30/07/2025
ছেলের নাম শান্ত।
বাড়ি: গোয়ালন্দ, রাজবাড়ী।
মেয়ের নাম: সাদিয়া (ছদ্ম নাম, আসল নাম শাহিনুর)।
বাড়ি: আমতলা, চট্টগ্রাম।
ফেসবুকে প্রেম। দেড় মাস আগে চট্টগ্রাম থেকে পালিয়ে চলে আসে শান্তর বাড়িতে।
হুজুর ডেকে সবার সম্মতিতে বিয়েও হয়।
আজ দেড় মাস পর জানা যায়—
মেয়ে সাদিয়া আসলে মেয়ে না, সে একজন পুরুষ মানুষ।🥴
ছোটবেলায় মদনের কেচ্ছা শুনেছিলাম।
মদন এক বাপের এক পোলা। বড়ই আদরের।
একদিন রাতে যাত্রা পালা দেখতে গিয়েছিল মদন।
সেই যাত্রায় নায়িকার ভূমিকায় ছিলো একজন ছেলে।
তখনকার দিনে ছেলেরাই মেয়ে সেজে অভিনয় করত।
সেই যাত্রাপালার নায়িকাকে দেখে মদন একেবারে পাগল!
বলে — "এই নায়িকা বিয়ে না করে বাড়ি ফিরব না!"
কি আর করার?
এক বাপের এক পোলা — যা চায়, তাই পায়!
মদনের সাথে বিয়ে দিয়ে বাড়ি আনা হয় সেই যাত্রাপালার নায়িকাকে।
বাসর রাতে মদন জানতে পারে,
নায়িকা আসলে নারী না, সে একজন পুরুষ!
যাই হোক...
বাসর রাতে উল্টা মদনের ছাপা লাল করে দেয়!
পরদিন মদন লজ্জায় কারও কাছে কিছু বলতে পারে না।
শরমে-লজ্জায় মদন চিন্তা করলো আর একদিনও দেশে থাকে না —
সোজা বিদেশ পাড়ি দেয় মদন!
এদিকে এখন নতুন বউ...
ঘরে একা থাকবে কিভাবে?
তাই প্রতি রাতে কখনো ননদ,
কখনো শাশুড়ি,
কখনোবা চাচাতো ঘরের ননদ এসে থাকে।
যে রাতে যে থাকে, তার কাম সারা করে দেয়!
শরমে কেউ কাউকে কিছু বলতে পারে না।
দুঃখ ভারাক্রান্তে মদনের মা চিঠি লেখে:
"একি বিয়া করলি মদন,
গোষ্ঠী শুদ্ধ খাওয়ালি চো**ন!"
মদনের উত্তর:
"কি কমু মা দুঃখের কথা,
আজও যায়নি মোর ছাপার ব্যথা!" 😂😂
#মদনেরকেচ্ছা #শান্তসাদিয়ারবিয়ে #বাসরেরবিপদ
#ফেসবুকপ্রেম #জীবননাটকীয়
#ভাইরালগল্প