Amir Hawlader's-পান্ডুলিপি

Amir Hawlader's-পান্ডুলিপি মানুস ভিন্ন, সত্তা একই তবে বিপরীত!!

 #নক্ষত্রের_অশ্রু #পর্ব_১ #সিজন_১ #লেখনি_আমির_হাওলাদার(বিনা অনুমতিতে 'কপি' করা নিষেধ) ওই জানোয়ারের বাচ্চার ফাঁসি চাই আমি...
28/06/2025

#নক্ষত্রের_অশ্রু
#পর্ব_১
#সিজন_১
#লেখনি_আমির_হাওলাদার

(বিনা অনুমতিতে 'কপি' করা নিষেধ)



ওই জানোয়ারের বাচ্চার ফাঁসি চাই আমি স্যার।

এই 'ফকন্নির বাচ্চা। আমার ভাইগ্নারে জানোয়ার ডাকস। খান** মা*গী। দুই বেলা ভাত পাশ না আর এত বড় কথা বলছ।

বলে আনোয়ার সাহেব রেহেনা বিবির তলপেটের* নিচে একটা লাত্থি মারলেন। মহিলা এক হাত পেছনে সরে গিয়ে পড়লেন।

স্পর্শকাতর স্থাণে ব্যাথা লাগার কারণে মহিলাটি গুংরে উঠে বলতে থাকলো...

ও আল্লাহ, আল্লাহ গো। এদেশে কি বিচার হবো নাহ আল্লাহ। ও আল্লাহ।

পেছন থেকে ওসি মানিক বাটোয়ারি তরিঘরি করে এগিয়ে এলেন, স্যার এটা করবেন নাহ স্যার। আমার চাকরি চলে যাবে। আমি বিষয় টা দেখতেছি স্যার আপনি যান এখান থেকে।

এই মাগী* রে না মাইরা আমি এখান থেকে যামু না। আমার পোলারে গালাশ।

তুই একটা জারস* সন্তান তোর পোলা একটা নটির পোলা। আমার নিষ্পাপ মাইয়াটারে তোর পোলা কত কষ্ট দিয়া মারছে। আমার এইটুকু ফুলের মতো মাইয়াটারে তোর জানোয়ার পোলা ছিইরা ছিইড়া খাইছে রে হিজরা।একটুও মায়া হয় নাই তোর মাগীর ছেলের। আমার মাইয়াটা কতই নাহ কাতরাইছে। আমি এর বিচার চাই। আমার মাইয়ার ইজ্জতের বিচার চাই আল্লাহ বিচার দাও আমায়য়য়। ওই কুত্তার বাচ্চার শরীর পুঙ্গু কইরা দাও।

মহিলা ফুপিয়ে ফুপিয়ে কান্না করতে করতে জিদে,রাগে এবং ক্ষোভে কথা গুলো বললেন।

আনোয়ার সাথে সাথে এগিয়ে গিয়ে মহিলার চুলের মুটি বাম হাত দিয়ে পেচিয়ে ধরলেন।ডান হাত দিয়ে গলা চিপিয়ে ধরলেন।

মহিলার এখন প্রাণ যায় যায় অবস্থা এক রাক্ষস তার মাথাটা গিলে খেয়ে ফেলছে বলে তার মনে হলো। তিনি ছাঁড়া পাবার জন্য ঝাঁপাতে লাগলেন।তার পড়নের শাড়ির আচল কাঁধ থেকে পড়ে গেলো। তিনি ফুপিয়ে উঠলেন।

পেছন থেকে কয়েকজন পুলিশ আনোয়ার সাহেব কে পেছন থেকে সরানোর আপ্রান চেষ্টা চালাচ্ছেন।

আনোয়ার দাঁতে দাঁত চেপে চেঁপে বললেন, আমার ব্যাটা তোর বেডিরে করছে। আমি তোরে করমু। আর একবার যদি এই কথা বলিশ। নদীতে কাইটা ভাসাই দিমু।

মহিলাটি এক গাদা থুথু আনোয়ারের মুখে ছূড়ে মারলেন। আনোয়ার জিদ দিয়ে মহিলাটি মাথা দেয়ালে মারতে লাগলেন।

আনোয়ার ওরে ছেড়ে দে।

আনোয়ার পেছন ফিরে দেখলেন এক সাদা পায়জামা, পাঞ্জাবি পরিহিত কাধে মাফলার ঝোলানো 'মুজাহিদ বিন সাহের চৌধুরীকে।'

আনোয়ার আর কিছু নাহ বলেই মহিলাকে ছেড়ে দিলেন। তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন। পরান যায় যায় অবস্হা।

মানিক বাটোয়ারি মুজাহিদ সাহেবের দিকে এগিয়ে গিয়ে বলেন,

লিডার 'আসসালামু আলাইকুম'। আপনি আইছেন ভালো করছেন। দাহেন আনোয়ার সাহেবরে আমি কিছুতেই সামলাইতে পারতেছি নাহ। মেয়ে মরা মরা ভাব, মায়েরেও তহ নষ্ট কইরা ফেলতেছে।

মুজাহিদ সাহেব তার কথার তোয়াক্কা না করেই দুই লেডি পুলিশ রে বললো,

'শরীর ঝাকানোর জন্য পুলিশের চাকরি নিছো? কাপড় কি তোমার মায়ে ঠিক করবে?"

লেডি পুলিশ মহিলাটিকে ঢেকে দিলেন। মহিলা জীর্ণ শীর্ণ হয়ে গুটিসুটি হয়ে এক কোণে ফুফাতে লাগলেন।

মুজাহিদ সাহেব গিয়ে মানিক ব্যাটোয়ারি চেয়ারে বসে পায়ে পা উঠায়ে একটি সির্জাস ধরিয়ে ধোয়া উড়াতে উড়াতে বললেন,

'' বাহিরে কি হচ্ছে তার কেন খবর রেখেছো?'
তোমার ভাইগনা রে মনে হয় না আর বাঁচানো যাবে।

কি বলেন এগুলো লিডার। আমার এক মাত্র ভাইগনা। একটা বাচ্চা মাইয়ার লাইগা আমার ভাইগনার জীবন আমি শেষ হতে দিতে পারি নাহ।

কি বললা কার জন্য?

লিডার বাচ্চা মেয়ের জন্য। ওসি মানিক ব্যাটোয়ারি বললেন।

কথাটা বলতে লজ্জা লাগলো নাহ? একটা বাচ্চা মেয়ে। তোমার নিজেরও তহ একটা মেয়ে আছে।
মুজাহিদ সাহেব একটু চোটেই কথাটা বললেন। তারপরই শান্ত হয়ে আবার বললেন,

'যাকগে, এসব কথা বাদ। আপাতত পরিস্থিতি একটু ঠান্ডা হক এরপর দেখা যাবে। আপাতত জেমস কে কিছুদিন কলেজ টলেজে পাঠায়ো নাহ। বাহিরে ওকে দেখলে মানুস কুত্তা লাগিয়ে মারবে।বাকিটা পরে দেখা যাবে।

বলেই তিনি চলে যেতে লাগলে আনোয়ার সাহেব বলে উঠলো,

এর সমাধান আপনাকে দিয়ে হবে নাহ। এই সমস্যার সমাধান একমাত্র 'স্বাধীন'ই করতে পারবে।

ওসি মানিক সহ পুলিশ স্টেশনের ২২ জন পুলিশের চোখ বড় হয়ে গেলো,এ কথা শুনে। দুই লেডি পুলিশসহ রেহনা বিবিও এবার মাথা চারা দিয়ে উঠলো। বুকের মধ্যে এক উম্মাত উত্তেজনা ভর করলে একটা শব্দেই।
মুজাহিদ সাহেবের পা থমকে গেছে। আর এগনোর শক্তি যেনো একদমই হারিয়ে ফেলেছেন তিনি। ডান থেকে সির্জাস টা ফেলে দিয়ে পিছনে ঘুরে মুজাহিতের গলাটা চিপে ধরেই মাটিয়ে শুইয়ে চোখ মুখে ঘুশাইতে ঘুশাইতে বলে উঠলো,

মাদারচো** জানিশনা ওই একটা রাক্ষস। পুরো রংপুর ক্ষেপে উঠেছে এই ব্যাপারে। ওই জানোয়ারেক কিছু বললে পুরো ক্ষাপা কুত্তা হয়ে উঠবে। ওই কুত্তার বাচ্চারে জড়াইসনা এর মধ্যে।এটা আমার 'হুকুম'!

"স্যার ওই তহ আপনারই ছেলে। ওসি মানিক বলে উঠে।"

মুজাহিদ সাহেব ঘুশানো থেমে দিয়ে,পেছন ফিরে একবার ওসির দিকে আরর চোখে থাকালো।

৫ মিনিট পর.......

মুজাহিদ সাহেব আরেকটা সিজার্স টানতে টানতে তার গাড়িতে উঠতে উঠতে আনোয়ারকে বললেন,"মানুষ জন্ম দিলেই সে যেমন মানুষ হয় না,তেমনি জন্ম দিলেই সে সন্তান হয় নাহ হয় জানোয়ার!"

আনোয়ার স্টেশনের ভেতর ঢুকলেন। উপর থেকে মানিক বলে উঠলো স্যারর আমারে নামান।

আনোয়ার সাহেব উপরে দাকালেন।

ওসি মানিক অর্ধ নগ্ন অবস্থায় উপরে ঝুলছে।

সে আবার বলে উঠলো, এই খাইশার দল কন্সস্টেবল হয়ে বড় স্যার রে লাংটা করে ঝুলাইলি তোদের চাকরিই খেয়ে নিবো আমি।

দারান স্যার নামাইতেছি।

আনোয়ার এসব তোয়াক্কা না করে নাকের রক্ত মুছতে মুছতে ভেতরে করিডোরে চলে গেলো। সামনে গিয়ে পশ্চিম দিকে এগোতেই এক ১৪ শিক খোলা পড়ে আছে।

ভেতরে এক বেখাপ্পা যুবক শুয়ে থেকে হাত পা মেলে সিগারেট ফুকতিছে।গায়ে একটা Easy টি-শার্ট আর পড়নে কাটা হাফ পান্ট। মাজা থেকে মনে হবে আদ হাত নিচে নেমে আছে। ছেলেটির নাম জেমস্।

মামা আইছো? মামা হয়ে ভাগ্নারে জেলে পুন্দাই রাখছো মামা এ কথা বলেই জেমস্ এক বিক্টুট হাসি দিলো।

ভাগ্না সবাই তোরে সব জায়গায় খুজতেছে এইখানে কেও আইবার পাবো নাহ। তোর জন্য এখন এটাই সেফ প্লেস।

আমারে 'সোনার তরীতে' লইয়া যাও মামা। শশুড় বাড়ি ছাড়া আমার ভালো লাগে।

শশুড় বাড়ি নাহ যোমের বাড়ি।

জেমস্ আবার একটা হাসি দিয়ে, নিঃশব্দে বললো,

"এই কঠিন আর কতক্ষণ, তরলের ব্যবস্থা করো মুইত আহে নাহ।"

চিট করতেছে কাম করার পর ধুইইনি এখনো গোসল দেওয়ার ব্যবস্থা নাই?

আছে। একটা কতা ক তহ ভাইগনা? মাইটারে তুই সত্যিই খাইছোছ? মাইয়ার তহ বয়স কম!

কি কও মামা খাসা মাল৷

কি কশ শুনলাম মেয়ে ৫ম শ্রেনিতে পড়ে।

আরে মামা পড়লে কি হবে, গড়ণ দেখছো? আহহহহ গরম হইয়া যাবা দেখলে। আমি তহ সোনার তরীর ভেতরই ছিলাম।
হঠাৎ মুইত আইলো বাহিরে বের হইছিলাম। মাইয়া ঘুরতে আইছে আমাগো কলেজে একা। আমি দেখলাম মামা স্কুল ড্রসে পেছনটা যা লাগতিছো নাহ। মাইয়া তহ হেবি ফর্সা।

আমি ওরে কাছে ডাকলাম। আইতে চাইতেছিলো নাহ।পড়ে কেমন কেমন করে আসলো। আমি বললাম ঘুরতে আইসো ও বললো হু। আমাদের কলেজে চিড়িয়াখানা আছে জানো?

ও বলে, তুমি এই কলেজেই পড়ো? আমাকে সত্যি চিড়িয়াখানা দেখাবে?

আনোয়ার খুব মনোযোগ সহকারে জেমসের কথাগুলো শুনছিলো। মনে হয় এক থ্রিলার গল্প বলছে সে। আর সামনেই রয়েছে বড় সাসপেন্স।

আমি মেয়েটাকে সোনার তরীর ভেতর ঢোকালাম। এতো অন্ধকার কেনো? ভয় করছে অনেক আমার।

আরে ভয় পেয়ো নাহ আমি আছি নাহ।
আমি গোলাপের মধ্যে ওরে ঢুকাইলাম। মেয়েটার গায়ে উদ্ভুত গন্ধ আছে। আমি পাগল হয়ে যাচ্ছিলাম। ওরে খাটে লইয়া চিত করে শুয়াইলাম। বেডি এতো জালাইছে আমাকে ওইটুকু শরীরের বলে আমার হাত বাঁথা ধরে গেছিলো। ৩ চারটা কামর মারছে পর্যন্ত।

আমি তহ জানি কেমনে সোজা করতে হয়, আমি গালে কোশে ৪ টা থাপ্পড় মারলাম। গাল বেয়ে টলটল করে রক্ত নামলো। আমার ভীষণ খারাপ লাগলো। মেয়েটা হুহু করে কেদে দিলো। না হলেও ১০০ বার মা মা করছে।

পরে এই ভাভা সহ্য করতে নাহ পেরে আমি ওর ঠোঁটে ঠোট ডুবে দিলাম। ইমমমম মামাহহ অমৃত।

প্রায় দশ মিনিট সাদ আমি উপভোগ করেছি। আহহহহহ। মেয়েটি পা মোচর দিয়ে উঠছিলো।

যখন আমি ছাড়লাম তখন অনেক কষ্টে মেয়েটি বলে ওঠল "" ওহহহহহহহ আল্লাহহহহহহহহ' মেয়ের গাল বেয়ে পানি পড়ছিলো।

কথাটা আমার এতো সেক্সি লাগলো। আমি ওর ড্রেসটা খুলতে লাগলাম ও আবার চিল্লা পাল্লা শুরু করতে লাগলে। আমি ওর গোলা চিপে ধরলাম। মাগী* চুপ করে থাক।

আমাকে ছেড়ে দিন চাচ্চু আপনার পায়ে পড়ি, আমার খুব কষ্ট হচ্ছে। প্লিজ চাচ্চু ছেড়ে দিন। আম্মুহহহহহহ আহহহহহহহ।

আমি মেয়েটির বুক হাতাতে লাগলাম। সে মোচর দিয়ে উঠছিলো আমি সমস্ত শক্তি দিয়ে দিতে লাগলাম। ওর যন্ত্রণা আমি উপভোগ করছিলাম। আমার দাড়ুন লাগছিলো সেই আর্তোনাদ।

মেয়েটি সম্পূর্ন নাংটা** করে ওর যত স্থান আছে এমন ভাবে ব্যাথা দিয়েছি মেয়েটির তখন শরীর নাড়ানোর তহ দূর কথা বলারও শক্তি নেই।

এক সময় ওকে জিজ্ঞেস করি কিরে মাগী* তোর নাম কি? সে আমতা আমতা করে বললো রিমি।

আসো রিমি তোমাকে আমি এবার চরম সুখ দিবে।

কিন্তু বাদ্যয় ঘটলো এখানেই। ও খুব ছোট আমার হচ্ছিলো নাহ। কিন্তু আমি খুব উত্তেজিত ছিলাম। তাই আমাকে বেল্ট ব্যবহার করতেই হলো।

'ও সময় রিমি তার জীবনের সবচেয়ে জঘন্য এবং নির্মম মূহুর্ত পার করছিলো। এর থেকে ভালো মৃত্যু। তার খুব মায়ের কাছে যেতে ইচ্ছে করছিলো। আবার কখনো মনে হচ্ছিলো এ পৃথিবীতে না আসলেও সেও পারতো। জীবন শুরু নাহ হতেই মানুষ নামক নর পিশাচের কবলে তাকে পড়তে হয়েছে। এ যন্ত্রণা এ কষ্ট আর সহ্য হচ্ছে নাহ। রূহুটা বের হইতে চাচ্ছে আজরাইল হয়ত ভয় পাচ্ছে এই নর পিশাচকে তাই হয়ত আত্তাটা বের করতে পারছে। সত্যিই এক চিড়িয়াখানায় এসেছে সে। জানেয়ারটা তাকে ছিড়ে ছিড়ে খাচ্ছে"

জানো মামা এর পর কি হলো?

চলবে ইনশাআল্লাহ! 💖

 #নক্ষত্রের_অশ্রু #প্রচ্ছেদ৩ সিজনের ৩টা প্রচ্ছেদ। কোনটা বেশি ভালো হয়েছে জানান। 🥲 #আমির_হাওলাদার
27/06/2025

#নক্ষত্রের_অশ্রু
#প্রচ্ছেদ

৩ সিজনের ৩টা প্রচ্ছেদ। কোনটা বেশি ভালো হয়েছে জানান। 🥲
#আমির_হাওলাদার

এবারের  #উপন্যাস নিয়ে আমি খুবই Exited। প্রচ্ছেদ মেকিং আর ক্লাইমাক্স দাড়ুন ভাবে সাজিয়েছি।  এখন নাম। নাম নিয়ে দ্বিধাই ছিলা...
27/06/2025

এবারের #উপন্যাস নিয়ে আমি খুবই Exited। প্রচ্ছেদ মেকিং আর ক্লাইমাক্স দাড়ুন ভাবে সাজিয়েছি। এখন নাম। নাম নিয়ে দ্বিধাই ছিলাম। এরপর নাম দিয়েছি সুন্দর একটা। সব শেষ।

সিজন আকারে প্রথমটা ফেসবুকে আসবে, ২য় টা বইটই অ্যাপে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ সহায় হলে অন্তিম সিজন বই আকারে আসবে। আগামীকাল প্রচ্ছেদ আসবে।১২ টায় আসবে সূচণা পর্ব। ইনশাল্লাহ। এখন লাইন বলে যাচ্ছি!

"ওগো কদমসুন্দরী,আমার ধ্বংসে তোমার নিশ্বাস বাড়ুক!!"

#আমির_হাওলাদার

মাঝে মধ্যেই নিজেকে সবার আড়ালে অনেক একাকি ভাবে সময় দেওয়া উচিত।'আরে না হলে আপনি বুঝবেন কিভাবে আপনি কি চান?'জীবনের উদ্দেশ্য...
27/06/2025

মাঝে মধ্যেই নিজেকে সবার আড়ালে অনেক একাকি ভাবে সময় দেওয়া উচিত।

'আরে না হলে আপনি বুঝবেন কিভাবে আপনি কি চান?'
জীবনের উদ্দেশ্য যদি নাই "পান"
তাহলে জীবন যে বড্ড অগোছালো হয়ে যাবে। 'জীবন টাকে গুছিয়ে রাখতে শিখতে হবে। আপনার 'জীবন' কেও গুছিয়ে দিবে নাহ।

ছোট বেলাই আব্বু আম্মু যতটুকু শিখিয়ে পড়িয়ে দিয়েছে তত টুকুই এখন আপনাকে তা প্রয়গ করে গুছিয়ে নিতে হবে!! আজ এসেছিলাম রংপুরের "কালেক্টর পার্কে " এসে দেখি সবাই জোড়া আমি নির্জড়"।

কিন্তু আমি বেশি আনন্দিত কারণ "" আমার একাকিত্ব ভালো লাগে!""

#আমির_হাওলাদার

Address

Rajshahi

Telephone

+8801771250166

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Amir Hawlader's-পান্ডুলিপি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Amir Hawlader's-পান্ডুলিপি:

Share