025

কার রয়েছে দামি ফার্ম হাউজ🥰

21/10/2025

ভিক্টর ব্যানার্জি — বুদ্ধি ও অনুভূতির মেলবন্ধন🥀

ভিক্টর ব্যানার্জি হলেন এমন এক শিল্পী, যিনি শুধু অভিনেতা নন, তিনি এক দার্শনিক আত্মা। আন্তর্জাতিক খ্যাতি থাকা সত্ত্বেও তাঁর অভিনয়ের মূল সুর ছিল “গভীরতা”। বাংলা, হিন্দি কিংবা ইংরেজি—যে ভাষাতেই তিনি অভিনয় করেন না কেন, তাঁর সংলাপে থাকে বুদ্ধির দীপ্তি আর হৃদয়ের আবেগের মিশ্রণ।
ভিক্টরের অভিনয় মানে চিন্তার বিস্তার। তিনি কখনও চরিত্রে হারিয়ে যান, আবার কখনও চরিত্রকে নিজের মধ্যে রূপান্তরিত করেন। তাঁর প্রতিটি সংলাপ উচ্চারণে থাকে মাপা ছন্দ, প্রতিটি দৃশ্যপটে ফুটে ওঠে বুদ্ধিদীপ্ত অভিব্যক্তি। তিনি প্রমাণ করেছেন, জনপ্রিয়তা মানে কেবল ভক্তসংখ্যা নয়, বরং দর্শকের মনে এক স্থায়ী প্রভাব সৃষ্টি করা।
ভিক্টর ব্যানার্জি আজও শিল্পের এক জীবন্ত পাঠশালা, যিনি আমাদের শেখান—অভিনয় কেবল পেশা নয়, এটি এক আধ্যাত্মিক যাত্রা। তাঁর প্রতিটি চরিত্র আজও প্রেরণা দেয়, কেমন করে একজন শিল্পী চিন্তা আর অনুভূতিকে এক করে তুলতে পারে পর্দার অমর ভাষায়।

21/10/2025

রঞ্জিত মল্লিক — অভিজাততার প্রতীক❤️

রঞ্জিত মল্লিক, বাংলা সিনেমার ইতিহাসে এক অনন্য নাম। তাঁর অভিনয় মানেই এক পরিশীলিত রুচি, সংযমী সংলাপ, আর নিখুঁত চরিত্রচিত্রণ। তিনি যেন পর্দায় এক অভিজাততার প্রতীক—যেখানে প্রতিটি দৃশ্য পরিণত হয় শালীনতার পাঠশালায়। তাঁর চোখের ভাষা এমনই প্রাঞ্জল ছিল যে, অনেক সময় সংলাপের প্রয়োজনই হতো না। দর্শক বুঝে যেতেন চরিত্রের অনুভূতি, ব্যথা আর ভালোবাসা।
রঞ্জিত মল্লিক ছিলেন সেই যুগের প্রতিনিধি, যখন বুদ্ধিমত্তা আর আবেগ একসাথে মিশে যেত পর্দায়। গুরুগম্ভীর চরিত্র হোক বা কোমল আবেগের দৃশ্য, তিনি সবকিছুতেই রাখতেন নিখুঁত ভারসাম্য। বাস্তব জীবনের সরলতা ও পর্দার পরিপক্কতা তাঁকে এনে দিয়েছে এক কিংবদন্তির মর্যাদা। আজও তিনি অনুপ্রেরণা — প্রমাণ যে, জনপ্রিয়তা কখনও কেবল শব্দ নয়, বরং সম্মান অর্জনের এক দীর্ঘ পথচলা।

21/10/2025

অভিষেক চ্যাটার্জি — হারিয়ে যাওয়া উজ্জ্বল নক্ষত্র🫡

কলকাতার বাংলা সিনেমার আকাশে অভিষেক চ্যাটার্জি ছিলেন এক উজ্জ্বল নক্ষত্র, যার আলো আজও দর্শকের হৃদয়ে ঝলমল করে। নব্বই দশকের রোমান্টিক হিরোদের ভিড়ে তিনি ছিলেন এক অন্যরকম আকর্ষণ। তাঁর চোখের ভাষা, সংলাপের আবেগ, আর হাসির সৌম্য মাধুর্য দর্শকদের মনে এক বিশেষ জায়গা করে নিয়েছিল। অভিষেক ছিলেন এমন এক অভিনেতা, যিনি পর্দায় প্রেমিকের চরিত্রে যেমন প্রাণ দিতেন, তেমনি পারিবারিক গল্পে সংবেদনশীল পুত্র বা স্বামীর ভূমিকাতেও নিখুঁতভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতেন।
তাঁর অভিনয়ে ছিল জীবনের বাস্তবতা, ছিল মাটির গন্ধ। বিনয়ী ব্যক্তিত্বের আড়ালে লুকিয়ে ছিল এক প্রচণ্ড শিল্পীসত্তা, যা আজও অনুপ্রেরণা দেয় নবীন প্রজন্মের অভিনেতাদের। তিনি শুধু নায়ক নন, ছিলেন এক প্রাণবন্ত মানুষ, যিনি দর্শকের ভালোবাসায় বেঁচে আছেন। সময় তাঁকে পর্দা থেকে সরিয়ে দিলেও, তাঁর অভিনয়ের দীপ্তি আজও অমলিন—যেন এক অপ্রকাশিত কবিতার মতো, যা প্রতিবার মনে পড়লে হৃদয় ভরে যায় স্মৃতির আলোয়।

মধুমিতা ও মোনামি — আলো আর অনুভূতির দুই রঙ🥰কলকাতার বিনোদন জগতে মধুমিতা সরকার ও মোনামি ঘোষ—এই দুই নাম আজ জনপ্রিয়তার প্রতী...
21/10/2025

মধুমিতা ও মোনামি — আলো আর অনুভূতির দুই রঙ🥰

কলকাতার বিনোদন জগতে মধুমিতা সরকার ও মোনামি ঘোষ—এই দুই নাম আজ জনপ্রিয়তার প্রতীক। ছোট পর্দা থেকে বড় পর্দা, দুই মাধ্যমেই তাঁরা নিজেদের অভিনয় দক্ষতায় প্রমাণ করেছেন যে প্রতিভা কখনও সীমানায় বাঁধা থাকে না।

মধুমিতা সরকার প্রথমে ছোট পর্দায় এক মিষ্টি মুখ হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও, সময়ের সঙ্গে নিজেকে পরিণত করেছেন এক পরিপূর্ণ অভিনেত্রীতে। তাঁর চোখের ভাষা আর সংলাপের আবেগ দর্শকের মনে তৈরি করে অদ্ভুত সংযোগ। তিনি জানেন কিভাবে চরিত্রে প্রাণ দিতে হয়—একটা হাসি, একটা চাহনি, কিংবা একটুখানি নীরবতাতেই তিনি গল্প বলে ফেলতে পারেন। বড় পর্দায় পা রাখার পরও তাঁর স্বাভাবিক অভিনয় আর আত্মবিশ্বাস তাঁকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছে।

অন্যদিকে মোনামি ঘোষ হলেন অভিজ্ঞতার মেলবন্ধন। তিনি সেই অভিনেত্রী, যিনি প্রতিটি চরিত্রে আনেন নিজের মতো করে এক বিশেষ উষ্ণতা। রোমান্টিক চরিত্রে যেমন সহজাত সৌন্দর্য, তেমনি গভীর আবেগময় দৃশ্যে থাকে পরিপক্কতা। মোনামির অভিব্যক্তি, শরীরী ভাষা আর সংযমী সংলাপ বলার ধরন তাঁকে করে তুলেছে এক অনন্য মুখ, যাকে দর্শক ভালোবাসে বছরের পর বছর ধরে।

মধুমিতা তরুণ প্রজন্মের হৃদয়ে ঝলমলে তারকা, আর মোনামি অভিজ্ঞতার আলোকিত দিশারী। দুই প্রজন্মের এই দুই অভিনেত্রী দেখিয়েছেন—অভিনয় মানে কেবল ক্যামেরার সামনে থাকা নয়, বরং প্রতিটি মুহূর্তে চরিত্রের আত্মাকে বাঁচিয়ে রাখা। তাঁরা দু’জনেই আজ প্রমাণ, সত্যিকারের শিল্পী কখনও ফিকে হয়ে যায় না—বরং প্রতিদিন আরও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।

তাহসান ও শামীম — দুই ভুবনের আলো😘বাংলাদেশের ছোট পর্দার আকাশে দু’টি উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম — তাহসান খান এবং শামীম হাসান। দু...
21/10/2025

তাহসান ও শামীম — দুই ভুবনের আলো😘

বাংলাদেশের ছোট পর্দার আকাশে দু’টি উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম — তাহসান খান এবং শামীম হাসান। দু’জনই ভিন্নধর্মী অভিনয়শৈলীর জন্য দর্শকের মনে স্থায়ী আসন গড়েছেন। তাহসান খান, সংগীত থেকে অভিনয়ে পা রেখেও নিজেকে প্রমাণ করেছেন এক সম্পূর্ণ শিল্পী হিসেবে। তাঁর সংলাপ বলার ভঙ্গি, আবেগের গভীরতা, আর মৃদু অভিব্যক্তির মধ্যে যে সংযম দেখা যায়, তা তাঁকে আলাদা করে তোলে সবার কাছ থেকে। প্রেম, বেদনা, কিংবা নীরব অনুভূতির গল্প—তাহসান যেন প্রতিটি চরিত্রে এক নতুন সুর এনে দেন। তাঁর অভিনয়ে থাকে বাস্তব জীবনের ছোঁয়া, যা দর্শককে ভাবায়, কাঁদায়, আবার হাসায়ও।

অন্যদিকে শামীম হাসান হলেন বহুমাত্রিক প্রতিভার প্রতীক। হাস্যরস, ট্র্যাজেডি, কিংবা নায়কোচিত চরিত্র—সবখানেই তাঁর স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি মন জয় করে নেয় দর্শকদের। শামীমের সংলাপে থাকে সহজাত উচ্ছ্বাস, আর চোখের দৃষ্টিতে থাকে বাস্তবতার শক্তি। তিনি সেই অভিনেতা, যিনি পর্দায় চরিত্রকে বাঁচিয়ে রাখেন প্রাণ দিয়ে, যেন দর্শক ভুলে যায় যে এটি শুধু অভিনয়।

তাহসান ও শামীম—দু’জনের পথ আলাদা হলেও গন্তব্য একটাই—দর্শকের হৃদয়। তাঁদের জনপ্রিয়তা কেবল সামাজিক মাধ্যমে নয়, মানুষের অনুভূতিতে ছুঁয়ে থাকে। এক জন ভালোবাসার নিঃশব্দ কবি, আরেক জন জীবনমুখী বাস্তবতার শিল্পী। দুইজনেই প্রমাণ করেছেন, ছোট পর্দার জগতে সত্যিকারের বড় হওয়া মানে হলো অভিনয় দিয়ে মানুষের হৃদয়ে অমলিন ছাপ রেখে যাওয়া।

20/10/2025

বিজয় সেতুপতির সম্মানবোধ🥰

Address

Rajshahi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Success News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share