LITON k.01

LITON k.01 I love Lord Krishna

14/04/2024

শুভ নববর্ষ
১৪৩১
হরে কৃষ্ণ 🙏🙏🌺🌺

05/04/2024

সবাই একাদশী ব্রত পালন করতেছেন তো
হরে কৃষ্ণ 🙏🙏

24/03/2024

হরে কৃষ্ণ 🙏🙏

16/03/2024

বেদে শ্রীকৃষ্ণের নাম কোথায় আছে ?
πππππππππππππππππππππππ

ঋক্ বেদে (কৃষ্ণ উপনিষদ) বলা হয়েছেঃ--

'ওঁ কৃষ্ণ বৈ সচ্চিদানন্দঘনঃ কৃষ্ণ আদিপুরুষঃ কৃষ্ণঃ পুরুষোত্তমঃ কৃষ্ণো হা উ কর্মাদিমূলং স হ সর্বৈকার্যঃ কৃষ্ণঃ কাশংকৃদাদীশমুখপ্রভুপূজ্যঃ কৃষ্ণোহনাদিস্তমিন্ন জাণ্ডন্তর্বাহ্যে যন্মঙ্গলং তল্লভ্যতে কৃতী।'

অর্থাৎ " শ্রীকৃষ্ণই সৎ,চিদ্ ও আনন্দঘন শ্রীবিগ্রহ, শ্রীকৃষ্ণই আদি পুরুষ, শ্রীকৃষ্ণই পুরুষোত্তম, শ্রীকৃষ্ণ সমস্ত কর্মের মূল,সর্ব কার্যের উৎস। শ্রীকৃষ্ণ সকলের একমাত্র প্রভু,শ্রীকৃষ্ণ ব্রহ্মা বিষ্ণু শিব ইত্যাদি ঈশ্বর প্রমুখ দেবগনের প্রভু ও পূজ্য। শ্রীকৃষ্ণ অনাদিরও আদি। ব্রহ্মান্ডের অন্তরে ও বাইরে যত মঙ্গল, কৃষ্ণসেবক কৃতী ব্যক্তি সেই সমস্ত মঙ্গল শ্রীকৃষ্ণেই লাভ করে থাকেন।"

মহর্ষি ব্যাসদেব শ্রীমদ্ভগবদগীতার পুরুষোত্তম যোগ অধ্যায়ে (১৫/১৫) শ্রীকৃষ্ণের উক্তি বিবৃত করেছেন-

' বেদৈশ্চ সর্বৈঃ অহমেব বেদ্যে।
বেদান্তকৃদ্ বেদবিদেব চাহম্।। '

অর্থাৎ " আমিই সমস্ত বেদের জ্ঞাতব্য বিষয়, আমিই সমস্ত বেদান্ত কর্তা ও বেদবেত্তা। "

মোক্ষধর্মে শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন-

' প্রজাপতিং চ রুদ্রং চাপ্যহমেব সৃজামি বৈ।
তৌ হি মাং ন বিজানীতো মম মায়াবিমোহিতৌ।। '

অর্থাৎ " প্রজপতিগণ, রুদ্র ও অন্য সকলকে আমি সৃষ্টি করেছি, যদিও তারা তা জানেন না। কারণ, তাঁরা আমার মায়াশক্তির দ্বারা বিমোহিত। "

সংকলিত " বেদের সারকথা "
গ্রন্থ থেকে উদৃত, ১১০-১১১

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে 🙏







15/03/2024

হরে কৃষ্ণ

প্রশ্ন: গিতা কি?

উত্তর : গিতা হচ্ছে সমস্ত শাস্ত্রের সারতিসার।

প্রশ্ন: মহাভারতের কোন পর্ব থেকে ১৮ অধ্যায় নেয়া হয়েছে ?

উত্তর : ভীম্মপর্বের ২৫ থেকে ৪২
এই ১৮ টি অধ্যায় থেকে নেয়া হয়েছে।

প্রশ্ন : গিতায় কয়টি শ্লোক আছে ?
উত্তর : ৭০০ শ্লোক রয়েছে।

প্রশ্ন: ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কয়টি শ্লোক রয়েছে ?

উত্তর : ৫৭৪ টি শ্লোক

প্রশ্ন: অর্জুন কয়টি শ্লোক রয়েছে ?

উত্তর : ৮৫ টি শ্লোক

প্রশ্ন: ধৃতরাষ্ট্র কয়টি শ্লোক রয়েছে?

উত্তর : ১ টি শ্লোক রয়েছে

সঞ্জয় কয়টি শ্লোক রয়েছে?
উত্তর : ৪০ টি শ্লোক

প্রশ্ন: গিতার ১৮ অধ্যায়ের মধ্যে
প্রথম ৬ টি অধ্যায়কে কি বলে?

উত্তর : কর্মষটক,
মাঝখানের ৬ টি অধ্যায়কে বলে
ভক্তিষটক, আর শেষের ৬ টি অধ্যায়কে বলা হয়
জ্ঞানষটক,

প্রশ্ন : গিতা পড়লে কয়টি জিনিস সম্পর্কে জানা জায় ও কি কি?

উত্তর : ৫ টি
যেমন, ঈশ্বর, জীব,প্রকৃতি, কাল ও কর্ম।

প্রশ্ন : ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে কয় মিনিটে গিতার জ্ঞান দেন?

উত্তর : ৪০ মিনিট।

প্রশ্ন: গিতায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কয়টি নাম উল্লেক করা হয়েছে?
উত্তর : ৪৩ টি নাম উল্লেখ করা হয়েছে

প্রশ্ন : অর্জুনের কয়টি নাম উল্লেখ করা হয়েছে?
উত্তর : ২২ টি

প্রশ্ন: গিতায় সাধুর কয়টি গুনের কথা বলা হয়েছে

উত্তর : ২৬ টি গুনের কথা বলা হয়েছে।

প্রশ্ন : গিতায় নরকের কয়টি দ্বারের কথা বলা হয়েছে ও কি কি?
উত্তর : ৩ টি দ্বারের কথা বলা হয়েছে, ( কাম, ক্রোধ,ও লোভ)

জড় দেহের ৬ টি পরিবর্তনের উল্লেখ রয়েছে।

ভগবানের প্রিয় ভক্তদের ৩৬ টি গুনের কথা বলা হয়েছে।

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে 🙏







12/03/2024

""মহামন্ত্র জপ করুন সুখী হোন ।🙏

""হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে,,,,, 🙏🙏


#হরে_কৃষ্ণ_



09/03/2024

The most important thing is. If the name of Hari is chanted with devotion and devotion in this Kali Yuga, then Bhagavadham will be attained. Hare Krishna🙏🕉️

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো। এই কলিযুগে হরি নাম ভক্তি ও নিষ্ঠা ভাবে যদি নাম সংকীর্তন করা যায় তাহলে ভগবদ্ধাম প্রাপ্ত হবেন। হরে কৃষ্ণ 🙏🕉️




09/03/2024

কলিকালে নামরূপে কৃষ্ণ অবতার।
নাম হৈতে হয় সর্বজগৎ নিস্তার ।।”

এই কলিযুগে ভগবানের দিব্যনাম “ হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্র ” হচ্ছে শ্রীকৃষ্ণের অবতার। কেবলমাত্র এই দিব্যনাম গ্রহন করার ফলে, যে কোন মানুষ সরাসরিভাবে ভগবানের সঙ্গ লাভ করতে পারেন। যিনি তা করেন তিনি অবশ্যই জড় জগত থেকে উদ্ধার লাভ করেন। এই নামের প্রভাবেই কেবল সমস্ত জগৎ নিস্তার পেতে পারে।
অন্যান্য যুগে অনেক বছর সাধনার ফলে যা লাভ হতো না, কলিযুগে শুধুমাত্র নিরন্তন হরিনামের মাধ্যমে তা অতি সহজেই লাভ হয়।
কিন্তু ভক্তগন সেই হরি নাম করতে হবে অত্যন্ত নিষ্ঠা ও ভক্তি সহকারে।

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে 🙏🕉️



08/03/2024

🌿কৃষ্ণ নাম শুনে, যদি তোমার লাগে না মধুর,,,!

তবে জেনে রেখো ও সেই অঙ্গে পাপ রয়েছে প্রচুর,।
🙏হরে কৃষ্ণ 🙏

08/03/2024

ভগবান শ্রী কৃষ্ণ কেনো নারীদের দেবীর আসনে বসিয়েছেন ?
শাস্ত্রে কি বলে.........🙏🙏🕉️

🪔[ঋগ্বেদ-১০.১৫৯.২]🪔

আমি জ্ঞানবর্তী, গৃহে মুখ্য স্থানীয়া ধৈর্য শালিনী,
বক্তৃতাকারিণী ও শত্রুনাশিনী ।।🚩

👉দেবী! সে নারী ব্যতীত আর কে❓

♦️তাই তার প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা আত্মিক ও সাংসারিক দুইই সমৃদ্ধ করে। সনাতন শাস্ত্রে তাই নারীর গুণ সর্বদাই স্বীকার করা হয়েছে। ♦️

___ মহর্ষি মনু উল্লেখ করেছেন,

🌸যত্র নার্য্যস্তু পূজ্যন্তে রমন্তে তত্র দেবতাঃ।
যত্রৈতাস্তু ন পূজ্যন্তে সর্বাস্তত্রাফলাঃ ক্রিয়াঃ।।🌸

🌼 (মনুসংহিতা ৩/৫৬)🌼

🌷অর্থাৎ যে সমাজে নারীদের যথাযথ শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শন করা হয় সেই সমাজ উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি লাভ করে। আর যারা নারীদের যোগ্য সম্মান করে না, তারা যতই মহৎ কর্ম করুক না কেন, তার সবই নিষ্ফল হয়ে যায়।”🌷

🕉️ও৩ম্ শান্তি 🕉️

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে 🙏🙏




07/03/2024

সকলের জীবনের সমস্ত সমস্যার এক মাত্র সমাধান হচ্ছে কৃষ্ণের প্রতি অনন্য ভক্তি।

হরে কৃষ্ণ 🙏

👏🕉️কলিযুগে হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র জপের ব্যাপারে বিভিন্ন শাস্ত্রীয় প্রমাণঃ।🕉️🕉️চার যুগের নামঃযেমনঃ১/ সত্যঃ২/ ত্রেতাঃ৩/ দ্বাপর...
06/03/2024

👏🕉️কলিযুগে হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র জপের ব্যাপারে বিভিন্ন শাস্ত্রীয় প্রমাণঃ।🕉️🕉️

চার যুগের নামঃ

যেমনঃ
১/ সত্যঃ
২/ ত্রেতাঃ
৩/ দ্বাপরঃ
৪/ কলিঃ

এ চার যুগের প্রত্যেকটিতে আত্মোপলব্ধি ও ভগবতুপলব্ধির জন্য নিদিষ্ট প্রস্থা রয়েছে, যাকে বলা হয় যুগধর্ম। বর্তমান কলিযুগের যুগধর্ম হলো ভগবানের দিব্যনাম (হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র) জপ কীর্তন।

শ্রীমদ্ভগবদ (১২/৩/৫২) বলা রয়েছেঃ

কৃতে যদ্ধ্যায়তো বিষ্ণুং ত্রেতায়াং যজমো মখৈঃ।
দ্বাপরে পরিচর্যায়াং কলৌ তদ্ধরিকীর্তনাৎ।।

অর্থাৎঃ সত্য যুগে শ্রীবিষ্ণুর ধ্যান কর, ত্রেতাতে যজ্ঞের মাধ্যমে যজন করে এবং দ্বাপর যুগে অর্চনাদি করে যে ফল লাভ হয়, কলিকালে কেবল হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র কীর্তন করেই সে সকল ফল লাভ হয়।

বিষ্ণুপুরানেও (৬/২/১৭) এর সত্যতা প্রতিপন্ন করে বলা হয়েছেঃ

অ্যায়ন কৃতে যজন যজ্ঞৈস্ত্রেতায়াম দ্বাপরে অর্চয়ন
যদাপ্নোতি তদাপ্নোতি কলৌ সংকীর্ত্য কেশবম।।

অর্থাৎঃ এ কলিযুগে ধ্যান, যজ্ঞ বা মন্দিরে অর্চনা কোন প্রয়োজন নেই। কেবল শ্রীকৃষ্ণের দিব্যনামঃ
হরেকৃষ্ণ হরেকৃষ্ণ, কৃৃষ্ণকৃষ্ণ হরেহরে।
হরেরাম হরেরাম, রামরাম হরেহরে।।
কীর্তন করার মাধ্যমেই পূর্ণ আত্মোপলব্ধি সম্ভব।

পিতা যেমন তাঁর সবচেয়ে অযোগ্য, অক্ষম পুত্রের জন্য সবচেয়ে মুল্যবান সম্পদটি রেখে যান, তেমনি মহাপ্রভুও কলিহত অযোগ্য জীবের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী ও মুল্যবান হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র (হরিনাম) রেখে গেছেন। শুধু তাই নয়, অন্যান্য যুগে পাপকর্মের কথা চিন্তা করেই মানুষের পাপ হত, কিন্তু এ যুগে পাপকর্মে লিপ্ত হলেই কেবল পাপ হবে। আবার পূণ্যকর্মের কথা শুধু চিন্তা করলেও পুণ্য অর্জিত হবে।

কলিসন্তরন উপনিষদে (২/৭) বলা হয়েছেঃ

ইতি ষোড়শকম নাম্নাং কলিকল্মষনাশনম,
নাতঃ পরতরোপায় সর্ববেদেষু দৃশ্যতে।।

অর্থাৎঃ ষোলনাম বিশিষ্ট হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্রঃ
হরেকৃষ্ণ হরেকৃষ্ণ, কৃৃষ্ণকৃষ্ণ হরেহরে।
হরেরাম হরেরাম, রামরাম হরেহরে।।
কলিযুগের সমস্ত পাপ ও অশুভ বিদূরিত করে দিব। ভগবৎ, নাম কীর্তন ব্যতিত কলিযুগের মানুষের কলুষ মুক্ত হওয়ার আর কোন উপায় নেই, সর্ব বেদে এ সিদ্ধান্তই ঘোষিত হয়েছে।

শুকদেব গোস্বামী মহারাজ পরিক্ষিৎকে বলেছেন যে ভগবানের দিব্য নাম কীর্তনই এ যুগের একমাত্রঃ সদবৈশিষ্ট্যঃ

কলের্দোষনিধে রাজন্নস্তি হ্যোকো মহান গুণঃ।
কীর্তনাদেব কৃষ্ণস্য মুক্তসঙ্গঃ পরং ব্রজেৎ।।
(১২/৩/৫১)

অর্থাৎঃ হে রাজন দোষের নিধি এই কলিযুগের মহৎ গুণ একটিই।


Address

Kishorganj Nilphamari
Rangpur
5220

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when LITON k.01 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share