স্বপ্ন-বহুব্রীহি-𝐎𝐅𝐅𝐈𝐂𝐈𝐀𝐋 シ

  • Home
  • Bangladesh
  • Rajshahi
  • স্বপ্ন-বহুব্রীহি-𝐎𝐅𝐅𝐈𝐂𝐈𝐀𝐋 シ

স্বপ্ন-বহুব্রীহি-𝐎𝐅𝐅𝐈𝐂𝐈𝐀𝐋 シ এই পেজ কখনো বিক্রি হবেনা।

আমি নিজেও কখনাে এভাবে ভাবিনি...ফজর- ২ x ৩৬৫ দিন    = ৭৩০ রাকাআতযােহর- ৪ x ৩৬৫ দিন    = ১৪৬০ রাকাআতআসর- ৪x ৩৬৫ দিন     = ...
05/09/2025

আমি নিজেও কখনাে এভাবে ভাবিনি...
ফজর- ২ x ৩৬৫ দিন = ৭৩০ রাকাআত
যােহর- ৪ x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
আসর- ৪x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
মাগরিব- ৩ x ৩৬৫ দিন = ১০৯৫ রাকাআত
এশা- ৪x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
মােট = ৬২০৫ রাকাআত
সুন্নাত এবং নফল সালাত তাে বাদই দিলাম !!
১ বছরে (৩৬৫ x ৫) = ১৮২৫ ওয়াক্ত সালাত।
অর্থাৎ বছরে ১৮২৫ বার আপনাকে আযানের মাধ্যমে
ডাক দেয়া হয়।
আপনি কয়বার সাড়া দিয়েছিলেন ?
আপনার মনে কি একটুও অনুশােচনা হওয়ার কথা না ?
কি ভেবেছেন আল্লাহর কাছে হিসাব দিতে হবে না?
এখানে শুধু ১ বছরের একটু ধারণা তুলে ধরা হল,
আল্লাহ্'র কাছে পুরাে জীবনের হিসাব কিভাবে দিবেন. ?
কি অবস্থা হবে সেদিন ?
আসুন!!
আজ থেকেই ৫ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা শুরু করি।
আল্লাহর ডাকে সাড়া দেই।আল্লাহ্ কে ডাকি।
আল্লাহ নিশ্চয়ই আমাদের ডাকে সাড়া দেবেন।
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে পাঁচ ওয়াক্ত
নামাজ আদায় করার তৌফিক দান করুক...... আমিন।

05/09/2025
নিজের বোন, কাজিন বা বান্ধবী এই প্রতিটি নারী থেকে নিজ স্বামীকে দূরে রাখবেন। আপনার আপন মায়ের পেটের বোনের সাথেও যেন অপ্রয়োজ...
05/09/2025

নিজের বোন, কাজিন বা বান্ধবী এই প্রতিটি নারী থেকে নিজ স্বামীকে দূরে রাখবেন।
আপনার আপন মায়ের পেটের বোনের সাথেও যেন অপ্রয়োজনীয় কোনো কথা না বলে এবং বান্ধবীদেরকে তো সে চিনবেই না।
হাসি তামাশা ঠাট্টা মশকরা করা তো বহু দূরের ব্যাপার।

দুলাভাই দেবর ভাসুর একজন মহিলার জন্য ননমাহরাম। এখানে হেসে কুটিকুটি হয়ে কথা বলার কিছু নাই, অর্ধেক ঘরওয়ালী হবারও কিছু নাই।
দেবর কিংবা ভাসুরকে খেদমত করার জন্য কোনো মহিলা বিয়ে করে শ্বশুরবাড়িতে যায়না।
তেমনি দুলাভাই বেড়াতে আসলে খেদমতের জন্য তার নিজের স্ত্রীই যথেষ্ট!

কেউ স্বামীর প্রতি অগাধ বিশ্বাস কিংবা দুলাভাইকে, ভাসুরকে বড় ভাই বানিয়ে আমার দিকে তেড়ে আসতে পারেন, বলতে পারেন জাস্ট ভাই বোনের সম্পর্ককে এত বিশ্রীভাবে কেন বলছি!
তবে আমি বলবো একমাত্র রবই তার বান্দার যাবতীয় কিছু জানেন।
হাদিসে স্পষ্টভাবে দেবর ভাসুর দুলাভাই শালী এই সম্পর্কগুলোতে দূরত্ব বজায় রাখার জন্য বলা হয়েছে এবং এতটাই ভয়ংকর যে সোজা মৃ*ত্যু সমতুল্য বলেছে।
মৃ*ত্যুর কথা শুনলে, মনে করলে আত্মা যেমন কেঁপে ওঠে, আদৌ কি আমরা ততটা দূরত্ব রাখি?

ঘুরতে যাওয়া, একসাথে বদ্ধ ঘরে বসে গল্প করা,
গায়ে হাত দিয়ে কথা বলা, উচ্চস্বরে হাসা এগুলো তো দ্বীনহীন সমাজে একদম সাধারন একটি বিষয়।
কোনো লজ্জা ছাড়াই এটা স্বাভাবিক নিয়ম!
স্ত্রীরাও এটা দেখে, মেনে নেয়, কিছু মনেই করেনা,
ভেবে নেয় যেন এটাই হবার ছিলো!
অথচ কত সংসার ভেঙে যায়, বিচ্ছেদ হয়, কতজনে নীরবে হ্যারাস হয়! কেউ কি জানে!

কিছু জিনিস আছে যা একান্তই আমার।
জরুরী নয় যে বান্ধবীর সাথে আপনার স্বামীর হেসে দুটো কথা বলতে হবে।
তার সাথের সম্পর্ক আপনি পর্যন্তই যথেষ্ট।
এমনও না যে কাজিনদের সাথে ঠাট্টা মশকরা না করলে জাত মান চলে যাবে কিংবা বোনের সাথে দূরত্ব রাখলে আপনাদের সম্মান ডুবে যাবে।
যদি সম্মান, জাত মান চলে যায় তবে যেতে দিন।
লাভ ছাড়া কোনো ক্ষতি ইন-শা-আল্লাহ হবেনা।

স্বামী ব্যাপারটা মানেই হলো নিজের জিনিস।
আপনার এই আপন মানুষটার চরিত্র হেফাজতের দায়িত্ব কিছুটা না হয় আপনিও নিন!

আল্লাহর বিধান আর নবীজি (সাঃ) সুন্নাহর মধ্যেই
রয়েছে কল‍্যান বরকত রহমত শান্তি।
তাই দুনিয়ার কে কি বললো সেসব ভাবার দরকার নেই।
কুরআন সুন্নাহর বিধান মেনেই দাম্পত্য জীবন সুখে ভরিয়ে তুলুন। ইন-শা-আল্লাহ

ছোট শিশুদের সুস্থতা আল্লাহর এক বিরাট নিয়ামত। অনেক সময় দেখা যায়, হঠাৎ করে কোনো ছেলে বা মেয়ে অতিরিক্ত কান্নাকাটি শুরু করে,...
05/09/2025

ছোট শিশুদের সুস্থতা আল্লাহর এক বিরাট নিয়ামত। অনেক সময় দেখা যায়, হঠাৎ করে কোনো ছেলে বা মেয়ে অতিরিক্ত কান্নাকাটি শুরু করে,মায়ের দুধ খাওয়া বন্ধ করে দেয়,
রাতে ঘুম না হওয়া,বারবার চমকে ওঠা কিংবা ঘুম ভেঙে কান্না করা,খেলাধুলায় আগ্রহ হারানো এবং সবসময় ক্লান্ত লাগা,হঠাৎ শরীর গরম হয়ে যাওয়া বা জ্বরের মতো অনুভূতি হলেও কোনো অসুখ ধরা না পড়া,অতিরিক্ত বমি করা বা হঠাৎ খাওয়ার পর বমি হয়ে যাওয়া,শরীরে ফোলা, কালো দাগ বা আঁচড়ের মতো চিহ্ন দেখা যাওয়া,সবসময় ভয় পাওয়া বা আঁতকে ওঠা,চোখের দৃষ্টি নিচু হয়ে যাওয়া কিংবা এক জায়গায় স্থির হয়ে তাকিয়ে থাকা, শিশু আগে যেমন ছিল,তার চেয়ে হঠাৎ দুর্বল ও নীরব হয়ে যাওয়া।
এ ধরনের সমস্যাগুলো সাধারণত বদ নজর বা অদৃশ্য ক্ষতিকর প্রভাবের কারণেই হয়ে থাকে। ইসলামে এর সমাধান কুরআন ও সহীহ হাদীসের মাধ্যমে বর্ণিত হয়েছে। তাই অভিভাবকদের উচিত এ অবস্থায় আল্লাহর কাছে দোয়া করা এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শেখানো রুকইয়াহ অনুসরণ করা।

হাদীসে মাসনূন দোয়া।

১.
أَعُوْذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّةِ مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَهَامَّةٍ، وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لَّامَّةٍ
আ‘উযু বিকালিমা-তিল্লা-হিত তা-ম্মাতি মিন কুল্লি শাইত্বা-নিওঁ ওয়া হা-ম্মাহ, ওয়া মিন কুল্লি ‘আইনিল লা-ম্মাহ

অর্থ: আমি আশ্রয় নিচ্ছি আল্লাহর পরিপূর্ণ কালিমার দ্বারা, প্রত্যেক শয়তান থেকে, ক্ষতিকর জীব-জন্তু থেকে এবং সকল বদনজর থেকে।
রাসূলুল্লাহ ﷺ এ দোয়ার মাধ্যমে হাসান ও হুসাইন (রাযি.)-কে সুরক্ষা দিতেন। তিনি বলতেন, ইবরাহীম (আঃ) এ দোয়াই দ্বারা তার সন্তান ইসমাঈল ও ইসহাক (আঃ)-কে সুরক্ষা দিতেন। তাই প্রত্যেক মুমিন অভিভাবকের কর্তব্য সকাল-সন্ধ্যায় সন্তানদের জন্য এ দোয়া পড়া।
(বুখারী, ৩৩৭১)

২.
اللَّهُمَّ رَبَّ النَّاسِ، أَذْهِبِ الْبَأْسَ، اشْفِ وَأَنْتَ الشَّافِي، لَا شِفَاءَ إِلَّا شِفَاؤُكَ، شِفَاءً لَا يُغَادِرُ سَقَمًا
অর্থ: হে মানবজাতির রব্ব, কষ্ট দূর করো, আরোগ্য দাও। তুমি-ই একমাত্র শিফাদাতা। তোমার শিফা ছাড়া আর কোনো শিফা নেই। এমন শিফা দাও যা কোনো রোগ অবশিষ্ট রাখবে না।
(বুখারী, ৫৭৪৩)

৩.
بِسْمِ اللهِ الَّذِي لَا يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلَا فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ
অর্থ: আল্লাহর নামে, যার নামে আসমান ও জমিনের কিছুই ক্ষতি করতে পারে না। তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী।
(তিরমিজি, ৩৩৮৮)

৪.
بِاسْمِ اللَّهِ أَرْقِيكَ مِنْ كُلِّ شَىْءٍ يُؤْذِيكَ مِنْ شَرِّ كُلِّ نَفْسٍ أَوْ عَيْنِ حَاسِدٍ اللَّهُ يَشْفِيكَ بِاسْمِ اللَّهِ أَرْقِيكَ
অর্থ: আমি আল্লাহর নামে আপনাকে রুকইয়াহ করছি, সেই সব কিছুর অনিষ্ট থেকে যা আপনাকে কষ্ট দিচ্ছে। সব প্রাণের অনিষ্ট কিংবা হিংসুকের বদ নজর থেকে আল্লাহ আপনাকে আরোগ্য দিক; আমি আল্লাহর নামে রুকইয়াহ করছি।
(ইবনে মাজাহ, ৩৫২৩)

কুরআনের আয়াতসমূহ।

১. সূরা আল-ফাতিহা (১:১-৭)
২. সূরা আল-বাকারা (২:১-৫)
৩. আয়াতুল কুরসি (সূরা আল-বাকারা ২:২৫৫)
৪. সূরা আল-বাকারা (২:২৮৫-২৮৬)
৫. সূরা আল-ইখলাস (১১২), সূরা আল-ফালাক (১১৩), সূরা আন-নাস (১১৪)

করণীয়।

এই দোয়া ও আয়াতগুলো বারবার পড়ে সন্তানের গায়ে ফুঁ দিবেন। পানিতে ফুঁ দিয়ে গোসল করাতে পারেন। অলিভ অয়েলের উপর ফুঁ দিয়ে শরীরে মালিশ করানোও উপকারী। কয়েকদিন নিয়মিত এভাবে আমল করলে ইনশাআল্লাহ সন্তান দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।

সমস্যা যদি অতিরিক্ত বেশি হয়ে যায়,তখন একজন অভিজ্ঞ রাক্বির শরণাপন্ন হবেন,তার থেকে পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করবেন,অথবা সরাসরি রুকইয়াহ করবেন।

রাক্বি-তাসেম আলি।

#হাসাদ_প্রতিরোধ #রুকইয়াহ #রাজশাহী #সুন্নাহ_চিকিৎসা ゚

🔴 কেন আমরা  # #মিলাদুন্নবী উদযাপনকে বিদ‘আত বলি?👈🏻 কারণ হলো:🔹 কুরআনের একটি আয়াতেও নয়, রাসূলুল্লাহ ﷺ এর কোনো হাদীসেও নয়—সঠ...
04/09/2025

🔴 কেন আমরা # #মিলাদুন্নবী উদযাপনকে বিদ‘আত বলি?
👈🏻 কারণ হলো:

🔹 কুরআনের একটি আয়াতেও নয়, রাসূলুল্লাহ ﷺ এর কোনো হাদীসেও নয়—সঠিক হোক বা দুর্বল—মিলাদুন্নবী উদযাপনের কথা আসেনি। সাহাবীদের কোনো বর্ণনাতেও নেই, সঠিক বা দুর্বল কিছুই নেই।

🔹 রাসূলুল্লাহ ﷺ নিজে তাঁর জন্মদিনে কোনো উৎসব করেননি, আর তাঁর কোনো সাহাবী বা পরিবারও জীবদ্দশায় তা করেনি।

🔹 আবু বকর رضي الله عنه (২ বছর খলীফা ছিলেন), তিনি মিলাদুন্নবী পালন করেননি। অথচ তিনি ছিলেন উম্মাহর সিদ্দীক ও হিজরতের সঙ্গী!

🔹 উমর رضي الله عنه (১০ বছর শাসন করেছেন), তিনি মিলাদুন্নবী পালন করেননি। অথচ তিনি উম্মাহর ফারূক ও আল্লাহর পক্ষ থেকে অনুপ্রাণিত ছিলেন!

🔹 উসমান رضي الله عنه (১৩ বছর শাসন করেছেন), তিনি মিলাদুন্নবী পালন করেননি। অথচ তিনি ছিলেন নবীর দুই কন্যার স্বামী, দুইবার হিজরতকারী, এবং উম্মাহর মধ্যে সবচেয়ে লাজুক মানুষ!

🔹 আলী رضي الله عنه (৪ বছর শাসন করেছেন), তিনি মিলাদুন্নবী পালন করেননি। অথচ তিনি নবীর চাচাতো ভাই, ফাতিমার স্বামী এবং জান্নাতের নারীদের নেতা ফাতিমার স্বামী!

🔹 মু‘আবিয়া رضي الله عنه (নবীর ওহীর লেখক ও ইসলামের প্রথম রাজা), তিনি মিলাদ পালন করেননি।

🔹 হাসান ও হুসাইন رضي الله عنهما, জান্নাতের যুবকদের নেতা, তাঁরাও তাদের দাদা নবী ﷺ এর জন্মদিন পালন করেননি।

🔹 নবী ﷺ ইন্তিকাল করলেন, তখন সাহাবীর সংখ্যা ছিল এক লক্ষের বেশি—কিন্তু কেউ মিলাদ পালন করেননি।

🔹 তাদের পরের প্রজন্ম (তাবেঈন) কারো কাছেও মিলাদের কোনো চিহ্ন নেই।

🔹 চারজন ইমাম—ইমাম আবু হানিফা, মালিক, শাফেঈ, আহমদ رحمهم الله—কেউ মিলাদ পালন করেননি।

✔️ তাহলে যদি এটি ভালো হতো, তবে তারা অবশ্যই আমাদের আগে করতেন।

💡 যারা মিলাদ উদযাপনের অনুমতি দেয়, তারা যেমন সোমবারের রোজার হাদীসকে প্রমাণ হিসেবে আনে—যদি এ ব্যাখ্যা সত্য হতো, তবে এ ইমামগণই আগে তা প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করতেন। তাঁদের না করার মানেই হলো এ ব্যাখ্যা ভ্রান্ত।

💡 ইমাম মালিক رحمه الله বলেছেন: “যা রাসূলুল্লাহ ﷺ ও তাঁর সাহাবীদের যুগে দ্বীন ছিল না, আজও তা দ্বীন হতে পারে না।”

💡 নিশ্চিতভাবে জানা যায়—রাসূলুল্লাহ ﷺ দুনিয়া ত্যাগ করার আগে আল্লাহ তাঁর দ্বীনকে পূর্ণ করেছেন, নি‘আমত সম্পূর্ণ করেছেন। {اليوم أكملت لكم دينكم وأتممت عليكم نعمتي ورضيت لكم الإسلام دينا}
“আজ আমি তোমাদের জন্য দ্বীনকে পূর্ণ করলাম, তোমাদের প্রতি আমার নি‘আমত সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্য দ্বীন হিসেবে গ্রহণ করলাম।”

💡 নবী ﷺ সতর্ক করেছেন দ্বীনে নতুন কিছু উদ্ভাবন থেকে। তিনি বলেছেন:
((যে কেউ আমাদের এই দ্বীনের মধ্যে এমন কিছু নতুন করবে, যা এর অংশ নয়, তা প্রত্যাখ্যাত হবে।))

💡 জানা দরকার: তিনটি শ্রেষ্ঠ যুগ-এ (সাহাবী, তাবেঈন, তাবে-তাবেঈন) কেউ মিলাদের নামও শোনেনি। অথচ সহীহ হাদীসে আছে:
“আমার যুগই সর্বোত্তম যুগ, তারপর যারা আসবে, তারপর যারা আসবে।”
—তাহলে আমাদের জন্যও কি যথেষ্ট নয় যা তাদের জন্য যথেষ্ট ছিল?

💡 সুতরাং বোঝা যায়: মিলাদ উদযাপনের পক্ষে কোনো দলীল নেই—না কুরআন থেকে, না হাদীস থেকে, না ইজমা থেকে, না সাহাবীদের কাজ থেকে, না সঠিক কিয়াস থেকে। শুধু কিছু আলেমের ভুল মতামত, আর মানুষ সেই ভুলকেই অনুসরণ করছে।

---

❓ মিলাদ উদযাপনকারীদের প্রতি চারটি প্রশ্ন:

1️⃣ প্রথম প্রশ্ন: মিলাদ করা কি ইবাদত নাকি গুনাহ?
▪️ যদি বলেন গুনাহ—তাহলে বিতর্ক শেষ।
▪️ যদি বলেন ইবাদত—তাহলে তার জন্য সওয়াব পাওয়া যাবে!

2️⃣ দ্বিতীয় প্রশ্ন: এ ইবাদতের কথা নবী ﷺ জানতেন নাকি জানতেন না?
▪️ নিশ্চয়ই আপনারা বলবেন জানতেন।

3️⃣ তৃতীয় প্রশ্ন: যদি তিনি জানতেন, তবে কি তিনি তা উম্মাহকে পৌঁছে দিয়েছেন, নাকি গোপন রেখেছেন?
▪️ নিশ্চয়ই তিনি গোপন করেননি, কারণ আল্লাহ বলেছেন: {يَا أَيُّهَا الرَّسُولُ بَلِّغْ مَا أُنْزِلَ إِلَيْكَ مِنْ رَبِّكَ}
▪️ যদি বলেন তিনি পৌঁছে দিয়েছেন, তবে বলুন—কোথায় তাঁর বাণী বা নির্দেশ?

4️⃣ চতুর্থ প্রশ্ন: যদি আপনারা দলীল আনেন, তবে—
▪️ সাহাবী, তাবেঈন, তাবে-তাবেঈন এ দলীল জানতেন না আর আপনারা আজ তা জেনে ফেললেন?
▪️ নাকি তারা জানতেন কিন্তু কাজ করেননি, আর আপনারা এখন কাজ করছেন?

---

▫️ আমরা মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি—তিনি যেন আমাদের সবাইকে হিদায়াত দেন, সরল পথে চলার তৌফিক দেন।

▪️ এবং দরূদ ও সালাম বর্ষিত হোক আমাদের প্রিয় নবী, প্রিয়তম, নেতা, চক্ষুশীতল মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ ﷺ, তাঁর পরিবার, সাহাবীগণ, স্ত্রীগণ এবং তাঁর পথ অনুসরণকারীদের ওপর কিয়ামত পর্যন্ত।

゚ #মিলাদুন্নবী

খা'রা'প স্বপ্ন দেখলে যে কাজগুলো করবেন। ゚
04/09/2025

খা'রা'প স্বপ্ন দেখলে যে কাজগুলো করবেন।

সাব্বাশ ❤️❤️       ゚
03/09/2025

সাব্বাশ ❤️❤️

👉প্রকৃতার্থে "মার্চ ফর গা'জা" এটাকেই বলে।আজ বার্সেলোনা বন্দর থেকে “অটলতার নৌবহর” যাত্রা শুরু করেছে, যেখানে প্রায় ৭০টি জ...
03/09/2025

👉প্রকৃতার্থে "মার্চ ফর গা'জা" এটাকেই বলে।

আজ বার্সেলোনা বন্দর থেকে “অটলতার নৌবহর” যাত্রা শুরু করেছে, যেখানে প্রায় ৭০টি জাহাজ ও নৌকা অংশ নিয়েছে। এতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা কর্মী ও সংহতি প্রকাশকারীরা যুক্ত হয়েছেন। এ আন্তর্জাতিক উদ্যোগের লক্ষ্য হলো গা. জা উপত্যকায় আরোপিত অবরোধ ভাঙা।

নৌবহরটি গা. জার সাধারণ নাগরিকদের প্রতি সংহতির বার্তা বহন করছে, পাশাপাশি সেখানে চলমান মানবিক দুর্দশার প্রতি আন্তর্জাতিক সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। আশা করা হচ্ছে, নৌবহরটি ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে পৌঁছাবে।

একটা আপু লিখেছিলো ..?আমি কোনো ভুল করলে আমার স্বামী আমাকে একটা ঘরে নিয়ে যেয়ে শাসন করে, ধমক দেয়, বুঝিয়ে বলে! একদিন আমি ...
03/09/2025

একটা আপু লিখেছিলো ..?
আমি কোনো ভুল করলে আমার স্বামী আমাকে একটা ঘরে নিয়ে যেয়ে শাসন করে, ধমক দেয়, বুঝিয়ে বলে! একদিন আমি ওকে জিঙ্গাসা করলাম তুমি সবার আড়ালে কেন আমাকে শাসন করো?
সবার সামনে কেন করো নাহ!
ও বললো নিজের স্ত্রী কে কখনো অন্যের সামনে শাসন করতে হয় নাহ হোক সেটা আমার পরিবার বা তোমার পরিবার! কারো সামনেই নাহ!
তা যত বড়ই ভুল হোক নাহ কেনো!
আমি যদি তোমার পরিবারের সামনে তোমাকে শাসন করি তাহলে তাড়া তোমাকে কথা শুনাবে! আর যদি আমার পরিবারের সামনে তোমাকে করি তাহলে তোমাকে তাড়া শাসন করার সুযোগ পাবে!

তোমাকে শাসন করার অধিকার শুধু আমার অন্য কারো নাহ!🤍

Address

Rajshahi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বপ্ন-বহুব্রীহি-𝐎𝐅𝐅𝐈𝐂𝐈𝐀𝐋 シ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to স্বপ্ন-বহুব্রীহি-𝐎𝐅𝐅𝐈𝐂𝐈𝐀𝐋 シ:

Share