হে প্রশান্ত আত্মা

হে প্রশান্ত আত্মা "হে মু’মিনগণ! ধৈর্য ও সলাতের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর, নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।"

দেশি🤣
22/06/2025

দেশি🤣

প্রভু হে! তুমি ক্ষমাশীল, ক্ষমা করতে ভালবাসো, আমাদের ক্ষমা করো।😭
19/06/2025

প্রভু হে! তুমি ক্ষমাশীল, ক্ষমা করতে ভালবাসো, আমাদের ক্ষমা করো।😭

আপনি যদি ভাবেন পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যস্ত জীব মানুষ—তাহলে আপনি এখনও উঁকুনকে বোধহয় গোনায় ধরেননি। হ্যাঁ, উঁকুন! সেই ক্ষুদ্র, মা...
17/06/2025

আপনি যদি ভাবেন পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যস্ত জীব মানুষ—তাহলে আপনি এখনও উঁকুনকে বোধহয় গোনায় ধরেননি। হ্যাঁ, উঁকুন! সেই ক্ষুদ্র, মাথার চুলে লুকিয়ে থাকা এক প্রাণী, যার জীবন ছোট হলেও নাটকীয়তায় ভরপুর। আজ আমরা জানব তার জীবনচক্র, জন্ম থেকে পরিণত বয়স পর্যন্ত।

শুরুটা করছি উঁকুনের ডিম দিয়ে। তবে তার আগে লাগবে উঁকুন মা, যাকে আমরা মায়ের চেয়ে বেশি ‘চুলকানি রাণী’ বলতে পারি, চুলের গোড়ায় একটার পর একটা ডিম বসিয়ে দেন। বিজ্ঞানীরা একে বলেন “নিট” (nit)। আপনি বলতেই পারেন, "কি জ্বালা রে বাবা!" কিন্তু মা উঁকুনের জন্য এ এক গর্বের বিষয়। তিনি ভাবেন, “এই ডিমগুলো বড় হয়েই আমার রাজত্ব সামলে নেবে এরা।”

এই ডিম ফুটে বাচ্চা উঁকুন হতে সময় লাগে প্রায় ৭ থেকে ১০ দিন। তবে এটি আবহাওয়া, মাথার তাপমাত্রা, এবং চুলের জ্যামিতির উপর নির্ভর করে। গরম মাথা (মানে গরম আবহাওয়া) হলে দ্রুত ফোটে। ঠান্ডা মাথায় (মানে ঠান্ডা পরিবেশে) একটু সময় লাগে। অনেক নারীরা ভেজা মাথায় তোয়ালে মুড়িয়ে রাখেন তাদের মাথাতো উঁকুনের জন্য এক স্বর্গরাজ্য। একেতো ভ্যাপসা আবহাওয়া তার মধ্যে আবার স্নানের পানিতে মাথার ত্বকও নরম হয়ে থাকে। তাই কুটকুট করে র*ক্ত খেতে কি যে মজা লাগে!

ডিম ফুটে বের হবার সময় উঁকুন শিশুটি ভাবে, “ইয়াহু আমি আসছি পৃথিবী!” কিন্তু পৃথিবীটা আসলে একটা মাথা মাত্র। শিশুটি জানে না, সে এখন থেকে একটা চুলের জংগলে বাস করবে, যেটা মাঝে মাঝে শ্যাম্পু বৃষ্টিতে প্লাবিত হয়।

ডিম ফোটার পর উঁকুন হয়ে যায় "নিম্ফ"। অর্থাৎ প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগের কিশোর রূপ। আপনি যেমন ক্লাস ফাইভে উঠে ভাবেন, “আমি বড় হয়ে গেছি”—উঁকুন নিম্ফও তাই ভাবে। কিন্তু না, ওকে এখনো বড় হতে আরও তিন ধাপ পার করতে হবে।

নিম্ফ দশা সাধারণত ৭-১০ দিন ধরে চলে। এই সময়টায় ও প্রতিদিন খায় মানুষে মাথার স্ক্যাল্প থেকে টুকটুক করে রস চুষে খায়। শুনতে ভৌতিক মনে হলেও উঁকুনের কাছে এটা লোভনীয় খাবার। আপনি যে মাথা চুলকানিতে অস্থির হচ্ছেন, উঁকুন তখন নিজের “চায়নিজ বুফে” নিয়ে ব্যস্ত!

নিম্ফ তিনবার চামড়া পাল্টায়, যেন মোবাইল গেমের লেভেল আপ করছে। প্রতিবার একটা আপগ্রেড! আর শেষে এসে—ডিং ডিং ডিং! সে পরিণত উঁকুন।

একবার পূর্ণবয়স্ক হলে উঁকুনের জীবন অনেকটা বলিউড সিনেমার মতো। খুব অল্প সময়, কিন্তু পুরোটাই ড্রামাটিক। উঁকুনের গড় আয়ু ৩০ দিন। কিন্তু এই এক মাসে যা করে—অনেকেই করতে পারে না এক জীবনে।

একটি স্ত্রী উঁকুন দিনে প্রায় ৮-১০টি ডিম পাড়ে। গোটা জীবনে প্রায় ১০০টা ডিম! মানে, চুলের গোড়ায় সে যেন "চুলকানি হোস্টেল" চালু করে দেয়।

উঁকুনের ভালোবাসা জীবনও অসাধারণ। একবার জোড়া বাঁধলেই—“টাইট বন্ধন”, মাফ নেই! ওরা একসাথে ঘুরে বেড়ায়, খায়, বাচ্চা তৈরি করে, চুলকানি বাড়ায়—অর্থাৎ “সুখী পরিবার, উঁকুনের জীবনধারা।” মাঝে মাঝে এজন্যই নখের মাঝে জোড়া উঁকুন ধরা পড়ে।

উঁকুনের এই ছোট্ট জীবন অনেক উত্তেজনাপূর্ণ, ঠিকই। কিন্তু এই উত্তেজনায় হঠাৎই নেমে আসে দুঃসময়—যখন মাথায় পড়ে মেডিকেটেড শ্যাম্পু। তখন উঁকুন ভাবে, “ও মা! সুনামি!”
বৃষ্টির মতো পড়ে শ্যাম্পু, চুলের জঙ্গলে আসে কম্বিং বিপ্লব। একে একে মা*রা যায় ডিম, নিম্ফ আর পূর্ণ উঁকুন। কারও পেট ভরা ছিল র*ক্তে, কেউ আবার সদ্য প্রেমে পড়েছিল—সবই শেষ।

তবে কিছু উঁকুন “চুলের গুহায়” লুকিয়ে পড়ে, তারা চিরকাল “বেঁচে থাকার রাজনীতি” করে। এই গেরিলা উঁকুনদের জন্যই মাথায় আবার ফিরে আসে চুলকানি, এবং চুলকানির সঙ্গে ফিরে আসে আরও এক ব্যাচ “ডিমবাহিনী”। 🫡😁😁

(সংগৃহীত)

‎শাহর ইবনু হাওশাব (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃতিনি বলেন, উম্মু সালামাহ্ (রাঃ)-কে আমি বললাম, হে উম্মুল মু’মিনীন! রাসূলুল্লাহ (সাল্ল...
17/06/2025



শাহর ইবনু হাওশাব (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, উম্মু সালামাহ্ (রাঃ)-কে আমি বললাম, হে উম্মুল মু’মিনীন! রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আপনার কাছে অবস্থানকালে অধিকাংশ সময় কোন দু’আটি পাঠ করতেন? তিনি বললেন, তিনি অধিকাংশ সময় এ দু’আ পাঠ করতেন: ‘‘হে মনের পরিবর্তনকারী! আমার অন্তরকে তোমার দ্বীনের উপর স্থির রাখ’’। উম্মু সালামাহ্ (রাঃ) বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহ্‌র রাসূল! আপনি অধিকাংশ সময় ‘’হে মনের পরিবর্তনকারী! আমার মনকে তোমার দ্বীনের উপর স্থির রাখ’’ দু’আটি কেন পাঠ করেন? তিনি বললেনঃহে উম্মু সালামাহ্! এরূপ কোন মানুষ নেই যার মন আল্লাহ তা’আলার দুই আঙ্গুলের মধ্যবর্তীতে অবস্থিত নয়। যাকে ইচ্ছা তিনি (দ্বীনের উপর) স্থির রাখেন এবং যাকে ইচ্ছা (দ্বীন হতে) বিপথগামী করে দেন। তারপর অধ:স্তন বর্ণনাকারী মু’আয (রহঃ) কুরআনের এ আয়াত তিলাওয়াত করেন (অনুবাদ): হে আমাদের রব! আমাদেরকে সঠিক পথে পরিচালিত করার পর তুমি আমাদের অন্তরসমূহকে বাঁকা করে দিও না।

জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৩৫২২

বগুড়ার দই😋😋
16/06/2025

বগুড়ার দই😋😋

Address

Rangpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হে প্রশান্ত আত্মা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share