Sadik Bro

Sadik Bro welcome my new page

30/06/2025
03/05/2025

অপূর্ণ শুরু

তানভীর আর ইরা—বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখা হয়েছিল। একসাথে পড়া, আড্ডা, হাসি-মজা—সব কিছুতেই তারা ছিল অদ্বিতীয়। বন্ধুরা বলত, “তোমরা তো একে অপরের জন্যই তৈরি।”

কিন্তু জীবন সবসময় গল্পের মতো সাজানো থাকে না।
তানভীর বিদেশে স্কলারশিপ পেয়ে চলে যায়, ইরা থেকে যায় ঢাকায়। সময়ের ব্যবধান, দূরত্ব, ও বাস্তবতার ঠোকাঠুকিতে সম্পর্কটা ধীরে ধীরে ফিকে হতে থাকে। একদিন ইরা নিজেই চুপচাপ আলাদা হয়ে যায়—কোনো অভিযোগ ছাড়াই।

তানভীর ফিরে আসে বছর পাঁচেক পর, সবকিছু গুছিয়ে। অনেক কিছু অর্জন করেছে সে, কিন্তু ইরাকে হারিয়ে ফেলেছে।

হঠাৎ একদিন, এক কফিশপে মুখোমুখি দেখা। চোখে চোখ পড়তেই ইরা হেসে বলে,
“তুই তো পুরনোই আছিস, তানভীর।”

শেষ লাইন
তানভীর শুধু জবাব দেয়, “তুইও তো আমার অসমাপ্ত অধ্যায়…
পর্ব ১

30/04/2025

গল্পের নাম: "তামিম আর মায়া - শহরের প্রেম"
অধ্যায় ১: প্রথম দেখা

তামিমের জীবনটা ছিল একেবারে ছকে বাঁধা। সকালে উঠেই জিম, তারপর অফিস, সন্ধ্যায় ক্যাফে বা বইয়ের দোকান ঘোরা, রাত হলে ছাদে বসে গান শোনা। ২৬ বছরের এই যুবক ঢাকা শহরের এক প্রাইভেট কোম্পানির মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ। জীবন নিয়ে খুব একটা অভিযোগ ছিল না তার—তবে মনটা মাঝে মাঝেই শুন্য হয়ে যেত। যেন কারো জন্য অপেক্ষা করছিল।

একদিন ধানমন্ডির এক ছোট্ট বুক ক্যাফেতে বসে সে কফি আর একটা জাফর ইকবালের বই নিয়ে সময় কাটাচ্ছিল। হঠাৎ এক মেয়ের কণ্ঠ—
“এই চেয়ারে কেউ বসেছে?”
তামিম তাকিয়ে দেখে, এক গাঢ় নীল শাড়ি পরা মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। চোখে চশমা, হাতে একটা মোবাইল আর কফির কাপ। মেয়েটার চোখে ছিল আত্মবিশ্বাস, আর হাসিতে শহরের ব্যস্ততা ভুলিয়ে দেওয়ার মতো প্রশান্তি।

তামিম মাথা নেড়ে বলল, “না, বসুন।”

মেয়েটি বসে পড়ল, ব্যাগ থেকে একটা বই বের করল—আর সেটা দেখে তামিম অবাক!
ঠিক তারই পড়া বইটা!
“জাফর ইকবাল আপনারও পছন্দ?”
মায়া হেসে বলল, “হ্যাঁ। ছোটবেলা থেকেই। তবে শহরে এমন পাঠক এখন খুব কম দেখি।”
তামিমের ভেতরে যেন এক ঝলক আলো ঝলসে উঠল।

শহরের কোলাহলে এক টুকরো শান্তির সন্ধান পেয়ে গেল তামিম।
আর সেই সন্ধান—ছিল মায়ার চোখে।

30/04/2025

গল্পের নাম: "তামিমের ভালোবাসা"

তামিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। সাহিত্যের প্রতি তার ছিল প্রবল টান। প্রতিদিন বিকেলে লাইব্রেরির সামনে বসে সে কবিতা লিখত। একদিন হঠাৎ করে লাইব্রেরির করিডোর দিয়ে হেঁটে এলো মায়া—নতুন ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থী। তামিমের চোখ আটকে গেল মেয়েটির চোখে। সেই চোখে ছিল একরাশ কৌতূহল আর মায়া।

পরের কিছুদিন তামিম শুধু তাকিয়ে থাকত দূর থেকে। মায়ার হাসি, মায়ার হাঁটাচলা, সব যেন কবিতার লাইন হয়ে তার খাতায় উঠে আসত।

একদিন সাহস করে মায়াকে বলল,
— "তোমার চোখে আমি প্রতিদিন কবিতা খুঁজে পাই।"
মায়া অবাক হয়ে হেসে বলল,
— "তুমি কি প্রতিদিন আমার জন্য কবিতা লেখো?"
তামিম মাথা নিচু করে বলল,
— "হ্যাঁ, আর একদিন চাই শুধু তোমাকে নিয়ে শেষ কবিতাটা লিখতে… যদি তুমি চাও।"

মায়া ধীরে করে বলল,
— "তাহলে চল, প্রথম লাইনে আমার নাম লিখে শুরু করো।"

সেদিন থেকে তামিমের খাতা আর একা ছিল না—তাতে লেখা হতো দুই হৃদয়ের গল্প।

Good morning🌞
14/12/2024

Good morning🌞

13/12/2024

Assalamualaikum

Address

Rangpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sadik Bro posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share