Vinno Dristi-ভিন্ন দৃষ্টি

  • Home
  • Vinno Dristi-ভিন্ন দৃষ্টি

Vinno Dristi-ভিন্ন দৃষ্টি বুদ্ধিমানরা ভিন্ন কিছু করে না তারা শুধু একই কাজ ভিন্নভাবে করে।

কোন এক গ্রামে অনেক বানর ছিল। একদিন সেখানে এক দরবেশ বাবার আবির্ভাব ঘটলো। তিনি তার বিশাল শাগরেদ দল নিয়ে গ্রামে আস্তানা গাড়...
19/05/2025

কোন এক গ্রামে অনেক বানর ছিল। একদিন সেখানে এক দরবেশ বাবার আবির্ভাব ঘটলো। তিনি তার বিশাল শাগরেদ দল নিয়ে গ্রামে আস্তানা গাড়লেন। প্রথমদিনেই দরবেশের শাগরেদগণ ঘোষণা দিলেন যে, বাবা বানর কিনবেন। প্রতিটি বানর ১০ টাকা করে।
১০ টাকার জন্য কে আর বানরের পিছনে দৌড়াবে? তারপরও যাদের কিছু করার নেই, তারা কিছু বানর ধরে এনে বাবাকে দিলেন। কিছুদিন পরে বাবা ঘোষণা দিলেন তিনি বানর ১০০ টাকা করে কিনবেন। এবার অনেকেই নড়ে বসলেন। অনেকেই বানর ধরলেন এবং বাবার কাছে বিক্রি করলেন।
আরও কিছুদিন পর বাবা ঘোষণা করলেন তিনি এখন বানর ৫০০ টাকা করে কিনবেন। পুরো গ্রামে হুলুস্থুল পড়ে গেল। কৃষক মাঠ ফেলে, বাচ্চারা স্কুল ফাকি দিয়ে, গৃহিণী চুলোর আগুণ নিভিয়ে, সবাই বানর ধরতে ব্যস্ত হয়ে গেলো। বাবা বানরের দাম আরও বাড়িয়ে দিলেন।
এখন ১০০০ টাকা! গ্রামের লোকেরা এখন আর কিছু করে না। তারা শুধুই বানর ধরে আর বাবার কাছে বিক্রি করে।
এভাবে ভালই চলছিলো কিন্তু গ্রামে বানর শেষ! সব বানর বাবার খাঁচায়। গ্রামের লোক পাগলের মত চারিদিকে বানর খুঁজে বেড়ায়।। কিন্তু বানর আর পায়না।
এর মাঝে বাবার কিছু চালাক শাগরেদ চুপি চুপি লোকদের বলল, তারা বাবার খাঁচা থেকে বানর বের করে দিতে পারবে। বিনিময় মাত্র ৯০০ টাকা।
সবাই আবার হুড়মুড় করে পড়ল শাগরেদ দের থেকে বানর কেনবার জন্য। কোন পরিশ্রম ছাড়াই, ঘরে বসে এত লাভ! এর চেয়ে ভাল ব্যবসা আর হয় নাকি। তারা শাগরেদদের থেকে বানর কেনে আর বাবাকে ১০০০ টাকায় বিক্রি করে। নগদে ১০০ টাকা লাভ।
কিছুদিন পর বাবা ঘোষণা দিলেন তিনি এখন বানর ২০০০ টাকা করে কিনবেন। শাগরেদরাও দাম বাড়িয়ে দিল। তারা এখন প্রতি বানর ১৮০০ টাকা করে বেচে। তারপরও লোকের চাহিদা মেটাতে পারেনা। এবার বাবা দাম বাড়িয়ে ৫০০০ টাকা করলেন। লোকেতো এখন পাগল প্রায়।
শাগরেদরা এখন বানর ৪০০০ টাকা করেছে...
শাগরেদরা এখন লোককে বলতে লাগল, যে বানর কিনে নিয়ে যাও, তবে এখনই বিক্রি করে দিয়োনা। আর কিছুদিন পরেই বাবা ১০০০০ টাকা দিয়ে বানর কিনবে। এবং তাদের কাছে গোপন সংবাদ আছে যে বাবা বানর সর্বোচ্চ ৫০০০০ টাকা দিয়ে কিনবেন।
আর পায় কে! সবাই তাদের জমানো টাকা ভেঙ্গে, মহিলারা তাদের গহনা বিক্রি করে, বয়স্করা তাদের পেনশনের টাকা তুলে, যুবকেরা পড়া লেখা বাদ দিয়ে, ব্যবসায়িরা ব্যবসার মূলধন ভেঙ্গে ৪০০০ টাকা করে বানর কিনে স্টক করলো। অনেকে জমিজমাও বিক্রি করে দিলেন। সবাই বানর কিনছেই আর কিনছে। বিক্রি করেনা।
এদিকে বাবাও দাম বাড়িয়ে চলছেন । ১০০০০, ১৫০০০, ২০০০০ … । কিন্তু কেউ এখন বিক্রি করবেনা। সবাই অপেক্ষা করছে কখন ৫০০০০ টাকার কাছকাছি যাবে। পুরো গ্রামে উত্তেজনা। এই বুঝি বড়লোক হয়ে গেলাম।
যারা বানর কিনেনি তাদের নিয়ে লোকজন হাসাহাসি করে, ঈশ কত বোকা!
একদিন সকালে তারা দেখল বাবার আস্তানা খালি। বাবা আর তার শাগরেদরা তাদের তল্পিতল্পা গুটিয়ে গায়েব। পুরো গ্রাম এখন শুধুই বানরময়।
একেই বলে মাংকি বিজনেস।

যুবক, Evaly, ডেসটিনি, e -Orange, SPC, ring id, এহছান, আলিশা mLM এর হোতারা ঘুরে ফিরে আসবে, ভিন্ন ভিন্ন ফাঁদ নিয়ে। আর লোভে পড়ে ঠকতে থাকবে লোভী, অলস ও নির্বোধরা !

Collected from Shikkha o Tottho Kendro Fb wall

19/05/2025
বিখ্যাত একটি আইটি কোম্পানির হেড অফিসে ইন্টারভিউ চলছে। বিশাল কাঁচঘেরা কনফারেন্স রুম। সাদা দেয়াল, দেয়ালে ঝোলানো বিশ্বমানচি...
19/05/2025

বিখ্যাত একটি আইটি কোম্পানির হেড অফিসে ইন্টারভিউ চলছে। বিশাল কাঁচঘেরা কনফারেন্স রুম। সাদা দেয়াল, দেয়ালে ঝোলানো বিশ্বমানচিত্র, আর সামনে বসা পাঁচজন অভিজ্ঞ বোর্ড মেম্বার। মাঝখানে বসে আছেন চেয়ারম্যান নিজে।

প্রার্থীদের একে একে ডাকা হচ্ছে। পঞ্চম নামটি উচ্চারণ করা হলো— "মুহাম্মদ তাসিন আলী"।

হালকা প্যান্ট-শার্ট পরে, হাতে পুরনো একটা ফাইল নিয়ে ভিতরে ঢুকল ছেলেটা। দেখতে চেহারায় কোন চাকরিপ্রার্থী বলেই মনে হয় না। সাধারণ, কিন্তু চোখদুটো অদ্ভুতভাবে আত্মবিশ্বাসী।

চেয়ারম্যান প্রশ্ন করলেন,
– “তুমি তো খুব সাধারণ একটা ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এসেছো। তোমার এই পদের জন্য যোগ্যতা আছে মনে করো?”

ছেলেটা বলল,
– “স্যার, আমি প্রতিদিন রাত ২টা পর্যন্ত দোকানে জুতো পালিশ করেছি। সকাল ৬টায় উঠে ক্লাসে গিয়েছি। হোস্টেলে থাকার টাকাও জোগাড় করতাম জুতো পালিশ করেই। কিন্তু আমার চোখে স্বপ্ন ছিল, আর হাতে ছিল কীবোর্ড। আমি জানি, অন্যদের মতো বড় ডিগ্রি নেই আমার, কিন্তু আমি যা শিখেছি, বাস্তব থেকে শিখেছি।”

বোর্ড মেম্বারদের একজন কৌতূহল নিয়ে প্রশ্ন করলেন,
– “তুমি কবে থেকে জুতো পালিশ শুরু করেছিলে?”

ছেলেটা বলল,
– “আমি তখন ক্লাস সেভেনে পড়ি। আব্বা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লেন। ঘর ভেঙে পড়ল। খাবার জোটানো দায় হয়ে গেল। তখন আমি সিদ্ধান্ত নেই, পড়াশোনা ছাড়বো না। তাই দিনের বেলায় পড়াশোনা, রাতে বা ছুটির দিনে স্টেশনে গিয়ে জুতো পালিশ করতাম। একদিন একজন বিদেশি ভদ্রলোক তার জুতো পালিশ করতে দিতে এসে আমার সঙ্গে কথা বললেন। আমি ইংরেজিতে উত্তর দিলাম, তিনি চমকে উঠলেন। আমাকে একটা পেনড্রাইভ উপহার দিলেন—ভেতরে ছিল কিছু প্রোগ্রামিং টিউটোরিয়াল।”

চেয়ারম্যান এবার একটু সরে বসলেন।
– “তাহলে তুমি স্বশিক্ষিত প্রোগ্রামার?”

– “জি স্যার। স্টেশনের পাশের ছোট একটা সাইবার ক্যাফেতে গিয়েছি সময় পেলে। ইউটিউব দেখে দেখে কোড শিখেছি। আর অনলাইন কোডিং প্ল্যাটফর্মে সমস্যা সলভ করেছি। প্রথমবার প্রাইজ জিতেছিলাম ৫০০ টাকা, সে টাকা দিয়েই আম্মার জন্য একটা শাড়ি কিনেছিলাম।”

বোর্ডে হালকা হাসির ঢেউ বয়ে যায়। এক সদস্য বললেন,
– “তোমার জীবনটাই তো একটা প্রোগ্রাম, যেখানে তুমিই ডেভেলপার!”

ছেলেটা মাথা নিচু করে একটু মুচকি হাসল।

চেয়ারম্যান এবার জিজ্ঞেস করলেন,
– “এই চাকরিটা তুমি কেন পেতে চাও?”

ছেলেটা এবার একটু থেমে বলল,
– “কারণ আমি জানি, এই চেয়ারটা আমার প্রাপ্য না। কিন্তু এই পরিশ্রমটা আমার প্রাপ্য। আমি চাই আমার ছোট ভাইটা যেন কখনো স্টেশনে গিয়ে জুতো পালিশ না করে। আমি চাই আমার মা যেন মাথা উঁচু করে বলতে পারেন, ‘আমার ছেলেটা এখন অফিসে বসে কীবোর্ড চালায়।’”

ঘরে আর কেউ কিছু বলতে পারল না। কয়েক মুহূর্তের জন্য নিস্তব্ধতা।

চেয়ারম্যান ধীরে ধীরে চেয়ার থেকে উঠলেন, সামনে গিয়ে ছেলেটার হাতে হাত রেখে বললেন,
– “তোমার মতো ছেলে আমাদের কোম্পানির গর্ব হতে পারে। তুমি নিয়োগপ্রাপ্ত, মুহাম্মদ তাসিন। আর তুমি শুধু কীবোর্ড নয়, অনেক হৃদয় জয় করে নিয়েছো আজ।”

ঘরে করতালির শব্দ উঠল। একেকটা শব্দ যেন সমাজের প্রতিটা দরজায় কড়া নাড়ল।

আর মুহাম্মদ তাসিন—একজন জুতো পালিশ করা ছেলে, সেইদিন অফিস থেকে বের হলো—সেই চোখে স্বপ্ন আর হাতে অফার লেটার নিয়ে।

জীবনের শুরু কোথা থেকে হয়েছে তা বড় কথা নয়। বড় কথা হলো—তুমি কোথায় পৌঁছাতে চাইছো, আর পৌঁছানোর জন্য তুমি কতটা চেষ্টা করছো। সুযোগ যদি না-ও আসে, প্রস্তুত থাকো—তোমার প্রস্তুতিই একদিন সুযোগ তৈরি করবে।

10/05/2025

B A N B A L ⛔ W H Y??
আওয়ামীলীগ কোন রাজনৈতিক দল নয়, উহা একটি সন্ত্রাসী সংগঠন, ভোট চোর ও ব্যাংক ডাকাতের দল।

🔴 ২০০৯ সালে পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা অফিসারের নির্মম মৃত্যু
👉 আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার মাত্র ২ মাসের মাথায় ঘটে ইতিহাসের ভয়াবহতম হত্যাকাণ্ড।
👉 নিহত হন ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা—অনেকে মনে করেন, এটি ছিল আওয়ামীলীগ ও ভারতের সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র।
👉 এই ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারীদের পরিচয় অনেক প্রতিবেদনে এখন পরিষ্কার হয়ে গেছে।

🔴 গুম-খুন ও ক্রসফায়ার রাজনীতি
👉 ২০০৯-২০২৪ সময়কালে আওয়ামী শাসনামলে সেনা, RAB ও অন্যান্য বাহিনীর মাধ্যমে গুম ও ক্রসফায়ার বেড়েছে বহুগুণে।
👉 জনপ্রিয় বিরোধী নেতাকর্মীদের নিখোঁজ করে দেয়া হয়েছে—অনেকের এখনো খোঁজ মেলেনি। আয়নাঘর তার এক জ্বলন্ত সাক্ষী হয়ে আছে।
👉 জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলোর রিপোর্টে জুলাই বিপ্লবে হাজারেরও অধিক বিপ্লবীদেরকে শহীদ করা হয়েছে। জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো ইতিমধ্যে আওয়ামীলীগকে দায়ী করেছে।

🔴 শাপলা চত্বরে ২০১৩ সালের গণহত্যা
👉 হেফাজতে ইসলাম যখন ১৩ দফা দাবি নিয়ে অবস্থান নেয়, রাতারাতি ভয়াবহ অভিযান চালানো হয়।
👉 নিরস্ত্র আলেম-উলামা, শিশু-কিশোর, মাদ্রাসাছাত্রদের উপর চলে নিপীড়ন—যা ‘রাতের অন্ধকারে গণহত্যা’ নামে পরিচিত।
👉 আওয়ামীলীগ সব সময় ইসলাম বিরোধী, মুশরিকপ্রেমী।

🔴 ২০১৪ ও ২০১৮ সালের প্রহসনের নির্বাচন
👉 ২০১৪ সালে একতরফা নির্বাচন, যেখানে ১৫৪ জন প্রার্থী বিনা ভোটে নির্বাচিত হন।
👉 ২০১৮ সালে আগের রাতেই ব্যালট ভর্তি হয়ে যায়—একে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম “Night Vote” বলে আখ্যা দেয়। এককথায় এরা ভোট চোর।

🔴 ধর্মীয় মূল্যবোধ ও আলেম সমাজের প্রতি অবমাননা
👉 ধর্মনিরপেক্ষতার নামে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও আলেমদের দমন করা হয়েছে।
👉 অনেক হক্কানি আলেমকে 'মৌলবাদী' আখ্যা দিয়ে গ্রেপ্তার ও হয়রানি করা হয়েছে।

🔴 ভারতের প্রভাব ও জাতীয় স্বার্থ হানির অভিযোগ
👉 তিস্তা চুক্তি আজও হয়নি, অথচ ভারতের স্বার্থে ট্রানজিট, সমুদ্রবন্দর, বিদ্যুৎসহ বহু সুবিধা দেওয়া হয়েছে।
👉 সীমান্তে বিএসএফ-এর হাতে বহু বাংলাদেশির মৃত্যু ঘটলেও প্রতিকার নেই।
👉 দেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্তগুলোর পেছনে ভারতের প্রভাব নিয়ে জনগণের গভীর উদ্বেগ।

🔴 শেষ কথাঃ
​যারা ভারতের ইন্ধনে বাংলাদেশের সেনা অফিসার ও এ দেশের মানুষকে ইচ্ছামত হত্যা করে, দেশের স্বার্বভৌমত্ব ভারতের হাতে ইজারা দেয়, তারা

09/05/2025

::: ব্রেকিং নিউজ :::
ক্যান্সারের চিকিৎসার কথা বলে কর্নেল (অব:) জিহাদ রাষ্ট্রের প্রধান নির্বাহী ডক্টর ইউনূসের কাছ থেকে আবদুল হামিদের বিদেশ গমনের অনুমতি নেন

বিশেষ প্রতিবেদন: সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের থাইল্যান্ড গমনের অনুমতি লাভের ক্ষেত্রে মূল সহযোগী হিসেবে ভূমিকা রেখেছেন তার শ্যালক জামায়াত নেতা কর্নেল (অব:) জিহাদ খান এবং ইমিগ্রেশন পুলিশের ডিআইজি মোয়াজ্জেম হোসেন। তবে কেউ কেউ প্রশ্ন রেখেছেন, রাষ্ট্রের প্রধান নির্বাহী কর্তা, অর্থাৎ প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনূসের অনুমতি ব্যতীত, জিহাদ এবং মোয়াজ্জেম কিভাবে হামিদকে সেফ এক্সিট দিতে পারলো? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে মিলেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা গিয়েছে আবদুল হামিদ ক্যান্সারে আক্রান্ত এবং বর্তমানে স্টেজ ফোর ক্যান্সারের কারণে তাকে নিয়মিত কেমোথেরাপি নেয়া লাগে। গত সাড়ে আট মাসে ঠিকমতো কেমোথেরাপি না নেয়ার কারণে; তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটেছে। এমতাবস্থায় হামিদের উন্নত চিকিৎসার আবেদন নিয়ে; ডক্টর ইউনূসের শরণাপন্ন হয়েছিলেন আবদুল হামিদের শ্যালক, কিশোরগঞ্জ ৩ আসনের জামায়াতের প্রার্থী কর্নেল(অব:) জিহাদ খান। বিমানবন্দরে হামিদকে নিয়ে কোনো প্রশ্নের সম্মুখীন যাতে হওয়া না লাগে, সেটার নিশ্চয়তা দিয়েছিলেন ইমিগ্রেশন পুলিশের ডিআইজি, জামায়াতপন্থী মোয়াজ্জেম হোসেন। অর্থাৎ জিহাদ এবং মোয়াজ্জেমের পরিকল্পনায়, আবদুল হামিদকে মিটিকুলাস প্ল্যানের মাধ্যমেই সেফ এক্সিট দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে ঘটনা ভিন্নখাতে নেয়ার উদ্দেশ্যে, অন্যায়ভাবে দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে তিনজন নিরাপরাধ পুলিশ কর্মকর্তা: হাছান চৌধুরী,তাহসিনা আরিফ এবং সোলায়মানকে। আমরা ডক্টর ইউনূসের কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই: আবদুল হামিদের প্রতি আপনার এরকম মানবিকতা দেখানোর কারণ কি? জামায়াত নেতা জিহাদ খানের কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই, একদিকে আপনার দল যমুনাতে গিয়ে আন্দোলন করে, অন্যদিকে আপনি আপনার দুলাভাই আবদুল হামিদের বিদেশ গমনের সুপারিশ নিয়ে, ডক্টর ইউনূসের কাছে ধরনা দেন, কেন আপনাদের এই দ্বিচারিতা?এয়ারপোর্টের ডিআইজি মোয়াজ্জেমের কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই, আপনার পরিকল্পনাতে ফ্যাসিবাদের দোসরকে দেশ ছাড়তে সহায়তা করে, আপনি উল্টো কেন নিরাপরাধ তিনজনকে দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করালেন?

—লিখেছেন
Nazmus Saquib ভাই।

21/03/2023
01/03/2023

🌹🌹সময় এখন আপনার পক্ষে না, একদিন সময় আপনারো হবে।

01/03/2023

কোন এক সময় একটি ছেলে একটি ব্যাংক থেকে কিছু লোন চেয়েছিলেন। কিন্তু ব্যাংক তাঁকে লোন দেয়নি। বড় হয়ে সেই ছেলেটি একদিন সেই ব্যাংকটিই কিনে নিয়েছিলেন। ছেলেটির নাম ছিল বিল গেটস।
ছেঁড়া শার্টের কারণে এন্ড্রু কার্নেগিকে পার্কে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। সেই বস্তির ছেলে একদিন অন্যতম ধনী ব্যক্তি হওয়ার পর পুরো পার্কটি ক্রয় করেন এবং সেখানে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়েছিলেন, 'আজ থেকে পার্ক সবার জন্য উন্মুক্ত'।
আজ গলা ধাক্কা খেয়েছেন? কোন ব্যাপার না। একদিন সেই গলায় ফুল দেওয়ার জন্য সেই লোকগুলোই লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকবে।
আজ কেউ আপনাকে ঠকিয়েছে? কোন ব্যাপার না। একদিন সে-ই আপসোস করে বলবে, আপনাকে ঠকিয়ে সে উল্টো নিজেরই সর্বনাশ করেছে।
আজ আপনাকে দেখে "ক্ষ্যাত" বলে কেউ দূরে সরে যাচ্ছে? ব্যাপার না। একদিন আপনাকে একটু ছুঁয়ে দেখার জন্য সে-ই আপনার কাছে আসবে।
আজ গরিব বলে কেউ আপনাকে অবজ্ঞা করছে? ব্যাপার না। এসব পিছুগল্পের দিকে তাকিয়ে থাকলে আপনি চিরকাল অপমান, লাথি, গুঁতা, বাঁশ, ক্রাশ ইত্যাদি খেয়েই যাবেন।
কে কী করছে, কী ভাবছে, সেসব বাদ দিয়ে নিজের লক্ষ্যে এগিয়ে গেলেই কেবল একদিন আপনি উদাহরণ কিংবা দৃষ্টান্ত হতে পারবেন।
জীবনে ছোট খাট বিষয় নিয়ে পড়ে থাকার কোন মানে হয়না। জীবনে বেঁচে থাকার জন্য অনেক কিছু করতে হয়, মেনে নিতে হয়।
সময় যখন পক্ষে থাকে না তখন অনেক কিছু সহ্য করেও মুখ বুজে কাজ করে যেতে হয়।
একটু বেঁচে থাকার জন্য জগতের অনেক বিখ্যাত ব্যক্তিরা যুগে যুগে নজরুলের মতো চায়ের দোকানে কাজ করে জীবন বাঁচিয়েছেন।
আপনি সফল হতে চাইলে ভুলেও পেছনে ফিরে থাকাবেন না। অতীতের সব কিছু ভুলে অদম্য গতিতে সামনের দিকে এগিয়ে যান। ব্রেইনের মধ্যে শুধু একটি কথা গেঁথে রাখুন-

"সময় এখন আপনার পক্ষে না। একদিন সময় আপনার হবে।"

যেদিন কেউ চাকরি হারিয়ে চোখের পানি মুছছে,সেদিনও কেউ না কেউ চাকরিতে প্রমোশন পেয়ে দামি রেষ্টুরেন্টে ট্রিট দিচ্ছে।লাইফে কিছু...
26/02/2023

যেদিন কেউ চাকরি হারিয়ে চোখের পানি মুছছে,সেদিনও কেউ না কেউ চাকরিতে প্রমোশন পেয়ে দামি রেষ্টুরেন্টে ট্রিট দিচ্ছে।

লাইফে কিছু একটা করতে না পারার কারণে যেদিন আপনাকে ছেড়ে কেউ একজন চলে গেছে, সেদিনও কোনো এক প্রতিষ্ঠিত ছেলের কাছে কয়েকটা মেয়ের বিয়ের বায়োডাটা এসেছে।

হাত পা গুটিয়ে বসে না থেকে সিরিয়াসলি এবার লাইফটাকে নিয়ে ভাবুন। আজীবন সময় দিয়েছেন নিম গাছের নিচে আর এখন বলেন জীবন এত তিতা কেন?
দোষটা কার ছিল? যার কিছু নেই, তার কেউ নেই। ভাঙা সিন্দুকে কেউ টাকা রাখে না, নষ্ট ঘড়ির কেউ যত্ন নেয় না। এই সিম্পল হিসেবটা কেন বুঝেন না?
আপনি যখন রাত জেগে দুনিয়ার হতাশা লিখে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে কমেন্টে সিমপ্যাথি আদায় করছেন, তখন হয়তো অপরপ্রান্তে কেউ রাত জেগে ফ্রিল্যান্সিং করছে।

আপনি কমেন্টে প্রচুর সিমপ্যাথি পাবেন, আর সে পাবে একাউন্টে টাকা। হিসেবটা খুব সিম্পল- যে যেটার জন্য কাজ করেছে সে সেটাই পেয়েছে।

আপনি যখন স্টুডেন্ট লাইফে বাবার টাকায় বন্ধুদের সাথে মাস্তি করে দামি রেস্টুরেন্টে খেয়ে ফেসবুকে চেক ইন দিতেন, তখন আপনার কোনো এক বন্ধু ক্লাস এসাইনমেন্ট আর নোট নিয়ে ব্যস্ত ছিল।

কয়েকটা বছর শেষে ফলাফল - সে এখন বড় কোম্পানির সিনিয়র অফিসার হয়ে যখন দামি রেস্টুরেন্টে অফিশিয়াল মিটিং করে, আর আপনি দুর্বল সিজিপিএ'র সার্টিফিকেট নিয়ে টঙের দোকানে চা খেতে খেতে চাকরির বিজ্ঞপ্তি খুঁজেন। এতটুকু পার্থক্য তো হওয়ারই কথা!

যে বয়সে লাইফটাকে আপনার জয় করার কথা আপনি সে বয়সে করেছেন এনজয়, তাই যখন এনজয় করার সময় তখন বেকারত্ব জয় করতেই হিমশিম খাচ্ছেন; এনজয় তো অনেক দূরের বিষয়।

আপনার বন্ধু যখন বিসিএস ক্যাডার কিংবা ব্যাংক অফিসার হয়ে বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজছে, আপনি তখন টিকে থাকার জন্য সামান্য একটা চাকরিই খুঁজছেন। কারণ আপনি যখন ক্লাস ফাঁকি দিয়ে ডেটিং করতেন, আপনার এই বন্ধুটিই তখন ক্লাসে বসে নোট করত। আজ আপনার ডেটিং পার্টনার গুলো একটাও নেই। তারা আজ প্রতিষ্ঠিত কারো লাইফ পার্টনার।

দিন শেষে হতাশ হয়ে বলেন -'শালার, ভাগ্যটাই খারাপ'! No dear, You are totally wrong. আপনার ভাগ্য আজ আপনাকে এখানে আনেনি, আপনিই আপনার ভাগ্যকে এত নিচে নিয়ে এসেছেন। বাড়ির পাশে ময়লা ফেলে তা থেকে কিভাবে ফুলের সুবাস আশা করেন? কাজ যা করেছেন রেজাল্ট ও তাই।

সুতরাং, সময় থাকতেই যেন আমরা সময়ের মূল্য বুঝি। কারণ প্রত্যেকটি মুহূর্তই জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

Collected

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Vinno Dristi-ভিন্ন দৃষ্টি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Vinno Dristi-ভিন্ন দৃষ্টি:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share