কুইক ভাইরাল

কুইক ভাইরাল ভাইরাল সব ভিডিও ফটো দেখতে ফলো দিয়ে আমাদের সাথেই থাকুন।

26/05/2025

শুভ সকাল

ব্রাজিলের বিখ্যাত ফুটবলার **রোনাল্ডো লুইস নাজারিও দি লিমা** (Ronaldo Luís Nazário de Lima), যিনি "রোনাল্ডো" নামে পরিচিত।...
23/05/2025

ব্রাজিলের বিখ্যাত ফুটবলার **রোনাল্ডো লুইস নাজারিও দি লিমা** (Ronaldo Luís Nazário de Lima), যিনি "রোনাল্ডো" নামে পরিচিত। তিনি ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা স্ট্রাইকার হিসেবে বিবেচিত। নিচে তার সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত তথ্য দেওয়া হলো:

# # # জীবনী ও ক্যারিয়ার:
- **জন্ম**: ১৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৬, রিও ডি জানেইরো, ব্রাজিল।
- **ডাকনাম**: "ফেনোমেনো" (The Phenomenon)।
- **পজিশন**: স্ট্রাইকার (ফরোয়ার্ড)।
- **ক্লাব ক্যারিয়ার**:
- খেলেছেন ব্রাজিলের ক্রুজেইরো, ডাচ ক্লাব পিএসভি, স্পেনের বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদ, ইতালির ইন্টার মিলান ও এসি মিলান এবং ব্রাজিলের কোরিন্থিয়ানস-এর হয়ে।
- উল্লেখযোগ্য অর্জন:
- বার্সেলোনার হয়ে ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমে ইউরোপীয় গোল্ডেন শু (সর্বোচ্চ গোলদাতা)।
- রিয়াল মাদ্রিদের সাথে লা লিগা জয় (২০০২-০৩, ২০০৬-০৭)।
- **আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার**:
- ব্রাজিলের হয়ে ৯৮ ম্যাচে ৬২ গোল।
- বিশ্বকাপ জয়: ১৯৯৪ (বেঞ্চে ছিলেন) এবং ২০০২ (গোল্ডেন বুট বিজয়ী, ৮ গোল)।
- ১৯৯৮ বিশ্বকাপে ফাইনালে ফ্রান্সের কাছে হারলেও দুর্দান্ত পারফরম্যান্স।
- ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়: ১৯৯৬, ১৯৯৭, ২০০২।
- ব্যালন ডি’অর: ১৯৯৭, ২০০২।

# # # খেলার ধরন:
রোনাল্ডো তার অসাধারণ গতি, ড্রিবলিং দক্ষতা, এবং গোল করার অবিশ্বাস্য ক্ষমতার জন্য বিখ্যাত ছিলেন। তিনি প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগকে একাই ধ্বংস করতে পারতেন।

# # # ব্যক্তিগত জীবন ও উত্তরাধিকার:
- **ইনজুরি**: ক্যারিয়ারে বেশ কয়েকবার গুরুতর হাঁটুর ইনজুরিতে ভুগেছেন, বিশেষ করে ইন্টার মিলানে থাকাকালীন। তবুও অসাধারণভাবে কামব্যাক করেছেন।
- **অবসর**: ২০১১ সালে পেশাদার ফুটবল থেকে অবসর নেন।
- **বর্তমানে**: তিনি ব্যবসা, ফুটবল ক্লাব মালিকানা (যেমন স্পেনের রিয়াল ভায়াদোলিদ), এবং ফুটবল উন্নয়নের সাথে জড়িত।
- তিনি ফুটবলের ইতিহাসে একজন কিংবদন্তি এবং তরুণ ফুটবলারদের জন্য অনুপ্রেরণা।

# # # মজার তথ্য:
- তিনি বিশ্বকাপের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতা ছিলেন (১৫ গোল), যা পরে মিরোস্লাভ ক্লোসে ভেঙেছেন।
- ১৯৯৮ বিশ্বকাপ ফাইনালের আগে তার অসুস্থতা নিয়ে রহস্য এখনও ফুটবল ভক্তদের মধ্যে আলোচনার বিষয়।

আপনি যদি রোনাল্ডোর কোনো নির্দিষ্ট ম্যাচ, গোল, বা জীবনের কোনো দিক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে বলুন! ,,

#ব্রাজিল #রোনালদো #ফুটবল

রোবের্তো কার্লোসেরউল্লেখযোগ্য অর্জনক্লাব: ৪টি লা লিগা, ৩টি ইউইএফএ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, ২টি ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ।আন্তর্জা...
19/05/2025

রোবের্তো কার্লোসেরউল্লেখযোগ্য অর্জন

ক্লাব: ৪টি লা লিগা, ৩টি ইউইএফএ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, ২টি ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ।
আন্তর্জাতিক: ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপ, ১৯৯৭ ও ১৯৯৯ কোপা আমেরিকা।
ব্যক্তিগত: ফিফা ওয়ার্ল্ড প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার রানার-আপ (১৯৯৭), রিয়াল মাদ্রিদের ইতিহাসের সেরা বিদেশি একাদশ (মার্কা, ২০১৩)।
রোবের্তো কার্লোসের আক্রমণাত্মক খেলার ধরন এবং ফ্রি-কিকের দক্ষতা তাকে ফুটবল ইতিহাসে একটি কিংবদন্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

#ব্রাজিল

চট্টগ্রাম বিভাগ সম্পর্কে বিস্তারিত,,,চট্টগ্রাম বিভাগ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের একটি প্রশাসনিক বিভাগ, যা দেশের অর্থন...
18/05/2025

চট্টগ্রাম বিভাগ সম্পর্কে বিস্তারিত,,,

চট্টগ্রাম বিভাগ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের একটি প্রশাসনিক বিভাগ, যা দেশের অর্থনীতি, সংস্কৃতি ও ভৌগোলিক বৈচিত্র্যের দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ। নিচে এই বিভাগ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:

১. ভৌগোলিক অবস্থান ও সীমানা
অবস্থান: চট্টগ্রাম বিভাগ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। এটি উত্তরে সিলেট বিভাগ ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, পূর্বে ভারতের মিজোরাম ও মায়ানমার, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এবং পশ্চিমে ঢাকা ও বরিশাল বিভাগ দ্বারা বেষ্টিত।
আয়তন: প্রায় ৩৩,৯০৮ বর্গকিলোমিটার।
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য: এই বিভাগে পাহাড়, সমুদ্রতীর, নদী ও বনাঞ্চলের সমন্বয় রয়েছে। চট্টগ্রাম পার্বত্য জেলা (রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান) এবং কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত এখানকার প্রধান আকর্ষণ।
২. প্রশাসনিক কাঠামো
জেলা: চট্টগ্রাম বিভাগে ১১টি জেলা রয়েছে:
চট্টগ্রাম
কক্সবাজার
রাঙামাটি
বান্দরবান
খাগড়াছড়ি
ফেনী
নোয়াখালী
কুমিল্লা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
চাঁদপুর
লক্ষ্মীপুর
উপজেলা: বিভাগে মোট ১০২টি উপজেলা রয়েছে।
পৌরসভা ও ইউনিয়ন: বিভিন্ন পৌরসভা ও শতাধিক ইউনিয়ন রয়েছে।
প্রধান শহর: চট্টগ্রাম শহর এই বিভাগের প্রশাসনিক ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র। এটি বাংলাদেশের প্রধান বন্দর শহর এবং দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর।
৩. অর্থনীতি
বন্দর ও বাণিজ্য: চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর, যা দেশের আমদানি-রপ্তানির প্রায় ৯০% পরিচালনা করে। এটি বিভাগের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি।
শিল্প: চট্টগ্রামে সিমেন্ট, ইস্পাত, টেক্সটাইল, জাহাজ ভাঙা (শিপ ব্রেকিং) এবং রাসায়নিক শিল্প গুরুত্বপূর্ণ। কর্ণফুলী নদীর তীরে রয়েছে বেশ কিছু ভারী শিল্প।
পর্যটন: কক্সবাজার বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত এবং সেন্ট মার্টিন দ্বীপ পর্যটন শিল্পের প্রধান আকর্ষণ। পার্বত্য এলাকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয়।
কৃষি: ধান, চা, তামাক, ফলমূল (আনারস, কলা) এবং মৎস্য চাষ এখানকার কৃষি অর্থনীতির মূল ভিত্তি।
৪. জনসংখ্যা ও সংস্কৃতি
জনসংখ্যা: ২০২২ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, চট্টগ্রাম বিভাগের জনসংখ্যা প্রায় ৩.৩ কোটি।
জাতিগত বৈচিত্র্য: এখানে বাঙালি সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও পার্বত্য জেলায় চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, ম্রো সহ বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বাস করে।
ভাষা: বাংলা প্রধান ভাষা, তবে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক উপভাষা (চাটগাঁইয়া) বেশ জনপ্রিয়। পার্বত্য অঞ্চলে চাকমা, মirtsা ভাষা প্রচলিত।
ধর্ম: ইসলাম প্রধান ধর্ম, তবে হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ও রয়েছে। পার্বত্য অঞ্চলে বৌদ্ধ ধর্মের প্রভাব বেশি।
সংস্কৃতি: চট্টগ্রামের সংস্কৃতি বৈচিত্র্যময়। এখানে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ, মেজবান (বড় ভোজ), পিঠা উৎসব এবং পার্বত্য অঞ্চলের বিজু, বৈসু, সাংগ্রাই উৎসব উল্লেখযোগ্য।
৫. শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট), চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ এবং বেশ কিছু স্বনামধন্য কলেজ ও স্কুল রয়েছে।
স্বাস্থ্য সেবা: চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং বেসরকারি হাসপাতালগুলো স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে পার্বত্য অঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবা এখনও উন্নতির প্রয়োজন।
৬. প্রাকৃতিক সম্পদ ও পর্যটন
প্রাকৃতিক সম্পদ: চট্টগ্রাম বিভাগে প্রাকৃতিক গ্যাস, খনিজ সম্পদ এবং বনজ সম্পদ রয়েছে। কাপ্তাই হ্রদে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন উল্লেখযোগ্য।
পর্যটন স্থান:
কক্সবাজার: বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ: প্রবাল দ্বীপ।
রাঙামাটি: কাপ্তাই হ্রদ, ঝুলন্ত সেতু।
বান্দরবান: নীলাচল, চিম্বুক, বগা লেক।
খাগড়াছড়ি: আলুটিলা গুহা, রিসাং ঝর্ণা।
চট্টগ্রাম: ফয়েজ লেক, পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত, যুদ্ধ জাদুঘর।
৭. যোগাযোগ ও পরিবহন
সড়ক: চট্টগ্রাম-ঢাকা মহাসড়ক এবং বিভিন্ন জেলার সাথে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত।
রেল: চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা, সিলেট এবং অন্যান্য অঞ্চলে রেল যোগাযোগ রয়েছে।
বিমানবন্দর: শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চট্টগ্রামে অবস্থিত। কক্সবাজারেও একটি অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর রয়েছে।
নৌপথ: চট্টগ্রাম বন্দর এবং অভ্যন্তরীণ নৌপথগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৮. চ্যালেঞ্জ
পার্বত্য অঞ্চলের সমস্যা: পার্বত্য চট্টগ্রামে জাতিগত উত্তেজনা ও শান্তি চুক্তির বাস্তবায়ন নিয়ে চ্যালেঞ্জ রয়েছে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ: ঘূর্ণিঝড়, ভূমিধস এবং বন্যার ঝুঁকি রয়েছে।
অবকাঠামো উন্নয়ন: পার্বত্য অঞ্চলে রাস্তাঘাট ও স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি প্রয়োজন।
৯. ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব
চট্টগ্রাম ঐতিহাসিকভাবে বাণিজ্যের কেন্দ্র ছিল। মধ্যযুগে এটি আরব, পারস্য ও পর্তুগিজ বণিকদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে এখানে চা শিল্পের প্রসার ঘটে।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে চট্টগ্রাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এখান থেকেই মুজিবনগর সরকারের ঘোষণা সম্প্রচারিত হয়।
১০. উন্নয়ন প্রকল্প
মেগা প্রকল্প: মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর, কর্ণফুলী সুড়ঙ্গ, এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল চট্টগ্রামের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করছে।
বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল: চট্টগ্রামে একাধিক অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করা হচ্ছে, যা বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করছে।
চট্টগ্রাম বিভাগ তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, অর্থনৈতিক সম্ভাবনা এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের কারণে বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল। আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে আরও জানতে চান (যেমন: কোনো জেলা, পর্যটন, অর্থনীতি), তাহলে কমেন্ট করে জানান!

#বাংলাদেশ #চট্টগ্রাম

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়াররোবের্তো কার্লোস ব্রাজিল জাতীয় দলের হয়ে ১২৫টি ম্যাচ খেলে ১১টি গোল করেছেন। তিনি ১৯৯৬ থেকে ২০০৬ পর...
16/05/2025

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার
রোবের্তো কার্লোস ব্রাজিল জাতীয় দলের হয়ে ১২৫টি ম্যাচ খেলে ১১টি গোল করেছেন। তিনি ১৯৯৬ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত তিনটি ফিফা বিশ্বকাপে অংশ নেন:

১৯৯৮ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সের বিপক্ষে ফাইনালে রানার্স-আপ।
২০০২ বিশ্বকাপ: ব্রাজিলের শিরোপা জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।
২০০৬ বিশ্বকাপ: কোয়ার্টার ফাইনালে ফ্রান্সের কাছে পরাজয়।
তিনি ১৯৯৭ সালে ফিফা ওয়ার্ল্ড প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার পুরস্কারে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন।

#রোবের্তো #ব্রাজিল

ক্লাব ক্যারিয়াররোবের্তো কার্লোস তার পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন ব্রাজিলের ক্লাব ইউনিয়াও সাও জোয়াও দিয়ে। এরপর তিনি ১...
15/05/2025

ক্লাব ক্যারিয়ার

রোবের্তো কার্লোস তার পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন ব্রাজিলের ক্লাব ইউনিয়াও সাও জোয়াও দিয়ে। এরপর তিনি ১৯৯৩ সালে পালমেইরাস-এ যোগ দেন, যেখানে তিনি ব্রাজিলিয়ান লিগ শিরোপা জিতেছিলেন। ১৯৯৫ সালে তিনি ইউরোপে পাড়ি জমান, ইতালির ইন্টার মিলান-এ যোগ দিয়ে। তবে, তার সবচেয়ে গৌরবময় সময় কাটে রিয়াল মাদ্রিদ-এ।

রিয়াল মাদ্রিদ (১৯৯৬-২০০৭): ১৯৯৬ সালে রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেওয়ার পর তিনি ১১টি সফল মৌসুম কাটান। সব প্রতিযোগিতায় তিনি ৫৮৪টি ম্যাচ খেলে ৭১টি গোল করেন। এই সময়ে তিনি ৪টি লা লিগা শিরোপা, ৩টি ইউইএফএ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ (১৯৯৮, ২০০০, ২০০২), এবং ২টি ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ জিতেছেন। ২০১৩ সালে মার্কা তাকে রিয়াল মাদ্রিদের ইতিহাসের সেরা বিদেশি একাদশে অন্তর্ভুক্ত করে।
পরবর্তী ক্যারিয়ার: রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ার পর তিনি তুরস্কের ফেনারবাচে (২০০৭-২০০৯), ব্রাজিলের করিন্থিয়ান্স (২০১০-১১), রাশিয়ার আঞ্জি মাখাচকালা (২০১১-১২), এবং ভারতের দিল্লি ডায়নামোস (২০১৫)-এ খেলেন। তিনি দিল্লি ডায়নামোসে খেলোয়াড়-কোচ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

#ব্রাজিল #রোবের্তো #ফুটবল

রোবের্তো কার্লোস দা সিলভা রোচা (জন্ম: ১০ এপ্রিল ১৯৭৩, গার্সা, সাও পাওলো, ব্রাজিল), সাধারণত রোবের্তো কার্লোস নামে পরিচিত,...
14/05/2025

রোবের্তো কার্লোস দা সিলভা রোচা (জন্ম: ১০ এপ্রিল ১৯৭৩, গার্সা, সাও পাওলো, ব্রাজিল), সাধারণত রোবের্তো কার্লোস নামে পরিচিত, একজন অবসরপ্রাপ্ত ব্রাজিলীয় পেশাদার ফুটবলার। তাকে ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা এবং সবচেয়ে আক্রমণাত্মক লেফট-ব্যাক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি তার অসাধারণ গতি, শক্তিশালী ফ্রি-কিক, এবং আক্রমণাত্মক খেলার ধরনের জন্য বিখ্যাত ছিলেন।

প্রাথমিক জীবন
রোবের্তো কার্লোস ব্রাজিলের সাও পাওলোর গার্সায় একটি সাধারণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে তিনি ফুটবলের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন এবং স্থানীয় ক্লাবগুলোতে খেলা শুরু করেন। তিনি প্রাথমিকভাবে ফরোয়ার্ড হিসেবে খেললেও পরবর্তীতে লেফট-ব্যাক পজিশনে স্থানান্তরিত হন, যেখানে তিনি বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেন।

#ফুটবল #ব্রাজিল #রোবের্তো

ক্যারিয়ার হাইলাইটসক্লাব ক্যারিয়ার:আর্জেন্টিনোস জুনিয়র্স (১৯৭৬-১৯৮১): মাত্র ১৫ বছর বয়সে পেশাদার ফুটবলে অভিষেক করেন।বো...
13/05/2025

ক্যারিয়ার হাইলাইটস
ক্লাব ক্যারিয়ার:
আর্জেন্টিনোস জুনিয়র্স (১৯৭৬-১৯৮১): মাত্র ১৫ বছর বয়সে পেশাদার ফুটবলে অভিষেক করেন।
বোকা জুনিয়র্স (১৯৮১-১৯৮২): ১৯৮১ সালে বোকা জুনিয়র্সে যোগ দেন এবং দলটির হয়ে আর্জেন্টিনার লিগ শিরোপা জেতেন।
বার্সেলোনা (১৯৮২-১৯৮৪): স্পেনের বার্সেলোনায় যোগ দেন, কিন্তু ইনজুরি এবং ম্যানেজারের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে পুরোপুরি সফল হননি।
নাপোলি (১৯৮৪-১৯৯১): মারাদোনার ক্যারিয়ারের শীর্ষ সময়। নাপোলিকে দুটি সেরিয়ে আ শিরোপা (১৯৮৬-৮৭, ১৯৮৯-৯০) এবং উয়েফা কাপ (১৯৮৯) জেতান। তিনি দলের অধিনায়ক ছিলেন এবং নাপোলির সমর্থকদের কাছে আইকন হয়ে ওঠেন।
অন্যান্য ক্লাব: সেভিয়া, নিউয়েলস ওল্ড বয়েজ এবং আবার বোকা জুনিয়র্সে খেলেন।
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার:
আর্জেন্টিনা জাতীয় দল: ১৯৭৭ সালে ১৬ বছর বয়সে আর্জেন্টিনার হয়ে অভিষেক করেন। ৯১টি ম্যাচে ৩৪টি গোল করেন।
১৯৮৬ বিশ্বকাপ: মারাদোনার জীবনের সবচেয়ে গৌরবময় মুহূর্ত। তিনি আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জেতান, যেখানে তিনি ৫টি গোল করেন এবং ৫টি অ্যাসিস্ট দেন। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তাঁর "হ্যান্ড অফ গড" গোল এবং "গোল অফ দ্য সেঞ্চুরি" ফুটবল ইতিহাসে অমর হয়ে আছে।
অন্যান্য বিশ্বকাপ: ১৯৮২, ১৯৯০ এবং ১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপে অংশ নেন। ১৯৯৪ সালে মাদক পরীক্ষায় পজিটিভ হওয়ায় তাঁর ক্যারিয়ারের ইতি ঘটে।
কোচিং ক্যারিয়ার:
আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের কোচ হিসেবে ২০১০ বিশ্বকাপে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া আল ওয়াসল, রেসিং ক্লাবসহ বিভিন্ন ক্লাবে কোচিং করেন।
ব্যক্তিগত জীবন
বিয়ে ও সন্তান: মারাদোনা ক্লাউডিয়া ভিলাফানেকে বিয়ে করেন এবং তাঁর পাঁচ সন্তান ছিল।
মাদক সমস্যা: ১৯৯০-এর দশকে মাদকাসক্তির কারণে তাঁর ক্যারিয়ার এবং স্বাস্থ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
রাজনৈতিক মতাদর্শ: মারাদোনা বামপন্থী রাজনীতির সমর্থক ছিলেন। ফিদেল কাস্ত্রো এবং চে গুয়েভারার প্রতি তাঁর গভীর শ্রদ্ধা ছিল। তাঁর বাঁ পায়ে কাস্ত্রোর ট্যাটু ছিল।
মৃত্যু
মারাদোনা ২৫ নভেম্বর ২০২০ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তাঁর মৃত্যু ফুটবল বিশ্বে শোকের ছায়া ফেলে।
আইকনিক মুহূর্তের ছবি
ছবি সংযোজন করা এই ফরম্যাটে সম্ভব নয়, তবে আপনি নিম্নলিখিত মুহূর্তের ছবি অনলাইনে খুঁজে দেখতে পারেন:

১৯৮৬ বিশ্বকাপে বিশ্বকাপ ট্রফি হাতে মারাদোনা।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে "হ্যান্ড অফ গড" গোল।
নাপোলির হয়ে উয়েফা কাপ উদযাপন।
লিওনেল মেসির সঙ্গে মারাদোনার ছবি (২০১০ বিশ্বকাপে)।
মারাদোনার বাঁ পায়ে ফিদেল কাস্ত্রোর ট্যাটু।
উল্লেখযোগ্য তথ্য
মারাদোনা এবং পেলেকে যৌথভাবে ফিফার "২০তম শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড়" নির্বাচিত করা হয়।
তিনি বিশ্বকাপে ৫৩টি ফাউলের শিকার হয়ে রেকর্ড গড়েন।
মারাদোনার নেতৃত্বে নাপোলি ইতালির ফুটবলে উত্তর-দক্ষিণের অর্থনৈতিক বৈষম্যের মধ্যে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করে।

#ম্যারাডোনা #ফুটবল

Address

Vill-sabdi, P/o: Bhutchara, Thana: Kaunia
Rangpur
5440

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কুইক ভাইরাল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to কুইক ভাইরাল:

Share