Peace Studio

Peace Studio সত্যের সন্ধানে বাংলা

20/07/2025

প্রতিদিন ১% উন্নতির ১৫টি মাইক্রো হ্যাবিট

(স্কুল শেখাবে না, কিন্তু ভবিষ্যত গড়তে এগুলো বেশ কাজে লাগবে)

১/ প্রতিদিন অন্তত ৫ মিনিট মেডিটেশন করুন।
এতে মন শান্ত হবে, ফোকাস বাড়বে।

২/ প্রতিদিন ২ পৃষ্ঠা হলেও বই পড়ুন।
বছরে ৩-৪ টা বই ইজিলি শেষ হবে!

৩/ দিনের শুরুতে সেদিনের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো লিখে ফেলুন। টু-ডু লিস্ট ইউজ করুন।

৪/ ঘুম থেকে উঠে প্রথম ৩০ মিনিট ফোন না ধরার অভ্যাস করুন।

৫/ ঘুম থেকে উঠেই ১ গ্লাস পানি খান।
হাইড্রেটেড থাকা মানেই শক্তি পাওয়া।

৬/ নিজের বিছানাটা গুছিয়ে রাখুন। দিনটা খারাপ গেলেও বাসায় ফিরে অন্তত একটা গোছানো বিছানা পাবেন।

৭/ দিনে অন্তত ১০ মিনিট হলেও হাঁটুন।

৮/ রাতে ১ মিনিট নিজের দিনটা রিভিউ করুন।
আজ কী শিখলেন? কী ঠিক হলো, কী ঠিক হলো না?

৯/ দিনে অন্তত ১ ঘণ্টা 'নো স্ক্রিন' টাইম রাখুন।
সব ডিজিটাল ডিভাইস থেকে সেই ১ ঘন্টা দূরে থাকুন।

১০/ প্রতিদিন অন্তত একবার হলেও কাউকে 'ধন্যবাদ' বলুন। কৃতজ্ঞতা মাইন্ডসেট বদলে দেয়।

১১/ নিজের চিন্তাভাবনা লিখুন (জার্নালিং)।

১২/ প্রতিদিন ১টা অপ্রয়োজনীয় জিনিস সরিয়ে ফেলুন।

১৩/ প্রতিদিন ১টি ভালো পডকাস্ট/ভিডিও দেখুন শেখার জন্য।

১৪/ নিজের ভুল স্বীকার করে নেওয়ার অভ্যাস করুন।

১৫/ নিজের সাথে ১টা ছোট প্রতিজ্ঞা করুন, এবং সেটা রক্ষা করুন। এতে আপনার কনফিডেন্স বাড়বে।

(এরমধ্যে কয়টা আপনি রেগুলার চর্চা করেন? কমেন্টে সেটা জানান। আর চাইলে লেখাটা শেয়ার করে টাইমলাইনেও রেখে দিতে পারেন।)

গণমাধ্যমের ‘মিডিয়া ট্রায়াল’-এর কারণে হয়তো তার অভিযোগসমূহ আমাদের জানা হয়নি। এর আগেই ‘মেয়ে হয়ে বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে!’—এমন ধ...
18/07/2025

গণমাধ্যমের ‘মিডিয়া ট্রায়াল’-এর কারণে হয়তো তার অভিযোগসমূহ আমাদের জানা হয়নি। এর আগেই ‘মেয়ে হয়ে বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে!’—এমন ধরণের নীতিকথায় সংবাদপত্র ও সামাজিক মাধ্যম ভরে উঠেছে।
অথচ পরিবারগুলো যে আদর্শ নিরাপদ স্থান—তা সবসময় সত্য নয়। এই দিক দিয়ে তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, মামলায় সফল হোন বা না হোন।
সন্তান এবং অভিভাবক—উভয় পক্ষেরই উচিত, যদি তারা কোনো ধরনের স্বাধীনতাহীনতা বা নির্যাতনের শিকার হন, তা সহজে আদালতের সামনে উপস্থাপন করতে পারার সুযোগ থাকা।
কারণ, মেয়েদের উপর অধিকাংশ নির্যাতন ঘটে পরিবারেই।

বিসিএস দিয়া কাস্টমসে চাকরি পাইছিলো এক ভাই। বেতন বলে ৩৮ হাজার টাকা। ভাইরে জিগাইলাম, এত কম বেতনে সংসার চলব? ভাই কইছিলো, তি...
04/07/2025

বিসিএস দিয়া কাস্টমসে চাকরি পাইছিলো এক ভাই। বেতন বলে ৩৮ হাজার টাকা।

ভাইরে জিগাইলাম, এত কম বেতনে সংসার চলব?
ভাই কইছিলো, তিন বছর কষ্ট কইরা এই চাকরি পাইছি।

কষ্টের টাকায় বরকত আছে।

এক বছর পর আজকে হঠাৎ ভাইর সাথে দেখা। গল্প শুনাইলো ঢাকায় ফ্ল্যাট কিনছে, গাড়ি কিনছে। আবার নাকি প্লট দেখতাছে।

জিগাইলাম ভাই, ৩৮ হাজার টাকা বেতনে এত কিছু কেমনে কি? ভাই সিনা টান কইরা বলল, কইছিলাম না কষ্টের টাকা। চাকরিটায় বরকত আছে।

বেতনও নাকি তোলা লাগে না। বরকত ভরপুর।

কেনো এমন বৈষম্য?  😠
25/06/2025

কেনো এমন বৈষম্য? 😠

17/06/2025
প্রতীক জোশী ছয় বছর ধরে লন্ডনে থাকতেন। তিনি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। বহুদিন ধরেই স্বপ্ন দেখতেন—স্ত্রী আর তিনটি ছোট সন...
12/06/2025

প্রতীক জোশী ছয় বছর ধরে লন্ডনে থাকতেন। তিনি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। বহুদিন ধরেই স্বপ্ন দেখতেন—স্ত্রী আর তিনটি ছোট সন্তানকে নিয়ে লন্ডনে সুন্দর জীবন গড়বেন। তখন তার পরিবার ছিল ভারতে।

বহু বছরের কষ্ট, কাগজপত্রের ঝামেলা আর অপেক্ষার পরে অবশেষে সেই স্বপ্ন পূরণের সময় এসেছিল। মাত্র দুই দিন আগে, তার স্ত্রী ডা. কোমি ভারতে থাকা চাকরি ছেড়ে দেন। সব ব্যাগ গুছিয়ে ফেলা হয়, প্রিয়জনদের বিদায় জানানো হয়। নতুন জীবনের পথে যাত্রা প্রস্তুত।

আজ সকালে, আনন্দ আর আশা নিয়ে প্রতীক, তার স্ত্রী এবং তিন সন্তান এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট ১৭১-এ ওঠেন লন্ডনের উদ্দেশে। তারা একটি সেলফি তোলে, আত্মীয়দের পাঠায়। নতুন জীবনের শুরু।

কিন্তু তারা আর পৌঁছাতে পারেনি। মাঝ আকাশে বিমানটি দুর্ঘটনায় পড়ে। পাঁচজনের কেউই বেঁচে থাকেনি।

মাত্র কয়েক সেকেন্ডে সব শেষ। একটা জীবনভর স্বপ্ন মুহূর্তেই ছাই হয়ে যায়। এটা আমাদের কঠিনভাবে মনে করিয়ে দেয়—জীবন ভীষণ ভঙ্গুর। আমরা যা গড়ি, যাকে ভালোবাসি, সবই এক সুতোয় ঝুলে থাকে। তাই যতদিন বাঁচি, বাঁচার মতো বাঁচি, ভালোবাসি, যতটা পারি সুখ খুঁজি। কারণ কাল কী হবে, কেউ জানে না।

গরুখোরেরা। বুঝে খাইয়্বন।
09/06/2025

গরুখোরেরা। বুঝে খাইয়্বন।

গুগল ম্যাপের মাধ্যমে একটি ভালোবাসার গল্প।প্রতিটি ছবিতে ক্যাপশন পড়ুন।২০১৫ সালে দুই বৃদ্ধ দম্পতি পাশাপাশি বসে এক প্লেটে খ...
01/06/2025

গুগল ম্যাপের মাধ্যমে একটি ভালোবাসার গল্প।
প্রতিটি ছবিতে ক্যাপশন পড়ুন।

২০১৫ সালে দুই বৃদ্ধ দম্পতি পাশাপাশি বসে এক প্লেটে খাবারের খাওয়ায় বাড়ির পাশে।

এক বছর পরে,২০১৬ সালে,ক্যামেরা আবার তাদের বন্দী, এখনও একই জায়গায় বসে,শুধুমাত্র ভিন্ন আসন। তাদের পৃথিবী ছোট,কিন্তু একে অপরের যত্নবান দুটি হৃদয়ের জন্য যথেষ্ট।

২০১৭ সালে শুধু ঠাকুমাকে দেখা গিয়েছিল এক চেয়ারে বসে সামনে তাকিয়ে। কিন্তু দাদুকে আর ছবিতে দেখা যাবে না😢

২০১৮ সালে,দাদী এখনও সেখানে ছিলেন,কিন্তু তিনি আর তার স্বাভাবিক চেয়ারে বসেন না। ঘরের অর্ধবন্ধ দরজার সামনে বসেছিলেন,শরীর দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন।

২০২০ সালে দাদী আবার স্বাভাবিক চেয়ারে ফিরে এলেন, চিন্তায় এলোমেলো হয়ে বসে,কুচকে যাওয়া হাত দিয়ে থুতুকুকে আদর করে, যেন এমন কারো অপেক্ষায় যে আর ফিরবে না।

২০২১ সালে তার শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে,তার পদক্ষেপ আর স্থিতিশীল ছিল না। সে শুধু তার অতীতের ছায়া,
আজও স্মৃতি আঁকড়ে আছে।

২০২২ সালে নীল ঘরের দরজা শক্ত করে বন্ধ ছিল। ঠাকুমার কোন খোঁজ নেই। হয়তো সে তার প্রিয়তমার সাথে গিয়েছিল। তারা সম্ভবত এখন আরো শান্তিপূর্ণ জায়গায় একসাথে।

২০১৩ সালে বাড়ির চারপাশে আগাছা বেড়ে গেল,তার রঙ ম্লান হয়ে গেল,এবং দরজা বন্ধ হয়ে গেল। সিট খালি আছে আগের মত বের করা হয় নি

২০২৪ সালে আগাছা সরিয়ে ফেলা হয়েছিল,কিন্তু ঘরটা চুপ করে ছিল। চেয়ারগুলো দাঁড়িয়ে আছে,অপেক্ষা করার মত,কিন্তু দেখা হয়নি।

এবং এখন, ২০২৫ সালে,বাড়িটি চলে গেছে,গ্রাউন্ডেড। সেখানে তাদের কোন সন্ধান নেই। শুধু স্মৃতি,শুধু ছবি। ভালোবাসা... সত্যিই সুন্দর। সত্যিকারের ভালোবাসারও বিচ্ছেদ হতে হয়।

এদের সম্পর্কে কেউ গল্প বলে না। আমি বাদে। গুগল ম্যাপের মাধ্যমে।

সংগৃহিত

ভদ্রলোকের ছবিটা দিলাম তার পুরো জীবনটার কথা ভেবে৷ আহা! কত দাপট ছিলো! কত ক্ষমতা! কত প্রটোকল।কি অহংকার ছিল প্রতিটি মুখ নিঃস...
30/05/2025

ভদ্রলোকের ছবিটা দিলাম তার পুরো জীবনটার কথা ভেবে৷ আহা! কত দাপট ছিলো! কত ক্ষমতা! কত প্রটোকল।

কি অহংকার ছিল প্রতিটি মুখ নিঃসৃত বাক্যে। উনি আওয়ামীলীগের সময়ে দেশের সবচেয়ে ক্ষমতাধরদের একজন তোফায়েল আহমেদ।

ক্ষমতা, যৌবন আর অর্থের অহংকার ক্ষণস্থায়ী। একেবারেই নগণ্য।

28/05/2025

আগামী মাস থেকেই Google Pay (Google Wallet) চালু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশে। ❤️✨🙂

Address

Rangpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Peace Studio posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category