রাঙামাটি পার্বত্য জেলা - Rangamati Hill District

  • Home
  • Bangladesh
  • Rangamati
  • রাঙামাটি পার্বত্য জেলা - Rangamati Hill District

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা - Rangamati Hill District রাঙামাটি পার্বত্য জেলা

"সম্বোধনের মধ্যে লুকিয়ে থাকে আমাদের মানসিকতা। একটু সচেতন হলেই বদলে যেতে পারে অনেক কিছু।"সম্মান শুধু পদবীতে নয়, শব্দেও প্...
11/05/2025

"সম্বোধনের মধ্যে লুকিয়ে থাকে আমাদের মানসিকতা। একটু সচেতন হলেই বদলে যেতে পারে অনেক কিছু।"

সম্মান শুধু পদবীতে নয়, শব্দেও প্রকাশ পায়।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আমরা কত সহজেই কিছু মানুষকে "তুমি" বলে সম্বোধন করি-রিকশাওয়ালা মামা, দোকানের কর্মচারী, গৃহকর্মী কিংবা রাস্তার পাশের কোনো মানুষ। আমরা এমন করতেই শিখেছি, হয়তো বুঝেও উঠিনি-এই "তুমি" বলাটাই আমাদের মধ্যে থাকা এক অদৃশ্য শ্রেণিবিভেদ।

অথচ খেয়াল করে দেখেছি কি?

তাঁরা কিন্তু আমাদের কখনো "তুমি" বলেন না। সবসময় "আপনি" বলেই কথা বলেন। তাঁদের আচরণে থাকে এক ধরনের মৌন সম্মান, যেটা আমাদের অবচেতন শ্রেণিগর্বকে চুপিচুপি লজ্জায় ফেলে দেয়।

এই ছোট্ট ব্যবধানেই লুকিয়ে আছে বড় এক সত্য-সম্বোধনের ভাষা কেবল শব্দ নয়, এটি আমাদের ভেতরের মূল্যবোধের প্রতিফলন।

আমরা যদি সবাই একটু সচেতন হই, একটু ভাবি-তাহলেই বদলানো সম্ভব।

সম্মান মানে কেবল কারও বড় পদ বা অর্থ নয়, সম্মান মানে একজন মানুষকে তাঁর পরিশ্রম, তাঁর অস্তিত্ব, তাঁর মর্যাদাসম্পন্ন অবস্থান দিয়েই মূল্যায়ন করা।

যে মানুষটি রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে আমাদের গন্তব্যে পৌঁছে দেন -তিনিও সম্মান পাওয়ার যোগ্য।

চলুন, আমরা সবাই চেষ্টা করি-

সম্বোধনে, আচরণে, মননে-সবাইকে সমান সম্মান দিতে।

সংগৃহীত

আপনি মানুন বা না মানুন, আপনার জীবনে যেকোনো মুহূর্তে ফিনান্সিয়াল ক্রাইসিস আসতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, লোক দেখানো বিশাল খর...
10/05/2025

আপনি মানুন বা না মানুন, আপনার জীবনে যেকোনো মুহূর্তে ফিনান্সিয়াল ক্রাইসিস আসতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, লোক দেখানো বিশাল খরচ না করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, বিশেষত বিয়ে, জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী, পূজা ইত্যাদি অনুষ্ঠানে। মধ্যবিত্ত পরিবারের অনেক সঞ্চয় শুধুমাত্র ছেলেমেয়েদের বিয়ে দিতে গিয়ে খরচ হয়ে যায়। সন্তান জন্মের পর যদি এক লাখ টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করা যায়, তবে সেই টাকা মাল্টিপ্লাই হয়ে সন্তানের বিশ বছর বয়সে একটি ভালো পরিমাণ অর্থ হয়ে উঠবে, যা তার ভবিষ্যতে কাজে আসবে।
আপনার আয় করা টাকা নিজেরাই মাল্টিপ্লাই করুন এবং সন্তানদেরও টাকা মাল্টিপ্লাই করতে শেখান। ছোট থেকেই ফাইনান্সিয়াল অ্যাডভাইস দিন। সন্তানকে প্রোডাক্টিভ এবং নন-প্রোডাক্টিভ ইনভেস্ট সম্পর্কে জ্ঞান দিন, যেমন গ্যাজেটের পরিবর্তে ধাতু কেনা উচিত, কারণ ধাতুর রিসেল ভ্যালু থাকে।
সন্তানকে বিয়ে দেওয়ার জন্য সমস্ত অর্থ খরচ করা না, বরং বিয়ে দিয়ে সন্তানকে নামে টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করে দিন। অসময়ে দরকার পড়লে তা কাজে আসবে।
জমির চেয়ে বাড়ির ভ্যালু বেশি করবেন না। তবে বাড়ি বা ফার্নিচারের চেয়ে ব্যাংকের লকারে সোনা এবং লিকুইড মানি বেশি রাখুন, কারণ দুঃসময়ে ঘরের একটা টুকরাও আপনি সেল করতে পারবেন না, কিন্তু সোনা বা টাকা দিয়ে সেই দুঃসময় কাটিয়ে উঠতে পারবেন। খারাপ সময় বলে কয়ে আসে না, এবং এই পৃথিবীতে কোনও কিছুরই গ্যারান্টি নেই, আপনার শরীরেরও না।
যোগ্যতাপূর্ণ চাকরিতেও ফিনান্সিয়াল সিকিউরিটি নেই। তাই সন্তানকে বহু খাতে বিনিয়োগের পরিকল্পনা করতে শেখান। একটি কাজ ছোটো নয়—এই বোধ তৈরি করুন। বইয়ের বাইরের বাস্তব বুদ্ধিসম্পন্ন কাজ শেখান, কারণ শুধুমাত্র পেটে শিক্ষা থাকলেই ক্যারিয়ার সফল হবে, তার কোনো গ্যারান্টি নেই।
কিছু টাকা জমিয়ে রাখুন। বাড়ি করার সময় মনে রাখবেন, যতটুকু বাড়ি করলে স্বচ্ছন্দে থাকা যায়, ততটুকুই বাড়ি করুন। সেই পরিমাণ টাকা MIS (Monthly Income Scheme) করে রাখুন যাতে ঠেকে গেলে অন্তত ডাল ভাত খেয়ে মাস কাটতে পারে। আগামী দিন কী ধরনের ক্রাইসিস আসবে, আমরা কেউ জানি না। চাকরি, ব্যবসা বা বাণিজ্য কোনো কিছুতেই গ্যারান্টি নেই। চাকরিতে পেনশনেরও একশো ভাগ গ্যারান্টি নেই।
স্ট্যাটাস মেনটেন করার জন্য সন্তানকে সরকারি চাকরির দিকে ফোর্স করবেন না। সরকারি, বেসরকারি, ব্যবসা—কোনোটাতেই পুরোপুরি নিরাপত্তা নেই। তাই যার যে দিকে ইচ্ছে সেদিকে কাজ করুক।
বিভিন্ন দিকে উপার্জনের মনোভাব রাখতে হবে। মনে রাখবেন, উপার্জনটাই বড়। টাকা এবং সন্তানের মেধা ব্যালেন্স করে তাকে পড়ান। অযথা উচ্চশিক্ষা বা ডিগ্রির পিছনে ছুটলে সময় এবং টাকা দুটোই ব্যয় হবে, তাই সন্তানের স্কুলের গণ্ডি পেরোলেই সুনির্দিষ্ট গোল সেট করুন। সন্তান যতই মেধাবী হোক না কেন, তাকে এমন কিছু এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভিটিজ শেখান যা ভবিষ্যতে তাকে টাকা এনে দেবে।
হাতে কলমে কাজ, কারিগরি জ্ঞান, ছোটো ব্যবসা, পার্ট টাইম জব—এ সবকিছুতেই তাকে অভ্যস্ত করান পড়াশোনার পাশাপাশি, কারণ জীবনের পঁচিশ ত্রিশ বছর যদি বই পড়ে পার করে দেয়, তবে অফিস ওয়ার্ক ছাড়া অন্য কিছুতে তেমন যোগ্যতা থাকতে পারে না।
মোদ্দা কথা, সবকিছুকেই বিজনেস মাইন্ডে দেখতে হবে। অন্তত এক জায়গায় বিনিয়োগ ডুবে গেলে যেন আরেকটি ভেসে থাকে।
এই বার্তাটি জীবনের আর্থিক নিরাপত্তা এবং সন্তানের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে গঠিত, যেখানে ফাইনান্সিয়াল সচেতনতা এবং সঠিক সিদ্ধান্তগুলো ভবিষ্যতে আত্মনির্ভরশীলতা তৈরি করতে সাহায্য করবে।

সংগ্রহীত

 #একটি_শিক্ষামূলক_পোস্ট ✅ সময়ের মূল্য বোঝা ও সময় ব্যবস্থাপনা✅সফল ব্যক্তিরা সময়কে টাকা থেকেও বেশি মূল্যবান মনে করেন। তারা...
08/05/2025

#একটি_শিক্ষামূলক_পোস্ট
✅ সময়ের মূল্য বোঝা ও সময় ব্যবস্থাপনা✅
সফল ব্যক্তিরা সময়কে টাকা থেকেও বেশি মূল্যবান মনে করেন। তারা দিনটাকে পরিকল্পনা অনুযায়ী ব্যবহার করেন।

অভ্যাস করুন: প্রতিদিনের কাজের তালিকা তৈরি করুন – অপ্রয়োজনীয় সময় অপচয় বন্ধ করুন – ডেডলাইন ঠিক করে কাজ শেষ করুন।

✅আত্মনিয়ন্ত্রণ ও ধৈর্য✅
জীবনের প্রতিটা বড় অর্জনের পেছনে থাকে ধৈর্য। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে সামনে যতই সুযোগ থাকুক, তা কাজে লাগানো সম্ভব নয়।

অভ্যাস করুন: উত্তেজন|য় নয়, বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নিন – ছোট ছোট লক্ষ্য নির্ধারণ করে ধাপে ধাপে এগোতে শিখুন।

✅প্রতিদিন শেখার অভ্যাস✅
সফল মানুষরা সবসময় শিখতে আগ্রহী থাকেন। তারা জানেন, শেখার কোনো বয়স নেই।

অভ্যাস করুন: প্রতিদিন ১৫–৩০ মিনিট বই পড়ুন – নতুন কিছু জানুন বা অনলাইন কোর্সে অংশ নিন।

✅ইতিবাচক মনোভাব রাখা✅
জীবনে সমস্যা আসবেই, কিন্তু সফল মানুষেরা প্রতিটা চ্যালেঞ্জকে নতুন সুযোগ হিসেবে নেন।

অভ্যাস করুন: নেগেটিভ চিন্তা এড়িয়ে ইতিবাচক ভাবুন – ব্যর্থতা থেকে শিখে এগিয়ে যান।

✅নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা ও ফোকাস ধরে রাখা✅
যে জানে সে কোথায় যাচ্ছে, সে-ই সেখানে পৌঁছায়। লক্ষ্যহীন জীবন বয়ে নিয়ে যায় শুধুই হতাশা।

অভ্যাস করুন: নিজের লক্ষ্য স্পষ্ট করে লিখে ফেলুন – অপ্রাসঙ্গিক কাজ বাদ দিয়ে শুধুমাত্র লক্ষ্যের দিকেই মনোযোগ দিন।

✅স্বাস্থ্য ও শারীরিক যত্ন✅
একজন অসুস্থ মানুষ যত প্রতিভাবানই হোক, সাফল্য ধরে রাখা কঠিন। সফলতা মানে শরীর ও মনের ভারসাম্য।

অভ্যাস করুন: প্রতিদিন কিছুটা সময় ব্যায়াম করুন – পর্যাপ্ত ঘুম এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে অভ্যস্ত হোন।

✅কৃতজ্ঞতা ও নম্রতা✅
সফল মানুষেরা কখনো অ'হংক|রী হন না। তারা কৃতজ্ঞ হন ছোট সাফল্য বা অন্যের সহায়তার জন্যও।

অভ্যাস করুন: প্রতিদিন অন্তত ৩টি জিনিসের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন – অন্যের মতামত শুনুন, শ্রদ্ধা করুন।

✅সঠিক সঙ্গ বেছে নেওয়া✅
আপনার চারপাশে কারা আছে, তা আপনার ভবিষ্যৎ গঠনে অনেক বড় ভূমিকা রাখে।

অভ্যাস করুন: ইতিবাচক ও অনুপ্রেরণাদায়ক মানুষদের সঙ্গে সময় কাটান – নেগেটিভ, হিং'সু'ক বা হতাশাবাদী মানুষের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।

✅ব্যর্থতাকে গ্রহণ করার ক্ষমতা✅
সফল ব্যক্তিরা জানেন—ব্যর্থতা মানেই শেষ নয়, বরং এটা শেখার সুযোগ।
অভ্যাস করুন: ব্যর্থতাকে বিশ্লেষণ করে ভুলগুলো চিহ্নিত করুন – পুনরায় চেষ্টা করতে ভয় পাবেন না।

✅ কাজের প্রতি আন্তরিকতা ও নিষ্ঠা✅
যে কাজই করেন না কেন, মন দিয়ে করুন। সফলতা আসে তখনই যখন আপনি নিজের কাজকে সম্মান করেন।

অভ্যাস করুন: কাজের প্রতি ভালোবাসা গড়ে তুলুন – ছোট কাজকেও গুরুত্ব দিন

💥💥শেষ কথা: এই অভ্যাসগুলো আপনি এক দিনে রপ্ত করতে পারবেন না, কিন্তু প্রতিদিন চেষ্টা করলে ধীরে ধীরে এগুলো আপনার জীবনের অংশ হয়ে উঠবে। আর যখন এগুলো স্বভাবে পরিণত হবে, তখন সফলতা আর দূরে থাকবে না।

সংগ্রহীত
#রাঙামাটিপার্বত্যজেলা

বাবা মায়ের আচার আচরন ও ব্যবহারের উপর বাচ্চার ব্যক্তিত্বের গঠন অনেকাংশে নির্ভর করে।"বাবা মায়ের ব্যক্তিত্বেই গড়ে সন্তানের ...
08/05/2025

বাবা মায়ের আচার আচরন ও ব্যবহারের উপর বাচ্চার ব্যক্তিত্বের গঠন অনেকাংশে নির্ভর করে।
"বাবা মায়ের ব্যক্তিত্বেই গড়ে সন্তানের ভাগ্য।"

যে বাবা মায়ের সম্পর্ক যত সুমধুর মজবুত,সেই সন্তানের ভবিষ্যৎ তত সুন্দর।যে বাবা মা ব্যক্তি হিসেবে যতটা শালীন,ব্যক্তিত্ববান তাদের সন্তান ততটাই উন্নত মানসিকতা,চরিত্রবান এবং সুন্দর ব্যক্তিত্বর অধিকারী হয়ে গড়ে উঠে।

বাচ্চারা অনুকরণ অনুশীলন প্রিয় হয়।আর তাদের জীবনের প্রথম শিক্ষক তাদের বাবা মা।সন্তান তার বাচন ভঙ্গি কাজ করার কৌশল সব কিছুই শিখে বাবা মায়ের কাছে।বাবা মায়ের আচরন এর প্রভাব সন্তানের ব্যক্তিত্বের ওপরে প্রধান প্রভাব বিস্তার করে।
বাবা মা একে অপরের প্রতি কতটা শ্রদ্ধাশীল,বিনয়ী যত্নশীল,তারা কতটা নীতিবান সামাজিক তা একজন সন্তানের ভালো মানুষ হয়ে ওঠার প্রধান উপাদান হিসেবে কাজ করে।

যদি কোন সন্তান দেখে তার বাবা মা অনৈতিক কর্মকান্ডে লিপ্ত,তাদের বাচন ভঙ্গি অশালীন সন্তান এর মাঝেও সেই আচরন প্রভাব বিস্তার করে।আস্তে আস্তে সন্তান বাবা মায়ের অবাধ্য হতে শুরু করে।অনৈতিক কাজে লিপ্ত হয়।সামাজিক আচরন সৌজন্যতা থেকে দূরে সরে যায়।
সন্তানকে শুধু দামী পোশাক বিলাসবহুল জীবন যাপনে অবভস্ত্য করলেই সে ভদ্র সভ্য হবেনা।সে তাই করবে যা তার বাবা মাকে সে করতে দেখবে।সে যদি দেখে তার বাবা মা সবার সাথে উচ্চ্যবাচ্য করে,অভদ্রতা করে,উদারতা নেই,অন্যের কাছে সুযোগ সুবিধা নিচ্ছে কিন্তু নিজে কাউকে সাহায্য করেনা,তাহলে সন্তান তাই শিখবে।স্বার্থপর হয়ে গড়ে উঠবে।

আপনি নিজে সি'গারেট খেয়ে আশা করতে পারেন না আপনার সন্তান নে*শা থেকে বিরত থাকবে।আপনি নিজে দ্বিচারিতা করে আশা করতে পারেন না আপনার সন্তান চরিত্রবান হবে।কারন বাবা মায়ের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সন্তানের মাঝে প্রকাশ পাবেই।সন্তান বাবা মাকে দেখেই শেখে।আপনার ব্যক্তিত্ব আপনার সন্তানের ভাগ্য গড়বে।

জানেন তো গোবরে সবসময় পদ্মফুল ফোটেনা।তাই ভাববেন না আপনি খা'রাপ তবুও সন্তান ভালো চরিত্রের হবে।

সন্তানকে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বানাতে বড় নামীদামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা শিখালেন কিন্তু মনুষ্যত্ব শিখালেন না।তাহলে শেষ জীবনে বিপদ আপনারই হবে।আপনি অসুস্থ হলে সন্তান ডাক্তার নয় উকিল ডাকবে আপনার সম্পত্তির ভাগাভাগি করতে।

আপনার নৈতিকতা নির্ধারন করবে আপনার সন্তান শেষ বয়সে আপনার সেবা করবে নাকি বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাবে।

"সন্তানকে অফিসার বানানোর আগে মানুষ বানান,যেনো অসুস্থ হলে ডাক্তার ডাকে উকিল নয়"।
সংগ্রহীত

এক বৃদ্ধার দুইটি বড় পাত্র ছিল, যা দিয়ে তিনি নদী থেকে পানি আনতেন।এর মধ্যে একটি পাত্রে ছোট একটি ছিদ্র ছিল, কিন্তু অন্য প...
06/05/2025

এক বৃদ্ধার দুইটি বড় পাত্র ছিল, যা দিয়ে তিনি নদী থেকে পানি আনতেন।
এর মধ্যে একটি পাত্রে ছোট একটি ছিদ্র ছিল, কিন্তু অন্য পাত্রটি ছিল নিখুঁত। নদী থেকে পানি আনার সময় একটি পাত্র পুরোপুরি পানিতে ভর্তি থাকত, অপরটি অর্ধেক খালি হয়ে যেত।
পুরো দুই বছর ধরে, এভাবেই ভদ্রমহিলা দেড় পাত্র পানি নিয়ে ঘরে ঢুকতেন। নিখুঁত পাত্রটি তার পূর্ণতার জন্য গর্বিত ছিল, কিন্তু বেচারা ছিদ্রওলা পাত্র নিজের অপূর্ণতার জন্য লজ্জিত ছিল এবং তার মনে গভীর দুঃখ ছিল যে সে কখনোই সম্পূর্ণ পানি বহন করতে পারে না।
একদিন খুঁতযুক্ত পাত্রটি বৃদ্ধার কাছে খুব দুঃখ করে বলল, "আমি সত্যিই নিজের অক্ষমতার জন্য লজ্জিত। আমার যা করা উচিত আমি সেটা কখনোই করে উঠতে পারিনি। আমার ভেতরের ওই ছিদ্র আমাকে আমার কাজ করতে দেয় না।
বৃদ্ধা মুচকি হেসে বললেন, "আচ্ছা, তুমি কি খেয়াল করেছ, তোমাকে যে রাস্তা দিয়ে নিয়ে আসা হয়, সেই রাস্তার পাশে কত ফুলগাছের সারি! আমি তোমার ত্রুটি জানি, সেজন্য যে স্থান দিয়ে তোমাকে আনা হয় সেখানে আমি কিছু ফুলের বীজ ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। সেই বীজ থেকে গাছ হয়ে ফুল জন্মেছে। পথের পাশের ওই ফুলগুলিকে নিজের অজান্তেই প্রতিদিন যখন আমরা ফিরে আসি, তুমি পানি দাও! আর আমি ওখান থেকে ফুল তুলে বিক্রি করি, যা আমাকে জীবন ধারণ করতে সাহায্য করে। তুমি যদি খুঁতহীন হতে তাহলে ওই ফুলগুলো ফুটত না, আর আমাকেও হয়ত না খেয়ে দিনযাপন করতে হতো!

Collected

একটি বাসে পাশাপাশি সিটে বসেছে এক বৃদ্ধা এবং এক তরুণী। তরুণীটি সুন্দরী এবং অহংকারী, তার হাতে একটি ব্যাগ। ব্যাগটি সিটের পা...
06/05/2025

একটি বাসে পাশাপাশি সিটে বসেছে এক বৃদ্ধা এবং এক তরুণী। তরুণীটি সুন্দরী এবং অহংকারী, তার হাতে একটি ব্যাগ। ব্যাগটি সিটের পাশে রাখতে গিয়ে সে দৃষ্টিকটুভাবে বৃদ্ধাকে ধাক্কা মারল। বৃদ্ধা কোনো অভিযোগ করলেন না, তিনি আগের মতোই চুপচাপ বসে রইলেন।
পাশ থেকে এক যুবক ঘটনাটি লক্ষ্য করে বৃদ্ধাকে জিজ্ঞাসা করল, “আপনাকে এভাবে ধাক্কা দিল, তারপরও আপনি কিছু বললেন না কেন?"
বৃদ্ধা মৃদু হেসে উত্তর দিলেন, "এটি নিয়ে রাগারাগি বা কথা কাটাকাটি করার কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ, আমার এই যাত্রা খুবই সংক্ষিপ্ত! আমি পরের স্টপেজই নেমে যাব।"
বৃদ্ধার কথা যুবককে ভীষণভাবে আন্দোলিত করল। আসলেই তো! আমাদের একসঙ্গে পথচলা খুব সংক্ষিপ্ত, তাই তুচ্ছ বিষয় নিয়ে ঝগড়া করা বৃথা।
আমাদের সবার বোঝা উচিত যে, এই পৃথিবীতে আমাদের সময় খুবই সীমিত। রাগ, ক্ষোভ, হিংসা, বিদ্বেষ, অপমান এগুলো নিয়ে সময় নষ্ট করাটা তাই নিরর্থক।
কেউ আপনার হৃদয় ভেঙেছে? শান্ত থাকুন। যাত্রা খুবই সংক্ষিপ্ত।
কেউ আপনাকে অপমান করেছে? উপেক্ষা করুন। যাত্রা খুবই সংক্ষিপ্ত।
কোনো বন্ধু আপনার সাথে প্রতারণা করেছে? ধীরস্থির থাকুন। যাত্রা খুবই সংক্ষিপ্ত।
কোনো প্রতিবেশী আপনার নামে কুৎসা রটাচ্ছে? ধৈর্য ধরুন, ক্ষমা করুন। যাত্রা খুবই সংক্ষিপ্ত।
আমরা কেউ জানি না, এই যাত্রা কতক্ষণ চলবে, কখনইবা থামবে। তাই আসুন একে অপরকে ভালোবাসি, শ্রদ্ধা করি, দয়া দেখাই এবং ক্ষমাশীল হই। সবার সঙ্গে সুখদুঃখ ভাগাভাগি করে নিই। কারণ, শেষ পর্যন্ত আমাদের যাত্রা সত্যিই খুব সংক্ষিপ্ত!

Collected
#রাঙামাটিপার্বত্যজেলা



05/05/2025

এক মহিলা শপিংমলে গেছেন কেনাকাটা করতে। তিনি বিল দেবার জন্য ভ্যানিটি ব্যাগ খুলতেই ম্যানেজারের নজরে পড়ল ভেতরে টিভির রিমোট! ম্যানেজার কৌতূহলবশত জানতে চাইলেন, "ম্যাডাম, ব্যাগে কি সবসময় রিমোট নিয়ে ঘোরাফেরা করেন?"

মহিলা জবাব দিলেন, "নাহ! মাঝে মাঝে। আজ আমার হাজবেন্ড বিশ্বকাপ ফাইনাল দেখবে বলে আমার সাথে শপিংয়ে আসলো না। তাই ওকে টাইট দেবার জন্য এই কাজ করেছি।"

শিক্ষা ১ : স্ত্রীকে যথেষ্ট গুরুত্ব না দিলে স্বামীর কপালে বিপদ আছে।
ম্যানেজার মৃদু হেসে ক্রেডিট কার্ড ফেরত দিয়ে বললেন, "পেমেন্ট হচ্ছে না, আপনার স্বামী কার্ড ব্লক করে দিয়েছেন।"

শিক্ষা ২ : স্ত্রীর উচিত স্বামীর শখকে সম্মান করা।
মহিলা মুচকি হেসে কার্ডটি Swipe করে ক্যাশিয়ারকে বললেন, "এমনটা হতে পারে তা আমি আগেই সন্দেহ করেছিলাম!"

শিক্ষা ৩ : নারী জাতির ক্ষমতার দৌড় সম্পর্কে পুরুষের জ্ঞান পরিপূর্ণ নয়।
Swipe মেশিন জানাল, আপনার (অর্থাৎ মহিলার স্বামীর) মোবাইল নম্বরে পাঠানো ছয় সংখ্যার পিন এখানে প্রবেশ করুন।

শিক্ষা ৪ : কারো অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস তার ক্ষতির কারণ হতে পারে।
ম্যানেজারকে অবাক করে দিয়ে মহিলা ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে স্বামীর মোবাইল ফোনটি বের করতে করতে বললেন, "হাজব্যান্ড কার সাথে কথা বলে, কোথায় ম্যাসেজ পাঠায় তা চেক করার জন্য মাঝে মাঝেই ওর ফোন বাজেয়াপ্ত করি।"

শিক্ষা ৫ : স্মার্ট মহিলাদের সাথে টক্কর দিতে গেলে পুরুষ জাতিকে আরো বেশি ইন্টেলিজেন্ট হতে হবে।
কেনাকাটা শেষে বাড়ি ফিরে মহিলা দেখলেন দরজায় তালা মারা। স্টিকারে লেখা, গাড়ি নিয়ে বন্ধুর বাড়িতে খেলা দেখতে গেলাম। ফিরতে রাত হবে, বাইরে অপেক্ষা করো।

শিক্ষা ৬ : প্রতিপক্ষকে কখনো ছোট করে দেখবেন না।
মহিলা মুচকি হেসে ডুপ্লিকেট চাবি দিয়ে দরজা খুলে খেয়েদেয়ে ঘুমিয়ে পড়লেন। রাতে স্বামী বাড়ি ফিরে দেখলেন দরজা ভেতর থেকে লক করা আর স্টিকারে লেখা, গাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ো। বেল বাজিও না; লাভ হবে না, তার কাটা। আর দরজা ধাক্কিও না, এটা ভদ্রলোকের পাড়া।

শিক্ষা ৭ : নারীশক্তি হতে সাবধান।


#রাঙামাটিপার্বত্যজেলা

শুভ দুপুর 🙏👍🌹❤️
05/05/2025

শুভ দুপুর 🙏👍🌹❤️

স্বাস্থ্য টিপস জেনে রাখুন।নিজে ভালো থাকুন অন্যকে ভালো থাকতে সহযোগিতা করুন 👌   #রাঙামাটিপার্বত্যজেলা
05/05/2025

স্বাস্থ্য টিপস জেনে রাখুন।
নিজে ভালো থাকুন অন্যকে ভালো থাকতে সহযোগিতা করুন 👌

#রাঙামাটিপার্বত্যজেলা

📚 গল্পের রাজ্য 📓📖 কাজ শেষে একদিন একজন শ্রমিক পাহাড়ি রাস্তা ধরে সাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। হঠাৎ দূরে একটি লাল রঙের গাড়িকে থেম...
04/05/2025

📚 গল্পের রাজ্য 📓📖
কাজ শেষে একদিন একজন শ্রমিক পাহাড়ি রাস্তা ধরে সাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। হঠাৎ দূরে একটি লাল রঙের গাড়িকে থেমে থাকতে দেখে তিনি এগিয়ে গেলেন। সেখানে একজন বৃদ্ধা ভদ্রমহিলা দাঁড়িয়ে আছেন—হতাশ চোখে চারপাশের গাড়িগুলোর দিকে তাকাচ্ছেন। কেউ থামে না, কেউ সাহায্যের হাত বাড়ায় না।😥
লোকটি সাইকেল থেকে নেমে বিনয়ের সাথে জিজ্ঞেস করলেন, “ম্যাডাম, আমি কি আপনাকে কোনোভাবে সাহায্য করতে পারি?”
ময়লা পোশাক আর পরিশ্রমে জীর্ণ শরীর দেখে মহিলার চোখে একধরনের শঙ্কা ফুটে উঠল। কিন্তু লোকটি বুঝতে পেরে বললেন, “আপনি গাড়ির ভেতরে গিয়ে বসুন, বাইরে অনেক ঠান্ডা। আমি চেষ্টা করি টায়ারটা ঠিক করতে।”
ভদ্রমহিলা গাড়ির ভেতরে গিয়ে অপেক্ষা করতে থাকলেন আর জানালার ফাঁক দিয়ে দেখলেন কী নিঃস্বার্থভাবে লোকটা কাজ করছে।
এরপর লোকটি অনেক পরিশ্রম করে টায়ারটি সারাতে সক্ষম হয়। ইতিমধ্যে ভদ্রমহিলা টের পেলেন লোকটি ভালো একজন মানুষ। বুঝতে পারলেন, তিনি যদি না থাকতো তবে পাহাড়ি এই অন্ধকার রাস্তায় তিনি হয়তো বড় কোনো বিপদের সম্মুখীন হতো।
তাই কাজ শেষ হওয়ার পর তিনি লোকটিকে ১০০০ টাকার একটি নোট হাতে দিয়ে বললেন, তুমি আজ আমার জন্য যা করলে তার কোনো মূল্য হয় না তবুও রাখো এটা তোমার ন্যায্য পাওনা। তখন লোকটি মৃদু হেসে ভদ্রমহিলাকে বললেন আমি কাউকে সাহায্য করার বিনিময়ে টাকা নিতে পারব না ম্যাডাম।
আপনি যদি সত্যিই আমাকে সাহায্য করতে চান তবে পরের বার কাউকে সাহায্য করার সময় আমার নামটা মনে করবেন। এই বলে সাইকেল চালিয়ে বিদায় নিলেন। ভদ্রমহিলা ও গাড়ি নিয়ে রওনা দিলেন। খানিকবাদে একটি রেস্তোরাঁয় খাবেন বলে থামলেন।
সেখানে দেখতে পেলেন এক গর্ভবতী মেয়ে সবাইকে খাবার পরিবেশন করছে, আচমকা সেই মেয়েটির হাত থেকে একটি কাঁচের পাত্র পড়ে গেল। ম্যানেজার দৌড়ে এসে ভীষণ বকাবকি করল মেয়েটিকে, এবং জানালো এ টাকা তার মাইনে থেকে কেটে নেওয়া হবে। তখন বয়স্ক ভদ্রমহিলা মনে মনে ভাবলেন….
কতটা টাকার দরকার হলে এই গর্ভবতী মহিলাকে এই অবস্থাতেও রেস্টুরেন্টে চাকরি করতে হয়। তাই তিনি যখন খাবার খেয়ে বিদায় নিলেন, তখন যাওয়ার আগে মেয়েটিকে ডেকে 5 হাজার টাকা গুজে দিলেন, আর মনে মনে লোকটির বলা কথাটি ভাবলেন…..
এতগুলো টাকা টিপস হিসেবে পেয়ে মেয়েটি তড়িঘড়ি করে বাড়িতে ফিরলো ও দেখলো তার স্বামী তখন রাতের খাবার তৈরি করতে ব্যস্ত। মেয়েটি ঢুকেই স্বামীর হাতে ৫০০০ টাকা দিয়ে সমস্ত ঘটনা তাকে জানানোর পর হঠাৎ তার স্বামী বলে উঠলো, আচ্ছা ভদ্রমহিলার গাড়ির রংটা কি লাল ছিল? স্বামীর প্রশ্নে মেয়েটি অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করল হ্যাঁ কিন্তু তুমি কি করে জানলে?
লোকটি তখন মৃদু হেসে উপরের দিকে তাকিয়ে সৃষ্টিকর্তাকে একটা ধন্যবাদ দিয়ে তার স্ত্রীকে বলল.. আসলে কি জানো! কে ভালো কাজ করছে, আর কে খারাপ কাজ করছে, সৃষ্টিকর্তা সব দেখেন।
মানুষ তার ভালো কাজের ফল ঠিক, কোন না কোন ভাবে এই পৃথিবীতেই ফেরত পেয়ে যায়।🙂
#যন্ত্রনা___________ওয়ালা
#পৃষ্ঠা_২৩৪

আপনার আত্মবিশ্বাসই আপনাকে সফলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।"একটি চশমার গল্প" বিশ্বাসী হতে অবশ্যই পড়তে হবে।(একটি সত্য ঘটনা অব...
04/05/2025

আপনার আত্মবিশ্বাসই আপনাকে সফলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

"একটি চশমার গল্প" বিশ্বাসী হতে অবশ্যই পড়তে হবে।
(একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে)

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এক যুদ্ধবিমান ভেঙে পড়ে আফ্রিকার সাহারা মরুভূমিতে। পাইলট প্রাণে বেঁচে যায়, কিন্তু চারপাশে শুধু ধু ধু বালু আর আগুন ঝরানো রোদ। খাবার নেই, পানি নেই—শুধু এক বোতল জল আর কিছু শুকনো বিস্কুট।

তিনদিন পর তার জল শেষ হয়ে যায়। সূর্যের তাপ, জলের অভাব, এবং নিঃসঙ্গতা—সব মিলে সে প্রায় নিঃশেষ। তখনই তার মনে পড়ে, সে পাইলট হবার আগে ছিলো একজন শিল্পী। পকেটে পেন্সিল ছিলো, সাথে একটা ভাঙা চশমা। মরুভূমির বালুতে সে আঁকা শুরু করলো—তার পরিবার, প্রিয়জন, তার শহরের রাস্তা।

সে জানতো, সে মরবে। কিন্তু মরার আগে সে তার স্মৃতি ধরে রাখতে চায়। আশ্চর্যজনকভাবে সেই ছবি আঁকার সময় সে অনুভব করলো, তার তৃষ্ণা কমে গেছে, মন শান্ত হয়েছে। সে ভাবলো, "আমি এখনো বেঁচে আছি। যতোক্ষণ আমি স্বপ্ন দেখতে পারি, ততোক্ষণ আমি হারিনি।"

অষ্টম দিনে এক ফরাসি উদ্ধারকারী দল তাকে খুঁজে পায়। তারা অবাক হয়ে দেখে—শরীর দুর্বল, চোখের নিচে কালি, ঠোঁট ফেটে গেছে—কিন্তু পাইলট বালিতে ছবি আঁকছে, যেন সে কোনো জাদুকর।

উদ্ধারের পরে পাইলট বলেছিলো—
"আমি টিকে ছিলাম, কারণ আমি বিশ্বাস করেছিলাম। আমার হাতের ভাঙা চশমা আর একটা পেন্সিল আমাকে মরুভূমিতেও বাঁচিয়ে রেখেছিলো।"

শিক্ষা:
জীবন কখনো কখনো সব কিছু কেড়ে নেয়, কিন্তু একটা জিনিস কেড়ে নিতে পারে না—তা হলো আপনার বিশ্বাস।
আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে আপনি পারবেন, তাহলে পুরো বিশ্ব একসময় আপনার পক্ষে ঝুঁকে পড়ে।

Collected

#রাঙামাটিপার্বত্যজেলা

Address

Rangamati
Rangamati
4500

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রাঙামাটি পার্বত্য জেলা - Rangamati Hill District posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share