Kala Momin 1

Kala Momin 1 Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Kala Momin 1, Fulbari Dinajpur, Rangpur.

কতো সুন্দর জার্সি
07/07/2025

কতো সুন্দর জার্সি

Pic তুলা যে কতো কষ্ট
05/07/2025

Pic তুলা যে কতো কষ্ট

Bro vai amar
03/07/2025

Bro vai amar

Companir mahajon shohokare....
29/06/2025

Companir mahajon shohokare....

আমার চাচা
25/06/2025

আমার চাচা

সবার দিন কাল কেমন যাচ্ছে?
24/06/2025

সবার দিন কাল কেমন যাচ্ছে?

নিজেও জানিনা আমি দেখতে কেমন
23/06/2025

নিজেও জানিনা আমি দেখতে কেমন

বাড়ির উদ্দেশে
23/06/2025

বাড়ির উদ্দেশে

বড় ভাই
21/06/2025

বড় ভাই

🫣
18/06/2025

🫣

16/06/2025

ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে মসজিদে আকসা ও সমগ্র ফি'লি'স্তিনের মর্যাদা ও মাহাত্ম্য অনেক উচ্চ। এ বিষয়ে কোনো মাজহাবের এমনকি কোনো আলেমেরও দ্বিমত নেই। এর সংরক্ষণ, পবিত্রতা রক্ষা করা শুধু ফি'লি'স্তিনিদের নয়; বরং সব মুসলিমের ওপর ওয়াজিব। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে ফি'লি'স্তিনের গুরুত্ব ও মর্যাদা নিয়ে অনেক বর্ণনা রয়েছে। নিচে এ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো।

১. ইসরা ও মিরাজের ভূমি
আল্লাহ তাআলা বলেন, পবিত্র ও মহিমাময় তিনি, যিনি তার বান্দাকে রাত্রে ভ্রমণ করিয়েছিলেন আল-মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত, যার পরিবেশ আমি করেছিলাম বরকতময়, তাকে আমার নিদর্শন দেখানোর জন্য; তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ১)

জেরুজালেম হলো ইসরা বা রাসুলুল্লাহ (স.)-এর রাত্রিকালীন ভ্রমণের সর্বশেষ জমিন। এখানে তিনি সকল নবীর নামাজের ইমামতি করেন। তারপর তিনি এখান থেকে ঊর্ধ্ব আকাশে ভ্রমণ করেন। ফি'লিস্তিন যদি মুসলমানদের জন্য গুরুত্বহীন হত, তাহলে আল্লাহ তার প্রিয় নবীকে মক্কা থেকেই সরাসরি ঊর্ধ্ব আকাশে ভ্রমণ করাতেন।

২. প্রথম কিবলা
ফি'লি'স্তিনের মসজিদুল আকসা হলো মুসলিমদের প্রথম কিবলা। যার দিকে মুখ করে রাসুলুল্লাহ (স.) ও সাহাবিরা ১০ বছর নামাজ আদায় করেছেন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তুমি যেখান থেকে বাহির হওনা কেন মসজিদুল হারামের দিকে মুখ ফিরাও এবং তোমরা যেখানেই থাকো না কেন ওর দিকে মুখ ফিরাবে।’( সুরা বাকারা: ১৫০)

৩. পৃথিবীর দ্বিতীয় মসজিদ
ইতিহাসে প্রথম নির্মিত মসজিদ মজসিদুল হারাম হলেও এরপরের স্থানে আছে সুশোভিত প্রাচীনতম জেরুজালেম শহরে অবস্থিত মুসলমানদের তৃতীয় পবিত্রতম মসজিদ মসজিদে আকসা। এটা নিঃসন্দেহে ফি'লি'স্তিনবাসী মুসলমানদের জন্য বিশেষ সম্মানের বিষয়; অন্যান্য মুসলমানদেরও মূল্যবান ঠিকানা। আবু জর গিফারি (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল (সা.)! দুনিয়াতে প্রথম কোন মসজিদটি নির্মিত হয়েছে? তিনি বলেন, মসজিদুল হারাম। আমি পুনরায় জিজ্ঞেস করলাম, তারপর কোনটি? প্রতিউত্তরে তিনি বললেন, তারপর হলো মসজিদুল আকসা। অতঃপর আমি জানতে চাইলাম যে, উভয়ের মধ্যে ব্যবধান কত বছরের? তিনি বললেন চল্লিশ বছরের ব্যবধান। (সহিহ বুখারি: ৩১১৫)

৪. বরকতময় ভূখণ্ড
পবিত্র কোরআনের ৫ স্থানে মহান আল্লাহ ফি'লি'স্তিনকে বরকতময়, পুণ্যময় ভূখণ্ড বলেছেন।

এক. সুরা বনি ইসরাইলের প্রথম আয়াতে। ‘যার আশপাশে আমি বরকত নাজিল করেছি।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ১)
দুই: সাইয়িদুনা ইবরাহিম (আ.)-এর ঘটনা বর্ণনার সময়- ‘আর আমি তাকে ও লুতকে উদ্ধার করে নিয়ে গেলাম সেই ভূখণ্ডে, যেখানে আমি কল্যাণ রেখেছি বিশ্ববাসীর জন্য।’( সুরা আম্বিয়া: ৭১)
তিন: মুসা (আ.)-এর ঘটনা বর্ণনায়, যখন ফেরাউনের কবল থেকে মুসা (আ.) ও বনি ইসরাইলকে উদ্ধার করে আনা হয় এবং ফেরাউন ও তার সৈন্যদলকে পানিতে ডুবিয়ে মারা হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যে সম্প্রদায়কে দুর্বল মনে করা হত, তাদের আমি আমার কল্যাণপ্রাপ্ত রাজ্যের পূর্ব ও পশ্চিমের উত্তরাধিকারী করি এবং বনি ইসরাইল সম্বন্ধে আপনার প্রতিপালকের শুভ বাণী সত্যে পরিণত হলো, যেহেতু তারা ধৈর্যধারণ করেছিল। (সুরা আরাফ: ১৩৭)
চার: সুলায়মান (আ.)-এর ঘটনায়। মহান আল্লাহ তাকে রাজ্য দান করেছিলেন এবং সবকিছুকে তার অধীনস্থ করে দিয়েছিলেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর সুলায়মানের বশীভূত করে দিয়েছিলাম উদ্দাম বায়ুকে; সে তার আদেশক্রমে প্রবাহিত হত সেই ভূখণ্ডের দিকে যেখানে আমি কল্যাণ রেখেছি; প্রত্যেক বিষয় সম্পর্কে আমিই সম্যক অবগত।’ (সুরা আম্বিয়া: ৮১)
পাঁচ: সাবা-এর ঘটনায় আল্লাহ তাদের কীভাবে সুখ-শান্তিতে রেখেছিলেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘ওদের ও যেসব জনপদের প্রতি আমি অনুগ্রহ করেছিলাম সেগুলোর মধ্যবর্তী স্থানে দৃশ্যমান বহু জনপদ স্থাপন করেছিলাম এবং ওইসব জনপদে ভ্রমণের যথাযথ ব্যবস্থা করেছিলাম এবং ওদেরকে বলেছিলাম— ‘তোমরা এসব জনপদে নিরাপদে ভ্রমণ কর দিনে ও রাতে।’ ( সুরা সাবা: ১৮)

আল্লামা মাহমুদ আলুসী তাফসিরে রুহুল মাআনিতে উল্লেখ করেছেন, এই জনপদ বলতে শামকে বুঝানো হয়েছে। আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস বলেন, এ জনপদ হলো- বায়তুল মুকাদ্দাস। (রুহুল মাআনি: ২২/১২৯)
প্রাচীন শামদেশ (Levant) হলো— বর্তমান সিরিয়া, জর্ডান, লেবানন ও ঐতিহাসিক ফি'লিস্তিন।

৫. তৃতীয় সম্মানিত শহর ও ফজিলতপূর্ণ ভূমি
হাদিসের আলোকে প্রমাণিত যে তিনটি শহর সম্মানিত— মক্কা, মদিনা ও ফি'লিস্তিন বা বায়তুল মুকাদ্দাস। সহিহ বুখারিও মুসলিমে হজরত আবু সাইদ খুদরি (রা.) হতে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, ‘(ইবাদতের উদ্দেশ্যে) তিনটি মসজিদ ছাড়া অন্য কোথাও ভ্রমণ করা যাবে না। মসজিদুল হারাম, আমার এই মসজিদ ও মসজিদুল আকসা।’ (মুসলিম: ৮২৭)
অন্য হাদিসে আবু দারদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স.) বলেছেন, ‘মসজিদে হারামে এক রাকাত নামাজ এক লাখ নামাজের সমান। আমার মসজিদে (মসজিদে নববি) এক রাকাত নামাজ এক হাজার নামাজের সমান এবং বায়তুল মাকদাসে এক নামাজ পাঁচ শ নামাজের সমান।’ (মাজমাউজ জাওয়াইদ: ৪/১১)

৬. সত্যবাদী দলের অবস্থান
আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স.) বলেছেন, ‘আমার উম্মতের একটি দল সত্যের ওপর বিজয়ী থাকবে। শ'ত্রুর মনে পরাক্রমশালী থাকবে। দুর্ভিক্ষ ছাড়া কোনো বিরোধী পক্ষ তাদের কিছুই করতে পারবে না। আল্লাহর আদেশ তথা কেয়ামত পর্যন্ত তারা এমনই থাকবে। সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞাসা করলেন, হে আল্লাহর রাসুল, তারা কোথায় থাকবেন? রাসুল (স.) বললেন, ‘তারা বায়তুল মাকদিস এবং তার আশপাশে থাকবেন।’ (মুসনাদে আহমদ: ২১২৮৬)

৭. বীর-মহাবীরের দেশ ফি'লিস্তিন
ফি'লিস্তিনি জাতি মাটি কামড়ে লড়ে যাওয়া নিবেদিত লড়াকু হাজারো বীরের দেশ। ইতিহাসের মহাবীর সুলতান সালাহুদ্দিন আয়ুবি ও বাইবার্সের দেশ ফিলিস্তিন। এ পবিত্র ভূমিতে কেয়ামত অবধি মায়েদের কোল আলোকিত করে জন্ম নেবে— হাজারো রথী-মহারথী ও বীরপুরুষ। মুজাহিদরা কেয়ামত পর্যন্ত নিবেদিত থাকবেন— ফিলিস্তিনের মাটিতে। এ প্রসঙ্গে উমামা (রা.) বলেন, রাসুল (স.) বলেছেন- ‘আমার উম্মতের একটি দল সত্যের উপর বিজয়ী থাকেবে, শত্রুর মনে পরাক্রমশালী থাকবে, দুর্ভিক্ষ ব্যতীত অন্যকোনো বিরোধী পক্ষ তাদের কিছুই করতে পারবে না; আল্লাহর আদেশ তথা কেয়মত পর্যন্ত তারা এমনই থাকবে। সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! তারা কোথায়? রাসুল (স.) বললেন, ‘তারা বায়তুল মাকদিস এবং তার আশেপাশে।’ (মুসনাদে আহমদ: ২১২৮৬)

৮. আল্লাহর পছন্দনীয় ভূমি
পৃথিবীতে মক্কা মদিনার পরে আল্লাহর পছন্দনীয় ভূমি হলো ফি'লি'স্তিন। এছাড়াও তার আরো অনেক প্রিয় স্থান সম্পর্কে আমরা হাদিস থেকে জানতে পারি। ইবনে হাওয়ালা (রা.) বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেন, ‘ইসলামি বাহিনী শিগগিরই কয়েকটি দলে দলবদ্ধ হবে। একটি দল শামে, একটি ইয়েমেনে ও অন্য একটি ইরাকে। ইবনে হাওয়ালা (রা.) জিজ্ঞেস করেন, হে আল্লাহর রাসুল! আমি যদি সে যুগ পাই, তখন আমি কোন দলটিতে যোগদান করব, তা বলে দিন। রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, তুমি শামের বাহিনীতে থাকবে, কেননা তা আল্লাহর পছন্দনীয় ভূমির একটি, সেখানে তিনি তাঁর সর্বোৎকৃষ্ট বান্দাদের একত্র করবেন। আর যদি তুমি তাতে যোগদান না করো, তাহলে তুমি ইয়েমেনের বাহিনীকে গ্রহণ করো, আর তোমরা শামের কূপ থেকে পানি গ্রহণ করো। কেননা আল্লাহ আমার জন্য—অর্থাৎ আমার উম্মতের জন্য শাম ভূখণ্ড ও তার বাসিন্দাদের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।’ (আবু দাউদ: ২৪৮৩)

৯. শেষকালের হিজরত ভূমি
নববী জীবনের ত্রয়োদশতম বছরে সংঘটিত হলো মক্কা থেকে মদিনার হিজরত। এরপর পৃথিবীতে সংঘটিত হবে মহা হিজরত। আর সে হিজরত হবে ইবরাহিম (আ.)-এর হিজরতভূমির দিকে। আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (স.)-কে বলতে শুনেছি যে, অদূর ভবিষ্যতে এক হিজরতের পর আরেকটি হিজরত সংঘটিত হবে। তখন উত্তম মানুষ তারাই হবে, যারা ওই জায়গায় হিজরত করবে, যে জায়গায় হযরত ইবরাহিম (আ.) হিজরত করেছিলেন। অপর এক বর্ণনায় এসেছে— এ ধরাপৃষ্ঠে তারাই সর্বোত্তম যারা ইবরাহিম (আ.)-এর হিজরতের স্থানকে নিজেদের হিজরতস্থল বানাবে। এ সময় কেবল মন্দ লোকেরাই অবশিষ্ট থাকবে। তাদের দেশ থেকে তাদের বিতাড়িত করা হবে। আল্লাহ তাআলা তাদের ঘৃণা করবেন। অতঃপর একটি আগুন তাদেরকে বানর ও শুকরের দলসহ হাঁকিয়ে নিয়ে যাবে। তারা যেখানে রাতযাপন করবে, আগুনও সেখানে রাত কাটাবে। আর যেখানে তারা দ্বিপ্রহরের বিশ্রাম করবে, আগুনও সেখানে বিশ্রাম করবে। (সুনানে আবু দাউদ: ২১২৩)

এসব কারণে ফি'লি'স্তিন মুসলমানদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ ভূখণ্ড। ফি'লি'স্তিনকে ভালোবাসা এবং মসজিদুল আকসার সংরক্ষণ ও পবিত্রতা রক্ষায় তাদের পাশে থাকা ঈমানের দাবি। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে সেই তাওফিক দান করুন। আমিন।

আলহামদুলিল্লাহ আমার ভাই এখন বড় কোম্পানিতে জব করতেছে।
15/06/2025

আলহামদুলিল্লাহ আমার ভাই এখন বড় কোম্পানিতে জব করতেছে।

Address

Fulbari Dinajpur
Rangpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kala Momin 1 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share