Anisa Vlogs

Anisa Vlogs সবাইকে স্বাগত । আশা করি সবাই ভালো আছেন।


(2)

Anisa Art
30/05/2025

Anisa Art

21/05/2025

কোরবানির পশু খোঁজার আগে পাওনাদারকে খুঁজে দেনা পরিশোধ করুন!

এটাই উত্তম ইবাদত।

আমার মামুনি ড্রয়িং করেছে।
21/05/2025

আমার মামুনি ড্রয়িং করেছে।

সাধারণত পুরুষের চেয়ে মহিলারাই রান্নার ব্যাপারে বেশী আগ্রহী । তবে আজকাল ব্যতিক্রমও দেখা যায়, অনেক পুরুষ আছেন যারা মহিলা...
20/05/2025

সাধারণত পুরুষের চেয়ে মহিলারাই রান্নার ব্যাপারে বেশী আগ্রহী । তবে আজকাল ব্যতিক্রমও দেখা যায়, অনেক পুরুষ আছেন যারা মহিলাদের থেকে ভালো রান্না করতে পারেন। অনেক পুরুষই এমন যারা রান্না করতে ভালোবাসে, তবে বেশীর ভাগ পুরুষই রান্নার ব্যাপারে উদাসীন। তবে পুরুষ হোক বা নারী রান্না প্রতিটি মানুষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

শুভ সকাল
20/05/2025

শুভ সকাল

19/05/2025

রহস্য ডাকছে:
অজানার দিকে পা বাড়ান। অ্যালেক্স শান্তভাবে একটি শান্ত শহরে একটি সাধারণ জীবনযাপন করেছিলেন। দৈনন্দিন রুটিনগুলি সুন্দরভাবে কোমল সকাল এবং শান্ত সূর্যাস্তকে রঙিন করে তুলেছিল।

অপ্রত্যাশিত চিঠিগুলি রহস্যময়ভাবে এসেছিল, কাঁপানো কালিতে প্রাচীন গোপনীয়তা ফিসফিসিয়েছিল। একটি রহস্যময় প্রতীক আবির্ভূত হয়েছিল, অ্যালেক্সকে অজানা ভাগ্যের দিকে টেনে নিয়েছিল। কৌতূহল হঠাৎ তার স্থির হৃদয়ের মধ্যে একটি শান্ত স্ফুলিঙ্গ জাগিয়ে তুলেছিল।

এক গোধূলি অপ্রত্যাশিতভাবে পরিচিত রাস্তাগুলিতে এক ভয়ঙ্কর আভা এনেছিল। অ্যালেক্স সাবধানতার সাথে রহস্যময় রুনস দিয়ে খোদাই করা একটি নিষিদ্ধ দরজা আবিষ্কার করেছিলেন।

সে সাহসের সাথে অন্ধকার ছায়ায় প্রবেশ করেছিল, নির্ভীকভাবে লুকানো সত্যের সন্ধান করেছিল। রহস্যময় বাতাস মৃদুভাবে বিপদ এবং রহস্যের প্রাচীন সতর্কীকরণ বহন করেছিল। প্রতিটি সাবধান পদক্ষেপ তার অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব এবং শান্ত সংকল্পকে আরও গভীর করেছিল।

সে অস্থির সন্দেহ এবং অজানা শক্তির প্রলোভনের সাথে লড়াই করেছিল। রাত মৃদুভাবে গভীর, উত্তরহীন প্রশ্ন ফিসফিসিয়ে বলার সাথে সাথে তীব্র উত্তেজনা আরও বেড়ে যায়।

এই মোড়ে, অ্যালেক্স সাহসের সাথে তার গভীরতম ভয়ের মুখোমুখি হয়েছিল। একটি বিকল্প বেরিয়ে এসেছিল: রহস্যকে আলিঙ্গন করা অথবা নিরাপদে ফিরে যাওয়া। তিনি সাহসের সাথে

প্রাচীন প্রতিধ্বনির মধ্যে লুকিয়ে থাকা গোপন রহস্যগুলি উন্মোচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। একটি উজ্জ্বল অভ্যন্তরীণ আলো আশাকে প্রজ্বলিত করেছিল এবং দীর্ঘস্থায়ী হতাশাকে রূপান্তরিত করেছিল। রহস্য এবং বিপদ একটি সাহসী

স্বাধীনতার দিকে পদক্ষেপে মিশে গিয়েছিল। সেই সংজ্ঞায়িত মুহূর্তে, তার সাহসী হৃদয় তার ভাগ্য পুনরুদ্ধার করেছিল। নতুন স্পষ্টতা তার পথকে আলোকিত করার সাথে সাথে দীর্ঘ ছায়াগুলি সরে গিয়েছিল।

নিস্তব্ধতায়, অতীতের স্বপ্নের প্রতিধ্বনি গভীরভাবে অনুরণিত হয়েছিল। প্রতিটি হৃদস্পন্দন আনন্দ এবং দুঃখ উভয়ের স্মৃতি স্মরণ করেছিল। বাতাসের প্রতিটি ফিসফিস স্থিতিস্থাপকতা এবং আশার পাঠ বহন করে।

কঠিন যাত্রা তার আত্মার গভীরে অস্পৃশ্য ভূদৃশ্য উন্মোচিত করেছিল। নীরব, অটল দৃঢ়সংকল্প নিয়তির সূক্ষ্ম ফিসফিসারের সাথে ক্রমাগত মিশে গিয়েছিল। প্রতিটি ভয়ঙ্কর বাধা অভ্যন্তরীণ বিজয়ের দিকে একটি সিঁড়ি হয়ে ওঠে।

তিনি সাহসের সাথে অনিশ্চয়তাকে গভীর রূপান্তরের অনুঘটক হিসাবে আলিঙ্গন করেছিলেন। তার আত্মার গভীরতম গভীরতা থেকে একটি শান্ত, অবিচল সংকল্প বেরিয়ে এসেছিল।

এক মৃদু, প্রশান্ত আলো বিস্মৃত গলি এবং প্রাচীন দেয়ালকে স্নান করে। গোধূলির সূক্ষ্ম রঙ বিস্ময় এবং সংকল্পের আবেগকে জাগিয়ে তুলেছিল।

অতীত এবং বর্তমান অর্থের এক আবরণে মিশে ছিল। আলেক্সা থেকে সাহস উজ্জ্বলভাবে বিকিরণ করছিল, প্রতিটি মুহূর্ত প্রতিশ্রুতিতে উজ্জ্বল ছিল।

তার উজ্জ্বল চোখ অনিশ্চিত সৌন্দর্যে ভরা ভবিষ্যতের প্রতিফলন ঘটায়। প্রতিটি গোপন ফিসফিসানি তাকে সাহসী নতুন সূচনাকে আলিঙ্গন করতে উৎসাহিত করেছিল।

রহস্যের হৃদয়ে, সাহস আলোকিত শক্তি জাগিয়ে তোলে। সত্য এবং স্থিতিস্থাপকতার সামনে প্রতিটি ছায়া বিলীন হয়ে যায়। প্রচণ্ড দৃঢ়তা এবং সাহসী আশাবাদের সাথে অজানাকে আলিঙ্গন করুন।

এই যাত্রা আপনাকে মনে করিয়ে দিন যে চ্যালেঞ্জগুলি বৃদ্ধি এবং আলো জাগিয়ে তোলে। আপনার অভ্যন্তরীণ আলোকবর্তিকা অনুসরণ করুন - আজই রূপান্তরিত হওয়ার সাহস করুন।

মাথা উঁচু করে দাঁড়ান, প্রতিটি রহস্য আপনাকে সাহসের সাথে আপনার শক্তির গভীরতা অন্বেষণ করতে এবং আশার সাথে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যত তৈরি করতে আমন্ত্রণ জানায়।

19/05/2025

আজ - সোমবার
৫ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ ১৯শে মে ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ ২১শে জিলক্বদ ১৪৪৬ হিজরি

*একজন বিজিবি সদস্যের লেখা, পড়ার অনুরোধ রইলো। সাধারণ সরকারি চাকরিজীবির জীবনযাত্রা:*অনেক স্বপ্ন নিয়ে বাবা-মার স্বপ্ন পূরণ...
18/05/2025

*একজন বিজিবি সদস্যের লেখা, পড়ার অনুরোধ রইলো। সাধারণ সরকারি চাকরিজীবির জীবনযাত্রা:*

অনেক স্বপ্ন নিয়ে বাবা-মার স্বপ্ন পূরণ করার জন্য ২০১৮ সালে সরকারি চাকরীতে জয়েন করেছি, ৯০০০ টাকা বেসিকে। এক বছর চাকরি করার পরে ৪৫০টাকা বেতন বেড়েছে, সব মিলিয়ে মাস শেষে ১৪৫০০ টাকার মতো বেতন পেয়েছি। প্রথম পোস্টিং ছিল বাবুছড়া,খাগড়াছড়ি । বছরে তিনবার ছুটি আসতাম। ছুটি শেষ বাড়ি থেকে যাওয়ার সময় পকেটে ভাড়ার টাকাও থাকতো না। এত অল্প টাকা বেতনে কখনো বাবা,মা ,ভাই ,বোন ,কারো স্বপ্ন পূরণ করতে পারেনি, কোনদিন ভালো বাসে উঠে ছুটিতে বাড়িতে আসতে পারেনি। কখনো ভালো রেস্টুরেন্টে খেতে পারেনি। বাবা মাকে ভালো জিনিস খাওয়াতে পারেনি। চাকরি যখন ৪ /৫ বছর তখন বিয়ে করেছি। তখন ব্যাংকে আমার ১০ হাজার টাকাও নেই, শ্বশুর বাড়িতে যখন বেড়াতে গিয়েছি, কোনদিন ভালো কিছু সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেনি, শ্বশুরবাড়িতে গেলে অনেক লজ্জা লাগ তো, কারণ আমার শ্বশুর বাড়িতে আমাকে অনেক আদর করত। প্রত্যেকটা জামাই চায় তার শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কাছে সবচেয়ে ভালো জামাই হয়ে থাকতে। প্রত্যেকটা মানুষের কিছু প্রিয় স্বপ্ন থাকে। আমার প্রিয় স্বপ্ন ছিল , ভালো কাপড়-চোপড় পড়া ভালো জুতা পরা, একটা মোটরসাইকেল কিনে ব্যবহার করা, খুব সামান্য একটা স্বপ্ন, সেগুলো কোনদিন পূরণ করতে পারিনি, আজ চাকরি আমার ৮ বছর প্রায় শেষ, এখন ও একটা মোটরসাইকেল কিনতে পারিনি, বাড়িতে গেলে সব সময় বন্ধুদের মোটরসাইকেলে ঘুরে বেড়াই। বন্ধুরা সব সময় বলে মোটরসাইকেল কখন কিনবি, । তখন শুধু মনে মনে হাসি , কারন আমার নামের পাশে তো সরকারি চাকরিজীবী লেখা আছে , বন্ধুরা তো বলবে এটাই স্বাভাবিক।, চাকুরী জীবনে অনেক কষ্ট করেছি। প্রতিদিন রাত জেগে সীমান্ত পাহারা দিয়েছি, ভোতা কাচি দিয়ে ঘাস কেটেছি, ঘাস কাটতে কাটতে হাতের মধ্যে ফুচকা পড়ে গেছে, একদিন তো কান্না করে দিয়েছিলাম ঘাস কাটতে গিয়ে, তখন এক সিনিয়র সার্জেন্ট, আমার হাত দেখে বলেছিল, ও মনে হয় কোনো ভালো ফ্যামিলির ছেলে , ওকে আর ঘাস কাটতে দেয়া যাবে না কোদাল দিয়ে মাটি কেটেছি, নোংরা ড্রেন পরিস্কার করেছি, ১৬ মাইল দৌড় দিয়েছি, তিন মাইল দৌড় দিয়েছি, সারা জীবন গরমের মধ্যে মোটা কাপড়ের ইউনিফরম পড়েছি , মাথায় মোটা টুপি পড়েছি, অনেক গরম পড়ছে, কখনো কখনো মনে হয়েছে মাথার টুপিটা খুলি, মোটা কাপড়ের ইউনিফর্ম টা একটু খুলি। কিন্তু ডিপার্টমেন্ট এর চাকরি সিনিয়ারদের ভয়ে কখনো তা সম্ভব হয় নাই। জীবনে কখনো কি শুনেছেন, সরকারি চাকরি পাওয়ার পরে ও চাকরি চলাকালীন অবস্থায় মানুষ আত্মহত্যা করে। আত্মহত্যা করে, বি ডি আর, এখন অবশ্য বিজিবি, পুলিশ আর্মি, এই তিন বাহিনীর লোক আত্মহত্যা করে, তাও আবার নিজের অস্ত্র দিয়ে নিজেই, গুলি করে। কিন্তু কখনো কি কেউ জেনেছেন কিসের জন্য আত্মহত্যা করে। সেটা কখনো কেউ জানতে চায় না। এতকিছুর পরেও ,আমরা বাবা-মায়ের মুখে হাসি ফোটাতে চাই। কিন্তু পারিনা, এই সরকারি চাকরিতে একটা জিনিস পেয়েছি সবার কাছ থেকে, সেটা হচ্ছে ,বাবা মায়ের সাথে ভালো সম্পর্ক নেই, ভাইদের সাথে নেই, আত্মীয়-স্বজনের সাথে নেই, শশুর বাড়ির লোকজনের সাথে নেই। ইচ্ছা থাকলেও মানুষের মনের আশা পূরণ করতে পারছি না। কারণ ৮ বছর চাকরিতে এখন বেতন পাই ২৪ হাজার টাকার মত, এই টাকা দিয়ে কি করা সম্ভব, যার দুইটা ছেলে মেয়ে লেখাপড়া করে, বাবা-মা বৃদ্ধ, মাস শেষে, কোনরকম ডাল ভাত খেলে হয়তো বা পাঁচ হাজার টাকা ব্যালেন্স থাকে, কিন্তু অসুস্থ হলে আবার ৫০০০ টাকা দেনা হতে হয়। সরকারি চাকরি করি ইচ্ছা করলেই তো লুঙ্গি পড়ে ঘুরে বেড়াতে পারি না , সেই জন্য প্যান্ট পড়তে হয়। আমাদের চেয়ে রিক্সাওয়ালা অটোওয়ালাতারা অনেক ভালো আছে। কারণ তাদের তো প্যান্ট পড়ার চিন্তা নেই। আজ ০৮ টি বছর সরকার বেতন বৃদ্ধি করে না। জিনিসপত্র দাম তো আর থেমে নেই সব দ্বিগুণ হয়েছে।
আর কতদিন এভাবে চলবে। আস্তে আস্তে স্বপ্নগুলো ছোট হয়ে আসছে মন ভেঙে যাচ্ছে, শরীর দুর্বল হয়ে পড়ছে। শরীরের বিভিন্ন রোগব্যাধি ভর করছে।

(সংগৃহীত)
বিজিবির এক ভাইয়ের লেখা

18/05/2025

The Rivers of Switzerland- A Flow of Beauty and Serenity Switzerland is a land of timeless charm, where rivers carve their way through breathtaking valleys, crystal-clear lakes, and majestic mountains. These waterw

Address

Rajshahi
Rajshahi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anisa Vlogs posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share