Deep Feelings08

Deep Feelings08 Follow diley follow paben 100% I'm just a Normal person. Fighting with the reality of life

10/05/2025

লায়লা তার যৌবন চাহিদা পূরন করানোর জন্য মামুনের নামে মামলা করেছে। শেষ পর্যন্ত দেখুন।




**********ভয়ংকর সুন্দর**********ঢোড়াসাপের কামড়ে মানুষ মারা যেতে পারে এমনটা শুনলে হাসি পাবে সবারই।আমরা ছোটবেলা থেকেই ঢোড়া...
03/05/2025

**********ভয়ংকর সুন্দর**********

ঢোড়াসাপের কামড়ে মানুষ মারা যেতে পারে এমনটা শুনলে হাসি পাবে সবারই।আমরা ছোটবেলা থেকেই ঢোড়া সাপের বিষ হারানোর গল্পটা শুনেছি অনেকবার।কিন্তু এই ঢোড়াসাপের গোএের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশে পাওয়া একমাএ বিষাক্ত এবং বিষধর সাপ লাল গলাঢোড়া (Red Necked-Keelback)।

এই সাপটির স্পর্শ এবং কামড়ে- দুভাবেই বিষে আক্রান্ত হতে পারেন।

দেখতে সাধারণ জলঢোড়া সাপের মতো হলেও এর গলার অংশটুকু লাল।আর এই লাল অংশটুকুতেই রয়েছে নুচাল গ্রন্থি,যেখানে সাপটি বিষ জমা রাখে।
মজার ব্যাপার হলো এই বিষ কিন্তু সাপের শরীরে উৎপন্ন হয় না,বরং বিভিন্ন বিষাক্ত ব্যাঙ বা পোকামাকড় খেয়ে তাদের বিষ এই নুচাল গ্রন্থিতে জমা করে রাখে(এটা একটা অদ্ভুত বৈশিষ্ট্য)।আর এই বিষ সাধারণত আত্বরক্ষার কাজে ব্যবহার করে থাকে।
মানুষের জন্য এই বিষ প্রাণঘাতী না হলেও বেশ ক্ষতিকর।

আর যদি কামড় দিয়ে বসে তাহলে সময়মতো চিকিৎসা না পেলে তা হতে পারে প্রাণঘাতী।কারণ এর এন্টিভেনম জাপান ছাড়া পৃথিবীর অন্যকোনো দেশে সাধারণত পাওয়া যায় না।তবে জাপানেও এর উৎপাদন সীমিত।

(এর একটা কারণ হতে পারে এই সাপকে এতদিন নির্বিষ সাপের তালিকায় রাখা হয়েছিলো।অন্য বিষধর সাপের মতো এদের বৈশিষ্ট্য নেই।অন্যসাপের মতো বিষদাঁত সামনে না বরং পেছনে থাকে।যা সাধারণ দাঁতের মতোই দেখতে।)

এই সাপ বাংলাদেশে রয়েছে কিনা?
হ্যা বাংলাদেশের উওর-পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বের পাহাড়ি এলাকাতে এর বিচরণ রয়েছে।যেমন সিলেট,হবিগঞ্জ,পার্বত্য চট্টগ্রাম।তবে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত এর কামড়ে নথিভুক্ত মৃত্যুর রেকর্ড পাওয়া যায় নি।
এবং এটি Krait বা Viper প্রজাতির মতো আক্রমণাত্বকও না।মানুষ থেকে দূরে থাকতেই পছন্দ করে,মানুষের উপস্থিতি টের পেলে পালিয়ে যায়।কেবল আক্রান্ত হলেই আত্বরক্ষার জন্য কামড় দিতে পারে।
©

01/05/2025

crime patrol satark.


30/04/2025

Warrior father saves his daughter.




Ahe

একজন মানুষ এতটা নিষ্ঠুর কিভাবে হতে পারে!!শুক্রবার রাতে যখন অনেকটাই ঝিমিয়ে পড়েছে পুলিশের কন্ট্রোল রুম, ঠিক তখনই ৯৯৯ নাম্ব...
30/04/2025

একজন মানুষ এতটা নিষ্ঠুর কিভাবে হতে পারে!!

শুক্রবার রাতে যখন অনেকটাই ঝিমিয়ে পড়েছে পুলিশের কন্ট্রোল রুম, ঠিক তখনই ৯৯৯ নাম্বারে একটি কল আসে। সেই কলে জানা যায় দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে সড়কের পাশে পরে থাকা একটা সাদা প্লাস্টিকের বস্তা থেকে রক্ত বের হচ্ছে। দ্রুতই স্থানীয় পুলিশের কাছে খবরটি চলে যায়। পুলিশ সেখানে গিয়ে সাদা প্লাস্টিকের বস্তার মধ্যে অজ্ঞাতনামা এক নারীর লাশ উদ্ধার করে। সেই মরদেহ ছিল খন্ডিত ও ভয়াবহ। পরিচয় শনাক্ত করার কোন অঙ্গই মরদেহটির সঙ্গে ছিল না।

মাত্র একদিন পর।

রবিবার সপ্তাহের প্রথম দিনে ভয়াবহ চাপ। ৯৯৯ হেল্প সেন্টারে একের পর এক কল আসছে। কিছু কল আসছে অযথাই। বিকেলের দিকে একটা কল আসার পর পুরো অফিস রুম স্তম্ভিত। বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে দ্রুত যায় পুলিশ। সেখানে পোস্তগোলা ব্রিজের নিচে বুড়িগঙ্গার তীরে পাওয়া যায় অজ্ঞাতনামা কোন মানুষের খণ্ডিত তিনটি অংশ।

মাত্র একদিনের মাথায় এরকম দুইটি ঘটনায় পুলিশের অপরাধ বিভাগকে নড়েচড়ে বসাতে বাধ্য করে। যেই দুইটি পৃথক স্থানে খণ্ডিত মরদেহ পাওয়া গেছে, তার সবগুলো আলামত আবার পর্যালোচনা করে পুলিশ। প্রথমবার অজ্ঞাতনামা নারীর মরদেহ উদ্ধার করার সময় ঠিক পাশেই পাওয়া গিয়েছিল মুঠোফোনে রিচার্জ করার একটি কার্ড। ভিজে নষ্ট হওয়া এই কার্ডটি কেসটির সূত্র খুলে দেয়।

কার্ড দিয়ে কে রিচার্জ করল, আর কেনই বা রিচার্জ কার্ডটি লাশের পাশে পড়েছিল -এই প্রশ্ন ভাবায় পুলিশকে। তারা দ্রুত খুঁজে বের করে কে রিচার্জ করেছিল কার্ডটি দিয়ে। মোবাইল অপারেটর কোম্পানির সাহায্যে একজন লোককে খুঁজে পায় পুলিশ। বুড়িগঙ্গার অদূরেই কদমতলী থানার অধীনে জুরাইন এলাকা থেকে মহিউদ্দিন হাওলাদার নামের একজনকে আটক করে পুলিশ।

মহিউদ্দিন হাওলাদারের কোন ধারণাই ছিল না, সামান্য রিচার্জ কার্ডের সূত্র ধরে তার অব্দি পৌঁছে যেতে পারে পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাতেই সে স্বীকার করে যে, বীথি আক্তার নামক নারীকে হত্যা করেছে সে। তবে পুলিশেরও ধারণা ছিল না, তারা কাকে গ্রেফতার করেছে।

মহিউদ্দিন হাওলাদার আরও দু'টো খুন করেছে!

নারীর খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধারের ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে তিনটি খুনের তথ্য পেয়ে যায় পুলিশ। সেই ভয়াবহ ট্রিপল মার্ডার রহস্যের খোলাসা করে পুলিশ। মূলত মহিউদ্দিন হাওলাদারের কারখানার একজন কর্মী ছিলেন বীথি আক্তার। তার সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে ২০১৭ সালে গোপনে দু'জন বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। কিন্তু পরিবার জানাজানি হলে সেসময়ই ব

28/04/2025

Israel and Palestine issue






সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো কালা নাইট নামক একটি খবর আমার নজর কেড়েছে। (সূত্র: ১)বিভিন্ন মিডিয়াও বিষয়টি নিয়ে বার বার সংবাদ...
22/04/2025

সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো কালা নাইট নামক একটি খবর আমার নজর কেড়েছে। (সূত্র: ১)

বিভিন্ন মিডিয়াও বিষয়টি নিয়ে বার বার সংবাদ প্রচার করছে। (সূত্র:২)

যেখানে আরজিন কামাল নামক এক গায়ক কালা কালা শীর্ষক গানে
তিন চোখের এক সানগ্লাস পরেছে।
অনেককে দেখছি, তাকে অনুসরণ করে সেই তিন চোখের সানগ্লাস পরা শুরু করেছে।
এবং আশঙ্কা হচ্ছে, বাংলাদেশে খুব শিঘ্রই তরুণ প্রজন্মের মধ্যে
এই তিন চোখের সানগ্লাস ভাইরাল হবে।
উল্লেখ্য আরজিন কামাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দক্ষিণ এশীয়দের এ ল জি টি ভি সংগঠন সাতরং (Satrang) এর সদস্য (সূত্র: ৩,৪,৫)

যাই হোক,
আমার তিন চোখের সানগ্লাস নিয়ে কিছু কথা আছে।
তিন চোখের সানগ্লাসের একটি বিশেষত্ব হচ্ছে,
এটি কপালে এক চোখের প্রতিনিধিত্ব করে।

অনেকে মনে করে, কপালের চক্ষুটি দা জ্জা ল নামক একটি ই হু দীবাদী কারেকটারের প্রতীক বহন করে। উল্লেখ্য বর্তমানে ফিলিস্তিনে যে ই হু দীবাদী কর্তৃক যে নৃ শংস গ ণহ ত্যা চলছে,
এর পেছনে দা জ্জালে র আগমনকে দায়ী করা হয়।
বলা হয়, ই হু দী জা য়ান বাদীরা বিশ্বাস করে,তাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে মাসিহ বা দা জ্জা ল নামক এক ব্যক্তি এসে তাদের উদ্ধার করবে।
দা জ্জা লের জন্য তারা তাদের ভূমিকে পবিত্র করতে চায়।
যে ভূমিতে অপবিত্র মুসলমানরা থাকতে পারবে না।
দাজ্জালের জন্য যায়গা খালি করতে তাই ই হু দীবাদীরা বর্তমানে ফিলিস্তিনে জাতিগত নি ধ ন চালাচ্ছে। এবং সে জন্য তারা আল আকসা ভেঙ্গে থার্ড টেম্পল নির্মাণ করার পরিকল্পনা করছে।
তাই এ মুহুর্তে বাংলাদেশে ই হু দীবাদীদের প্রতীক বিশেষ চক্ষু সম্বলিত এই সানগ্লাস অবশ্যই ই হু দীবাদীদের প্রচারেরই অংশ।

আসলে ই হু দীবাদীরা এই বিশেষ চোখের প্রচার সব সময় করে।
তারা চায়, দা জ্জা ল সম্পর্কে সবাই আগে থেকেই জানুক, যেন তাকে দেখলেই সবাই চিনতে পারে। এজন্য দেখবেন, চোট বাচ্চাদের কার্টুনের মধ্যে বিশেষ ক্ষমতাধর কারেকটারগুলোর কপালে এই চোখ লাগানো থাকে, যেন ছোট বাচ্চারা দাজ্জাল সম্পর্কে আগেই ধারণা পায়।
যেমন-
স্টিভেন ইউনিভার্স কার্টুনে গারনেট
অবতারের কম্বাশন ম্যান
সোল ইটারের আসুর
ইউ ইউ হাকুশোর হি হি
আবার পৌত্তলিক দেবতাদের কপালেও কিন্তু চোখ আছে। যেমন- যেমন- দূর্গা, কালী, গনেশ, শিব সবার কপালে একটি আলাদা চোখ লক্ষ্য করা যায়। মানে কপালে চোখ মানেই বিশেষ ক্ষমতাধর, এটা যেন সবাই মনে করে। (সূত্র:৬)

একইভাবে কপালে চোখওয়ালা সানগ্লাসও এক ধরনের ই হু দীবাদীদের ত্র

22/04/2025

Human Organs trafficking. Part 1



সব প্রশ্নের উত্তর না-ও জানা যেতে পারে, কিন্তু কিছু সত্য শুনলেই মনে হয়—‘আরে, এটা তো জানতাম না!’➤ যা কেউ বলে না: মানুষের ...
21/04/2025

সব প্রশ্নের উত্তর না-ও জানা যেতে পারে, কিন্তু কিছু সত্য শুনলেই মনে হয়—‘আরে, এটা তো জানতাম না!’

➤ যা কেউ বলে না: মানুষের লিভার নিজে নিজে পুনর্জন্ম নিতে সক্ষম।
✔ উত্তর: মানবদেহে লিভারই একমাত্র অঙ্গ, যেটি ৭৫% কেটে ফেললেও বাকি অংশ থেকে নিজেকে নতুন করে তৈরি করতে পারে। বিস্ময়কর পুনর্জন্মশক্তির এক নিদর্শন!

➤ একটি পেঁচা তার মাথা ২৭০ ডিগ্রি পর্যন্ত ঘোরাতে পারে।
✔ উত্তর: চোখ না নড়ালেও চারপাশ দেখার জাদুকরী ক্ষমতা রাখে পেঁচা। রক্তনালী আর হাড়ের বিশেষ গঠনের কারণে তাদের এই ক্ষমতা—প্রকৃতির অপূর্ব কারিগরি!

➤ ঘোড়া দৌড়ানোর সময় কখনো সব চার পা মাটির উপরে থাকে।
✔ উত্তর: এক ফ্রেমে ধরা না পড়লেও, উচ্চগতির সময় ঘোড়ার সব পা মাটির উপরে উঠে যায়—যা প্রমাণ করতে একসময় ব্যবহার হয়েছিল ক্যামেরা!

➤ মানুষের চোখ সর্বাধিক ৫ কিলোমিটার দূরের মোমবাতির আলো দেখতে পারে।
✔ উত্তর: এক অন্ধকার রাত্রিতে, কোনো বাধা না থাকলে আমাদের চোখ এতটাই সংবেদনশীল যে, দূর আকাশের তারা তো বটেই—মোমবাতির আলোও ধরা দেয়।

➤ সমুদ্রের সবচেয়ে গভীর জায়গার নাম মারিয়ানা ট্রেঞ্চ, যা প্রায় ১০,৯৮৪ মিটার গভীর।
✔ উত্তর: পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১১ কিমি নিচে থাকা এই গভীরতা এতটাই রহস্যময় যে, অনেক জায়গায় চাঁদের পৃষ্ঠের থেকেও কম অনুসন্ধান হয়েছে এখানে!

এমন তথ্য যদি মনে আলো জ্বালায়, তাহলে একটা লাইক দিয়েই পাশে থাকো—তবেই ‘যা কেউ বলে না’ সিরিজে আরও বিস্ময় যোগ হতে থাকবে!
আর তুমি কোনটা আগে জানতে? জানাও কমেন্টে!

18/04/2025

এই শিশুটির মলদ্বারে বাতাস ঢুকিয়ে আজকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। শিশুর প্রতি নিষ্ঠুরতার আবারও সাক্ষী হলো দেশ।

শিশুটির বাবারও আহামরি বয়স নয়। বড়জোর ৩০ হবে। পেশায় গাড়িচালক। মা গার্মেন্টস কর্মী। বড় ছেলে পড়াশুনায় অমনোযোগী হওয়ায় বড় ছেলে জিহাদকে একটি গ্যারেজে কাজ শেখার জন্য দিয়েছিলো। নিহত ছোট শিশুটির নাম আবু বকর সিদ্দিকী। শিশু শ্রেনীতে পড়তো।

মিরপুর-১১, বাউনিয়াবাদ, ডি ব্লক পোড়া বস্তি পেরিয়ে 'আলহামদুলিল্লাহ বাইক সার্ভিসিং সেন্টার'। এই গ্যারেজেই বড় ভাই জিহাদ কাজ করতো।

শিশু আবু মাঝেমধ্যে এখানে স্কুল শেষে ভাইয়ের সাথেই থাকতো। বাইকে চড়ার বায়না করতো। শিশুর এই আচরণ গ্যারেজ মালিকের চোখে দুষ্টুমি লেগেছে। ব্যাস শিশুর অপরাধ এইটুকুই।

গ্যারেজের মালিক সুজন খান বড় ভাইকে পাউরুটি-চা আনার জন্য পাঠায়। আর এই ফাঁকে শিশু আবুবকরকে দুষ্টুমির শাস্তিসরূপ মলদ্বারে কর্মচারীদেরকে দিয়ে মেশিনের বাতাস প্রবেশ করায়।

ফলাফল, মূহুর্তেই শিশুটির নাক মুখ দিয়ে খাবার বেরিয়ে যায় ও পায়ুপথ দিয়ে রক্ত। হাসপাতাল যাওয়ার পথে মৃত্যু হয়।

এই ঘটনা ঘটানোর পর, হতাকারী শান্ত থাকেনি।

সমাধানের জন্য হতাকারী কৃষকদলের নেতাকে ধরেছে। তার মাধ্যমে হুমকি ধামকি দিয়েছে ক্ষতিপূরণ দিয়ে ঘটনাটি চেপে যাওয়ার জন্য।

সবশেষ তিনজনের মধ্যে মাত্র একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

আপনাদের মনে আছে কীনা জানিনা, এর আগেও ২০১৫ সালে খুলনায় রাকিব (১২) এবং ২০১৬ সালে নারায়ণগঞ্জে ইয়ামিন (১৩) নামের দুই কিশোরের পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে হত্যার ঘটনা দেশজুড়ে আলোড়ন তুলেছিল। ওই দুই কিশোর কারখানায় কাজ করত।

এবং ২২ সালেও গাজীপুরে একই ঘটনা ঘটে ও একজন শিশু নিহত হয়। একই বছরে আরেক নারী শ্রমিককে এভাবে আহত করা হয়েছিলো।

আমার চোখে, এতটুকু দুধের শিশুর প্রতি যারা সহিংসতা করে। এদেরকে আসলে আইনী সাজা দেওয়ার চেয়ে উপস্থিত সাজাই দেওয়া উত্তম। কারণ এসব নপুংসক মানুষ না। নরখোর। এদের বেঁচে থাকার অধিকার নাই।

প্রশাসনের কাছে অনুরোধ, এই শিশুর হতাকারী তিনজনকে ফাঁসি দেওয়ার জন্য। পাশাপাশি যে বা যারা এখানে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে শিশুর পরিবারকে হুমকি দিচ্ছে। এদেরকেও আইনের আওতায় আনা হোক।

শিশু আবু বকর সিদ্দিকীর হত্যার বিচার চাই।

Address

Rajshahi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Deep Feelings08 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share