Abdullah An Nasir Sakib

Abdullah An Nasir Sakib Assalamualaikum.Welcome to My Profile.

13/04/2025

দুই ঈদ ছাড়া অন্য যেকোনো বাৎসরিক দিবস পালন করা ইসলামে নিষিদ্ধ।
পহেলা বৈশাখ, জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী, ভালোবাসা দিবস, মা দিবসের মত তথাকথিত সকল বাৎসরিক দিবস ইসলাম বহির্ভূত। একজন মুসলিম হিসেবে এগুলো বর্জন করা আমাদের ঈমানি দায়িত্ব।

22/03/2025

আল্লাহ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করার তৌফিক দান করুন♥️

20/03/2025

ইনশাআল্লাহ ♥️

20/03/2025

দুইজনে প্রচুর ধর্য আলহামদুলিল্লাহ ♥️

19/03/2025

আজানের সময় কান্না করছেন গাজার মুয়াজ্জিন... ইনশাআল্লাহ একদিন ফিলিস্তিন বিজয় হবে♥️

17/03/2025

কিরে ভাই... তরমুজ ব্যবসায়ী ব্যবসা টাকে নষ্ট করে দিল কিছু অসাধু ব্লগাররা😥... এখন সে লসের মধ্যে তাকে ব্যবসা করতে দেন....🥲

বড় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল বাচ্চা মেয়েটা। ফিরতে রাত হয়ে যাবে বিধায় বড় বোন বলেছিল এর পরদিন বাড়িতে যেতে। বড় বোন কিছুক্...
07/03/2025

বড় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল বাচ্চা মেয়েটা। ফিরতে রাত হয়ে যাবে বিধায় বড় বোন বলেছিল এর পরদিন বাড়িতে যেতে। বড় বোন কিছুক্ষণের জন্যে বাইরে গিয়েছিল।

মেয়েটা বোনের রুমে গুটিসুটি হয়ে শুয়ে ছিল এককোনায়। দুলাভাইও ছিল রুমে। বড়বোন ভেবেছিল তার হাসবেন্ড যেহেতু আছে তাহলে আর কোন সমস্যা হবে না।

তারপর দুপুরের দিকে বড় বোন বাসায় এসে দেখে রুমে লাইট নিভানো, ঘুটঘুটে অন্ধকার। তড়িঘরি করে লাইট জ্বালিয়ে দেখে তার আদরের ছোট বোনটা এলোমেলোভাবে পড়ে আছে, চেহারাটা ফ্যাকাশে।

বড় বোন বুঝতে পারেনা কি হয়েছে তার আদরের বোনটার সাথে। অনেকক্ষণ পর যখন বুঝতে পারে তখন অনেকটাই দেরি হয়ে গিয়েছে।

বড় বোন শাশুড়িকে হাতজোড় করে তার বোনটাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্যে। কিন্তু শাশুড়ি নিষেধ করছিল ঘটনাটা যাতে জানাজানি না হয়,হলে না-কি মানসম্মানে কমতি পড়বে তাদের।

তারপর বহু কষ্টে শাশুড়িকে রাজি করিয়ে বড় বোন তার ছোট বোনটাকে নিয়ে আসে মাগুড়া হাসপাতালে। কোনরকম দায়সারা ভাবে হাসপাতালে দিয়েই শাশুড়ি পালিয়ে যায় সেখান থেকে।

হাসপাতালে আনার পর বাচ্চা মেয়েটার অবস্থা আরও বেশি গুরুতর হয়ে পড়ে। ব্যথায় কাতরাচ্ছিল শুধু। বাচ্চা মেয়ে বয়স আর কত হবে? সাত কিংবা আট।

যৌনতার কিছুই বুঝে না, পুতুল নিয়ে খেলার বয়স তার।

মেয়ের মা এবং বোনের সন্দেহ দুলাভাই সজীব এবং শ্বশুর হিটুর প্রতি। জোরালো সন্দেহ দুলাভাই সজীবের প্রতি যেহেতু তার রুমেই ছিল বাচ্চা মেয়েটা।

তথাকথিত তৌহিদী জনতা (প্রকৃত নহে) এখন এই বাচ্চা মেয়েটার কি দোষ দিবে? তার তো ওড়না পড়ার বয়সও হয়নি।
ওড়না পড়ার বয়স হলে নাহয় ওড়নার দোহাই দিয়ে দায়সারা যেত।

তারা কি এবারেও ধ* র্ষ কের পক্ষ নিয়ে ফুলের মালা দিয়ে বরন করে আনবে?

মেয়ের মা এবং বোন মিলেই এখনও অসহায়ের মত পড়ে আছে হাসপাতালে। তাদেরকে সাহায্য করতে কোন তথাকথিত তৌহিদী জনতা (প্রকৃত নহে) আসেনি।

বাচ্চা মেয়েটার মুখে অক্সিজেন মাস্ক লাগানো। ব্যথায় একটু পর পর ককিয়ে উঠতেছে শুধু। বড় বোন একপাশে হাতে ধরে দাড়িয়ে আছে। মা মেয়েটার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে আর আশ্বাস দিচ্ছে - সব ঠিক হয়ে যাবে মা।

মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে ফুটফুটে মেয়েটা, ধিক্কার নিকৃষ্ট অমানুষকে।

কুলাঙ্গার বুড়ো ভামের বিচার হবে? নাকি চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধর্ষন করা সেই ধর্ষকের মতো জামিনে পাড় পেয়ে যাবে?

06/03/2025

BUET, CUET, RUET, KUET, SUST, IUT, DUET, AUST, BRAC, NSU সহ বাকি সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া ছাত্ররা যে বিমান কোনদিন বানাতে পারে নাই, মানিকগঞ্জের জুলহাস সে বিমান বানিয়ে আকাশে উড়িয়েছেন!

১০০/১৫০ বছর আগের গ্লাইডার টেকনোলজি ফলো করে বানানো বিমান বাংলাদেশের সর্বোচ্চ লেভেলের ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্টরা বানাতে পারেন নাই আজ পর্যন্ত!

কিন্তু জুলহাস বানিয়ে ফেললো পদার্থবিজ্ঞান কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিং এর শিক্ষা ছাড়াই!

তো আমাদের দেশের ইঞ্জিনিয়ারদের পড়াশোনার মান কি তাহলে এতই খারাপ যে একটা সাধারণ গ্লাইডার বিমান বানাতে পারেন না?

এরকম চিন্তা ভাবনা যদি করে থাকেন, কিংবা মনে কষ্ট পেয়ে থাকেন তাহলে একটু পড়ুন।

টেকনোলজিতে আমরা সবচেয়ে বেশি মাথা ঘামাই Scaling নিয়ে।

এই স্কেইলিং ব্যাপারটা হচ্ছে একটা সিস্টেম দিয়ে কিভাবে একজন থেকে ১০ জন, তারপর এক হাজার জন থেকে ১ লাখ জনকে সার্ভিস দেয়া যায় সমান এফিশিয়েন্সি এবং পারফরমেন্স ধরে রেখে।

ব্যাপারটা মনে করেন বাসায় ১০ জনের জন্যে রান্না করা আর অনুষ্টানে ৫০০ জনের জন্যে রান্না করার মতন।

আপনার আম্মা বাসায় ১০ জনের জন্যে রান্না করতে পারেন অনায়াসে কিন্তু ৫০০ জনের রান্না উনি করতে যাবেন না। ৫০০ জনের রান্নার জন্যে বাবুর্চি আনতে হবে। এই বাবুর্চি যা করবেন সেটাই স্কেইলিং।

কারণ বাবুর্চি জানেন কিভাবে স্কেইল করতে হয়। উনি উনার সাথে আরও কাজের মানুষ নিয়ে আসবেন। কেউ কুটবেন, কেউ বাঁছবেন, কেউ মাপবেন। মাইক্রো ডিপার্টমেন্ট করে কাজ ভাগ করে দেবেন।

টেকনোলজি অনেক আগে থেকেই মাইক্রো ফেইজে আছে, এখন তো ন্যানো ফেইজেই চলে গিয়েছে।

এখন আর কেউ একটা পুরো সিস্টেম বানায় না। পুরো সিস্টেম বানানোর ব্যাপারটা অনেকটা আদিম যুগের টেকনোলজি। ম্যাটেরিয়াল এবং রিসোর্সের অপচয়।

এই যে বিমানের কথা বলেন। পৃথিবীতে মাত্র ৪ টা দেশ প্যাসেঞ্জার বিমানে ব্যাবহৃত জেট ইঞ্জিন বানাতে পারে। আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স এবং রাশিয়া।

মানে আপনি তাবৎ পৃথিবীর আকাশে যত হাজার হাজার বিমান দেখেন তার ইঞ্জিনগুলো মাত্র এই ৪ টা দেশের কেউ না কেউ বানিয়েছে।

এমনকি টেকনোলজি বর্তমান রাজা চায়নাও একটা জেট ইঞ্জিন বানাতে পারে নাই। তারা এখনও রাশিয়ান ইঞ্জিন রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং করে একটা ইঞ্জিন বানানোর মতলবে আছে।

তবে কেন পারেন না তারা?

চায়নায় স্কুলের বাচ্চারা একজন দু'জনের বিমান থেকে শুরু করে Fighter Plane এর RC ভার্সন করে ফেলেছে!

তাহলে চায়না তাদেরকে উচ্চতর প্রশিক্ষণ দিয়ে কেন বানাতে দেয় না বড় বিমান?

এর মূল কারণ হচ্ছে Scaling ইস্যু!

একজন থেকে দু'জন গেলেই বিমান উড়তে প্রয়োজনীয় লিফট, ড্র্যাগ, গ্র্যাভিটি এবং থ্রাস্ট এগুলোর অবিশ্বাস্য পরিবর্তন হয়।

এত কিছু আমি নিজেও জানি না। তবে এতটুক বলতে পারি চায়না যদি টেকনোলজির কোন কিছুতে ফেইল মারে, সেখানে অবশ্যই বিরাট গেঞ্জাম আছে!

যাই হোক, আবারও মাইক্রোতে ফেরত আসি।

Boeing এক একটা বিমান বানাতে ওরা ৮-৯ টা দেশের ২৫০+ সাপ্লায়ার কোম্পানির কাছ থেকে প্রায় ৬০ লাখ+ আলাদা আলাদা পার্টস বানিয়ে আনে!

এসব একেকটা কোম্পানিতে ৫০০-১০০০+ টপ ক্লাস ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করেন। কোন কোম্পানি শুধু একটা স্পার্ক প্লাগ বানায়, একটা থ্রাস্টার বানায়, কেউ বানায় সেন্সর, অথবা কেউ বানায় ক্ল্যাম্প, সবমিলিয়ে এরকম ৬০ লাখ+ পার্টস।

ঠিক এসব জায়গায় কাজে আসে গোটা দুনিয়ার ফিজিসিস্ট, ম্যাথমেটিশিয়ান এবং তারপর ইঞ্জিনিয়াররা। যাদেরকে আমরা মনে করি আপাত দৃষ্টিতে কিছুই করছেন না!

একজন ফিজিসিস্টের একটা থিওরি কোন ম্যাথমেটিশিয়ান ক্যালকুলেশন করে প্রমাণ করলে সেটা কোন ইঞ্জিনিয়ারের হাত ধরেই ম্যানুফ্যাকচার হয়।

নিউটনের গতির সূত্র, যেগুলো ক্লাস নাইনে পড়তে পড়তে চাপা ভেঙে ফেলসিলাম, নিউটন এগুলো আবিস্কার না করলে Wright Brothers বিমান বানাতে পারতেন না।

তাহলে এই যে আজকে বিমানে চড়ে দেশ বিদেশ ঘুরেন, এখানে স্যার আইজ্যাক নিউটনকে ক্রেডিট না দিয়ে যাবেন কই?

রন্টজেনের মতন পাগলাটে পদার্থবিজ্ঞানী যদি Cathode rays নিয়ে পাগলামি ন করতেন তাহলে X-rays আবিস্কার হত না।

চিন্তা করতে পারেন গোটা পৃথিবীর চিকিৎসা ব্যাবস্থ্যা X-rays ছাড়া?

আমাদের দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে পড়াশোনা করা ইঞ্জিনিয়াররা দুনিয়ার নানা কোম্পানিতে এসব মাইক্রো এবং ন্যানো টেকনোলজি নিয়েই কাজ করেন।

৭০-৮০% টপ কোয়ালিটির ইঞ্জিনিয়ার বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যায় কারণ আমাদের দেশে এরকম কিছুই করা সুযোগ নেই!

বিদেশে উনারা কেউ রিসার্চ করেন আবার কেউ ম্যানুফ্যাকচারিং এর কাজ করেন।

তাদের কোন কোম্পানির বানানো একটা সেন্সর হয়তো বিমানে যাচ্ছে, রকেটে যাচ্ছে, স্পোর্টস কারে যাচ্ছে। এগুলা খুব ছোট ছোট জিনিস এবং আপনি জানবেনও না কোনটা কোন কাজে, কোনদিকে যাচ্ছে।

আজকের মাইক্রো টেকনোলজির পৃথিবীতে আপনি একা কোন কিছু বানিয়ে নেয়ার সুযোগ খুব একটা নেই। সর্বোচ্চ কোম্পানির CEO হলে আপনি একটা ফোকাস পয়েন্টে আসতে পারেন। যেমন ধরেন Elon Musk!

এখন ইঞ্জিনিয়াররা চাইলেই এরকম বিমান বানিয়ে উড়ানোর মতন কাজ করে এটেনশন নিতে পারেন সোশাল মিডিয়াতে। কিন্তু এই বানানোর ফজিলত শুধু বাংলার মাটিতেই।

দুঃখজনকভাবে এর কোন কমার্শিয়াল ভ্যালু নাই। এইটা ১০০ বছর আগের টেকনোলজি। The world has seen enough of it, and it's about to be archived, if not already.

ড্রোনই যেখানে পুরাতন টেকনোলজি হয়ে যাচ্ছে, সেখানে বিমান কে বানাতে যাবে?

আমার জুলহাসের ব্যাপারে কোন ডিজরেসপেক্ট বা মাথাব্যথা নাই। He is a man of passion, and he has cultivated it!

তার শখের জিনিস সে বানাইসে। সে যদি আরও পড়াশোনা করতে পারতো, জানতে পারতো, তাহলে তার এই ব্যাপারটা আরও ভাল হত।

কিন্তু, এইটা শখ! সেটা মাথায় রাখতে হবে।

পৃথিবী এই গ্লাইডার টেকনোলজি গত ১০০ বছর ধরে চর্চা করে এখন জাদুঘরে রেখে দিয়েছে। ইউটিউবে সার্চ করেন, দেখবেন শত শত ভিডিও আছে বাচ্চা ছেলেপেলে এসব বানাচ্ছে।

বাংলাদেশের ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্টরাও শখে শখে অনেক কিছু বানিয়েছেন। কিন্তু তারা শিক্ষিত বলে তাদেরটা আলোচনা হয় না। এরকম শত শত উদাহরণ দেয়া যাবে।

আমাদের নিজেদের দেশে, লোকাল ইঞ্জিনিয়ারদেরকে দিয়ে বানানো বিমান বাহিনীর দু'টো ট্রেনিং বিমান আছে BBT1 এবং BBT2।

জানতেন আপনারা?

কমেন্টে দিলাম। দেখে নিয়েন।

আরও ৩-৪ বছর আগেই এগুলো বানানো হয়েছে। আলাদা আলাদা দুজন পাইলট সেগুলো একই ককপিটে বসে চালাতেও পারে। এমনকি মিসাইলও মারতে পারে প্রয়োজনে!

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের আগেই Brac উনিভার্সিটির তিনজন স্টুডেন্ট জাপানের KYUTECH এর সহযোগিতায় নিজেরাই ন্যানো স্যাটেলাইট "অন্বেষা" বানিয়ে মহাকাশে পাঠিয়েছেন।

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের এক বছর আগে Space X এর Falcon-9 রকেটে চড়েই সে স্যাটেলাইট মহাকাশে গিয়েছে।

উনারা একটা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের তাই কেউ খুব একটা পাত্তা দেয় নাই। আর বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট নিয়ে যে প্রচারণা চলছিল। No wonder why they couldn't get some attention!

কোভিডের সময় OxyJet ভ্যন্টিলেটর তৈরি করেছে বুয়েটের শিক্ষার্থীরা। ২০-৩০ লাখ টাকার ICU ভ্যান্টিলেটর মাত্র ২৫ হাজার টাকায় বানিয়েছে। এই ভ্যান্টিলেটর এখন গ্লোবাল দুইটা কম্পিটিশন জিতে এখন প্রোডাকশনে।

বাংলাদেশে জন্ম এবং ১৮ বছর পর্যন্ত বড় হওয়া রবিন খোদা এখন এশিয়ার সবচেয়ে বড় ডেটা সেন্টার কোম্পানি AirTrunk এর প্রতিষ্টাতা।

যে AirTrunk উনি রিসেন্টলি বিক্রি করে দিয়েছেন মাত্র দুই লাখ পাঁচ হাজার তিনশো ত্রিশ কোটি টাকায়!

টাকার অংকটা আরও দুইবার পড়েন!

ঢাকা কলেজের সাবেক ছাত্র জাহিদ হাসান এখন বিশ্বের সবচেয়ে নামকরা পদার্থবিজ্ঞানীদের একজন। উনি এখন পড়াচ্ছেন MIT তে!

খুব সম্ভবত উনি কয়েক বছরের মধ্যে নোবেল পেতেও যাচ্ছেন কোয়ান্টাম ফিজিকস এবং কোয়ান্টাম টপোলজিতে উনার রিসার্চের কারণে।

এখন উনি নোবেল পেলেও কি আর না পেলেও কি।

কারণ এই দেশে এটেনশন পেতে গেলে বিমান উড়ালে কিংবা হেলিকপ্টার বানালেই হবে না। তার সাথে গরীব, অশিক্ষিত কিংবা Non Privileged হতে হবে মানুষের মন জয় করতে!

শিক্ষিত বা Privileged লোকেরা কোন এক কারণে এখনও এই দেশের মানুষের চক্ষুশূল। কেন জানি সাধারণ মানুষ মনে করে শিক্ষিত বা বড়লোক মানেই খুব খারাপ।

এরা একদম বাজে। এদের গুনাতেই ধরা যাবে না। এরা সব চোর বাটপার!

এই কারণেই এই দেশের মানুষজনের বিজ্ঞান কিংবা টেকনোলজি জ্ঞ্যান এখনো নবম দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান মেলায় করা প্রজেক্ট পর্যায়ে রয়ে গিয়েছে। বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি বলতে এই স্ট্রিট নলেজকেই বোঝে এই দেশের ৯৯% মানুষ।

১৭ বছর আগের একটা মজার ঘটনা দিয়ে শেষ করি।

স্কুলের বিজ্ঞান মেলায় আমার কয়েকটা বন্ধু (নাম বলবো না ওরা যদি কমেন্টে বলে, তাহলে ওকে) ইউরিন (প্রস্রাব) বোতলে ঢেলে এনোড এবং ক্যাথোড কানেক্ট করে একটা ব্যাটারির মতন বানিয়েছিল।

এই "মুতের ব্যাটারি" (আমরা নাম দিয়েছিলাম) দিয়ে একটা LED লাইট জ্বলতো।

আমার মনে আছে পুরো স্কুলে খুব আলোড়ন হয়েছিল এই "মুতের ব্যাটারি" নিয়ে। আমরা দেখতে গেলে ফাজলামি করে বলেছিল "মামা, বোতলটায় একটু মুইতা যা! চার্জ দরকার ব্যাটারিতে!"

তো এইটা "মুতের ব্যাটারি" খুব ব্যাতিক্রম একটা জিনিস। খুবই মজার এবং ইউনিক একটা কনসেপ্ট ক্লাশ নাইন টেনের বাচ্চাদের জন্যে। আমাদের জন্যেও ছিল।

কিন্তু যদি আপনি এইটাকে স্কেইল করতে চান। মনে করেন আমার ৬৫০ ওয়াটের কম্পিউটারটাকে যদি এক ঘন্টা চালাতে চাই এই "মুতের ব্যাটারি" দিয়ে, তাহলে ধরেন লাগবে ৪ থেকে ৬ লাখ লিটার প্রস্রাব!

এখন কি আমি এক ঘন্টা কম্পিউটার চালানোর মতন Scale করার জন্যে পুরা শহরের সব মানুষের বাথরুমের সাথে ব্যাটারির লাইন করে দেব?

Collect

ফিলি!স্তিনের গা!জা স্ট্রিপের দক্ষিণ রা!ফাতে ধ্বংসস্তূপের মাঝে চলছে দলীয় ইফতার।ইসলাম সবসময় সুন্দর!  আলহামদুলিল্লাহ
01/03/2025

ফিলি!স্তিনের গা!জা স্ট্রিপের দক্ষিণ রা!ফাতে ধ্বংসস্তূপের মাঝে চলছে দলীয় ইফতার।

ইসলাম সবসময় সুন্দর! আলহামদুলিল্লাহ

আমরা দেশ সহ নানা ইস্যুতে ব্যস্ত থাকলেও ধর্ম যুদ্ধ কিন্ত থেমে নেই।কুরআনের প্রতিটা বাণি সত্য।তাই চলছে বিশ্বে।সৌদি আরবের দৃ...
07/02/2025

আমরা দেশ সহ নানা ইস্যুতে ব্যস্ত থাকলেও ধর্ম যুদ্ধ কিন্ত থেমে নেই।কুরআনের প্রতিটা বাণি সত্য।তাই চলছে বিশ্বে।

সৌদি আরবের দৃঢ়তা যেন আজীবন এমন থাকে সে দোয়া করি।বাদসা ফয়সালের ছেলে তুর্কি ফয়সাল ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা ও হুশিয়ারি দিয়েছেন।গাজা কে দখলের আমেরিকার যে চেষ্টা তার বিপরীতে সৌদি আরব দ্রুত ই তাদের অবস্থান ক্লিয়ার করেছে।

ট্রাম্প যদি বাড়াবাড়ি করে তাহলে মিশর জর্ডান সহ পশ্চিমা দেশ গুলোর অন্য রুপ দেখবে আমেরিকা।

আমাদের দেশের ইখওয়ানীদের একটা সমস্যা হল তারা সৌদির কিছু হারাম কাজ দেখে পুরো সৌদির সমালোচনা ও কান্ডজ্ঞানহীন বক্তব্য প্রধান করে।যা আসলে দিন শেষে মুসলিমদের ক্ষতিছাড়া কিছুই না।

আমাদের আগে বুঝতে হবে আল্লাহর বিধান দিয়ে বিচার ফয়সালার দিক থেকে সৌদি আরব বিশ্বের যেকোন দেশের তুলনায় অনেক এগিয়ে ও ভালো অবস্থানে আছে।কুরআনে এর বিধান ফাসেক,জালিম,কাফের উল্লেখ্য করেছে।সব ধরণের দিক ও দলিল তালাশ করলে সর্বোচ্চ হুকুম ফাসেক এর বেশি হবে না।

অন্য দিকে আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশের দেশ গুলো কাফের এর বিধানের অন্তর্ভুক্ত। আমাদের সংবিধান ই পূর্ণ তাগুত।যে সরকার ই থাকুক না কেন।

এই যে বিধানের সুক্ষ্ম দিক গুলো আমাদের ভাইরা না বুঝার কারণেই মুসলিক দেশ গুলোতে অস্তিরতা। বন্ধু কে শত্রু আর শত্রুকে বন্ধু ভেবে ভুল করা।

বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে ভয়ের কারণ হল এখানের হেড মাস্টার পশ্চিমাদের লালিত পালিত।এটাও বাস্তব আমাদের হাতে বিকল্প নেই।আগামীর বাংলাদেশ অনেক কঠিন। এবং এখানে আবারো ৭১ ঘটতে পারে।আবারো মুসলিম মুসলিম রক্তের খেলা চলতে পারে।

যদি আমরা ইসলামের মূল বিধান না বুঝি আবারো ভুল করবো।আবারো পশ্চিমারা হাসবে আর আমরা লড়াই করব আর জীবন দিবো।কিন্ত মুক্তি আসবে না।

দিন শেষে এটাই বাস্তবতা যে ধর্ম নিয়েই সব।প্রযুক্তি বা হ্যান ত্যান যায় খালি চোখে দেখেন দিন শেষে সেগুলোর মূলে ধর্ম।

ইসলাম বিজয় হবেই, আপনাকে সহ অথবা আপনাকে ছাড়ায়।আপনি কি করবেন সেটা আপনার বিষয়।আপনি ইসলামের বিজয়ে অংশ নিবেন নাকি কাফেরদের সেটাও আপনার।আল্লাহ পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছে।ভুল করলে অনন্তকালের জীবন বিনাশ করে ফেলবেন।

আর সব কিছুর মূলে হলো ইলম ও আমল।ভার্চুয়াল জগত বলে আলাদা জগত নেই।যা যখন করছেন সবই লিখিত হয়ে যাচ্ছে।
Collected

আপনার নিজের জন‍্য কি ছয়টা মাস সময় হবে? একবার ভেবে দেখুন। শুধু ছয় মাস। খুব বেশি না। এই ছয় মাসে নিজের জীবনের অপ্রয়োজনীয় বি...
06/02/2025

আপনার নিজের জন‍্য কি ছয়টা মাস সময় হবে?

একবার ভেবে দেখুন। শুধু ছয় মাস। খুব বেশি না।

এই ছয় মাসে নিজের জীবনের অপ্রয়োজনীয় বিষয়গুলো সরিয়ে রেখে শুধুমাত্র নিজের জন্য সময় দিবেন।

কী করবেন এই সময়ে? নিজের স্বপ্ন পূরণ করবেন, নিজেকে নতুন করে গড়ে তুলবেন।

আমরা প্রায়ই বলি, “সময় পাই না।” কিন্তু সত্যি কি পাই না, নাকি সময়টা এমন কাজে নষ্ট করি, যেগুলো থেকে আমাদের জীবনে কিছুই যোগ হয় না?

ফালতু আড্ডা, অর্থহীন দুশ্চিন্তা, কিংবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ক্রল করা—এসব বাদ দিলে দেখবেন, আপনার হাতে কত সময় পড়ে থাকে।

চলুন, ছয় মাসের জন্য একটা নতুন পরিকল্পনা করি। এই পরিকল্পনা যদি মেনে চলতে পারেন, ছয় মাস পরে আপনার জীবন একেবারে অন্য রকম হয়ে যাবে।

১. ফালতু আড্ডাকে ‘না’ বলুন।

বন্ধু ফোন দিয়ে বলল, “চল, টো টো করে ঘুরি, আড্ডা দিই।” আপনি জানেন, সেই আড্ডা থেকে কোনো কাজের কথা উঠবে না, শুধু সময় নষ্ট। এখন কী করবেন?

বিনয়ের সঙ্গে বলুন, “না রে ভাই, আজ পারব না।” প্রথমে কঠিন লাগবে, কিন্তু একবার চেষ্টা করে দেখুন। প্রতিবার না বলার পর যখন দেখবেন আপনার সময়টা সৃজনশীল কাজে যাচ্ছে, তখন গর্ব অনুভব করবেন।

২. নিজের স্বপ্নটাকে গুরুত্ব দিন।

আপনার কোনো স্বপ্ন আছে, তাই না? হয়তো একটা বই লেখা, নতুন কোনো স্কিল শেখা, বা একটা ব্যবসা শুরু করা। কিন্তু দিনের শেষে সময় আর এনার্জি না থাকায় সেটাকে দমিয়ে রাখেন। এবার সেই স্বপ্নের দিকে সময় দিন।

ছোট ছোট অংশে ভাগ করে প্রতিদিন কাজ করুন। ছয় মাস পরে যখন দেখবেন, আপনার কাজ এগিয়ে গেছে, তখন নিজেকে ধন্যবাদ দিবেন।

৩. যে পরিবেশ আপনাকে গ্রো করতে দেয় না তা থেকে বের হয়ে আসুন।

আপনার আশেপাশে এমন কিছু মানুষ আছে, যারা সবসময় শুধু নেগেটিভ কথা বলে, আপনাকে হতাশ করে? কিংবা এমন পরিবেশ যেখানে বসে শুধু সময় নষ্ট হয়?

এই ছয় মাসের জন্য তাদের থেকে দূরে থাকুন। নিজেকে এমন মানুষের সঙ্গে যুক্ত করুন, যারা আপনাকে উৎসাহ দেয়, অনুপ্রাণিত করে।

৪. দৈনন্দিন কাজগুলো গুছিয়ে নিন।

দিনের কাজগুলোর একটা তালিকা করুন। সকালে উঠে ভাবুন, “আজ কী কী করব?” আর সেটা সময়মতো শেষ করুন।

রাতের শেষে যখন দেখবেন, আপনার সব কাজ শেষ হয়েছে, তখন একটা আত্মবিশ্বাস জন্মাবে। আর সেই আত্মবিশ্বাস আপনাকে আরও ভালোভাবে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

৫. নিজের শরীরের যত্ন নিন।

এটা খুব জরুরি। আপনার শরীর যদি সুস্থ না থাকে, তাহলে কোনো কাজই এগোবে না। প্রতিদিন অন্তত আধঘণ্টা হাঁটুন বা ব্যায়াম করুন।

আর মনের যত্ন নিতে প্রতিদিন সকালে ১০ মিনিট ধ্যান করুন। দেখবেন, আপনার মন শান্ত থাকবে, আর কাজে মনোযোগ আরও বাড়বে।

৬. সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে বিরতি নিন।

ফেসবুক, টিকটক, ইনস্টাগ্রাম—এগুলো যতটুকু দরকার ততটুকুই ব্যবহার করুন। এই ছয় মাসে ঠিক করুন, দিনে এক ঘণ্টার বেশি এদের পেছনে সময় দেবেন না।

এই সময়টা বরং কিছু শিখতে ব্যয় করুন। একটা অনলাইন কোর্স করতে পারেন, বা একটা নতুন বই পড়া শুরু করতে পারেন।

৭. প্রতিদিন নতুন কিছু শিখুন।

নতুন কিছু শেখা মানেই নতুন দরজা খোলা। ছয় মাসের জন্য একটা পরিকল্পনা করুন। প্রতিদিন একটা নতুন স্কিল শেখার চেষ্টা করুন। হয়তো এটা কুকিং, হয়তো ডিজিটাল মার্কেটিং, কিংবা কোনো নতুন ভাষা।

ছয় মাস পরে দেখবেন, আপনি নিজেই একটা সম্পদে পরিণত হয়েছেন।

ভাবুন তো, ছয় মাস পরে আপনি কোথায় দাঁড়াবেন?

ছয় মাস খুব বেশি সময় নয়। কিন্তু এই সময়টা যদি ঠিকমতো ব্যবহার করেন, ছয় মাস পরে আপনার জীবন একদম নতুন মোড় নেবে। আপনি হয়তো নিজের স্বপ্নের একদম কাছে পৌঁছে যাবেন।

জীবনটা ছোট।

কিন্তু আমরা এটাকে আরও ছোট করি অপ্রয়োজনীয় কাজে।

ছয় মাসের জন্য নিজের হাতে নিয়ন্ত্রণ নিন।

নিজের স্বপ্ন, নিজের লক্ষ্য, নিজের ভবিষ্যতের জন্য সময় দিন।

ছয় মাস পর যখন আয়নায় নিজেকে দেখবেন, তখন একজন বদলে যাওয়া মানুষকে দেখতে পাবেন—আর সেই মানুষটি হবে আপনারই আপডেটেড ভার্সন।

তো? এই ছয় মাসের যাত্রা শুরু করবেন কবে?

আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় সিদ্ধান্ত হয়তো আজ থেকেই শুরু হতে পারে।

একবার পড়ার অনুরোধ রইলো! মোবাইলে আসক্ত এক অস্থির জেনারেশন তৈরি করছি আমরা। বিলিভ অর নট এই জেনারেশনের স্পেসিফিক কোনো লক্ষ্য...
04/02/2025

একবার পড়ার অনুরোধ রইলো!
মোবাইলে আসক্ত এক অস্থির জেনারেশন তৈরি করছি আমরা। বিলিভ অর নট এই জেনারেশনের স্পেসিফিক কোনো লক্ষ্য নাই। এদের আদর্শিক কোনো এমবিশান নাই। পবিত্র কোনো মিশন নাই।

এরা বই পড়ে না, নিউজপেপার পড়ে না। আউটডোর খেলাধুলায়ও এদের অনীহা। সকালে ঘুম থেকে উঠেই ফোন চালায়,আবার ঘুমানোর আগেও ফোন চালায়। রাত-দিন সবসময় ফোন দিয়েই শুরু হয়।

এরা রৌদ্রে হাঁটতে পছন্দ করে না। বৃষ্টিতে ভিজতে চায় না। কাঁদামাটি, ঘাস, লতাপাতায় এদের এলার্জি। এরা আধা কিলোমিটার গন্তব্যে যেতে আধা ঘন্টা রিক্সার জন্য অপেক্ষা করে।
এরা অস্থির। প্রচণ্ডরকম অস্থির এক জেনারেশন।

এরা অপরিচিত সিনিয়রদের সালাম দেবে না। পাশ কাটিয়ে হনহন করে চলে যাবে। অথবা গা ঘেষে পা পাড়া দিয়ে চলে যাবে। সরি বলার টেণ্ডেন্সি এদের মধ্যে নাই। এরা অনর্থক তর্ক জুড়ে দেবে। না পাবেন বিনয়ী ভঙ্গি, না পাবেন কৃতজ্ঞতাবোধ। এদের উদ্ধত আচরণ, সদম্ভ চলাফেরায় আপনি ভয়ে কুকড়ে যাবেন। সংযত হওয়ার উপদেশ দিতে চাইলেই বিপদ, নাজেহাল হওয়ার সম্ভাবনা অধিক।

আপনি পাব্লিক বাসে চড়ছেন, দেখবেন খালি সীটটায় জায়গা পেতে সবচেয়ে জুনিয়র ছেলেটা বেশি প্রতিযোগিতা করবে। আপনাকে ধাক্কাটাক্কা দিয়ে সটান বসে পড়বে। তার বয়সের দ্বিগুন এই আপনি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া তেমন কিছু করার থাকে না।

বলছিলাম এই জেনারেশনের কথা। সবচেয়ে ভয়াবহ ফিতনার কথা যে মজলিসে এই জেনারেশন দাঁড়িয়ে থাকার কথা, সেই মজলিসে তারা নিজের জন্য চেয়ার খোঁজ করে। যেখানে চুপ থাকার কথা, সেখানে জ্ঞান দিতে চেষ্টা করে।

সারা রাত ধরে অনলাইনে থাকে, সারা সকাল ঘুমায়। এরা সূর্যোদয় দেখে না, সূর্যাস্ত দেখে না। সূর্যোদয়ে বিছানায় থাকে, সূর্যাস্তে মোবাইলে থাকে।

এরা ফার্স্টফুডে আসক্ত।
এরা আউটডোর খেলা অপছন্দ করে। এরা ইনডোরে স্বস্তি পায়। নিদৃষ্ট করে বললে মূলত অনলাইন গেম তাদের ফার্স্ট প্রায়োরিটি।

এরা ইতিহাস পড়ে না। সাহিত্য বুঝে না। এরা নজরুল চিনে না, রবীন্দ্রনাথ চিনে না, ফররুখ চিনে না। সাদী, রুমি, হাফিজ ত বহু অচেনা প্রসঙ্গ। এরা বই বুঝে না, বই পড়ে না, বই কিনে না৷

এরা নন-স্কিলড। এরা হাঁটতে পারে না, দৌড়াতে পারে না, গাছে চড়তে জানে না, সাতার কাটতে পারে না। সাগর পাড়ি দেওয়ার সেই দু:সাহসিকতা নাই, পাহাড় কেটে পথ তৈরি করার সেই অদম্য মনোবল নাই। এদের উচ্ছ্বাস নাই। আবেগ নাই। সৎ সাহস নাই। এদের একটাই স্কিল- স্মার্ট ফোন দ্রুত স্ক্রল করতে পারা৷

এদের না আছে মূল্যবোধ, না আছে শ্রদ্ধাবোধ, না আছে শৃঙ্খলাবোধ।
কখন চলতে হবে, কখন থামতে হবে, কখন বলতে হবে, কখন শুনতে হবে এরা জানে না। এরা কি যে জানেনা সেইটাও জানেনা।তবে, সবাই এক নয়। কিছু আলাদা আছে। তবে, বেশিরভাগই এরকম। এটা আমাদেরই ব্যর্থতা নয় কী?

পোস্ট টা ভালো লাগলে শেয়ার করবেন।
ধন্যবাদ!

#সংগৃহীত

Address

Rangpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abdullah An Nasir Sakib posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Abdullah An Nasir Sakib:

Share