JúŠt Yûmś

JúŠt Yûmś যে মন খুলে হাসতে পারে না,
সেই পৃথিবীতে সবচেয়ে অসুখী!
💕

27/10/2025

বন্ধ করাই উত্তম কেন না এসব প্রতিষ্ঠান এখন মাদকদ্রব্যের কারখানা হয়েগেছে।

চিনে রাখুন! রাজশাহীর বিখ্যাত চো*র! ভোরবেলা রাজশাহী সিটির বিভিন্ন হাসপাতাল-ক্লিনিকে ঢুকে ওয়ার্ড কেবিন থেকে রোগীদের মোবাইল...
25/10/2025

চিনে রাখুন! রাজশাহীর বিখ্যাত চো*র! ভোরবেলা রাজশাহী সিটির বিভিন্ন হাসপাতাল-ক্লিনিকে ঢুকে ওয়ার্ড কেবিন থেকে রোগীদের মোবাইল/মানিব্যাগ নিয়ে যায়!

25/10/2025

বিস্তারিত এখানে আবু ত্বহা📌

25/10/2025
23/10/2025

বয়ফ্রেন্ডের সাথে ব্রেকআপ করে বাসায় এসে শুনি আমাকে আজ পাত্রপক্ষ দেখতে আসবে। আমি তো খুশিতে আত্নহারা বয়ফ্রেন্ডকে জ্বা'লানোর একটা উপায় পেয়েছি ভেবে। আমাকে দেখতে আসা পাত্রর সাথে ছবি তুলে তাকে হোয়াটসঅ্যাপে পাঠাবো। ব্যাটা দেখবে আর জ্বলবে, বলে কিনা একসপ্তাহের মধ্যে নতুন বয়ফ্রেন্ড জুটিয়ে দেখাতে! আরে একসপ্তাহ কোনো মাত্র কয়েকঘন্টায় তো জুটে গেলো তাও আবার সোজা বিয়ের জন্য পাত্র হিসেবে!
বিকেলে ভাইয়ের বড়য়ের সাহায্য সুন্দর একটা শাড়ী পড়ে সেজেগুজে পাত্রপক্ষর সামনে গিয়ে বসলাম। লজ্জা লজ্জা ভাব নিয়ে মাথা নিচু করে ছেলের মা ও চাচীর প্রশ্নের উত্তর দিলাম। তাদের কথপোকথন শুনে মনে হলো আমাকে পছন্দ হয়েছে। একপর্যায়ে ছেলের চাচী বললেন ছেলে মেয়ের আলাদা কথা বলা দরকার। যাক এতক্ষণে কাজের কথা বললো কেউ আমি তো এমন একটা সুযোগের অপেক্ষাতে ছিলাম।

ভাবী আমাকে রুমে বসিয়ে রেখে গেলো মিনিটখানি পর আমাকে দেখতে আসা পাত্র এলো। তার উপস্থিতি টের পেয়ে আমি নত মুখে বললাম,
"আমাকে যদি আপনার পছন্দ হয়ে থাকে তাহলে আর কথাবার্তার প্রয়োজন নেই,আসুন একটা সেলফি তুলি।

"সেলফি কেনো তুলবেন দুপুরে ব্রেকআপ হওয়া এক্সকে দেখাবেন বলে তাকে জেলাসি ফিল করাবেন?

ফোনের ক্যামেরা মাত্র অন করবো এমন সময় অতি পরিচিত গলায় উক্ত বাক্য শুনে মৃ'গি রোগীর মত আমার হাতপা কাপতে লাগলো। হাত থেকে ফোনটা মেঝেতে পড়ে বিকট আওয়াজ হলো। আমি বিষ্ময় দৃষ্টিতে চোখ তুলে তাকাতে মাথাটাও ঘুরে উঠলো এবার। এ আমি কাকে দেখছি পাত্রের জায়গায় আমার ব্রেকআপ হওয়া বয়ফ্রেন্ড রাহাত কোথা থেকে এলো!

"কি ভেবেছিলে আমার সাথে দুবছর প্রেম করে তুমি অন্য কাউকে বিয়ে করবে? উহু আমি রাহাত বেচে থাকতে তা অসম্ভব। বিয়ে তো তোমার আমার সাথেই হবে এবং আজই হবে।

"বিয়ে কিসের বিয়ে আমি তোমাকে বিয়ে করবো না। তাছাড়া আজ দুপুরে আমাদের ব্রেকআপ হয়ে গেছে।

"সে তো ভালো কথা গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ডের ইতি টানা হয়ে গেছে এখন আমরা হাসবেন্ড ওয়াইফ সম্পর্কের সূচনা করবো। তোমার অভিযোগ আমি তোমাকে সময় দেই না ঝগড়াটার মেইন টপিক ছিলো এটা তাইনা। সেজন্য পাকাপোক্ত ব্যবস্থাটা করে নিচ্ছি গার্লফ্রেন্ডকে না পারি বউকে যথেষ্ট সময় দেবো।

আমি কিছু বলতে নিলে আগমন ঘটলো ভাবীর সে দরজায় টোকা দিয়ে বললো,
"তিশা আর কত কথা বলবে বাকী কথা নাহয় বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর বলো। এখন হবু বরকে নিয়ে ড্রইংরুমে এসো বড়রা অপেক্ষা করছেন।

রাতে ঘরোয়া ভাবে আমাদের বিয়েটা হয়ে গেলো। রাহাত আমার আব্বু আম্মু ভাইয়া ভাবীকে কিভাবে ম্যানেজ করেছে একমাত্র সেই জানে। অথচ আমার আব্বুর ভীষণ ইচ্ছে ছিলো আমার বিয়েটা ধুমধাম করে দেবেন।
আমি আবার পরিবারের বিরুদ্ধে কখনো তেমন দ্বিমত করিনি আজও করলাম না রাহাতকে যেহেতু তাদের পছন্দ হয়েছে ঝা'মেলা বাড়িয়ে লাভ কি করে নিলাম বিয়ে। দুপুর থেকে বিয়েয় আগ মুহূর্ত পর্যন্ত রাহাতের প্রতি আমার যে রাগ অভিমান ছিলো এখন তার ছিটেফোঁটাও নেই। বরং নিজের বোকামির কথা ভেবে খারাপ লাগছে কেমন নাচতে নাচতে সেজেগুজে পাত্রের সামনে বসে পড়েছিলাম! ভাগ্যিস পাত্রটা অন্য কেউ নয় রাহাতই ছিলো। আমরা একে অপরকে ভীষণ ভালোবাসি। মাঝে মধ্যে ছোটখাটো বিষয় নিয়ে মনোমালিন্য সৃষ্টি হতো। আর আজকের ঝগড়াটা ছিলো রাহাত গত দুইদিন আমাকে একটুও সময় দেয়নি রাগের মাথায় তাকে ব্রেকআপ বলে বাড়ি ফিরেছিলাম। আহা কি সৌভাগ্য ব্রেকআপ করে একেবারে তার সহধর্মিণী হয়ে গেলাম!

নয় বছর পর,
আজ আমাদের বিবাহ বার্ষিকী সেজন্য রাহাতের সকল পছন্দের খাবার রান্না করেছি। সে বিকেলে ফিরবে অফিস থেকে দুপুরের মধ্যে সব রান্না শেষ করে রেডি হয়ে বেরিয়ে গেলাম কেক আনতে। কেক নিয়ে বাসায় ফিরতে শাশুড়ী গম্ভীর গলায় জিজ্ঞেস করলেন,

"এত সব রান্না করেছো কেনো আজ আর এই কেক এনেছো কেনো?

আমি হাসি মুখে উত্তর দিলাম,
"আজ আমাদের বিবাহ বার্ষিকী মা। তাইতো আপনার ছেলের পছন্দের খাবার গুলো করেছি কেকটাও সে উপলক্ষে আনা।

শাশুড়ীর মুখটা আরো গম্ভীর হয়ে গেলো তিনি তাচ্ছিল্য করে বললেন,
"বিয়ের নয় বছর হয়ে গেলো এখনো একটা বাচ্চা জন্ম দিতে পারলে না অথচ রংঢং ঠিকই চলে। শোনো বউমা আগামী ছয় মাসের মধ্যে যদি সুখবর না দিতে পারো তাহলে রাহাতকে আমি আবার বিয়ে করাবো।

শাশুড়ী কথাগুলো বললেন শক্ত গলায়। দুচোখে পানি ভীর করলো আমার নিজেকে সবচেয়ে বড় অসহায় জীব বলে মনে হচ্ছে এই মুহূর্তে। একটা বাচ্চার জন্য আমি তো কম চেষ্টা করছি না। ডাক্তার দেখিয়েছি অনেকবার কবিরাজি ঔষধ ও খেয়েছি। আল্লাহর কাছে প্রতিটি মোনাজাতে চাই। তারপরও যদি কনসিভ না করি কি করার আছে আমার। দুঃশ্চিন্তায় হাতের কেকটা কখন মেঝেতে পড়ে গেছে টের পাইনি। মাথায় একটাই চিন্তা ঘুরছে রাহাত সত্যিই আমাকে ছেড়ে অন্য মেয়েকে বউ করে আনবে! না না এসব কি ভাবছি আমি রাহাত আমাকে ভীষণ ভালোবাসে আমার জায়গা সে অন্য কাউকে কখনো দেবে না।
বিকেলে না ফিরে রাহাত বাড়িতে ফিরলো রাতে। রুমের লাইট বন্ধ করে শুয়ে ছিলাম তখন আমি মাথাটা প্রচন্ড ব্যাথা করছে। রাহাত রুমের লাইট অন করে ঘড়ি ফোন বেডসাইড টেবিলে রেখে বললো,

"তিশা আমি বাইরে থেকে খেয়ে এসেছি তুমি হয়ত খাওনি যাও খেয়ে নাও।

ব্যাস এটুকু বলে সে টাওয়েল নিয়ে ওয়াশরুমে ঢুকে গেলো। আমি অবাক হয়ে শুধু দেখলাম তাকে সময়ের সাথে সাথে কি আমিও তার কাছে গুরুত্বহীন হয়ে পড়েছি,অনুভূতি গুলো এতটাই ফিকে হয়ে গেছে যে আজকের দিনের কথা সে ভুলে গেলো! এছাড়া সে জানে রাতে তাকে ছাড়া আমি খাই না অথচ কত সাবলীল ভাবে বলে দিলো খেয়ে নিতে। বিয়ের প্রথম দিকে খেয়ে আসলে আমাকে সঙ্গ দিতে সে আমার পাশে বসে থাকতো,যতক্ষণ খাওয়া শেষ না হতো বসেই থাকতো। কেনো এত দুরত্ব কেনো এত অবহেলা সেও কি তার মায়ের মত বাচ্চার জন্য এমনটা করছে?

দেখতে দেখতে কেটে গেলো আরো সাত মাস। রাহাতের মধ্যে ইদানীং বহু পরিবর্তন দেখছি। সারাদিন বাইরে থাকে রাতে ফেরে দেরি করে এমনকি ছুটির দিনটাও সে বাইরে কাটায়। আমার সাথে ঘরোয়া প্রয়োজনীয় কথার বাইরে একটা কথাও বলে না সে। আমার ভালোলাগা,অসুস্থতা মানসিক দুর্বলতা কিছুতে তার মাথা ব্যাথা নেই। রাহাতের সবচেয়ে লক্ষ্যণীয় দিক হচ্ছে সে বাড়িতে যতক্ষণ থাকে ফোনেই বিজি থাকে। মাত্র নয় বছরে এতটা পচে গেছি আমি বিয়েটা তো হয়েছিলো তার ইচ্ছেতে। তাহলে অন্য সব কাপলরা যুগের পর যুগ একসাথে কি ভাবে কাটায়?
একদিন দুপুরের পর শাশুড়ী খুব তাড়াহুড়ো করে কোথাও যাচ্ছিলেন তাকে জিজ্ঞেস করলাম কোথায় যাচ্ছেন উত্তরে সে বললো ফিরে আসি তখনই জানতে পারবে। মনটা বড্ড অশান্ত হয়ে আছে কোনো কিছুতে মন বসছে না। এমনটা তো আগে হয়নি। অথচ আজকের দিনে আমার মন মেজাজ ফুরফুরে থাকার কথা। ভেতরে বয়ে চলা আনন্দটা যেন উপভোগ করতে পারছি না। অজানা আশংকায় গলা শুকিয়ে আসছে বারবার।

রাত সাড়ে আটটার দিকে কলিংবেল বাজলো। মনে আনন্দ খুশি ও কিছুটা ভয় নিয়ে দরজা খুলে দিলাম। দরজা খুলে সামনের দৃশ্য দেখে থমকে গিয়ে পিছিয়ে গেলাম। মুহূর্তেই চোখ দুটো ঝাপসা হয়ে এলো। রাহাতের পাশে লাল রঙের শাড়ী পড়হিত একটি মেয়ে দাড়িয়ে মাথায় তার নতুন বউয়ের মত ঘোমটা। অবশ্য নতুন বউ কেনো বলছি আমি বুঝে গেছি আমার প্রিয় মানুষটি আর আমার নেই সে অন্য কারো হয়ে গেছে। আমাকে ঘরে রেখে আজ আমার সতীন নিয়ে এসেছে সে। তবেকি এটাই ছিলো আমার ভয় অস্থিরতার কারন!

"ভেতরে যেতে দেবে না নাকী?

শাশুড়ীর কথায় নড়ে উঠলাম ডানদিকে সরে যেতে শাশুড়ী নতুন বউয়ের হাত ধরে ভেতরে নিয়ে গেলেন। রাহাত দাড়ালো আমার সামনে বললো,
"রুমে এসো কথা আছে।
রুমে এসে দেখতে পেলাম রাহাত বেডে বসে আছে আমাকে দেখে হাতের ইশারায় পাশে বসতে বললো। আমার কি হলো কিজানি পুতুলের ন্যায় বসে পড়লাম। সে আমার হাত ধরে বললো,

"তিশা তুমি নিশ্চয়ই বুঝে গেছো মেয়েটি কে। তাও বলি ওর নাম আলিশা বিয়ে করেছি আমি ওকে। তবে তুমি একদম ভেবো না তোমার জায়গা সে নিতে পারবে না তোমার সংসার তোমার রুমের প্রতি আলিশা হস্তক্ষেপ করবে না। আমি শুধুমাত্র ওকে বিয়ে করে এনেছি একটা বেবির জন্য। আমার ঘরে ছোট্ট একটা বেবি চাই তিশা। তাছাড়া মা ও খুব করে বলছিলো বিয়ের জন্য।

রাহাতের কথার পিঠে ইচ্ছে করলো অনেক কিছু বলতে কিন্তু কেনো যেনো পারছি না। গলার মধ্যে পাথরসম কিছু আটকে আছে মনে হচ্ছে। তার থেকে হাত ছাড়িয়ে গালে গড়িয়ে পড়া চোখের পানি মুছে বহু কষ্ট বললাম,
"নতুন বউ অপেক্ষা করছে তোমার জন্য যাও।

রাহাত করুন দৃষ্টিতে তাকালো আমি প্রতিবারের মত এবার আর গলে যাব না। রিলেশনের দুবছর ও বিয়ের নয় বছর সবমিলিয়ে এগারো বছরে যাকে চিনতে পারিনি এখন মাত্র পাঁচ মিনিটে কি বা চিনবো। আমি যে এত বছর তার প্রিয়জন নয় প্রয়োজন হয়ে ছিলাম তা আজ হারে হারে বুঝে গেছি। এই মুহূর্তে নিজের জন্য নয় রাহাতের জন্য আফসোস হচ্ছে আমার। যে বাচ্চার জন্য সে আমার ভালোবাসা বিশ্বাস ভরসাকে পায়ে ঠেলে অন্য মেয়েকে বিয়ে করে আনলো সেই বাচ্চা আজ আমার গর্ভে। হ্যা আমি কনসিভ করেছি আল্লাহর রহমতে আমার প্রেগনেন্সির দুমাস চলছে। আজই জেনেছি রাহাতকে সারপ্রাইজ দিবো ভেবে রাতে তার ফেরার অপেক্ষাতে ছিলাম। হাহ ভাগ্য আমার সে ফিরলো সাথে নতুন বউ নিয়ে। তুমি তো আমাকে ভালোবেসেছিলে রাহাত বিয়ের নয় বছর হয়েছিলো মাত্র আরো একটু ধৈর্য ধরতে পারলে না?

সকালে নিজের হাতে নাস্তা বানিয়ে টেবিলে সাজালাম। শাশুড়ী ছিলেন সাথে তার সাথে একটি কথাও হয়নি আমার। কিছুক্ষণ পর রাহাত নতুন বউকে নিয়ে ডাইনিং এ এলো। বিনাবাক্য তাদের খাবার পরিবেশন করলাম। রাহাত আমাকে তার অন্য পাশে বসে খেতে বললো। আলিশাও আমাকে আপু সম্মোধন করে বললো খেতে বসতে। আমি নাকোচ করলাম না শেষ খাওয়াটা রাহাতের পাশে বসে খাওয়ার লোভ সামলাতে না পেরে বসলাম।
খাওয়া দাওয়া করে তারা ডাইনিং এ থাকতে আমি নিজের রুমে এলাম। পড়নে যে পোশাক ছিলো সে পোশাকে রাতে গুছিয়ে রাখা লাগেজ নিয়ে ডাইনিং এ আসতে অবাক হয়ে তাকালো তারা। শাশুড়ী বললেন,

"সকাল সকাল কোথায় যাও?

তার কথার উত্তর দিলাম না রাহাত উঠে এসে জিজ্ঞেস করলো,
"তিশা লাগেজ নিয়ে কোথায় যাচ্ছো! আমি তো কাল রাতে বললাম তোমার জায়গা তোমা......

"আমি নিজের কোনো কিছুতে কনোদিন কাউকে ভাগ বসাতে দেইনি। সেখানে তুমি আমার ভালোবাসা আমার স্বামী চোখের সামনে তোমাকে আমি কি করে ভাগ করে নিবো বলো? তাই চলে যাচ্ছি নতুন সঙ্গীনীকে নিয়ে ভালোথেকো। যাওয়ার আগে তোমাকে একটা গিফট দেওয়ার ছিলো ওয়েট...

হ্যান্ড ব্যাগ থেকে টিস্যুতে মোড়ানো প্রেগনেন্সি কিট রাহাতকে দিয়ে বললাম আমার সামনে খুলে দেখো। রাহাত সেটা খুললো সেকেন্ড দুয়ের মধ্যে বিষ্ময় নিয়ে সে আমার দিকে তাকিয়ে বললো,
"তুমি কনসিভ করেছো আগে কেনো বলোনি আমাকে?

"গতকাল বলতে চেয়েছিলাম কিন্তু তার আগেই যে বিশাল বড় সারপ্রাইজ তুমি আমাকে এনে দিয়োছো। যাইহোক আমাদের মাঝে যে দুরত্বটা তুমি তৈরি করেছো তা আর কখনো ঠিক হওয়ার নয়। নতুন সংসার নিয়ে ভালোথেকে,দ্রুত তোমার মনের আশা পূরণ হোক। আমি নাহয় আমার সন্তানকে নিয়ে বাকীজীবনটা কাটিয়ে দেবো। শেষবারের মত বলে যাচ্ছি ভালোথেকো প্রিয়।

অনুগল্প
ভালোথেকো প্রিয়

#অবশ্যই ভালো হোক খারাপ হোক একটা কমেন্ট করবেন 🥰

22/10/2025

Hania🙂

22/10/2025

゚viralvideo

গতকাল শ্বশুরবাড়িতে এসেছি, আমার শ্বশুর বাড়ি নওগাঁ জেলায়। আমার ননদ আর ননদের জামাইও আমাদের সাথে এসেছে। এদিকে খুব ভালো শী...
22/10/2025

গতকাল শ্বশুরবাড়িতে এসেছি, আমার শ্বশুর বাড়ি নওগাঁ জেলায়। আমার ননদ আর ননদের জামাইও আমাদের সাথে এসেছে। এদিকে খুব ভালো শীত পড়েছে।
যেহেতু অনেকদিন পর বেড়াতে এসেছি আমরা, তাই আজ বাসায় অনেক ধরনের রান্না বান্না চলতেছে। রান্নার এতই চাপ যে ঘাড় ঘুরানোর সময় নেই। বাসায় নানা শ্বশুরবাড়ি থেকে অতিথিরা এসেছে। রাত আটটার দিকে, আমি নিজ ইচ্ছায় পিঠা বানানোর রুটিগুলো বানাচ্ছিলাম। অনেক সময় বসে থাকার কারণে পিঠে একটু পর পর টান লাগতেছিল। তো আমি একবার বললাম যে আমার খুব ব্যথা করতেছে। এটা শুনে আমার নানি শাশুড়ি বলল একটা বাচ্চা হইছে তাতে এই অবস্থা! বুড়ি হলে কি করতা, আরো কিছু কটুক্তি করল। আমার খুব খারাপ লাগতেছিল। সাথে সাথেই আমার শাশুড়ি উঠে বলল, ওর তো সিজার হইছে সিজারের ব্যথা তুমি আর আমি বুঝবোনা মা। কি যেন একটা সুই দেয় এই সুইতে সারা জীবন প%*ঙ্গু হয়ে যাওয়া লাগে। ওর খুব কষ্ট হইতেছে। আমার নানী শাশুড়ি শুনে মুখ ভাস্কা%*লো। তখন আমার ননদ আর আমার শাশুড়ি জোর করে আমাকে তুলে দিল। হাতটাও ধুতে দেয় নাই। ঘরে গিয়ে ছেড়ে নিয়ে শুয়ে থাকো, কোমরের ব্যথা কমলে তারপরে এসে খাবার খেও মা । আমি চলে আসায় আমার হাজব্যান্ড গিয়ে আমার শাশুড়িকে সাহায্য করতে ছিল। বিশ্বাস করেন আমার কোমরে খুব ব্যথা করতেছিল আপুরা। ছেলেকে ঘুম পাড়াতে গিয়ে আমিও ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম, হঠাৎ উঠে দেখি আমার শাশুড়ি মশার কয়েল দিচ্ছে আর বলতেছে একটু কয়েল ধরিয়ে নেবে না বা মশারি টানাবা না! তোমাদের ম%*শা কামড়াচ্ছিল। আর বলতেছে মা তোমার আজ একটু কষ্ট হয়ে গেছে তোমার কখনো কাজ করা লাগবে না। আজ বাসায় লোক নাই তাই তুমি একটু সাহায্য করলে কিছু মনে করো না। আসলে কাজ করা বা না করো বড় কথা না, সে যে আমাকে ভালবাসে আমার কষ্ট বোঝে এটাই আমার জন্য অনেক। সে আমার শাশুড়ি না মা।
💙©

21/10/2025

রাতের শিফটে এক বৃদ্ধ রোগী এলেন। বয়স ষাট, কিন্তু দেখলে মনে হয় আশির কাছাকাছি।

শ্বাস নিতে পারছেন না, মুখে অক্সিজেন মাস্ক, চোখে ভয়।

বললেন, “ডাক্তার, আমি বুঝে গেছি... এবার হয়তো আর ফেরা হবে না।”

এক্স-রে হাতে আসতেই বুকটা কেঁপে উঠল।

দুটো ফুসফুস যেন ধ্বংসস্তূপ ক্যান্সারে ভরা।

ওজন অর্ধেকেরও কমে গেছে, বুকের ভেতর জ্বলছে অজানা যন্ত্রণা।

আমি শান্ত গলায় জিজ্ঞেস করলাম,

“কত বছর ধরে সিগারেট খান?”

চোখ নামিয়ে উত্তর দিলেন,

“ছোটবেলা থেকে… প্রথমে বন্ধুদের সাথে মজা করে, তারপর একসময় অভ্যাস হয়ে গেল।”

তিনি শ্বাস টেনে বললেন,

“ডাক্তার, ভাবিনি একটা ছোট টান আমার শেষ নিঃশ্বাস কেড়ে নেবে…”

তারপর নিঃশব্দে চোখ বন্ধ করে রইলেন।

এই দৃশ্যটা আমি ভুলতে পারি না।

আর সেই কারণেই আজ লিখছি যুব সমাজের জন্য।

তুমি যে সিগারেটটা ধরছ,

তোমার হাত কাঁপছে না, কিন্তু তোমার ফুসফুস কাঁদছে।

তুমি ভাবছ, “একটা টানেই বা কী হবে?”

কিন্তু ঠিক এই একটা টানই তোমাকে ধীরে ধীরে মেরে ফেলবে,

ঠিক যেমনটা করেছিল তাকে।

তুমি হয়তো এখনো শক্ত, হাসিখুশি, বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায়।

কিন্তু জানো কি ক্যান্সার একদিন ঠিক এই হাসিটাকেই নিঃশব্দে থামিয়ে দেবে।

তোমার মা তখন কাঁদবে হাসপাতালের করিডোরে,

আর তোমার বন্ধুরা লিখবে “ইস, যদি আগে বুঝত।”

আজ যাকে তুমি ট্যাগ করবে, মেনশন করবে

হয়তো সেই বন্ধু এখনো সিগারেট ধরছে।

ওকে বলো, “ভাই, তুই ছাড়। এখনই। না হলে দেরি হয়ে যাবে।”

কারণ ফুসফুসের ক্যান্সার সময় দেয় না, সুযোগও না।

তুমি বাঁচো, তোমার পরিবার বাঁচুক

ধোঁয়ার ভেতর নয়, জীবনের আলোয়।

(Copy From Dr. Abdur Rahman)
#ধূমপান #স্বাস্থ্য #ধূমপান_ছাড়ুন #সিগারেট_মুক্ত_জীবন #সুস্থ_থাকুন #ফুসফুস_সুরক্ষা

21/10/2025

বর্ষার সাথে মাহিরের প্রেম ছিলো নয় বছরের ।
বর্ষা হঠাৎ ব্রেকাপ চাইলো ।

রিলেশনে ব্রেকাপ হইতেই পারে ।

সম্পর্ক কত বছরের — এটার উপর ডিপেন্ড কইরা সম্পর্ক টিকে থাকে না । মানুষের সাথে মানুষের সম্পর্ক টিকে থাকে মানুষটার উপর সর্বশেষ আগ্রহের উপর ।

বর্ষার আগ্রহ ফুরাইছে । সে যে কোনো ইস্যু টেনে রিলেশন ব্রেকাপ করতে পারতো । যে ছলনা জানে, তার ছলের অভাব হয় না ।

সে ইউজ করলো জোবায়েদকে ।

যে ছেলেটা শান্ত শিষ্ট , আগেও অনেক প্রেমের অফার পেয়ে তা ফিরিয়ে দিয়েছিলো । নিজের জীবন নিয়াই স্ট্রাগল করতেছিলো ।

বর্ষা জোবায়েদকে পছন্দ করে , এটা নাকি জোবায়েদ জানতোই না অর্থাৎ অফিসিয়ালি ও কোনো প্রেমের অফার পায় নাই ।

বর্ষা সেফজোনে থাকলো । বোকাচো** মাহির খুন করলো , কিসের জন্য?

যে প্রেম নষ্ট হয়ে গেছে তা বাঁচানোর জন্য?

জগতের কিছু বোকা*চো*দা পুরুষ শখের নারীরে পাইতে অতি উৎসাহী হইয়া আরেকজনের জীবন নষ্ট করে।

নিজের জীবন নষ্ট করে ।

মাহির ও সেই দলের বোকা***, এখন সে পালিয়ে বেড়াবে ।

সবচেয়ে নির্মম সুর নিয়া বলি হইলো জোবায়েদ - যে সাতে ও ছিলো না, পাঁচে ও ছিলো না ...

দোতলার সিঁড়িতে রক্তা**ক্ত হওয়ার পর জোবায়েদ নিজেরে টেনে হেঁচড়ে উপরে তুলতে চেয়েছিলো , যদি কেউ দরজা খোলে । যদি সে বেঁচে যায় ।

তাকে পাওয়া গিয়েছে তিনতলা সিঁড়ির শেষ প্রান্তে...

উল্টে পড়ে আছে ৷

সাথে উল্টে পড়ে আছে তার জীবন , ক্যারিয়ার , মাসের ১৯ দিনের টিউশনের হিসেবের বেতন, ক্লাস নোট আর পরিবারে মা-বাবা...

মিসরের আযীয তার স্ত্রী ও ইউসুফ (আঃ) এর ঘটনায় ইউসুফ (আঃ) কে দোষী সাব্যস্ত করে শাস্তির বিধান করেছিলো।

কিন্তু শেষে জানলো দোষ আসলে উনার স্ত্রীর'ই , ইউসুফ (আঃ) নির্দোষ , তখন তিনি বলেছিলেন ,

" নিশ্চয়ই নারীর ছলনা খুবই ভয়ংকর । "

এরা নিজে দোষ করে, তা চাপায় আরেকজনের ঘাড়ে।

( এইখানে সকল নারীকে দোষারোপ করা হয় নি। শুধু মাত্র ছলনাময়ী নারীদেরকেই ইঙ্গিত করা হয়েছে ।

তাই এই আয়াতের মাধ্যমে নারীর সম্মান কমে এমনটা ভাবা ভুল । )

আর আমরা এই ভয়ংকর ছলনার গর্তে পড়তেই পছন্দ করি ।

শেষ জামানায় মহানবী (সাঃ) পুরুষদের সতর্ক করে গেছিলেন নারীর প্রলোভন থেকে বাঁচার জন্য ।

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:

“ আমি আমার পর এমন কোনো ফিতনা (পরীক্ষা/বিপদ) রেখে যাচ্ছি না যা পুরুষদের জন্য নারীর চেয়ে বেশি ক্ষতিকর। ”

(সহিহ বুখারি, হাদীস 5096; সহিহ মুসলিম, হাদীস 2740)

এখানে পুরুষদের সতর্ক করা হয়েছিলো হয়তো আমরাই নারীদের প্রতি লোভাতুর হয়ে পড়বো এবং নিজেরাই নিজেদের বিপদে ফেলবো , সং*ঘাত বাড়াবো।

রিফাত মিন্নি-নয়ন বন্ড , জুনায়েদ , মাহিররা বারবার তা প্রমাণ করে গিয়েছে....

আমরা পুরুষরা বারবার নিজেরা " আকাশ ভরা তারা " নিয়ে অবলা ছলনাময়ী নারীদের বানিয়ে রেখে যাচ্ছি চাঁদ , যে চাঁদের আলোর চেয়ে কলংক বেশি...

লেখাঃ " আলোকশূন্য নক্ষত্র'

20/10/2025

এখন থেকে মেয়ে স্টুডেন্ট পড়ানোর আগে..মেয়ের বয়ফ্রেন্ড থেকে পারমিশন নিয়ে পড়াবেন।

আগে জীবন..পরে টিউশন ভাই🙂

Address

Rajshahi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when JúŠt Yûmś posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category