Kabir vaiya

Kabir vaiya Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Kabir vaiya, Digital creator, Rongpur, Rangpur.

09/07/2024

ব্রাজিল খেলায় না জিতলেও....!
তাদের তর্কে হারানো অসম্ভব........!!

07/07/2024

আলহামদুলিল্লাহ; জীবনে এই প্রথম বারের মতো "মামা" হলাম।

বাচ্চা ও এক্স দু'জনেই "সুস্থ" আছে।🥹

Digital creator

07/07/2024

ফোনটা আমার দাদীর। চার্জ থাকুক অথবা না-ই থাকুক প্রতিদিন তিনবার ফোন চার্জে দিবেন। আকাশে একটু বিদ্যুৎ চমকালে দ্রুত চার্জে দেন। আমি মজা করে বলি, তোমাকে ফোন দেওয়ার মতো কে আছে? কেউ তো দিবে না। তিনি বলেন, "আমার ছেলে-মেয়েরা আছে। আমার যত্নে গড়া নাতি-নাতনীরা বড় হয়েছে। যদি হঠাৎ ফোন করে না পায়! তবে দুশ্চিন্তা করবে।"

দাদীর ফোনকল সচরাচর আসে না। ২ দিন পর পর কিংবা কখনো সপ্তাহ পাড় হয়ে যায়, কোনো কল আসে না৷ তবুও দাদী অপেক্ষা করেন। কে কবে শেষবার ফোন করেছে? কী বলেছে? কোন কোন কথা হয়েছে? সব মনে রাখেন। এবং বসে বসে স্মৃতিচারণ করেন। সপ্তাহ পাড় হয়ে গেলেও উনার অভিমান হয় না। আত্মীয় কেউ কল করলেই চেহারায় একরাশ আনন্দ নিয়ে কথা বলেন। একটা কলের জন্য দিনের পর দিন অপেক্ষা করেন।
দাদী কোথাও গেলে আমি ফোনে কথা বলার পর চট করে রেখে দেই না। দাদী কল কাটতে পারেন না। তাই চুপচাপ শুনি তিনি কী বলছেন। আপনমনে দাদীর উচ্ছ্বাসটুকু নীরবে শুনে যাই।

সবার জীবনে হয়তো এরকম মানুষ আছেন৷ যারা আজ বৃদ্ধা। চোখেমুখে আমাদের জন্য তাদের ভিতর জমে আছে গভীর প্রতিক্ষা।
আমরা প্রায় বলি, কেউ নেই আমার। খোঁজ-খবর কেউ রাখে না৷ অথচ, এমন মানুষগুলো আমাদের-ই অপেক্ষা করে।

বৃদ্ধ মানুষগুলোর হাতে ফোন দেখে, "তোমার কী দরকার? কে আছে? তুমি তো কল দিতে পারবে না।" বলে বাঁকাহাসি দেওয়ার মতো কিছুই না। তারা কল দিতে পারে না, তবে আপনি তো পারেন। আপনি সব পেরেও আগে তাদের যত্নটা আশা করেন। অথচ, আপনার একটামাত্র ফোনকলের জন্য তারা দিনের পর দিন অপেক্ষা করেও বিরক্ত হন না।
এখনো যদি এরকম মানুষ আপনার জীবনে থেকে থাকে, তবে তাদেরকে মূল্যায়ণ করুন। একদিন ওই ফোনটা ঠিকই তার জায়গা মতো থাকবে৷ কিন্তু, রিসিভ করার মতো কাউকেই পাবেন না।
বৃদ্ধকালটা বড়-ই নিঃসঙ্গ। অপেক্ষা ছাড়া আরকিছুই করার থাকে না।

কালেক্ট ইমাম হাছান

অপরিপক্ক হাতে সামান্য লেখা।___প্রিয় কালো গোলাপ, সর্বপ্রথম এই অবুঝ কন্যার আকুলীকৃত প্রণয় গ্রহণ করো। অজানা কারণে সহসা হৃদয়...
07/07/2024

অপরিপক্ক হাতে সামান্য লেখা।
___

প্রিয় কালো গোলাপ,

সর্বপ্রথম এই অবুঝ কন্যার আকুলীকৃত প্রণয় গ্রহণ করো। অজানা কারণে সহসা হৃদয়ে জেঁকে বসলো তোমায় নিজ হাতে একখানা পত্র উৎসর্গ করব। নিতান্তই কাঁচা হাতের সযত্নে লেখা পত্র খানা দেখে বিরক্ত হবে না তো! সহস্র মনোহর বার্তা তোমার নিকট প্রেরণ করছে কতোই না প্রেমিকসত্তারা । এক অষ্টপ্রহরে তোমায় প্রথম অবলোকন করতেই আমার হিয়ায় প্রগাঢ় মুগ্ধতা ভর করল। সেদিন তোমার গায়ে লেপ্টে থাকা রোদ্দুর এক মাধুর্যপূর্ণ শোভন দৃশ্য অত্যুষ্ণ গলনের ন্যায় আমার বক্ষপিঞ্জরের অন্তরালে অজান্তেই সন্তপর্ণে স্থান দখল করে নিলো। পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে অবলোকন করে ও তোমার একটি ও খুঁদ ধরতে সক্ষম হলাম না। যে তোমার এই লাবণ্যময় রুপের প্রতি অবগত নয় সে নির্ঘাত কোন কান্তিমান প্রবণতা সম্পর্কে অজ্ঞাত। তোমায় দেখার আকাঙ্খা পরদিন ও না সামলাতে পেরে ফের তোমার পারস্যে হাজিরা দিতে পুনরায় অগ্রসর হই। সেদিন ভোরের শিশির বিন্দু কণা মুক্তার ন্যায় ঝলক দিচ্ছিল তোমার সর্বাঙ্গে। তোমার পনে কটাক্ষপাত করে পূর্বের তুলনায় প্রগাঢ় বিমোহিত হয় এই পঞ্চদশী । সেদিন সযত্নে ছুঁলে ও নিজ গন্তব্যেই স্থির রাখি তোমায়। কারণ তোমার নিজ গন্তব্যেই তুমি সর্বদা স্নিগ্ধ, মনোহর। তুমি কপোত-কপোতীর প্রেমের প্রতীক না হলেও তুমি এক বিস্ময়কর রহস্যের প্রতীক। যেই রহস্যের সূত্রপাতে কেবল জড়িয়ে আছে জানার তীব্র অভীপ্সা। এখন হয়তো কেউ আর পূর্বের ন্যায় সযত্নে শব্দের বুনো জাল তৈরি করে না। এতে বহু শব্দের বিলুপ্তি ঘটেছে, রুচির দুর্ভিক্ষ তৈরি হয়েছে। সেই ডাকপিয়নের ও বিলুপ্তি ঘটেছে। সর্বোপরি প্রসন্নচিত্তে তোমায় বিদায় জানাচ্ছি। এই অপরিপক্ক লেখা অবহেলা করো না। আরেকটি বার সময় করে ফের তোমায় নিয়ে শব্দের জাল বুনবো।

ইতি
বর্ণপ্রিয়া ❤️

07/07/2024

মানুষ দুটো ক্ষেত্রে খুবই অসহায়...!
১। দুঃখ কে বিক্রি করতে পারে না....?
২। সুখ কে কিনতে পারে না....?

07/07/2024

*কি সুন্দর উত্তর!*
দুই "জেনারেশন" এর মধ্যে তুলনা.......

একজন যুবক তার বাবাকে জিজ্ঞাসা করেছিল: "আপনারা আগে কীভাবে থাকতেন-
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যানবাহন নেই
ওয়াইফাই নেই
কোন ইন্টারনেট নেই
কম্পিউটার নেই
অনলাইন শপিং নেই
টিভি নেই
মোবাইল ফোন নেই?
শপিং মল নেই
মাল্টিপ্লেক্স নেই"

তার বাবা উত্তর দিলেন:
"ঠিক যেমন তোমাদের প্রজন্ম আজকের
সাথে জীবনযাপন করে -

প্রার্থনা নেই
সমবেদনা নেই
সম্মান নেই
কোনো শ্রদ্ধাবোধ নেই
কোন চরিত্র নেই
লজ্জা নেই
বিনয় নেই
সময় পরিকল্পনা নেই
খেলাধুলা নেই
পড়া নেই"
আমরা যারা 1940-1980 সালের মধ্যে জন্মগ্রহণ করেছি তারাই ধন্য। আমাদের জীবন একটি জীবন্ত প্রমাণ:

👉 স্কুলের পর সন্ধ্যা পর্যন্ত খেলতাম। আমরা কখনো টিভি দেখিনি।
👉 আমরা প্রকৃত বন্ধুদের সাথে খেলতাম, ইন্টারনেট বন্ধুদের সাথে নয়।
👉 আমরা যদি কখনও তৃষ্ণার্ত অনুভব করি, আমরা বোতলের জল নয় কলের জল পান করি।
👉 আমরা কখনই অসুস্থ হইনি যদিও আমরা চার বন্ধুর সাথে একই গ্লাস জুস শেয়ার করতাম।
👉 আমাদের কখনই ওজন বাড়েনি যদিও আমরা প্রতিদিন প্রচুর ভাত খেতাম।
👉 খালি পায়ে ঘোরাঘুরি করেও আমাদের পায়ের কিছুই হয়নি।
👉 আমাদের মা ও বাবা কখনোই আমাদের সুস্থ রাখার জন্য কোনো সাপ্লিমেন্ট ব্যবহার করেননি।
👉 আমরা নিজেদের খেলনা তৈরি করতাম এবং সেগুলো দিয়ে খেলতাম।
👉 আমাদের বাবা-মা ধনী ছিলেন না। তারা আমাদের ভালবাসা দিয়েছেন, পার্থিব উপকরণ নয়।
👉 আমাদের কখনই সেলফোন, ডিভিডি, প্লে স্টেশন, এক্সবক্স, ভিডিও গেম, ব্যক্তিগত কম্পিউটার, ইন্টারনেট চ্যাট ছিল না - তবে আমাদের প্রকৃত বন্ধু ছিল।
👉 আমরা আমাদের বন্ধুদের বাড়িতে বিনা আমন্ত্রণে যেতাম এবং তাদের সাথে খাবার উপভোগ করেছি।
👉 আমরা হয়ত কালো এবং সাদা ফটোতে ছিলাম কিন্তু সেই ফটোগুলিতে রঙিন স্মৃতি খুঁজে পেতাম।
👉 আমরা একটি অনন্য এবং, সবচেয়ে বোধগম্য প্রজন্ম, কারণ *আমরা শেষ প্রজন্ম যারা তাদের পিতামাতার কথা শুনেছি*। আর *প্রথম প্রজন্ম যারা তাদের সন্তানদের কথা শুনতে হচ্ছে।*
আমরা একটি
♥️ highlights

সংগৃহীত

07/07/2024

ছেলেদের জীবনের টাকার প্রয়োজন কতটা...."
সেটা ১৭-২৫ বছরেই বুঝা যায়...?

06/07/2024

দেশ স্বাধীন হয়
১৯🇩🇪 🇧🇷সালে🙂🫣😍

আমার স্ত্রী প্রাইমারি টিচার। রাতে ডিনারের শেষে আমার স্ত্রী ক্লাস ওয়ানের খাতা দেখছিলো। খাতা দেখতে দেখতে আমার মিসেসের চোখ...
05/07/2024

আমার স্ত্রী প্রাইমারি টিচার।
রাতে ডিনারের শেষে আমার স্ত্রী ক্লাস ওয়ানের খাতা দেখছিলো।
খাতা দেখতে দেখতে আমার মিসেসের চোখ দুটো ছলছল করে করে উঠেছে।
আমি কাছেই বসে টিভি দেখছিলাম। মিসেসের দিকে নজর যাওয়াতে দেখি আমার স্ত্রী চোখের জল মুছছে।
আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম কি হয়েছে কাঁদছো কেনো!!!
আমার মিসেস বললো.. ক্লাস ওয়ানের পরীক্ষায় এক রচনা এসেছে। "my wish"
--তো কাঁদার কি হলো!!
--সব খাতা গুলো দেখলাম। সবাই ভালো লিখেছে। --তো?
--একজনের খাতা দেখে আর নিজেকে সামলাতে পারলাম না। চোখ দুটো জলে ভরে উঠলো।
--আচ্ছা বলো কি লিখেছে ওই বেবি।
মিসেস রচনা পড়তে শুরু করলো.....
আমার ইচ্ছা আমি স্মার্টফোন হবো।
আমার বাবা মা স্মার্টফোন খুব ভালোবাসে। কিন্তু আমায় ভালোবাসে না।
যেখানে যায় আমার বাবা তার স্মার্টফোন সঙ্গে করে নিয়ে যায়। কিন্তু আমায় সঙ্গে করে নিয়ে যায় না।
ফোন এলে আমার মা তাড়াতাড়ি গিয়ে ফোন ধরে। কিন্তু আমি কান্না করলেও আমার কাছে আসে না মা।
আমার বাবা স্মার্টফোনে গেম খেলে। কিন্তু আমার সাথে খেলে না। আমি বাবাকে বলি আমায় একটু কোলে নাও না বাবা। কিন্তু বাবা আমায় কোলে নেয় না। স্মার্টফোনটাই সব সময় বাবার কোলে থাকে।
মা কে গিয়ে বলি, মা মা চলো না আমার সাথে একটু খেলবে। কিন্তু আমার মা আমার উপর রেগে গিয়ে বলে, দেখতে পাচ্ছিস না আমি এখন তোর মামার সাথে চ্যাটে কথা বলছি।
আমার বাবা মা রোজ স্মার্টফোন টাকে যত্ন করে মোছামুছি করে। কিন্তু আমায় একটুও আদর করে না।
আমার মা যখন বাবার সাথে ফোনে কথা বলে তখন মা স্মার্টফোনে বাবাকে চুমু দেয়। কিন্তু আমায় একদিনও চুমু দেয়নি মা।
আমার বাবা মাথার কাছে স্মার্টফোন নিয়ে ঘুমায়। কিন্তু আমায় কোনোদিনও জড়িয়ে ধরে ঘুমায় না।
আমার মা রোজ চার পাঁচবার স্মার্টফোন টিকে চার্জ দেয়। কিন্তু মাঝে মাঝে আমায় খাবার দিতে ভুলে যায় মা। কিন্তু স্মার্টফোন টিকে চার্জ দিতে ভুলে না আমার মা।
তাই আমি স্মার্টফোন হবো।
আমার ইচ্ছা স্মার্টফোন হয়ে বাবা মায়ের সাথে সবসময় থাকতে চাই।
স্ত্রীর মুখে লেখাটি শোনার পর আমি খুব ইমোশনাল হয়ে স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলাম..
--কে লিখেছে এই রচনাটি ?
--আমাদের সন্তান।
আমি স্তব্ধ হয়ে বসে রইলাম কিছুক্ষন। অনেক কিছুই ভেবে চলেছি। আমার আর আমার স্ত্রীর চোখে তখন জলের ধারা নামতে শুরু করেছে।

05/07/2024

Brazil নামের একটা দলের সাপোর্টারদের সব ই আছে....! 😉
শুধু একটা জিনিস ছাড়া....🤭
সেটা হইলো..----...?

🤣লজ্জা 🤣

Address

Rongpur
Rangpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kabir vaiya posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share