কে.এইচ. মিলু

কে.এইচ. মিলু শেষ ট্রেনে ঘরে ফিরবো না না!

07/07/2025

অভাব থাকলে পড়াশোনা মাথায় ঢুকে না। একটু বেশি পড়তেই গেলে নিজেকে পাগল মনে হয়। খালি পেটে কখনো জ্ঞানী হওয়া যায় না। আপনি লক্ষ করে দেখবেন, ১০০০ জন বিসিএস ক্যাডারের মধ্যে প্রায় ৯৯৯.৫০ জন ক্যাডারের ফ্যামিলি ব্র্যাকগ্রাউন্ড ভালো। তাঁরা জমিদার পরিবারের সন্তান। অন্ততপক্ষে জমিদার না হলেও আর্থিক চিন্তাটা তাঁদের মাথায় নেই। তাঁদের মাথায় শুধু পড়া আর পড়া। তাঁদের পড়ার টেবিলে শুধু বই থাকে না; আরো থাকে প্রোটিন ও শর্করা সমৃদ্ধ খাবার(ডিম, পাউরুটি, ফলমূল, দুধ ও হরলিকস ইত্যাদি ইত্যাদি)। আপনার মনে এখন প্রশ্ন জেগেছে, তাহলে পত্রিকায় বা ফেসবুকে যে দেখলাম; রিকশাচালকের ছেলে বিসিএস হয়ছে, চা/বাদাম বিক্রি করে বিসিএস হয়ছে। আরে! এটা হাজারে বা দুই হাজারে একজন। এখানেও দেখবেন তাঁর মধ্যেও আর্থিক চিন্তাটা মাথায় ছিলো না। কিন্তু কেনো? কারণ, তাঁকে হয়তো কেউ না কেউ আর্থিকভাবে সাহায্য করেছে। হতে পারে এলাকার কোনো জমিদার, মেম্বার, চেয়ারম্যান, সাংসদ বা দেশের কোনো রাজনৈতিক দানশীল ব্যক্তি। হয়তো কোনো কোচিং সেন্টারে সে ফ্রিতে পড়ছে। আমাদের দেশের পত্রিকা বা অনলাইন নিউজপোর্টালে এক হাজার নয়শতো নিরানব্বই জনকে বাদ দিয়ে ঐ একজনকে মানুষের কাছে হিরো বানিয়ে দেয়। আসল কথা হলো রবীন্দ্রনাথরা প্রতিদিন জন্মায় না। এবার আসুন অন্য কথায়। আপনি গরিব। আপনার স্বল্প বেতনের চাকরি আছে। টিউশন করান। প্রাইভেট পড়ান। তারপর আপনি ক্লান্ত। সবশেষে আপনি একটু বিশ্রাম নেয়ার জন্য শুয়ে পড়েছেন। এখন আর শুয়ে পড়া অবস্থা থেকে টেবিলে বসে পড়তে ইচ্ছে করছে না। মনে মনে টিক করে ফেলেছেন, আগামীকাল ভালো করে পড়বো। নিত্যদিনের মতো আগামীকালই একই অবস্থা হবে। কিন্তু আপনি যে চাকরি,টিউশন, প্রাইভেট পড়াতে গিয়ে দেনিক ১০ ঘন্টা মতো সময় ব্যয় করতেছেন; সেই ১০ ঘন্টা কিন্তু আপনার শহুরে বন্ধু দিব্যি মনোযোগ দিয়ে পড়তেছে। তার মধ্যে অন্য কোনো চিন্তা নেই। তার চিন্তা শুধু বিসিএস/ব্যাংকার বা উচ্চপদে চাকরি করা। আর পড়ার মাঝে হালকা বিরতি নিয়ে সিদ্ধ ডিম খাচ্ছে, হরলিকস খাচ্ছে...। কারণ, শরীরে শর্করা বা প্রোটিন পরিমাণ মতো না খেলে ব্রেইন তো সঠিকভাবে কাজ করবে না। সে ক্যাডার না হয়ে, আপনি টিউশনে বেলা বিস্কুট আর রঙ চা খেয়ে ক্যাডার হবেন?

✍️মোহাম্মদ আব্বাস উদ্দিন রাজু

"ছেলেরা, ফেইসবুক ব্যবহার করবা!নিজের ম্যাচুরিটি বাড়ানোর জন্য, সারাদিন মিমস শেয়ার দেয়ার জন্য না, আত্মীয়-স্বজনদের ব্লক দেয়া...
13/06/2025

"ছেলেরা, ফেইসবুক ব্যবহার করবা!
নিজের ম্যাচুরিটি বাড়ানোর জন্য, সারাদিন মিমস শেয়ার দেয়ার জন্য না, আত্মীয়-স্বজনদের ব্লক দেয়ার জন্য না, চেনা পরিচিত আত্মীয় সবাইকে ফ্রেন্ডলিস্টে রাখবা।

ফেইসবুকে চেনা পরিচিতরা থাকলে তুমি কোনো পোস্ট দেয়ার আগে চিন্তা করবা! বাস্তবজীবনে তোমার বন্ধুবান্ধব, আত্মীয় সিনিয়র, জুনিয়র এতজনকে একসাথে ম্যানেজ করতে হয় না। কিন্তু ফেইসবুক তোমাকে সার্বজনীন হতে শেখাবে।

ছেলেরা! আরেকটা কথা, HSC তে আনুমানিক ৫০০ দিন সময় পাবা। প্রতিদিন ২/২.৫ ঘণ্টা পড়লেই যথেষ্ট। ধারাবাহিকতা বজায় রেখো! এত বেশি পড়তে হয় না।

আমি নিজেও এত পড়ি নি।

তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখবা ২/২.৫ ঘণ্টা পড়ার পরবর্তী সময়টুকু ইউটিলাইজ করতে পারছো কি না। পড়ার পর সারাদিন যদি ফেইসবুক স্ক্রল করো তাহলে তো আর হইলো না।

নিউজপেপার পড়বা, খেলাধুলা করবা, পাঠ্যপুস্তকের বাহিরের বই পড়বা, নিজ নিজ ধর্ম সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবা। কিন্তু সবকিছুতে ব্যালেন্স রাখা জরুরি।

ছেলেরা, ইমারজেন্সি ব্লাড প্রয়োজনের পোস্টগুলো শেয়ার দিবা।

এখন তুমি হয়তো বলতে পারো যে 'স্যার আমি এখনো এতটা সেলিব্রেটি হই নাই যে আমার পোস্ট দেখে কেউ রক্তদান করবে।'
এরপরেও পোস্ট শেয়ার দিবা কারণ তোমার সম্পর্কে সবার ধারণার ইতিবাচক পরিবর্তন হবে।

কুইজ এর মার্ক নিয়ে টেনশন করবা না তোমরা। নিজের চেষ্টা নিজে করবা কুইজ যেমন ইচ্ছা তেমন হোক।

এখন তোমরা বলবা যে, 'আসিফ স্যার তো বলতেছে কিন্তু আব্বু আম্মু তো এটা বুঝে না, টেনশন করে।
আরেহ তোমার আব্বু-আম্মু টেনশন না করলে টেনশন করবে টা কে?
ছোটবেলায় তুমি মল মূত্র ত্যাগ করার পরে তোমার বাবা-মা পরিষ্কার না করে দিলে তো ওখানে ঘা হয়েই তুমি মারা যেতা! তো সেই বাবা-মা টেনশন করবে না তো করবে টা কে?

আমার বয়স ৩২ বছর, এখনও আমার আম্মা আমাকে নিয়ে টেনশন করে যে আমি ঠিকমতো পড়াতে পারছি কি না- আমার চাকরিটা চলে যায় কি না! বাবা-মা সবসময় তোমাকে নিয়ে টেনশন করবেই এটাই স্বাভাবিক আর এটাই উচিত।

তোমরা Active voice & passive voice পড়ো নাই?
দেখো ছেলেরা, এগুলো কি শুধু নাম্বার পাওয়ার জন্যই পড়ো? এগুলো বাস্তবজীবনে অ্যাপ্লাই করবা।

তোমরা মাকে গিয়ে বলো যে, 'আজ কুইজ পরীক্ষা খারাপ হয়েছে'
সরাসরি এভাবে না বলে Passive করে বলবা, 'জানো মা? কেন যেন এবারের কুইজে ভালো নাম্বার আসেনি'

দ্যাখো ছেলেরা, দুইক্ষেত্রেই তোমার মার্ক্স কম কিন্তু দুইটার প্রেজেন্টেশনে কিন্তু বিরাট ব্যবধা

22/04/2025

টিউশনির ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস_

1_ কখনো চেনাজানা বা আত্মীয়দের মাঝে টিউশনি নেবেন না।

2_ স্টুডেন্টকে আগে সালাম দিন তারপর পড়তে বসার দোয়া পড়িয়ে পড়া আরম্ভ করুন।

3_ টিউশনিতে থাকাকালীন জরুরি প্রয়োজন ব্যতীত মোবাইল ব্যাবহার করবেন না।

4_ প্রয়োজন ব্যতীত মা**ন না।
(মুখে আঘাত করা হারাম, এক্ষেত্রে থা*র দেওয়া থেকে বিরত থাকুন)

5_ কোন কারণে টিউশনিতে যেতে না পারলে বা দেরি হলে অভিভাবককে জানান।

6_ নাস্তা দিলে তা স্টুডেন্টের সাথে ভাগাভাগি করুন‌। (এতে স্টুডেন্ট ভাগাভাগি করা শেখে)

7_ নাস্তা না দিলে আফসোস করবেন না।

8_ স্টুডেন্টকে কখনো কোন কারণে গা**লি দিবেন না। (বেয়াদব, অসভ্য বলা থেকে বিরত থাকুন)

9_ কখনো নির্দিষ্ট সময়ের বেশি সময় ব্যয় করবেন না।

10_ স্টুডেন্টের পরিবার থেকে বেশি কিছু আশা করবেন না।

11_ বেতন চাওয়া নিয়ে কখনো লজ্জাবোধ করবেন না। (আপনি আপনার পারিশ্রমিক চাচ্ছেন, ভিক্ষা নয়)

12_ বেতন দেওয়া নিয়ে ছয়-নয় করলে সুযোগ বুঝে ছেড়ে দিন। (অবস্থান অনুযায়ী)

13_ কখনো অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়লে তা এড়িয়ে চলুন।

14_ সব সময় নিজেকে, নিজের আত্মসম্মানকে প্রাধান্য দিন।

15_ টিউশনি চলে গেলে হতাশ হবেন না। (আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন)

আর মনে পড়ছে না। আজ এ পর্যন্তই থাক।

জুতা পরিষ্কার করা একটা দেশের অর্থনীতি ঘুরিয়ে দিতে পারে।( ** YOURC এর মাধ্যমে চায়না থেকে পণ্য আমদানি করে ব্যবসা শুরু করুন...
22/04/2025

জুতা পরিষ্কার করা একটা দেশের অর্থনীতি ঘুরিয়ে দিতে পারে।

( ** YOURC এর মাধ্যমে চায়না থেকে পণ্য আমদানি করে ব্যবসা শুরু করুন)

বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন তবুও তাদের হম্বিতম্বি খুব একটা নেই, অথচ আমেরিকা আজও তাদের নিয়ে চিন্তিত! এটা খুজতে গিয়ে প্রযুক্তি, সামরিক শক্তি ছাড়াও যা পেলাম তা শকিং...

চীনের প্রায় প্রতিটা পরিবারে একটা ছোট কারখানা, একটা সেলস ইউনিট।
তারা যেমন দক্ষ প্রোডাক্ট তৈরিতে, তেমনি ভয়ানক স্কিলড মার্কেটিং ও সেলস-এও!

📌 এই দানবীয় দক্ষতার মূল উৎস কী জানেন?
→ চীনের শিক্ষা ব্যবস্থা।

চীনের কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একটা বাধ্যতামূলক কোর্স আছে – প্রোডাক্ট সেলিং এক্সারসাইজ। এটা শুধু কোর্স না, এটা জীবন শেখার চর্চা।

কেউ জুতা পালিশ করছে, কেউ গান গেয়ে লোক আকর্ষণ করছে, কেউ চকলেট বা পানি ফ্রি দিচ্ছে, কেউ চোখ বেঁধে "বিশ্বাস" ক্যাম্পেইন করছে, সবচাইতে বড় শিক্ষা "সেল করো!"

সেলসের গুরুদের মতে, সেলস করতে হলে চামড়া মোটা করতে হয়, অনেক মোটা.. ভাল সেলসম্যান দের পাতলা চামড়া তার অযোগ্যতা।
হ্যাঁ, অনেকে তুচ্ছ ভাবছে তাকে, অথচ সে একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, নিজের প্রজেক্টের অংশ হিসেবে মাঠে নেমেছে।

তাদের শিক্ষা:
নিজে পণ্য ঠিক করো → নিজের মত করে সেল করো → রিজেক্ট হও → আবার দাঁড়াও → শিখে ফেলো।

কারণ, একবার প্রোডাক্ট বিক্রি করতে মেক্সিমাম টাইম ১৩–১৫ বার “না” শুনতে হতে পারে..! প্রশ্ন হলো – ১৬তম বার কে দাঁড়িয়ে থাকে?

এই শিক্ষা থেকেই চীন দাঁড়িয়েছে বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে।
কারণ, যে সেলস জানে, সে ঠেকে থাকে না।
সেলস মানে শুধু বিক্রি না,
সেলস মানে প্রেজেন্টেশন করতে জানা।
সেলস মানে পাব্লিক স্পিকিং করতে জানা।
সেলস মানে কমিউনিকেশন স্কিল জানা।
সেলস মানে ❝রিজেকশন❞ মেনে নেওয়ার শিক্ষা।

আরেকট শক দেই, পড়েন:
★ বাংলাদেশে বছরে স্টার্টআপ হয়: মাত্র ২,৫০০টি
★ আমেরিকায় প্রতি বছর: ৫ লাখ+
★ চীনে প্রতি বছর: ৬৫ লাখ+ (টাইপিং ভুল না! এটা সত্যিই ৬৫ লাখ!)

এটাই সেলস এর ক্ষমতা, এখন ভাবুন, আপনি হাতিরঝিলে দাঁড়িয়ে পানি বিক্রি করছেন, পাশের বাসার আন্টি দেখে ফেললো! বা আপনার বাসায় জেনে গেলো, আপনি ঝালমুড়ি বিক্রি করছেন ভার্সিটিতে (RIP)

অস্বস্তি লাগছে না.? ২/১ টা কথাও কমেন্টে শুনায়া দিতে ইচ্ছা করছে তাই না.?

06/04/2025

হয়তো আগামীকাল অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিবাদী মিছিল টাইপ কিছু হবে। তো এই প্রতিবাদী মিছিলের মূল লক্ষ্য কি? আপনি গলা ফাটিয়ে স্লোগান দিয়ে এতটুকু নিশ্চিত করতে পারবেন আপনার অবস্থান। কিন্তু এটাতে ঠিক কতটুকু লাভ হবে? কখনো চিন্তা করছেন? তার চেয়ে বরং এইটা করেন, মিছিল হোক সাথে সাথে এই সব মিছিল গুলো প্রতিটা দোকান প্রতিটা রেস্তোরাঁয় যাক। তাদের মালিকদের সাথে কথা বলুক৷ তাদের কাছে যতটা ইজরায়েল সমর্থকের পণ্য আছে সেগুলো নামিয়ে রাখতে বলুক৷ সামনে থেকে ওসব যেন আর বিক্রি না করে তার জন্য বুঝিয়ে বলেন। নাহয় ঐ সব দোকান কিংবা রেস্তোরাঁ গুলো বয়কটের ডাক দিন৷ তবে এগুলো করার সময় যাতে কারও সাথে খারাপ আচরণ কিংবা কোনো বেয়াদবি না করুক। বুঝিয়ে বলা হোক৷ অর্থনীতি খুব কঠিন এবং শক্তিশালী জায়গা যার অর্থনীতি ভেঙ্গে যায় তার সামরিক শক্তি সেখানেই অর্ধেক ভেঙ্গে পড়ে৷ প্রতিবাদী মিছিল গুলো কাজের হোক৷



02/04/2025

সারাদিন প্রাইভেট, কোচিং এ দৌড়াদৌড়ি
করা মেয়েটার গায়ের রং রোদেপোড়া হবেই। রাত জেগে পড়াশুনা করা মেয়েটার মুখে ব্রুনের দাগ থাকবেই, পরিপাটি তো তারা হয় যারা স্ট্রাগল না করে বেড়ে ওঠে

27/03/2025

২০২৫ সালে এসেও রমজানে আমরা ২৭ এর রাতকে বাকি বিজোড় রাতগুলোর থেকে বেশি প্রাধান্য দিতেসি!

19/03/2025

আমরা প্রেমে কেন পড়ি?

প্রেম একটি জটিল মানসিক ও শারীরিক প্রক্রিয়া, যা শুধুমাত্র আবেগ নয়, বরং আমাদের মস্তিষ্কের নিউরোকেমিক্যাল পরিবর্তন, অতীত অভিজ্ঞতা, ব্যক্তিত্ব ও সামাজিক প্রভাবের মিশ্রণে তৈরি হয়।

১. রাসায়নিক বিক্রিয়া: মস্তিষ্ক কীভাবে প্রেম অনুভব করে?

🧠 ডোপামিন – যখন আমরা প্রেমে পড়ি, তখন মস্তিষ্ক থেকে ডোপামিন (সুখের হরমোন) নিঃসৃত হয়, যা আমাদের আনন্দিত ও উত্তেজিত অনুভব করায়।

অক্সিটোসিন ও ভ্যাসোপ্রেসিন – ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর জন্য এই দুটি হরমোন কাজ করে, যা সম্পর্ককে দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করে।
🔥 অ্যাড্রেনালিন – প্রথম প্রেমে পড়ার সময় যে হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়, হাত ঘামতে থাকে, সেটা অ্যাড্রেনালিনের কারণেই হয়।

২. আমরা কেন নির্দিষ্ট একজনের প্রেমে পড়ি?

- সদৃশতা (Similarity) – আমরা এমন কাউকে পছন্দ করি, যার চিন্তাভাবনা, মূল্যবোধ বা আগ্রহ আমাদের সাথে মেলে।
- প্রত্যাশা (Unconscious Attraction) – আমাদের বেড়ে ওঠার অভিজ্ঞতা, শৈশবের সম্পর্ক ও বাবা-মায়ের আচরণও প্রেমে পড়ার ধরনকে প্রভাবিত করে।
- শারীরিক আকর্ষণ (Physical Attraction) – আমাদের মস্তিষ্ক অবচেতনভাবে এমন কাউকে পছন্দ করে, যার বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য আমাদের জিনগত উপযোগিতা বাড়াতে পারে।
- প্রাপ্যতা ও নৈকট্য (Proximity & Availability) – যে মানুষগুলো আমাদের জীবনে নিয়মিত উপস্থিত থাকে, তাদের প্রতিই আমাদের আবেগ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

৩. প্রেম কি শুধুই আবেগ, নাকি মানসিক প্রয়োজন?

প্রেম শুধু আবেগ নয়, এটি আমাদের মানসিক ও সামাজিক প্রয়োজনও পূরণ করে। আমরা প্রেমে পড়ি কারণ—
-এটি আমাদের নিরাপত্তার অনুভূতি দেয়।
-এটি আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় ও জীবনকে অর্থবহ করে তোলে।-এটি একাকীত্ব দূর করে এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়।

৪. প্রেম কি চিরস্থায়ী?

সাইকোলজি বলে, প্রেমের তিনটি ধাপ থাকে—
1. ইনফ্যাচুয়েশন (প্রথম আকর্ষণ) – উত্তেজনা ও আবেগপূর্ণ সময়।
2. অ্যাটাচমেন্ট (ঘনিষ্ঠতা) – বোঝাপড়া, নির্ভরতা ও সম্পর্কের গভীরতা বাড়ে।
3.কমিটমেন্ট (অবিচ্ছেদ্য সংযোগ) – বাস্তবতা বুঝে পরস্পরকে গ্রহণ করার পর্যায়।

প্রেম তখনই দীর্ঘস্থায়ী হয়, যখন এটি শুধু আবেগের ওপর নির্ভর না করে, বরং বোঝাপড়া, শ্রদ্ধা ও পারস্পরিক সমর্থনের ভিত্তিতে গড়ে ওঠে।

তাহলে তোমার কী মনে হয়? প্রেম কি শুধুই কেমিস্ট্রি, নাকি মানসিক সংযোগও জরুরি?

©

07/03/2025

–জালেম দের ছাড় দেয়া মানেই মজলুম দের প্রতি জুলুম করা!
–অতএব, কোনো আপোষ হবে না।

02/03/2025

বিছানায় ঘুমিয়েছি,মাটিতে তোষক বিছিয়েও ঘুমিয়েছি,কিন্তু প্রকৃত শান্তি পাই শুধু মসজিদে ঘুমিয়ে!

27/02/2025

যখন কোনো 12-13 বছরের মেয়ে প্রেম করে শারীরিক সম্পর্ক করে তখন সুশীল সমাজ চুপ থাকে।কিন্তু যখন 12-13 বছরের মেয়েকে বিয়ে দেওয়া হয় তখন সুশীলরা জেগে উঠে।

06/01/2025

নতুন বই পাওয়ার রাতে মা পুরোনো ক্যালেন্ডার ও সিমেন্টের বস্তা দিয়ে মলাট করে দিতেন, আমি বসে বসে দেখতাম পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর হস্তশিল্প!

Address

Rangpur City

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কে.এইচ. মিলু posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to কে.এইচ. মিলু:

Share

Category