Elevated Ethics

Elevated Ethics This page Is Also Managed By "AHR infotainment"
This about "" loyalty """

the unsolved paradox of love একটি নতুন শুরুর গল্পঅর্ণবের জীবনটা ছিল একটা খোলা বইয়ের মতো—প্রতিটি পাতায় ছিল ভালোবাসার গল...
04/06/2025

the unsolved paradox of love
একটি নতুন শুরুর গল্প

অর্ণবের জীবনটা ছিল একটা খোলা বইয়ের মতো—প্রতিটি পাতায় ছিল ভালোবাসার গল্প, কিন্তু শেষ পাতাগুলো কষ্ট আর হতাশায় ভরা। সে ছিল একজন তরুণ, যার হৃদয়ে ছিল স্বপ্ন আর ভালোবাসার অফুরন্ত ঝর্ণা। তার এইচএসসি পরীক্ষা শেষ হয়েছিল মাত্র কয়েক মাস আগে, কিন্তু তার মনের ভেতরটা যেন একটা ঝড়ের মধ্যে আটকে ছিল।অর্ণবের প্রথম ভালোবাসা ছিল তিথি। তাকে সে "বউ" বলে ডাকত। তিথির হাসি, তার সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলো অর্ণবের কাছে ছিল একটা স্বপ্নের মতো।

কিন্তু তিথি একদিন হঠাৎ চলে গেল। কোনো কারণ ছাড়াই, কোনো বিদায় ছাড়াই। অর্ণব ভেবেছিল, হয়তো এটা তার ভাগ্য। সে নিজেকে সামলে নিয়ে মনের মধ্যে একটা নতুন আশা জাগালো—যে কেউ একজন আসবে, যে তার ভালোবাসার মূল্য বুঝবে।তারপর এল মাহি। অর্ণব তাকে "মহারানী" বলে ডাকত। তার মনে হতো, মাহির মধ্যে সে তার হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন ফিরে পাবে। সে তার সবটুকু দিয়ে ভালোবাসল, তাকে খুশি করার জন্য নিজের সবকিছু উৎসর্গ করল। কিন্তু মাহি একদিন বলল, “অর্ণব, তুমি ভালো মানুষ, কিন্তু তোমাকে দেখে আমার মনে কোনো অনুভূতি জাগে না। তুমি যদি পৃথিবীর শেষ পুরুষ হও, তবুও আমি তোমাকে বেছে নিতাম না

” এই কথাগুলো অর্ণবের হৃদয়ে ছুরির মতো আঘাত করল। সে নিজেকে প্রশ্ন করতে লাগল, “আমার মধ্যে কী নেই? আমি কি কখনো কারো ভালোবাসার যোগ্য হব না?”দিনগুলো কাটতে লাগল। অর্ণবের মনের ভেতর ভালোবাসার ঝর্ণা যেন শুকিয়ে গেল। সে আর কাউকে ভালোবাসতে পারছিল না। তার মনে হতো, হয়তো সে আর কখনো কাউকে খুঁজে পাবে না, যে তার হৃদয়ের গভীরতা বুঝবে। সে ভাগ্যকে দোষ দিতে লাগল, কিন্তু তার মধ্যে একটা জেদও জন্ম নিল। সে ঠিক করল, সে আর পেছনে ফিরে তাকাবে না।এইচএসসি শেষ হওয়ার পর অর্ণবের সামনে এল একটা সুযোগ—আমেরিকায় চলে যাওয়ার। তার বাবা-মা চাইতেন সে দেশে থেকে তাদের কাছে থাকুক, কিন্তু অর্ণবের মন বলল, “আমি এই কষ্টের স্মৃতি নিয়ে আর থাকতে পারব না।

আমি একটা নতুন শুরু চাই।” সে ঠিক করল, সে আমেরিকায় গিয়ে নিজের জীবন নতুনভাবে গড়বে। বাবা-মাকে আর্থিকভাবে সাহায্য করবে, কিন্তু ফিরে আসবে না। সে চায় না তার অতীতের মানুষেরা তার নতুন জীবনের ছায়া হয়ে দাঁড়াক।আমেরিকায় পৌঁছে অর্ণব একটা ছোট অ্যাপার্টমেন্টে উঠল। তার হাতে ছিল তার ল্যাপটপ আর ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের দক্ষতা। সে তার AHR Infotainment পেজটাকে নতুন করে গড়ে তুলতে শুরু করল। সে ভিডিও বানাত, ব্লগ লিখত, আর স্থানীয় ব্যবসার জন্য ফ্রিল্যান্সিং করত। প্রথম প্রথম তার মন খারাপ হতো। রাতে একা বসে থাকত, আর তিথি আর মাহির কথা মনে পড়ত। কিন্তু সে নিজেকে বোঝাত, “আমি এখানে নতুন শুরুর জন্য এসেছি। আমার ভালোবাসা আমার কাজে, আমার স্বপ্নে।”

একদিন, একটা স্থানীয় কমিউনিটি ইভেন্টে অর্ণবের সাথে পরিচয় হলো সারার। সারা ছিল একজন ফ্রিল্যান্স গ্রাফিক ডিজাইনার। তার হাসি আর উৎসাহ অর্ণবের মনে একটা ছোট্ট আলো জ্বালিয়ে দিল। তারা একসাথে একটা প্রজেক্টে কাজ শুরু করল। সারা অর্ণবের কাজের প্রতি প্যাশন দেখে মুগ্ধ হলো। একদিন কফি খেতে খেতে সারা বলল, “অর্ণব, তুমি যেভাবে তোমার কাজে নিজেকে ঢেলে দাও,
সেটা দেখে আমার মনে হয় তুমি অনেক কিছু দিতে পারো। তুমি কি কখনো নিজেকে সত্যিই বুঝতে চেষ্টা করেছ?”এই কথাগুলো অর্ণবের মনে দাগ কাটল। সে বুঝল, তার ভালোবাসা, তার প্রচেষ্টা—এসব কখনো বৃথা যায়নি। হয়তো তিথি বা মাহি তার মূল্য বোঝেনি, কিন্তু তার মানে এই নয় যে সে যোগ্য নয়। সে ধীরে ধীরে নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করতে লাগল। সারার সাথে তার বন্ধুত্ব গড়ে উঠল, কিন্তু অর্ণব আর তাড়াহুড়ো করল না। সে জানত, তার হৃদয় আবার ভালোবাসতে শিখবে, কিন্তু এবার সে প্রথমে নিজেকে ভালোবাসবে।অর্ণব তার বাবা-মাকে প্রতি মাসে টাকা পাঠাত।

তার মা ফোনে বলত, “তুই কবে আসবি, বাবা?” অর্ণব হাসত, বলত, “আমি এখানে ভালো আছি, মা। তবে আমি তোমাদের সবসময় কাছে রাখব।” তার মনের কোণে তিথি আর মাহির স্মৃতি ছিল, কিন্তু সেগুলো আর তাকে বাঁধতে পারত না। সে বুঝেছিল, জীবন একটা যাত্রা, আর সে এখন নিজের পথে হাঁটছে।একদিন সে তার ব্লগে লিখল:
“আমি ভেবেছিলাম, আমার ভালোবাসা বৃথা গেছে। কিন্তু আজ আমি জানি, আমি যে ভালোবাসা দিয়েছি, সেটা আমার শক্তি। আমি নতুন দেশে, নতুন স্বপ্নে নিজেকে গড়ছি। হয়তো কেউ একদিন আমার হৃদয়ের মূল্য বুঝবে, কিন্তু তার আগে আমি নিজেকে বুঝব। আমি আমার নিজের মহারাজা।”

30/08/2024

⚠️আপনার মেয়েকে/বোনকে অবশ্যই শেখাবেন:-💝

১. মাটি থেকে কখনও কোনো কিছু উঠাতে গেলে অবশ্যই বুকের উপর এক হাত দিয়ে তারপর উঠাতে যাবে।
সতর ঢাকার সতর্কতা স্বরুপ এটা করা উচিত।

২. পুরুষ মানুষের সামনে কখনও পায়ের উপর পা তুলে বসবে না, দুই পা'কে মিলিয়ে বা খুব কাছাকাছি রেখে বসবে।

৩. সিঁড়িতে উপরের দিকে উঠার সময় যদি পেছনে কোনো পুরুষ মানুষ থাকে, তাহলে এক কোনায় গিয়ে কিছুক্ষণ স্থির হয়ে দাঁড়াবে, পুরুষ লোকটি চলে গেলে তারপর উঠবে।

৪. লিপ্টে ওঠার সময় যদি অপরিচিত পুরুষ মানুষ থাকে এবং মাত্র একজনই থাকে, তাহলে তার সাথে ওঠবে না, অপেক্ষা করবে, সেই অপরিচিত লোকটি বের হলে তারপর উঠবে।

৫. সবসময় মুচকি হাসার অভ্যাস করবে, উঁচু আওয়াজে অট্টহাসি হাসবে না।

৬. তোমার চাচাতো ভাই, খালাতো ভাই বা ফুফাতো ভাইদের সাথে মুসাফাহা করবে না, যদিও তোমার কাছে তাদের ছোট মনে হয়।

৭. কোনো প্রয়োজনে পুরুষ মানুষের সাথে কথা বলতে হলে, অবশ্যই শারীরিকভাবে যথেষ্ট পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে কথা বলবে।

৮. নিকটাত্মীয় হলেও কাজকর্মে বা কথা বার্তায় অবশ্যই একটা সীমারেখা বজায় রাখবে। নিজের ভাবগাম্ভীর্য এমনভাবে বজায় রাখবে, যেন তোমার প্রতি তার ভিতরে খারাপ কল্পনা তৈরি না হয়।

৯. রাস্তাঘাটে নিজ বান্ধবীদের সাথে হাসি ঠাট্টা করবে না, রাস্তার শিষ্টাচার বজায় রাখবে।

১০. তারা যেন বেপর্দা না করে এবং বেপর্দা করে যেন বাহির না হয় ! যেমন- চুল খোলা রাখা অতিরিক্ত ফিটিং কাপড় পড়া ইত্যাদি ইত্যাদি।

* মহান আল্লাহ নারীদেরকে এবং আমাদেরকে সংশোধন হবার তাওফিক দান করুন!
আমীন🥀💝

🌟🌟 ভালো লাগলে শেয়ার করে সবাইকে পড়ার সুযোগ দিন ধন্যবাদ 😊

💫ফলো দিয়ে পাশে থাকুন,অগ্রীম ধন্যবাদ। 💙💚💜

16/07/2024

প্রিয় ফেসবুক বাসী...
এই রকম লাইক, কমেন্টে আন্দোলন করে কিচ্ছু হবে না।
যদি পারেন তাইলে সামনা সামনি গিয়ে আন্দোলন করেন। না পারলে তাদের পাশে দাড়ান।
কারণ আপনি যদি বলেন আমি ফেসবুকে পোস্ট করে তাদের সাহায্য করবো। তবে বলে রাখি আন্দোলন চলাকালীন পক্ষ কিংবা প্রতিপক্ষ কেউই ফেসবুক চলায় না।
তাদের দরকার পাব্লিক সাপোর্ট আর মেন্টাল সাপোর্ট যদি পারেন সেটা করেন। আর কিছু ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চা মানুষের মৃত্যু, এই হলে আগুন, এই হলে গুলি এগুলো গুজব ছড়াচ্ছে।
একটা দেশের সম্পদ হলো শিক্ষার্থী আর আমরা তাদের কেই হত্যা করছি।
এরশাদ সরকার ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করে দিয়েছিলো তার জন্য আমরা তাকেই ক্ষমতাচ্যুত করেছিলাম।
আজকে যে ছাত্র লীগের কাছে আমার ভাই বোন প্রাণ হারাচ্ছে একদিন সেই ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আন্দোলন করেছে।
একটা গুড লিডারশীপ কতটা গুরুত্বপূর্ণ যদি আমরা বুঝতাম তবে আজকে হয়তো আমার ভাই,বোন প্রাণ হারাতো না।
আমরা যে বলি দেশে ব্রেইন-ড্রেইন হচ্ছে মেধা বিদেশে পাচার হচ্ছে কেন হচ্ছে বুঝতে পারছেন?
যেখানে আমার লেখা পড়া করার জন্য, একটা ইউনিভার্সিটিতে পড়ার জন্য যদি আন্দোলন করতে হয় তাহলে সেই দেশে ব্রেইন-ড্রেইন কি আনকমন?
পরিশেষে এটাই বলবো... আসুন সবাই এগিয়ে আসি, যেকোনো ভাবে হেল্প করা যায় দুয়া করে, সাপোর্ট করে যেভাবেই পারি হেল্প করি।

10/07/2024

ফিফা বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি গোল করেছেন : 😎

🇧🇷ব্রাজিল - ২৩২
🇩🇪জার্মানি - ২২৭
🇦🇷আর্জেন্টিনা - ১৩৮
🇮🇹ইতালি - ১২৮
🇫🇷ফ্রান্স - ১২৪
🇪🇸স্পেন - ১০৬

সবচেয়ে বেশি ফিফা বিশ্বকাপ জয়ী:

🇧🇷ব্রাজিল - ৫
🇩🇪জার্মানি - ৪
🇮🇹ইতালি - ৪
🇦🇷আর্জেন্টিনা - ৩
🇺🇾উরুগুয়ে - ২
🇫🇷ফ্রান্স - ২
🇪🇸স্পেন - ১
🏴󠁧󠁢󠁥󠁮󠁧󠁿 ইংল্যান্ড - ১

ফিফা বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জেতা:

🇧🇷ব্রাজিল - ৭৩
🇩🇪জার্মানি - ৬৭
🇮🇹ইতালি - ৪৫
🇦🇷আর্জেন্টিনা - ৪৩
🇫🇷ফ্রান্স - ৩৪

ফিফা বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি পয়েন্টধারী দল:

🇧🇷ব্রাজিল - ২৩৭
🇩🇪জার্মানি - ২২১
🇮🇹ইতালি - ১৫৬
🇦🇷আর্জেন্টিনা - ১৪৪
🇫🇷ফ্রান্স - ১১৮

ফিফা বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি অংশগ্রহণ:

🇧🇷ব্রাজিল - ২২
🇩🇪জার্মানি - ২০
🇮🇹ইতালি - ১৯
🇦🇷আর্জেন্টিনা - ১৮
🇫🇷ফ্রান্স - ১৬

ফিফা বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ফ্রি-কিক গোল:

🇧🇷ব্রাজিল - ১৩
🇦🇷আর্জেন্টিনা - ৫
🇰🇷দক্ষিণ কোরিয়া - ৫
🇪🇸স্পেন - ৫
🏴󠁧󠁢󠁥󠁮󠁧󠁿 ইংল্যান্ড - ৪
🇷🇸যুগোস্লাভিয়া - ৪
🇺🇾উরুগুয়ে - ৪

দেশ অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি ফিফা বিশ্বকাপের গোল্ডেন বুট জিতেছে:

🇧🇷ব্রাজিল - ৫
🇩🇪জার্মানি - ৩
🇦🇷আর্জেন্টিনা - ২
🇮🇹ইতালি - ২
🏴󠁧󠁢󠁥󠁮󠁧󠁿 ইংল্যান্ড- ২
🇭🇺হাঙ্গেরি - ২

দেশ অনুসারে সবচেয়ে বেশি ফিফা বিশ্বকাপ গোল্ডেন বল জেতা:

🇧🇷ব্রাজিল - ৭
🇦🇷আর্জেন্টিনা - ৩
🇮🇹ইতালি - ৩
🇺🇾উরুগুয়ে - ২

এগুলা সব ব্রাজিলের ঐতিহ্য 🥱

ইংল্যান্ড যদি ফুটবল আবিষ্কার করে থাকে তবে পূর্ণতা দিয়েছে ব্রাজিল। ✨🇧🇷

04/07/2024

ব্রাজিল বাপ দাদার অর্জন নিয়ে গর্ব করে মানলাম।
অথচ! আর্জেন্টিনার পনেরোটা কোপা আমেরিকার মধ্যে ১৪ টায় বাপ-দাদার
তিনটা বিশ্বকাপ মধ্যে দুইটা বাপ দাদার 😂
লাস্ট ২৮ বছরে বিশ্বসেরা দল কোপা নিয়েছে ১ বার আর ব্রাজিলে নিয়েছে ৫ বার। লাস্ট ৩৬ বছরে
সর্বকালের সেরা টিম বিশ্বকাপ নিয়েছে ১ বার । আর সবচেয়ে বাজে দল ব্রাজিল বিশ্বকাপ নিয়েছে ২ বার। ব্রাজিল প্রথম দিকে ১০ বার কোপা আমরিকায় অংশগ্রহণ করে নাই এই সুযোগ তারা কাজে লাগিয়েছে। তারা বলে ব্রাজিলের তিনটা ট্রফি নাকি বিশ্বকাপ ট্রফি না এইগুলো নাকি জুলেরিমা ট্রফি তাহলে তোমাদের ১৫ টা কোপা আমরিকার ১২ টাই দক্ষিন আমরিকান চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। ১৯৭৫ সালের পর এই ট্রফির নামকরন করা হয়েছে কোপা আমরিকা ট্রফি।তোমাদের মতে ব্রাজিলের তিনটা জুলেরিমা ট্রফি আছে আমার জানতে ইচ্ছে করে তোমাদের কয়টা জুলেরিমা ট্রফি আছে( এটা নিতে গিয়ে বাছাই পর্ব থেকে বাড়িতে চলে যাওয়ার যে ব্যাপার টা 🐸 😃জুলেরিমা ট্রফি বলার আগে উইকিপিডিয়া থেকে একটু এই বিষয়ে পড়াশোনা করে আসো 🤣টানা ২৮ বছর মা**রা খেয়ে আসা দলটার কিছু ১৮+ বড় ভাই স্ট্যাটাস দেয়!🐸

প্রেমিকা হতাশ করলেও আর্জেন্টিনা হতাশ করে না!🥱🤡
✍️✍️তাদের একটা কমন ডায়লগ হলো জন্মের পরে ব্রাজিল কে বিশ্বকাপ নিতে দেখছো, তাদের কে বলি তুমি তোমার চোখে তোমার জন্ম দেখোনাই, এর মানে তা না, যে তুমি যারত সন্তান,,দেখলেই যে সব হই তা কিন্তু না😊

22/06/2024

রাসেল ভাইপার (Russell's Viper) নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

রাসেল ভাইপার (Russell's Viper) হচ্ছে একটি বিষধর সাপ যা প্রধানত দক্ষিণ এশিয়া, বিশেষ করে ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা এবং মায়ানমারে পাওয়া যায়। এটি খুবই ভয়ংকর এবং দ্রুত গতিসম্পন্ন।

**রাসেল ভাইপার সম্পর্কে কিছু তথ্য:**

1. **বৈজ্ঞানিক নাম**: Daboia russelii
2. **পরিচিতি**: রাসেল ভাইপার তার তীব্র বিষ এবং আক্রমণাত্মক আচরণের জন্য পরিচিত।
3. **আকার**: এটি সাধারণত ৪ থেকে ৫ ফুট লম্বা হয়ে থাকে।
4. **চেহারা**: এদের শরীরে লালচে বাদামী রঙের এবং গোলাকার চিহ্ন থাকে।
5. **বসবাস**: এরা সাধারণত ঘাসের জমি, বনভূমি এবং শস্যক্ষেত্রে বসবাস করে।
6. **খাদ্যাভ্যাস**: ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি এবং অন্যান্য সরীসৃপ এদের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত।
7. **বিষক্রিয়া**: রাসেল ভাইপারের বিষ অত্যন্ত প্রভাবশালী, যা স্নায়বিক, হৃদযন্ত্র এবং রক্তপ্রবাহে প্রভাব ফেলে। কামড়ের পর দ্রুত চিকিৎসা না নিলে এটি প্রাণঘাতী হতে পারে।

**প্রতিকারের উপায়**:
- কামড়ানোর সাথে সাথে ক্ষতস্থানকে নিচু করে রাখুন।
- দ্রুত চিকিৎসা কেন্দ্রে যান।
- সাপের কামড়ের প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ব্যক্তির সাহায্য নিন।

রাসেল ভাইপারকে নিয়ে আরও জানতে এবং সতর্ক থাকতে আপনার আশেপাশের মানুষের সাথে শেয়ার করুন।

#রাসেলভাইপার #সাপ #বাংলাদেশ #বিষাক্তসাপ #প্রাণীবিজ্ঞান

(বিঃদ্রঃ: সাপের কামড়ের ক্ষেত্রে সঠিক চিকিৎসা এবং সতর্কতা অবলম্বন করা খুবই জরুরি।)

19/06/2024

- 🤣🤣ছোটবেলার সেরা ১২ টি ধারনা...🤣🤣

১. পৃথিবীতে দুইটা দেশ আছে বাংলাদেশ
আর বিদেশ।

২. বিয়ে করলে বাচ্চা হয় নাইলে হয় না।

৩. সাড়ে বারোটার পর বাজে সাড়ে একটা,
সাড়ে একটার পর সাড়ে দুইটা।

৪. কারো মাথার সাথে যদি নিজের মাথা
একটা গুঁ*তা খায় তাইলে শিং ওঠে, দুইটা
খাইলে আর ওঠে না।

৫. কোন ফলের বিচি খাইয়া ফেললে
পেটের মধ্যে সেই ফলের গাছ হয়।

৬. সিনেমার মধ্যে নায়ক নায়িকারা
নিজের গলায় গান গায়।

৭. "আই লাভ ইউ" খুব খা*রাপ একটা শব্দ,
একেবারে অ*শ্লীল।

৮. টিভির পেছনে উকি দিলে ভেতরে মানুষ
দেখা যাবে।

৯. যে যত ভালো ছাত্র তার রোল তত কম
আর যত খারাপ তত বেশি... এইটা কেমন
সিস্টেম?

১০. সিনেমার গানের মধ্যে নায়ক নায়িকা
এত তাড়াতাড়ি ড্রেস চেঞ্জ করে কেমনে?
নিশ্চয়ই একটার উপর আরেকটা পরে
থাকে, হুট করে উপরেরটা খুলে ফেলে
দেয় কোনো সময়।

১১. আপনি শুয়ে থাকলে উপর দিয়ে
কেউ আপনাকে ডিঙিয়ে গেলে আপনি
আর বড় হবেন না।

১২. কালো পিঁপড়া মুসলমান, আর লাল পিঁপড়া হিন্দু্।😑

মনে পড়ে কি কিছু???

©️

09/06/2024

ছেলেদের জীবন বড়ই অদ্ভুত,
১৬ বছর বয়সে ক্লাসমেট মেয়ে দের পাশে যখন শত প্রেমের অফার আসে তখন ছেলেদের জাস্ট বন্ধু হবার মতোও কেউ জুটে না,
১৮ বছরে ক্লাস মেট মেয়েরা বিয়ের যোগ্য হলেও ছেলেরা বাল্যকালের উপাধি পায়,
২০ বছর বয়সে একটা রিলেশনশিপের জন্য কি অধীর আকুলতা অথচ ক্লাসমেট মেয়েরা হাসতে হাসতে তার সামনেই ৫ বছরের সিনিয়র ভাইয়ের প্রশংসা করে।
২২ বছর বয়সে যখন বান্ধবীদের বিয়ের সিরিয়াল চলতে থাকে তখনো সমাজ ছেলেদের বলে অনার্স এর " বাচ্চা ছেলে"।
২৪ বছরে মেয়েরা যখন পড়াশোনা প্রায় শেষ হয়ে যাচ্ছে, তখন ছেলেটার যেন যুদ্ধ শুরু।
নেশাগ্রস্ত হতাশ গস্ত যাই হোক না কেন,যে ছেলেটার নিজেরই চালচুলা নেই তাঁকেও যেন বহুবার ভাবতে হয় ইনকাম না করলে বিয়ে হবে না,তাকেও দায়িত্ব নিতে হবে," সংসার, বউ,বাচ্চা " র
নীরব কান্নায় কাউকে খুঁজে না পেলেও একটা কথা সমাজ, আত্মীয়, স্বজন,পরিবার ঠিকই মনে করিয়ে দিবে" ছেলে কি করে?"
অনার্স- মাস্টার্স শেষ মেয়েটার জন্য শত বিয়ের অপশন দিলেও,ছেলেটার সামনে একটাই অপশন, " কিরে আর কবে চাকরি পাবি!"
বিশ্ববিদ্যালয়ের আগুন ঝরা দিন গুলোতে প্রফেসর লেকচারে বলতেন " রিযিক আল্লাহ র" হাতে, এটা নিয়ে দুঃচিন্তা করবে না,অথচ, তিনি ও মেয়ের জন্য সরকারি চাকরিওয়ালা ছেলে চান,
চাকরি করে ভাইবোনদের সেটেল করতে বা বাবার হাতকে শক্তিশালী করে বাসা- বাড়ি একটু সাজাতে বয়স পেরিয়ে যায় ছেলেটার খেয়াল থাকে না
এতোদিন পরে একটু সচ্ছল! সুন্দরী মেয়ে খুঁজলেও যেন অনেকেই বলে এই বুইড়া ব্যাটা সম্পদ লোভী আবার অল্প বয়স্ক মাইয়া ও খুঁজে!
বিয়ের পর পরিবার আর বাচ্চাদের কথা ভেবেই পাড়ি দেয় বিদেশে একা!
কিংবা সন্তানের শহরের " স্কুল কলেজের " কথা ভেবে নিজেই একা মেসে থাকে, হয়তো পরিবার থেকে চাকরিস্হল অনেক দুরে।
কাজের বুয়ার রান্না, একাকী বিষন্নতা আর কোন জেলা/ উপজেলায় সারা মাসের জার্নি করতে করতে কখন যে,একাধিক অসুখ বাঁধে খেয়ালও থাকে না,
বাবা মার মুখ উজ্জ্বল করতে যে ছেলেটার ছোট বেলার সপ্ন শুরু, সংগ্রামের, যৌবনকাল আর শেষ বয়সে এসেও সন্তানের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করতে যুদ্ধ যেন আর শেষ হয় না,
তবু্ও এই সমাজ বলে আহ! ছেলেরা কত স্বাধীন এতো কিছু করার পরও মেয়েরা বলে ছেলেরা ভালোবাসতে জানে না।
বিঃদ্রঃ এই লেখা টা সব ছেলেদের জন্য প্রযোজ্য নয়,
৭/৬/২৪
মিরপুর এক, ঢাকা

04/06/2024

আপনি যেমনই আছেন ঠিক আছেন।
Don't change yourself.
কারোর কথা শুনে বা কারোর উপর জিদ করে নিজেকে পরিবর্তন করার কোন দরকার নাই।
যদি আপনার মনে হয় যে আপনার পরিবর্তন হওয়া উচিৎ তবে তাই করুন।
একটা কথা মাথায় রাখবেন। This is Bangladesh.
জিতলে তালি হারলে গালি এর নাম বাঙালি।
সুতরাং নিজ স্বার্থে সদা সচেতন থাকবেন।

22/05/2024

#মাউন্ট_এভারেস্ট_ও_মারিয়ানা_ট্রেন্স_বিজয়ী:
পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম স্থানের নাম হলো মাউন্ট এভারেস্ট এবং সবচেয়ে গভীরতম স্থান হলো প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা ট্রেন্স। দুই স্থানেই পৌঁছানো প্রথম মানুষটি কে জানেন?

তিনি "ভিক্টর ভাসকেভো"! যার পায়ের নখ থেকে মাথার চুল পর্যন্ত এডভেঞ্চারের নেশা।

পৃথিবীর ৭ মহাদেশের ৭টি সর্বোচ্চ চূড়ায় এবং পৃথিবীর মহাসমুদ্রের সবচেয়ে গভীরতম ৫ স্থানে অভিযান সফল করেছেন তিনি"

এক্স মার্কিন নেভিয়ান ভিক্টর মহাসমুদ্রের সবচেয়ে গভীরতম ৫ স্থানে যে অভিযান করেছিলেন, সেখানে সলো অভিযান ছিলো দুইটি।

এমনকি গত বছরেও তিনি মহাকাশ ভ্রমনের অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছেন!

শুধু তাই নয়, উত্তর মেরু আর দক্ষিন মেরুর শেষ বিন্দুতে স্কি করে এসেছেন তিনি।

এই মানুষটা তার জীবদ্দশায় এমন এমন অভিযান করেছেন যে রিস্ক ফেক্টর বিবেচনা করলে বেচে থাকাটা মহা বিস্ময়! কিন্তু রাখে আল্লাহ মারে কে!

টাইটানিক সিনেমার পরিচালক জেমস ক্যামেরন ৩২ বার ডুবন্ত টাইটানিক দেখতে বার বার অতল সমুদ্রে অভিযান করেছেন!

টাইটানিক তো মাত্র ১২০০০ ফুট নিচে, ভিক্টর প্রথম একা মানুষ হিসেবে পৃথিবীর গভীরতম স্থান মারিয়ানা ট্রেন্সের গভীরে সফল অভিযান করেছিলেন! সমুদ্রের ৩৫০০০ হাজার ফুটে নিচে ছোট্ট একটা সামবেরিন নিয়ে ল্যান্ড করিয়েছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে গভীরতম যায়গায়।

যেখানে পানির চাপ ছিলো প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে ১৬০০০ পাউন্ডের বেশি! দুর্ঘটনা ঘটলে পানির প্রেসারে চেপ্টা হয়ে মৃত্যু বরন করতে হতো। তবুও এডভেঞ্চার নামক নেশাটা তাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। সফল ভাবে বেচে ফিরেছিলেন তিনি।

মানুষের এই অদম্য এডভেঞ্চারাস একটিভিটি পৃথিবীর মানচিত্র পাল্টে দিয়েছিলো একসময়। অনেক কিছুই আমরা উপভোগ করছি যা মানুষের মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে অর্জন করতে হয়েছে।

আর আপনি কিনা নিজের ছোট-খাটো লক্ষ্যগুলো পূরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছেন! কেন?

উঠে দাঁড়ান। আবার পরিকল্পনা করুন। পরিশ্রম করুন। লেগে থাকুন। সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ

Address

Rangpur

Telephone

+8801830012580

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Elevated Ethics posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Elevated Ethics:

Share