AnsWorld By Minar

AnsWorld By Minar জিবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য গুলো পূরনের যুদ্ধে নিয়োজিত আছি About me

Creator Name: [AnsWorld By Minar]

About:
✨ Binge-worthy shorts, one scroll at a time!

I’m a content creator on a mission to spark smiles, inspire creativity, and share moments that matter—all in 60 seconds or less. Whether it's life hacks, travel snippets, trending challenges, or feel-good vibes, you’ll find content that’s quick, sharp, and made to captivate. Hit Follow for fresh drops that fit perfectly into your busy day! 🎬

Contact:
For collabs, partnerships, or inquiries, DM me or email: [[email protected]]

Let’s turn your screen time into an experience! 🚀

06/12/2024
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা কী ?কেন সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হওয়া উচিত ? বিশ্বব্যাপী গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে প্রতিনিধি ন...
20/10/2024

সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা কী ?
কেন সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হওয়া উচিত ?

বিশ্বব্যাপী গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে প্রতিনিধি নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রধানত দুটি ব্যবস্থা বিদ্যমান। প্রথমত, একটি নির্বাচনী এলাকায় প্রার্থীদের মধ্যে যিনি সর্বোচ্চ ভোট পাবেন তিনি নির্বাচিত হবেন। এ পদ্ধতিকে বলা হয় ‘ফার্স্ট পাস্ট দ্য পোস্ট’। এ পদ্ধতি বাংলাদেশে চালু রয়েছে। অন্যটি সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা বা প্রপোরশনাল রিপ্রেজেনটেশন (পিআর) পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে একটি দল যে পরিমাণ ভোট পাবে, সেই অনুপাতে সংসদে দলটির প্রতিনিধিত্ব নির্ধারণ হবে। অনেক দেশে এ দুটি পদ্ধতির সমন্বিত ব্যবস্থাও চালু রয়েছে।

সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক নির্বাচন ব্যবস্থা পৃথিবীর শতাধিক দেশের চালু আছে। উন্নত দেশগুলোর সংস্থা অর্গানাইজেশন অব ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কো-অপারেশনভুক্ত (ওইসিডি) ৩৬টি দেশের মধ্যে ২৫টি, অর্থাৎ প্রায় ৭০ শতাংশ দেশই আনুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা অনুসরণ করে। এশিয়ায় শ্রীলঙ্কা ও নেপালে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা চালু আছে। অবশ্য সব দেশ একই পদ্ধতি অনুসরণ করে না। সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা তিন ধরনের। এর মধ্যে একটি হচ্ছে দলভিত্তিক, আরেকটি হচ্ছে ব্যক্তিভিত্তিক। আর অন্যটি হচ্ছে মিশ্র পদ্ধতি। দলভিত্তিক ব্যবস্থায় কোনো দলীয় প্রার্থী নির্বাচন করেন না। নির্বাচন করে দল। সেখানে ভোটাররা দলীয় প্রতীকে ভোট দিয়ে থাকেন। ভোটের হার অনুযায়ী দলগুলো সংসদে তাদের প্রতিনিধি নির্ধারণ করে। আবার ব্যক্তিভিত্তিক নির্বাচনে দলগুলো আগেই তাদের মনোনীত প্রতিনিধিদের নাম প্রকাশ করে। তারপর আঞ্চলিক ও জাতীয়ভিত্তিক ভোটের হার অনুযায়ী দলগুলো তাদের প্রতিনিধি নিশ্চিত করে। নেদারল্যান্ডসে দলভিত্তিক ও স্পেনে ব্যক্তিভিত্তিক নির্বাচন ব্যবস্থা রয়েছে। এ দুই পদ্ধতি বিশ্বের বেশিরভাগ দেশেই রয়েছে। তবে পদ্ধতিগত ভিন্নতা আছে। আবার অনেক দেশে ফার্স্ট পাস্ট দ্য পোস্ট এবং সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব দুই ব্যবস্থার সংমিশ্রণও আছে। যেমন এশিয়ার নেপাল। দেশটিতে নিম্নকক্ষের মোট আসন ২৭৫টি। এর মধ্যে ১৬৫ আসনে বাংলাদেশের মতো যে প্রার্থী বেশি ভোট পাবেন, তিনিই বিজয়ী হন। আর ১১০ আসনে আনুপাতিক পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। উচ্চকক্ষের মোট ৫৯টি আসনের পাঁচটি সংরক্ষণ করে বাকি ৫৪টিতেও আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন করা হয়।

বাংলাদেশে সংসদীয় আসনভিত্তিক নির্বাচন ব্যবস্থা চালু আছে। এ পদ্ধতিতে যে প্রার্থী বেশি ভোট পাবেন, তিনি নির্বাচিত হবেন। আবার তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকলে তিনি বিনাভোটে বিজয়ী হবেন। সংসদে মোট ৩৫০ আসনের মধ্যে ৩০০টিতে সরাসরি ভোটে জাতীয় সংসদে প্রতিনিধি নির্বাচিত হন। বাকি ৫০টি সংরক্ষিত নারী আসন, যারা দলগুলোর আসন অনুপাতে নির্বাচিত হন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা যে দলই পেয়েছে তারা নিজেদের স্বার্থে সংবিধান পরিবর্তন করেছে। সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে কোনো দলেরই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া সম্ভব হবে না বললেই চলে। ফলে জোট সরকার গঠন করতে হবে। এতে করে এককভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পথও বন্ধ হয়ে যাবে। তারা মনে করেন, প্রধানমন্ত্রীকে স্বৈরাচারী হওয়ার পথ বন্ধ করার একমাত্র উপায় হলো সংসদে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা।
তবে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর সারা দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের জনআকাক্সক্ষা তৈরি হয়। দেশের শাসনতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক সংস্কার প্রস্তাবগুলোর মধ্যে গুরুত্ব পাচ্ছে জাতীয় সংসদে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা।

স্পষ্ট ধারণা পেতে ইউটিউব থেকে একটি ভিডিও দেখতে পারেন ।
ভিডিও লিঙ্ক ঃhttps://www.youtube.com/watch?v=QGlGSuovE-A&t=1s

অসাধারণ উদ্যোগ।
31/08/2024

অসাধারণ উদ্যোগ।

মাদ্রাসায় রবীন্দ্রনাথের লেখা জাতীয় সংগীত বন্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধনমাদ্রাসায় রবীন্দ্রনাথের লেখা জাতীয় সংগীত ব...
31/08/2024

মাদ্রাসায় রবীন্দ্রনাথের লেখা জাতীয় সংগীত বন্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

মাদ্রাসায় রবীন্দ্রনাথের লেখা জাতীয় সংগীত বন্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

আলিয়া মাদ্রাসাগুলোতে জাতীয় সংগীত গাওয়া বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থীরা। সংগীতটিতে শিরক হয় এমন শব্দ রয়েছে বলে জানায় শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) রাজধানীর বকশীবাজারে অবস্থিত ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে “আলিয়া মাদ্রাসা ছাত্র ঐক্য পরিষদ” নামে আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের একটি সংগঠন এ মানববন্ধন করেন।

মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা জানায়, আলিয়া মাদ্রাসা একটি দ্বীনি প্রতিষ্ঠান। এখানে কুরআন-হাদীস পাঠ হয়। পবিত্র কুরআন হাদীস অনুসারে শিরক একটি অমার্জনীয় গুনাহ। অথচ অনেক আলিয়া মাদ্রাসা শুরু হয় এই শিরকী বাক্য সমৃদ্ধ জাতীয় সংগীত দিয়ে। তাই এ গান কিছু কিছুতেই মাদ্রাসায় পাঠ করা যেতে পারে না। অবিলম্বে সমস্ত মাদ্রাসায় এই শিরকযুক্ত গান বন্ধ করতে হবে।

সংগঠনটির আহ্ববায়ক মুহম্মদ জুনায়েদ বলেন, ফ্যাসিস্ট সরকার আলিয়া মাদ্রাসার মত একটি ইসলাম ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উপর জোর করে কথিত ‘জাতীয় সংগীত’ চাপিয়ে দেয়। অনেক মাদ্রাসায় প্রাত্যহিক সমাবেশকালে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের এই গান গাইতে বাধ্য করা হয়। অথচ মাদ্রাসা একটি দ্বীনি প্রতিষ্ঠান। পবিত্র কুরআন-হাদীস শেখানোর স্থান। পবিত্র কুরআন শরীফে সূরা আন নিসার ৪৮ নং আয়াত শরীফে আছে, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক সমস্ত গুনাহ মাফ করেন, কিন্তু শিরকের গুনাহ মাফ করেন না।” রবীন্দ্রনাথের লেখা কথিত জাতীয় সংগীত বিভিন্ন শিরকী কথায় ভরপুর। সেই শিরকী কথা সমৃদ্ধ গান মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা পাঠ করতে পারে না।

মুহম্মদ জুনায়েদ আরো বলেন, কবি রবীন্দ্রনাথের লেখা আমার সোনার বাংলা গানের প্রথম ১০ লাইন জাতীয় সংগীত হিসেবে পাঠ হয়। কিন্তু মূল গানটি ২৫ লাইনের। পুরোটি গান অবলোকন করলে স্পষ্ট হয়, রবীন্দ্রনাথ তার ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে বাংলাকে দেবী হিসেবে কল্পনা করেছে। তাই জাতীয় সংগীতকে এক প্রকার দেবী বন্দনা বলা যায়। যা দ্বীন ইসলামের আকিদ্বা বা বিশ্বাসের সাথে পুরোপুরি সাংঘর্ষিক। একজন মুসলমান, বিশেষ করে মাদ্রাসা শিক্ষার্থী হিসেবে আমরা কিছুতেই তা পাঠ করতে পারি না।

সংগঠনটির যুগ্ম আহ্ববায়ক মুহম্মদ বরকতুল্লাহ বলেন, বর্তমানে রাষ্ট্রের সীমানা বিবেচনা করলে রবীন্দ্রনাথ বাংলাদেশের কবি নয়, সে ভারতীয় কবি। তার জন্ম ও মৃত্যু দুটোই ভারতের সীমানায়। সে ভারতের জাতীয় সংগীতের রচয়িতা। বাংলাদেশের অনেক গুণী লেখক-কবি আছেন। তাদের লেখা রচনা বাদ দিয়ে ভারতীয় কবির কবিতাই কেন বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হতে হবে?

মুহম্মদ বরকতুল্লাহ আরও বলেন, ‘আমার সোনার বাংলা’ গানে যে বাংলা’র কথা বলা হয়েছে, সেই বাংলা আর আমাদের বাংলাদেশ তো এক নয়। ইতিহাস স্বাক্ষী, ১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দে বঙ্গভঙ্গের প্রেক্ষিতে রবীন্দ্রনাথ গানটি রচনা করে। বঙ্গভঙ্গের কারণে কলকাতাকেন্দ্রীক জমিদারদের বর্তমান বাংলাদেশের উপর আধিপত্যবাদ খর্ব হয়। সেই কষ্টে এই গানটি রচনা করে কলকাতার জমিদার রবীন্দ্রনাথ। তাই এ গানের চেতনার সাথে বর্তমান বাংলাদেশ সৃষ্টির চেতনা সম্পূর্ণ সাংঘর্ষিক। সুতরাং এ গানটি কখনই বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হওয়ার যোগ্যতা রাখে না।

বরকতুল্লাহ বলেন, আমরা দিল্লীর পিঞ্জরমুক্ত নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। এখন দিল্লীর কবির জাতীয় সংগীত থেকেও মুক্তি চাই। মুহম্মদ বরকতুল্লাহ বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশেই জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের নজির রয়েছে। যেমন- সুইজার‌ল্যান্ড, রাশিয়া, কানাডা, মিয়ানমার, নেপাল, জার্মানিতে জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হয়েছে। তাহলে বাংলাদেশে জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হতে সমস্যা কোথায় ?

সংগঠনটির সদস্য, মুহম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, বাংলাদেশের সংবিধানের ৪১ এর ২ অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কাউকে ভিন্ন ধর্মের কার্য গ্রহণ করতে বাধ্য করা যাবে না। অথচ মুসলিম শিক্ষার্থীদের উপর জোর করে একটি ভিন্ন ধর্মের গান চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে, যা সম্পূর্ণ সংবিধান বিরোধী। সুতরাং অবিলম্বে মাদ্রাসাগুলোতে রবীন্দ্রনাথের লেখা জাতীয় সংগীত জাতীয় সংগীত পাঠ বন্ধ করতে হবে।

মানববন্ধনে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন আলিয়া মাদ্রাসার শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৭৬ সালের এদিনে তৎকালীন পিজি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে...
27/08/2024

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৭৬ সালের এদিনে তৎকালীন পিজি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহী কবি হিসেবে সমধিক পরিচিত হলেও তিনি ছিলেন একাধারে কবি, সংগীতজ্ঞ, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, চলচ্চিত্রকার, গায়ক ও অভিনেতা। তিনি বৈচিত্র্যময় অসংখ্য রাগ-রাগিনী সৃষ্টি করে বাংলা সঙ্গীত জগতকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছেন।
কাজী নজরুল ইসলাম ১৩০৬ সালের ১১ জ্যৈষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার ডাক নাম ছিল ‘দুখু মিয়া’। পিতার নাম কাজী ফকির আহমেদ ও মাতা জাহেদা খাতুন। প্রেম, দ্রোহ, সাম্যবাদ ও জাগরণের কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা ও গান শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে সংগ্রামে জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছে। মুক্তিযুদ্ধে তার গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস। নজরুলের কবিতা, গান ও সাহিত্য কর্ম বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণ সৃষ্টি করেছিল। তিনি ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার পথিকৃৎ লেখক। তার লেখনি জাতীয় জীবনে অসাম্প্রদায়িক চেতনা বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। তার কবিতা ও গান মানুষকে যুগে যুগে শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়ে চলছে।

নজরুল ছিলেন চির প্রেমের কবি। তিনি যৌবনের দূত। তিনি প্রেম নিয়েছিলেন, প্রেম চেয়েছিলেন। মূলত তিনি বিদ্রোহী, কিন্তু তার প্রেমিক রূপটিও প্রবাদপ্রতিম। তাই মানুষটি অনায়াসেই বলতে পারেন, ‘আমার আপনার চেয়ে আপন যে জন খুঁজি তারে আমি আপনায়।’

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পরই বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম সপরিবারে বাংলাদেশে আসেন। জাতীয় কবিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়। এখানেই তিনি চিরনিদ্রায় শায়িত রয়েছেন।

26/08/2024

জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার সময় শিক্ষা ব্যবস্থা, শিক্ষার মান উন্নয়ন, ও মান সম্মত শিক্ষা ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে আশা ব্যক্ত করেন।

জিবন যুদ্ধের এই উত্থান পতনের সংগ্রামে তোমার আগামির পথ চলা সুন্দর ও সমৃদ্ধির হোক!!Md Mazharul Islam
13/02/2024

জিবন যুদ্ধের এই উত্থান পতনের সংগ্রামে তোমার আগামির পথ চলা সুন্দর ও সমৃদ্ধির হোক!!Md Mazharul Islam

কোন একদিন সুন্দর একটি  সাক্ষাৎ আর নিবিড় একটি ফ্রেমে আটকা  পড়া ছবি
12/02/2024

কোন একদিন সুন্দর একটি সাক্ষাৎ আর নিবিড় একটি ফ্রেমে আটকা পড়া ছবি

Address

Kamdia, Gobindaganj, Gaibandha
Rangpur
5740

Telephone

+8801610114129

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AnsWorld By Minar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to AnsWorld By Minar:

Share

Category