Animaker Shuborna

Animaker Shuborna You can find here all type of entertainment.so follow my entertainment page.you will like it.
(2)

25/07/2025

এখানে যারা কমেন্ট করবে তাদের বাড়ি গিয়ে আমি কমেন্ট এবং রিয়েক্ট দিয়ে আসব 😘😅

25/07/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

---শিশু পরিচর্যা: ভালোবাসা, যত্ন ও সচেতনতার সমন্বয়শিশু জন্মের পর তার যত্ন নেওয়া একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল কাজ।...
21/06/2025

---

শিশু পরিচর্যা: ভালোবাসা, যত্ন ও সচেতনতার সমন্বয়

শিশু জন্মের পর তার যত্ন নেওয়া একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল কাজ। একটি সদ্যোজাত শিশু পৃথিবীতে আসে একদম নিষ্পাপ ও নির্ভরশীল হয়ে। তার শারীরিক, মানসিক এবং আবেগিক বিকাশ পুরোপুরি নির্ভর করে তার পরিচর্যাকারীর উপর। সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে শিশুকে স্বাস্থ্যবান, নিরাপদ ও আনন্দময় পরিবেশে বড় করে তোলা যায়।

১. নবজাতকের প্রথম দিনগুলো

জন্মের পর প্রথম কয়েকদিন শিশুর যত্ন একটু ভিন্ন ধরণের হয়। তার শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে, খাওয়ানোর জন্য প্রস্তুত হতে এবং ঘন ঘন ঘুমানো ও জাগরণের ছন্দে অভ্যস্ত হতে সময় লাগে।

✅ তাপমাত্রা ও উষ্ণতা

শিশুর শরীরের উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা জন্মের পর কিছুদিন দুর্বল থাকে। তাই শিশুকে গরম বা ঠাণ্ডা থেকে সুরক্ষিত রাখা জরুরি। গরমকালে হালকা সুতির জামা এবং শীতে উষ্ণ কাপড় প্রয়োজন।

✅ নাড়ি কাটা এবং এর যত্ন

নবজাতকের নাড়ি শুকাতে কয়েকদিন লাগে। এই সময়ে এটি পরিষ্কার ও শুকনো রাখতে হয়। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিসেপটিক ব্যবহার করা যেতে পারে।

---

২. বুকের দুধ বা ফর্মুলা?

শিশুর প্রথম ও শ্রেষ্ঠ খাবার হচ্ছে মায়ের বুকের দুধ। এতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি, অ্যান্টিবডি এবং প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) নবজাতককে প্রথম ৬ মাস শুধুমাত্র বুকের দুধ খাওয়ানোর পরামর্শ দেয়।

✅ বুকের দুধের উপকারিতা:

শিশুকে রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে

সহজে হজম হয়

মায়ের সঙ্গে শিশুর বন্ধন গড়ে তোলে

যদি কোনো কারণে বুকের দুধ না দেওয়া যায়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শে ফর্মুলা দুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই ফর্মুলা তৈরি ও খাওয়ানোর নিয়ম সঠিকভাবে মেনে চলা জরুরি।

---

৩. ঘুম ও বিশ্রাম

নবজাতক দিনে প্রায় ১৬-১৮ ঘণ্টা ঘুমায়, যদিও এটি কিছুটা ব্যতিক্রম হতে পারে। ঘুম শিশুর বিকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। শিশুর ঘুমের পরিবেশ শান্ত, পরিষ্কার ও নিরাপদ হওয়া উচিত।

✅ নিরাপদ ঘুমের টিপস:

শিশুকে সবসময় চিৎ করে শোয়াতে হবে

নরম বালিশ, বড় খেলনা বা চাদর ব্যবহার এড়িয়ে চলুন

বিছানায় ধূমপান নিষেধ

---

৪. গোসল ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা

প্রথম কয়েক সপ্তাহ শিশুদের প্রতিদিন গোসল করানোর দরকার হয় না। শুধু মাথা, মুখ, হাত ও নিতম্ব পরিষ্কার রাখলেই যথেষ্ট। গোসলের জন্য উষ্ণ জল ব্যবহার করতে হবে এবং শিশুর শরীর একবারে উন্মুক্ত না করে ধীরে ধীরে পরিষ্কার করা উচিত।

✅ নখ কাটা:

শিশুর নখ খুব ধারালো হয়, যা সে নিজের মুখে বা চোখে লাগাতে পারে। তাই নিয়মিত, খুব যত্ন করে শিশুর নখ কাটতে হবে।

---

৫. ডায়াপার ব্যবস্থাপনা

ডায়াপার ব্যবহার বর্তমানে খুবই জনপ্রিয়। এটি সুবিধাজনক হলেও কিছু সতর্কতা অবলম্বন জরুরি।

✅ সঠিকভাবে ডায়াপার ব্যবহারের নিয়ম:

ঘন ঘন পরিবর্তন করুন

প্রতিবার পরিবর্তনের সময় পরিষ্কার করে শুকিয়ে নিন

প্রয়োজনে ডায়াপার র‍্যাশের জন্য ক্রিম ব্যবহার করুন

মাঝে মাঝে শিশুকে ডায়াপার ছাড়া খোলা রাখতে দিন

---

৬. টিকা ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা

শিশুর জন্মের পর থেকেই কিছু নির্দিষ্ট সময়ে টিকা দেওয়া বাধ্যতামূলক। টিকাদান শিশুকে নানা মারাত্মক রোগ থেকে রক্ষা করে।

সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শিশুদের জন্য বিনামূল্যে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালিত হয়। শিশুর জন্মসনদ অনুযায়ী টিকাদান কার্ড তৈরি করে সময়মতো টিকা দিতে হবে।

---

৭. মানসিক বিকাশ ও ভালোবাসা

শিশুর শারীরিক যত্নের পাশাপাশি মানসিক বিকাশেও সমান গুরুত্ব দিতে হবে। জন্মের পর থেকেই শিশুর সঙ্গে কথা বলা, চোখে চোখ রেখে হাসা, গান শোনানো এগুলো শিশুর আবেগিক বিকাশে সাহায্য করে।

✅ কীভাবে ভালোবাসা প্রকাশ করবেন:

কোলে নেওয়া ও আদর করা

শিশুর ডাকে সাড়া দেওয়া

নিয়মিত চোখে চোখ রেখে কথা বলা

ছোট ছোট খেলনা বা রঙিন বস্তু দেখানো

---

৮. সুরক্ষা ব্যবস্থা

শিশু একটু বড় হলে সে হামাগুড়ি দিতে শুরু করে, তখন থেকেই দুর্ঘটনার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই ঘরকে শিশু-বান্ধব করতে হবে।

✅ শিশুর সুরক্ষার জন্য:

বৈদ্যুতিক সকেট ঢেকে রাখুন

ধারালো বা ভাঙার মত বস্তু দূরে রাখুন

বিছানা বা ফার্নিচারের কোণাগুলোতে সেফটি কভার লাগান

শিশুকে একা রেখে কখনোই বাথরুম বা রান্নাঘরে যাবেন না

---

৯. মা-বাবার মানসিক প্রস্তুতি

শিশুর যত্নের পাশাপাশি মা-বাবার মানসিক স্বাস্থ্যও গুরুত্বপূর্ণ। নতুন বাবা-মা হয়ে ওঠা অনেক আনন্দের হলেও তা ক্লান্তিকর ও চ্যালেঞ্জিং হতে পারে।

✅ মানসিক চাপ দূর করার উপায়:

পরিবারের সাহায্য গ্রহণ করুন

বিশ্রাম নিন যখন সম্ভব

একে অপরের পাশে থাকুন

প্রয়োজনে কাউন্সেলিং বা চিকিৎসকের সহায়তা নিন

---

উপসংহার

শিশু পরিচর্যা কেবল শারীরিক পরিচর্যা নয়, এটি ভালোবাসা, ধৈর্য, সময় এবং আত্মত্যাগের মিলিত রূপ। প্রতিটি শিশু আলাদা এবং তার চাহিদাও ভিন্ন হতে পারে। তাই শিশুকে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং সময়মতো সিদ্ধান্ত নেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। একেকটা দিন নতুন অভিজ্ঞতা নিয়ে আসে, এবং সেইসব মুহূর্তই একটি শিশুর সুন্দর ভবিষ্যতের বীজ বপন করে।

07/06/2025

যখন একজন মানুষের চাওয়া পাওয়া আপনি পূরন করতে পারবেন না।তার ইচ্ছা অনুযায়ী নিজেকে প্রকাশ করতে পারবেন না। তখন কি করে ভাবলেন আপনি তাকে ভালোবাসেন। মানুষ টা আপনাকে ভালোবেসে দুনিয়ার বিরুদ্ধে চলে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে কিন্তু আপনি কি করছেন তার সাথে। শুধু অবহেলা

সেজন্য ই ভালোবাসা যদি প্রকাশই করতে না পারেন। পরিচিত হওয়ার থেকে অপরিচিত থাকাই ভালো। হয়তো আপনার মায়া ভুলে অন্য কাউকে আঁকড়ে ধরে বেঁচে থাকতে পারবে।

হৃদয়ে কিছু ব্যথা থাকা ভালো।কেননা ব্যথা না থাকলে, হৃদয় টা আল্লাহকে ভুলে যায়।তাই কষ্টও একটা নিয়ামত।
07/06/2025

হৃদয়ে কিছু ব্যথা থাকা ভালো।

কেননা ব্যথা না থাকলে, হৃদয় টা আল্লাহকে ভুলে যায়।তাই কষ্টও একটা নিয়ামত।

01/06/2025

এখন আর কারো সাথে ইনবক্সে কনভারসেশন বাড়াতে ইচ্ছে করে না ... নিজের ফ্যামিলির কারো সাথে ভালোভাবে কথা বলা হয়না! দরকারি কথা ছাড়া আর বাড়তি আলাপ কারো সাথে করা হয় না।অনেকে ভাবে আমি অহংকারী হয়ে গেছি। তাদের এই ভুল ধারণাও দূর করতে ইচ্ছে করে না।ফেসবুকে আসি Newsfeed স্ক্রল করি, হুদাই পোস্ট শে-য়া-র করি, নিজের কল্পনায় ডুবে থাকি,ঘন্টার পর ঘন্টা এভাবেই কাঁটিয়ে দেয়!!ব্যস জীবন সুন্দর🙂

যদি জিজ্ঞেস করেন এর কারণ কি?
আমি বলবো ,আপনি যত মানুষের সাথে নিজেকে প্রকাশ করবেন ততই আপনাকে নিয়ে তারা সমালোচনা র পাহাড় তৈরি করবে। নিজের জীবন নিজ ছন্দে সাজিয়ে তুলুন স্বার্থের এই দুনিয়ায় কেউ কারো নয়। আপাতত জীবন থেকে এই শিক্ষাই পেয়েছি।

01/06/2025

মানুষ তার অভ্যাসকে কোনো দিনও পরিবর্তন করতে পারে না।
যেমন প্রতি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এবং ঘুম থেকে জেগে উঠে প্রিয় মানুষের ছবি কল্পনা করা।হয়তো এটা সবার কাছে অপ্রিয় কথা। কিন্তু কিছু মানুষ এভাবেই নিজের মধ্যে দুনিয়ার সমস্যা সমাধান করার শক্তি পায়।

যদি আপনি মনে করে আমি এই কাজটি করতে পারবো না বা জীবনে যদি কঠিন সময়গুলোতে ধৈর্য্য হারা হয়ে পড়ছেন। তাহলে যেই জিনিসটা আপনার সবচেয়ে প্রিয় সেটাকে নিয়ে কল্পনা করুন। পজিটিভ চিন্তা করুন। দেখবেন ভিতর থেকে আলাদা শান্তি পাবেন।হয়তো সেই জিনিসটা আপনাকে আল্লাহ দিবেন না। কিন্তু কল্পনা করে নিজেকে খুশি রাখতে ক্ষতি কি 😌

Address

Rajshahi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Animaker Shuborna posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share