অনুভূতি

অনুভূতি এই পেইজে বিভিন্ন ধরনের শিক্ষামূলক পোস্ট এবং ভিডিও আপলোড করা হবে।

মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা ১৬০০ ছাড়িয়ে গেছে...  © তথ্যসূত্র: BBC News Bangla
30/03/2025

মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা ১৬০০ ছাড়িয়ে গেছে...

© তথ্যসূত্র: BBC News Bangla

20/02/2025

যদি সব সময় এরকম থাকত হয়তো আমাদের দেশ অনেক এগিয়ে যেত। 🥺🥀

মা কি এখনো বেঁচে আছে?                 ____আশিন ধর্মপালকখনো কি বাহুডোরে গভীর প্রেমে "মা" কেআলিঙ্গন করেছেন?কখনো কি মায়ের হ...
03/12/2024

মা কি এখনো বেঁচে আছে?
____আশিন ধর্মপাল

কখনো কি বাহুডোরে গভীর প্রেমে "মা" কে
আলিঙ্গন করেছেন?

কখনো কি মায়ের হাতে পরে রাখা চুড়িখানা
ধরে বলেছিলেন "মা তোমাকে চুড়িটায় বেশ মানায়"?

কখনো কি মায়ের গালে গভীর মমতায়
চুম্বন খেয়েছেন?

কখনো কি মায়ের কোমল চরণ দুটি গভীর শ্রদ্ধা
আর ভক্তিতে স্পর্শ করেছেন?

কখনো কি মায়ের চরণধূলি মাথায় নিয়েছেন?

কখনো কি মায়ের সুন্দর হাসিখানা নিয়ে প্রশংসা করেছেন?

কখনো কি মায়ের ছোট খাট পছন্দের জিনিসকে কিনে দিয়েছেন?

কখনো কি বুঝতে পেরেছিলেন, " মা আমার আজ বিষন্ন?"

কখনো কি মা কে গল্প বলে শুনিয়েছেন?

কখনো কি মায়ের মনের কথাগুলি হৃদয় দিয়ে শুনেছেন?

মা যে শুধু ছেলের প্রশংসা শুনে আনন্দিত হয়, এমনটা নয়, ছেলের মুখে যখন মমতায় মাখানো নিজের প্রশংসা শুনে সেই মায়ের আনন্দের যে সীমা থাকে না।

মায়ের হাতের রান্নাকে মায়ের সামনেই প্রশংসা করুন, কারণ আপনি তার কলিজা, "জানো মা, তোমার হাতের রান্নার জন্যে দেবতার দিব্য ভোগগেকও ত্যাগ করতে পারি" । আপনার প্রতিটি কথা তার কলিজায় গিয়ে লাগে।

আমি এখনো বিহারে আমার মায়ের রান্না করা খাবারকেই সবার আগে গ্রহণ করি। কোন তূলনা নেই। মায়ের হাতে রান্না আমার জন্যে অমৃত স্বরূপ। মুখে দেয়ার সাথে সাথে তৃপ্ত হই। যদি কোন দেব এসে বলে, মায়ের হাতের রান্না খাবে নাকি দেব ভোজ? আমি আমার মায়োর অমৃতকেই বেছে নিব। এখন যে অনেক দূরে আছি, বড্ড মিস করি.....।

মা কি আপনার এখনো আছে?
যদি থেকে থাকে, তাহলে বুঝে নিন এখনো আপনার কাছে এক অমূল্য বস্তু আছে। এবং আপনি খুব খুব ধনি একজন। যেটার মূল্য পৃথিবীতে নেই।

সময় থাকতে সেবা করুন, প্রশংসা করুন।

ছেলে কে একদিন বাবা তার সাথে হাঁটার জন্যে পার্কে নিয়ে যায়। ছেলেকে বলে তাকে কয়েকটা ছবি তুলে দিতে। এদিকে ছেলের ফোনে একটার পর একটা তার বন্ধুদের মেসেজ আসতে থাকে। তাড়াহুড়ো করে মাত্র একটা ছবি তুলে দিয়ে সেখান থেকে চলে গেল। যেটা তুলল সেটাও ভাল ছিল না। ঝাপসা। সেটিই ছিল বাবা ছেলের শেষ ঘুরা। মাত্র এক সপ্তাহ পর তার বাবা মারা গেলেন। তখন থেকে অনুতপ্তের গ্লানি তাকে তাড়া করে বেড়ায়। সেদিন যদি সে তার বাবাকে সময় দিত, তার বাবার ছবি তুলে দিতো আজ সে কিছুটা হলেও নিজেকে বুঝাতে পারতো।

তাই সময় থাকতে মা বাবার যত্ন নেয়া উচিত।

23/11/2024

ঋতুপর্ণা চাকমা আসলেই সত্যিকারের নায়িকার মত সুন্দর। সুন্দর হাসিটাও..

ক্রেডিট : সুপ্রিয় চাকমা শুভ

11/11/2024

বেশী কিছু আশা করা ভুল,, তাই বেশী কিছু আশা করতে নেই ,দুঃখ ও পেতে নেই !!💜💜

゚ ゚

11/11/2024

গাছের মতো'ই এমনও মানুষ আছে; যারা কিনা ভীষণ একা হওয়া সত্ত্বেও, তবু সে নিরন্তর অন্যকে সঙ্গ দিয়েছে!

কত পথিক এসে, তার ছায়ায় বসে; চলে গেছে ফের ক্লান্তি মেটানো শেষে, কিন্তু ছায়া হয়ে, কেউ থাকেনি পাশে!

দুঃখের গল্প শুনিয়ে, মন ভার করে; কত পাখি অজানায় গিয়েছে উড়ে ফিরবে বলে কেউ ফিরেনি, শুনেনি কেউ তারে। 🌳

©

বই কেন পড়বেন? বই পড়লে কি হয় আর না পড়লে কি হয়?বই পড়ার ১০টি কারণ যা বই সম্পর্কে আপনার ধারণা বদলে দিবে -১। মানসিক ব্যায়ামঃশ...
10/11/2024

বই কেন পড়বেন? বই পড়লে কি হয় আর না পড়লে কি হয়?

বই পড়ার ১০টি কারণ যা বই সম্পর্কে আপনার ধারণা বদলে দিবে -

১। মানসিক ব্যায়ামঃ
শরীরকে সুস্থ রাখতে যেমন ব্যায়াম এর বিকল্প নেই তেমনি একইভাবে, আপনার মস্তিষ্ক সচল রাখতে মানসিক ব্যায়াম জরুরি। মানসিক ব্যায়াম না করার ফলে আমাদের চিন্তাশক্তি লোপ পায়।
ধীরে ধীরে মস্তিষ্কের এই ক্ষমতা নষ্ট হতে থাকে। ব্যবহার না করলে এই ক্ষমতা হারিয়ে যাবে। বই পড়া মানসিক ব্যায়াম এর একটি বড় মাধ্যম। আপনার মস্তিষ্ক সচল রাখার জন্য নিয়মিত বই পড়া জরুরি।

২। মানসিক চাপ কমানোঃ
আপনি ব্যক্তিজীবন, পারিবারিক জীবন, একাডেমিক কিংবা চাকরিজীবনে যতই মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন, এই সকল চাপকে আপনি পাশে সরিয়ে রাখতে পারেন যখন আপনি একটি ভালো বইয়ের মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে ফেলেন।
একটি ভালো বই আপনার দুশ্চিন্তা ও অবসাদ্গুলোকে পাশে সরিয়ে আপনাকে একটি অন্য দুনিয়ায় নিয়ে যেতে পারবে, যার মাধ্যমে আপনি মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে পারবেন।

৩। জ্ঞানঃ
বই পড়লে জ্ঞান বাড়বে - একথা বলাই বাহুল্য। নতুন নতুন তথ্য যা অব্যশই কোন না কোনো দিন আপনার দরকারে আসবে। আপনার জ্ঞানের ভান্ডার যত সমৃদ্ধ হবে, আপনার জীবনের বাধা বিপত্তি গুলো অতিক্রমে আপনি ততটাই শক্তিশালী হবেন।
একটি কথা আমরা সবাই জানি - আপনার চাকরি/ব্যবসায়, আপনার সম্পত্তি, আপনার অর্থবিত্ত, আপনার স্বাস্থ্য - সবই হারিয়ে যেতে পারে, কিন্তু আপনার অর্জিত জ্ঞান সবসময়ই আপনার সাথে থাকবে।

৪। শব্দভান্ডার বৃদ্ধিঃ
আপনি যত পড়বেন, তত নতুন নতুন শব্দ শিখবেন। আর এতেই আপনার শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ হবে। পারস্পরিক কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ আমাদের শিক্ষাজীবন, ব্যক্তিজীবন বা কর্মজীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কর্মজীবনে তো সুন্দর ভাষা বা ভালো যোগাযোগ দক্ষতার জন্য অনেকে বেশ সমাদৃত হন।
এই দক্ষতা বৃদ্ধিতে আপনাকে সব থেকে সাহায্য করবে, 'বই পড়া'। নতুন শব্দ, এর অর্থ ও প্রয়োগ আপনাকে অনেকের মধ্যে আলাদা করে তুলতে পারে।

৫। স্মৃতিশক্তির উন্নতিঃ
তীক্ষ্ণ স্মৃতিশক্তি আমরা কে না চাই! প্রায়ই আমরা বলে থাকি, স্মৃতিশক্তি কমে যাচ্ছে, অনেক কিছু মনে থাকে না। আবার ভালো স্মৃতিশক্তির মানুষকে আমরা শ্রদ্ধার চোখে দেখি।
আপনি যখন একটি বই পড়েন, আপনাকে বইয়ের চরিত্র ও তাদের ভূমিকা, তাদের পটভূমি, তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা, তাদের ইতিহাস, সূক্ষ্মতা স্মরণে রাখতে হয়।
আর মজার ব্যাপার হলো, আপনি যখনই আপনার মস্তিষ্কে নতুন একটি স্মৃতি দেন, তা একটি নতুন পথ তৈরি করে আপনার ব্রেইনে এবং আগের স্মৃতিগুলোকেও শক্তিশালী করে তোলে।

৬। চিন্তাশক্তি দক্ষতা শক্তিশালীঃ
দিন দিন একটি শব্দ অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, Critical Thinking বা জটিল চিন্তাশক্তি। কর্ম বা ব্যক্তিজীবনে এই দক্ষতার কদর বেড়েই চলেছে। আমরা বই পড়ার সময় প্রায়ই জটিল কিছু ঘটনার কথা পড়ি, যেগুলো নিয়ে আমরা সচেতন বা অবচেতনভাবে চিন্তা করি। ঘটনাগুলোকে ধাপে ধাপে সাঁজাতে চেষ্টা করি, সমাধান করার চেষ্টা করি।
অনেক পাঠক তো রীতিমত কাগজ কলম নিয়ে বসে যায় রহস্য গল্প সমাধান করার জন্য। এছাড়াও বই গুলো নিয়ে আমরা অনেকের সাথে আলাপ করি, আমাদের চিন্তা, লেখকের চিন্তা ব্যক্ত করার চেষ্টা করি।
এইসবই কিন্তু আমাদের চিন্তাশক্তিকে বৃদ্ধি করে। এই দক্ষতাকে শক্তিশালী করে তোলে।

৭। একাগ্রতা বৃদ্ধিঃ
আপনি কি খেয়াল করেছেন, ফেসবুকে একসময় আমরা দীর্ঘ বা বড় ভিডিও দেখতাম, কিন্তু সেখান থেকে আমরা ছোট্ট রিলসে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি? আমরা সারাদিন ফেসবুক ব্যবহার করি, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই দিন শেষে বলতে পারবে না, আজকে ফেসবুকে কি কি বিষয় আমরা দেখেছে? শুনতে খারাপ লাগলেও এটাই সত্যি, প্রযুক্তি আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে।
আর আমাদের কাছ থেকে কেঁড়ে নিয়ে গেছে একাগ্রতার মত গুন। যেকোনো কাজে একাগ্রতা অত্যাবশক একটি ব্যাপার। একাগ্রতা দিয়ে অনেক বড় বড় কাজ অতীতে হয়েছে। যা দিন দিন আমাদের থেকে হারিয়ে যাচ্ছে।
যখন আমরা বই পড়ি, তখন আমরা অন্যসব কিছু থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে রাখতে পারি, একাগ্রভাবে গল্পের বা বইয়ের মধ্যে ডুবে যেতে পারি। যা আমাদের একাগ্রতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ব্যাপকভাবে।

৮। ভালো লেখার দক্ষতাঃ
পড়া এবং লেখা একে অপরের সাথে পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত। পড়ার মাধ্যমে আমাদের ভাষা ও শব্দের জ্ঞান বাড়ে আর এই জ্ঞান আমাদের লেখনীশক্তিকে বৃদ্ধি করে। এই জন্যই বলে, লেখক হতে গেলে আগে অনেক অনেক পড়তে হবে, এরপর লিখতে হবে।

৯। প্রশান্তিঃ
বর্তমান সময়ে বই পড়ার সবথেকে বড় উপকার যদি চিন্তা করেন, বই পড়ার কারণে আমরা যে মানসিক প্রশান্তি পাই, সেটাই অনেক বড়। বই পড়ার সময়ে আমরা হয়তো ডিজিটাল ডিভাইসের পিছনে সময় নষ্ট করতাম, সেটা না করে আমরা যে ভালো কিছু পড়েছি, কিছু শিখেছি, এই চিন্তা এই প্রশান্তির কি অমূল্য নয়?

১০। বিনোদনঃ
বই পড়ে উপরের সবগুলো উপকার তো আমরা পাচ্ছিই, পাশাপাশি এটা আমাদের একটা বিনোদনের মাধ্যম। সবথেকে সস্তা কিন্তু কার্যকরী মাধ্যম। একটি ভাল গল্প, প্রবন্ধ বা উপন্যাস আমাদের মনকে বিনোদিত করে আর এটা বিনোদনের সর্বোত্তম পথ। নির্মল ও শান্তিময় বিনোদন হলো - বই পড়া।

বিঃদ্রঃ অনূদিত।

08/11/2024

বন্ধু কে একটা গান শুনাতে বললাম🙂😆
লে আমার বন্ধুর কন্ঠে গান,,🙂🙂

Anjila Tumbapo S***a ❣️🥰
08/11/2024

Anjila Tumbapo S***a ❣️🥰

Rupna Chakma ❣️
08/11/2024

Rupna Chakma ❣️

Address

Rangamati

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অনুভূতি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to অনুভূতি:

Share

Category