DeaR Pain

DeaR Pain dear pain dedicated to creating video to provide entertainment toward you

26/05/2025
Now you😊😊
25/05/2025

Now you😊😊

23/05/2025

তোমায় আটকে রাখার সাধ্য আছে কি আমার 💔💔

23/05/2025

❤️❤️

23/05/2025

💔💔💔

**"সোনার শহর – এল্ডোরাডোর খোঁজে"**অনেক, অনেক বছর আগে, আন্দিজ পর্বতমালার গভীরে ছিল এক রহস্যময় রাজ্য—**গুয়াতাভিতা**। এই ...
23/05/2025

**"সোনার শহর – এল্ডোরাডোর খোঁজে"**

অনেক, অনেক বছর আগে, আন্দিজ পর্বতমালার গভীরে ছিল এক রহস্যময় রাজ্য—**গুয়াতাভিতা**। এই রাজ্যের শাসক ছিলেন এক মহৎ রাজা, যিনি প্রতি বছর এক পবিত্র অনুষ্ঠানে সোনার গুঁড়া দিয়ে নিজের শরীর আবৃত করতেন। সূর্য ওঠার সময় তিনি এক বিশাল হ্রদের মাঝখানে গিয়ে নিজের শরীর থেকে সেই সোনা ধুয়ে ফেলতেন, এবং হ্রদের জলে প্রচুর সোনা ও রত্ন নিক্ষেপ করতেন দেবতাদের উদ্দেশ্যে।

এই কাহিনী ইউরোপীয় অভিযাত্রীদের কানে পৌঁছাতেই, তাদের মনে জেগে উঠল এক অদম্য লোভ। স্পেন থেকে ইংল্যান্ড, সবাই শুরু করল সেই "El Dorado" নামের সোনার শহর খোঁজা। শত শত অভিযান হলো, কেউ পেরোলো না দুর্বার জঙ্গল, কেউ হারিয়ে গেল নদীর স্রোতে, আবার কেউ স্রেফ পাগল হয়ে ফিরে এল।

তবে এক অভিযাত্রী, যুবক **ডিয়েগো**, ঠিক করল সে হাল ছাড়বে না। সে আন্দিজ পেরিয়ে পৌঁছাল গুয়াতাভিতা হ্রদের পাড়ে। এক রাত গভীর ধ্যানে বসে, সে দেখল জলে প্রতিফলিত এক সোনালী আলো—এমন উজ্জ্বল যেন সূর্য নিজে জলের নিচে বাসা বেঁধেছে। ডিয়েগো হ্রদে ঝাঁপ দিল।

তবুও কেউ আর ডিয়েগোকে দেখেনি।

লোককথা বলে, সে এল্ডোরাডোর সত্যিকারের রত্ন ভান্ডারে পৌঁছেছিল, কিন্তু শহরের দেবতারা তাকে বেছে নিয়েছিল তাদের রক্ষক হিসেবে। সে আর ফিরে আসেনি, কিন্তু আজও হ্রদের জলে সূর্য ডোবার সময় মাঝে মাঝে দেখা যায় এক সোনার ছায়া—এল্ডোরাডোর স্মৃতি।

---

এই গল্পটি সম্পূর্ণরূপে কল্পনাপ্রসূত, কিন্তু এল্ডোরাডোর মতো কিংবদন্তি যুগে যুগে মানুষকে স্বপ্ন দেখিয়েছে, সাহস জুগিয়েছে এবং আবিষ্কারের প্রেরণা দিয়েছে।

23/05/2025

অবশ্যই। হিরোশিমা (Hiroshima) একটি জাপানি শহর, যা ১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইতিহাসের প্রথম পারমাণবিক বোমা হামলার শিকার হয়।

**সংক্ষিপ্ত বিবরণ:**

* **তারিখ:** ৬ আগস্ট ১৯৪৫
* **বোমার নাম:** "লিটল বয়" (Little Boy)
* **নিক্ষেপকারী দেশ:** যুক্তরাষ্ট্র
* **টার্গেট শহর:** হিরোশিমা
* **বিমান:** এনোলা গে (Enola Gay) নামক বোমারু বিমান

**প্রভাব:**

* প্রাথমিকভাবে প্রায় ৭০,০০০ থেকে ৮০,০০০ মানুষ সঙ্গে সঙ্গে মারা যান।
* পরবর্তীতে বিকিরণ ও আঘাতজনিত কারণে মারা যান আরও হাজার হাজার মানুষ।
* শহরের অধিকাংশ ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।
* এর কয়েক দিন পর ৯ আগস্ট নাগাসাকি শহরে দ্বিতীয় পারমাণবিক বোমা ফেলা হয়।

এই হামলাগুলো জাপানের আত্মসমর্পণের অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচিত হয় এবং এর মাধ্যমে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অবসান ঘটে।

**আজকের হিরোশিমা:**
বর্তমানে হিরোশিমা শান্তি ও পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের প্রতীক হিসেবে পরিচিত। শহরে "হিরোশিমা পিস মেমোরিয়াল পার্ক" আছে, যেখানে একটি জাদুঘর এবং পারমাণবিক বোমার ধ্বংসাবশেষ রাখা আছে স্মরণ হিসেবে।

আপনি চাইলে আমি ছবিসহ বা আরও বিস্তারিত ইতিহাসও দিতে পারি।
from chat gpt

dear pain dedicated to creating video to provide entertainment toward you

Address

Lalmonirhat
Rangpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DeaR Pain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share