রাঙামাটি পার্বত্য জেলা - Rangamati Hill District

  • Home
  • Bangladesh
  • Rangamati
  • রাঙামাটি পার্বত্য জেলা - Rangamati Hill District

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা - Rangamati Hill District রাঙামাটি পার্বত্য জেলা

শুভ সকাল সবাইকে 🤗🌿খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটি জেলায় 'আশা এনজিওতে' নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। আগ্রহীরা আবেদন করতে পারেন। #রাঙামাটিপার্বত্...
16/09/2025

শুভ সকাল সবাইকে 🤗🌿
খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটি জেলায় 'আশা এনজিওতে' নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। আগ্রহীরা আবেদন করতে পারেন।
#রাঙামাটিপার্বত্যজেলা

ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য বিভিন্ন স্কিলস প্রশিক্ষণে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি:---সারা দেশের "৪৮ জেলায় শিক্ষিত কর্মপ্রত্যাশী যুবদের ফ্র...
14/09/2025

ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য বিভিন্ন স্কিলস প্রশিক্ষণে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি:---

সারা দেশের "৪৮ জেলায় শিক্ষিত কর্মপ্রত্যাশী যুবদের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি"
শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় তিন মাস মেয়াদি ফ্রিল্যান্সিং স্কিলস প্রশিক্ষণ কোর্সের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।

সিলেক্টেড প্রশিক্ষনার্থীদের ডেইলি ২০০ টাকা ভাতা এবং ক্লাস চলাকালীন খাবার প্রদান করা হবে।

আবেদনের শেষ তারিখঃ ২৩-০৯-২০২৫

যোগ্য আবেদনকারী ও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের পরীক্ষার সময়সূচি ও ফলাফল এসএমএস এর মাধ্যমে জানানো হবে।

আবেদনের লিংক:
https://project.e-laeltd.com/dyd-48

09/09/2025

শিশুকে রাগ দেখালে রাগ শিখবে, ভালোবাসা দেখালে ভালোবাসা।” এটা একটা লাইন না, এটা প্রতিটা শিশুর বেড়ে ওঠার সবচেয়ে বড় সত্য। আপনার বাচ্চা জেদ করে? খেয়াল করেছেন কখন জেদ বাড়ে?"*..........
!
— যখন ওর চাওয়া আপনি বারবার থামিয়ে দেন।
— যখন ওর আগ্রহকে আপনি “না” বলে চেপে দেন।
— যখন ওর চোখের সামনে আপনি রেগে যান।.........

শিশু তখন ভাবে,
🧠 "আমার কথা কেউ শোনে না"
🧠 "চিৎকার করলে, কান্না করলে, রাগ করলে তবেই সবাই শুনবে"........
👉 এভাবেই ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে জেদি স্বভাব, রাগী মন, অস্থির আচরণ। কিন্তু আপনি চাইলে এটা বদলাতে পারেন। শিশুরা কথা নয়, আচরণ দেখে শেখে ।
আপনি যেমন, সেও তেমন হবেই।"......
!
🔹 আপনি যদি তাকে সময় দেন — সে নিরাপত্তা শেখে
🔹 আপনি যদি তাকে ভালোবাসেন — সে ভালোবাসা দিতে শেখে
🔹 আপনি যদি ধৈর্য ধরেন — সে ধৈর্য শেখে
🔹 আপনি যদি তার আগ্রহে সাড়া দেন — সে আত্মবিশ্বাস পায়........

"একটা কথা মনে রাখবেন, না” বলাটা সহজ। কিন্তু “না”-এর জায়গায় ভালোভাবে বোঝানো শেখানো অনেক কঠিন — কিন্তু সবচেয়ে জরুরি।".....

🔸 শিশুর ইচ্ছে মানে তাকে উড়িয়ে দেওয়া না
🔸 ওর কৌতূহল মানে শাস্তি না
🔸 ওর চোখে জেদ মানেই রাগের জবাব না
"বরং বুঝিয়ে দিন, ধরিয়ে দিন, পাশে থাকুন।"...........

💥 তাহলে কী করবেন?
✔ কোন কিছু ধরলে না বলার পরিবর্তে বিকল্প কিছু দিন
✔ যতটা সম্ভব বাচ্চাকে ছোট ছোট সিদ্ধান্ত নিতে দিন
✔ সবকিছুতে না নয়, কিছু জিনিস বুঝিয়ে বলুন
✔ রেগে গেলে থামুন, কারণ আপনার রাগ ওর শেখার জায়গা
✔ প্রতিদিন অন্তত কিছুটা সময় রাখুন শুধু ওর জন্য
✔ ওকে বলুন: “তুমি গুরুত্বপূর্ণ”, “তোমার কথা আমি শুনি”, "তোমাকে আমি অনেক ভালবাসি "...........
💥 মনে রাখবেন, বাচ্চারা যা দেখে, তাই হয়। আপনি যদি শান্ত থাকেন, ভালোবাসা দেন — সে-ও তাই শিখবে।

💥 এই পোস্টটা সব মা-বাবার সঙ্গে শেয়ার করুন, যিনি হঠাৎ একটু রেগে যান হয় হয়তো এই লেখা তার মনটা নরম করে দেবে।".........

#রাঙামাটিপার্বত্যজেলা
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা - Rangamati Hill District
Ruschel Powngya

04/09/2025

এক গ্লাস লেবুর পানির ১০টি স্বাস্থ্য
উপকারিতাঃ
১) হজমে সহায়কঃ শরীর থেকে অযাচিত পদার্থ এবং টক্সিন বের করে দেয় লেবুর রস। আমাদের হজমের জন্য ব্যবহৃত লালা এবং পাচক রসের সাথে বেশ মিল আছে এর গঠন এবং কাজের। আর যকৃতের থেকে হজমে সহায়ক এক ধরণের পদার্থ নিঃসরণেও এটি সহায়তা করে।

২) রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা বাড়ায়ঃ লেবুতে থাকে অনেকটা ভিটামিন সি এবং লৌহ যা ঠাণ্ডা জ্বর জাতীয় রোগের বিরুদ্ধে ভীষণ কার্যকর। এতে আরও আছে পটাসিয়াম যা মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুকে সক্রিয় রাখে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করে। এতে থাকা অ্যাসকরবিক এসিড প্রদাহ দূর করে এবং অ্যাজমা বা এজাতীয় শ্বাসকষ্টের সমস্যা কমায়। এছাড়াও কফ
কমাতে সাহায্য করে লেবু।

৩) ডাইইউরেটিক হিসেবে কাজ করেঃ শরীরে মুত্রের পরিমাণ
বৃদ্ধি করে এবং এর মাধ্যমে খুব দ্রুত ক্ষতিকর এবং বিষাক্ত পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে যায়। এছাড়া মূত্রনালির স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও এটি সহায়ক।

৪) শরীরের পিএইচ মাত্রা ঠিক রাখেঃ এর অর্থ হলো শরীরের অম্ল-ক্ষারকের মাত্রা ঠিক রাখে লেবু। লেবু হজম হয়ে যাবার পর কিন্তু আর অম্লীয় থাকে না, ক্ষারীয় হয়ে যায়। ফলে এটি রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের অম্লতা বাড়তে দেয় না। অম্লতা বেড়ে গেলেই দেখা দেয় রোগ।
৫) ত্বক পরিষ্কার করেঃ ত্বকের কুঞ্চন এবং দাগ দূর করে লেবুতে থাকা বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বকের জন্য খুব দরকারি হল ভিটামিন সি। ব্রণ বা অ্যাকনি সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া এটি দূর করে। আর ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতেও এটি কার্যকরী।

৬) আপনার মন ভালো করে দেয়ঃ সকালেই প্রাণচাঞ্চল্য বাড়িয়ে দিতে এর জুড়ি নেই। খাবার থেকে শক্তি শোষণের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় লেবু। আর এর গন্ধে আপনার মন ফুরফুরে হয়ে উঠবে নিমিষেই। দুশ্চিন্তা এবং বিষণ্ণতা দূরীকরণেও এটি অসামান্য।

৭) সেরে ওঠার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করেঃ ক্ষতস্থান সেরে তুলতে সাহায্য
করে অ্যাসকরবিক এসিড। আর হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতেও এটি সহায়ক। স্ট্রেস এবং যে কোনও ধরণের ব্যাথার উপশম করে ভিটামিন সি।

৮) নিঃশ্বাসে আনে তরতাজা ভাবঃ নিঃশ্বাসে লেবুর সতেজতা আনা ছাড়াও, এভাবে গরম পানির সাথে লেবুর রস পানে দাঁতের ব্যথা এবং জিঞ্জিভাইটিসের উপশম হয়। তবে এটা পানের পর পরই দাঁত ব্রাশ করবেন। না কারণ সাইট্রিক এসিড দাঁতের এনামেল
ক্ষয় করে ফেলে। আগে দাঁত ব্রাশ করে তার পর এটা পান করা ভালো। আর লেবুপানি পান করার পর বিশুদ্ধ পানি খেতে পারেন এক গ্লাস।

৯) শরীরে তরলের পরিমাণ ঠিক রাখেঃ রাতে ঘুমানোর সময়ে যে পানি খরচ হয় সেটা পূরণ হয়ে যায় সকাল সকাল এই এক গ্লাস পানি পানের
মাধ্যমে।

১০) ওজন কমাতে সহায়কঃ লেবুতে প্রচুর পরিমাণে পেক্টিন থাকে। আঁশ জাতীয় এই পদার্থ ক্ষুধা নিয়ন্ত্রনে রাখে। ফলে ওজন কমে। গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের খাবারে এমন অম্ল জাতীয় খাবার কম থাকে তাদের ওজন বাড়ে বেশি।

#রাঙামাটিপার্বত্যজেলা
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা - Rangamati Hill District
রাঙামাটি শহরে বাসা ভাড়া ও কেনা বেচা

শিশুদের আত্মবিশ্বাসী হিসেবে গড়ে তোলা.......!!গল্পটি পড়ুন ভালো লাগবে...!! একটি সার্কাসে বিশাল এক হাতি ছোট্ট একটি কাঠের ...
16/08/2025

শিশুদের আত্মবিশ্বাসী হিসেবে গড়ে তোলা.......!!
গল্পটি পড়ুন ভালো লাগবে...!!

একটি সার্কাসে বিশাল এক হাতি ছোট্ট একটি কাঠের খুঁটির সাথে বাঁধা ছিল, আর সেই খুঁটিতে বাঁধা দড়িটাও ছিল পাতলা। পাশে দাঁড়ানো একজন দর্শক অবাক হয়ে সার্কাসের একজন কর্মীকে জিজ্ঞেস করলেন, "এত বড় হাতিকে এত ছোট আর পাতলা দড়িতে বেঁধে রেখেছেন যে? সে যদি টান দেয়, খুঁটিটা তো মুহূর্তেই উপড়ে চলে আসবে! তবুও কেন সে পালায় না?"

কর্মীটি হেসে বললো, "যখন এই হাতিটি ছোট ছিল, তখন থেকে আমরা ঠিক একই খুঁটিতে এই পাতলা দড়ি দিয়ে ওকে বেঁধে রাখতাম। তখন তার এত শক্তি ছিল না, অনেক চেষ্টা করেও সে দড়ি ছিঁড়তে পারেনি। একসময় হাতিটি বিশ্বাস করে নিয়েছে যে, সে এই দড়ি ছিঁড়তে পারবেনা। এখন বড় হয়ে গেলেও সেই বিশ্বাসটাই তার মনে আছে তাই সে চেষ্টাও করে না।

আরেকটি গল্প প্রাচীন গ্রীসে মিলো অব ক্রোটন নামে একজন কুস্তিগির ছিলেন।তৎকালীন সময়ে তাকে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী মানুষ হিসেবে বলা হতো।এর পেছনে যথেষ্ট কারণ আছে। এই কুস্তীগীর তার শরীরের চেয়ে তিন গুণ বেশি ওজনের বিশালদেহী এক ষাঁড়কে ঘাড়ে নিয়ে সারাদিন পুরো এলাকা ঘুরে বেড়াতেন।একদিন এক কিশোর ভীষণ কৌতুহল নিয়ে তাকে জিজ্ঞেস করলো, "এ কি করে সম্ভব? এত বড় একটা ষাঁড়কে ঘাড়ে নিয়ে আপনি কিভাবে সারাক্ষণ ঘুরে বেড়ান?"

কুস্তিগীর মিলো অব ক্রোটন জবাব দিলেন, "একটা বিশ্বাস থেকেই এটি সম্ভব যে বিশ্বাস আমার মধ্যে তৈরি হয়েছিল সেই ছোটবেলায়। আমার বয়স যখন ৬ বছর তখন এই ষাঁড়টির জন্ম হয়। একদিন কেউ একজন মজা করে বাছুরটিকে আমার ঘাড়ে তুলে দেয় আর আমিও সানন্দে ওকে নিয়ে পুরো গ্রামে ঘুড়ে বেড়াই। এভাবে প্রতিদিনই ওকে ঘাড়ে নিয়ে ঘুরে বেড়াতাম। দিনে দিনে ওর ওজন যেমন বেড়েছে, ওকে বহন করতে করতে আমার শক্তিও সমানুপাতিকভাবে বেড়েছে। সবচেয়ে বড় কথা আমার মধ্যে একটা আত্নবিশ্বাস সেই প্রথমদিনই তৈরি হয়েছিল যে আমি ওকে বহন করতে পারবো! সেই আত্নবিশ্বাসই আমার শক্তি ও সামর্থ্যের যোগান দেয় আজও। "

দুটো ভিন্ন গল্প থেকে কি শিখলেন? আমাদের সবার বাড়িতেই বাচ্চা আছে, কিন্তু আমরা কতজন বাচ্চার জন্য সঠিক ফাউন্ডেশন গড়ে দিতে পারছি? "এটা করোনা, ওখানে যেওনা, তোমার দ্বারা এটা হবেনা" এগুলো বলেই সেই ছোট্টটিতেই আমরা ওদের আত্নবিশ্বাস নষ্ট করে ফেলি, ঠিক সেই সার্কাসের হাতিটার মতো । অথচ, প্রতিটি শিশুই বিশ্বকে শাসন করার সমান প্রতিভা নিয়ে জন্মায়। লিমিট/ বাউন্ডারির পাহাড় তাদের মাথায়

কোন‌ কাজের সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে ভালো জেনে নেওয়া উচিত.....!!!! তিনটে ক্ষুধার্ত তেলাপোকা এক কৃষকের কাছে এসে খাবার চাইল। ত...
08/08/2025

কোন‌ কাজের সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে ভালো জেনে নেওয়া উচিত.....!!!!

তিনটে ক্ষুধার্ত তেলাপোকা এক কৃষকের কাছে এসে খাবার চাইল। তিনি স্বেচ্ছায় তাদের কিছু রুটি এবং কিছু চিজ দিলেন। তেলাপোকারা এগুলো তৃপ্তির সাথে খেলো এবং বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য কিছু খাবার রেখে দিল।
যাওয়ার আগে কৃষক তাদের বললেন,
"শুনো তেলাপোকারা, খাবারের জন্য ভিক্ষা করার পরিবর্তে তোমরা আমার খামারে কাজ করতে পার, এতে করে তোমাদের ভাল বেতন, খাবার এবং সুরক্ষা দিতে পারি।"

তেলাপোকারা জিজ্ঞেস করল,
"আমাদের কি কাজ করতে হবে এবং আমরা কত বেতন পেতে পারি?"
কৃষক উত্তর দিল,

"আমার খামারে চারটি পদ খালি আছে, যার প্রত্যেকটির জন্য আলাদা আলাদা বেতন রয়েছে। তাদের মধ্যে তোমরা কে কোনটি পছন্দ কর তা বেছে নেওয়া তোমাদের উপর নির্ভর করে! যে শ্রমিকের কাজ হল আমার মুরগিকে জানানো যে খাবার তৈরি আছে তাকে প্রতি মাসে ৩,০০০ টাকা বেতন দেওয়া হবে। যার কাজ হল আমার রসুনের খোসা ছাড়ানো সে মাসিক ৫,০০০ টাকা পাবে, যার কাজ খামার থেকে বিরক্তিকর টিকটিকি তাড়ানো, সে প্রতি মাসে ৪,০০০ টাকা পায় এবং সবশেষে, যার কাজ আমার ছাগলের জন্য নাচ গান করা সে মাসিক ২৫০ টাকা পায়। তোমরা এখন নিজেদের পছন্দমত পদ বেছে নিতে পার।"

প্রথম তেলাপোকা চিৎকার করে বললো,

"আমি ৫,০০০ টাকার পদ নিতে চাই। আমি আপনার রসুনের খোসা ছাড়িয়ে টুকরো টুকরো করতে চাই!"

দ্বিতীয় তেলাপোকা বলে উঠলো,
"আমি ৪,০০০ টাকার চাকরি চাই! আমাকে খামার থেকে বিরক্তিকর টিকটিকি তাড়াতে দাও!

তৃতীয় তেলাপোকা অনেকক্ষণ ভাবল, তারপর অবাক হয়ে বলল,
"আমি ২৫০ টাকার চাকরিই করব! আমি আপনার ছাগলের জন্য গান গাইতে এবং নাচতে চাই!"

কিছুক্ষণের জন্য, অন্য দুটি তেলাপোকা তার দিকে তাকালো এবং ভাবল সে খুব বোকা।

"কিভাবে সে ফার্মে সবচেয়ে কম বেতনের চাকরি বেছে নিতে পারে? সে কি এতটাই মূর্খ এবং অযৌক্তিক? " তারা নিজেদের মধ্যে চিন্তা করতে লাগলো।

পরের দিন সকালে, তিনটি তেলাপোকা তাদের প্রথম দিনের কাজের জন্য আসলো। যাইহোক, তারা তাদের দায়িত্ব শুরু করার সাথে সাথে প্রথম এবং দ্বিতীয় তেলাপোকা হঠাৎ মারা যায়।
কৌতূহলী কৃষক তখন তৃতীয় তেলাপোকাটিকে ডেকে জিজ্ঞেস করলেন,

"আমাকে বলতো, কেন তুমি সবচেয়ে কম বেতনের চাকরি বেছে নিলে?"
সে একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে উত্তর দিল,
"প্রথমত, মুরগির প্রিয় খাবার হল তেলাপোকা- কেন আমি এমন একটি কাজ বেছে নেব যেখানে আমাকে মুরগির কাছাকাছি যেতে হবে?

দ্বিতীয়ত, রসুনের তীব্র গন্ধ তেলাপোকাকে দ্রুত মেরে ফেলতে পারে- কেন আমি এমন একটি কাজ বেছে নেব যেখানে আমাকে রসুনের খোসা ছাড়িয়ে টুকরো টুকরো করতে হবে? তৃতীয়ত, তেলাপোকা হলো টিকটিকির শিকার এবং প্রিয় খাদ্য , তাহলে কেন আমি খামার থেকে টিকটিকি তাড়ানোর চাকরি নিব?"
অর্থ এবং বস্তুগত প্রাপ্তির আশায় অন্ধ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে এর সুদূর প্রসারি প্রভাব সাবধানে বিবেচনা করা উচিৎ।
নতুন নতুন গল্প পেতে পেইজটি ফলো করুন, এবং লাইক কমেন্ট শেয়ার করুন ধন্যবাদ।(সংগ্ৰহীত)।

মেয়ে শিশুদের নিরাপত্তার বিশেষ খেয়াল রাখুন।💁‍♀️আজকের দিনে দাঁড়িয়ে একজন বাবা-মা হিসেবে আমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হলো—নিজের ...
08/08/2025

মেয়ে শিশুদের নিরাপত্তার বিশেষ খেয়াল রাখুন।💁‍♀️

আজকের দিনে দাঁড়িয়ে একজন বাবা-মা হিসেবে আমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হলো—নিজের মেয়েশিশুকে নিরাপদ রাখা। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, মেয়েরা আজ আর কোথাও পুরোপুরি নিরাপদ নয়—না রাস্তায়, না স্কুলে, না খেলাঘরে, এমনকি অনেক সময় নিজের ঘরের ভেতরও নয়। ভ*য়াবহ বিষয় হলো, বেশিরভাগ যৌন হয়রানির ঘটনা ঘটে পরিচিতজনদের হাতেই—যাদের উপর আমরা চোখ বন্ধ করে ভরসা করি।

শিশুর বয়স যতই কম হোক না কেন, তার শরীরের গোপন অংশ, সম্মান, এবং ‘না’ বলার অধিকার সম্পর্কে ছোটবেলা থেকেই শেখাতে হবে। তাকে বোঝাতে হবে—কে তাকে কোথায় স্পর্শ করতে পারবে, আর কোথায় নয়। ছোট থেকেই পোষাক পরিবর্তন করার বিষয়ে সচেতন হবেন, কারো সামনে করাবেননা, এতে সে ম বুঝবে পোষাক পরিবর্তন একান্তই ব্যাক্তিগত বিষয়। তার কথাকে গুরুত্ব দিতে শিখুন, কোনো অস্বাভাবিক আচরণ, ভয়ের ছাপ, বা নিরবতা যেন অবহেলা না হয়। শিশুর প্রতিটি ছোটখাটো পরিবর্তন খেয়াল রাখুন। শিশুর চোখে চোখ রেখে কথা বলুন, তার প্রতিক্রিয়া বোঝার চেষ্টা করুন।

কখনোই কাউকে অন্ধ বিশ্বাস করবেন না, সে আত্মীয় হোক বা শিক্ষক, কাজের লোক হোক বা প্রতিবেশী। মেয়ের চারপাশে যারা থাকছে, তাদের আচরণ সারাক্ষণ খেয়াল রাখুন। মায়েদের সৃষ্টিকর্তা একটা স্পেশাল ক্ষমতা দেয়, আসেপাশের খারাপ লোক ও খারাপ নজর নিখুঁত ভাবে খেয়াল করলে বুঝতে পারে, কাউকে ভ*য়না পেয়ে, সরাসরি ব্যাবস্থা নেবেন,স্কুল, মাদ্রাসা, প্রাইভেট টিউশনে মেয়েটি কার সঙ্গে থাকে, কী ঘটে—এটা জানা আপনার অধিকার এবং দায়িত্ব।

আপনার মেয়েকে সাহসী করে তুলুন, ভীত না। ছোট থেকেই গুড টাচ, ব্যাড টাচ শেখান ও করনীয় ভালো ভাবে ব্যাখা করুন। তাকে জানান—আপনি তার পাশে আছেন, যাতে সে সব কিছু আপনার সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারে। মনে রাখবেন, একটি অল্পবয়সী মেয়ের নীরব কান্না কখনোই কেবল কান্না নয়, অনেক সময় সেটা একান্ত আত্মচিৎকার। তাই ছোট বয়সে একদম চোখে চোখে রাখবেন, একটু বড় হলে বন্ধু হয়ে যাবেন, যেন সবকিছু বলতে স্বাচ্ছন্দ্য পায়।

একটি ছোট ভুল, একটি ছোট অবহেলা আপনার শিশুর সারাজীবনের বিষাদ হয়ে দাঁড়াতে পারে। মেয়েশিশুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে সমাজ পরিবর্তনের আগে আমাদের নিজের মনোভাব ও দায়িত্ববোধ বদলাতে হবে। বাবা- মা উভয়ই সচেতন হবেন। আপনার সন্তানের নিরাপত্তা আপনার দ্বায়িত্ব।

এই পোস্টটি শেয়ার করুন, যেন প্রতিটি বাবা-মা, অভিভাবক আরেকটু সচেতন হন। আমরা সবাই একসাথে নিরাপদ ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারি।

ধন্যবাদ 🙏
ShebikAmit

"সম্বোধনের মধ্যে লুকিয়ে থাকে আমাদের মানসিকতা। একটু সচেতন হলেই বদলে যেতে পারে অনেক কিছু।"সম্মান শুধু পদবীতে নয়, শব্দেও প্...
11/05/2025

"সম্বোধনের মধ্যে লুকিয়ে থাকে আমাদের মানসিকতা। একটু সচেতন হলেই বদলে যেতে পারে অনেক কিছু।"

সম্মান শুধু পদবীতে নয়, শব্দেও প্রকাশ পায়।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আমরা কত সহজেই কিছু মানুষকে "তুমি" বলে সম্বোধন করি-রিকশাওয়ালা মামা, দোকানের কর্মচারী, গৃহকর্মী কিংবা রাস্তার পাশের কোনো মানুষ। আমরা এমন করতেই শিখেছি, হয়তো বুঝেও উঠিনি-এই "তুমি" বলাটাই আমাদের মধ্যে থাকা এক অদৃশ্য শ্রেণিবিভেদ।

অথচ খেয়াল করে দেখেছি কি?

তাঁরা কিন্তু আমাদের কখনো "তুমি" বলেন না। সবসময় "আপনি" বলেই কথা বলেন। তাঁদের আচরণে থাকে এক ধরনের মৌন সম্মান, যেটা আমাদের অবচেতন শ্রেণিগর্বকে চুপিচুপি লজ্জায় ফেলে দেয়।

এই ছোট্ট ব্যবধানেই লুকিয়ে আছে বড় এক সত্য-সম্বোধনের ভাষা কেবল শব্দ নয়, এটি আমাদের ভেতরের মূল্যবোধের প্রতিফলন।

আমরা যদি সবাই একটু সচেতন হই, একটু ভাবি-তাহলেই বদলানো সম্ভব।

সম্মান মানে কেবল কারও বড় পদ বা অর্থ নয়, সম্মান মানে একজন মানুষকে তাঁর পরিশ্রম, তাঁর অস্তিত্ব, তাঁর মর্যাদাসম্পন্ন অবস্থান দিয়েই মূল্যায়ন করা।

যে মানুষটি রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে আমাদের গন্তব্যে পৌঁছে দেন -তিনিও সম্মান পাওয়ার যোগ্য।

চলুন, আমরা সবাই চেষ্টা করি-

সম্বোধনে, আচরণে, মননে-সবাইকে সমান সম্মান দিতে।

সংগৃহীত

আপনি মানুন বা না মানুন, আপনার জীবনে যেকোনো মুহূর্তে ফিনান্সিয়াল ক্রাইসিস আসতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, লোক দেখানো বিশাল খর...
10/05/2025

আপনি মানুন বা না মানুন, আপনার জীবনে যেকোনো মুহূর্তে ফিনান্সিয়াল ক্রাইসিস আসতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, লোক দেখানো বিশাল খরচ না করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, বিশেষত বিয়ে, জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী, পূজা ইত্যাদি অনুষ্ঠানে। মধ্যবিত্ত পরিবারের অনেক সঞ্চয় শুধুমাত্র ছেলেমেয়েদের বিয়ে দিতে গিয়ে খরচ হয়ে যায়। সন্তান জন্মের পর যদি এক লাখ টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করা যায়, তবে সেই টাকা মাল্টিপ্লাই হয়ে সন্তানের বিশ বছর বয়সে একটি ভালো পরিমাণ অর্থ হয়ে উঠবে, যা তার ভবিষ্যতে কাজে আসবে।
আপনার আয় করা টাকা নিজেরাই মাল্টিপ্লাই করুন এবং সন্তানদেরও টাকা মাল্টিপ্লাই করতে শেখান। ছোট থেকেই ফাইনান্সিয়াল অ্যাডভাইস দিন। সন্তানকে প্রোডাক্টিভ এবং নন-প্রোডাক্টিভ ইনভেস্ট সম্পর্কে জ্ঞান দিন, যেমন গ্যাজেটের পরিবর্তে ধাতু কেনা উচিত, কারণ ধাতুর রিসেল ভ্যালু থাকে।
সন্তানকে বিয়ে দেওয়ার জন্য সমস্ত অর্থ খরচ করা না, বরং বিয়ে দিয়ে সন্তানকে নামে টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করে দিন। অসময়ে দরকার পড়লে তা কাজে আসবে।
জমির চেয়ে বাড়ির ভ্যালু বেশি করবেন না। তবে বাড়ি বা ফার্নিচারের চেয়ে ব্যাংকের লকারে সোনা এবং লিকুইড মানি বেশি রাখুন, কারণ দুঃসময়ে ঘরের একটা টুকরাও আপনি সেল করতে পারবেন না, কিন্তু সোনা বা টাকা দিয়ে সেই দুঃসময় কাটিয়ে উঠতে পারবেন। খারাপ সময় বলে কয়ে আসে না, এবং এই পৃথিবীতে কোনও কিছুরই গ্যারান্টি নেই, আপনার শরীরেরও না।
যোগ্যতাপূর্ণ চাকরিতেও ফিনান্সিয়াল সিকিউরিটি নেই। তাই সন্তানকে বহু খাতে বিনিয়োগের পরিকল্পনা করতে শেখান। একটি কাজ ছোটো নয়—এই বোধ তৈরি করুন। বইয়ের বাইরের বাস্তব বুদ্ধিসম্পন্ন কাজ শেখান, কারণ শুধুমাত্র পেটে শিক্ষা থাকলেই ক্যারিয়ার সফল হবে, তার কোনো গ্যারান্টি নেই।
কিছু টাকা জমিয়ে রাখুন। বাড়ি করার সময় মনে রাখবেন, যতটুকু বাড়ি করলে স্বচ্ছন্দে থাকা যায়, ততটুকুই বাড়ি করুন। সেই পরিমাণ টাকা MIS (Monthly Income Scheme) করে রাখুন যাতে ঠেকে গেলে অন্তত ডাল ভাত খেয়ে মাস কাটতে পারে। আগামী দিন কী ধরনের ক্রাইসিস আসবে, আমরা কেউ জানি না। চাকরি, ব্যবসা বা বাণিজ্য কোনো কিছুতেই গ্যারান্টি নেই। চাকরিতে পেনশনেরও একশো ভাগ গ্যারান্টি নেই।
স্ট্যাটাস মেনটেন করার জন্য সন্তানকে সরকারি চাকরির দিকে ফোর্স করবেন না। সরকারি, বেসরকারি, ব্যবসা—কোনোটাতেই পুরোপুরি নিরাপত্তা নেই। তাই যার যে দিকে ইচ্ছে সেদিকে কাজ করুক।
বিভিন্ন দিকে উপার্জনের মনোভাব রাখতে হবে। মনে রাখবেন, উপার্জনটাই বড়। টাকা এবং সন্তানের মেধা ব্যালেন্স করে তাকে পড়ান। অযথা উচ্চশিক্ষা বা ডিগ্রির পিছনে ছুটলে সময় এবং টাকা দুটোই ব্যয় হবে, তাই সন্তানের স্কুলের গণ্ডি পেরোলেই সুনির্দিষ্ট গোল সেট করুন। সন্তান যতই মেধাবী হোক না কেন, তাকে এমন কিছু এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভিটিজ শেখান যা ভবিষ্যতে তাকে টাকা এনে দেবে।
হাতে কলমে কাজ, কারিগরি জ্ঞান, ছোটো ব্যবসা, পার্ট টাইম জব—এ সবকিছুতেই তাকে অভ্যস্ত করান পড়াশোনার পাশাপাশি, কারণ জীবনের পঁচিশ ত্রিশ বছর যদি বই পড়ে পার করে দেয়, তবে অফিস ওয়ার্ক ছাড়া অন্য কিছুতে তেমন যোগ্যতা থাকতে পারে না।
মোদ্দা কথা, সবকিছুকেই বিজনেস মাইন্ডে দেখতে হবে। অন্তত এক জায়গায় বিনিয়োগ ডুবে গেলে যেন আরেকটি ভেসে থাকে।
এই বার্তাটি জীবনের আর্থিক নিরাপত্তা এবং সন্তানের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে গঠিত, যেখানে ফাইনান্সিয়াল সচেতনতা এবং সঠিক সিদ্ধান্তগুলো ভবিষ্যতে আত্মনির্ভরশীলতা তৈরি করতে সাহায্য করবে।

সংগ্রহীত

 #একটি_শিক্ষামূলক_পোস্ট ✅ সময়ের মূল্য বোঝা ও সময় ব্যবস্থাপনা✅সফল ব্যক্তিরা সময়কে টাকা থেকেও বেশি মূল্যবান মনে করেন। তারা...
08/05/2025

#একটি_শিক্ষামূলক_পোস্ট
✅ সময়ের মূল্য বোঝা ও সময় ব্যবস্থাপনা✅
সফল ব্যক্তিরা সময়কে টাকা থেকেও বেশি মূল্যবান মনে করেন। তারা দিনটাকে পরিকল্পনা অনুযায়ী ব্যবহার করেন।

অভ্যাস করুন: প্রতিদিনের কাজের তালিকা তৈরি করুন – অপ্রয়োজনীয় সময় অপচয় বন্ধ করুন – ডেডলাইন ঠিক করে কাজ শেষ করুন।

✅আত্মনিয়ন্ত্রণ ও ধৈর্য✅
জীবনের প্রতিটা বড় অর্জনের পেছনে থাকে ধৈর্য। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে সামনে যতই সুযোগ থাকুক, তা কাজে লাগানো সম্ভব নয়।

অভ্যাস করুন: উত্তেজন|য় নয়, বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নিন – ছোট ছোট লক্ষ্য নির্ধারণ করে ধাপে ধাপে এগোতে শিখুন।

✅প্রতিদিন শেখার অভ্যাস✅
সফল মানুষরা সবসময় শিখতে আগ্রহী থাকেন। তারা জানেন, শেখার কোনো বয়স নেই।

অভ্যাস করুন: প্রতিদিন ১৫–৩০ মিনিট বই পড়ুন – নতুন কিছু জানুন বা অনলাইন কোর্সে অংশ নিন।

✅ইতিবাচক মনোভাব রাখা✅
জীবনে সমস্যা আসবেই, কিন্তু সফল মানুষেরা প্রতিটা চ্যালেঞ্জকে নতুন সুযোগ হিসেবে নেন।

অভ্যাস করুন: নেগেটিভ চিন্তা এড়িয়ে ইতিবাচক ভাবুন – ব্যর্থতা থেকে শিখে এগিয়ে যান।

✅নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা ও ফোকাস ধরে রাখা✅
যে জানে সে কোথায় যাচ্ছে, সে-ই সেখানে পৌঁছায়। লক্ষ্যহীন জীবন বয়ে নিয়ে যায় শুধুই হতাশা।

অভ্যাস করুন: নিজের লক্ষ্য স্পষ্ট করে লিখে ফেলুন – অপ্রাসঙ্গিক কাজ বাদ দিয়ে শুধুমাত্র লক্ষ্যের দিকেই মনোযোগ দিন।

✅স্বাস্থ্য ও শারীরিক যত্ন✅
একজন অসুস্থ মানুষ যত প্রতিভাবানই হোক, সাফল্য ধরে রাখা কঠিন। সফলতা মানে শরীর ও মনের ভারসাম্য।

অভ্যাস করুন: প্রতিদিন কিছুটা সময় ব্যায়াম করুন – পর্যাপ্ত ঘুম এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে অভ্যস্ত হোন।

✅কৃতজ্ঞতা ও নম্রতা✅
সফল মানুষেরা কখনো অ'হংক|রী হন না। তারা কৃতজ্ঞ হন ছোট সাফল্য বা অন্যের সহায়তার জন্যও।

অভ্যাস করুন: প্রতিদিন অন্তত ৩টি জিনিসের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন – অন্যের মতামত শুনুন, শ্রদ্ধা করুন।

✅সঠিক সঙ্গ বেছে নেওয়া✅
আপনার চারপাশে কারা আছে, তা আপনার ভবিষ্যৎ গঠনে অনেক বড় ভূমিকা রাখে।

অভ্যাস করুন: ইতিবাচক ও অনুপ্রেরণাদায়ক মানুষদের সঙ্গে সময় কাটান – নেগেটিভ, হিং'সু'ক বা হতাশাবাদী মানুষের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।

✅ব্যর্থতাকে গ্রহণ করার ক্ষমতা✅
সফল ব্যক্তিরা জানেন—ব্যর্থতা মানেই শেষ নয়, বরং এটা শেখার সুযোগ।
অভ্যাস করুন: ব্যর্থতাকে বিশ্লেষণ করে ভুলগুলো চিহ্নিত করুন – পুনরায় চেষ্টা করতে ভয় পাবেন না।

✅ কাজের প্রতি আন্তরিকতা ও নিষ্ঠা✅
যে কাজই করেন না কেন, মন দিয়ে করুন। সফলতা আসে তখনই যখন আপনি নিজের কাজকে সম্মান করেন।

অভ্যাস করুন: কাজের প্রতি ভালোবাসা গড়ে তুলুন – ছোট কাজকেও গুরুত্ব দিন

💥💥শেষ কথা: এই অভ্যাসগুলো আপনি এক দিনে রপ্ত করতে পারবেন না, কিন্তু প্রতিদিন চেষ্টা করলে ধীরে ধীরে এগুলো আপনার জীবনের অংশ হয়ে উঠবে। আর যখন এগুলো স্বভাবে পরিণত হবে, তখন সফলতা আর দূরে থাকবে না।

সংগ্রহীত
#রাঙামাটিপার্বত্যজেলা

বাবা মায়ের আচার আচরন ও ব্যবহারের উপর বাচ্চার ব্যক্তিত্বের গঠন অনেকাংশে নির্ভর করে।"বাবা মায়ের ব্যক্তিত্বেই গড়ে সন্তানের ...
08/05/2025

বাবা মায়ের আচার আচরন ও ব্যবহারের উপর বাচ্চার ব্যক্তিত্বের গঠন অনেকাংশে নির্ভর করে।
"বাবা মায়ের ব্যক্তিত্বেই গড়ে সন্তানের ভাগ্য।"

যে বাবা মায়ের সম্পর্ক যত সুমধুর মজবুত,সেই সন্তানের ভবিষ্যৎ তত সুন্দর।যে বাবা মা ব্যক্তি হিসেবে যতটা শালীন,ব্যক্তিত্ববান তাদের সন্তান ততটাই উন্নত মানসিকতা,চরিত্রবান এবং সুন্দর ব্যক্তিত্বর অধিকারী হয়ে গড়ে উঠে।

বাচ্চারা অনুকরণ অনুশীলন প্রিয় হয়।আর তাদের জীবনের প্রথম শিক্ষক তাদের বাবা মা।সন্তান তার বাচন ভঙ্গি কাজ করার কৌশল সব কিছুই শিখে বাবা মায়ের কাছে।বাবা মায়ের আচরন এর প্রভাব সন্তানের ব্যক্তিত্বের ওপরে প্রধান প্রভাব বিস্তার করে।
বাবা মা একে অপরের প্রতি কতটা শ্রদ্ধাশীল,বিনয়ী যত্নশীল,তারা কতটা নীতিবান সামাজিক তা একজন সন্তানের ভালো মানুষ হয়ে ওঠার প্রধান উপাদান হিসেবে কাজ করে।

যদি কোন সন্তান দেখে তার বাবা মা অনৈতিক কর্মকান্ডে লিপ্ত,তাদের বাচন ভঙ্গি অশালীন সন্তান এর মাঝেও সেই আচরন প্রভাব বিস্তার করে।আস্তে আস্তে সন্তান বাবা মায়ের অবাধ্য হতে শুরু করে।অনৈতিক কাজে লিপ্ত হয়।সামাজিক আচরন সৌজন্যতা থেকে দূরে সরে যায়।
সন্তানকে শুধু দামী পোশাক বিলাসবহুল জীবন যাপনে অবভস্ত্য করলেই সে ভদ্র সভ্য হবেনা।সে তাই করবে যা তার বাবা মাকে সে করতে দেখবে।সে যদি দেখে তার বাবা মা সবার সাথে উচ্চ্যবাচ্য করে,অভদ্রতা করে,উদারতা নেই,অন্যের কাছে সুযোগ সুবিধা নিচ্ছে কিন্তু নিজে কাউকে সাহায্য করেনা,তাহলে সন্তান তাই শিখবে।স্বার্থপর হয়ে গড়ে উঠবে।

আপনি নিজে সি'গারেট খেয়ে আশা করতে পারেন না আপনার সন্তান নে*শা থেকে বিরত থাকবে।আপনি নিজে দ্বিচারিতা করে আশা করতে পারেন না আপনার সন্তান চরিত্রবান হবে।কারন বাবা মায়ের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সন্তানের মাঝে প্রকাশ পাবেই।সন্তান বাবা মাকে দেখেই শেখে।আপনার ব্যক্তিত্ব আপনার সন্তানের ভাগ্য গড়বে।

জানেন তো গোবরে সবসময় পদ্মফুল ফোটেনা।তাই ভাববেন না আপনি খা'রাপ তবুও সন্তান ভালো চরিত্রের হবে।

সন্তানকে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বানাতে বড় নামীদামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা শিখালেন কিন্তু মনুষ্যত্ব শিখালেন না।তাহলে শেষ জীবনে বিপদ আপনারই হবে।আপনি অসুস্থ হলে সন্তান ডাক্তার নয় উকিল ডাকবে আপনার সম্পত্তির ভাগাভাগি করতে।

আপনার নৈতিকতা নির্ধারন করবে আপনার সন্তান শেষ বয়সে আপনার সেবা করবে নাকি বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাবে।

"সন্তানকে অফিসার বানানোর আগে মানুষ বানান,যেনো অসুস্থ হলে ডাক্তার ডাকে উকিল নয়"।
সংগ্রহীত

এক বৃদ্ধার দুইটি বড় পাত্র ছিল, যা দিয়ে তিনি নদী থেকে পানি আনতেন।এর মধ্যে একটি পাত্রে ছোট একটি ছিদ্র ছিল, কিন্তু অন্য প...
06/05/2025

এক বৃদ্ধার দুইটি বড় পাত্র ছিল, যা দিয়ে তিনি নদী থেকে পানি আনতেন।
এর মধ্যে একটি পাত্রে ছোট একটি ছিদ্র ছিল, কিন্তু অন্য পাত্রটি ছিল নিখুঁত। নদী থেকে পানি আনার সময় একটি পাত্র পুরোপুরি পানিতে ভর্তি থাকত, অপরটি অর্ধেক খালি হয়ে যেত।
পুরো দুই বছর ধরে, এভাবেই ভদ্রমহিলা দেড় পাত্র পানি নিয়ে ঘরে ঢুকতেন। নিখুঁত পাত্রটি তার পূর্ণতার জন্য গর্বিত ছিল, কিন্তু বেচারা ছিদ্রওলা পাত্র নিজের অপূর্ণতার জন্য লজ্জিত ছিল এবং তার মনে গভীর দুঃখ ছিল যে সে কখনোই সম্পূর্ণ পানি বহন করতে পারে না।
একদিন খুঁতযুক্ত পাত্রটি বৃদ্ধার কাছে খুব দুঃখ করে বলল, "আমি সত্যিই নিজের অক্ষমতার জন্য লজ্জিত। আমার যা করা উচিত আমি সেটা কখনোই করে উঠতে পারিনি। আমার ভেতরের ওই ছিদ্র আমাকে আমার কাজ করতে দেয় না।
বৃদ্ধা মুচকি হেসে বললেন, "আচ্ছা, তুমি কি খেয়াল করেছ, তোমাকে যে রাস্তা দিয়ে নিয়ে আসা হয়, সেই রাস্তার পাশে কত ফুলগাছের সারি! আমি তোমার ত্রুটি জানি, সেজন্য যে স্থান দিয়ে তোমাকে আনা হয় সেখানে আমি কিছু ফুলের বীজ ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। সেই বীজ থেকে গাছ হয়ে ফুল জন্মেছে। পথের পাশের ওই ফুলগুলিকে নিজের অজান্তেই প্রতিদিন যখন আমরা ফিরে আসি, তুমি পানি দাও! আর আমি ওখান থেকে ফুল তুলে বিক্রি করি, যা আমাকে জীবন ধারণ করতে সাহায্য করে। তুমি যদি খুঁতহীন হতে তাহলে ওই ফুলগুলো ফুটত না, আর আমাকেও হয়ত না খেয়ে দিনযাপন করতে হতো!

Collected

Address

Rangamati
Rangamati
4500

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রাঙামাটি পার্বত্য জেলা - Rangamati Hill District posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share