Najat-নাজাত

Najat-নাজাত ইসলাম একটি একেশ্বরবাদী ধর্ম, যা ৭ম শতাব্দীতে নবী মুহাম্মদ প্রতিষ্ঠা করেন। এটি আল্লাহতে বিশ্বাস, কুরআন অনুসরণ এবং নামাজ, দান, রোজা ও হজের উপর গুরুত্ব দেয়।

মৃ'ত্যু আসার আগেই আপনার পরিবারকে যেসব বিষয়ে ওসিয়ত করে যাবেন।১.আমার মৃ'ত্যুর সংবাদ শুনলে "ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্ল...
26/05/2025

মৃ'ত্যু আসার আগেই আপনার পরিবারকে যেসব বিষয়ে ওসিয়ত করে যাবেন।

১.আমার মৃ'ত্যুর সংবাদ শুনলে "ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্লাহি রাজিউন" পড়বেন।

২.আমার মৃ'ত্যুকে অকাল মৃ'ত্যু বলবেন না, কারণ আমি আমার নির্ধারিত রিযিক ভোগ করে ফেলেছি।

৩.আমাকে নিয়ে বিলাপ মাতম করবেন না, জোরে জোরে কান্নাকাটি করবেন না কারণ এটা সুন্নাহ বিরোধী এবং রাসুল (সাঃ) কতৃক নিষিদ্ধ কাজ।

৪.আমার মৃ'ত্যুতে চল্লিশা, কুল-খানি, মিলাদ করবেন না।কারণ এটা স্পষ্ট বিদ'আত।

৫.যারা আমার মৃ'ত্যুর খবর শুনবেন তারা অবশ্যই আমার জানাজায় অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করবেন।

৬.আমার ল!শ মাহরাম ছাড়া অন্য কাউকে দেখাবেন না।

৭.আমার লা"শকে সুন্দরভাবে বিশ্বস্ত মানুষ দ্বারা গোসল করানোর ব্যবস্থা করবেন।

৮.লা"শ দাফনে ইসলামিক রীতিনীতি অবলম্বন করবেন, সমাজের নয়।

৯.আমাকে কবরস্থ করার পর কিছুক্ষণ সেখানেই থাকবেন আর পড়বেন "আল্লাহুম্মা সাব্বিতহু আল্লাহুম্মা সাব্বিতহু"। আমার কবরের আজ!ব লাঘবের জন্য ও মুনকার নাকিরের প্রশ্নের উত্তর যেন দিতে পারি সেই দোয়া করবেন "আল্লাহুম্মা সাব্বিত হু আলাল ইমান"।

১০.আমার হয়ে দান-সাদাকা করবেন। আমার সাদাকায়ে জারিয়া চালু থাকলে সেটার খবর নিবেন, সে গুলোকে সমুন্নত করার চেষ্টা করবেন।

১১.আমার মৃ'ত্যু থেকে এই শিক্ষা নিয়ে ফিরে যাবেন।আপনার সময়ও অতি নিকটে।

১২. আমার ছবি কোথাও দিবেন না, আমার আইডি বা অন্য কারো কাছে আমার ছবি থাকলে তা ডিলিট করে দিবেন। বাসায় আমার ছবি থাকলে ফেলে দিবেন, দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখবেন না।

১৩.আমার পাওনা আমার পরিবারকে ফিরিয়ে দিবেন, না পারলে আমার জন্য সাদকাহে জারিয়া করবেন, তাও না পারলে আজীবন আমার জন্য দু'আ করবেন, আমি ক্ষমা করে দিব ইনশাআল্লাহ।

১৪.আপনি আমার কাছে কিছু পেয়ে থাকলে আমার জীবিত অবস্থাতেই আমার কাছে চেয়ে নিবেন, আর যদি ম"রে যাই পরিবারের কাছে চাইবেন (পরিবারের লোকেদের বলবো আপনারা তাদের পাওনা দয়া করে দিয়ে দিবেন)। আর পরিবার না দিলে আল্লাহর জন্য আমাকে ক্ষমা করে দিবেন, এতে আল্লাহ ও আপনাকে ক্ষমা করবেন।

১৫.আমার জন্য বেশি বেশি দুআ করবেন। আমার নামে গী'বত করবেন না। কারণ, আমি আমার স্থানে পৌঁছে গিয়েছি।

আল্লাহর কাছে আকুলতা, আল্লাহ যেন আমাদের ইমানের সহিত ক!লিম! উচ্চারণের মাধ্যমে শ"হী'দি মৃ'ত্যু দান করেন।আমিন।

গাজওয়াতুল হিন্দ।পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় যে ধর্মযুদ্ধ হবে সেটাই হল “গাজওয়াতুল হিন্দ” তথা হিন্দুস্থানের যুদ্ধ। যা ভারতবর্ষে হিন...
12/05/2025

গাজওয়াতুল হিন্দ।
পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় যে ধর্মযুদ্ধ হবে সেটাই হল “গাজওয়াতুল হিন্দ” তথা হিন্দুস্থানের যুদ্ধ।
যা ভারতবর্ষে হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের ধর্ম যুদ্ধ সংগঠিত হবে। এই যুদ্ধে নিশ্চিতভাবে মুসলমানদের বিজয় হবে। আর এই ভবিষৎ বাণী করেছিলেন হযরত রাসুলে পাক (সা.)।
কিন্তু কবে আসবে এই গাজওয়াতুল হিন্দ? আর ঈমানদার মুসিলমদের জন্য কতোটা গুরুত্বপূর্ণ এই গাজওয়াতুল হিন্দ তা বলাবাহুল্য রাখেনা। গাজওয়া শব্দের অর্থ হলো অভিযান আর হিন্দ হলো স্থানের নাম। ১৪’শ বছর আগে বর্তমান ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার, শ্রিলঙ্কা, অফগানিস্থান, পাকিস্তান, নেপাল ও ভুটানকে বলা হতো হিন্দ অর্থাৎ ভারতীয় উপমহাদেশকে বলা হতো হিন্দ বা হিন্দুস্থান।
পবিত্র হাদিস শরীফে গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এটা হবে কাফের বা মুশরিকদের সাথে মুসলমানদের পৃথিবীর ভিতর বৃহত্তর জিহাদ বা যুদ্ধ। এই যুদ্ধে হিন্দুস্থানের মোট মুসলিমদের এক তৃতীয়াংশই শহীদ হবে, আরেক অংশ পালিয়ে যাবে আর শেষ অংশ জিহাদ চালিয়ে যাবে এবং চুড়ান্ত বিজয় লাভ করবে।
মুসলমানদের নিশ্চিত জয় হবে কিন্তু এটা এতোটাই ভয়াবহ হবে যে হয় তো অল্প কিছু সংখ্যক মুসলিমই বেঁচে থাকবেন বিজয়ের খোশ আমদেদ করার জন্য।
অন্য বর্ণনায় আছে, গাজওয়াতুল হিন্দ হিন্দুস্তানের চুড়ান্ত যুদ্ধ। রাসুল (সা) একদিন পুর্ব দিকে তাকিয়ে বড় বড় নিশ্বাস নিচ্ছিলেন, এমন সময় এক সাহাবি রাসুল (সা.) কে জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.) আপনি এমন করছেন কেন!
রাসুল (সা.) বললেন, আমি পুর্ব দিকে বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছি। সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহুম উনারা জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.) আপনি কিসের বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছেন? রাসুল (সা.) বললেন, পুর্ব দিকে মুসলিম ও মুশরিকদের (যারা মুর্তিপুজা করেন) সাথে যুদ্ধ শুরু হবে। যুদ্ধটা হবে অসম। মুসলিম সেনাবাহিনী থাকবে সংখ্যায় সীমিত, কিন্তু মুশরিক সেনাবিহিনী থাকবে সংখ্যায় অধিক।
ঐ যুদ্ধে মুসলিমরা এত বেশি মারা যাবে যে রক্তে মুসলিমদের পায়ের টাকনু পর্যন্ত ডুবে যাবে এবং যুদ্ধে মুসলিমরা তিন ভাগে বিভক্ত থাকবে। এক ভাগ বিশাল মুশরিক বাহিনী দেখে ভয়ে পালিয়ে যাবে, তারাই হলো জাহান্নামী! আর এক ভাগ সবাই যুদ্ধে শহীদ হবেন। শেষ ভাগ আল্লাহর উপর ভরসা করে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে এবং শেষ পর্যন্ত জয় লাভ করবেন।
নবী রাসুলে পাক (সা.) বলেন, এই যুদ্ধ বদর যুদ্ধের সমতুল্য (সুবহানাল্লাহ)।
তিনি আরো বলেছেন, ঐ সময় মুসলিমরা যে যেখানেই থাকুক না কেন তারা যেন সেই যুদ্ধে শরিক হন।

হে আল্লাহ তুমি আমাকে এই যুদ্ধে শামিল থাকার তৌফিক দিও এবং শহীদ হিসেবে কবুল করিও।
আমিন

আলহামদুলিল্লাহ!
26/04/2025

আলহামদুলিল্লাহ!

দোয়া কবুলের সময়
25/04/2025

দোয়া কবুলের সময়

25/04/2025

জুমাবারের ফজিলত

27/03/2025

শবে কদরে যে চার শ্রেনীর মানুষকে আল্লাহ ক্ষমা করবেন না...

26/03/2025
দুই সিজদার মাঝখানের দোয়া...
26/03/2025

দুই সিজদার মাঝখানের দোয়া...

আল্লাহর কাছে রিজিক চাওয়ার দোয়া...
26/03/2025

আল্লাহর কাছে রিজিক চাওয়ার দোয়া...

Address

Rajshahi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Najat-নাজাত posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share