Dr. Zahid Hasan Zeem

10/06/2025
09/05/2025

আসসালামু আলাইকুম

১৫ দিনে ধরে শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যাথা,জ্বর এবং কাশি নিয়ে একজন মা আসেন৷ বুকের এক্সরে করে দেখি ডানপাশে Massive pleural effusion( সাধারনভাবে যেটাকে আমরা ফুসফুসে পানি জমা বলে থাকি)। রোগীর ১.৫ লিটার পানি বের করে দিই। সকালে ফলোআপে গিয়ে দেখি রোগীর শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যাথা অনেকটাই কমে গেছে। Pleural fluid study এর রিপোর্ট আসলে সে অনুযায়ী চিকিৎসা নিলে রোগী পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।

Case of Suspected Pneumonia (নিউমোনিয়া)
N.B: রোগীর অনুমতি নিয়ে ভিডিও করা হয়েছে .

ডা. জাহিদ হাসান জীম
ইন্টার্ন চিকিৎসক
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।

Side effects of Antibiotic‼️এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টি...
29/03/2025

Side effects of Antibiotic‼️
এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।''
:
এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।
:
ধরি, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। খেলাম আমি ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আমি সুস্থ হয়ে গেলাম। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেলো। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করলো নিজেরা নিজেরা।
:
তারা ভাবলো, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। অতএব আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকেনা এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে এই ব্যাকটেরিয়া গুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করেনা।
:
সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়া গুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকেনা। তিনি হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ঐ এন্টিবায়োটিক কাজ করেনা। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।
:
আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করেনা, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হসপিটাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবেনা। সামান্য সর্দীতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।
:
উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। 'মেডিসিনের বাইবেল' নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registrant against this Drugs in Indian subcontinent''
:
টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়েও জরুরী। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা।
আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা
--------------------------------------------------
রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসীতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Ezithromycin or,cefixime or cefuroxime or levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কতো দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষধটি ১ ডোজ খাবেন সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

08/03/2025

নেফ্রোটিক সিনড্রোমের (Nephrotic Syndrome)রোগী!
বাচ্চার দাদুর পরামর্শে দুইপায়ে কবিরাজি সুতা পড়ানো হয়েছে। এতো শক্তভাবে বেঁধে দেয়া হয়েছে যে রক্তসঞ্চালন (Blood circulation) বিঘ্নিত হচ্ছিল। দীর্ঘসময় রক্তসঞ্চালন বিঘ্নিত হলে পা পঁচে (Necrosis)যেতে পারে। চিকিৎসা পেলে নেফ্রোটিক সিনড্রোম থেকে সুস্থতা পাবে ইনশাআল্লাহ কিন্তু পা পঁচে গেলে কেটে ফেলা ছাড়া কোনো উপায় থাকে না৷

ইসলামের দৃষ্টিকোন থেকে এসব শিরক।
আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাযিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেছেন, আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি:

‘‘ঝাড়-ফুঁক ও তাবিজ-কবজ ঝুলানো শির্ক’’।

#জনস্বার্থে_পোস্টটি_শেয়ার_করুন।

এটি একটি নীল তিমির হৃৎপিণ্ড । 1,300 পাউন্ড (±600 কেজি) এর বেশি ওজনের।  এটি একটি ছোট কারের সমান । বিশাল হৃদপিণ্ডটি প্রতি ...
09/02/2025

এটি একটি নীল তিমির হৃৎপিণ্ড । 1,300 পাউন্ড (±600 কেজি) এর বেশি ওজনের। এটি একটি ছোট কারের সমান । বিশাল হৃদপিণ্ডটি প্রতি মিনিটে 8-10 বার স্পন্দিত হয় এবং প্রতিটি হৃদস্পন্দন 2 মাইল (3.2 কিমি) দূর থেকে শোনা যায়।😱

©️

22/01/2025
যারা এই শীতে কাঁচা খেজুর রস খায়া সেলফি তুলতেছেন , লিখতেছেন - ‘ Yes ! felling excited ! ‘ কালকে না আবার পল্টি দিয়া অজ্ঞান...
14/01/2025

যারা এই শীতে কাঁচা খেজুর রস খায়া সেলফি তুলতেছেন , লিখতেছেন - ‘ Yes ! felling excited ! ‘ কালকে না আবার পল্টি দিয়া অজ্ঞান হয়া থাকেন , একটু খেয়াল রাইখেন ।
যতো রকম এনকেফালাইটিস এই দুনিয়ায় আছে তার প্রায় ৪০-৫০% এর ভেক্টর ই বাদুর ।
বাদুর শীতকালে খেজুরের রস খায় , লালাতে মিশে থাকে নিপাহ এনকেফালাইটিসের জীবাণু । কাঁচা খেজুরের রসে জীবাণু ঢেলে দিয়ে উড়ে চলে যায় ।

কাঁচা খেজুরের রস খায়া ‘ Feeling excited !!! ‘ লিখতে গিয়া অজ্ঞান হইয়া আইসিইউতে পইড়া থাইকেন না , নিজের খেয়াল রাইখেন । নাইলে অজ্ঞান হবার আগে লিখতে হইতে পারে - ‘ Felling হিজি বিজি হিজি বিজি and permanently relaxed ! ‘

নিপা এনকেফালাইটিসে মৃত্যুর হার ৭০% এরও বেশি ।
©️

আসসালামু আলাইকুম দূর্ঘটনাবশত হাত বা পায়ের আঙুল সম্পূর্ণ বিছিন্ন হয়ে গেলে করনীয় ১. বিচ্ছিন্ন অংশ একটি পলিথিনে Normal Sali...
09/10/2024

আসসালামু আলাইকুম
দূর্ঘটনাবশত হাত বা পায়ের আঙুল সম্পূর্ণ বিছিন্ন হয়ে গেলে করনীয়

১. বিচ্ছিন্ন অংশ একটি পলিথিনে Normal Saline(0.9%NaCl) নিয়ে ডুবাতে হবে এবং এর মুখ বেধে রাখতে হবে।

২. দ্বিতীয় একটি পলিথিনে বরফ নিতে হবে। এরপর বেধে রাখা প্রথম পলিথিন দ্বিতীয় পলিথিনে রেখে দ্বিতীয় পলিথিনের মুখও বেধে রাখতে হবে। সর্বশেষ একটি হটপটে করে এটি নিয়ে হাসপাতালে দ্রুত সময়ের মধ্যে আসলে বিচ্ছিন্ন অংশ জোড়া লাগানো যায়।

-ডা.জাহিদ হাসান জীম
ইন্টার্ন চিকিৎসক
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।

আসসালামু আলাইকুম। একজন অসহায় রোগীর জন্য ১১তম বারের মতো রক্তদান করলাম। আলহামদুলিল্লাহ। রক্তদানের উপকারিতা:👉১.রক্তদানের প্...
07/10/2024

আসসালামু আলাইকুম।
একজন অসহায় রোগীর জন্য ১১তম বারের মতো রক্তদান করলাম। আলহামদুলিল্লাহ।

রক্তদানের উপকারিতা:
👉১.রক্তদানের প্রথম এবং প্রধান কারণ: একজনের দানকৃত রক্ত আরেকজন মানুষের জীবন বাঁচাবে।

👉২.রক্তদান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। রক্তদান করার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের মধ্যে অবস্থিত ‘বোন ম্যারো’ নতুন কণিকা তৈরির জন্য উদ্দীপ্ত হয় এবং রক্তদানের ২ সপ্তাহের মধ্যে নতুন রক্তকণিকার জন্ম হয়ে ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়। বছরে ৩ বার রক্তদান আপনার শরীরে লোহিত কণিকাগুলোর প্রাণবন্ততা বাড়িয়ে তোলার সাথে সাথে নতুন কণিকা তৈরির হার বাড়িয়ে দেয়। উল্লেখ্য রক্তদান করার মাত্র ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই দেহে রক্তের পরিমাণ স্বাভাবিক হয়ে যায়।

👉৩.নিয়মিত রক্তদান করলে হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।

👉৪.আরেক গবেষণায় দেখা যায়, যারা বছরে দুই বার রক্ত দেয়, অন্যদের তুলনায় তাদের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে। বিশেষ করে ফুসফুস, লিভার, কোলন, পাকস্থলী ও গলার ক্যান্সারের ঝুঁকি নিয়মিত রক্তদাতাদের ক্ষেত্রে অনেক কম পরিলক্ষিত হয়েছে। চার বছর ধরে ১২০০ লোকের ওপর এ গবেষণা চালানো হয়েছিলো।

👉৫.নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানের মাধ্যমে নিজের শরীরে বড় কোনো রোগ আছে কিনা তা বিনা খরচে জানা যায়। যেমন : হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, সিফিলিস, এইচআইভি (এইডস) ইত্যাদি।

👉৬.রক্তদান উচ্চরক্তচাপ কমায়।

-ডা.জাহিদ হাসান জীম
এম.বি.বি.এস
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ, রাজশাহী।

23/09/2024

আসসালামু আলাইকুম,
দূর্ঘটনাবশত অনেক সময় হাত পা ভেঙে যায় (fracture) আবার মচকানোর ঘটনাও ঘটে থাকে৷ এমন পরিস্থিতিতে কোয়াক, গ্রাম্য ডাক্তার কিংবা কবিরাজের কাছে না গিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে নিকটস্থ হাসপাতালে যোগাযোগ করুন। অন্যথায় অঙ্গহানি হতে পারে। এমনকি হাতের বা পায়ের বড় রক্তনালি (artery) কেটে গেলে ৬ ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে যোগাযোগ করলে সেটিও রিপেয়ার করা সম্ভব। অন্যথায় হাত পা পঁচে ( Necrosis) যেতে পারে৷

N.B : ভিডিওতে দূর্ঘটনাবশত বৃদ্বাঙ্গুলির (Thumb) একটি হাড় ভারী অস্ত্র দিয়ে কেটে যাওয়ায় রোগীকে আংশিক অবশ করে ছোট লোহার তার (K-wire) দিয়ে ফিক্সড করে দেয়া হয়েছে৷ রোগী দ্রুত সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।

-ডা.জাহিদ হাসান জীম
এম.বি.বি.এস
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,রাজশাহী।

বহুমূত্ররোগ বা ডায়াবেটিস (যা ডায়াবেটিস মেলাইটাস নামেও পরিচিত) হলো একটি গুরুতর, দীর্ঘমেয়াদি অবস্থা যেটি ঘটে যখন রক্তের...
11/08/2024

বহুমূত্ররোগ বা ডায়াবেটিস (যা ডায়াবেটিস মেলাইটাস নামেও পরিচিত) হলো একটি গুরুতর, দীর্ঘমেয়াদি অবস্থা যেটি ঘটে যখন রক্তের গ্লুকোজ মাত্রা দীর্ঘসময় ধরে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকে, কারণ হয় শরীর যথেষ্ট পরিমাণে বা কোনো ইনসুলিন উৎপাদন করে না অথবা উৎপাদিত ইনসুলিন কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে পারে না।

উপসর্গগুলো হলো ঘনঘন প্রস্রাব (পলিইউরিয়া), অত্যধিক তৃষ্ণা (পলিডিপসিয়া) এবং অত্যধিক ক্ষুধা (পলিফেজিয়া)। চিকিৎসা না করালে অনেক জটিলতার সৃষ্টি হয়।তাৎক্ষণিক জটিলতার মধ্যে রয়েছে ডায়াবেটিক কিটোঅ্যাসিডোসিস, হাইপার‌অসমোলার হাইপারগ্লাইসিমিক স্টেট অথবা মৃত্যু।গুরুতর দীর্ঘমেয়াদি জটিলতার মধ্যে রয়েছে হৃদ্‌যন্ত্র ও রক্তবাহের রোগ, স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক, ডায়াবেটিক নেফ্রোপ্যাথি, ডায়বেটিসজনিত পায়ের ক্ষত, ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি, ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি ও চিন্তাশক্তির লোপ।

ডায়বেটিসজনিত পায়ের ক্ষত (ডায়াবেটিক ফুট) একটি মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ক্ষত থেকে অনেক সময় পায়ের কিছু অংশ কেটে ফেলতে হয়(অ্যাম্পুটেশন)।

করনীয় :
১.নিয়মিত ওষুধ/ইনসুলিন গ্রহনের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা।
২.পায়ে কোনো ক্ষত হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া।
৩.চিকিৎসকের পরামর্শে একটি নির্দিষ্ট ডায়েট ফলো করা।
৪.নিয়মিত কায়িক পরিশ্রম করা।

-ডা.জাহিদ হাসান জীম
এম.বি.বি.এস
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ,রাজশাহী।

N.B : কমেন্টে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসের কারনে পায়ের ক্ষতের সার্জারীর কিছু অংশ তুলে ধরা হলো।

Address

Rangpur
5620

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Zahid Hasan Zeem posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share