কথিত আহলে হাদীস দমন কমিশন

কথিত আহলে হাদীস দমন কমিশন Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from কথিত আহলে হাদীস দমন কমিশন, Rajshahi.

10/08/2025

আপনার সন্তানকে মাদরাসায় ভর্তি করিয়ে দিন

04/07/2025

রাজশাহীর মসজিদগুলোতে নতুন স্বৈচারারের হাতছানি! দীর্ঘদিন যাবত ইমাম-খতিব থাকা আলেম বসিয়ে নতুন খতিব নিয়োগ হচ্ছে৷ আর সুবিধা নিচ্ছে একটি ইসলামী দলের নাম ব্যবহারকারী কিছু মৌলভী৷
মজার ব্যাপার হল, এরা বিগত সরকারের আমলেও সমান সুবিধা ভোগ করেছে৷

30/06/2025

একটি ভিত্তিহীন বর্ণনা : মুহাররমের প্রথম দশ দিন রোযা রাখার ফযীলত
বার চান্দের ফযীলত শিরোনামের বেশ কিছু পুস্তিকায় মুহাররম মাসের প্রথম দশ দিন রোযা রাখার ফযীলত উল্লেখ করা হয়েছে। একটি পুস্তিকার ভাষায়-

“হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, যে ব্যক্তি মহররমের প্রথম দশ দিন রোযা রাখে, সে দশ হাজার বছর যাবৎ দিনে রোযা ও রাত্রে ইবাদতের নেকী পাবে।”

এটি একটি ভিত্তিহীন বানোয়াট বর্ণনা। জাল বর্ণনা বিষয়ক কিতাবেও এটি খুঁজে পাওয়া যায় না। জাল বর্ণনা বিষয়ক কিতাবে এর কাছাকাছি একটি বর্ণনা পাওয়া যায়-
مَنْ صَامَ تِسْعَةَ أَيّامٍ مِنْ أَوّلِ الْمُحَرّمِ بَنَى اللهُ لَهُ قُبّةً فِي الْهَوَى مِيلا فِي مِيلٍ لَهَا أَرْبَعَةُ أَبْوَابٍ .
যে ব্যক্তি মুহাররম মাসের প্রথম নয় দিন রোযা রাখবে আল্লাহ তার জন্য শূন্যে একটি কুববা (তাঁবু) নির্মাণ করবেন; যা হবে দ্যৈর্ঘ-প্রস্থে এক মাইল। এর চারটি দরজা থাকবে।

ইবনুল জাওযী রাহ. উপরোক্ত বর্ণনা উল্লেখ করার পর বলেন-
هَذَا حَدِيثٌ مَوْضُوعٌ عَلَى رَسُولِ الله صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلّمَ.

قَالَ ابْنُ حِبّانَ: مُوسَى الطّوِيل يروي عَن أنس أَشْيَاء مَوْضُوعَة لَا يحل كتبها إِلّا عَلَى التّعَجّب.
এটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নামে জালকৃত একটি বর্ণনা।

(এ বর্ণনায় মূসা আততাবীল রয়েছে) ইবনে হিব্বান রাহ. বলেন, মূসা আততাবীল আনাস রা.-এর সূত্রে অনেক জাল বিষয় বর্ণনা করেছে; এগুলোর (অসারতা প্রকাশ এবং এর) উপর বিস্ময় প্রকাশের জন্য ছাড়া তা লেখা বা উল্লেখ করা বৈধ নয়। -আলমাউযূআত, ইবনুল জাওযী, খ. ২, পৃ. ১৯৯

আরও দ্রষ্টব্য : আললাআলিল মাছনূআহ, খ. ২, পৃ. ১০৮; তানযীহুশ শরীআহ, খ. ২, পৃ. ১৪৮; তাযকিরাতুল মাউযূআত, পৃ. ১১৮

আসলে মাসের প্রথম দশকে রোযার বিষয়টি এসেছে যিলহজ্ব মাসের ক্ষেত্রে। এসব পুস্তিকায় সেটিকেই নিয়ে লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে মুহাররমের সাথে এবং যুক্ত করা হয়েছে বিশাল ফযীলত। যিলহজ্বের প্রথম দশকে রোযার বিষয়ে উম্মুল মুমিনীন হযরত হাফসা রা. থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন-
أَرْبَعٌ لَمْ يَكُنْ يَدَعُهُنّ النّبِيّ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلّمَ: صِيَام عَاشُورَاءَ، وَالْعَشْرَ، وَثَلَاثَةَ أَيّامٍ مِنْ كُلِّ شَهْرٍ، وَرَكْعَتَيْنِ قَبْلَ الْغَدَاةِ.
চারটি আমল নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো ছাড়তেন না। আশুরার রোযা, যিলহজ্বের প্রথম দশকের (অর্থাৎ প্রথম নয় দিনের) রোযা, প্রত্যেক মাসের তিন দিনের রোযা, ফজরের আগে দুই রাকাত সুন্নত নামায। -সুনানে নাসায়ী, হাদীস ২৪১৫; সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস ৬৪২২; মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ২৬৩৩৯

আর বিশেষ ফযীলত বর্ণিত হয়েছে কেবল আশুরা তথা মুহাররমের দশম তারিখের রোযার বিষয়ে। আবু কাতাদা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-
صِيَامُ يَوْمِ عَاشُورَاءَ، أَحْتَسِبُ عَلَى اللهِ أَنْ يُكَفِّرَ السّنَةَ الّتِي قَبْلَهُ.
আশুরার রোযার বিষয়ে আমি আশাবাদী যে, আল্লাহ তাআলা এর দ্বারা অতীতের এক বছরের (সগীরা) গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন। -সহীহ মুুসলিম, হাদীস ১১৬২

উল্লেখ্য, মুহাররম মাসের প্রথম দশকের রোযা বিষয়ে কিছু বর্ণিত না হলেও সাধারণভাবে মুহাররম মাসে রোযা রাখার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-
أَفْضَلُ الصِّيَامِ، بَعْدَ رَمَضَانَ، شَهْرُ اللهِ الْمُحَرّمُ.
রমযানের পর সবচে উত্তম রোযা হল আল্লাহ্র মাস মুহাররমের রোযা। -সহীহ মুসলিম, হাদীস ১১৬৩

আলী রা. থেকে বর্ণিত, এক ব্যক্তি নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করল-

يَا رَسُولَ اللهِ، أَيّ شَهْرٍ تَأْمُرُنِي أَنْ أَصُومَ بَعْدَ رَمَضَانَ؟

আল্লাহর রাসূল! রমযানের পর আপনি আমাকে কোন্ মাসে রোযা রাখার নির্দেশ দেন? উত্তরে নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন-

إِنْ كُنْتَ صَائِمًا بَعْدَ شَهْرِ رَمَضَانَ فَصُم المُحَرّمَ، فَإِنّهُ شَهْرُ اللهِ، فِيهِ يَوْمٌ تَابَ فِيهِ عَلَى قَوْمٍ، وَيَتُوبُ فِيهِ عَلَى قَوْمٍ آخَرِينَ.

তুমি যদি রমযানের পর আরও কোনো মাসে রোযা রাখতে চাও তাহলে মুহাররমে রোযা রাখ। কেননা সেটি আল্লাহ্র মাস। এই মাসে এমন একটি দিন রয়েছে, যেদিন আল্লাহ তাআলা অনেকের তাওবা কবুল করেছেন। ভবিষ্যতেও সেদিন আরও মানুষের তাওবা কবুল করবেন। -জামে তিরমিযী, হাদীস ৭৫১

ইমাম তিরমিযী রাহ. বলেন-

هذا حديث حسن غريب.

30/06/2025
দেশের সুশীলরা মুসলিম ইস্যুতে চুপ থাকেন। রাস্তা তৈরি করতে গিয়ে মসজিদ ভেংগে ফেলার অনেক ঘটনা আছে। সুশীলরা কিছু স্কোর করার জ...
27/06/2025

দেশের সুশীলরা মুসলিম ইস্যুতে চুপ থাকেন। রাস্তা তৈরি করতে গিয়ে মসজিদ ভেংগে ফেলার অনেক ঘটনা আছে। সুশীলরা কিছু স্কোর করার জন্য বায়াসড হতে দেখা যায়।
ধানমন্ডির ওয়াকফকৃত জায়গায় থাকা এই মসজিদটি সৌন্দর্যবর্ধনের নামে ভেঙে ফেলা হয়েছিলো। তখন সুশীলদের অনুভূতিতে আঘাত লাগেনি। অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে খিলক্ষেতে রেলের জায়গায় অবৈধভাবে কয়েক মাস আগে গড়ে ওঠা মন্দির ভেঙে ফেলাতে। স্বাভাবিকভাবে মসজিদ ভাঙলে মুসলমানদের অন্তরে আঘাত লাগবে, মন্দির ভাঙলে হিন্দুদের অন্তরে আঘাত লাগবে। কিন্তু সুশীলদের সিলেক্টিভ অনুভূতিতে আঘাত লাগার অনুভূতিকে আমি এক পয়সার দাম দেই না।

আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর দলিল,১। ৩৪ বছর বুখারী পড়াই২। ৩২ বছর ওয়াজ করি৩। ২৬ বছর ফতোয়া লিখি৪। ছয় বছর ধরে ফতুয়া বোর...
12/01/2025

আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর দলিল,
১। ৩৪ বছর বুখারী পড়াই
২। ৩২ বছর ওয়াজ করি
৩। ২৬ বছর ফতোয়া লিখি
৪। ছয় বছর ধরে ফতুয়া বোর্ড পরিচালনা করি।
আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের
কুরআন সুন্নাহ পরিপন্থি বক্তব্য
# আযানের পরেও তৃপ্তি সহকারে সাহরী খাওয়া যাবে
নাউজুবিল্লাহ
# বিতের নামাজ নফল।
না পড়লে কোন গুনাহ হবে না
নাউজুবিল্লাহ।
# মায়ের বুকে যতদিন দুধ আছে বাচ্চা ততদিন দুধ খাবে
নাউজুবিল্লাহ‌
# কুরবানী নফল
কোটিপতি কুরবানী
না করলেও
গুনাহ হবে না
নাউজুবিল্লাহ।
# হযরত ওসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু বিদআত করেছেন
নাউজুবিল্লাহ।
# তারাবীতে কোরআন খতম করা বিদআত নাউজুবিল্লাহ
# গরিব মানুষ বড় মাছ কিনলে জাহান্নামি হবে।
নাউজুবিল্লাহ।
# কাবা শরীফ হিন্দুদের টাকায় নির্মিত।
নাউজুবিল্লাহ।
# হানাফীদের মসজিদে ফজরের নামাজ ও আসরের নামাজ হবে না
নাউজুবিল্লাহ।
এজন্য তার অন্ধ ভক্ত মুরিদরা
আমাদের মসজিদে ফজর এবং আসরের নামাজ পড়তে আসে না।
# সুর দিয়ে ওয়াজ করা হারাম
সে নিজেও এক সময় সুখ দেওয়ার চেষ্টা করত
কিন্তু তার কন্ঠ এতটাই বিশ্রী যে
সুর দিলে প্রচন্ড বেমানান হয়।
# বাপের বাড়িতে মেয়ে তিন দিনের বেশি থাকলে
স্বামীকে খরচ দিতে হবে।
#২০ রাকাত তারাবি নাকি বিদআত
নাউজুবিল্লাহ
অথচ তারাবির নামাজ ২০ রাকাত সুন্নত
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম ২০ রাকাত পড়েছেন
সাহাবায়ে কেরাম ২০ রাকাত পড়েছেন
এবং সাহাবায়ে কেরামের আমলে
২০ রাকাত জামাতের সাথে চূড়ান্তভাবে ইজমা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
# কোমল পানীয় মদ
নাউজুবিল্লাহ
কোন হালাল বস্তুকে মনগড়াভাবে হারাম করার সুযোগ নেই।
# মাযহাব মানা হারাম ও শিরিক।
# কোরআন শরীফ অশুদ্ধ পড়লেও নামাজের সমস্যা হবে না
কারন সে নিজেই কুরআন শরীফ পড়তে পারে না ‌
# চরম অহংকারী সে তার প্রতিপক্ষকে বলে তোমাকে আমি মানুষই মনে করি না
কি আজব ব্যাপার মতের বিরুদ্ধে গেলেই তাকে মানুষ মনে করবে না।
নাউজুবিল্লাহ।
# এক বালতি গরুর পেশাবে
কাপড় ভিজিয়ে নামাজ পড়া যাবে
নাউজুবিল্লাহ
# সর্ব অবস্থায় সালাম দিতে হবে
যদি কেউ এসব পায়খানা করে অথবা মদ পান করে তবুও আপনি সালাম দিতে বাধ্য।
নাঊযুবিল্লাহ।
# মুসাফির ব্যক্তি সফরে যতদিন
থাকবে কসর আদায় করবে
তিন চার মাস হোক আর এক বছর হোক।
নাউজুবিল্লাহ।
# মসজিদের দোতালায় পেশাব খানা পায়খানা বানানো যাবে।
নাউজুবিল্লাহ
# পুকুরের ফরজ গোসল করা যাবে না
নাউজুবিল্লাহ
# কেউ বাড়ি থেকে বের হলেঈ মুসাফির ৪৮ মাইল বড় কথা না।
নাউজুবিল্লাহ।
এক কথায় শরীয়তের প্রতিটি বিধানের ব্যাপারে তার মনগড়া বক্তব্য আছে।
তার শরীয়ত পরিপন্থী লাগামহীন বক্তব্যের সীমারেখা নেই।
যা প্রশ্ন করা হয় সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দেয়
মন যা চায় তাই বলতে থাকে।
তার মূল টার্গেট হানাফিদের সমস্ত কর্মকাণ্ড ভুল প্রমাণিত করা
এতে যা বলার দরকার সে বলবে
তার বক্তব্যে জাতি প্রচুর পরিমাণে
ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে
আল্লাহতালা তার ফেতনা থেকে সকলকে হেফাজত করুন।

আ-মীন।।।

31/12/2024

থার্টিফার্স্ট নাইট ও নিউ ইয়ার উৎসব উদযাপনকে “না” বলুন
--------------------------------------
মুফতী আবুল হাসান শামসাবাদী
--------------------------------------

ইসলামের নির্দেশ হলো, মুসলমানগণ কোন ব্যাপারে ইয়াহুদী-খৃষ্টানদের অনুকরণ করতে পারবেন না। এ সম্পর্কে হযরত আবু উমামা বাহেলী (রা.) হতে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন--

مَنْ تَشَبَّهَ بِقَوْمٍ فَهُوَ مِنْهُمْ ، وَمَنْ أَحَبَّ قَوْمًا حُشِرَ مَعَهُمْ

“যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের কৃষ্টি-কালচারের অনুকরণ করবে, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত গণ্য হবে এবং যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়কে মহব্বত করবে, তাদের সাথে তার হাশর হবে।” (সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং ৩৫১৪)

সুতরাং মুসলমানগণ উৎসব পালনেও অমুসলিমদের অনুকরণ করতে পারবেন না। এ সম্পর্কে হযরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন--

قَدِمَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْمَدِينَةَ وَلَهُمْ يَوْمَانِ يَلْعَبُونَ فِيهِمَا فَقَالَ مَا هَذَانِ الْيَوْمَانِ؟ قَالُوا كُنَّا نَلْعَبُ فِيهِمَا فِي الْجَاهِلِيَّةِ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّ اللَّهَ قَدْ أَبْدَلَكُمْ بِهِمَا خَيْرًا مِنْهُمَا يَوْمَ الْأَضْحَى وَيَوْمَ الْفِطْرِ

“রাসূলুল্লাহ (সা.) মদীনায় আগমন করলেন, তখন সেই অধিবাসীদের দু’টি পর্ব ছিল, সে সময় তারা আমোদ-উৎসব করত। তা দেখে রাসূলুল্লাহ (সা.) বললেন : এ দু’টি দিন কী? তারা বললেন : আমরা এদিন দু’টিতে জাহিলী যুগে আমোদ-উৎসব করতাম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন : নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা এ দু’টির পরিবর্তে তোমাদেরকে তার চেয়ে উত্তম দিয়েছেন ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর।” (সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং ১১৩৪/ মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং ১৩২১০/ মুস্তাদরাকে হাকেম, হাদীস নং ১১২৪)

আল্লামা ইবনে তাইমিয়াহ (র.) বলেন : “এ হাদীস প্রমাণ করে যে, মুসলমানদের জন্য কাফেরদের উৎসব পালন করা নিষিদ্ধ। কারণ, রাসূলুল্লাহ (সা.) আনসারদের জাহিলী যুগের দু’টি উৎসব বহাল না রেখে রহিত করে দিয়েছেন। (ফাইজুল কাদির, ৪র্থ খণ্ড, ৫১১ পৃষ্ঠা)

তাই এ বিষয়ে সতর্ক করে হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন--

مَنْ تَنَافَى أَرْضَ الأَعَاجِمِ فَصَنَعَ نَيْرُوزَهُمْ وَمَهْرِجَانِهِمْ حُشِرَ مَعَهُمْ

“যে ব্যক্তি বিধর্মীদের দেশে বিচরণ করে, অতঃপর তাদের নওরোজ ও মেহেরজান উৎযাপন করে, কিয়ামতের দিন তাদের সাথে তার হাশর হবে।”(সুনানে বাইহাকী, ২য় খণ্ড, ৩২৫ পৃষ্ঠা)

আসুন, ইয়াহুদী ও খৃষ্টানদের অনুকরণে থার্টিফাস্ট নাইট ও নিউইয়ার উদযাপন করা থেকে বিরত থাকি। বিশেষত থার্টিফাস্ট নাইটের নামে নারী-পুরুষরা একত্রিত হয়ে যে উদ্ভট মাতামাতিতে বিভিন্নরকম বেপর্দাপনা, অশ্লীলতা ও নষ্টামীর জন্ম দেয়—তা সম্পূর্ণ কবীরা গুনাহ ও হারাম কাজ। এসব থেকে মুসলমাদের দূরে থাকতে হবে।

Address

Rajshahi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কথিত আহলে হাদীস দমন কমিশন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share